বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
এবার রোজার ঈদেও মুক্তির তালিকায় শোনা যাচ্ছে হাফ ডজনের বেশি সিনেমার নাম। সবচেয়ে বেশি আলোচনায় আছে শাকিব খানের ‘বরবাদ’, সিয়াম আহমেদের ‘জংলি’ ও আফরান নিশোর ‘দাগি’। কোন সিনেমা সেরা হবে তা নিয়ে নায়কদের ভক্তদের মধ্যে বাক্যুদ্ধ শুরু হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এই তিন সিনেমার একটি বিষয়ে দারুণ মিল রয়েছে। সেটি হলো, তিন সিনেমাতেই গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন শহীদুজ্জামান সেলিম। সিনেমা তিনটি নিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন তিনি। তবে এক ঈদে একাধিক সিনেমা মুক্তি পাওয়ায় চাপের মধ্যে আছেন বলেও জানালেন।
ঈদের তিন সিনেমা নিয়ে শহীদুজ্জামান সেলিম বলেন, ‘তিনটিই ভালো গল্পের সিনেমা। বরবাদের গল্প একেবারে চেনা। দেখার পর অনেকেই বলবে, এটা নিয়ে আরও আগে সিনেমা বানানো দরকার ছিল। এত দিন হয়তো কেউ সাহস পায়নি। অন্যদিকে প্রেমের গল্পে তৈরি হয়েছে দাগি। এর মধ্যে নানা ঘাত-প্রতিঘাত সবকিছুই আছে। আর জংলির গল্পটি খুব মানবিক। সবদিক দিয়ে বিবেচনা করলে তিনটি সিনেমার প্রধান হলো গল্প। এতে যাঁরা অভিনয় করেছেন তাঁরাও স্বনামধন্য। তাঁরা সবাই অনেক পরিশ্রম করেছেন।’
একসঙ্গে তিনটি সিনেমা মুক্তি পাওয়া নিয়ে সেলিম বলেন, ‘যেহেতু তিনটি সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে, তাই এবার নিজের সঙ্গে নিজের একটা যুদ্ধ আছে। দুটি সিনেমাতে উকিলের চরিত্রে দেখা যাবে আমাকে। দুই উকিলকে কতটুকু আলাদা করতে পারব, এ চ্যালেঞ্জটা ছিল। ইচ্ছা করেই চ্যালেঞ্জটা নিয়েছি। চাইলেই একটা সিনেমা না করে দিতে পারতাম। একজন অভিনেতার দক্ষতা তখনই সে প্রমাণ করতে পারবে, যখন দুটি চরিত্রকে আলাদা করতে পারবে। এ কারণে দুই সিনেমায় একই রকম চরিত্রে অভিনয় করেছি। এখন দর্শকেরা বিচার করবেন, এই চ্যালেঞ্জটা উতরে যেতে পেরেছি কি না।’
চরিত্র ধারণের চ্যালেঞ্জ নিলেও এ জন্য সময়টা খুব কম পাওয়া যায়, জানালেন শহীদুজ্জামান সেলিম। তিনি বলেন, ‘অন্যান্য ইন্ডাস্ট্রিতে একটা সিনেমার জন্য একজন অভিনেতা কমপক্ষে তিন থেকে ছয় মাস অনুশীলন করেন। ওই চরিত্রের মধ্যে থেকে যাওয়ার চেষ্টা করেন। আমিও থাকতাম। ওই পরিমাণ পারিশ্রমিক ও সুযোগ-সুবিধা যদি থাকত। কিন্তু এখানে তো সেই সুযোগ নেই। আমাকে অতি অল্প সময়ের মধ্যে নিজেকে গঠন করতে হয়, অভিনয় করতে হয়। আবার শূন্যে মিলিয়ে গিয়ে আরেকটা চরিত্র গঠন করতে হয়। এটা অনেক বড় চ্যালেঞ্জ।’
এবার রোজার ঈদেও মুক্তির তালিকায় শোনা যাচ্ছে হাফ ডজনের বেশি সিনেমার নাম। সবচেয়ে বেশি আলোচনায় আছে শাকিব খানের ‘বরবাদ’, সিয়াম আহমেদের ‘জংলি’ ও আফরান নিশোর ‘দাগি’। কোন সিনেমা সেরা হবে তা নিয়ে নায়কদের ভক্তদের মধ্যে বাক্যুদ্ধ শুরু হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এই তিন সিনেমার একটি বিষয়ে দারুণ মিল রয়েছে। সেটি হলো, তিন সিনেমাতেই গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন শহীদুজ্জামান সেলিম। সিনেমা তিনটি নিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন তিনি। তবে এক ঈদে একাধিক সিনেমা মুক্তি পাওয়ায় চাপের মধ্যে আছেন বলেও জানালেন।
ঈদের তিন সিনেমা নিয়ে শহীদুজ্জামান সেলিম বলেন, ‘তিনটিই ভালো গল্পের সিনেমা। বরবাদের গল্প একেবারে চেনা। দেখার পর অনেকেই বলবে, এটা নিয়ে আরও আগে সিনেমা বানানো দরকার ছিল। এত দিন হয়তো কেউ সাহস পায়নি। অন্যদিকে প্রেমের গল্পে তৈরি হয়েছে দাগি। এর মধ্যে নানা ঘাত-প্রতিঘাত সবকিছুই আছে। আর জংলির গল্পটি খুব মানবিক। সবদিক দিয়ে বিবেচনা করলে তিনটি সিনেমার প্রধান হলো গল্প। এতে যাঁরা অভিনয় করেছেন তাঁরাও স্বনামধন্য। তাঁরা সবাই অনেক পরিশ্রম করেছেন।’
একসঙ্গে তিনটি সিনেমা মুক্তি পাওয়া নিয়ে সেলিম বলেন, ‘যেহেতু তিনটি সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে, তাই এবার নিজের সঙ্গে নিজের একটা যুদ্ধ আছে। দুটি সিনেমাতে উকিলের চরিত্রে দেখা যাবে আমাকে। দুই উকিলকে কতটুকু আলাদা করতে পারব, এ চ্যালেঞ্জটা ছিল। ইচ্ছা করেই চ্যালেঞ্জটা নিয়েছি। চাইলেই একটা সিনেমা না করে দিতে পারতাম। একজন অভিনেতার দক্ষতা তখনই সে প্রমাণ করতে পারবে, যখন দুটি চরিত্রকে আলাদা করতে পারবে। এ কারণে দুই সিনেমায় একই রকম চরিত্রে অভিনয় করেছি। এখন দর্শকেরা বিচার করবেন, এই চ্যালেঞ্জটা উতরে যেতে পেরেছি কি না।’
চরিত্র ধারণের চ্যালেঞ্জ নিলেও এ জন্য সময়টা খুব কম পাওয়া যায়, জানালেন শহীদুজ্জামান সেলিম। তিনি বলেন, ‘অন্যান্য ইন্ডাস্ট্রিতে একটা সিনেমার জন্য একজন অভিনেতা কমপক্ষে তিন থেকে ছয় মাস অনুশীলন করেন। ওই চরিত্রের মধ্যে থেকে যাওয়ার চেষ্টা করেন। আমিও থাকতাম। ওই পরিমাণ পারিশ্রমিক ও সুযোগ-সুবিধা যদি থাকত। কিন্তু এখানে তো সেই সুযোগ নেই। আমাকে অতি অল্প সময়ের মধ্যে নিজেকে গঠন করতে হয়, অভিনয় করতে হয়। আবার শূন্যে মিলিয়ে গিয়ে আরেকটা চরিত্র গঠন করতে হয়। এটা অনেক বড় চ্যালেঞ্জ।’
রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুকে ব্যথা নিয়ে চেন্নাইয়ের একটি হাসপাতালে ভর্তি হন এ আর রাহমান। জানা যায়, ডিহাইড্রেশনের কারণে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিনি। বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে তাঁকে।
১ ঘণ্টা আগেশনিবার রাতে লন্ডন থেকে চেন্নাই ফিরেছিলেন এ আর রাহমান। সে সময় অস্বস্তির কথা জানাচ্ছিলেন। রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে।
৪ ঘণ্টা আগে‘আজ যে শিশু’ তিন দশকের পুরোনো গান। ১৯৯৩ সালে রেনেসাঁ ব্যান্ডের ‘তৃতীয় বিশ্ব’ অ্যালবামে ছিল গানটি। দুই বছর পর বিটিভির জলসা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গানটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর বিভিন্ন সময়ে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে আজ যে শিশু গানটি। বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় আবারও সামনে এসেছে আজ যে শিশু।
৮ ঘণ্টা আগেসংগীত পরিবারে বেড়ে উঠেছেন সাগর দেওয়ান। গানের চর্চাও করে আসছেন ছোটবেলা থেকে। গত বছর কোক স্টুডিও বাংলায় ‘মা লো মা’ গান দিয়ে আলোচনায় আসেন সাগর দেওয়ান। এবার রোজার ঈদ উপলক্ষে তিনি আসছেন নতুন গান নিয়ে।
৮ ঘণ্টা আগে