তিনি কৃষ্ণবর্ণ। আর সে কারণেই ক্যারিয়ারের শুরুতে বর্ণবৈষম্যের মুখোমুখি হয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গের অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। সম্প্রতি ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্থান টাইমসের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে মিঠুনের একটি সাক্ষাৎকার। গায়ের রঙের কারণেই নাকি একসময় তাঁর সঙ্গে বহু অভিনেতারা কাজ করতে চাননি বলে সেখানে জানিয়েছেন মিঠুন।
মিঠুন বলেন, ‘একসময় আমাকে দেখে মানুষের প্রত্যাশা বেড়ে গিয়েছিল। লোকে আমাকে দেখে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছিল, তাহলে আমার ছেলেও বস্তিতে বা গ্রাম থেকে উঠে এসে অভিনেতা হতে পারে। আমি সে সময় সাধারণ মানুষের নায়ক হয়ে উঠেছিলাম। একজন সাধারণ মানুষের সুপারস্টার হওয়াটা আমার জন্য অনেক বড় বিষয় ছিল।’
মিঠুন আরও বলেন, ‘আমি ভেবেছিলাম যদি নেচে লোকজনের মন জয় করতে পারি, তাহলে কেউ আমার গায়ের রং দেখবে না, আর সেটাই হয়েছিল। আমার নাচ মানুষকে আমার গায়ের রঙের কথা ভুলিয়ে দিল। অথচ এই রঙের জন্যই প্রথম দিকে আমাকে নায়ক হিসাবে কেউ ভাবতেই পারেননি। সে সময় খুব কষ্ট পেয়েছি, কাঁদতাম।’
মিঠুন বলেন, ‘একমাত্র জিনাত আমানই আমাকে বলেছিলেন যে আমি প্রথম সারির অভিনেতা। উনি আমার সঙ্গে কাজ করেছিলেন, কিন্তু অন্য কেউ কাজ করতে রাজি হননি। অন্যরা কাজ করতে চাননি, কারণ আমি সে সময় গ্রহণযোগ্য নায়ক ছিলাম না। তাঁরা ভাবতেন আমার সঙ্গে কাজ করলে তাঁরা খ্যাতি পাবেন না। তাই যখন কেউ কাজ করতে চাইছিলেন না, তখন এগিয়ে আসেন জিনাত আমানজি। তিনি বলেছিলেন, আমি নাকি দুর্দান্ত। তারপর আর আমাকে কেউ আটকাতে পারেননি।’
মিঠুন চক্রবর্তীকে গত বছর দেখা গেছে বিবেক অগ্নিহোত্রীর সিনেমা ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’-এ। এ ছাড়া গত বছরের শেষে মিঠুন অভিনীত ‘প্রজাপতি’ সিনেমাও ব্যবসায়িক সফলতা পেয়েছে।
তিনি কৃষ্ণবর্ণ। আর সে কারণেই ক্যারিয়ারের শুরুতে বর্ণবৈষম্যের মুখোমুখি হয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গের অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। সম্প্রতি ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্থান টাইমসের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে মিঠুনের একটি সাক্ষাৎকার। গায়ের রঙের কারণেই নাকি একসময় তাঁর সঙ্গে বহু অভিনেতারা কাজ করতে চাননি বলে সেখানে জানিয়েছেন মিঠুন।
মিঠুন বলেন, ‘একসময় আমাকে দেখে মানুষের প্রত্যাশা বেড়ে গিয়েছিল। লোকে আমাকে দেখে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছিল, তাহলে আমার ছেলেও বস্তিতে বা গ্রাম থেকে উঠে এসে অভিনেতা হতে পারে। আমি সে সময় সাধারণ মানুষের নায়ক হয়ে উঠেছিলাম। একজন সাধারণ মানুষের সুপারস্টার হওয়াটা আমার জন্য অনেক বড় বিষয় ছিল।’
মিঠুন আরও বলেন, ‘আমি ভেবেছিলাম যদি নেচে লোকজনের মন জয় করতে পারি, তাহলে কেউ আমার গায়ের রং দেখবে না, আর সেটাই হয়েছিল। আমার নাচ মানুষকে আমার গায়ের রঙের কথা ভুলিয়ে দিল। অথচ এই রঙের জন্যই প্রথম দিকে আমাকে নায়ক হিসাবে কেউ ভাবতেই পারেননি। সে সময় খুব কষ্ট পেয়েছি, কাঁদতাম।’
মিঠুন বলেন, ‘একমাত্র জিনাত আমানই আমাকে বলেছিলেন যে আমি প্রথম সারির অভিনেতা। উনি আমার সঙ্গে কাজ করেছিলেন, কিন্তু অন্য কেউ কাজ করতে রাজি হননি। অন্যরা কাজ করতে চাননি, কারণ আমি সে সময় গ্রহণযোগ্য নায়ক ছিলাম না। তাঁরা ভাবতেন আমার সঙ্গে কাজ করলে তাঁরা খ্যাতি পাবেন না। তাই যখন কেউ কাজ করতে চাইছিলেন না, তখন এগিয়ে আসেন জিনাত আমানজি। তিনি বলেছিলেন, আমি নাকি দুর্দান্ত। তারপর আর আমাকে কেউ আটকাতে পারেননি।’
মিঠুন চক্রবর্তীকে গত বছর দেখা গেছে বিবেক অগ্নিহোত্রীর সিনেমা ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’-এ। এ ছাড়া গত বছরের শেষে মিঠুন অভিনীত ‘প্রজাপতি’ সিনেমাও ব্যবসায়িক সফলতা পেয়েছে।
বিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
২৮ মিনিট আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
৩৩ মিনিট আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
৩৭ মিনিট আগেকালজয়ী রূপকথা ‘স্নো হোয়াইট’কে নতুনভাবে পর্দায় নিয়ে এসেছে ডিজনি। প্রায় ২৭০ মিলিয়ন ডলার বাজেটে তৈরি হয়েছে স্নো হোয়াইট। ডিজনির অন্যতম ব্যয়বহুল এই মিউজিক্যাল ফ্যান্টাসি মুক্তির আগে থেকেই নানা বিতর্কে জড়িয়েছিল। গত ২১ মার্চে মুক্তির পর বিতর্ক বেড়েছে আরও।
৪২ মিনিট আগে