সালমান খান ও আয়ুষ শর্মা অভিনীত ‘অন্তিম: দ্য ফাইনাল ট্রুথ’ ছবির কাজ চলাকালীনই মহেশ জানতে পারেন তিনি ক্যানসার আক্রান্ত। তবে সে সময় মহেশ সবাইকে কথাটা জানাননি। অভিনেতা-পরিচালক মহেশ মঞ্জরেকারকে সম্প্রতি কথা বলতে শোনা গেল ক্যানসার নিয়ে। ‘অন্তিম’ ছবির শুটিং চলাকালীন মরণরোগের সঙ্গে যুদ্ধ করছিলেন তিনি। ছবির শুটিং শেষ করে সার্জারি করান তিনি। তবে, এখন তিনি ক্যানসারমুক্ত। আর গর্বের সঙ্গে তা ঘোষণা করলেন পরিচালক।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মহেশ বলেন, ‘অন্তিম-র শেষ দিকের শুটিং চলছে তখন, জানতে পারি আমি ক্যানসার আক্রান্ত। কিন্তু আজ আমি পুরোপুরি সুস্থ। আমি অনেক ভাগ্যবান যে কেমোথেরাপি আমার ওপর সেভাবে প্রভাব ফেলতে পারেনি। শুটিংয়ের সময়েই আমার কেমো চলছিল। তারপর সার্জারি করা হয়। হয়তো আমার কাজের প্রতি ভালোবাসাই আমাকে উৎসাহ দিয়েছিল শুটিং চালিয়ে নিয়ে যেতে। আমার ক্যানসার আছে শুনেও আমি ততটা ভয় পাইনি। বরং আমি ভাবতাম, এমন অনেকে আছে যাঁরা ক্যানসারকে হারিয়ে দিয়েছে। সেসব মানুষদের গল্প শুনে উৎসাহ পেতাম নতুনভাবে জীবন চালানোর।’
‘কাঁটে’, ‘দাবাং’, ‘মুসাফির’, ‘জিন্দা’, ‘স্লামডগ মিলিওনেয়ার’, ‘বাস্তব’-র মতো ছবিতে অভিনয় করেছেন মহেশ মঞ্জরেকর। আগামী মাসে মুক্তি পাবে সালমান খান ও আয়ুষ শর্মা অভিনীত ‘অন্তিম: দ্য ফাইনাল ট্রুথ’ ছবি। এই ছবির ট্রেলার উন্মুক্ত অনুষ্ঠানেই নিজের ক্যানসার আক্রান্ত হওয়া নিয়ে কথা বলেন তিনি। সালমান খান তখন বলেন, ‘শুটিং চলাকালে আমাদের কাউকে কিছু জানায়নি। কাজ শেষ হলেই নিজের অপারেশন করিয়ে নেয়। তখন জানতে পারি। কাজটা তিনি মোটেও ভালো করেননি। আমরা তার এত কাছের মানুষ তাঁর এই দুঃসময়ের কথা জানতে পারিনি। তবে মহেশ শক্ত মানুষ, হয়তো চাননি আমরা সহানভূতি দেখাই।’
সালমানের সঙ্গে মহেশের হৃদ্যতা নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। ‘ওয়ান্টেড’, ‘দাবাং’, ‘দাবাং ৩’-তে তাঁরা একসাথে কাজ করেছেন।
সালমান খান ও আয়ুষ শর্মা অভিনীত ‘অন্তিম: দ্য ফাইনাল ট্রুথ’ ছবির কাজ চলাকালীনই মহেশ জানতে পারেন তিনি ক্যানসার আক্রান্ত। তবে সে সময় মহেশ সবাইকে কথাটা জানাননি। অভিনেতা-পরিচালক মহেশ মঞ্জরেকারকে সম্প্রতি কথা বলতে শোনা গেল ক্যানসার নিয়ে। ‘অন্তিম’ ছবির শুটিং চলাকালীন মরণরোগের সঙ্গে যুদ্ধ করছিলেন তিনি। ছবির শুটিং শেষ করে সার্জারি করান তিনি। তবে, এখন তিনি ক্যানসারমুক্ত। আর গর্বের সঙ্গে তা ঘোষণা করলেন পরিচালক।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মহেশ বলেন, ‘অন্তিম-র শেষ দিকের শুটিং চলছে তখন, জানতে পারি আমি ক্যানসার আক্রান্ত। কিন্তু আজ আমি পুরোপুরি সুস্থ। আমি অনেক ভাগ্যবান যে কেমোথেরাপি আমার ওপর সেভাবে প্রভাব ফেলতে পারেনি। শুটিংয়ের সময়েই আমার কেমো চলছিল। তারপর সার্জারি করা হয়। হয়তো আমার কাজের প্রতি ভালোবাসাই আমাকে উৎসাহ দিয়েছিল শুটিং চালিয়ে নিয়ে যেতে। আমার ক্যানসার আছে শুনেও আমি ততটা ভয় পাইনি। বরং আমি ভাবতাম, এমন অনেকে আছে যাঁরা ক্যানসারকে হারিয়ে দিয়েছে। সেসব মানুষদের গল্প শুনে উৎসাহ পেতাম নতুনভাবে জীবন চালানোর।’
‘কাঁটে’, ‘দাবাং’, ‘মুসাফির’, ‘জিন্দা’, ‘স্লামডগ মিলিওনেয়ার’, ‘বাস্তব’-র মতো ছবিতে অভিনয় করেছেন মহেশ মঞ্জরেকর। আগামী মাসে মুক্তি পাবে সালমান খান ও আয়ুষ শর্মা অভিনীত ‘অন্তিম: দ্য ফাইনাল ট্রুথ’ ছবি। এই ছবির ট্রেলার উন্মুক্ত অনুষ্ঠানেই নিজের ক্যানসার আক্রান্ত হওয়া নিয়ে কথা বলেন তিনি। সালমান খান তখন বলেন, ‘শুটিং চলাকালে আমাদের কাউকে কিছু জানায়নি। কাজ শেষ হলেই নিজের অপারেশন করিয়ে নেয়। তখন জানতে পারি। কাজটা তিনি মোটেও ভালো করেননি। আমরা তার এত কাছের মানুষ তাঁর এই দুঃসময়ের কথা জানতে পারিনি। তবে মহেশ শক্ত মানুষ, হয়তো চাননি আমরা সহানভূতি দেখাই।’
সালমানের সঙ্গে মহেশের হৃদ্যতা নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। ‘ওয়ান্টেড’, ‘দাবাং’, ‘দাবাং ৩’-তে তাঁরা একসাথে কাজ করেছেন।
নির্মাতা ও অভিনেতা আফজাল হোসেন ফেসবুকে নিজের একটি লেখা শেয়ার করেছেন। তাঁর অনুমতি সাপেক্ষে আজকের পত্রিকার পাঠকদের জন্য সেই লেখা হুবহু প্রকাশ করা হলো
৫ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত ১৯তম ইন্টারন্যাশনাল ইয়ুথ ফর হিউম্যান রাইটস সামিটে বক্তা হিসেবে অংশ নিয়েছেন সংগীতশিল্পী স্বপ্নীল সজীব। প্রথম বাংলাদেশি সংগীতশিল্পী হিসেবে এই সম্মেলনে বক্তব্য দেওয়ার গৌরব অর্জন করলেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেগত বছর টরন্টো উৎসবে প্রিমিয়ার হয় মেহজাবীন চৌধুরী অভিনীত ‘সাবা’ সিনেমার। এর পর থেকে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক উৎসবে ঘুরছে সিনেমাটি। ১০টির বেশি উৎসবে প্রদর্শিত হওয়া সাবা এবার জায়গা করে নিয়েছে অস্ট্রেলিয়ার ইন্ডিয়ান ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল অব মেলবোর্ন চলচ্চিত্র উৎসবে। একই উৎসবে প্রদর্শিত হবে নুহাশ হুমায়ূনের...
১৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রচারের লক্ষ্যে জুলাই গণ-আন্দোলনের এক বছর পূর্তিতে বাংলাদেশ নিয়ে নতুন গান বাঁধলেন সংগীত পরিচালক ও সুরকার ফোয়াদ নাসের বাবু। ‘জাগো বাংলাদেশ নতুন সূর্য হাসে’ শিরোনামের গানটি লিখেছেন মুশফিক ফজল আনসারী। গানটি গেয়েছেন একঝাঁক নবীন শিল্পী।
১৮ ঘণ্টা আগে