বিনোদন ডেস্ক
‘জিরো’ সিনেমার ব্যর্থতার পর চার বছরের লম্বা বিরতি। এরপর ‘পাঠান’ আর ‘জওয়ান’ দিয়ে ইতিহাস, বলিউড বাদশাহ ফিরেছেন তাঁর আপন মেজাজে। সর্বশেষ দুটো সিনেমার প্রচারে শাহরুখকে তেমন বাইরের ইভেন্টে না পাওয়া গেলেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি ছিলেন বেশ সরব।
এই সময়টায় ‘আস্ক এসআরকে’, সেশনে, ভক্তদের সঙ্গে আড্ডা দেন শাহরুখ। ভক্তদের নানা প্রশ্নের উত্তর, রসিকতায়-মজার ছলে কাজের এবং নিজের কথা জানাতে ওই সেশনে তিনি নিয়মিত হাজির হয়েছেন।
কিন্তু এই সেশন নিয়ে উঠেছে নানান প্রশ্ন। মোবাইল হাতে নিয়ে বা কম্পিউটার-ল্যাপটপের সামনে বসে অচেনা-অজানা লোকজনের সঙ্গে শাহরুখের হাসিঠাট্টার সময় কোথায়? দিনরাত শুটিংয়ে যেখানে বাড়ি ফেরাও দায়। তখনো মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্সে ‘এসআরকে সেশনে’ শাহরুখ হাজির হয়েছেন নিয়মিত।
তাই অনেকের জিজ্ঞাসা, ওই সেশনের সব প্রশ্নের উত্তর কি শাহরুখ নিজে দেন? নাকি নায়কের হয়ে অন্য কেউ বা তাঁর টিম কাজটি করেন। ‘এসআরকে’ সেশনের উত্তরদাতা আসলে কে?
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস বলছে, এই প্রশ্ন সবখানে ঘুরপাক খাচ্ছে অনেক দিন ধরে। কয়েক দিন আগে মুম্বাইয়ে ‘এসআরকে সেশন’ নিয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে শাহরুখ নিজে সেই প্রসঙ্গ তুলে ধোঁয়াশা দূর করেন।
‘আজকে একটা ব্যাপার স্পষ্ট করা প্রয়োজন’ বলে মাইক্রোফোন হাতে একটু সিরিয়াস ভঙ্গিতে শাহরুখ যখন অনুষ্ঠানে কথা বলা শুরু করেন, তখন নড়েচড়ে ওঠেন উপস্থিত দর্শক।
শাহরুখ বলেন, ‘অনেকে জানতে চেয়েছেন আমার সেশনে আমার হয়ে অন্য কেউ কথা বলেন কি না। আমার প্রিয় ভক্তদের বলতে চাই, ব্যক্তিগত সব প্রশ্নের উত্তর আমি নিজে দিই। তবে কাজের বিষয়ে কোনো প্রশ্ন করা হলে আমি সেই উত্তর দিতে টিমের সহায়তা নিই। কিন্তু সব কথা আমি নিজে লিখি।’
এই ‘এসআরকে’ সেশনেই শাহরুখ জানিয়েছিলেন কবে তাঁর বিরতি শেষ হতে চলেছে, কেনইবা চার বছর তিনি ছিলেন আড়ালে। ‘পাঠান’ ও ‘জওয়ান’ হয়ে শাহরুখ কবে আসবেন, কী চমক দেখাবেন, কেন ‘জওয়ান’এ শাহরুখ ন্যাড়া মাথার লুক বেছে নিয়েছিলেন-ভক্তদের সেসব কৌতূহলও শাহরুখ মিটিয়েছেন এই সেশনে এসে।
‘জিরো’ সিনেমার ব্যর্থতার পর চার বছরের লম্বা বিরতি। এরপর ‘পাঠান’ আর ‘জওয়ান’ দিয়ে ইতিহাস, বলিউড বাদশাহ ফিরেছেন তাঁর আপন মেজাজে। সর্বশেষ দুটো সিনেমার প্রচারে শাহরুখকে তেমন বাইরের ইভেন্টে না পাওয়া গেলেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি ছিলেন বেশ সরব।
এই সময়টায় ‘আস্ক এসআরকে’, সেশনে, ভক্তদের সঙ্গে আড্ডা দেন শাহরুখ। ভক্তদের নানা প্রশ্নের উত্তর, রসিকতায়-মজার ছলে কাজের এবং নিজের কথা জানাতে ওই সেশনে তিনি নিয়মিত হাজির হয়েছেন।
কিন্তু এই সেশন নিয়ে উঠেছে নানান প্রশ্ন। মোবাইল হাতে নিয়ে বা কম্পিউটার-ল্যাপটপের সামনে বসে অচেনা-অজানা লোকজনের সঙ্গে শাহরুখের হাসিঠাট্টার সময় কোথায়? দিনরাত শুটিংয়ে যেখানে বাড়ি ফেরাও দায়। তখনো মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্সে ‘এসআরকে সেশনে’ শাহরুখ হাজির হয়েছেন নিয়মিত।
তাই অনেকের জিজ্ঞাসা, ওই সেশনের সব প্রশ্নের উত্তর কি শাহরুখ নিজে দেন? নাকি নায়কের হয়ে অন্য কেউ বা তাঁর টিম কাজটি করেন। ‘এসআরকে’ সেশনের উত্তরদাতা আসলে কে?
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস বলছে, এই প্রশ্ন সবখানে ঘুরপাক খাচ্ছে অনেক দিন ধরে। কয়েক দিন আগে মুম্বাইয়ে ‘এসআরকে সেশন’ নিয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে শাহরুখ নিজে সেই প্রসঙ্গ তুলে ধোঁয়াশা দূর করেন।
‘আজকে একটা ব্যাপার স্পষ্ট করা প্রয়োজন’ বলে মাইক্রোফোন হাতে একটু সিরিয়াস ভঙ্গিতে শাহরুখ যখন অনুষ্ঠানে কথা বলা শুরু করেন, তখন নড়েচড়ে ওঠেন উপস্থিত দর্শক।
শাহরুখ বলেন, ‘অনেকে জানতে চেয়েছেন আমার সেশনে আমার হয়ে অন্য কেউ কথা বলেন কি না। আমার প্রিয় ভক্তদের বলতে চাই, ব্যক্তিগত সব প্রশ্নের উত্তর আমি নিজে দিই। তবে কাজের বিষয়ে কোনো প্রশ্ন করা হলে আমি সেই উত্তর দিতে টিমের সহায়তা নিই। কিন্তু সব কথা আমি নিজে লিখি।’
এই ‘এসআরকে’ সেশনেই শাহরুখ জানিয়েছিলেন কবে তাঁর বিরতি শেষ হতে চলেছে, কেনইবা চার বছর তিনি ছিলেন আড়ালে। ‘পাঠান’ ও ‘জওয়ান’ হয়ে শাহরুখ কবে আসবেন, কী চমক দেখাবেন, কেন ‘জওয়ান’এ শাহরুখ ন্যাড়া মাথার লুক বেছে নিয়েছিলেন-ভক্তদের সেসব কৌতূহলও শাহরুখ মিটিয়েছেন এই সেশনে এসে।
মানুষের জীবনের উত্থান-পতনের তিনটি গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে অ্যানথোলজি ফিল্ম ‘জীবন জুয়া’। ‘খোয়াব’, ‘প্রিয় প্রাক্তন’ ও ‘ফিল্ম কানন’ এই তিন গল্প দিয়ে সাজানো হয়েছে সিনেমাটি। প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির কথা থাকলেও ওটিটি প্ল্যাটফর্মেই মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন প্রযোজক শেখ নওয়িদ রাশিদ। তবে অ্যানথোলজি নয়, তিন
৩ ঘণ্টা আগেবছর দুয়েক আগে সার্কাসকন্যা হয়ে বড় পর্দায় হাজির হয়েছিলেন জয়া আহসান। এবার দর্শকদের সার্কাস দেখাতে আসছেন রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। অরুণ চৌধুরীর ‘জলে জ্বলে তারা’ সিনেমায় এমন ভূমিকায় দেখা যাবে তাঁকে। ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে ১৪ ফেব্রুয়ারি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে সিনেমাটি।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের প্রখ্যাত বংশীবাদক ওস্তাদ ক্যাপ্টেন আজিজুল ইসলামের ৮০তম জন্মদিন উপলক্ষে গত রোববার জাতীয় জাদুঘরের প্রধান মিলনায়তনে আয়োজিত হয় একক বংশীবাদন অনুষ্ঠান। বাংলাদেশ বাঁশরী ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে শিল্পীকে শ্রদ্ধা নিবেদন করে একটি মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা দিয়ে অনুষ্ঠানটি শুরু হয়। এরপর আলোচনা পর্বের সভাপতিত্
৪ ঘণ্টা আগেমঞ্চে তখন টেলর সুইফট। ‘বেস্ট কান্ট্রি অ্যালবাম’ বিভাগের বিজয়ীর নাম ঘোষণা করবেন তিনি। হাতে থাকা ধূসর খাম খুলে বিজয়ীর নামটি পড়েই একরাশ হাসি ছড়িয়ে পড়ল তাঁর চোখমুখে। উচ্ছ্বাস নিয়ে জানিয়ে দিলেন, ‘অ্যান্ড দ্য গ্র্যামি গোজ টু... কাউবয় কার্টার।’ মঞ্চের সামনে যেখানে শিল্পীদের বসার জায়গা, মেয়েকে নিয়ে সেখানে ব
৪ ঘণ্টা আগে