ঢাকা: এবার ‘কৃষ ৪’-এর গল্প লিখলেন হৃত্বিক রোশনের একজন ফ্যান। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যা ভাইরাল, স্বয়ং হৃত্বিকও এই গল্প সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন।
কিছুদিন আগেই ‘কৃষ’-এর মুক্তির পনেরো বছরের পূর্তি উপলক্ষে এই সুপারহিরোর ফ্র্যাঞ্চাইজির চার নম্বর ছবি অর্থাৎ ‘কৃষ ৪’ এর কথা ঘোষণা করেছেন হৃত্বিক রোশন। টুইট করে একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন। সেখানে দেখা যাচ্ছে কালো রঙের লং কোট পরে আকাশপথে উড়ে যাচ্ছেন কৃষ। তার মাঝেই মুখ থেকে নিজের মুখোশটি খুলে ছুঁড়ে দেন তিনি। ভিডিওর সঙ্গে লিখেছেন, ‘অতীতে যা হওয়ার হয়ে গিয়েছে। দেখা যাক, ভবিষ্যৎ কী নিয়ে আসে। কৃষ ৪’। হ্যাশট্যাগ হিসেবে ‘ফিফটিন ইয়ারস অফ কৃষ’ এবং ‘কৃষ ৪’ শব্দেরও ব্যবহার করেছেন তিনি।
এবার ‘কৃষ ৪’-এর গল্প লিখলেন একজন ফ্যান। অবশ্য মজা করে তাঁর লেখা সেই গল্পের প্লট পড়ে ইতিমধ্যেই প্রশংসা জানিয়েছে অনেকে। ওই পোস্টের লাইকের সংখ্যাও বেড়েছে লাফিয়ে লাফিয়ে। তবে টুইট করে ওই লেখকের দাবি মাত্র মিনিট পাঁচেকের মধ্যেই তিনি ‘কৃষ ৪’ এর গল্প লিখেছেন। ভিনগ্রহের প্রাণী থেকে টাইম ট্র্যাভেল থেকে কী জায়গা পায়নি তাঁর লেখা ওই গল্পের প্লটে। এমনকি প্রিয়াঙ্কা চোপড়া অভিনীত ‘প্রিয়া’ চরিত্রটিকেও সুচারুভাবে সুপারপাওয়ার দিয়েছেন। তা ওই ব্যক্তি কী গল্প লিখেছেন ‘কৃষ ৪’-এর?
টাইম মেশিনের সাহায্যে ‘কৃষ’-এর ভিলেন নাসিরুদ্দিন শাহ হাজির হয়েছে বর্তমান সময়ে। সে এখন সুপারভিলেন। কারণ ইতিমধ্যেই টাইম মেশিনে করে অতীতে গিয়ে ভিনগ্রহের জীব জাদুর কয়েকটা বন্ধুবান্ধবকে ধরে এনেছে সে। যাইহোক বর্তমানে তাঁর আসার উদ্দেশ্য, প্রতিহিংসা চরিতার্থ করা। প্রধান শত্রু কৃষ্ণা অর্থাৎ ‘কৃষ’. কৃষকে না পেয়ে তাঁর ছেলেকে চুরি করে ফের ২০০৬ সালে ফিরে যায় সে। এবার নিজের মেধা এবং সুপারপাওয়ারকে কাজে লাগিয়ে কৃষও তৈরি করে ফেলে একটি টাইম মেশিন। সে এবং প্রিয়া নিজেদের সন্তানকে উদ্ধারের জন্য অতীতে ফিরে যায় বটে কিন্তু ধরা পড়ে যায় নাসিরুদ্দিনের খপ্পরে। কোনওরকমে বেঁচে যায় প্রিয়া। অসহায় প্রিয়াকে এবার সাহায্য করতে এগিয়ে আসে ‘জাদু’। রোহিতের মতো প্রিয়াকেও নিজের ‘সুপারপাওয়ার’ দেয় সে। সেই শক্তিকে কাজে লাগিয়েই কৃষ এবং নিজের সন্তানকে উদ্ধার করতে সফল হয় প্রিয়া। শেষে এই ‘সুপারহিরো জুটি’ মাইল ধ্বংস করে ‘সুপারভিলেন’ এর সব শক্তিকে।
ঢাকা: এবার ‘কৃষ ৪’-এর গল্প লিখলেন হৃত্বিক রোশনের একজন ফ্যান। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যা ভাইরাল, স্বয়ং হৃত্বিকও এই গল্প সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন।
কিছুদিন আগেই ‘কৃষ’-এর মুক্তির পনেরো বছরের পূর্তি উপলক্ষে এই সুপারহিরোর ফ্র্যাঞ্চাইজির চার নম্বর ছবি অর্থাৎ ‘কৃষ ৪’ এর কথা ঘোষণা করেছেন হৃত্বিক রোশন। টুইট করে একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন। সেখানে দেখা যাচ্ছে কালো রঙের লং কোট পরে আকাশপথে উড়ে যাচ্ছেন কৃষ। তার মাঝেই মুখ থেকে নিজের মুখোশটি খুলে ছুঁড়ে দেন তিনি। ভিডিওর সঙ্গে লিখেছেন, ‘অতীতে যা হওয়ার হয়ে গিয়েছে। দেখা যাক, ভবিষ্যৎ কী নিয়ে আসে। কৃষ ৪’। হ্যাশট্যাগ হিসেবে ‘ফিফটিন ইয়ারস অফ কৃষ’ এবং ‘কৃষ ৪’ শব্দেরও ব্যবহার করেছেন তিনি।
এবার ‘কৃষ ৪’-এর গল্প লিখলেন একজন ফ্যান। অবশ্য মজা করে তাঁর লেখা সেই গল্পের প্লট পড়ে ইতিমধ্যেই প্রশংসা জানিয়েছে অনেকে। ওই পোস্টের লাইকের সংখ্যাও বেড়েছে লাফিয়ে লাফিয়ে। তবে টুইট করে ওই লেখকের দাবি মাত্র মিনিট পাঁচেকের মধ্যেই তিনি ‘কৃষ ৪’ এর গল্প লিখেছেন। ভিনগ্রহের প্রাণী থেকে টাইম ট্র্যাভেল থেকে কী জায়গা পায়নি তাঁর লেখা ওই গল্পের প্লটে। এমনকি প্রিয়াঙ্কা চোপড়া অভিনীত ‘প্রিয়া’ চরিত্রটিকেও সুচারুভাবে সুপারপাওয়ার দিয়েছেন। তা ওই ব্যক্তি কী গল্প লিখেছেন ‘কৃষ ৪’-এর?
টাইম মেশিনের সাহায্যে ‘কৃষ’-এর ভিলেন নাসিরুদ্দিন শাহ হাজির হয়েছে বর্তমান সময়ে। সে এখন সুপারভিলেন। কারণ ইতিমধ্যেই টাইম মেশিনে করে অতীতে গিয়ে ভিনগ্রহের জীব জাদুর কয়েকটা বন্ধুবান্ধবকে ধরে এনেছে সে। যাইহোক বর্তমানে তাঁর আসার উদ্দেশ্য, প্রতিহিংসা চরিতার্থ করা। প্রধান শত্রু কৃষ্ণা অর্থাৎ ‘কৃষ’. কৃষকে না পেয়ে তাঁর ছেলেকে চুরি করে ফের ২০০৬ সালে ফিরে যায় সে। এবার নিজের মেধা এবং সুপারপাওয়ারকে কাজে লাগিয়ে কৃষও তৈরি করে ফেলে একটি টাইম মেশিন। সে এবং প্রিয়া নিজেদের সন্তানকে উদ্ধারের জন্য অতীতে ফিরে যায় বটে কিন্তু ধরা পড়ে যায় নাসিরুদ্দিনের খপ্পরে। কোনওরকমে বেঁচে যায় প্রিয়া। অসহায় প্রিয়াকে এবার সাহায্য করতে এগিয়ে আসে ‘জাদু’। রোহিতের মতো প্রিয়াকেও নিজের ‘সুপারপাওয়ার’ দেয় সে। সেই শক্তিকে কাজে লাগিয়েই কৃষ এবং নিজের সন্তানকে উদ্ধার করতে সফল হয় প্রিয়া। শেষে এই ‘সুপারহিরো জুটি’ মাইল ধ্বংস করে ‘সুপারভিলেন’ এর সব শক্তিকে।
বিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
৩৪ মিনিট আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
৩৯ মিনিট আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
৪৩ মিনিট আগেকালজয়ী রূপকথা ‘স্নো হোয়াইট’কে নতুনভাবে পর্দায় নিয়ে এসেছে ডিজনি। প্রায় ২৭০ মিলিয়ন ডলার বাজেটে তৈরি হয়েছে স্নো হোয়াইট। ডিজনির অন্যতম ব্যয়বহুল এই মিউজিক্যাল ফ্যান্টাসি মুক্তির আগে থেকেই নানা বিতর্কে জড়িয়েছিল। গত ২১ মার্চে মুক্তির পর বিতর্ক বেড়েছে আরও।
১ ঘণ্টা আগে