‘দেব ডি’ সিনেমায় দেবদাস চরিত্রে অভিনয় করেন অভয় দেওল। আধুনিক যুগের দেবদাস চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি। চরিত্রটি থেকে বের হতে পারছিলেন না অভয়। সিনেমায় যা করেছিলেন, পরের এক বছর বাস্তব জীবনেও তা-ই করেছেন তিনি। প্রতিদিন মদ খেয়ে মাতালও হয়ে পড়তেন অভয়।
২০০৯ সালের অন্যতম জনপ্রিয় ব্ল্যাক কমেডি হলো দেব ডি। এটি অনুরাগ কাশ্যপ পরিচালনা করেছিলেন। ছবিতে অভিনয় করেন অভয় দেওল, মাহি গিল ও কালকি কোয়েচলিন।
সম্প্রতি ম্যাশেবল ইন্ডিয়াকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অভয় বলেন, ‘আমি একটি চলচ্চিত্র পরিবারে বেড়ে উঠেছি। আমি ছোটবেলা থেকেই খ্যাতি দেখেছি। আমি বরং তা একদম পছন্দ করতাম না। কারণ, গোপনীয়তা নষ্ট হয়। অনেক কিছু আপনার সম্পর্কে লেখা হয়। সেই সময় আমি আক্ষরিক অর্থেই খ্যাতি এবং মিডিয়াকে ঘৃণা করতাম। কারণ, বড় হয়ে আমি পরিবার সম্পর্কে অনেক কিছু লেখা প্রকাশ হতে দেখেছি। ছোটবেলায় প্রশ্ন করা হতো, এটা কি সত্যি, ওটা কি সত্যি? এটা আমাকে রাগিয়ে দিত। তোমার বাবা চলচ্চিত্রে কাজ করেন, তোমার কাকা একজন বড় তারকা। তাঁদের সম্পর্কে যা কিছু লেখা হতো, আমাকে স্কুলে সেসব নিয়ে প্রশ্ন করা হতো। এটা আমার ভালো লাগত না। আমি পরিবারের আশপাশে এমন লোকও দেখেছি, যারা সুবিধা পাওয়ার জন্য ছিল, বন্ধু ছিল না।’
নিউইয়র্কে থাকার সময়কার কথা স্মরণ করে অভয় দেওল বলেন, ‘ওই যে দেব ডির চরিত্রটা করলাম; ওই স্পেস থেকে বের হতে পারছিলাম না যেন। এক বছর ধরে তা-ই করেছি, যা দেব ডি ওই ছবিতে করেছে। তবে দেব ডির থেকে অবস্থা একটু ভালো ছিল! ছেঁড়া জামা পরে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকতাম না ঠিকই। তবে আমি বোকার মতো দৈনিক মদ্যপান করতাম। তবে খুব ভালো কিছু বন্ধু বানিয়েছি।’
অভয়কে শেষ দেখা গেছে ‘ট্রায়াল বাই ফায়ার বেসড অন দ্য ফায়ার’ সিনেমায়। ১৯৯৭ সালে উফার সিনেমায় আগুন লাগার ঘটনা নিয়ে এই সিনেমা। এটি নীলম ও শেখর কৃষ্ণমূর্তি রচিত বেস্ট সেলার বই, ট্রায়াল বাই ফায়ার: দ্য ট্র্যাজিক টেল অব দ্য উফার ফায়ার ট্র্যাজেডির ওপর ভিত্তি করে সিনেমাটি নির্মিত।
‘দেব ডি’ সিনেমায় দেবদাস চরিত্রে অভিনয় করেন অভয় দেওল। আধুনিক যুগের দেবদাস চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি। চরিত্রটি থেকে বের হতে পারছিলেন না অভয়। সিনেমায় যা করেছিলেন, পরের এক বছর বাস্তব জীবনেও তা-ই করেছেন তিনি। প্রতিদিন মদ খেয়ে মাতালও হয়ে পড়তেন অভয়।
২০০৯ সালের অন্যতম জনপ্রিয় ব্ল্যাক কমেডি হলো দেব ডি। এটি অনুরাগ কাশ্যপ পরিচালনা করেছিলেন। ছবিতে অভিনয় করেন অভয় দেওল, মাহি গিল ও কালকি কোয়েচলিন।
সম্প্রতি ম্যাশেবল ইন্ডিয়াকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অভয় বলেন, ‘আমি একটি চলচ্চিত্র পরিবারে বেড়ে উঠেছি। আমি ছোটবেলা থেকেই খ্যাতি দেখেছি। আমি বরং তা একদম পছন্দ করতাম না। কারণ, গোপনীয়তা নষ্ট হয়। অনেক কিছু আপনার সম্পর্কে লেখা হয়। সেই সময় আমি আক্ষরিক অর্থেই খ্যাতি এবং মিডিয়াকে ঘৃণা করতাম। কারণ, বড় হয়ে আমি পরিবার সম্পর্কে অনেক কিছু লেখা প্রকাশ হতে দেখেছি। ছোটবেলায় প্রশ্ন করা হতো, এটা কি সত্যি, ওটা কি সত্যি? এটা আমাকে রাগিয়ে দিত। তোমার বাবা চলচ্চিত্রে কাজ করেন, তোমার কাকা একজন বড় তারকা। তাঁদের সম্পর্কে যা কিছু লেখা হতো, আমাকে স্কুলে সেসব নিয়ে প্রশ্ন করা হতো। এটা আমার ভালো লাগত না। আমি পরিবারের আশপাশে এমন লোকও দেখেছি, যারা সুবিধা পাওয়ার জন্য ছিল, বন্ধু ছিল না।’
নিউইয়র্কে থাকার সময়কার কথা স্মরণ করে অভয় দেওল বলেন, ‘ওই যে দেব ডির চরিত্রটা করলাম; ওই স্পেস থেকে বের হতে পারছিলাম না যেন। এক বছর ধরে তা-ই করেছি, যা দেব ডি ওই ছবিতে করেছে। তবে দেব ডির থেকে অবস্থা একটু ভালো ছিল! ছেঁড়া জামা পরে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকতাম না ঠিকই। তবে আমি বোকার মতো দৈনিক মদ্যপান করতাম। তবে খুব ভালো কিছু বন্ধু বানিয়েছি।’
অভয়কে শেষ দেখা গেছে ‘ট্রায়াল বাই ফায়ার বেসড অন দ্য ফায়ার’ সিনেমায়। ১৯৯৭ সালে উফার সিনেমায় আগুন লাগার ঘটনা নিয়ে এই সিনেমা। এটি নীলম ও শেখর কৃষ্ণমূর্তি রচিত বেস্ট সেলার বই, ট্রায়াল বাই ফায়ার: দ্য ট্র্যাজিক টেল অব দ্য উফার ফায়ার ট্র্যাজেডির ওপর ভিত্তি করে সিনেমাটি নির্মিত।
বিতর্কের সূত্রপাত ২০২০-২১ সালের কৃষক আন্দোলনের সময়। সে সময় কঙ্গনা সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট করেছিলেন, যেখানে তিনি পাঞ্জাবের ৭৩ বছর বয়সী বৃদ্ধা মহিন্দর কৌরের একটি ছবি শেয়ার করে দাবি করেন, তিনি নাকি শাহিনবাগের ‘বিলকিস বানু’, যাকে নাকি ১০০ টাকার বিনিময়ে আন্দোলনে আনা যায়।
১ ঘণ্টা আগেসিতারে জমিন পার ইউটিউবে মুক্তির ঘোষণা দেওয়ার জন্য বানানো হয়েছে একটি অ্যানাউন্সমেন্ট ভিডিও। তাতে দুই ছেলে জুনায়েদ ও আজাদকে সঙ্গী করে নিজের ব্যর্থতা নিয়ে মজা করতে দেখা গেল আমির খানকে। ভিডিওটি তৈরি হয়েছে ‘আন্দাজ আপনা আপনা’ সিনেমার বাবা-ছেলের দৃশ্যের অনুকরণে।
৩ ঘণ্টা আগেমাছরাঙা টেলিভিশনের বৈঠকি গানের অনুষ্ঠান ‘তোমায় গান শোনাবো’ আজ ৬০০ পর্বের মাইলফলক স্পর্শ করতে যাচ্ছে। বিশেষ এই পর্বে আজ গান শোনাবেন সংগীতশিল্পী ফাহমিদা নবী।
৪ ঘণ্টা আগেচলচ্চিত্র তারকাদের রাজনীতির ময়দানে অবতরণের খবর নতুন নয়। এ পর্যন্ত অনেক তারকা ভারতের বিধায়ক-সাংসদ-মন্ত্রী হয়েছেন। তবে সালমান খান রাজনীতিতে জড়াবেন, বিষয়টি ঠিক হজম হচ্ছিল না ভক্তদের।
৫ ঘণ্টা আগে