ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে খুব একটা কথা বলেন না বলিউড অভিনেতা নানা পাটেকর। একাধিক সাক্ষাৎকারে ব্যক্তিগত জীবনের প্রসঙ্গ উঠলে বিরক্তি প্রকাশ করেছেন তিনি। তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে নিজের ব্যক্তিগত জীবনের একাধিক গোপন কথা প্রকাশ্যে এনেছেন তিনি। একধারে যেমন জানিয়েছেন নিজের বড় ছেলের মৃত্যুর কথা, তেমনই জানান এককালে ধূমপান নিয়ে তাঁর চূড়ান্ত নেশার কথা। ইউটিউব চ্যানেল দ্য লাল্লানটপকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জীবনের একাধিক গোপন কথা সামনে এনেছেন তিনি।
সাক্ষাৎকারে নানা পাটেকরের মুখে প্রথমবার শোনা যায়, তাঁর প্রথম সন্তানের মৃত্যুর কথা। এ বলিউড অভিনেতার কথায়, ‘আমার বড় ছেলের নাম রেখেছিলাম দুর্বাসা। জন্ম থেকেই শারীরিকভাবে দুর্বল ছিল সে। শরীরে নানান রোগও ছিল। একটা চোখে দেখতে পেত না একেবারে। ওকে দেখতাম আর বিব্রত বোধ করতাম এই ভেবে, লোকে দেখলে কী বলবে? নানা পাটেকরের ছেলে এ রকম হয়েছে, এসব ভাবনা মাথায় ঘুরত শুধু। একটিবারের জন্য তখন মনে হতো না আমার ছেলেটা কত কষ্ট পাচ্ছে। তারপর, আড়াই বছর বয়সে সে মারা গেল।’
এখানেই না থেমে নানা আরও বলেন, ‘ও মারা যাওয়ার পর মানসিকভাবে বিধ্বস্ত হয়ে পড়েছিলাম। অবসাদে ভুগছিলাম। ধূমপানের নেশা বেড়ে গিয়েছিল। বাড়তে বাড়তে এমন হলো যে দিনে ৬০টি করে সিগারেট তখন আমার লাগে! পরিস্থিতি এমন ভয়াবহ জায়গায় গড়াল যে গোসল করাকালীনও সিগারেট খেতাম! এমনও হয়েছে গাড়িতে আমার পাশে কেউ বসতে চাইতেন না। কারণ, ওই ধোঁয়া, ধূমপানের গন্ধ। তবে মদ্যপানে কোনোদিন তেমনভাবে আসক্ত ছিলাম না।’
কীভাবে এই ধূমপানের নেশা ছাড়লেন নানা পাটেকর তা–ও জানিয়েছেন এদিন। তাঁর কথায়, ‘আমার বোনের কারণেই আমি ধূমপান ছেড়ে দিয়েছিলাম। তখন আমার বোনের একমাত্র সন্তান মারা গিয়েছিল। আর আমি সে সময় ধূমপান করে কাশছিলাম। বোন আমার অবস্থা দেখে বলল, ‘‘আর কী বাকি আছে দেখার? আমাদের আরও কষ্ট দিতে চাস?” বোনের কথা শুনে তৎক্ষণাৎ ধূমপান ছেড়ে দিয়েছিলাম। সেই দিনের পর আর ধূমপান করিনি!’
ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে খুব একটা কথা বলেন না বলিউড অভিনেতা নানা পাটেকর। একাধিক সাক্ষাৎকারে ব্যক্তিগত জীবনের প্রসঙ্গ উঠলে বিরক্তি প্রকাশ করেছেন তিনি। তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে নিজের ব্যক্তিগত জীবনের একাধিক গোপন কথা প্রকাশ্যে এনেছেন তিনি। একধারে যেমন জানিয়েছেন নিজের বড় ছেলের মৃত্যুর কথা, তেমনই জানান এককালে ধূমপান নিয়ে তাঁর চূড়ান্ত নেশার কথা। ইউটিউব চ্যানেল দ্য লাল্লানটপকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জীবনের একাধিক গোপন কথা সামনে এনেছেন তিনি।
সাক্ষাৎকারে নানা পাটেকরের মুখে প্রথমবার শোনা যায়, তাঁর প্রথম সন্তানের মৃত্যুর কথা। এ বলিউড অভিনেতার কথায়, ‘আমার বড় ছেলের নাম রেখেছিলাম দুর্বাসা। জন্ম থেকেই শারীরিকভাবে দুর্বল ছিল সে। শরীরে নানান রোগও ছিল। একটা চোখে দেখতে পেত না একেবারে। ওকে দেখতাম আর বিব্রত বোধ করতাম এই ভেবে, লোকে দেখলে কী বলবে? নানা পাটেকরের ছেলে এ রকম হয়েছে, এসব ভাবনা মাথায় ঘুরত শুধু। একটিবারের জন্য তখন মনে হতো না আমার ছেলেটা কত কষ্ট পাচ্ছে। তারপর, আড়াই বছর বয়সে সে মারা গেল।’
এখানেই না থেমে নানা আরও বলেন, ‘ও মারা যাওয়ার পর মানসিকভাবে বিধ্বস্ত হয়ে পড়েছিলাম। অবসাদে ভুগছিলাম। ধূমপানের নেশা বেড়ে গিয়েছিল। বাড়তে বাড়তে এমন হলো যে দিনে ৬০টি করে সিগারেট তখন আমার লাগে! পরিস্থিতি এমন ভয়াবহ জায়গায় গড়াল যে গোসল করাকালীনও সিগারেট খেতাম! এমনও হয়েছে গাড়িতে আমার পাশে কেউ বসতে চাইতেন না। কারণ, ওই ধোঁয়া, ধূমপানের গন্ধ। তবে মদ্যপানে কোনোদিন তেমনভাবে আসক্ত ছিলাম না।’
কীভাবে এই ধূমপানের নেশা ছাড়লেন নানা পাটেকর তা–ও জানিয়েছেন এদিন। তাঁর কথায়, ‘আমার বোনের কারণেই আমি ধূমপান ছেড়ে দিয়েছিলাম। তখন আমার বোনের একমাত্র সন্তান মারা গিয়েছিল। আর আমি সে সময় ধূমপান করে কাশছিলাম। বোন আমার অবস্থা দেখে বলল, ‘‘আর কী বাকি আছে দেখার? আমাদের আরও কষ্ট দিতে চাস?” বোনের কথা শুনে তৎক্ষণাৎ ধূমপান ছেড়ে দিয়েছিলাম। সেই দিনের পর আর ধূমপান করিনি!’
খ্যাতিমান কথাসাহিত্যিক শহীদুল জহিরের ছোটগল্পের অনুপ্রেরণায় তৈরি হয়েছে স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘দাঁড়কাক’। বানিয়েছেন জায়েদ সিদ্দিকী। তোরাব শেখ নামের একজন বয়স্ক মানুষকে নিয়ে এ সিনেমার গল্প। তার উপার্জন নেই, ফলে এই সংসারে নিজেকে অপ্রয়োজনীয় বোধ করে সে। তার অজান্তে মেয়ের বিয়ে দেওয়ায় সে ক্ষুব্ধ হয়।
৪ ঘণ্টা আগেমুহাম্মদ ইমরান হোসেনের ‘অন্তরালে প্রেম’ নাটকে প্রথম একসঙ্গে অভিনয় করেছিলেন তানিয়া বৃষ্টি ও পার্থ শেখ। আগামী কোরবানির ঈদের জন্য আবার তাঁরা একসঙ্গে অভিনয় করলেন। নাটকের নাম ‘এই শহরে মেঘেরা একা’। মেহরাব জাহিদের রচনায় নাটকটি পরিচালনা করছেন সোহেল রানা ইমন। গত রোব ও সোমবার রাজধানীর উত্তরার দোলনচাঁপা শুটিং
৪ ঘণ্টা আগেঈদে মুক্তি পেয়েছিল সালমান খানের নতুন সিনেমা ‘সিকান্দার’। মুক্তির আগেই পড়েছিল পাইরেসির কবলে। তবু প্রথম কয়েক দিন হলে ভিড় ছিল ভালোই। কিন্তু সিকান্দারের গল্প, অভিনয় মন ছুঁতে পারেনি দর্শকের। ফলে প্রত্যাশিত ব্যবসা করতে ব্যর্থ হয়েছে এ আর মুরুগাদোস পরিচালিত সিনেমাটি। ৩০ মার্চ মুক্তি পাওয়া সিকান্দার প্রায়
৪ ঘণ্টা আগেবছরের শুরুতে গত ৭ জানুয়ারি রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির পরীক্ষণ থিয়েটার হলে অনুষ্ঠিত হয়েছিল বিবর্তন সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের নাটক ‘ক্রীতদাস কথা’। প্রথম প্রদর্শনীতে সুধীজনের নজর কেড়েছিল নাটকটি। এবার একই মঞ্চে নাটকটির দ্বিতীয় প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে বিবর্তন সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। আজ সন্ধ্যা ৭টায়
৪ ঘণ্টা আগে