বিনোদন ডেস্ক
অনেক বছর ধরে এ আর রাহমান ছিলেন সর্বেসর্বা। বলিউড কিংবা দক্ষিণি ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে জনপ্রিয় সংগীত পরিচালক হিসেবে তিনিই সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক নিতেন। তবে ২০২৩ সাল থেকে চিত্রটা একটু একটু করে বদলাচ্ছে। এক তরুণ সংগীত পরিচালক এখন এ আর রাহমানের চেয়ে বেশি পারিশ্রমিক নিচ্ছেন। আর এই অসম্ভব কাজ তিনি সম্ভব করেছেন মাত্র ৩৩ বছর বয়সে।
বলা হচ্ছে অনিরুদ্ধ রবিচন্দরের কথা। ‘জেলার’, ‘পেত্তা’, ‘মাস্টার’, ‘বিক্রম’-এর মতো আলোচিত তামিল সিনেমার মিউজিক কম্পোজার হিসেবে আকাশচুম্বী সাফল্য পেয়েছেন তিনি। হয়ে উঠেছেন ভারতের সবচেয়ে দামি মিউজিক কম্পোজার। ২০২৩ সালে শাহরুখ খান অভিনীত ‘জওয়ান’ সিনেমার সংগীত করে আরও জনপ্রিয়তা পেয়েছেন অনিরুদ্ধ। ওই সিনেমার জন্য তিনি ১০ কোটি পারিশ্রমিক নিয়েছেন বলে জানিয়েছে নিউজ এইটটিন। অন্যদিকে, টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, ‘লিও’ ও ‘জেলার’ সিনেমার জন্য তিনি নিয়েছেন ৮ কোটি রুপি। যেখানে এ আর রাহমান প্রতি সিনেমার জন্য নেন ৭ থেকে ৮ কোটি।
তামিল ইন্ডাস্ট্রিতে নতুন ধরনের সাউন্ড এনেছেন অনিরুদ্ধ, এ বিষয়টি তাঁকে অন্যদের থেকে আলাদা করেছে। টেকনো মিউজিক নিয়ে (একধরনের ইলেকট্রনিক ডান্স মিউজিক) প্রতিনিয়ত নিরীক্ষা করে চলেছেন অনিরুদ্ধ। আরও একটি বিষয় তাঁকে অনন্য করেছে। তারকা অনুযায়ী আলাদা ধরনের মিউজিক টোন নিয়ে আসেন। ফলে তাঁর গানগুলো দর্শক-শ্রোতাদের যেমন ভালো লাগে, তেমনি তারকারাও অনিরুদ্ধর সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেন। ‘পেত্তা’, ‘জেলার’ ও ‘ভেত্তিয়ান’-এ তিনি কাজ করেছেন রজনীকান্তর সঙ্গে, কমল হাসানের সঙ্গে করেছেন ‘বিক্রম’ ও ‘ইন্ডিয়ানা টু’, থালাপতি বিজয়ের সঙ্গে ‘মাস্টার’ ও ‘লিও’, শাহরুখ খানের সঙ্গে ‘জওয়ান’—সব সিনেমা আর গান সুপারহিট।
এ ছাড়া ‘দেভারা পার্ট ওয়ান’, ‘জার্সি’, ‘ডন’, ‘বিস্ট’ সিনেমাগুলোর সংগীত করেও প্রশংসিত হয়েছেন অনিরুদ্ধ। মুক্তির অপেক্ষায় থাকা রজনীকান্ত অভিনীত ‘কুলি’, ‘জেলার টু’, থালাপতি বিজয়ের শেষ সিনেমা ‘জন নায়াগন’-এর সংগীতের সঙ্গেও জড়িয়ে আছে তাঁর নাম। এই ধারাবাহিক সাফল্যের ওপর ভর করেই এখন সিনেমাপ্রতি ১০ কোটি রুপি পারিশ্রমিক নিচ্ছেন অনিরুদ্ধ। ভারতের অন্যান্য আলোচিত সংগীত পরিচালক যেমন প্রীতম, বিশাল-শেখর, এম এম কিরাভানি, যুবান শঙ্কর রাজা—প্রত্যেকে ৫ কোটি করে পারিশ্রমিক নেন। সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক ছিল এ আর রাহমানের। তাঁকেও ছাড়িয়ে গেলেন অনিরুদ্ধ রবিচন্দর।
অনেক বছর ধরে এ আর রাহমান ছিলেন সর্বেসর্বা। বলিউড কিংবা দক্ষিণি ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে জনপ্রিয় সংগীত পরিচালক হিসেবে তিনিই সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক নিতেন। তবে ২০২৩ সাল থেকে চিত্রটা একটু একটু করে বদলাচ্ছে। এক তরুণ সংগীত পরিচালক এখন এ আর রাহমানের চেয়ে বেশি পারিশ্রমিক নিচ্ছেন। আর এই অসম্ভব কাজ তিনি সম্ভব করেছেন মাত্র ৩৩ বছর বয়সে।
বলা হচ্ছে অনিরুদ্ধ রবিচন্দরের কথা। ‘জেলার’, ‘পেত্তা’, ‘মাস্টার’, ‘বিক্রম’-এর মতো আলোচিত তামিল সিনেমার মিউজিক কম্পোজার হিসেবে আকাশচুম্বী সাফল্য পেয়েছেন তিনি। হয়ে উঠেছেন ভারতের সবচেয়ে দামি মিউজিক কম্পোজার। ২০২৩ সালে শাহরুখ খান অভিনীত ‘জওয়ান’ সিনেমার সংগীত করে আরও জনপ্রিয়তা পেয়েছেন অনিরুদ্ধ। ওই সিনেমার জন্য তিনি ১০ কোটি পারিশ্রমিক নিয়েছেন বলে জানিয়েছে নিউজ এইটটিন। অন্যদিকে, টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, ‘লিও’ ও ‘জেলার’ সিনেমার জন্য তিনি নিয়েছেন ৮ কোটি রুপি। যেখানে এ আর রাহমান প্রতি সিনেমার জন্য নেন ৭ থেকে ৮ কোটি।
তামিল ইন্ডাস্ট্রিতে নতুন ধরনের সাউন্ড এনেছেন অনিরুদ্ধ, এ বিষয়টি তাঁকে অন্যদের থেকে আলাদা করেছে। টেকনো মিউজিক নিয়ে (একধরনের ইলেকট্রনিক ডান্স মিউজিক) প্রতিনিয়ত নিরীক্ষা করে চলেছেন অনিরুদ্ধ। আরও একটি বিষয় তাঁকে অনন্য করেছে। তারকা অনুযায়ী আলাদা ধরনের মিউজিক টোন নিয়ে আসেন। ফলে তাঁর গানগুলো দর্শক-শ্রোতাদের যেমন ভালো লাগে, তেমনি তারকারাও অনিরুদ্ধর সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেন। ‘পেত্তা’, ‘জেলার’ ও ‘ভেত্তিয়ান’-এ তিনি কাজ করেছেন রজনীকান্তর সঙ্গে, কমল হাসানের সঙ্গে করেছেন ‘বিক্রম’ ও ‘ইন্ডিয়ানা টু’, থালাপতি বিজয়ের সঙ্গে ‘মাস্টার’ ও ‘লিও’, শাহরুখ খানের সঙ্গে ‘জওয়ান’—সব সিনেমা আর গান সুপারহিট।
এ ছাড়া ‘দেভারা পার্ট ওয়ান’, ‘জার্সি’, ‘ডন’, ‘বিস্ট’ সিনেমাগুলোর সংগীত করেও প্রশংসিত হয়েছেন অনিরুদ্ধ। মুক্তির অপেক্ষায় থাকা রজনীকান্ত অভিনীত ‘কুলি’, ‘জেলার টু’, থালাপতি বিজয়ের শেষ সিনেমা ‘জন নায়াগন’-এর সংগীতের সঙ্গেও জড়িয়ে আছে তাঁর নাম। এই ধারাবাহিক সাফল্যের ওপর ভর করেই এখন সিনেমাপ্রতি ১০ কোটি রুপি পারিশ্রমিক নিচ্ছেন অনিরুদ্ধ। ভারতের অন্যান্য আলোচিত সংগীত পরিচালক যেমন প্রীতম, বিশাল-শেখর, এম এম কিরাভানি, যুবান শঙ্কর রাজা—প্রত্যেকে ৫ কোটি করে পারিশ্রমিক নেন। সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক ছিল এ আর রাহমানের। তাঁকেও ছাড়িয়ে গেলেন অনিরুদ্ধ রবিচন্দর।
নতুন গান প্রকাশ করল ব্যান্ড মেঘদল। শিরোনাম ‘গোলাপের নাম’। এটি মেঘদলের নতুন অ্যালবাম ‘অ্যালুমিনিয়ামের ডানা’র ৭ম গান। গানটি লিখেছেন ও সুর করেছেন শিবু কুমার শীল। ভিডিও নির্মাণ করেছেন সৌরভ সরকার।
৪ ঘণ্টা আগেএত দিনে ২০২৩ সালের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ীদের ঘরে থাকার কথা ছিল। তবে বাস্তবতা হলো, রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের কারণে সময়মতো আসেনি জাতীয় পুরস্কারের ঘোষণা, আয়োজন করা যায়নি অনুষ্ঠানের। শোনা যাচ্ছে, আগামী মাসেই ২০২৩ সালের বিজয়ীদের হাতে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে। গত আগস্টের আগেও সবার...
৪ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতি খাতে জাতীয় বাজেটে ন্যূনতম ১ শতাংশ বরাদ্দের দাবি করেছেন সংস্কৃতিকর্মীরা। তাঁরা বলছেন, বিগত এক যুগে জাতীয় বাজেটের আকার বাড়লেও উল্লেখযোগ্য হারে বাড়েনি সংস্কৃতি খাতের বরাদ্দ। গত এক দশকে বাজেটে সংস্কৃতি খাতে বরাদ্দ শূন্য দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ থেকে শূন্য দশমিক ১৬ শতাংশের ওপরে ওঠেনি...
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বের কাছে নতুন বিস্ময় এআই বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তি। এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে নানা কণ্ঠের মিথস্ক্রিয়ায় নতুন গান তৈরি হচ্ছে দেদার। সেলিব্রিটিদের কণ্ঠ নকল করে ইউটিউব ও টিকটকে এসব মিউজিক ছাড়া হচ্ছে। তবে অনেক সংগীতশিল্পী এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারে বিরক্ত। রীতিমতো অস্তিত্ব সংকটে...
৪ ঘণ্টা আগে