অবশেষে স্বস্তি! ২০০ কোটি আর্থিক প্রতারণার মামলায় অন্তর্বর্তী জামিন পেলেন অভিনেত্রী জ্যাকুলিন ফার্নান্ডেজ। অন্তর্বর্তী জামিনের জন্য ৫০,০০০ রুপি জমায়েত রাখতে হয়েছে জ্যাকুলিনকে। পরের শুনানি হওয়ার কথা ২২ অক্টোবর। এখন জেল হলে বেশ লম্বা সময়ের জন্য ভিতরে যেতে হত অভিনেত্রীকে।
ভারতীয় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) দাবি করেছিল, সুকেশ চন্দ্রশেখরের আর্থিক প্রতারণার মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত জ্যাকুলিন। সে কারণেই আর্থিক প্রতারণার মামলায় চার্জশিটে অভিযুক্তদের তালিকায় অভিনেত্রীর নাম উল্লেখ করেছিল তদন্তকারীরা। এই অভিযোগের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিলেন অভিনেত্রী। ইডির দাবি মিথ্যে বলে পাল্টা অন্তর্বর্তী জামিনের জন্য দিল্লির একটি আদালতে আপিল করেছিলেন তিনি। সেই জামিন মঞ্জুর হল আজ। আদালত চত্বরে তাঁকে ঘিরে ছিলেন আইনজীবীরা। এর মাঝেই স্বস্তির হাসি দেখা গেল জ্যাকুলিনের মুখে।
২০০ কোটি আর্থিক প্রতারণার মামলায় মূল অভিযুক্ত সুকেশ চন্দ্রশেখরের সঙ্গে জ্যাকুলিনের সম্পর্কের কথা আগেই ফাঁস করেছিল ইডি। সেই সময় এই মামলায় অন্যতম সাক্ষী ছিলেন জ্যাকুলিন। তাঁকেও অভিযুক্তদের তালিকায় রেখেছিল ইডি। জুন মাসের শেষেও ইডির ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদের মুখে পড়েছিলেন জ্যাকুলিন। দীর্ঘ জেরার পর জানা গিয়েছিল, সুকেশের থেকে ১০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন অভিনেত্রী। যার মধ্যে ৭ কোটি টাকারও বেশি সম্পত্তি ইতিমধ্যেই বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি।
তদন্তের পর ইডির পক্ষ থেকে জানা গিয়েছে, প্রতারণার টাকা দিয়েই জ্যাকুলিনের মন পেতে চেয়েছিলেন সুকেশ। ২০০ কোটি টাকা থেকে কোটি টাকার উপহার জ্যাকুলিন এবং তাঁর পরিবারের সদস্যদের দিয়েছেন তিনি। এর মধ্যে ৭.১২ কোটি টাকা জ্যাকুলিনের নামে ফিক্সড ডিপোজিট এবং ১৫ লক্ষ টাকা এক চিত্রনাট্যকারকে জ্যাকুলিনের হয়ে সুকেশ দিয়েছিলেন। এছাড়াও দামি গাড়ি, ৯ লক্ষ রুপির বিড়াল, ৫২ লক্ষের ঘোড়া, দামি পাথরের গয়নাও জ্যাকুলিনকে উপহার দিয়েছিলেন সুকেশ।
ইডির কথায়, এই সম্পদের অর্থ বেআইনি পথে উপার্জন করেছেন সুকেশ। তাই জ্যাকুলিনের ৭ কোটির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
অবশেষে স্বস্তি! ২০০ কোটি আর্থিক প্রতারণার মামলায় অন্তর্বর্তী জামিন পেলেন অভিনেত্রী জ্যাকুলিন ফার্নান্ডেজ। অন্তর্বর্তী জামিনের জন্য ৫০,০০০ রুপি জমায়েত রাখতে হয়েছে জ্যাকুলিনকে। পরের শুনানি হওয়ার কথা ২২ অক্টোবর। এখন জেল হলে বেশ লম্বা সময়ের জন্য ভিতরে যেতে হত অভিনেত্রীকে।
ভারতীয় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) দাবি করেছিল, সুকেশ চন্দ্রশেখরের আর্থিক প্রতারণার মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত জ্যাকুলিন। সে কারণেই আর্থিক প্রতারণার মামলায় চার্জশিটে অভিযুক্তদের তালিকায় অভিনেত্রীর নাম উল্লেখ করেছিল তদন্তকারীরা। এই অভিযোগের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিলেন অভিনেত্রী। ইডির দাবি মিথ্যে বলে পাল্টা অন্তর্বর্তী জামিনের জন্য দিল্লির একটি আদালতে আপিল করেছিলেন তিনি। সেই জামিন মঞ্জুর হল আজ। আদালত চত্বরে তাঁকে ঘিরে ছিলেন আইনজীবীরা। এর মাঝেই স্বস্তির হাসি দেখা গেল জ্যাকুলিনের মুখে।
২০০ কোটি আর্থিক প্রতারণার মামলায় মূল অভিযুক্ত সুকেশ চন্দ্রশেখরের সঙ্গে জ্যাকুলিনের সম্পর্কের কথা আগেই ফাঁস করেছিল ইডি। সেই সময় এই মামলায় অন্যতম সাক্ষী ছিলেন জ্যাকুলিন। তাঁকেও অভিযুক্তদের তালিকায় রেখেছিল ইডি। জুন মাসের শেষেও ইডির ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদের মুখে পড়েছিলেন জ্যাকুলিন। দীর্ঘ জেরার পর জানা গিয়েছিল, সুকেশের থেকে ১০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন অভিনেত্রী। যার মধ্যে ৭ কোটি টাকারও বেশি সম্পত্তি ইতিমধ্যেই বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি।
তদন্তের পর ইডির পক্ষ থেকে জানা গিয়েছে, প্রতারণার টাকা দিয়েই জ্যাকুলিনের মন পেতে চেয়েছিলেন সুকেশ। ২০০ কোটি টাকা থেকে কোটি টাকার উপহার জ্যাকুলিন এবং তাঁর পরিবারের সদস্যদের দিয়েছেন তিনি। এর মধ্যে ৭.১২ কোটি টাকা জ্যাকুলিনের নামে ফিক্সড ডিপোজিট এবং ১৫ লক্ষ টাকা এক চিত্রনাট্যকারকে জ্যাকুলিনের হয়ে সুকেশ দিয়েছিলেন। এছাড়াও দামি গাড়ি, ৯ লক্ষ রুপির বিড়াল, ৫২ লক্ষের ঘোড়া, দামি পাথরের গয়নাও জ্যাকুলিনকে উপহার দিয়েছিলেন সুকেশ।
ইডির কথায়, এই সম্পদের অর্থ বেআইনি পথে উপার্জন করেছেন সুকেশ। তাই জ্যাকুলিনের ৭ কোটির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
২০১২ সালের দিকে কলকাতার এক কনসার্টে আইয়ুব বাচ্চু ও আমি গেয়েছিলাম। আমার পর ও উঠেছিল মঞ্চে। অনেক রাত পর্যন্ত গেয়েছিল। আমি বাসা থেকে ফ্রেশ হয়ে ওর হোটেলে অপেক্ষা করছিলাম দেখা করার জন্য। ও এসেই আমাকে বলল, আমার একটাই ইন্টারেস্ট আছে, পার্ক স্ট্রিটের নাইট ক্লাবে বাজাব।
১৯ ঘণ্টা আগে২০২২ সালে সংগীতশিল্পী সিঁথি সাহা জানতে পারেন, তাঁর শরীরে বাসা বেঁধেছে ক্যানসার। ব্রেস্ট ক্যানসারে আক্রান্ত হলেও ভেঙে পড়েননি সিঁথি। চিকিৎসা চালিয়ে গেছেন। অপারেশন ও কেমোথেরাপির পর এখন পুরোপুরি সুস্থ তিনি। এর মধ্যে সন্তানের মা হয়েছেন। একেবারে কাছের কয়েকজন ছাড়া কেউ জানত না সিঁথির অসুস্থতার কথা।
১৯ ঘণ্টা আগেহলিউডে নীরবে উঠে আসছে এক নতুন প্রজন্ম। এরই মধ্যে বিভিন্ন সিনেমায় নিজেদের প্রতিভার প্রমাণ দিয়েছেন তাঁরা। এই নতুন তারকারা জায়গা করে নিয়েছেন দর্শকদের মনে এবং সমালোচকদের কলমে। আগামী কয়েক বছরের মধ্যে তাঁদের হাতেই যাবে হলিউডের রাজত্ব।
১৯ ঘণ্টা আগেঅস্কারজয়ী ভারতীয় সুরকার ও গায়ক এ আর রাহমানের জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়—ধর্মান্তর এবং সুফি ইসলাম গ্রহণ। এ নিয়ে একাধিকবার খোলাখুলি কথা বলেছেন তিনি। ২০১৫ সালে প্রকাশিত নাসীর মুন্নি কবিরের লেখা ‘এ আর রাহমান: দ্য স্পিরিট অব মিউজিক’ গ্রন্থে তিনি জানান কীভাবে একজন হিন্দু জ্যোতিষী তাঁর জন্য
১ দিন আগে