নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের মতো জাতীয় পর্যায়ে টেলিভিশন পুরস্কার প্রবর্তন করার কথা ভাবছে সরকার। এ নিয়ে মন্ত্রণালয়ে কয়েক দফা আলোচনাও হয়েছে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
আজ সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে টেলিভিশন গণমাধ্যমের শিল্পী, পরিচালক, প্রযোজক, কুশলীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন মন্ত্রী। মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সম্প্রচার) খাদিজা বেগম এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে টেলিভিশন গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তথ্যমন্ত্রী। অভিনয়শিল্পী, নাট্য পরিচালক ও প্রযোজকদের মধ্যে শম্পা রেজা, অরুণা বিশ্বাস, শামস সুমন, সাজ্জাদ হোসেন দোদুল, এস এম কামরুজ্জামান সাগর, নাজনীন হাসান চুমকী, সুমন শামস, প্রসূন বিশ্বাস, আমর শাইখ প্রমুখ বৈঠকে টিভি নাটকের বিকাশে তাঁদের মতামত তুলে ধরায় মন্ত্রী তাদের ধন্যবাদ জানান।
বিস্তারিত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে দায়িত্ব দেওয়ার পর আমি আমার সর্বোচ্চ নিষ্ঠা দিয়ে, ক্ষমতা দিয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছি, যাতে অভিনয় শিল্পীদের এবং দেশের টেলিভিশন শিল্পের উন্নয়ন ঘটে। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের মতো জাতীয় পর্যায়ে টেলিভিশন পুরস্কার প্রবর্তন করা যায় কি না সেটি নিয়েও মন্ত্রণালয়ে কয়েক দফা আলোচনা হয়েছে। তবে যেহেতু এটি একটি জাতীয় বিষয়, এককভাবে আমাদের মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত নিতে পারে না, এটি আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আগে ক্যাবল নেটওয়ার্কে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর কোনো সিরিয়াল ছিল না, সেখানে একটা শৃঙ্খলা আনতে সক্ষম হয়েছি। বাংলাদেশ টেলিভিশন ভারতবর্ষে দেখানোর চেষ্টা শুরু হয়, আজ থেকে ৩০ বছর আগে। কিন্তু সেটি তিন দশকেও সফলতার মুখ দেখেনি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে দায়িত্ব দেওয়ার পর ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে পুরো ভারতবর্ষে ডিটিএইচ ডিশের মাধ্যমে বাংলাদেশ টেলিভিশন প্রদর্শন হচ্ছে, যেটি একটি মাইলফলক।’
দেশের অভিনয় শিল্পীদের কথা বিবেচনায় রেখেই মন্ত্রণালয় থেকে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে, যেটি খুব সহসা কার্যকর করা হবে উল্লেখ করে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘অনেক বিজ্ঞাপনচিত্র বিদেশি শিল্পীদের নিয়ে বানানো হয়, অথচ আমাদের দেশে অনেক প্রতিভাবান অভিনয়শিল্পী আছে, বিজ্ঞাপন নির্মাতাও আছে। দেশের বিজ্ঞাপন নির্মাতারা অতীতে অনেক ভালো বিজ্ঞাপন নির্মাণ করেছেন যেগুলো শুধু পণ্যের বিজ্ঞাপন বলা যাবে না, যেগুলো মানুষের তৃতীয় নয়ন খুলে দেয়, মানুষকে ভাবায়। ১০ বা ৩০ সেকেন্ডের মধ্যেই সে ধরনের বিষয় উপস্থাপন করা অনেক মুনশিয়ানার কাজ, সেটি আমাদের দেশের বিজ্ঞাপন নির্মাতারা, আমাদের অভিনয় শিল্পীরা অতীতে করে দেখিয়েছে।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ইদানীংকালে আমরা একটি ট্রেন্ড দেখতে পাচ্ছি, যতটা সম্ভব বিদেশি শিল্পীদের দিয়ে বিজ্ঞাপন বানানো এবং বিদেশি বিজ্ঞাপন ডাবিং করে এখানে সেটিকে প্রদর্শন করা। আমরা সেটির লাগাম টেনে ধরতে চাই। সে জন্য এরই মধ্যেই আমরা এই মর্মে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিলাম, যে বিদেশি শিল্পী দিয়ে বিজ্ঞাপন বানালে শিল্পী পিছু ট্যাক্স-ভ্যাটের বাইরে প্রতি শিল্পীর জন্য ২ লাখ টাকা করে সরকারকে বাড়তি কর দিতে হবে। পাশাপাশি যারা প্রদর্শন করবে তাদেরও ফি দিতে হবে, ডাবিংকৃত বিজ্ঞাপনচিত্রের জন্যও সেটি প্রযোজ্য হবে। দেশের শিল্পী এবং শিল্প দুটিই উপকৃত হয়, সে জন্য আমরা এই উদ্যোগ নিয়েছি।’
ডাবিংকৃত বিদেশি সিরিয়ালের বিষয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘কিছু টেলিভিশন চ্যানেল ৩০-৫০ বছর আগের বিদেশি সিরিয়াল কিনে এনে ডাবিং করে চালায়। প্রথমে দু–একটি চ্যানেল শুরু করেছিল, পরে প্রায় অনেকগুলো চ্যানেল সেটি শুরু করেছে। আমরা লাগাম টেনে ধরেছি, একটির বেশি সিরিয়াল কোনো টেলিভিশন চ্যানেল প্রচার করতে পারবে না। একেবারে বন্ধ করছি না, কারণ পৃথিবী এখন মুক্ত বাজার অর্থনীতি, আকাশ মুক্ত। কিন্তু আমাদের শিল্পীদের ও আমাদের সংস্কৃতির কথা মাথায় রেখে একটির বেশি সিরিয়াল কোনো টেলিভিশন একসঙ্গে চালাতে পারবে না।’
এ সময় মন্ত্রী জানান, বিটিভির মতো চট্টগ্রাম টেলিভিশন কেন্দ্রও টেরেস্ট্রিয়াল—সারা দেশে দেখা যায়, স্যাটেলাইট ও অ্যাপসের মাধ্যমে সারা বিশ্বে দেখা যায়। এই কেন্দ্রে মঞ্চ নাটক, স্বরচিত কবিতা পাঠ ও নির্বাচিত কবিতা আবৃত্তির জন্য প্রতি সপ্তাহে একটি স্লট নির্ধারিত আছে, যা আগে কখনো ছিল না। তিনি নিজে উদ্যোগ নিয়ে এটি চালু করেছেন বলে উল্লেখ করেন তথ্যমন্ত্রী।

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের মতো জাতীয় পর্যায়ে টেলিভিশন পুরস্কার প্রবর্তন করার কথা ভাবছে সরকার। এ নিয়ে মন্ত্রণালয়ে কয়েক দফা আলোচনাও হয়েছে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
আজ সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে টেলিভিশন গণমাধ্যমের শিল্পী, পরিচালক, প্রযোজক, কুশলীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন মন্ত্রী। মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সম্প্রচার) খাদিজা বেগম এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে টেলিভিশন গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তথ্যমন্ত্রী। অভিনয়শিল্পী, নাট্য পরিচালক ও প্রযোজকদের মধ্যে শম্পা রেজা, অরুণা বিশ্বাস, শামস সুমন, সাজ্জাদ হোসেন দোদুল, এস এম কামরুজ্জামান সাগর, নাজনীন হাসান চুমকী, সুমন শামস, প্রসূন বিশ্বাস, আমর শাইখ প্রমুখ বৈঠকে টিভি নাটকের বিকাশে তাঁদের মতামত তুলে ধরায় মন্ত্রী তাদের ধন্যবাদ জানান।
বিস্তারিত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে দায়িত্ব দেওয়ার পর আমি আমার সর্বোচ্চ নিষ্ঠা দিয়ে, ক্ষমতা দিয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছি, যাতে অভিনয় শিল্পীদের এবং দেশের টেলিভিশন শিল্পের উন্নয়ন ঘটে। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের মতো জাতীয় পর্যায়ে টেলিভিশন পুরস্কার প্রবর্তন করা যায় কি না সেটি নিয়েও মন্ত্রণালয়ে কয়েক দফা আলোচনা হয়েছে। তবে যেহেতু এটি একটি জাতীয় বিষয়, এককভাবে আমাদের মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত নিতে পারে না, এটি আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আগে ক্যাবল নেটওয়ার্কে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর কোনো সিরিয়াল ছিল না, সেখানে একটা শৃঙ্খলা আনতে সক্ষম হয়েছি। বাংলাদেশ টেলিভিশন ভারতবর্ষে দেখানোর চেষ্টা শুরু হয়, আজ থেকে ৩০ বছর আগে। কিন্তু সেটি তিন দশকেও সফলতার মুখ দেখেনি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে দায়িত্ব দেওয়ার পর ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে পুরো ভারতবর্ষে ডিটিএইচ ডিশের মাধ্যমে বাংলাদেশ টেলিভিশন প্রদর্শন হচ্ছে, যেটি একটি মাইলফলক।’
দেশের অভিনয় শিল্পীদের কথা বিবেচনায় রেখেই মন্ত্রণালয় থেকে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে, যেটি খুব সহসা কার্যকর করা হবে উল্লেখ করে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘অনেক বিজ্ঞাপনচিত্র বিদেশি শিল্পীদের নিয়ে বানানো হয়, অথচ আমাদের দেশে অনেক প্রতিভাবান অভিনয়শিল্পী আছে, বিজ্ঞাপন নির্মাতাও আছে। দেশের বিজ্ঞাপন নির্মাতারা অতীতে অনেক ভালো বিজ্ঞাপন নির্মাণ করেছেন যেগুলো শুধু পণ্যের বিজ্ঞাপন বলা যাবে না, যেগুলো মানুষের তৃতীয় নয়ন খুলে দেয়, মানুষকে ভাবায়। ১০ বা ৩০ সেকেন্ডের মধ্যেই সে ধরনের বিষয় উপস্থাপন করা অনেক মুনশিয়ানার কাজ, সেটি আমাদের দেশের বিজ্ঞাপন নির্মাতারা, আমাদের অভিনয় শিল্পীরা অতীতে করে দেখিয়েছে।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ইদানীংকালে আমরা একটি ট্রেন্ড দেখতে পাচ্ছি, যতটা সম্ভব বিদেশি শিল্পীদের দিয়ে বিজ্ঞাপন বানানো এবং বিদেশি বিজ্ঞাপন ডাবিং করে এখানে সেটিকে প্রদর্শন করা। আমরা সেটির লাগাম টেনে ধরতে চাই। সে জন্য এরই মধ্যেই আমরা এই মর্মে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিলাম, যে বিদেশি শিল্পী দিয়ে বিজ্ঞাপন বানালে শিল্পী পিছু ট্যাক্স-ভ্যাটের বাইরে প্রতি শিল্পীর জন্য ২ লাখ টাকা করে সরকারকে বাড়তি কর দিতে হবে। পাশাপাশি যারা প্রদর্শন করবে তাদেরও ফি দিতে হবে, ডাবিংকৃত বিজ্ঞাপনচিত্রের জন্যও সেটি প্রযোজ্য হবে। দেশের শিল্পী এবং শিল্প দুটিই উপকৃত হয়, সে জন্য আমরা এই উদ্যোগ নিয়েছি।’
ডাবিংকৃত বিদেশি সিরিয়ালের বিষয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘কিছু টেলিভিশন চ্যানেল ৩০-৫০ বছর আগের বিদেশি সিরিয়াল কিনে এনে ডাবিং করে চালায়। প্রথমে দু–একটি চ্যানেল শুরু করেছিল, পরে প্রায় অনেকগুলো চ্যানেল সেটি শুরু করেছে। আমরা লাগাম টেনে ধরেছি, একটির বেশি সিরিয়াল কোনো টেলিভিশন চ্যানেল প্রচার করতে পারবে না। একেবারে বন্ধ করছি না, কারণ পৃথিবী এখন মুক্ত বাজার অর্থনীতি, আকাশ মুক্ত। কিন্তু আমাদের শিল্পীদের ও আমাদের সংস্কৃতির কথা মাথায় রেখে একটির বেশি সিরিয়াল কোনো টেলিভিশন একসঙ্গে চালাতে পারবে না।’
এ সময় মন্ত্রী জানান, বিটিভির মতো চট্টগ্রাম টেলিভিশন কেন্দ্রও টেরেস্ট্রিয়াল—সারা দেশে দেখা যায়, স্যাটেলাইট ও অ্যাপসের মাধ্যমে সারা বিশ্বে দেখা যায়। এই কেন্দ্রে মঞ্চ নাটক, স্বরচিত কবিতা পাঠ ও নির্বাচিত কবিতা আবৃত্তির জন্য প্রতি সপ্তাহে একটি স্লট নির্ধারিত আছে, যা আগে কখনো ছিল না। তিনি নিজে উদ্যোগ নিয়ে এটি চালু করেছেন বলে উল্লেখ করেন তথ্যমন্ত্রী।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের মতো জাতীয় পর্যায়ে টেলিভিশন পুরস্কার প্রবর্তন করার কথা ভাবছে সরকার। এ নিয়ে মন্ত্রণালয়ে কয়েক দফা আলোচনাও হয়েছে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
আজ সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে টেলিভিশন গণমাধ্যমের শিল্পী, পরিচালক, প্রযোজক, কুশলীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন মন্ত্রী। মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সম্প্রচার) খাদিজা বেগম এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে টেলিভিশন গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তথ্যমন্ত্রী। অভিনয়শিল্পী, নাট্য পরিচালক ও প্রযোজকদের মধ্যে শম্পা রেজা, অরুণা বিশ্বাস, শামস সুমন, সাজ্জাদ হোসেন দোদুল, এস এম কামরুজ্জামান সাগর, নাজনীন হাসান চুমকী, সুমন শামস, প্রসূন বিশ্বাস, আমর শাইখ প্রমুখ বৈঠকে টিভি নাটকের বিকাশে তাঁদের মতামত তুলে ধরায় মন্ত্রী তাদের ধন্যবাদ জানান।
বিস্তারিত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে দায়িত্ব দেওয়ার পর আমি আমার সর্বোচ্চ নিষ্ঠা দিয়ে, ক্ষমতা দিয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছি, যাতে অভিনয় শিল্পীদের এবং দেশের টেলিভিশন শিল্পের উন্নয়ন ঘটে। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের মতো জাতীয় পর্যায়ে টেলিভিশন পুরস্কার প্রবর্তন করা যায় কি না সেটি নিয়েও মন্ত্রণালয়ে কয়েক দফা আলোচনা হয়েছে। তবে যেহেতু এটি একটি জাতীয় বিষয়, এককভাবে আমাদের মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত নিতে পারে না, এটি আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আগে ক্যাবল নেটওয়ার্কে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর কোনো সিরিয়াল ছিল না, সেখানে একটা শৃঙ্খলা আনতে সক্ষম হয়েছি। বাংলাদেশ টেলিভিশন ভারতবর্ষে দেখানোর চেষ্টা শুরু হয়, আজ থেকে ৩০ বছর আগে। কিন্তু সেটি তিন দশকেও সফলতার মুখ দেখেনি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে দায়িত্ব দেওয়ার পর ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে পুরো ভারতবর্ষে ডিটিএইচ ডিশের মাধ্যমে বাংলাদেশ টেলিভিশন প্রদর্শন হচ্ছে, যেটি একটি মাইলফলক।’
দেশের অভিনয় শিল্পীদের কথা বিবেচনায় রেখেই মন্ত্রণালয় থেকে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে, যেটি খুব সহসা কার্যকর করা হবে উল্লেখ করে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘অনেক বিজ্ঞাপনচিত্র বিদেশি শিল্পীদের নিয়ে বানানো হয়, অথচ আমাদের দেশে অনেক প্রতিভাবান অভিনয়শিল্পী আছে, বিজ্ঞাপন নির্মাতাও আছে। দেশের বিজ্ঞাপন নির্মাতারা অতীতে অনেক ভালো বিজ্ঞাপন নির্মাণ করেছেন যেগুলো শুধু পণ্যের বিজ্ঞাপন বলা যাবে না, যেগুলো মানুষের তৃতীয় নয়ন খুলে দেয়, মানুষকে ভাবায়। ১০ বা ৩০ সেকেন্ডের মধ্যেই সে ধরনের বিষয় উপস্থাপন করা অনেক মুনশিয়ানার কাজ, সেটি আমাদের দেশের বিজ্ঞাপন নির্মাতারা, আমাদের অভিনয় শিল্পীরা অতীতে করে দেখিয়েছে।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ইদানীংকালে আমরা একটি ট্রেন্ড দেখতে পাচ্ছি, যতটা সম্ভব বিদেশি শিল্পীদের দিয়ে বিজ্ঞাপন বানানো এবং বিদেশি বিজ্ঞাপন ডাবিং করে এখানে সেটিকে প্রদর্শন করা। আমরা সেটির লাগাম টেনে ধরতে চাই। সে জন্য এরই মধ্যেই আমরা এই মর্মে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিলাম, যে বিদেশি শিল্পী দিয়ে বিজ্ঞাপন বানালে শিল্পী পিছু ট্যাক্স-ভ্যাটের বাইরে প্রতি শিল্পীর জন্য ২ লাখ টাকা করে সরকারকে বাড়তি কর দিতে হবে। পাশাপাশি যারা প্রদর্শন করবে তাদেরও ফি দিতে হবে, ডাবিংকৃত বিজ্ঞাপনচিত্রের জন্যও সেটি প্রযোজ্য হবে। দেশের শিল্পী এবং শিল্প দুটিই উপকৃত হয়, সে জন্য আমরা এই উদ্যোগ নিয়েছি।’
ডাবিংকৃত বিদেশি সিরিয়ালের বিষয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘কিছু টেলিভিশন চ্যানেল ৩০-৫০ বছর আগের বিদেশি সিরিয়াল কিনে এনে ডাবিং করে চালায়। প্রথমে দু–একটি চ্যানেল শুরু করেছিল, পরে প্রায় অনেকগুলো চ্যানেল সেটি শুরু করেছে। আমরা লাগাম টেনে ধরেছি, একটির বেশি সিরিয়াল কোনো টেলিভিশন চ্যানেল প্রচার করতে পারবে না। একেবারে বন্ধ করছি না, কারণ পৃথিবী এখন মুক্ত বাজার অর্থনীতি, আকাশ মুক্ত। কিন্তু আমাদের শিল্পীদের ও আমাদের সংস্কৃতির কথা মাথায় রেখে একটির বেশি সিরিয়াল কোনো টেলিভিশন একসঙ্গে চালাতে পারবে না।’
এ সময় মন্ত্রী জানান, বিটিভির মতো চট্টগ্রাম টেলিভিশন কেন্দ্রও টেরেস্ট্রিয়াল—সারা দেশে দেখা যায়, স্যাটেলাইট ও অ্যাপসের মাধ্যমে সারা বিশ্বে দেখা যায়। এই কেন্দ্রে মঞ্চ নাটক, স্বরচিত কবিতা পাঠ ও নির্বাচিত কবিতা আবৃত্তির জন্য প্রতি সপ্তাহে একটি স্লট নির্ধারিত আছে, যা আগে কখনো ছিল না। তিনি নিজে উদ্যোগ নিয়ে এটি চালু করেছেন বলে উল্লেখ করেন তথ্যমন্ত্রী।

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের মতো জাতীয় পর্যায়ে টেলিভিশন পুরস্কার প্রবর্তন করার কথা ভাবছে সরকার। এ নিয়ে মন্ত্রণালয়ে কয়েক দফা আলোচনাও হয়েছে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
আজ সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে টেলিভিশন গণমাধ্যমের শিল্পী, পরিচালক, প্রযোজক, কুশলীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন মন্ত্রী। মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সম্প্রচার) খাদিজা বেগম এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে টেলিভিশন গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তথ্যমন্ত্রী। অভিনয়শিল্পী, নাট্য পরিচালক ও প্রযোজকদের মধ্যে শম্পা রেজা, অরুণা বিশ্বাস, শামস সুমন, সাজ্জাদ হোসেন দোদুল, এস এম কামরুজ্জামান সাগর, নাজনীন হাসান চুমকী, সুমন শামস, প্রসূন বিশ্বাস, আমর শাইখ প্রমুখ বৈঠকে টিভি নাটকের বিকাশে তাঁদের মতামত তুলে ধরায় মন্ত্রী তাদের ধন্যবাদ জানান।
বিস্তারিত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে দায়িত্ব দেওয়ার পর আমি আমার সর্বোচ্চ নিষ্ঠা দিয়ে, ক্ষমতা দিয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছি, যাতে অভিনয় শিল্পীদের এবং দেশের টেলিভিশন শিল্পের উন্নয়ন ঘটে। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের মতো জাতীয় পর্যায়ে টেলিভিশন পুরস্কার প্রবর্তন করা যায় কি না সেটি নিয়েও মন্ত্রণালয়ে কয়েক দফা আলোচনা হয়েছে। তবে যেহেতু এটি একটি জাতীয় বিষয়, এককভাবে আমাদের মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত নিতে পারে না, এটি আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আগে ক্যাবল নেটওয়ার্কে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর কোনো সিরিয়াল ছিল না, সেখানে একটা শৃঙ্খলা আনতে সক্ষম হয়েছি। বাংলাদেশ টেলিভিশন ভারতবর্ষে দেখানোর চেষ্টা শুরু হয়, আজ থেকে ৩০ বছর আগে। কিন্তু সেটি তিন দশকেও সফলতার মুখ দেখেনি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে দায়িত্ব দেওয়ার পর ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে পুরো ভারতবর্ষে ডিটিএইচ ডিশের মাধ্যমে বাংলাদেশ টেলিভিশন প্রদর্শন হচ্ছে, যেটি একটি মাইলফলক।’
দেশের অভিনয় শিল্পীদের কথা বিবেচনায় রেখেই মন্ত্রণালয় থেকে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে, যেটি খুব সহসা কার্যকর করা হবে উল্লেখ করে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘অনেক বিজ্ঞাপনচিত্র বিদেশি শিল্পীদের নিয়ে বানানো হয়, অথচ আমাদের দেশে অনেক প্রতিভাবান অভিনয়শিল্পী আছে, বিজ্ঞাপন নির্মাতাও আছে। দেশের বিজ্ঞাপন নির্মাতারা অতীতে অনেক ভালো বিজ্ঞাপন নির্মাণ করেছেন যেগুলো শুধু পণ্যের বিজ্ঞাপন বলা যাবে না, যেগুলো মানুষের তৃতীয় নয়ন খুলে দেয়, মানুষকে ভাবায়। ১০ বা ৩০ সেকেন্ডের মধ্যেই সে ধরনের বিষয় উপস্থাপন করা অনেক মুনশিয়ানার কাজ, সেটি আমাদের দেশের বিজ্ঞাপন নির্মাতারা, আমাদের অভিনয় শিল্পীরা অতীতে করে দেখিয়েছে।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ইদানীংকালে আমরা একটি ট্রেন্ড দেখতে পাচ্ছি, যতটা সম্ভব বিদেশি শিল্পীদের দিয়ে বিজ্ঞাপন বানানো এবং বিদেশি বিজ্ঞাপন ডাবিং করে এখানে সেটিকে প্রদর্শন করা। আমরা সেটির লাগাম টেনে ধরতে চাই। সে জন্য এরই মধ্যেই আমরা এই মর্মে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিলাম, যে বিদেশি শিল্পী দিয়ে বিজ্ঞাপন বানালে শিল্পী পিছু ট্যাক্স-ভ্যাটের বাইরে প্রতি শিল্পীর জন্য ২ লাখ টাকা করে সরকারকে বাড়তি কর দিতে হবে। পাশাপাশি যারা প্রদর্শন করবে তাদেরও ফি দিতে হবে, ডাবিংকৃত বিজ্ঞাপনচিত্রের জন্যও সেটি প্রযোজ্য হবে। দেশের শিল্পী এবং শিল্প দুটিই উপকৃত হয়, সে জন্য আমরা এই উদ্যোগ নিয়েছি।’
ডাবিংকৃত বিদেশি সিরিয়ালের বিষয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘কিছু টেলিভিশন চ্যানেল ৩০-৫০ বছর আগের বিদেশি সিরিয়াল কিনে এনে ডাবিং করে চালায়। প্রথমে দু–একটি চ্যানেল শুরু করেছিল, পরে প্রায় অনেকগুলো চ্যানেল সেটি শুরু করেছে। আমরা লাগাম টেনে ধরেছি, একটির বেশি সিরিয়াল কোনো টেলিভিশন চ্যানেল প্রচার করতে পারবে না। একেবারে বন্ধ করছি না, কারণ পৃথিবী এখন মুক্ত বাজার অর্থনীতি, আকাশ মুক্ত। কিন্তু আমাদের শিল্পীদের ও আমাদের সংস্কৃতির কথা মাথায় রেখে একটির বেশি সিরিয়াল কোনো টেলিভিশন একসঙ্গে চালাতে পারবে না।’
এ সময় মন্ত্রী জানান, বিটিভির মতো চট্টগ্রাম টেলিভিশন কেন্দ্রও টেরেস্ট্রিয়াল—সারা দেশে দেখা যায়, স্যাটেলাইট ও অ্যাপসের মাধ্যমে সারা বিশ্বে দেখা যায়। এই কেন্দ্রে মঞ্চ নাটক, স্বরচিত কবিতা পাঠ ও নির্বাচিত কবিতা আবৃত্তির জন্য প্রতি সপ্তাহে একটি স্লট নির্ধারিত আছে, যা আগে কখনো ছিল না। তিনি নিজে উদ্যোগ নিয়ে এটি চালু করেছেন বলে উল্লেখ করেন তথ্যমন্ত্রী।

কবিতা নিয়ে কাজ করার ইচ্ছাটা তাঁর অনেক দিনের। শায়ান চৌধুরী অর্ণব চাইছিলেন কবিতায় সুর দিয়ে তৈরি করবেন গান। কাজটি তিনি শুরু করেছিলেন বেশ আগে। সব গুছিয়ে উঠতে কিছুটা সময় লাগল। অবশেষে প্রায় ১০ বছর পর মৌলিক গানের পূর্ণাঙ্গ অ্যালবাম প্রকাশ করছেন অর্ণব। ৩০ অক্টোবর আসবে তাঁর নতুন অ্যালবাম ‘ভাল্লাগে না’।
২ ঘণ্টা আগে
ভিসা না পাওয়ায় দেবের সঙ্গে ‘প্রজাপতি ২’ সিনেমাটি করা হয়নি তাসনিয়া ফারিণের। সে সুযোগ হারিয়ে খানিকটা আশাহত হয়েছিলেন অভিনেত্রী। তবে সুযোগ আরেকটি এসেছে। অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরীর নতুন সিনেমায় অভিনয়ের কথা চলছে অনেক দিন ধরে। এতে চঞ্চল চৌধুরীরও থাকার কথা রয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
প্রস্তুতি অনেক দিনের। গান রেডি ছিল। মিউজিক ভিডিওর শুটিংও সম্পন্ন। তবে স্পনসরের অভাবে ‘এই অবেলায় ২’ মুক্তি দিতে পারছিল না শিরোনামহীন। গত বছরের অক্টোবরে ব্যান্ডটির দলনেতা জিয়াউর রহমান জানিয়েছিলেন, স্পনসর ছাড়া এত বিশাল আয়োজনের গান প্রকাশ করা কোনো ব্যান্ডের পক্ষে সম্ভব নয়।
২ ঘণ্টা আগে
নব্বইয়ের দশকের শেষের দিকে পশ্চিমবঙ্গে উত্থান ঘটে হুগলির ডন খ্যাত হুব্বা শ্যামল নামে এক গ্যাংস্টারের। হুগলি জেলার অপরাধ জগতের একচ্ছত্র ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন এই শ্যামল। তাঁর জীবনকে বড় পর্দায় এনেছেন টালিউড নির্মাতা ব্রাত্য বসু। ‘হুব্বা’ নামের এ সিনেমায় নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন মোশাররফ করিম।
২ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

কবিতা নিয়ে কাজ করার ইচ্ছাটা তাঁর অনেক দিনের। শায়ান চৌধুরী অর্ণব চাইছিলেন কবিতায় সুর দিয়ে তৈরি করবেন গান। কাজটি তিনি শুরু করেছিলেন বেশ আগে। সব গুছিয়ে উঠতে কিছুটা সময় লাগল। অবশেষে প্রায় ১০ বছর পর মৌলিক গানের পূর্ণাঙ্গ অ্যালবাম প্রকাশ করছেন অর্ণব। ৩০ অক্টোবর আসবে তাঁর নতুন অ্যালবাম ‘ভাল্লাগে না’। প্রকাশ করছে আধখানা মিউজিক।
জানা গেছে, ৮টি গান নিয়ে সাজানো হয়েছে এই অ্যালবাম। এর কিছু গান তৈরি হয়েছে জনপ্রিয় কবিদের কবিতা থেকে, বাকিগুলো অর্ণব ও তাঁর বন্ধুরা লিখেছেন। জীবনানন্দ দাশ, শ্রীজাত, নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়সহ দুই বাংলার বিভিন্ন কবির কবিতা নিয়ে গান তৈরি করেছেন তিনি। সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন অর্ণব। ভাল্লাগে না অ্যালবামের গানগুলো প্রকাশ পাবে অর্ণবের অফিশিয়াল স্পটিফাই চ্যানেলে। পরবর্তী সময়ে গানগুলো ভিডিও আকারে প্রকাশের পরিকল্পনাও রয়েছে।
অ্যালবাম প্রসঙ্গে অর্ণব বলেন, ‘প্রায় ১০ বছর পর মৌলিক গানের পূর্ণাঙ্গ অ্যালবাম আসছে আমার। ভীষণ উচ্ছ্বসিত এই কাজটা নিয়ে। কবিতা নিয়ে কাজ করার ইচ্ছা ছিল অনেক দিনের। আরও আছে আমার বন্ধু তৌফিকের লেখা গান, রাজীবের লেখা গান। আশা করছি সবার ভালো লাগবে।’
পূর্ণাঙ্গ অ্যালবামের চেয়ে শিল্পীরা ইদানীং একক গানই প্রকাশ করেন বেশি। কারণ, অ্যালবামের তুলনায় সিঙ্গেল গানে এখন শ্রোতাদের আগ্রহ বেশি। অর্ণবও স্বীকার করেন সেটা। তবু অ্যালবামের দিকেই তাঁর আগ্রহ বেশি। কারণ হিসেবে অর্ণব বলেন, ‘আমার মনে হয় সিঙ্গেল গানে শিল্পীকে চেনা যায় না। শিল্পীর কাজ সময়কে তুলে ধরা। অ্যালবামে সেটা ভালো হয়। অনেকেই মনে করেন, মানুষ চায় না বলে অ্যালবাম বানিয়ে লাভ নেই। তবে স্পেশাল প্রজেক্ট ছাড়া সিঙ্গেল গানের মানে নেই। একটা ছবি দিয়ে যেমন এক্সিবিশন হয় না, তেমনি শিল্পীকেও চেনা যায় না। আমি ছবি আঁকার সঙ্গে গানকে মেলাই বারবার।’
২০০৫ সালে প্রকাশ পায় অর্ণবের প্রথম অ্যালবাম ‘চাই না ভাবিস’। এরপর প্রকাশ করেছেন ‘হোক কলরব’ (২০০৬), ‘ডুব’ (২০০৮), ‘অর্ণব অ্যান্ড ফ্রেন্ডস লাইভ’ (২০০৯), ‘রোদ বলেছে হবে’ (২০১০), ‘আধেক ঘুমে’ (২০১২), ‘খুব ডুব’ (২০১৫), ‘অন্ধ শহর’ (নতুন-পুরোনো মিলিয়ে, ২০১৭) এবং ‘অর্ণব অ্যান্ড ফ্রেন্ডস ২’ (রিমেক, ২০২২)।

কবিতা নিয়ে কাজ করার ইচ্ছাটা তাঁর অনেক দিনের। শায়ান চৌধুরী অর্ণব চাইছিলেন কবিতায় সুর দিয়ে তৈরি করবেন গান। কাজটি তিনি শুরু করেছিলেন বেশ আগে। সব গুছিয়ে উঠতে কিছুটা সময় লাগল। অবশেষে প্রায় ১০ বছর পর মৌলিক গানের পূর্ণাঙ্গ অ্যালবাম প্রকাশ করছেন অর্ণব। ৩০ অক্টোবর আসবে তাঁর নতুন অ্যালবাম ‘ভাল্লাগে না’। প্রকাশ করছে আধখানা মিউজিক।
জানা গেছে, ৮টি গান নিয়ে সাজানো হয়েছে এই অ্যালবাম। এর কিছু গান তৈরি হয়েছে জনপ্রিয় কবিদের কবিতা থেকে, বাকিগুলো অর্ণব ও তাঁর বন্ধুরা লিখেছেন। জীবনানন্দ দাশ, শ্রীজাত, নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়সহ দুই বাংলার বিভিন্ন কবির কবিতা নিয়ে গান তৈরি করেছেন তিনি। সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন অর্ণব। ভাল্লাগে না অ্যালবামের গানগুলো প্রকাশ পাবে অর্ণবের অফিশিয়াল স্পটিফাই চ্যানেলে। পরবর্তী সময়ে গানগুলো ভিডিও আকারে প্রকাশের পরিকল্পনাও রয়েছে।
অ্যালবাম প্রসঙ্গে অর্ণব বলেন, ‘প্রায় ১০ বছর পর মৌলিক গানের পূর্ণাঙ্গ অ্যালবাম আসছে আমার। ভীষণ উচ্ছ্বসিত এই কাজটা নিয়ে। কবিতা নিয়ে কাজ করার ইচ্ছা ছিল অনেক দিনের। আরও আছে আমার বন্ধু তৌফিকের লেখা গান, রাজীবের লেখা গান। আশা করছি সবার ভালো লাগবে।’
পূর্ণাঙ্গ অ্যালবামের চেয়ে শিল্পীরা ইদানীং একক গানই প্রকাশ করেন বেশি। কারণ, অ্যালবামের তুলনায় সিঙ্গেল গানে এখন শ্রোতাদের আগ্রহ বেশি। অর্ণবও স্বীকার করেন সেটা। তবু অ্যালবামের দিকেই তাঁর আগ্রহ বেশি। কারণ হিসেবে অর্ণব বলেন, ‘আমার মনে হয় সিঙ্গেল গানে শিল্পীকে চেনা যায় না। শিল্পীর কাজ সময়কে তুলে ধরা। অ্যালবামে সেটা ভালো হয়। অনেকেই মনে করেন, মানুষ চায় না বলে অ্যালবাম বানিয়ে লাভ নেই। তবে স্পেশাল প্রজেক্ট ছাড়া সিঙ্গেল গানের মানে নেই। একটা ছবি দিয়ে যেমন এক্সিবিশন হয় না, তেমনি শিল্পীকেও চেনা যায় না। আমি ছবি আঁকার সঙ্গে গানকে মেলাই বারবার।’
২০০৫ সালে প্রকাশ পায় অর্ণবের প্রথম অ্যালবাম ‘চাই না ভাবিস’। এরপর প্রকাশ করেছেন ‘হোক কলরব’ (২০০৬), ‘ডুব’ (২০০৮), ‘অর্ণব অ্যান্ড ফ্রেন্ডস লাইভ’ (২০০৯), ‘রোদ বলেছে হবে’ (২০১০), ‘আধেক ঘুমে’ (২০১২), ‘খুব ডুব’ (২০১৫), ‘অন্ধ শহর’ (নতুন-পুরোনো মিলিয়ে, ২০১৭) এবং ‘অর্ণব অ্যান্ড ফ্রেন্ডস ২’ (রিমেক, ২০২২)।

আগে ক্যাবল নেটওয়ার্কে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর কোনো সিরিয়াল ছিল না, সেখানে একটা শৃঙ্খলা আনতে সক্ষম হয়েছি। বাংলাদেশ টেলিভিশন ভারতবর্ষে দেখানোর চেষ্টা শুরু হয়, আজ থেকে ৩০ বছর আগে। কিন্তু সেটি তিন দশকেও সফলতার মুখ দেখেনি।
১৭ অক্টোবর ২০২২
ভিসা না পাওয়ায় দেবের সঙ্গে ‘প্রজাপতি ২’ সিনেমাটি করা হয়নি তাসনিয়া ফারিণের। সে সুযোগ হারিয়ে খানিকটা আশাহত হয়েছিলেন অভিনেত্রী। তবে সুযোগ আরেকটি এসেছে। অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরীর নতুন সিনেমায় অভিনয়ের কথা চলছে অনেক দিন ধরে। এতে চঞ্চল চৌধুরীরও থাকার কথা রয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
প্রস্তুতি অনেক দিনের। গান রেডি ছিল। মিউজিক ভিডিওর শুটিংও সম্পন্ন। তবে স্পনসরের অভাবে ‘এই অবেলায় ২’ মুক্তি দিতে পারছিল না শিরোনামহীন। গত বছরের অক্টোবরে ব্যান্ডটির দলনেতা জিয়াউর রহমান জানিয়েছিলেন, স্পনসর ছাড়া এত বিশাল আয়োজনের গান প্রকাশ করা কোনো ব্যান্ডের পক্ষে সম্ভব নয়।
২ ঘণ্টা আগে
নব্বইয়ের দশকের শেষের দিকে পশ্চিমবঙ্গে উত্থান ঘটে হুগলির ডন খ্যাত হুব্বা শ্যামল নামে এক গ্যাংস্টারের। হুগলি জেলার অপরাধ জগতের একচ্ছত্র ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন এই শ্যামল। তাঁর জীবনকে বড় পর্দায় এনেছেন টালিউড নির্মাতা ব্রাত্য বসু। ‘হুব্বা’ নামের এ সিনেমায় নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন মোশাররফ করিম।
২ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

ভিসা না পাওয়ায় দেবের সঙ্গে ‘প্রজাপতি ২’ সিনেমাটি করা হয়নি তাসনিয়া ফারিণের। সে সুযোগ হারিয়ে খানিকটা আশাহত হয়েছিলেন অভিনেত্রী। তবে সুযোগ আরেকটি এসেছে। অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরীর নতুন সিনেমায় অভিনয়ের কথা চলছে অনেক দিন ধরে। এতে চঞ্চল চৌধুরীরও থাকার কথা রয়েছে। সে সিনেমা নিয়ে পরিচালকের সঙ্গে কথা বলতে কলকাতায় গেছেন ফারিণ। এবার আর ভিসা জটিলতা হয়নি।
কলকাতায় গিয়ে কোয়েল মল্লিকের ‘স্বার্থপর’ সিনেমার প্রিমিয়ারেও চঞ্চল ও অনিরুদ্ধের সঙ্গে হাজির হয়েছিলেন ফারিণ। কলকাতায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন। সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাৎকারও দিচ্ছেন। সাধারণত দেশে ইন্ডাস্ট্রির অন্দরের বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলতে দেখা যায় না ফারিণকে। তবে আনন্দবাজার পত্রিকায় দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিনোদন ইন্ডাস্ট্রিতে নারী-পুরুষের বৈষম্য নিয়ে মুখ খুলেছেন তিনি।
তাসনিয়া ফারিণ বলেন, ‘আমার লড়াই বা যাত্রাপথ খুব কঠিন ছিল। আমাদের এক টাকা পারিশ্রমিক বাড়াতে অনেকটা পথ পেরোতে হয়। তবে একটা নতুন নায়ক দুটো সিনেমা করেই পারিশ্রমিক বাড়িয়ে ফেলেন। তাঁর সেই দাবি গ্রাহ্যও হয়। কাজের সময়ের বিষয়টিও আছে। তা হলে আমরা কোথায় এগোলাম? নারীকেন্দ্রিক সিনেমার বেলাতেও নায়িকা নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে আবদ্ধ, ক্লিশে। হয় নারী নির্যাতন, নয় নারীর অধিকার। তার বাইরে আমাদের কেউ বের করতেই চান না। নারীর কাজ, তাঁর লড়াই নিয়ে সিনেমা হয় না। অথচ, সেই সিনেমা ভালো ব্যবসা না করলে, তখন দোষ দেওয়া হয়—নারীকেন্দ্রিক সিনেমা বলেই চলল না। তুমি নারীকেন্দ্রিক সিনেমাকে সেই বাজেট দিচ্ছ না। হিট হওয়ার মতো গল্প দিচ্ছ না। পুরুষের ক্ষেত্রে কিন্তু এসবের বিন্দুমাত্র খামতি নেই।’
বিয়ে নিয়েও কথা বলেছেন ফারিণ। একটা সময় মনে করা হতো, বিয়ে করলেই নায়িকাদের ক্যারিয়ার শেষ। সেই পরিস্থিতি অনেকটাই বদলেছে এখন। ফারিণ বলেন, ‘বিয়ের সঙ্গে অভিনয়ের সত্যিই বিরোধ নেই। একজন নায়িকা কত বছর বয়সে বিয়ে করবেন, সেটা নির্দিষ্ট করে দেওয়া হবে কেন? আমার সঠিক সময় কোনটা, সেটা আমি ঠিক করব। আমি তো দেখছি, বিয়ের পর আমার কাজ বেড়েছে। হলিউড থেকে শুরু করে আমাদের দেশ—নায়িকার বিয়ে নিয়ে আর কেউ মাথা ঘামান না।’
টিভি নাটক দিয়ে পরিচিতি পেলেও ইদানীং ছোট পর্দায় অনেকটাই অনুপস্থিত ফারিণ। কারণ হিসেবে তিনি জানিয়েছেন, নাটকে মনের মতো চরিত্র পাচ্ছেন না বলেই বড় পর্দায় মনোযোগী হয়েছেন। ফারিণ বলেন, ‘আমি যখন ছোট পর্দায় কাজ করেছি, তখন সিনেমায় এমন কোনো প্রস্তাব পাইনি যেটা রাজি হওয়ার মতো। যখন অতনু ঘোষের ‘‘আরো এক পৃথিবী’’ সিনেমায় কাজ করি, তখনো ছোট পর্দায় অভিনয় করেছি। এখন কী হয়েছে, ছোট পর্দায় নতুন করে আবিষ্কার করার কিছু নেই। সেই খিদে মেটাতে পারে বড় পর্দা। সেই জন্য দুই দেশের বড় পর্দায় নিজেকে দেখতে চাইছি। সবার সঙ্গে যোগাযোগ করছি। আমারও সুযোগ আসছে। তার মানে এটা নয়, আমি আর ছোট পর্দায় অভিনয় করব না। ওই মাধ্যমই তো আমাকে তাসনিয়া ফারিণ বানিয়েছে।’

ভিসা না পাওয়ায় দেবের সঙ্গে ‘প্রজাপতি ২’ সিনেমাটি করা হয়নি তাসনিয়া ফারিণের। সে সুযোগ হারিয়ে খানিকটা আশাহত হয়েছিলেন অভিনেত্রী। তবে সুযোগ আরেকটি এসেছে। অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরীর নতুন সিনেমায় অভিনয়ের কথা চলছে অনেক দিন ধরে। এতে চঞ্চল চৌধুরীরও থাকার কথা রয়েছে। সে সিনেমা নিয়ে পরিচালকের সঙ্গে কথা বলতে কলকাতায় গেছেন ফারিণ। এবার আর ভিসা জটিলতা হয়নি।
কলকাতায় গিয়ে কোয়েল মল্লিকের ‘স্বার্থপর’ সিনেমার প্রিমিয়ারেও চঞ্চল ও অনিরুদ্ধের সঙ্গে হাজির হয়েছিলেন ফারিণ। কলকাতায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন। সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাৎকারও দিচ্ছেন। সাধারণত দেশে ইন্ডাস্ট্রির অন্দরের বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলতে দেখা যায় না ফারিণকে। তবে আনন্দবাজার পত্রিকায় দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিনোদন ইন্ডাস্ট্রিতে নারী-পুরুষের বৈষম্য নিয়ে মুখ খুলেছেন তিনি।
তাসনিয়া ফারিণ বলেন, ‘আমার লড়াই বা যাত্রাপথ খুব কঠিন ছিল। আমাদের এক টাকা পারিশ্রমিক বাড়াতে অনেকটা পথ পেরোতে হয়। তবে একটা নতুন নায়ক দুটো সিনেমা করেই পারিশ্রমিক বাড়িয়ে ফেলেন। তাঁর সেই দাবি গ্রাহ্যও হয়। কাজের সময়ের বিষয়টিও আছে। তা হলে আমরা কোথায় এগোলাম? নারীকেন্দ্রিক সিনেমার বেলাতেও নায়িকা নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে আবদ্ধ, ক্লিশে। হয় নারী নির্যাতন, নয় নারীর অধিকার। তার বাইরে আমাদের কেউ বের করতেই চান না। নারীর কাজ, তাঁর লড়াই নিয়ে সিনেমা হয় না। অথচ, সেই সিনেমা ভালো ব্যবসা না করলে, তখন দোষ দেওয়া হয়—নারীকেন্দ্রিক সিনেমা বলেই চলল না। তুমি নারীকেন্দ্রিক সিনেমাকে সেই বাজেট দিচ্ছ না। হিট হওয়ার মতো গল্প দিচ্ছ না। পুরুষের ক্ষেত্রে কিন্তু এসবের বিন্দুমাত্র খামতি নেই।’
বিয়ে নিয়েও কথা বলেছেন ফারিণ। একটা সময় মনে করা হতো, বিয়ে করলেই নায়িকাদের ক্যারিয়ার শেষ। সেই পরিস্থিতি অনেকটাই বদলেছে এখন। ফারিণ বলেন, ‘বিয়ের সঙ্গে অভিনয়ের সত্যিই বিরোধ নেই। একজন নায়িকা কত বছর বয়সে বিয়ে করবেন, সেটা নির্দিষ্ট করে দেওয়া হবে কেন? আমার সঠিক সময় কোনটা, সেটা আমি ঠিক করব। আমি তো দেখছি, বিয়ের পর আমার কাজ বেড়েছে। হলিউড থেকে শুরু করে আমাদের দেশ—নায়িকার বিয়ে নিয়ে আর কেউ মাথা ঘামান না।’
টিভি নাটক দিয়ে পরিচিতি পেলেও ইদানীং ছোট পর্দায় অনেকটাই অনুপস্থিত ফারিণ। কারণ হিসেবে তিনি জানিয়েছেন, নাটকে মনের মতো চরিত্র পাচ্ছেন না বলেই বড় পর্দায় মনোযোগী হয়েছেন। ফারিণ বলেন, ‘আমি যখন ছোট পর্দায় কাজ করেছি, তখন সিনেমায় এমন কোনো প্রস্তাব পাইনি যেটা রাজি হওয়ার মতো। যখন অতনু ঘোষের ‘‘আরো এক পৃথিবী’’ সিনেমায় কাজ করি, তখনো ছোট পর্দায় অভিনয় করেছি। এখন কী হয়েছে, ছোট পর্দায় নতুন করে আবিষ্কার করার কিছু নেই। সেই খিদে মেটাতে পারে বড় পর্দা। সেই জন্য দুই দেশের বড় পর্দায় নিজেকে দেখতে চাইছি। সবার সঙ্গে যোগাযোগ করছি। আমারও সুযোগ আসছে। তার মানে এটা নয়, আমি আর ছোট পর্দায় অভিনয় করব না। ওই মাধ্যমই তো আমাকে তাসনিয়া ফারিণ বানিয়েছে।’

আগে ক্যাবল নেটওয়ার্কে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর কোনো সিরিয়াল ছিল না, সেখানে একটা শৃঙ্খলা আনতে সক্ষম হয়েছি। বাংলাদেশ টেলিভিশন ভারতবর্ষে দেখানোর চেষ্টা শুরু হয়, আজ থেকে ৩০ বছর আগে। কিন্তু সেটি তিন দশকেও সফলতার মুখ দেখেনি।
১৭ অক্টোবর ২০২২
কবিতা নিয়ে কাজ করার ইচ্ছাটা তাঁর অনেক দিনের। শায়ান চৌধুরী অর্ণব চাইছিলেন কবিতায় সুর দিয়ে তৈরি করবেন গান। কাজটি তিনি শুরু করেছিলেন বেশ আগে। সব গুছিয়ে উঠতে কিছুটা সময় লাগল। অবশেষে প্রায় ১০ বছর পর মৌলিক গানের পূর্ণাঙ্গ অ্যালবাম প্রকাশ করছেন অর্ণব। ৩০ অক্টোবর আসবে তাঁর নতুন অ্যালবাম ‘ভাল্লাগে না’।
২ ঘণ্টা আগে
প্রস্তুতি অনেক দিনের। গান রেডি ছিল। মিউজিক ভিডিওর শুটিংও সম্পন্ন। তবে স্পনসরের অভাবে ‘এই অবেলায় ২’ মুক্তি দিতে পারছিল না শিরোনামহীন। গত বছরের অক্টোবরে ব্যান্ডটির দলনেতা জিয়াউর রহমান জানিয়েছিলেন, স্পনসর ছাড়া এত বিশাল আয়োজনের গান প্রকাশ করা কোনো ব্যান্ডের পক্ষে সম্ভব নয়।
২ ঘণ্টা আগে
নব্বইয়ের দশকের শেষের দিকে পশ্চিমবঙ্গে উত্থান ঘটে হুগলির ডন খ্যাত হুব্বা শ্যামল নামে এক গ্যাংস্টারের। হুগলি জেলার অপরাধ জগতের একচ্ছত্র ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন এই শ্যামল। তাঁর জীবনকে বড় পর্দায় এনেছেন টালিউড নির্মাতা ব্রাত্য বসু। ‘হুব্বা’ নামের এ সিনেমায় নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন মোশাররফ করিম।
২ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রস্তুতি অনেক দিনের। গান রেডি ছিল। মিউজিক ভিডিওর শুটিংও সম্পন্ন। তবে স্পনসরের অভাবে ‘এই অবেলায় ২’ মুক্তি দিতে পারছিল না শিরোনামহীন। গত বছরের অক্টোবরে ব্যান্ডটির দলনেতা জিয়াউর রহমান জানিয়েছিলেন, স্পনসর ছাড়া এত বিশাল আয়োজনের গান প্রকাশ করা কোনো ব্যান্ডের পক্ষে সম্ভব নয়। স্পনসর পেলেই এই অবেলায় ২ মুক্তি দেবেন তাঁরা। সে সমস্যা মিটেছে এত দিনে। তাই এই অবেলায় ২ গানটির মুক্তির তারিখ জানিয়ে দিল শিরোনামহীন। আগামী ৪ ডিসেম্বর মুক্তি পাবে গানটি।
২০১৯ সালে ‘এই অবেলায়’ দিয়ে নতুন করে জেগে উঠেছিল ব্যান্ড শিরোনামহীন। নতুন ভোকাল নিয়ে ভক্তদের প্রত্যাশা পূরণ করতে যখন হিমশিম খাচ্ছিল দলটি, তখন এই অবেলায় গানটি ছিল শিরোনামহীনের জন্য অক্সিজেনের মতো। ছয় বছর পর এ গানের সিকুয়েল নিয়ে আসছে শিরোনামহীন। বাংলার পাশাপাশি তৈরি হয়েছে গানটির ইংরেজি ভার্সন। শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান হিসেবে মুক্তি পাচ্ছে এটি।
এই অবেলায় ২ গানটি লিখেছেন জিয়াউর রহমান, সুর করেছেন কাজী আহমেদ শাফিন। ভিডিও নির্দেশনাও দিয়েছেন তিনি। শুটিং হয়েছে থাইল্যান্ডে। মডেল হয়েছেন নীল হুরেরজাহান। নতুন গান নিয়ে জিয়াউর রহমান বলেন, ‘এই অবেলায় প্রকাশের পর শ্রোতামহলে ব্যাপক সাড়া পাওয়া গিয়েছিল। গানটির সিকুয়েল হোক, সেটা সবাই চাইছিল। এর আগে আমাদের প্রথম অ্যালবামের হাসিমুখ গানের বেলায়ও এমনটা হয়েছিল। এই অবেলায় নিয়ে শ্রোতাদের ব্যাপক চাহিদা আমরা টের পাচ্ছিলাম। বাতিঘর অ্যালবামের পরিকল্পনার সময় তাই গানটির সিকুয়েল নিয়ে ভাবি। মুক্তির জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত আছে গানটি। ভিডিও ধারণ করা হয়েছে থাইল্যান্ডের কো খাম, কো মাখ ও কো চ্যাং আইল্যান্ডে। দারুণ একটা গল্প আছে গানের ভিডিওতে।’
এই অবেলায় ২-এর ইংরেজি ভার্সন নিয়ে জিয়া বলেন, ‘এই অবেলায় গানটি বিদেশি ভাষার মানুষও পছন্দ করেছে। ইউটিউব চ্যানেলে অনেক মন্তব্য দেখেছি ইংরেজি, স্প্যানিশসহ বিভিন্ন ভাষায় লেখা—‘‘আমি গানের ভাষা বুঝতে পারছি না। কিন্তু গানটির সুর খুব ভালো লাগছে।” তাই এই অবেলায় ২-এর ইংরেজি ভার্সন করা।’
বাংলার সঙ্গে এই অবেলায় ২-এর ইংরেজি ভার্সনও মুক্তি পাবে।
অন্যদিকে ব্যান্ডটির ইউটিউব চ্যানেলে গতকাল সন্ধ্যায় মুক্তি পেয়েছে শিরোনামহীনের বাতিঘর অ্যালবামের নবম গান ‘ক্লান্ত কফি শপ’।

প্রস্তুতি অনেক দিনের। গান রেডি ছিল। মিউজিক ভিডিওর শুটিংও সম্পন্ন। তবে স্পনসরের অভাবে ‘এই অবেলায় ২’ মুক্তি দিতে পারছিল না শিরোনামহীন। গত বছরের অক্টোবরে ব্যান্ডটির দলনেতা জিয়াউর রহমান জানিয়েছিলেন, স্পনসর ছাড়া এত বিশাল আয়োজনের গান প্রকাশ করা কোনো ব্যান্ডের পক্ষে সম্ভব নয়। স্পনসর পেলেই এই অবেলায় ২ মুক্তি দেবেন তাঁরা। সে সমস্যা মিটেছে এত দিনে। তাই এই অবেলায় ২ গানটির মুক্তির তারিখ জানিয়ে দিল শিরোনামহীন। আগামী ৪ ডিসেম্বর মুক্তি পাবে গানটি।
২০১৯ সালে ‘এই অবেলায়’ দিয়ে নতুন করে জেগে উঠেছিল ব্যান্ড শিরোনামহীন। নতুন ভোকাল নিয়ে ভক্তদের প্রত্যাশা পূরণ করতে যখন হিমশিম খাচ্ছিল দলটি, তখন এই অবেলায় গানটি ছিল শিরোনামহীনের জন্য অক্সিজেনের মতো। ছয় বছর পর এ গানের সিকুয়েল নিয়ে আসছে শিরোনামহীন। বাংলার পাশাপাশি তৈরি হয়েছে গানটির ইংরেজি ভার্সন। শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান হিসেবে মুক্তি পাচ্ছে এটি।
এই অবেলায় ২ গানটি লিখেছেন জিয়াউর রহমান, সুর করেছেন কাজী আহমেদ শাফিন। ভিডিও নির্দেশনাও দিয়েছেন তিনি। শুটিং হয়েছে থাইল্যান্ডে। মডেল হয়েছেন নীল হুরেরজাহান। নতুন গান নিয়ে জিয়াউর রহমান বলেন, ‘এই অবেলায় প্রকাশের পর শ্রোতামহলে ব্যাপক সাড়া পাওয়া গিয়েছিল। গানটির সিকুয়েল হোক, সেটা সবাই চাইছিল। এর আগে আমাদের প্রথম অ্যালবামের হাসিমুখ গানের বেলায়ও এমনটা হয়েছিল। এই অবেলায় নিয়ে শ্রোতাদের ব্যাপক চাহিদা আমরা টের পাচ্ছিলাম। বাতিঘর অ্যালবামের পরিকল্পনার সময় তাই গানটির সিকুয়েল নিয়ে ভাবি। মুক্তির জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত আছে গানটি। ভিডিও ধারণ করা হয়েছে থাইল্যান্ডের কো খাম, কো মাখ ও কো চ্যাং আইল্যান্ডে। দারুণ একটা গল্প আছে গানের ভিডিওতে।’
এই অবেলায় ২-এর ইংরেজি ভার্সন নিয়ে জিয়া বলেন, ‘এই অবেলায় গানটি বিদেশি ভাষার মানুষও পছন্দ করেছে। ইউটিউব চ্যানেলে অনেক মন্তব্য দেখেছি ইংরেজি, স্প্যানিশসহ বিভিন্ন ভাষায় লেখা—‘‘আমি গানের ভাষা বুঝতে পারছি না। কিন্তু গানটির সুর খুব ভালো লাগছে।” তাই এই অবেলায় ২-এর ইংরেজি ভার্সন করা।’
বাংলার সঙ্গে এই অবেলায় ২-এর ইংরেজি ভার্সনও মুক্তি পাবে।
অন্যদিকে ব্যান্ডটির ইউটিউব চ্যানেলে গতকাল সন্ধ্যায় মুক্তি পেয়েছে শিরোনামহীনের বাতিঘর অ্যালবামের নবম গান ‘ক্লান্ত কফি শপ’।

আগে ক্যাবল নেটওয়ার্কে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর কোনো সিরিয়াল ছিল না, সেখানে একটা শৃঙ্খলা আনতে সক্ষম হয়েছি। বাংলাদেশ টেলিভিশন ভারতবর্ষে দেখানোর চেষ্টা শুরু হয়, আজ থেকে ৩০ বছর আগে। কিন্তু সেটি তিন দশকেও সফলতার মুখ দেখেনি।
১৭ অক্টোবর ২০২২
কবিতা নিয়ে কাজ করার ইচ্ছাটা তাঁর অনেক দিনের। শায়ান চৌধুরী অর্ণব চাইছিলেন কবিতায় সুর দিয়ে তৈরি করবেন গান। কাজটি তিনি শুরু করেছিলেন বেশ আগে। সব গুছিয়ে উঠতে কিছুটা সময় লাগল। অবশেষে প্রায় ১০ বছর পর মৌলিক গানের পূর্ণাঙ্গ অ্যালবাম প্রকাশ করছেন অর্ণব। ৩০ অক্টোবর আসবে তাঁর নতুন অ্যালবাম ‘ভাল্লাগে না’।
২ ঘণ্টা আগে
ভিসা না পাওয়ায় দেবের সঙ্গে ‘প্রজাপতি ২’ সিনেমাটি করা হয়নি তাসনিয়া ফারিণের। সে সুযোগ হারিয়ে খানিকটা আশাহত হয়েছিলেন অভিনেত্রী। তবে সুযোগ আরেকটি এসেছে। অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরীর নতুন সিনেমায় অভিনয়ের কথা চলছে অনেক দিন ধরে। এতে চঞ্চল চৌধুরীরও থাকার কথা রয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
নব্বইয়ের দশকের শেষের দিকে পশ্চিমবঙ্গে উত্থান ঘটে হুগলির ডন খ্যাত হুব্বা শ্যামল নামে এক গ্যাংস্টারের। হুগলি জেলার অপরাধ জগতের একচ্ছত্র ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন এই শ্যামল। তাঁর জীবনকে বড় পর্দায় এনেছেন টালিউড নির্মাতা ব্রাত্য বসু। ‘হুব্বা’ নামের এ সিনেমায় নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন মোশাররফ করিম।
২ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

নব্বইয়ের দশকের শেষের দিকে পশ্চিমবঙ্গে উত্থান ঘটে হুগলির ডন খ্যাত হুব্বা শ্যামল নামে এক গ্যাংস্টারের। হুগলি জেলার অপরাধ জগতের একচ্ছত্র ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন এই শ্যামল। তাঁর জীবনকে বড় পর্দায় এনেছেন টালিউড নির্মাতা ব্রাত্য বসু। ‘হুব্বা’ নামের এ সিনেমায় নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন মোশাররফ করিম। গত ১৯ জানুয়ারি পশ্চিমবঙ্গে মুক্তি পায় সিনেমাটি।
একই চরিত্র আবার আসছে পর্দায়। এবার সিনেমা নয়, ওয়েব সিরিজ আকারে। ওটিটি প্ল্যাটফর্ম জি ফাইভ বাংলায় ৩১ অক্টোবর মুক্তি পাবে ‘গণশত্রু: বাংলার আতঙ্ক’। পাঁচজন পরিচালক পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন সময়ের পাঁচজন সিরিয়াল কিলারের চরিত্র নিয়ে বানিয়েছেন সিরিজটি। এতে রুদ্রনীল ঘোষ অভিনয় করেছেন হুব্বা শ্যামলকে নিয়ে নির্মিত পর্বে। যেহেতু এর আগে চরিত্রটি মোশাররফ করিম করেছেন, তাই স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠল, মোশাররফের চেয়ে এ চরিত্রে কতটা আলাদা রুদ্রনীলের অভিনয়?
রুদ্রনীল ঘোষ বলেন, ‘মোশাররফ করিম যেভাবে হুব্বা শ্যামলকে পোট্রে করার সুযোগ পেয়েছেন, সেটা পরিচালক ব্রাত্য বসুর নির্দেশে। মোশাররফ করিম অন্য দেশের মানুষ। হুব্বা শ্যামলকে ব্যক্তিগতভাবে অতটা জানা তাঁর পক্ষে কঠিন ছিল। তিনি যতটা জেনেছেন, সেটা স্ক্রিপ্ট থেকে এবং পরিচালকের কথা অনুযায়ী। আর আমার এ ক্ষেত্রে সুবিধা হয়েছে, এ চরিত্রের গল্প ছোটবেলা থেকে শুনে আসছি। তাই স্ক্রিপ্টের বাইরেও অনেকটা ধারণা আগে থেকেই আছে। তাই দুটোর মধ্যে কোনো তুলনা চলে না। তবে গণশত্রু ওয়েব সিরিজে হুব্বা শ্যামলের উপস্থাপন অনেক বেশি তথ্যনিষ্ঠ হয়েছে।’
মোশাররফ করিম অভিনীত ‘হুব্বা’ দেখেছেন রুদ্রনীল। সিনেমাটি আরও ভালো হতে পারত বলে মত তাঁর। অভিনেতা বলেন, ‘দেখে মনে হয়েছিল, আরেকটু অন্য রকম হলে ভালো হতো। চরিত্রটি জীবন্ত করে তোলার ক্ষেত্রে, এত ভালো একজন অভিনেতাকে যদি চরিত্রের উপাদানগুলো ঠিক করে দেওয়া হতো, তাহলে হুব্বা শ্যামলকে নিয়ে তৈরি সিনেমাটি ব্লকবাস্টার হতে পারত। কিন্তু হয়নি। তার মানে কোথাও একটা ফাঁক থেকে গিয়েছিল। এটা অভিনেতার দুর্বলতা নয়।’
মোশাররফ করিমকে অনেক পছন্দ করেন রুদ্রনীল। তাঁর সঙ্গে অভিনয়ের আগ্রহ প্রকাশ করে অভিনেতা বলেন, ‘মোশাররফ করিম আমার প্রিয় অভিনেতা এবং ঘনিষ্ঠ বন্ধু। আমরা দেখা করেছি, কথাও বলেছি বহুবার। আমাদের দুজনেরই ইচ্ছা আছে একসঙ্গে কাজ করার। কিছু পরিচালক চেষ্টা করছেন যাতে সেটা হয়। বিভিন্ন ধরনের চরিত্র বিভিন্ন এনার্জিতে করার ক্ষেত্রে আমাদের দুজনেরই নাকি অদ্ভুত ধরনের মিল আছে। এটা লোকে বলে। আমরা কেউ কারও দ্বারা প্রভাবিত একদমই নই। দুজনে বেড়ে উঠেছি দুটি দেশে। হুব্বা সিনেমাটি করার সময় মোশাররফ ভাইয়ের প্রতি আমার শুভেচ্ছা ছিল। একই চরিত্র যখন আমি করছি, নিশ্চয়ই মোশাররফ ভাইয়েরও আমার প্রতি সমান শুভেচ্ছা থাকবে।’

নব্বইয়ের দশকের শেষের দিকে পশ্চিমবঙ্গে উত্থান ঘটে হুগলির ডন খ্যাত হুব্বা শ্যামল নামে এক গ্যাংস্টারের। হুগলি জেলার অপরাধ জগতের একচ্ছত্র ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন এই শ্যামল। তাঁর জীবনকে বড় পর্দায় এনেছেন টালিউড নির্মাতা ব্রাত্য বসু। ‘হুব্বা’ নামের এ সিনেমায় নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন মোশাররফ করিম। গত ১৯ জানুয়ারি পশ্চিমবঙ্গে মুক্তি পায় সিনেমাটি।
একই চরিত্র আবার আসছে পর্দায়। এবার সিনেমা নয়, ওয়েব সিরিজ আকারে। ওটিটি প্ল্যাটফর্ম জি ফাইভ বাংলায় ৩১ অক্টোবর মুক্তি পাবে ‘গণশত্রু: বাংলার আতঙ্ক’। পাঁচজন পরিচালক পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন সময়ের পাঁচজন সিরিয়াল কিলারের চরিত্র নিয়ে বানিয়েছেন সিরিজটি। এতে রুদ্রনীল ঘোষ অভিনয় করেছেন হুব্বা শ্যামলকে নিয়ে নির্মিত পর্বে। যেহেতু এর আগে চরিত্রটি মোশাররফ করিম করেছেন, তাই স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠল, মোশাররফের চেয়ে এ চরিত্রে কতটা আলাদা রুদ্রনীলের অভিনয়?
রুদ্রনীল ঘোষ বলেন, ‘মোশাররফ করিম যেভাবে হুব্বা শ্যামলকে পোট্রে করার সুযোগ পেয়েছেন, সেটা পরিচালক ব্রাত্য বসুর নির্দেশে। মোশাররফ করিম অন্য দেশের মানুষ। হুব্বা শ্যামলকে ব্যক্তিগতভাবে অতটা জানা তাঁর পক্ষে কঠিন ছিল। তিনি যতটা জেনেছেন, সেটা স্ক্রিপ্ট থেকে এবং পরিচালকের কথা অনুযায়ী। আর আমার এ ক্ষেত্রে সুবিধা হয়েছে, এ চরিত্রের গল্প ছোটবেলা থেকে শুনে আসছি। তাই স্ক্রিপ্টের বাইরেও অনেকটা ধারণা আগে থেকেই আছে। তাই দুটোর মধ্যে কোনো তুলনা চলে না। তবে গণশত্রু ওয়েব সিরিজে হুব্বা শ্যামলের উপস্থাপন অনেক বেশি তথ্যনিষ্ঠ হয়েছে।’
মোশাররফ করিম অভিনীত ‘হুব্বা’ দেখেছেন রুদ্রনীল। সিনেমাটি আরও ভালো হতে পারত বলে মত তাঁর। অভিনেতা বলেন, ‘দেখে মনে হয়েছিল, আরেকটু অন্য রকম হলে ভালো হতো। চরিত্রটি জীবন্ত করে তোলার ক্ষেত্রে, এত ভালো একজন অভিনেতাকে যদি চরিত্রের উপাদানগুলো ঠিক করে দেওয়া হতো, তাহলে হুব্বা শ্যামলকে নিয়ে তৈরি সিনেমাটি ব্লকবাস্টার হতে পারত। কিন্তু হয়নি। তার মানে কোথাও একটা ফাঁক থেকে গিয়েছিল। এটা অভিনেতার দুর্বলতা নয়।’
মোশাররফ করিমকে অনেক পছন্দ করেন রুদ্রনীল। তাঁর সঙ্গে অভিনয়ের আগ্রহ প্রকাশ করে অভিনেতা বলেন, ‘মোশাররফ করিম আমার প্রিয় অভিনেতা এবং ঘনিষ্ঠ বন্ধু। আমরা দেখা করেছি, কথাও বলেছি বহুবার। আমাদের দুজনেরই ইচ্ছা আছে একসঙ্গে কাজ করার। কিছু পরিচালক চেষ্টা করছেন যাতে সেটা হয়। বিভিন্ন ধরনের চরিত্র বিভিন্ন এনার্জিতে করার ক্ষেত্রে আমাদের দুজনেরই নাকি অদ্ভুত ধরনের মিল আছে। এটা লোকে বলে। আমরা কেউ কারও দ্বারা প্রভাবিত একদমই নই। দুজনে বেড়ে উঠেছি দুটি দেশে। হুব্বা সিনেমাটি করার সময় মোশাররফ ভাইয়ের প্রতি আমার শুভেচ্ছা ছিল। একই চরিত্র যখন আমি করছি, নিশ্চয়ই মোশাররফ ভাইয়েরও আমার প্রতি সমান শুভেচ্ছা থাকবে।’

আগে ক্যাবল নেটওয়ার্কে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর কোনো সিরিয়াল ছিল না, সেখানে একটা শৃঙ্খলা আনতে সক্ষম হয়েছি। বাংলাদেশ টেলিভিশন ভারতবর্ষে দেখানোর চেষ্টা শুরু হয়, আজ থেকে ৩০ বছর আগে। কিন্তু সেটি তিন দশকেও সফলতার মুখ দেখেনি।
১৭ অক্টোবর ২০২২
কবিতা নিয়ে কাজ করার ইচ্ছাটা তাঁর অনেক দিনের। শায়ান চৌধুরী অর্ণব চাইছিলেন কবিতায় সুর দিয়ে তৈরি করবেন গান। কাজটি তিনি শুরু করেছিলেন বেশ আগে। সব গুছিয়ে উঠতে কিছুটা সময় লাগল। অবশেষে প্রায় ১০ বছর পর মৌলিক গানের পূর্ণাঙ্গ অ্যালবাম প্রকাশ করছেন অর্ণব। ৩০ অক্টোবর আসবে তাঁর নতুন অ্যালবাম ‘ভাল্লাগে না’।
২ ঘণ্টা আগে
ভিসা না পাওয়ায় দেবের সঙ্গে ‘প্রজাপতি ২’ সিনেমাটি করা হয়নি তাসনিয়া ফারিণের। সে সুযোগ হারিয়ে খানিকটা আশাহত হয়েছিলেন অভিনেত্রী। তবে সুযোগ আরেকটি এসেছে। অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরীর নতুন সিনেমায় অভিনয়ের কথা চলছে অনেক দিন ধরে। এতে চঞ্চল চৌধুরীরও থাকার কথা রয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
প্রস্তুতি অনেক দিনের। গান রেডি ছিল। মিউজিক ভিডিওর শুটিংও সম্পন্ন। তবে স্পনসরের অভাবে ‘এই অবেলায় ২’ মুক্তি দিতে পারছিল না শিরোনামহীন। গত বছরের অক্টোবরে ব্যান্ডটির দলনেতা জিয়াউর রহমান জানিয়েছিলেন, স্পনসর ছাড়া এত বিশাল আয়োজনের গান প্রকাশ করা কোনো ব্যান্ডের পক্ষে সম্ভব নয়।
২ ঘণ্টা আগে