রাজনৈতিক পরিচয়ের কারণে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বৈষম্যের শিকার হয়েছিলেন সংগীতশিল্পী নাজমুন মুনিরা ন্যান্সি। ১০ বছরের বেশি সময় ধরে ব্ল্যাকমেইল ও নিপীড়নের শিকার হয়েছেন, নেত্রকোনায় তাঁর বাড়িতে হামলা পর্যন্ত হয়েছে। অনেক আয়োজন থেকে ব্ল্যাকলিস্টেড করে রাখা হয়েছিল তাঁকে। এমনকি অনেক চূড়ান্ত হওয়া শো বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। একপর্যায়ে দেশ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি। গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে সফরে গিয়ে কথাবার্তাও পাকা করে ফেলেছিলেন।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এমনটাই জানালেন এই সংগীতশিল্পী। ন্যান্সি বলেন, ‘আমি বিএনপির কোনো পদে নেই। এমনকি কোনো পদের প্রত্যাশাপ্রার্থীও নই। আমার আম্মা নেত্রকোনা জেলার জাসাসের সহসভানেত্রী ছিলেন। ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজে বিএনপির কোনো পদে না থাকলেও একই মতাদর্শের কারণে ব্ল্যাকলিস্টেড ছিলাম। কোনো বিষয়ে আলোচনা করলেই বলা হতো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। নেত্রকোনায় আমার বাড়িতে ভাঙচুর করা হয়েছে। আমার ভাইকেও হুমকি দেওয়া হয়েছিল। আমার মনে হয়, যদি নিশ্বাসটুকু কেড়ে নেওয়া যেত, তাহলে সেটাও তারা কেড়ে নিত। এতটা নিপীড়ন গেছে যে একপর্যায়ে সিদ্ধান্ত নিই এই দেশে আর থাকব না। গত বছর অক্টোবরে প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্র গিয়েছিলাম। সে সময় ভার্জিনিয়ায় এক অ্যার্টনির সঙ্গে দেখা করে আলোচনা করি, শিল্পী হিসেবে সেখানে কীভাবে যেতে পারি। এরপর আমি সেখানে স্থায়ী হওয়ার জন্য আবেদন করি। দেশে ফেরার পরেও সেই প্রক্রিয়াগুলো সম্পন্ন করতে থাকি। তবে একপর্যায়ে মনে হলো, কেউ আমাকে আমার দেশ থেকে তাড়িয়ে দিচ্ছে। আমি তো স্বেচ্ছায় যাচ্ছি না। তখন সিদ্ধান্ত নিই, বাঁচি-মরি এখানেই থাকব। আমার যাই হোক, শেষ পর্যন্ত দেখব।’
এই সময়ে ক্যারিয়ারের অনেক ক্ষতি হয়েছে বলে জানান ন্যান্সি। তিনি বলেন, ‘বিএনপির মতাদর্শের কারণে একের পর এক শো বাতিল হয়েছে আমার। শোগুলো কনফার্ম করার পরেও আমাকে বাদ দেওয়া হতো। অনেক সময় শো করতে রওনা দিয়ে মাঝরাস্তা থেকে ফেরত আসতে হয়েছে। চলচ্চিত্রের গান থেকেও বাদ দেওয়া হয়েছে আমাকে। আমাকে দিয়ে গান করালে জাতীয় পুরস্কারের জন্য জমা দেওয়া যাবে না, তাই আমাকে দিয়ে গান গাওয়ানো হতো না। সহকর্মীরাও অনেক সময় আমার সঙ্গে নোংরা রাজনীতি করেছে। আমাকে বাদ দেওয়ার জন্য অন্যদের চাপ প্রয়োগ করত।’
রাজনৈতিক পরিচয়ের কারণে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বৈষম্যের শিকার হয়েছিলেন সংগীতশিল্পী নাজমুন মুনিরা ন্যান্সি। ১০ বছরের বেশি সময় ধরে ব্ল্যাকমেইল ও নিপীড়নের শিকার হয়েছেন, নেত্রকোনায় তাঁর বাড়িতে হামলা পর্যন্ত হয়েছে। অনেক আয়োজন থেকে ব্ল্যাকলিস্টেড করে রাখা হয়েছিল তাঁকে। এমনকি অনেক চূড়ান্ত হওয়া শো বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। একপর্যায়ে দেশ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি। গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে সফরে গিয়ে কথাবার্তাও পাকা করে ফেলেছিলেন।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এমনটাই জানালেন এই সংগীতশিল্পী। ন্যান্সি বলেন, ‘আমি বিএনপির কোনো পদে নেই। এমনকি কোনো পদের প্রত্যাশাপ্রার্থীও নই। আমার আম্মা নেত্রকোনা জেলার জাসাসের সহসভানেত্রী ছিলেন। ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজে বিএনপির কোনো পদে না থাকলেও একই মতাদর্শের কারণে ব্ল্যাকলিস্টেড ছিলাম। কোনো বিষয়ে আলোচনা করলেই বলা হতো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। নেত্রকোনায় আমার বাড়িতে ভাঙচুর করা হয়েছে। আমার ভাইকেও হুমকি দেওয়া হয়েছিল। আমার মনে হয়, যদি নিশ্বাসটুকু কেড়ে নেওয়া যেত, তাহলে সেটাও তারা কেড়ে নিত। এতটা নিপীড়ন গেছে যে একপর্যায়ে সিদ্ধান্ত নিই এই দেশে আর থাকব না। গত বছর অক্টোবরে প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্র গিয়েছিলাম। সে সময় ভার্জিনিয়ায় এক অ্যার্টনির সঙ্গে দেখা করে আলোচনা করি, শিল্পী হিসেবে সেখানে কীভাবে যেতে পারি। এরপর আমি সেখানে স্থায়ী হওয়ার জন্য আবেদন করি। দেশে ফেরার পরেও সেই প্রক্রিয়াগুলো সম্পন্ন করতে থাকি। তবে একপর্যায়ে মনে হলো, কেউ আমাকে আমার দেশ থেকে তাড়িয়ে দিচ্ছে। আমি তো স্বেচ্ছায় যাচ্ছি না। তখন সিদ্ধান্ত নিই, বাঁচি-মরি এখানেই থাকব। আমার যাই হোক, শেষ পর্যন্ত দেখব।’
এই সময়ে ক্যারিয়ারের অনেক ক্ষতি হয়েছে বলে জানান ন্যান্সি। তিনি বলেন, ‘বিএনপির মতাদর্শের কারণে একের পর এক শো বাতিল হয়েছে আমার। শোগুলো কনফার্ম করার পরেও আমাকে বাদ দেওয়া হতো। অনেক সময় শো করতে রওনা দিয়ে মাঝরাস্তা থেকে ফেরত আসতে হয়েছে। চলচ্চিত্রের গান থেকেও বাদ দেওয়া হয়েছে আমাকে। আমাকে দিয়ে গান করালে জাতীয় পুরস্কারের জন্য জমা দেওয়া যাবে না, তাই আমাকে দিয়ে গান গাওয়ানো হতো না। সহকর্মীরাও অনেক সময় আমার সঙ্গে নোংরা রাজনীতি করেছে। আমাকে বাদ দেওয়ার জন্য অন্যদের চাপ প্রয়োগ করত।’
ঈদের দিন থেকে সপ্তম দিন পর্যন্ত টিভি চ্যানেলগুলো প্রচার করবে সাত পর্বের ঈদের বিশেষ ধারাবাহিক নাটক। বাছাই করা এসব ধারাবাহিকের খবর থাকছে পাঠকের জন্য।
২৬ মিনিট আগে‘লাল সিং চাড্ডা’ সিনেমার ব্যর্থতার পর অভিনয় থেকে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন আমির খান। তবে, তিন বছর পর ‘সিতারে জামিন পার’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় ফিরছেন আমির। অথচ, এই সিনেমায় অভিনয় করার কথা ছিল ফারহান আখতারের। শেষ পর্যন্ত আমিরের হঠাৎ সিদ্ধান্ত বদলে হতাশ হয়েছিলেন ফারহান।
১ ঘণ্টা আগেসেরা নৃত্যশিল্পী হিসেবে এ বছর বাংলাদেশ টেলিভিশন রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ আয়োজিত ট্র্যাব মিডিয়া আইকনিক অ্যাওয়ার্ড জিতেছেন উম্মে তাবাসসুম খান মিতিন। নৃত্যের জন্য এটাই মিতিনের প্রথম পুরস্কার নয়। এর আগেও দেশে ও ভারতের মাটিতে পেয়েছেন একাধিক পুরস্কার।
২ ঘণ্টা আগে২০২০-২১ অর্থবছরে ৬০ লাখ টাকা সরকারি অনুদান পায় ‘জলরঙ’। কবিরুল ইসলাম রানা পরিচালিত সিনেমাটি ২০২৩ সালে সেন্সর বোর্ড থেকে ছাড়পত্র পেলেও মুক্তি পায়নি এতদিন। অবশেষে প্রায় দুই বছর পর মুক্তি পাচ্ছে সিনেমাটি। তবে প্রেক্ষাগৃহে নয়, ওটিটি প্লাটফর্ম আইস্ক্রিনে ঈদের দ্বিতীয় দিন থেকে দেখা যাবে জলরঙ।
৩ ঘণ্টা আগে