বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অভিনয়শিল্পী ও পরিচালকদের সিনেমা নিয়ে আয়োজন করা হয় চলচ্চিত্র উৎসব। সম্প্রতি বলিউড অভিনেতা আমির খানের ৬০তম জন্মদিন উপলক্ষে এমন একটি উৎসবের ঘোষণা এসেছে। ‘আমির খান: সিনেমা কা জাদুকর’ শিরোনামের উৎসবটি আয়োজন করছে ভারতের মাল্টিপ্লেক্স চেইন পিভিআর আইনক্স। ১৪ থেকে ২৭ মার্চ পর্যন্ত ভারতজুড়ে পিভিআর আইনক্সের থিয়েটারে দেখা যাবে আমির খান অভিনীত পাঁচটি সিনেমা। এর আগে রাজ কাপুর, অমিতাভ বচ্চনদের সিনেমা নিয়েও হয়েছে উৎসব। আমাদের দেশে ২০১৪ ও ২০১৯ সালে প্রয়াত সালমান শাহকে নিয়ে চলচ্চিত্র উৎসবের আয়োজন করা হলেও, এর পরে আর কোনো অভিনয়শিল্পী বা পরিচালককে নিয়ে এমন উদ্যোগ চোখে পড়েনি।
সালমান শাহকে নিয়ে উৎসব আয়োজন করেছিল ঢুলি কমিউনিকেশন। ২০১৪ সালে বলাকা ও ২০১৯ সালে মধুমিতা সিনেমা হলে হয়েছিল সপ্তাহব্যাপী উৎসব। দর্শকদেরও আগ্রহ ছিল উৎসব দুটি নিয়ে। সালমান শাহ জন্মোৎসবের অভিজ্ঞতা জানিয়ে উৎসবের আহ্বায়ক নিপু বড়ুয়া বলেন, ‘নব্বইয়ের দশকের মানুষের কাছে সালমান শাহ একটি ভালোবাসার নাম। সেই ভালোবাসার জায়গা থেকে আমরা চারজন মিলে উৎসবের আয়োজন করি। ২০১৪ সালে বলাকায় ও ২০১৯ সালে মধুমিতায় হয় উৎসব। দুটি ভেন্যুতেই দর্শকদের ভালো সাড়া পেয়েছিলাম। তবে ভালো অভিজ্ঞতার সঙ্গে তিক্ততাও আছে। সিনেমার প্রিন্ট জোগাড় করতে অনেক বেগ পেতে হয়েছে। এমন অনেক সিনেমা আছে, যেগুলোর প্রিন্ট কোথায় আছে তা কেউ জানে না। এখন সিনেমা হলগুলো ডিজিটালাইজড। কিন্তু সিনেমার প্রিন্ট ছিল অ্যানালগ। এটি নিয়ে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে।’
এরপরে আর কেন এমন উৎসবের আয়োজন করা সম্ভব হলো না, জানতে চাইলে নিপু বড়ুয়া বলেন, ‘একটি উৎসব করতে গেলে অনেক খরচ হয়। প্রয়োজন পড়ে পৃষ্ঠপোষকতার। আমাদের এখানে পৃষ্ঠপোষকতার খুব অভাব। দুটি উৎসবেই সেটা টের পেয়েছি। ইচ্ছা ছিল জাফর ইকবালের সিনেমা নিয়ে উৎসব করার, কিন্তু সহযোগী হিসেবে কাউকে পাওয়া যায়নি। আরেকটি বিষয় হচ্ছে, শিল্পীদের পরিবার। সালমান শাহকে নিয়ে উৎসব করায় আপত্তি তোলে তাঁর পরিবার। সালমান শাহর মা অভিযোগ করেছিলেন, তাঁর ছেলেকে নিয়ে ব্যবসা করা হচ্ছে। এসব কারণেই ২০১৯ সালের পরে আর কোনো অভিনয়শিল্পীকে নিয়ে উৎসব আয়োজন সম্ভব হয়নি।’
শিল্পীদের নিয়ে এমন আয়োজনকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখেন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর। এমন আয়োজন না হওয়ার পেছনে পেশাদারত্বের অভাবকে দায়ী করলেন তিনি। মিশা সওদাগর বলেন, ‘একজন অভিনয়শিল্পীর সিনেমা নিয়ে উৎসব হওয়া তো শিল্পীর জন্যই বড় পাওয়া, সম্মানের বিষয়। আমি ব্যক্তিগতভাবে চাই আমাদের দেশের খ্যাতিমান অভিনয়শিল্পীদের নিয়ে উৎসব হোক। কিন্তু শিল্পী তো নিজ থেকে বলতে পারেন না আমার সিনেমা নিয়ে উৎসবের আয়োজন করেন। শিল্পী সমিতি থেকে আয়োজন করলেও বিষয়টা একই দাঁড়ায়। তাই শিল্পীদের সংশ্লিষ্টতা নেই এমন কোনো সংগঠন থেকে এটা হতে পারে। বেসরকারি কিংবা রাষ্ট্রীয়ভাবেও এমন আয়োজন হতে পারে। তবে আমাদের ইন্ডাস্ট্রিতে যেখানে পেশাদারত্বটাই পুরোপুরি তৈরি হয়নি, সেখানে অভিনয়শিল্পীদের নিয়ে চলচ্চিত্র উৎসব একটু বাহুল্য বৈকি। আমি মনে করি, শিল্পীদের নিয়ে চলচ্চিত্র উৎসব করলে শিল্পকে সম্মান করা হবে।’

এ প্রসঙ্গে চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির উপমহাসচিব কবিরুল ইসলাম রানা বলেন, ‘আমাদের দেশে অনেক গুণী অভিনয়শিল্পী ও নির্মাতা আছেন, যাঁদের সিনেমা নিয়ে উৎসব আয়োজন করা যায়। কিন্তু কেন হচ্ছে না এটা আমার জানা নেই। পরিচালক সমিতিতে এ নিয়ে আমরা পরিকল্পনা করেছি। ইতিমধ্যে কাজও শুরু করেছি। প্রথমে নায়করাজ রাজ্জাক ও গাজী মাজহারুল আনোয়ারকে নিয়ে উৎসব করার পরিকল্পনা আছে। তাঁরা একসঙ্গে অনেক সিনেমায় কাজ করেছেন। দিনব্যাপী আয়োজনে তাঁদের সিনেমা দেখানো হবে, দুই পরিবারের সদস্যরা থাকবেন, সহকর্মীদেরও আমন্ত্রণ করা হবে। সেদিন সবাই তাঁদের নিয়ে কথা বলবেন। সেই কথাগুলো আমরা ধারণ করে রাখতে চাই। এভাবে অন্য নির্মাতাদের নিয়েও নিয়মিত আয়োজন করার ইচ্ছা আছে।’

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অভিনয়শিল্পী ও পরিচালকদের সিনেমা নিয়ে আয়োজন করা হয় চলচ্চিত্র উৎসব। সম্প্রতি বলিউড অভিনেতা আমির খানের ৬০তম জন্মদিন উপলক্ষে এমন একটি উৎসবের ঘোষণা এসেছে। ‘আমির খান: সিনেমা কা জাদুকর’ শিরোনামের উৎসবটি আয়োজন করছে ভারতের মাল্টিপ্লেক্স চেইন পিভিআর আইনক্স। ১৪ থেকে ২৭ মার্চ পর্যন্ত ভারতজুড়ে পিভিআর আইনক্সের থিয়েটারে দেখা যাবে আমির খান অভিনীত পাঁচটি সিনেমা। এর আগে রাজ কাপুর, অমিতাভ বচ্চনদের সিনেমা নিয়েও হয়েছে উৎসব। আমাদের দেশে ২০১৪ ও ২০১৯ সালে প্রয়াত সালমান শাহকে নিয়ে চলচ্চিত্র উৎসবের আয়োজন করা হলেও, এর পরে আর কোনো অভিনয়শিল্পী বা পরিচালককে নিয়ে এমন উদ্যোগ চোখে পড়েনি।
সালমান শাহকে নিয়ে উৎসব আয়োজন করেছিল ঢুলি কমিউনিকেশন। ২০১৪ সালে বলাকা ও ২০১৯ সালে মধুমিতা সিনেমা হলে হয়েছিল সপ্তাহব্যাপী উৎসব। দর্শকদেরও আগ্রহ ছিল উৎসব দুটি নিয়ে। সালমান শাহ জন্মোৎসবের অভিজ্ঞতা জানিয়ে উৎসবের আহ্বায়ক নিপু বড়ুয়া বলেন, ‘নব্বইয়ের দশকের মানুষের কাছে সালমান শাহ একটি ভালোবাসার নাম। সেই ভালোবাসার জায়গা থেকে আমরা চারজন মিলে উৎসবের আয়োজন করি। ২০১৪ সালে বলাকায় ও ২০১৯ সালে মধুমিতায় হয় উৎসব। দুটি ভেন্যুতেই দর্শকদের ভালো সাড়া পেয়েছিলাম। তবে ভালো অভিজ্ঞতার সঙ্গে তিক্ততাও আছে। সিনেমার প্রিন্ট জোগাড় করতে অনেক বেগ পেতে হয়েছে। এমন অনেক সিনেমা আছে, যেগুলোর প্রিন্ট কোথায় আছে তা কেউ জানে না। এখন সিনেমা হলগুলো ডিজিটালাইজড। কিন্তু সিনেমার প্রিন্ট ছিল অ্যানালগ। এটি নিয়ে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে।’
এরপরে আর কেন এমন উৎসবের আয়োজন করা সম্ভব হলো না, জানতে চাইলে নিপু বড়ুয়া বলেন, ‘একটি উৎসব করতে গেলে অনেক খরচ হয়। প্রয়োজন পড়ে পৃষ্ঠপোষকতার। আমাদের এখানে পৃষ্ঠপোষকতার খুব অভাব। দুটি উৎসবেই সেটা টের পেয়েছি। ইচ্ছা ছিল জাফর ইকবালের সিনেমা নিয়ে উৎসব করার, কিন্তু সহযোগী হিসেবে কাউকে পাওয়া যায়নি। আরেকটি বিষয় হচ্ছে, শিল্পীদের পরিবার। সালমান শাহকে নিয়ে উৎসব করায় আপত্তি তোলে তাঁর পরিবার। সালমান শাহর মা অভিযোগ করেছিলেন, তাঁর ছেলেকে নিয়ে ব্যবসা করা হচ্ছে। এসব কারণেই ২০১৯ সালের পরে আর কোনো অভিনয়শিল্পীকে নিয়ে উৎসব আয়োজন সম্ভব হয়নি।’
শিল্পীদের নিয়ে এমন আয়োজনকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখেন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর। এমন আয়োজন না হওয়ার পেছনে পেশাদারত্বের অভাবকে দায়ী করলেন তিনি। মিশা সওদাগর বলেন, ‘একজন অভিনয়শিল্পীর সিনেমা নিয়ে উৎসব হওয়া তো শিল্পীর জন্যই বড় পাওয়া, সম্মানের বিষয়। আমি ব্যক্তিগতভাবে চাই আমাদের দেশের খ্যাতিমান অভিনয়শিল্পীদের নিয়ে উৎসব হোক। কিন্তু শিল্পী তো নিজ থেকে বলতে পারেন না আমার সিনেমা নিয়ে উৎসবের আয়োজন করেন। শিল্পী সমিতি থেকে আয়োজন করলেও বিষয়টা একই দাঁড়ায়। তাই শিল্পীদের সংশ্লিষ্টতা নেই এমন কোনো সংগঠন থেকে এটা হতে পারে। বেসরকারি কিংবা রাষ্ট্রীয়ভাবেও এমন আয়োজন হতে পারে। তবে আমাদের ইন্ডাস্ট্রিতে যেখানে পেশাদারত্বটাই পুরোপুরি তৈরি হয়নি, সেখানে অভিনয়শিল্পীদের নিয়ে চলচ্চিত্র উৎসব একটু বাহুল্য বৈকি। আমি মনে করি, শিল্পীদের নিয়ে চলচ্চিত্র উৎসব করলে শিল্পকে সম্মান করা হবে।’

এ প্রসঙ্গে চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির উপমহাসচিব কবিরুল ইসলাম রানা বলেন, ‘আমাদের দেশে অনেক গুণী অভিনয়শিল্পী ও নির্মাতা আছেন, যাঁদের সিনেমা নিয়ে উৎসব আয়োজন করা যায়। কিন্তু কেন হচ্ছে না এটা আমার জানা নেই। পরিচালক সমিতিতে এ নিয়ে আমরা পরিকল্পনা করেছি। ইতিমধ্যে কাজও শুরু করেছি। প্রথমে নায়করাজ রাজ্জাক ও গাজী মাজহারুল আনোয়ারকে নিয়ে উৎসব করার পরিকল্পনা আছে। তাঁরা একসঙ্গে অনেক সিনেমায় কাজ করেছেন। দিনব্যাপী আয়োজনে তাঁদের সিনেমা দেখানো হবে, দুই পরিবারের সদস্যরা থাকবেন, সহকর্মীদেরও আমন্ত্রণ করা হবে। সেদিন সবাই তাঁদের নিয়ে কথা বলবেন। সেই কথাগুলো আমরা ধারণ করে রাখতে চাই। এভাবে অন্য নির্মাতাদের নিয়েও নিয়মিত আয়োজন করার ইচ্ছা আছে।’
বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অভিনয়শিল্পী ও পরিচালকদের সিনেমা নিয়ে আয়োজন করা হয় চলচ্চিত্র উৎসব। সম্প্রতি বলিউড অভিনেতা আমির খানের ৬০তম জন্মদিন উপলক্ষে এমন একটি উৎসবের ঘোষণা এসেছে। ‘আমির খান: সিনেমা কা জাদুকর’ শিরোনামের উৎসবটি আয়োজন করছে ভারতের মাল্টিপ্লেক্স চেইন পিভিআর আইনক্স। ১৪ থেকে ২৭ মার্চ পর্যন্ত ভারতজুড়ে পিভিআর আইনক্সের থিয়েটারে দেখা যাবে আমির খান অভিনীত পাঁচটি সিনেমা। এর আগে রাজ কাপুর, অমিতাভ বচ্চনদের সিনেমা নিয়েও হয়েছে উৎসব। আমাদের দেশে ২০১৪ ও ২০১৯ সালে প্রয়াত সালমান শাহকে নিয়ে চলচ্চিত্র উৎসবের আয়োজন করা হলেও, এর পরে আর কোনো অভিনয়শিল্পী বা পরিচালককে নিয়ে এমন উদ্যোগ চোখে পড়েনি।
সালমান শাহকে নিয়ে উৎসব আয়োজন করেছিল ঢুলি কমিউনিকেশন। ২০১৪ সালে বলাকা ও ২০১৯ সালে মধুমিতা সিনেমা হলে হয়েছিল সপ্তাহব্যাপী উৎসব। দর্শকদেরও আগ্রহ ছিল উৎসব দুটি নিয়ে। সালমান শাহ জন্মোৎসবের অভিজ্ঞতা জানিয়ে উৎসবের আহ্বায়ক নিপু বড়ুয়া বলেন, ‘নব্বইয়ের দশকের মানুষের কাছে সালমান শাহ একটি ভালোবাসার নাম। সেই ভালোবাসার জায়গা থেকে আমরা চারজন মিলে উৎসবের আয়োজন করি। ২০১৪ সালে বলাকায় ও ২০১৯ সালে মধুমিতায় হয় উৎসব। দুটি ভেন্যুতেই দর্শকদের ভালো সাড়া পেয়েছিলাম। তবে ভালো অভিজ্ঞতার সঙ্গে তিক্ততাও আছে। সিনেমার প্রিন্ট জোগাড় করতে অনেক বেগ পেতে হয়েছে। এমন অনেক সিনেমা আছে, যেগুলোর প্রিন্ট কোথায় আছে তা কেউ জানে না। এখন সিনেমা হলগুলো ডিজিটালাইজড। কিন্তু সিনেমার প্রিন্ট ছিল অ্যানালগ। এটি নিয়ে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে।’
এরপরে আর কেন এমন উৎসবের আয়োজন করা সম্ভব হলো না, জানতে চাইলে নিপু বড়ুয়া বলেন, ‘একটি উৎসব করতে গেলে অনেক খরচ হয়। প্রয়োজন পড়ে পৃষ্ঠপোষকতার। আমাদের এখানে পৃষ্ঠপোষকতার খুব অভাব। দুটি উৎসবেই সেটা টের পেয়েছি। ইচ্ছা ছিল জাফর ইকবালের সিনেমা নিয়ে উৎসব করার, কিন্তু সহযোগী হিসেবে কাউকে পাওয়া যায়নি। আরেকটি বিষয় হচ্ছে, শিল্পীদের পরিবার। সালমান শাহকে নিয়ে উৎসব করায় আপত্তি তোলে তাঁর পরিবার। সালমান শাহর মা অভিযোগ করেছিলেন, তাঁর ছেলেকে নিয়ে ব্যবসা করা হচ্ছে। এসব কারণেই ২০১৯ সালের পরে আর কোনো অভিনয়শিল্পীকে নিয়ে উৎসব আয়োজন সম্ভব হয়নি।’
শিল্পীদের নিয়ে এমন আয়োজনকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখেন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর। এমন আয়োজন না হওয়ার পেছনে পেশাদারত্বের অভাবকে দায়ী করলেন তিনি। মিশা সওদাগর বলেন, ‘একজন অভিনয়শিল্পীর সিনেমা নিয়ে উৎসব হওয়া তো শিল্পীর জন্যই বড় পাওয়া, সম্মানের বিষয়। আমি ব্যক্তিগতভাবে চাই আমাদের দেশের খ্যাতিমান অভিনয়শিল্পীদের নিয়ে উৎসব হোক। কিন্তু শিল্পী তো নিজ থেকে বলতে পারেন না আমার সিনেমা নিয়ে উৎসবের আয়োজন করেন। শিল্পী সমিতি থেকে আয়োজন করলেও বিষয়টা একই দাঁড়ায়। তাই শিল্পীদের সংশ্লিষ্টতা নেই এমন কোনো সংগঠন থেকে এটা হতে পারে। বেসরকারি কিংবা রাষ্ট্রীয়ভাবেও এমন আয়োজন হতে পারে। তবে আমাদের ইন্ডাস্ট্রিতে যেখানে পেশাদারত্বটাই পুরোপুরি তৈরি হয়নি, সেখানে অভিনয়শিল্পীদের নিয়ে চলচ্চিত্র উৎসব একটু বাহুল্য বৈকি। আমি মনে করি, শিল্পীদের নিয়ে চলচ্চিত্র উৎসব করলে শিল্পকে সম্মান করা হবে।’

এ প্রসঙ্গে চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির উপমহাসচিব কবিরুল ইসলাম রানা বলেন, ‘আমাদের দেশে অনেক গুণী অভিনয়শিল্পী ও নির্মাতা আছেন, যাঁদের সিনেমা নিয়ে উৎসব আয়োজন করা যায়। কিন্তু কেন হচ্ছে না এটা আমার জানা নেই। পরিচালক সমিতিতে এ নিয়ে আমরা পরিকল্পনা করেছি। ইতিমধ্যে কাজও শুরু করেছি। প্রথমে নায়করাজ রাজ্জাক ও গাজী মাজহারুল আনোয়ারকে নিয়ে উৎসব করার পরিকল্পনা আছে। তাঁরা একসঙ্গে অনেক সিনেমায় কাজ করেছেন। দিনব্যাপী আয়োজনে তাঁদের সিনেমা দেখানো হবে, দুই পরিবারের সদস্যরা থাকবেন, সহকর্মীদেরও আমন্ত্রণ করা হবে। সেদিন সবাই তাঁদের নিয়ে কথা বলবেন। সেই কথাগুলো আমরা ধারণ করে রাখতে চাই। এভাবে অন্য নির্মাতাদের নিয়েও নিয়মিত আয়োজন করার ইচ্ছা আছে।’

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অভিনয়শিল্পী ও পরিচালকদের সিনেমা নিয়ে আয়োজন করা হয় চলচ্চিত্র উৎসব। সম্প্রতি বলিউড অভিনেতা আমির খানের ৬০তম জন্মদিন উপলক্ষে এমন একটি উৎসবের ঘোষণা এসেছে। ‘আমির খান: সিনেমা কা জাদুকর’ শিরোনামের উৎসবটি আয়োজন করছে ভারতের মাল্টিপ্লেক্স চেইন পিভিআর আইনক্স। ১৪ থেকে ২৭ মার্চ পর্যন্ত ভারতজুড়ে পিভিআর আইনক্সের থিয়েটারে দেখা যাবে আমির খান অভিনীত পাঁচটি সিনেমা। এর আগে রাজ কাপুর, অমিতাভ বচ্চনদের সিনেমা নিয়েও হয়েছে উৎসব। আমাদের দেশে ২০১৪ ও ২০১৯ সালে প্রয়াত সালমান শাহকে নিয়ে চলচ্চিত্র উৎসবের আয়োজন করা হলেও, এর পরে আর কোনো অভিনয়শিল্পী বা পরিচালককে নিয়ে এমন উদ্যোগ চোখে পড়েনি।
সালমান শাহকে নিয়ে উৎসব আয়োজন করেছিল ঢুলি কমিউনিকেশন। ২০১৪ সালে বলাকা ও ২০১৯ সালে মধুমিতা সিনেমা হলে হয়েছিল সপ্তাহব্যাপী উৎসব। দর্শকদেরও আগ্রহ ছিল উৎসব দুটি নিয়ে। সালমান শাহ জন্মোৎসবের অভিজ্ঞতা জানিয়ে উৎসবের আহ্বায়ক নিপু বড়ুয়া বলেন, ‘নব্বইয়ের দশকের মানুষের কাছে সালমান শাহ একটি ভালোবাসার নাম। সেই ভালোবাসার জায়গা থেকে আমরা চারজন মিলে উৎসবের আয়োজন করি। ২০১৪ সালে বলাকায় ও ২০১৯ সালে মধুমিতায় হয় উৎসব। দুটি ভেন্যুতেই দর্শকদের ভালো সাড়া পেয়েছিলাম। তবে ভালো অভিজ্ঞতার সঙ্গে তিক্ততাও আছে। সিনেমার প্রিন্ট জোগাড় করতে অনেক বেগ পেতে হয়েছে। এমন অনেক সিনেমা আছে, যেগুলোর প্রিন্ট কোথায় আছে তা কেউ জানে না। এখন সিনেমা হলগুলো ডিজিটালাইজড। কিন্তু সিনেমার প্রিন্ট ছিল অ্যানালগ। এটি নিয়ে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে।’
এরপরে আর কেন এমন উৎসবের আয়োজন করা সম্ভব হলো না, জানতে চাইলে নিপু বড়ুয়া বলেন, ‘একটি উৎসব করতে গেলে অনেক খরচ হয়। প্রয়োজন পড়ে পৃষ্ঠপোষকতার। আমাদের এখানে পৃষ্ঠপোষকতার খুব অভাব। দুটি উৎসবেই সেটা টের পেয়েছি। ইচ্ছা ছিল জাফর ইকবালের সিনেমা নিয়ে উৎসব করার, কিন্তু সহযোগী হিসেবে কাউকে পাওয়া যায়নি। আরেকটি বিষয় হচ্ছে, শিল্পীদের পরিবার। সালমান শাহকে নিয়ে উৎসব করায় আপত্তি তোলে তাঁর পরিবার। সালমান শাহর মা অভিযোগ করেছিলেন, তাঁর ছেলেকে নিয়ে ব্যবসা করা হচ্ছে। এসব কারণেই ২০১৯ সালের পরে আর কোনো অভিনয়শিল্পীকে নিয়ে উৎসব আয়োজন সম্ভব হয়নি।’
শিল্পীদের নিয়ে এমন আয়োজনকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখেন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর। এমন আয়োজন না হওয়ার পেছনে পেশাদারত্বের অভাবকে দায়ী করলেন তিনি। মিশা সওদাগর বলেন, ‘একজন অভিনয়শিল্পীর সিনেমা নিয়ে উৎসব হওয়া তো শিল্পীর জন্যই বড় পাওয়া, সম্মানের বিষয়। আমি ব্যক্তিগতভাবে চাই আমাদের দেশের খ্যাতিমান অভিনয়শিল্পীদের নিয়ে উৎসব হোক। কিন্তু শিল্পী তো নিজ থেকে বলতে পারেন না আমার সিনেমা নিয়ে উৎসবের আয়োজন করেন। শিল্পী সমিতি থেকে আয়োজন করলেও বিষয়টা একই দাঁড়ায়। তাই শিল্পীদের সংশ্লিষ্টতা নেই এমন কোনো সংগঠন থেকে এটা হতে পারে। বেসরকারি কিংবা রাষ্ট্রীয়ভাবেও এমন আয়োজন হতে পারে। তবে আমাদের ইন্ডাস্ট্রিতে যেখানে পেশাদারত্বটাই পুরোপুরি তৈরি হয়নি, সেখানে অভিনয়শিল্পীদের নিয়ে চলচ্চিত্র উৎসব একটু বাহুল্য বৈকি। আমি মনে করি, শিল্পীদের নিয়ে চলচ্চিত্র উৎসব করলে শিল্পকে সম্মান করা হবে।’

এ প্রসঙ্গে চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির উপমহাসচিব কবিরুল ইসলাম রানা বলেন, ‘আমাদের দেশে অনেক গুণী অভিনয়শিল্পী ও নির্মাতা আছেন, যাঁদের সিনেমা নিয়ে উৎসব আয়োজন করা যায়। কিন্তু কেন হচ্ছে না এটা আমার জানা নেই। পরিচালক সমিতিতে এ নিয়ে আমরা পরিকল্পনা করেছি। ইতিমধ্যে কাজও শুরু করেছি। প্রথমে নায়করাজ রাজ্জাক ও গাজী মাজহারুল আনোয়ারকে নিয়ে উৎসব করার পরিকল্পনা আছে। তাঁরা একসঙ্গে অনেক সিনেমায় কাজ করেছেন। দিনব্যাপী আয়োজনে তাঁদের সিনেমা দেখানো হবে, দুই পরিবারের সদস্যরা থাকবেন, সহকর্মীদেরও আমন্ত্রণ করা হবে। সেদিন সবাই তাঁদের নিয়ে কথা বলবেন। সেই কথাগুলো আমরা ধারণ করে রাখতে চাই। এভাবে অন্য নির্মাতাদের নিয়েও নিয়মিত আয়োজন করার ইচ্ছা আছে।’

সালমান শাহ হত্যা মামলার ১১ আসামির প্রাথমিক তালিকায় অভিনেত্রী শাবনূরের নাম না থাকলেও সহশিল্পী হিসেবে বারবার আলোচনায় এসেছেন তিনি। আজ এ বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দিয়ে নিজের বক্তব্য জানালেন শাবনূর।
২ ঘণ্টা আগে
কিংবদন্তি অসমিয়া সংগীতশিল্পী জুবিন গার্গের প্রয়াণের পর তাঁর বিপুল সৃষ্টিকর্ম সংরক্ষণ নিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক। গুয়াহাটির বাসিন্দা বিশাল কলিতা নামের এক ভক্ত তাঁর বাড়িতে জুবিন গার্গের গানের ক্যাসেটের এক বিশাল সংগ্রহ গড়ে তুলেছেন। জুবিনের মৃত্যুর পর এখন সেটি ব্যক্তিগত জাদুঘরে পরিণত হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
কেটি পেরির জন্মদিন ছিল ২৫ অক্টোবর। শনিবার সন্ধ্যাটি তাই বিশেষ হয়ে ধরা দিল জাস্টিন ট্রুডোর জন্যও। প্রেমিকাকে নিয়ে ঘুরতে বেরোলেন প্যারিসের রাস্তায়। এত দিন নিজেদের সম্পর্ক নিয়ে লুকোচুরি করলেও এবারই প্রথম প্রকাশ্যে একে অপরের হাত ধরে ঘুরলেন তাঁরা।
১৩ ঘণ্টা আগে
প্রায় দুই মাস সংগীতসফরে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন আসিফ আকবর। সম্প্রতি দেশটিতে সংগীতসফরে গেছে অর্থহীন ব্যান্ড। ২৫ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টন শহরে একই মঞ্চে পারফর্ম করেছে অর্থহীন ও আসিফ। সোশ্যাল মিডিয়ায় অর্থহীন ব্যান্ডের দলনেতা সাইদুস সালেহীন খালেদ সুমনের (বেজবাবা সুমন) সঙ্গে স্টেজ শেয়ারের অভিজ্ঞতা...
১৫ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

আদালতের নির্দেশে চিত্রনায়ক সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় করা অপমৃত্যু মামলাটি এখন হত্যা মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। সালমান শাহর মা নীলা চৌধুরীর পক্ষে তাঁর ভাই মোহাম্মদ আলমগীর কুমকুম বাদী হয়ে হত্যা মামলা করেন। মামলার ১১ আসামির প্রাথমিক তালিকায় অভিনেত্রী শাবনূরের নাম না থাকলেও সালমান শাহর সহশিল্পী হিসেবে বারবার আলোচনায় এসেছেন অভিনেত্রী। শাবনূর এখন অস্ট্রেলিয়ায় স্থায়ী হয়েছেন। সেখান থেকেই এ বিষয়ে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করতে আজ সোমবার সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট দিয়েছেন শাবনূর। তিনি দাবি করেছেন, সালমান শাহ কীভাবে মারা গেছেন, তা তিনি জানেন না, সে সঙ্গে নায়কের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করেন তিনি।
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় শাবনূরকে নিয়ে অপপ্রচার ও গুজব না ছড়ানোর অনুরোধ জানিয়ে শাবনূর এক পোস্টে লিখেছেন, ‘যেহেতু বিষয়টি বর্তমানে আদালতে বিচারাধীন, তাই শুরুতে এ নিয়ে কথা বলতে চাইনি। কিন্তু দুঃখজনকভাবে লক্ষ্য করছি, কিছু ব্যক্তি অসৎ উদ্দেশ্যে সালমান শাহ সংক্রান্ত এই মামলার সঙ্গে আমার নাম জড়িয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ও ভ্রান্ত প্রচার ছড়াচ্ছেন। আমার সম্পর্কে ভিত্তিহীন এসব গুজব ও অপপ্রচারের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং সবাইকে অনুরোধ করছি সত্যতা বিবর্জিত ও ভ্রান্ত তথ্য প্রচার থেকে বিরত থাকুন।’
সালমান শাহর মৃত্যুতে ব্যক্তিগত ও মানসিকভাবেও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন শাবনূর। তিনি লিখেছেন, ‘সালমান শাহ ছিলো আমার অত্যন্ত প্রিয় সহ-অভিনেতা। আমরা একসঙ্গে প্রায় ১৪টি চলচ্চিত্রে কাজ করেছি। সালমান ছিলো একজন জনপ্রিয়, অসাধারণ শক্তিমান এবং প্রতিভাবান অভিনেতা। নিঃসন্দেহে বলতে পারি তাঁর সঙ্গে কাজ করে আমার চলচ্চিত্র ক্যারিয়ার বিকশিত ও উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে। সালমান শাহর অকাল মৃত্যুতে আমি ব্যক্তিগতভাবে গভীরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলাম। আমাদের জুটির সাফল্য একসময় অনেকের ঈর্ষার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। তাঁর মৃত্যুর পর কেউ কেউ হয়তো নিজেদের বাঁচাতে উদ্দেশ্যমূলকভাবে আমার সঙ্গে সালমানের সম্পর্ক নিয়ে নানা গুঞ্জন ও বিভ্রান্তি ছড়িয়ে থাকতে পারে। আমাদের নিয়ে অনেক জলঘোলা হয়েছে, যা আমাকে মানসিকভাবে ভীষণভাবে আঘাত করেছে।’

সালমান কীভাবে মারা গেছেন কিংবা কে বা কারা তাঁকে হত্যা করেছেন—এসবের কিছুই তিনি জানেন না বলে দাবি করেছেন শাবনূর। এ বিষয়ে তাঁর ভাষ্য, ‘আজও আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, সালমান শাহ কীভাবে মারা গেছে তা আমি সত্যিই জানি না। আমি শুধু তাঁর মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করি। যে-ই দোষী হোক না কেন, তাকে যেন আইনের আওতায় এনে যথাযথ শাস্তি দেওয়া হয়—এটাই আমার একান্ত দাবি ও প্রত্যাশা।’
সালমান শাহর পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে শাবনূর লিখেছেন, ‘সন্তান হারানোর বেদনা যে কত কষ্টের, তা সালমানের মা নীলা আন্টির আহাজারি দেখলেই অনুভব করতে পারি। আমি আন্টি এবং তার পরিবারের প্রতি আন্তরিক সহমর্মিতা জানাচ্ছি এবং সর্বোপরি সালমান শাহর আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।’

আদালতের নির্দেশে চিত্রনায়ক সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় করা অপমৃত্যু মামলাটি এখন হত্যা মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। সালমান শাহর মা নীলা চৌধুরীর পক্ষে তাঁর ভাই মোহাম্মদ আলমগীর কুমকুম বাদী হয়ে হত্যা মামলা করেন। মামলার ১১ আসামির প্রাথমিক তালিকায় অভিনেত্রী শাবনূরের নাম না থাকলেও সালমান শাহর সহশিল্পী হিসেবে বারবার আলোচনায় এসেছেন অভিনেত্রী। শাবনূর এখন অস্ট্রেলিয়ায় স্থায়ী হয়েছেন। সেখান থেকেই এ বিষয়ে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করতে আজ সোমবার সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট দিয়েছেন শাবনূর। তিনি দাবি করেছেন, সালমান শাহ কীভাবে মারা গেছেন, তা তিনি জানেন না, সে সঙ্গে নায়কের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করেন তিনি।
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় শাবনূরকে নিয়ে অপপ্রচার ও গুজব না ছড়ানোর অনুরোধ জানিয়ে শাবনূর এক পোস্টে লিখেছেন, ‘যেহেতু বিষয়টি বর্তমানে আদালতে বিচারাধীন, তাই শুরুতে এ নিয়ে কথা বলতে চাইনি। কিন্তু দুঃখজনকভাবে লক্ষ্য করছি, কিছু ব্যক্তি অসৎ উদ্দেশ্যে সালমান শাহ সংক্রান্ত এই মামলার সঙ্গে আমার নাম জড়িয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ও ভ্রান্ত প্রচার ছড়াচ্ছেন। আমার সম্পর্কে ভিত্তিহীন এসব গুজব ও অপপ্রচারের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং সবাইকে অনুরোধ করছি সত্যতা বিবর্জিত ও ভ্রান্ত তথ্য প্রচার থেকে বিরত থাকুন।’
সালমান শাহর মৃত্যুতে ব্যক্তিগত ও মানসিকভাবেও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন শাবনূর। তিনি লিখেছেন, ‘সালমান শাহ ছিলো আমার অত্যন্ত প্রিয় সহ-অভিনেতা। আমরা একসঙ্গে প্রায় ১৪টি চলচ্চিত্রে কাজ করেছি। সালমান ছিলো একজন জনপ্রিয়, অসাধারণ শক্তিমান এবং প্রতিভাবান অভিনেতা। নিঃসন্দেহে বলতে পারি তাঁর সঙ্গে কাজ করে আমার চলচ্চিত্র ক্যারিয়ার বিকশিত ও উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে। সালমান শাহর অকাল মৃত্যুতে আমি ব্যক্তিগতভাবে গভীরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলাম। আমাদের জুটির সাফল্য একসময় অনেকের ঈর্ষার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। তাঁর মৃত্যুর পর কেউ কেউ হয়তো নিজেদের বাঁচাতে উদ্দেশ্যমূলকভাবে আমার সঙ্গে সালমানের সম্পর্ক নিয়ে নানা গুঞ্জন ও বিভ্রান্তি ছড়িয়ে থাকতে পারে। আমাদের নিয়ে অনেক জলঘোলা হয়েছে, যা আমাকে মানসিকভাবে ভীষণভাবে আঘাত করেছে।’

সালমান কীভাবে মারা গেছেন কিংবা কে বা কারা তাঁকে হত্যা করেছেন—এসবের কিছুই তিনি জানেন না বলে দাবি করেছেন শাবনূর। এ বিষয়ে তাঁর ভাষ্য, ‘আজও আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, সালমান শাহ কীভাবে মারা গেছে তা আমি সত্যিই জানি না। আমি শুধু তাঁর মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করি। যে-ই দোষী হোক না কেন, তাকে যেন আইনের আওতায় এনে যথাযথ শাস্তি দেওয়া হয়—এটাই আমার একান্ত দাবি ও প্রত্যাশা।’
সালমান শাহর পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে শাবনূর লিখেছেন, ‘সন্তান হারানোর বেদনা যে কত কষ্টের, তা সালমানের মা নীলা আন্টির আহাজারি দেখলেই অনুভব করতে পারি। আমি আন্টি এবং তার পরিবারের প্রতি আন্তরিক সহমর্মিতা জানাচ্ছি এবং সর্বোপরি সালমান শাহর আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।’

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অভিনয়শিল্পী ও পরিচালকদের সিনেমা নিয়ে আয়োজন করা হয় চলচ্চিত্র উৎসব। সম্প্রতি বলিউড অভিনেতা আমির খানের ৬০তম জন্মদিন উপলক্ষে এমন একটি উৎসবের ঘোষণা এসেছে। ‘আমির খান: সিনেমা কা জাদুকর’ শিরোনামের উৎসবটি আয়োজন করছে ভারতের মাল্টিপ্লেক্স...
১০ মার্চ ২০২৫
কিংবদন্তি অসমিয়া সংগীতশিল্পী জুবিন গার্গের প্রয়াণের পর তাঁর বিপুল সৃষ্টিকর্ম সংরক্ষণ নিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক। গুয়াহাটির বাসিন্দা বিশাল কলিতা নামের এক ভক্ত তাঁর বাড়িতে জুবিন গার্গের গানের ক্যাসেটের এক বিশাল সংগ্রহ গড়ে তুলেছেন। জুবিনের মৃত্যুর পর এখন সেটি ব্যক্তিগত জাদুঘরে পরিণত হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
কেটি পেরির জন্মদিন ছিল ২৫ অক্টোবর। শনিবার সন্ধ্যাটি তাই বিশেষ হয়ে ধরা দিল জাস্টিন ট্রুডোর জন্যও। প্রেমিকাকে নিয়ে ঘুরতে বেরোলেন প্যারিসের রাস্তায়। এত দিন নিজেদের সম্পর্ক নিয়ে লুকোচুরি করলেও এবারই প্রথম প্রকাশ্যে একে অপরের হাত ধরে ঘুরলেন তাঁরা।
১৩ ঘণ্টা আগে
প্রায় দুই মাস সংগীতসফরে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন আসিফ আকবর। সম্প্রতি দেশটিতে সংগীতসফরে গেছে অর্থহীন ব্যান্ড। ২৫ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টন শহরে একই মঞ্চে পারফর্ম করেছে অর্থহীন ও আসিফ। সোশ্যাল মিডিয়ায় অর্থহীন ব্যান্ডের দলনেতা সাইদুস সালেহীন খালেদ সুমনের (বেজবাবা সুমন) সঙ্গে স্টেজ শেয়ারের অভিজ্ঞতা...
১৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কিংবদন্তি অসমিয়া সংগীতশিল্পী জুবিন গার্গের প্রয়াণের পর তাঁর বিপুল সৃষ্টিকর্ম সংরক্ষণ নিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক। গুয়াহাটির বাসিন্দা বিশাল কলিতা নামের এক ভক্ত তাঁর বাড়িতে জুবিন গার্গের গানের ক্যাসেটের এক বিশাল সংগ্রহ গড়ে তুলেছেন। জুবিনের মৃত্যুর পর এখন সেটি ব্যক্তিগত জাদুঘরে পরিণত হয়েছে। তবে এই অমূল্য সংগ্রহকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে আনার পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে গানের জটিল কপিরাইট সমস্যা।
৩০ বছর বয়সী বিশাল কলিতা এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ভারতজুড়ে ঘুরে ঘুরে জুবিন গার্গের দুর্লভ ক্যাসেট সংগ্রহ করেছেন। এই ব্যক্তিগত সংগ্রহটিতে ক্যাসেট ছাড়াও রয়েছে শত শত সিডি এবং বিশ্বজুড়ে সংগীতশিল্পীদের বিরল পোস্টার। তবে দর্শকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আগ্রহ জুবিন গার্গের গানের ডিস্কোগ্রাফি নিয়ে।
গত মাসে সিঙ্গাপুরে জুবিন গার্গের মৃত্যুর পর তাঁর লাখ লাখ ভক্তের এখনো শোক কাটেনি। বিশাল কলিতার দাবি, তাঁর সংগ্রহে জুবিনের প্রায় ৩৮ হাজার গান রয়েছে, যার মধ্যে এমন গানও রয়েছে যা এখন আর অন্য কোথাও পাওয়া যায় না।
শিল্পী নিজেও তাঁর এই উদ্যোগের প্রশংসা করেছিলেন। মৃত্যুর মাত্র কয়েক দিন আগে, ১৬ সেপ্টেম্বর, জুবিন গার্গ বিশাল কলিতার বাড়িতে গিয়েছিলেন এবং জানিয়েছিলেন যে এই সংগ্রহ তাঁর ‘দীর্ঘদিন ভুলে যাওয়া’ কিছু সৃষ্টির কথা মনে করিয়ে দিয়েছে।
বিশাল কলিতা এখন জুবিন গার্গের ভক্ত ও বন্ধুদের একটি বৃহত্তর নেটওয়ার্কের অংশ। তাদের মূল লক্ষ্য—জুবিনের গানগুলো অনলাইন স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে আরও সহজলভ্য করা এবং শিল্পীর পরিবারের জন্য রয়্যালটি নিশ্চিত করা। কলিতা বলেন, ‘কিছু ক্যাসেট খুবই পুরোনো এবং নষ্ট হয়ে যেতে পারে। আমি সেগুলোকে জনস্মৃতিতে ফিরিয়ে আনতে চাই।’
তবে কাজটি সহজ নয়। গার্গের বহু গানের স্বত্ব একটি জটিল প্রযোজক, পরিবেশক এবং মিউজিক লেবেলের মধ্যে বিভক্ত। ফলে স্বত্বাধিকার নিয়ে স্পষ্টতার অভাবে সেগুলোকে অনলাইনে আপলোড করলে কপিরাইট লঙ্ঘনের ঝুঁকি থেকে যায়।

জুবিন গার্গের মৃত্যুর পরই ভক্তরা এই জটিলতার আঁচ পান, যখন তাঁর জনপ্রিয় গান ‘মায়াবিনী রাতির বুকুত’ শীর্ষক জনপ্রিয় গানটি কোনো স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে খুঁজে পাওয়া যায়নি। গানটি পরে একজন ব্যবহারকারী আপলোড করলেও লাইসেন্সিং সমস্যার কারণে এক সপ্তাহের মধ্যে তা সরিয়ে ফেলা হয়। চলচ্চিত্র নির্মাতা ও জুবিনের বন্ধু মানস বড়ুয়া জানান, তাঁর শত শত গানের স্বত্ব হয় খুঁজে বের করা কঠিন, নয়তো বিতর্কিত।
দিল্লিভিত্তিক ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি রাইটস (আইপিআর) আইনজীবী নীল মেসন জানান, ভারতে কপিরাইট আইন, ১৯৫৭ সংগীত স্বত্বের বিষয়টিকে নিয়ন্ত্রণ করে। এর অধীনে গানের কথা, সংগীত কম্পোজিশন এবং সাউন্ড রেকর্ডিংয়ের জন্য আলাদা আলাদা কপিরাইট রয়েছে।
গানের কথা ও সুরের ক্ষেত্রে গীতিকার ও সুরকাররাই ‘প্রথম মালিক’ হলেও, সাউন্ড রেকর্ডিংয়ের ক্ষেত্রে ‘প্রযোজককেই রচয়িতা বলে গণ্য করা হয়’। ফলে তারাই প্রথম মালিক হন। স্বত্বাধিকারীরা তৃতীয় পক্ষকে লাইসেন্সের মাধ্যমে অধিকার হস্তান্তর বা প্রদান করতে পারেন। এটি যত্নসহকারে নথিভুক্ত না থাকলে একটি জটিল জাল তৈরি করে।
জুবিন গার্গের গানের প্রযোজক শ্যামন্তক গৌতম জানিয়েছেন, তাঁর গান তালিকাভুক্ত করার জন্য একটি দল কাজ করছে। তিনি বলেন, ‘ইন্ডিয়ান পারফর্মিং রাইট সোসাইটি (আইপিআরএস)-এর সঙ্গে এ পর্যন্ত জুবিনের অন্তত ১ হাজার ৩৩টি গান নিবন্ধিত হয়েছে।’
আইপিআরএস ভারতে সংগীত রয়্যালটি সংগ্রহ ও বিতরণ করার একমাত্র সরকারি অনুমোদিত সংস্থা। তারা নিশ্চিত করছে, গানগুলো বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহৃত হলে শিল্পী বা তাঁর পরিবার যেন প্রাপ্য অর্থ পান। আইপিআরএস-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রাকেশ নিগাম বলেন, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের দ্রুত উত্থান স্বত্বাধিকার ট্র্যাকিং আরও জটিল করে তুলেছে। তবে আইপিআরএস-এর সঙ্গে নিবন্ধিত গানগুলো ‘তাঁর জীবনকাল পেরিয়ে আরও ৬০ বছর সুরক্ষিত থাকবে।’
এদিকে বিশাল কলিতা এখন জুবিনের দুর্লভ ক্যাসেটগুলো সর্বোচ্চ মানের ডিজিটালের মাধ্যমে সংরক্ষণের জন্য জাপানি প্রযুক্তি ব্যবহারের চেষ্টা করছেন। তিনি বলেন, ‘আমি চাই এই বিরল টেপগুলো সেরা মানে ডিজিটাইজ করা হোক। জুবিন গার্গ তাঁর গানের মাধ্যমে বেঁচে থাকবেন। আর তাঁর একজন ভক্ত হিসেবে, এটাই আমার পক্ষ থেকে তাঁর জন্য ক্ষুদ্রতম কাজ।’

কিংবদন্তি অসমিয়া সংগীতশিল্পী জুবিন গার্গের প্রয়াণের পর তাঁর বিপুল সৃষ্টিকর্ম সংরক্ষণ নিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক। গুয়াহাটির বাসিন্দা বিশাল কলিতা নামের এক ভক্ত তাঁর বাড়িতে জুবিন গার্গের গানের ক্যাসেটের এক বিশাল সংগ্রহ গড়ে তুলেছেন। জুবিনের মৃত্যুর পর এখন সেটি ব্যক্তিগত জাদুঘরে পরিণত হয়েছে। তবে এই অমূল্য সংগ্রহকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে আনার পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে গানের জটিল কপিরাইট সমস্যা।
৩০ বছর বয়সী বিশাল কলিতা এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ভারতজুড়ে ঘুরে ঘুরে জুবিন গার্গের দুর্লভ ক্যাসেট সংগ্রহ করেছেন। এই ব্যক্তিগত সংগ্রহটিতে ক্যাসেট ছাড়াও রয়েছে শত শত সিডি এবং বিশ্বজুড়ে সংগীতশিল্পীদের বিরল পোস্টার। তবে দর্শকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আগ্রহ জুবিন গার্গের গানের ডিস্কোগ্রাফি নিয়ে।
গত মাসে সিঙ্গাপুরে জুবিন গার্গের মৃত্যুর পর তাঁর লাখ লাখ ভক্তের এখনো শোক কাটেনি। বিশাল কলিতার দাবি, তাঁর সংগ্রহে জুবিনের প্রায় ৩৮ হাজার গান রয়েছে, যার মধ্যে এমন গানও রয়েছে যা এখন আর অন্য কোথাও পাওয়া যায় না।
শিল্পী নিজেও তাঁর এই উদ্যোগের প্রশংসা করেছিলেন। মৃত্যুর মাত্র কয়েক দিন আগে, ১৬ সেপ্টেম্বর, জুবিন গার্গ বিশাল কলিতার বাড়িতে গিয়েছিলেন এবং জানিয়েছিলেন যে এই সংগ্রহ তাঁর ‘দীর্ঘদিন ভুলে যাওয়া’ কিছু সৃষ্টির কথা মনে করিয়ে দিয়েছে।
বিশাল কলিতা এখন জুবিন গার্গের ভক্ত ও বন্ধুদের একটি বৃহত্তর নেটওয়ার্কের অংশ। তাদের মূল লক্ষ্য—জুবিনের গানগুলো অনলাইন স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে আরও সহজলভ্য করা এবং শিল্পীর পরিবারের জন্য রয়্যালটি নিশ্চিত করা। কলিতা বলেন, ‘কিছু ক্যাসেট খুবই পুরোনো এবং নষ্ট হয়ে যেতে পারে। আমি সেগুলোকে জনস্মৃতিতে ফিরিয়ে আনতে চাই।’
তবে কাজটি সহজ নয়। গার্গের বহু গানের স্বত্ব একটি জটিল প্রযোজক, পরিবেশক এবং মিউজিক লেবেলের মধ্যে বিভক্ত। ফলে স্বত্বাধিকার নিয়ে স্পষ্টতার অভাবে সেগুলোকে অনলাইনে আপলোড করলে কপিরাইট লঙ্ঘনের ঝুঁকি থেকে যায়।

জুবিন গার্গের মৃত্যুর পরই ভক্তরা এই জটিলতার আঁচ পান, যখন তাঁর জনপ্রিয় গান ‘মায়াবিনী রাতির বুকুত’ শীর্ষক জনপ্রিয় গানটি কোনো স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে খুঁজে পাওয়া যায়নি। গানটি পরে একজন ব্যবহারকারী আপলোড করলেও লাইসেন্সিং সমস্যার কারণে এক সপ্তাহের মধ্যে তা সরিয়ে ফেলা হয়। চলচ্চিত্র নির্মাতা ও জুবিনের বন্ধু মানস বড়ুয়া জানান, তাঁর শত শত গানের স্বত্ব হয় খুঁজে বের করা কঠিন, নয়তো বিতর্কিত।
দিল্লিভিত্তিক ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি রাইটস (আইপিআর) আইনজীবী নীল মেসন জানান, ভারতে কপিরাইট আইন, ১৯৫৭ সংগীত স্বত্বের বিষয়টিকে নিয়ন্ত্রণ করে। এর অধীনে গানের কথা, সংগীত কম্পোজিশন এবং সাউন্ড রেকর্ডিংয়ের জন্য আলাদা আলাদা কপিরাইট রয়েছে।
গানের কথা ও সুরের ক্ষেত্রে গীতিকার ও সুরকাররাই ‘প্রথম মালিক’ হলেও, সাউন্ড রেকর্ডিংয়ের ক্ষেত্রে ‘প্রযোজককেই রচয়িতা বলে গণ্য করা হয়’। ফলে তারাই প্রথম মালিক হন। স্বত্বাধিকারীরা তৃতীয় পক্ষকে লাইসেন্সের মাধ্যমে অধিকার হস্তান্তর বা প্রদান করতে পারেন। এটি যত্নসহকারে নথিভুক্ত না থাকলে একটি জটিল জাল তৈরি করে।
জুবিন গার্গের গানের প্রযোজক শ্যামন্তক গৌতম জানিয়েছেন, তাঁর গান তালিকাভুক্ত করার জন্য একটি দল কাজ করছে। তিনি বলেন, ‘ইন্ডিয়ান পারফর্মিং রাইট সোসাইটি (আইপিআরএস)-এর সঙ্গে এ পর্যন্ত জুবিনের অন্তত ১ হাজার ৩৩টি গান নিবন্ধিত হয়েছে।’
আইপিআরএস ভারতে সংগীত রয়্যালটি সংগ্রহ ও বিতরণ করার একমাত্র সরকারি অনুমোদিত সংস্থা। তারা নিশ্চিত করছে, গানগুলো বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহৃত হলে শিল্পী বা তাঁর পরিবার যেন প্রাপ্য অর্থ পান। আইপিআরএস-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রাকেশ নিগাম বলেন, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের দ্রুত উত্থান স্বত্বাধিকার ট্র্যাকিং আরও জটিল করে তুলেছে। তবে আইপিআরএস-এর সঙ্গে নিবন্ধিত গানগুলো ‘তাঁর জীবনকাল পেরিয়ে আরও ৬০ বছর সুরক্ষিত থাকবে।’
এদিকে বিশাল কলিতা এখন জুবিনের দুর্লভ ক্যাসেটগুলো সর্বোচ্চ মানের ডিজিটালের মাধ্যমে সংরক্ষণের জন্য জাপানি প্রযুক্তি ব্যবহারের চেষ্টা করছেন। তিনি বলেন, ‘আমি চাই এই বিরল টেপগুলো সেরা মানে ডিজিটাইজ করা হোক। জুবিন গার্গ তাঁর গানের মাধ্যমে বেঁচে থাকবেন। আর তাঁর একজন ভক্ত হিসেবে, এটাই আমার পক্ষ থেকে তাঁর জন্য ক্ষুদ্রতম কাজ।’

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অভিনয়শিল্পী ও পরিচালকদের সিনেমা নিয়ে আয়োজন করা হয় চলচ্চিত্র উৎসব। সম্প্রতি বলিউড অভিনেতা আমির খানের ৬০তম জন্মদিন উপলক্ষে এমন একটি উৎসবের ঘোষণা এসেছে। ‘আমির খান: সিনেমা কা জাদুকর’ শিরোনামের উৎসবটি আয়োজন করছে ভারতের মাল্টিপ্লেক্স...
১০ মার্চ ২০২৫
সালমান শাহ হত্যা মামলার ১১ আসামির প্রাথমিক তালিকায় অভিনেত্রী শাবনূরের নাম না থাকলেও সহশিল্পী হিসেবে বারবার আলোচনায় এসেছেন তিনি। আজ এ বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দিয়ে নিজের বক্তব্য জানালেন শাবনূর।
২ ঘণ্টা আগে
কেটি পেরির জন্মদিন ছিল ২৫ অক্টোবর। শনিবার সন্ধ্যাটি তাই বিশেষ হয়ে ধরা দিল জাস্টিন ট্রুডোর জন্যও। প্রেমিকাকে নিয়ে ঘুরতে বেরোলেন প্যারিসের রাস্তায়। এত দিন নিজেদের সম্পর্ক নিয়ে লুকোচুরি করলেও এবারই প্রথম প্রকাশ্যে একে অপরের হাত ধরে ঘুরলেন তাঁরা।
১৩ ঘণ্টা আগে
প্রায় দুই মাস সংগীতসফরে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন আসিফ আকবর। সম্প্রতি দেশটিতে সংগীতসফরে গেছে অর্থহীন ব্যান্ড। ২৫ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টন শহরে একই মঞ্চে পারফর্ম করেছে অর্থহীন ও আসিফ। সোশ্যাল মিডিয়ায় অর্থহীন ব্যান্ডের দলনেতা সাইদুস সালেহীন খালেদ সুমনের (বেজবাবা সুমন) সঙ্গে স্টেজ শেয়ারের অভিজ্ঞতা...
১৫ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

কেটি পেরির জন্মদিন ছিল ২৫ অক্টোবর। শনিবার সন্ধ্যাটি তাই বিশেষ হয়ে ধরা দিল জাস্টিন ট্রুডোর জন্যও। প্রেমিকাকে নিয়ে ঘুরতে বেরোলেন প্যারিসের রাস্তায়। এত দিন নিজেদের সম্পর্ক নিয়ে লুকোচুরি করলেও এবারই প্রথম প্রকাশ্যে একে অপরের হাত ধরে ঘুরলেন তাঁরা। এবার আর রাখঢাক রাখলেন না, পৃথিবীকে জানিয়ে দিলেন তাঁদের প্রেমের খবর।
জন্মদিনের সন্ধ্যায় কেটিকে নিয়ে ক্রেজি হর্স প্যারিস নামের এক থিয়েটারে যান ট্রুডো। সেখানে তাঁরা ক্যাবারে শো উপভোগ করেন। বের হওয়ার সময় পাপারাজ্জিদের ক্যামেরায় ধরা পড়েন তাঁরা। এক ভক্ত কেটিকে এক জোড়া গোলাপ দিয়ে জন্মদিনের শুভেচ্ছাও জানান। বাইরে গাড়ি অপেক্ষা করছিল। ভক্ত ও সাংবাদিকদের ভিড় ঠেলে কেটিকে আগলে গাড়িতে তুলে দেন ট্রুডো। পুরোটা সময় পরস্পরের হাত ধরাধরি করে ছিলেন তাঁরা।
অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়ে ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা বারবারা উপকূলে একটি ইয়টে কেটি পেরি ও জাস্টিন ট্রুডোর চুমুর ছবি ছড়িয়ে পড়ে। তবে তাঁদের প্রেমের গুঞ্জন ছড়াচ্ছিল আরও আগে থেকে। জুলাইয়ের শেষ দিকে মন্ট্রিয়লের বিলাসবহুল রেস্তোরাঁ ল্য ভিয়লোঁতে কেটি পেরি ও জাস্টিন ট্রুডোর একসঙ্গে ডিনারের ছবি প্রকাশ্যে আসে। ৩০ জুলাই দ্য লাইফটাইম ট্যুরের অংশ হিসেবে মন্ট্রিয়লে আয়োজিত এক কনসার্টে পারফর্ম করেন কেটি পেরি। সেখানেও দর্শক সারিতে দাঁড়িয়ে কেটির গান উপভোগ করেন ট্রুডো। কয়েক দিনের ব্যবধানে ওই শহরের মাউন্ট রয়্যাল পার্কে হাত ধরাধরি করে হাঁটতে দেখা যায় তাঁদের।
মার্কিন গায়িকা কেটি পেরি এবং কানাডার সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো দুজনই বিচ্ছেদের যন্ত্রণাদায়ক অধ্যায় পেরিয়ে এসেছেন। দুজনই খুঁজছেন জীবনসঙ্গী। সংসারে আবার থিতু হওয়ার তীব্র ইচ্ছা দুজনের মনেই। এ বছরের জুনে অরল্যান্ডো ব্লুমের সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় কেটি পেরির। অন্যদিকে, ট্রুডোর ১৮ বছরের সংসার ভাঙে ২০২৩ সালে। কেটির বিচ্ছেদের পরের মাস থেকেই গুঞ্জন ছড়ায়, নতুন সম্পর্কে জড়িয়েছেন গায়িকা! এত দিনে এসে সে গুঞ্জনে সিলমোহর দিলেন তাঁরা।

কেটি পেরির জন্মদিন ছিল ২৫ অক্টোবর। শনিবার সন্ধ্যাটি তাই বিশেষ হয়ে ধরা দিল জাস্টিন ট্রুডোর জন্যও। প্রেমিকাকে নিয়ে ঘুরতে বেরোলেন প্যারিসের রাস্তায়। এত দিন নিজেদের সম্পর্ক নিয়ে লুকোচুরি করলেও এবারই প্রথম প্রকাশ্যে একে অপরের হাত ধরে ঘুরলেন তাঁরা। এবার আর রাখঢাক রাখলেন না, পৃথিবীকে জানিয়ে দিলেন তাঁদের প্রেমের খবর।
জন্মদিনের সন্ধ্যায় কেটিকে নিয়ে ক্রেজি হর্স প্যারিস নামের এক থিয়েটারে যান ট্রুডো। সেখানে তাঁরা ক্যাবারে শো উপভোগ করেন। বের হওয়ার সময় পাপারাজ্জিদের ক্যামেরায় ধরা পড়েন তাঁরা। এক ভক্ত কেটিকে এক জোড়া গোলাপ দিয়ে জন্মদিনের শুভেচ্ছাও জানান। বাইরে গাড়ি অপেক্ষা করছিল। ভক্ত ও সাংবাদিকদের ভিড় ঠেলে কেটিকে আগলে গাড়িতে তুলে দেন ট্রুডো। পুরোটা সময় পরস্পরের হাত ধরাধরি করে ছিলেন তাঁরা।
অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়ে ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা বারবারা উপকূলে একটি ইয়টে কেটি পেরি ও জাস্টিন ট্রুডোর চুমুর ছবি ছড়িয়ে পড়ে। তবে তাঁদের প্রেমের গুঞ্জন ছড়াচ্ছিল আরও আগে থেকে। জুলাইয়ের শেষ দিকে মন্ট্রিয়লের বিলাসবহুল রেস্তোরাঁ ল্য ভিয়লোঁতে কেটি পেরি ও জাস্টিন ট্রুডোর একসঙ্গে ডিনারের ছবি প্রকাশ্যে আসে। ৩০ জুলাই দ্য লাইফটাইম ট্যুরের অংশ হিসেবে মন্ট্রিয়লে আয়োজিত এক কনসার্টে পারফর্ম করেন কেটি পেরি। সেখানেও দর্শক সারিতে দাঁড়িয়ে কেটির গান উপভোগ করেন ট্রুডো। কয়েক দিনের ব্যবধানে ওই শহরের মাউন্ট রয়্যাল পার্কে হাত ধরাধরি করে হাঁটতে দেখা যায় তাঁদের।
মার্কিন গায়িকা কেটি পেরি এবং কানাডার সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো দুজনই বিচ্ছেদের যন্ত্রণাদায়ক অধ্যায় পেরিয়ে এসেছেন। দুজনই খুঁজছেন জীবনসঙ্গী। সংসারে আবার থিতু হওয়ার তীব্র ইচ্ছা দুজনের মনেই। এ বছরের জুনে অরল্যান্ডো ব্লুমের সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় কেটি পেরির। অন্যদিকে, ট্রুডোর ১৮ বছরের সংসার ভাঙে ২০২৩ সালে। কেটির বিচ্ছেদের পরের মাস থেকেই গুঞ্জন ছড়ায়, নতুন সম্পর্কে জড়িয়েছেন গায়িকা! এত দিনে এসে সে গুঞ্জনে সিলমোহর দিলেন তাঁরা।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অভিনয়শিল্পী ও পরিচালকদের সিনেমা নিয়ে আয়োজন করা হয় চলচ্চিত্র উৎসব। সম্প্রতি বলিউড অভিনেতা আমির খানের ৬০তম জন্মদিন উপলক্ষে এমন একটি উৎসবের ঘোষণা এসেছে। ‘আমির খান: সিনেমা কা জাদুকর’ শিরোনামের উৎসবটি আয়োজন করছে ভারতের মাল্টিপ্লেক্স...
১০ মার্চ ২০২৫
সালমান শাহ হত্যা মামলার ১১ আসামির প্রাথমিক তালিকায় অভিনেত্রী শাবনূরের নাম না থাকলেও সহশিল্পী হিসেবে বারবার আলোচনায় এসেছেন তিনি। আজ এ বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দিয়ে নিজের বক্তব্য জানালেন শাবনূর।
২ ঘণ্টা আগে
কিংবদন্তি অসমিয়া সংগীতশিল্পী জুবিন গার্গের প্রয়াণের পর তাঁর বিপুল সৃষ্টিকর্ম সংরক্ষণ নিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক। গুয়াহাটির বাসিন্দা বিশাল কলিতা নামের এক ভক্ত তাঁর বাড়িতে জুবিন গার্গের গানের ক্যাসেটের এক বিশাল সংগ্রহ গড়ে তুলেছেন। জুবিনের মৃত্যুর পর এখন সেটি ব্যক্তিগত জাদুঘরে পরিণত হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
প্রায় দুই মাস সংগীতসফরে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন আসিফ আকবর। সম্প্রতি দেশটিতে সংগীতসফরে গেছে অর্থহীন ব্যান্ড। ২৫ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টন শহরে একই মঞ্চে পারফর্ম করেছে অর্থহীন ও আসিফ। সোশ্যাল মিডিয়ায় অর্থহীন ব্যান্ডের দলনেতা সাইদুস সালেহীন খালেদ সুমনের (বেজবাবা সুমন) সঙ্গে স্টেজ শেয়ারের অভিজ্ঞতা...
১৫ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রায় দুই মাস সংগীতসফরে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন আসিফ আকবর। সম্প্রতি দেশটিতে সংগীতসফরে গেছে অর্থহীন ব্যান্ড। ২৫ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টন শহরে একই মঞ্চে পারফর্ম করেছে অর্থহীন ও আসিফ। সোশ্যাল মিডিয়ায় অর্থহীন ব্যান্ডের দলনেতা সাইদুস সালেহীন খালেদ সুমনের (বেজবাবা সুমন) সঙ্গে স্টেজ শেয়ারের অভিজ্ঞতা জানালেন আসিফ।
কনসার্টের গ্রিন রুমে বেজবাবা সুমনের সঙ্গে তোলা একটি ছবি শেয়ার করে ফেসবুকে আসিফ লেখেন, ‘বিগত বছরগুলোতে সৌভাগ্য হয়েছে মিউজিক লিজেন্ডদের সঙ্গে স্টেজ শেয়ার করার। গ্রিন রুম শেয়ার করেছি তরুণদের সঙ্গেও। আমি সংগীতের মানুষ নই, তবু নিয়তি আমাকে এখানেই সফলতা দিয়েছে। এ কারণেই আমার দায়বদ্ধতাও বেশি। বোস্টনে এসে একই স্টেজ শেয়ার করেছি স্বনামখ্যাত ব্যান্ড অর্থহীনের সঙ্গে। লিভিং লিজেন্ড সুমন (বেজবাবা) ভাইয়ের সঙ্গে আগেও একই স্টেজে পারফর্ম করা হয়েছে। তিনি সব সময়ই আমার ব্যাপারে উচ্ছ্বসিত, আজকেও তার ব্যত্যয় ঘটেনি, ব্যাকস্টেজে দাঁড়িয়ে আমার পারফরম্যান্স দেখেছেন।’
আসিফ আরও লেখেন, ‘সুমন ভাইয়ের জীবনের ওপর দিয়ে স্টিম রোলার চললেও, তিনি এমন আস্থায়ও অবিচল। এ ধরনের মানুষের জন্য সংগীত জগৎটা এখনো ভালো লাগে। কিছু লেসপেন্সার অবশ্য তাদের হিপোক্রেসি নিয়ে এখনো জীবন্মৃত অবস্থায় টিকে আছে, থাকুক। সুমন ভাই আপনার জন্য অনেক দোয়া আর শুভকামনা। আপনাকে ভালোবাসি। আপনি আমাদের জীবন্ত কিংবদন্তি। আপনার সুস্বাস্থ্য আর দীর্ঘায়ু কামনা করি।’
এবারই প্রথম যুক্তরাষ্ট্রে কনসার্ট করতে গেছে অর্থহীন। অন্যদিকে ১৭ বছর পর মার্কিন মুলুকে গান শোনাচ্ছেন আসিফ।

প্রায় দুই মাস সংগীতসফরে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন আসিফ আকবর। সম্প্রতি দেশটিতে সংগীতসফরে গেছে অর্থহীন ব্যান্ড। ২৫ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টন শহরে একই মঞ্চে পারফর্ম করেছে অর্থহীন ও আসিফ। সোশ্যাল মিডিয়ায় অর্থহীন ব্যান্ডের দলনেতা সাইদুস সালেহীন খালেদ সুমনের (বেজবাবা সুমন) সঙ্গে স্টেজ শেয়ারের অভিজ্ঞতা জানালেন আসিফ।
কনসার্টের গ্রিন রুমে বেজবাবা সুমনের সঙ্গে তোলা একটি ছবি শেয়ার করে ফেসবুকে আসিফ লেখেন, ‘বিগত বছরগুলোতে সৌভাগ্য হয়েছে মিউজিক লিজেন্ডদের সঙ্গে স্টেজ শেয়ার করার। গ্রিন রুম শেয়ার করেছি তরুণদের সঙ্গেও। আমি সংগীতের মানুষ নই, তবু নিয়তি আমাকে এখানেই সফলতা দিয়েছে। এ কারণেই আমার দায়বদ্ধতাও বেশি। বোস্টনে এসে একই স্টেজ শেয়ার করেছি স্বনামখ্যাত ব্যান্ড অর্থহীনের সঙ্গে। লিভিং লিজেন্ড সুমন (বেজবাবা) ভাইয়ের সঙ্গে আগেও একই স্টেজে পারফর্ম করা হয়েছে। তিনি সব সময়ই আমার ব্যাপারে উচ্ছ্বসিত, আজকেও তার ব্যত্যয় ঘটেনি, ব্যাকস্টেজে দাঁড়িয়ে আমার পারফরম্যান্স দেখেছেন।’
আসিফ আরও লেখেন, ‘সুমন ভাইয়ের জীবনের ওপর দিয়ে স্টিম রোলার চললেও, তিনি এমন আস্থায়ও অবিচল। এ ধরনের মানুষের জন্য সংগীত জগৎটা এখনো ভালো লাগে। কিছু লেসপেন্সার অবশ্য তাদের হিপোক্রেসি নিয়ে এখনো জীবন্মৃত অবস্থায় টিকে আছে, থাকুক। সুমন ভাই আপনার জন্য অনেক দোয়া আর শুভকামনা। আপনাকে ভালোবাসি। আপনি আমাদের জীবন্ত কিংবদন্তি। আপনার সুস্বাস্থ্য আর দীর্ঘায়ু কামনা করি।’
এবারই প্রথম যুক্তরাষ্ট্রে কনসার্ট করতে গেছে অর্থহীন। অন্যদিকে ১৭ বছর পর মার্কিন মুলুকে গান শোনাচ্ছেন আসিফ।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অভিনয়শিল্পী ও পরিচালকদের সিনেমা নিয়ে আয়োজন করা হয় চলচ্চিত্র উৎসব। সম্প্রতি বলিউড অভিনেতা আমির খানের ৬০তম জন্মদিন উপলক্ষে এমন একটি উৎসবের ঘোষণা এসেছে। ‘আমির খান: সিনেমা কা জাদুকর’ শিরোনামের উৎসবটি আয়োজন করছে ভারতের মাল্টিপ্লেক্স...
১০ মার্চ ২০২৫
সালমান শাহ হত্যা মামলার ১১ আসামির প্রাথমিক তালিকায় অভিনেত্রী শাবনূরের নাম না থাকলেও সহশিল্পী হিসেবে বারবার আলোচনায় এসেছেন তিনি। আজ এ বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দিয়ে নিজের বক্তব্য জানালেন শাবনূর।
২ ঘণ্টা আগে
কিংবদন্তি অসমিয়া সংগীতশিল্পী জুবিন গার্গের প্রয়াণের পর তাঁর বিপুল সৃষ্টিকর্ম সংরক্ষণ নিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক। গুয়াহাটির বাসিন্দা বিশাল কলিতা নামের এক ভক্ত তাঁর বাড়িতে জুবিন গার্গের গানের ক্যাসেটের এক বিশাল সংগ্রহ গড়ে তুলেছেন। জুবিনের মৃত্যুর পর এখন সেটি ব্যক্তিগত জাদুঘরে পরিণত হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
কেটি পেরির জন্মদিন ছিল ২৫ অক্টোবর। শনিবার সন্ধ্যাটি তাই বিশেষ হয়ে ধরা দিল জাস্টিন ট্রুডোর জন্যও। প্রেমিকাকে নিয়ে ঘুরতে বেরোলেন প্যারিসের রাস্তায়। এত দিন নিজেদের সম্পর্ক নিয়ে লুকোচুরি করলেও এবারই প্রথম প্রকাশ্যে একে অপরের হাত ধরে ঘুরলেন তাঁরা।
১৩ ঘণ্টা আগে