বিনোদন ডেস্ক
‘পরিণীতা’ দিয়ে অভিনেত্রী হিসেবে অনেকটাই পরিণত হয়েছেন শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁকে সব সময় নাচ-গান আর রোমান্সে মোড়া সিনেমায় দেখেছে দর্শক। ২০১৯ সালে ‘পরিণীতা’য় অতি সাধারণ, যেন পাশের বাড়ির মেয়ে, ‘মেহুল’ চরিত্রে অভিনয় করে তাক লাগিয়ে দেন। এরপর করোনার কড়াকড়ি, সন্তানের জন্ম, সব মিলে প্রায় তিন বছর সিনেমা হলে নেই শুভশ্রী। এত দিন পর গতকাল শুক্রবার মুক্তি পেল তাঁর নতুন সিনেমা ‘হাবজি গাবজি’।
এ গল্পেও প্রচলিত বাণিজ্যিক সিনেমার যে আদল, সেখান থেকে বেরিয়ে এসেছেন শুভশ্রী। মোবাইল আর গেমের নেশায় বুঁদ এক শিশুর ভার্চুয়াল জগতে হারিয়ে যাওয়ার গল্প বলছে রাজ চক্রবর্তীর পরিচালিত সিনেমাটি। শুভশ্রী বলছেন, ‘এটা আমাদের প্রত্য়েকের ঘরের গল্প। বাড়িতে অতিথি এলে বা খাবার খাওয়ার সময়ে বাচ্চাকে শান্ত রাখতে তার হাতে মোবাইল বা ট্যাব তুলে দেন না, এমন বাবা-মা পাওয়া দুষ্কর। কিন্তু এই প্রবণতা যে কী মারাত্মক ক্ষতি করছে, সেটাই তুলে ধরার চেষ্টা করেছে হাবজি গাবজি।’
সিনেমাটি তৈরি হয়েছিল ২০২০ সালের শুরুতে। নানা বাধার মুখে পড়ে কয়েকবার পিছিয়ে অবশেষে হলে দেখা মিলল শুভশ্রীর। হাবজি গাবজিতে তাঁর সঙ্গী হয়েছেন পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়। অনেক দিন ধরে পরমব্রতের সঙ্গে কাজ করার ইচ্ছা ছিল শুভশ্রীর। এ সিনেমা দিয়ে সুযোগটা পেয়েছেন তিনি। হাবজি গাবজির পর একসঙ্গে আরও কাজ হয়েছে তাঁদের। সপ্তাশ্ব বসুর ‘ডক্টর বকশী’ ছাড়াও পরমব্রতের নিজের পরিচালনায় ‘বৌদি ক্যান্টিন’-এও অভিনয় করেছেন তাঁরা।
ছেলে ইউভানের জন্মের পর খানিকটা মুটিয়ে গিয়েছিলেন। ওজন ঝরিয়ে আবার আগের মতোই ঝরঝরে শুভশ্রী। পেশার জন্যই কি তাড়াতাড়ি আগের চেহারায় ফিরলেন? শুভশ্রী বলেন, ‘ফিটনেস আমার জীবনধারার একটি অঙ্গ। ইউভান জন্মের পরের সময়টুকুও আমি উপভোগ করেছি। ওজন কমাতে হবে, এমন তাড়াহুড়া কখনই ছিল না আমার। কারণ, আমি ট্রোল বা পাঁচজনের কথায় কান দিই না।’
‘পরিণীতা’ দিয়ে অভিনেত্রী হিসেবে অনেকটাই পরিণত হয়েছেন শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁকে সব সময় নাচ-গান আর রোমান্সে মোড়া সিনেমায় দেখেছে দর্শক। ২০১৯ সালে ‘পরিণীতা’য় অতি সাধারণ, যেন পাশের বাড়ির মেয়ে, ‘মেহুল’ চরিত্রে অভিনয় করে তাক লাগিয়ে দেন। এরপর করোনার কড়াকড়ি, সন্তানের জন্ম, সব মিলে প্রায় তিন বছর সিনেমা হলে নেই শুভশ্রী। এত দিন পর গতকাল শুক্রবার মুক্তি পেল তাঁর নতুন সিনেমা ‘হাবজি গাবজি’।
এ গল্পেও প্রচলিত বাণিজ্যিক সিনেমার যে আদল, সেখান থেকে বেরিয়ে এসেছেন শুভশ্রী। মোবাইল আর গেমের নেশায় বুঁদ এক শিশুর ভার্চুয়াল জগতে হারিয়ে যাওয়ার গল্প বলছে রাজ চক্রবর্তীর পরিচালিত সিনেমাটি। শুভশ্রী বলছেন, ‘এটা আমাদের প্রত্য়েকের ঘরের গল্প। বাড়িতে অতিথি এলে বা খাবার খাওয়ার সময়ে বাচ্চাকে শান্ত রাখতে তার হাতে মোবাইল বা ট্যাব তুলে দেন না, এমন বাবা-মা পাওয়া দুষ্কর। কিন্তু এই প্রবণতা যে কী মারাত্মক ক্ষতি করছে, সেটাই তুলে ধরার চেষ্টা করেছে হাবজি গাবজি।’
সিনেমাটি তৈরি হয়েছিল ২০২০ সালের শুরুতে। নানা বাধার মুখে পড়ে কয়েকবার পিছিয়ে অবশেষে হলে দেখা মিলল শুভশ্রীর। হাবজি গাবজিতে তাঁর সঙ্গী হয়েছেন পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়। অনেক দিন ধরে পরমব্রতের সঙ্গে কাজ করার ইচ্ছা ছিল শুভশ্রীর। এ সিনেমা দিয়ে সুযোগটা পেয়েছেন তিনি। হাবজি গাবজির পর একসঙ্গে আরও কাজ হয়েছে তাঁদের। সপ্তাশ্ব বসুর ‘ডক্টর বকশী’ ছাড়াও পরমব্রতের নিজের পরিচালনায় ‘বৌদি ক্যান্টিন’-এও অভিনয় করেছেন তাঁরা।
ছেলে ইউভানের জন্মের পর খানিকটা মুটিয়ে গিয়েছিলেন। ওজন ঝরিয়ে আবার আগের মতোই ঝরঝরে শুভশ্রী। পেশার জন্যই কি তাড়াতাড়ি আগের চেহারায় ফিরলেন? শুভশ্রী বলেন, ‘ফিটনেস আমার জীবনধারার একটি অঙ্গ। ইউভান জন্মের পরের সময়টুকুও আমি উপভোগ করেছি। ওজন কমাতে হবে, এমন তাড়াহুড়া কখনই ছিল না আমার। কারণ, আমি ট্রোল বা পাঁচজনের কথায় কান দিই না।’
সিনেমা অনবদ্য অভিনয়, নির্মাণ, প্রযোজনার পাশাপাশি ব্যক্তিগত জীবন ও সম্পর্কে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির কারণে অন্যরকম জনপ্রিয়তা রয়েছে মিস্টার পারফেকশনিস্ট খ্যাত বলিউড তারকা আমীর খান। প্রাক্তন দুই স্ত্রীর সঙ্গে এখনো বন্ধুত্বপূর্ণ ও শ্রদ্ধাশীল সম্পর্ক রয়েছে তাঁর। সম্প্রতি তাঁর মায়ের জন্মদিনে অন্য স্বজন...
১ ঘণ্টা আগেআজ শুরু হচ্ছে অমর একুশে বইমেলা। নতুন বইয়ের গন্ধে বইপ্রেমীরা মেতে উঠবে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। প্রতিবছরই মেলায় খ্যাতিমান লেখকদের বই যেমন প্রকাশিত হয়, তেমনি তরুণ লেখকদের বইও আসে। পাশাপাশি শোবিজ তারকারাও উপহার দেন তাঁদের লেখা বই। সেই ধারাবাহিকতায় এ বছরও আসছে বেশ কজন তারকার নতুন..
২ ঘণ্টা আগেঅভিনেতা হিসেবে তিনি যে দুর্দান্ত, তা বলা বাহুল্য। বলিউডে দুই যুগের বেশি সময় ধরে রাজত্ব করছেন তিনি। সেই বোমান ইরানি এবার দাঁড়ালেন ক্যামেরার পেছনে। প্রথমবারের মতো হাজির হলেন পরিচালক হিসেবে। বানিয়েছেন ‘দ্য মেহতা বয়েজ’। ৭ ফেব্রুয়ারি আমাজন প্রাইম ভিডিওতে মুক্তি পাবে সিনেমাটি। সম্প্রতি প্রকাশ পেয়েছে...
২ ঘণ্টা আগেনব্বইয়ের দশকে ঢাকার মঞ্চের কয়েকজন তরুণ নাট্যপ্রেমী গড়ে তোলেন ‘প্রাচ্যনাট’ নামের নতুন নাট্যদল। নামটি দিয়েছিলেন প্রখ্যাত নাট্যকার ও গবেষক সেলিম আল দীন। ১৯৯৭ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি দলটির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। সেই থেকে দলটি যেমন নতুন নতুন নাটক উপহার দিয়েছে, তেমনি নাট্যকর্মী সৃষ্টিতেও গুরুত্বপূর্ণ...
২ ঘণ্টা আগে