গাজীপুর প্রতিনিধি
অভিনেতা আহমেদ রুবেলের (৫৫) দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে জানাজা শেষে তাঁর লাশ গাজীপুর সিটি করপোরেশনের কবরস্থানে দাফন করা হয়।
বাদ আসর গাজীপুরের ঐতিহাসিক ভাওয়াল রাজবাড়ী মাঠে রুবেলের জানাজা হয়। জানাজায় তাঁর বাবা প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা অধ্যাপক আয়েশ উদ্দিন, গাজীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়বিষয়ক সংসদীয় কমিটির সভাপতি জাহিদ আহসান রাসেল, নাট্যাভিনেতা আশরাফ হোসেন টুলু, আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল হাদী শামীমসহ বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও বিপুলসংখ্যক মুসল্লি অংশগ্রহণ করেন।
বেলা ২টার দিকে আহমেদ রুবেলের লাশ গাজীপুর শহরের উত্তর ছায়াবীথি এলাকার নিজ বাড়িতে নিয়ে আসেন স্বজনেরা।
গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় আহমেদ রুবেল অভিনীত ‘পেয়ারার সুবাস’ সিনেমার বিশেষ প্রদর্শনী ছিল। ছবির প্রদর্শনীতে যোগ দিতে উত্তরা থেকে নিজে গাড়ি চালিয়ে রাজধানীর পান্থপথের বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সে গিয়েছিলেন তিনি। গাড়ি থেকে নামার সময়ই অসুস্থ বোধ করেন। এরপর হেঁটে এগোতে থাকলে অচেতন হয়ে নিচে পড়ে যান। দ্রুত পাশের স্কয়ার হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
টিভি নাটকের আগেই চলচ্চিত্রে অভিষেক হয় আহমেদ রুবেলের। ১৯৯৩ সালে উত্তম আকাশের পরিচালনায় ‘আখেরি হামলা’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় কাজ শুরু করেন তিনি।
দেশের অভিনয় অঙ্গনে সাবলীল অভিনয় করে যে কজন অভিনেতা দর্শকের মনে স্থায়ী জায়গা করে নিয়েছেন, আহমেদ রুবেল তাঁদের মধ্যে অন্যতম। মঞ্চনাটক দিয়ে অভিনয় শুরু, এরপর টিভি নাটক এবং পরে চলচ্চিত্রেও অভিনয় দক্ষতার স্বাক্ষর রেখেছেন তিনি। কিন্তু ছোটবেলা থেকেই অভিনেতা হওয়ার স্বপ্ন ছিল না আহমেদ রুবেলের, বরং হতে চেয়েছিলেন রাজনীতিবিদ।
শুরুর দিকে নিজের জন্মস্থান গাজীপুরে নাট্যদল গঠন করে অনেককে নিয়ে নাট্যচর্চা শুরু করেন। নাট্যকার সেলিম আল দীনের সহায়তায় গ্রাম থিয়েটার আন্দোলনের সঙ্গে নিজেকে যুক্ত করেন এ অভিনেতা। এরপর তাঁকে পেয়ে বসে অভিনেতা হওয়ার অদম্য বাসনা।
এইচএসসি শেষ করার পর গাজীপুর থেকে ঢাকায় এসে ‘ঢাকা থিয়েটার’-এর সঙ্গে যুক্ত হন। শুরু হয় পেশাদার নাট্যচর্চার পাঠ। এখানে এসেই তিনি সেলিম আল দীন, নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু, আফজাল হোসেন, হুমায়ুন ফরিদীর মতো কিংবদন্তি অভিনেতাদের সাহচর্য পান।
প্রথম সিনেমা ব্যবসা সফল হওয়ায় একই পরিচালকের আরও দুটি সিনেমায় অভিনয় করেন রুবেল। এভাবে প্রায় এক ডজন সিনেমায় অভিনয় করেন ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত। এরপর সিনেমা থেকে নিজেকে সরিয়ে নেন তিনি। কিছুদিন বিরতি নিয়ে ২০০০ সাল থেকে টিভি নাটকে অভিনয় শুরু করেন। একক ও ধারাবাহিক মিলিয়ে পাঁচ শর বেশি নাটকে অভিনয় করেছেন তিনি।
তবে মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘ব্যাচেলর’ দিয়ে সিনেমায় ফিরে অভিনয়ের ধারা পরিবর্তন করেন প্রখ্যাত এ অভিনেতা। এরপর কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের ‘চন্দ্রকথা’, নুরুল আলম আতিকের ‘পেয়ারার সুবাস’ ইত্যাদি সিনেমায় অভিনয় করেন তিনি।
অভিনেতা আহমেদ রুবেলের (৫৫) দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে জানাজা শেষে তাঁর লাশ গাজীপুর সিটি করপোরেশনের কবরস্থানে দাফন করা হয়।
বাদ আসর গাজীপুরের ঐতিহাসিক ভাওয়াল রাজবাড়ী মাঠে রুবেলের জানাজা হয়। জানাজায় তাঁর বাবা প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা অধ্যাপক আয়েশ উদ্দিন, গাজীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়বিষয়ক সংসদীয় কমিটির সভাপতি জাহিদ আহসান রাসেল, নাট্যাভিনেতা আশরাফ হোসেন টুলু, আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল হাদী শামীমসহ বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও বিপুলসংখ্যক মুসল্লি অংশগ্রহণ করেন।
বেলা ২টার দিকে আহমেদ রুবেলের লাশ গাজীপুর শহরের উত্তর ছায়াবীথি এলাকার নিজ বাড়িতে নিয়ে আসেন স্বজনেরা।
গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় আহমেদ রুবেল অভিনীত ‘পেয়ারার সুবাস’ সিনেমার বিশেষ প্রদর্শনী ছিল। ছবির প্রদর্শনীতে যোগ দিতে উত্তরা থেকে নিজে গাড়ি চালিয়ে রাজধানীর পান্থপথের বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সে গিয়েছিলেন তিনি। গাড়ি থেকে নামার সময়ই অসুস্থ বোধ করেন। এরপর হেঁটে এগোতে থাকলে অচেতন হয়ে নিচে পড়ে যান। দ্রুত পাশের স্কয়ার হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
টিভি নাটকের আগেই চলচ্চিত্রে অভিষেক হয় আহমেদ রুবেলের। ১৯৯৩ সালে উত্তম আকাশের পরিচালনায় ‘আখেরি হামলা’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় কাজ শুরু করেন তিনি।
দেশের অভিনয় অঙ্গনে সাবলীল অভিনয় করে যে কজন অভিনেতা দর্শকের মনে স্থায়ী জায়গা করে নিয়েছেন, আহমেদ রুবেল তাঁদের মধ্যে অন্যতম। মঞ্চনাটক দিয়ে অভিনয় শুরু, এরপর টিভি নাটক এবং পরে চলচ্চিত্রেও অভিনয় দক্ষতার স্বাক্ষর রেখেছেন তিনি। কিন্তু ছোটবেলা থেকেই অভিনেতা হওয়ার স্বপ্ন ছিল না আহমেদ রুবেলের, বরং হতে চেয়েছিলেন রাজনীতিবিদ।
শুরুর দিকে নিজের জন্মস্থান গাজীপুরে নাট্যদল গঠন করে অনেককে নিয়ে নাট্যচর্চা শুরু করেন। নাট্যকার সেলিম আল দীনের সহায়তায় গ্রাম থিয়েটার আন্দোলনের সঙ্গে নিজেকে যুক্ত করেন এ অভিনেতা। এরপর তাঁকে পেয়ে বসে অভিনেতা হওয়ার অদম্য বাসনা।
এইচএসসি শেষ করার পর গাজীপুর থেকে ঢাকায় এসে ‘ঢাকা থিয়েটার’-এর সঙ্গে যুক্ত হন। শুরু হয় পেশাদার নাট্যচর্চার পাঠ। এখানে এসেই তিনি সেলিম আল দীন, নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু, আফজাল হোসেন, হুমায়ুন ফরিদীর মতো কিংবদন্তি অভিনেতাদের সাহচর্য পান।
প্রথম সিনেমা ব্যবসা সফল হওয়ায় একই পরিচালকের আরও দুটি সিনেমায় অভিনয় করেন রুবেল। এভাবে প্রায় এক ডজন সিনেমায় অভিনয় করেন ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত। এরপর সিনেমা থেকে নিজেকে সরিয়ে নেন তিনি। কিছুদিন বিরতি নিয়ে ২০০০ সাল থেকে টিভি নাটকে অভিনয় শুরু করেন। একক ও ধারাবাহিক মিলিয়ে পাঁচ শর বেশি নাটকে অভিনয় করেছেন তিনি।
তবে মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘ব্যাচেলর’ দিয়ে সিনেমায় ফিরে অভিনয়ের ধারা পরিবর্তন করেন প্রখ্যাত এ অভিনেতা। এরপর কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের ‘চন্দ্রকথা’, নুরুল আলম আতিকের ‘পেয়ারার সুবাস’ ইত্যাদি সিনেমায় অভিনয় করেন তিনি।
আজ ঈদের দিন থেকে টিভি চ্যানেলগুলো প্রচার করবে বিশেষ ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান। ঈদের বিশেষ ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানের খবর থাকছে পাঠকের জন্য।
১৭ মিনিট আগেঈদের দিন থেকে সপ্তম দিন পর্যন্ত টিভি চ্যানেলগুলো প্রচার করবে সাত পর্বের ঈদের বিশেষ ধারাবাহিক নাটক। বাছাই করা এসব ধারাবাহিকের খবর থাকছে পাঠকের জন্য।
১৭ ঘণ্টা আগে‘লাল সিং চাড্ডা’ সিনেমার ব্যর্থতার পর অভিনয় থেকে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন আমির খান। তবে, তিন বছর পর ‘সিতারে জামিন পার’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় ফিরছেন আমির। অথচ, এই সিনেমায় অভিনয় করার কথা ছিল ফারহান আখতারের। শেষ পর্যন্ত আমিরের হঠাৎ সিদ্ধান্ত বদলে হতাশ হয়েছিলেন ফারহান।
১৮ ঘণ্টা আগেসেরা নৃত্যশিল্পী হিসেবে এ বছর বাংলাদেশ টেলিভিশন রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ আয়োজিত ট্র্যাব মিডিয়া আইকনিক অ্যাওয়ার্ড জিতেছেন উম্মে তাবাসসুম খান মিতিন। নৃত্যের জন্য এটাই মিতিনের প্রথম পুরস্কার নয়। এর আগেও দেশে ও ভারতের মাটিতে পেয়েছেন একাধিক পুরস্কার।
১৮ ঘণ্টা আগে