নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন ২০২৪-এ ভোট গ্রহণ শুরুর পর থেকেই শিক্ষার্থীদের মধ্যে এক উৎসবমুখর পরিবেশ লক্ষ করা গেছে। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অনুষ্ঠিত এই নির্বাচনে ভোট দিতে ভোটারদের আগ্রহ ছিল চোখে পড়ার মতো। আজ সকাল ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি কেন্দ্রে গিয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রতিটি বুথে ভোট দিতে একজন শিক্ষার্থীর গড়ে ছয় মিনিট সময় লাগছে।
ভোটের বুথে প্রবেশের আগে থেকেই অনেক ভোটার তাঁদের পছন্দের প্রার্থীর তালিকা চূড়ান্ত করে এসেছেন। এর কারণ হিসেবে ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের তিন শিক্ষার্থী সিদরাতুন মোনতাহা, সায়মা তাসনিম নিশাত এবং তাসনিয়া আহমেদ জানান, এতগুলো প্রার্থীর মধ্য থেকে সঠিক প্রার্থীকে বেছে নেওয়া বেশ কঠিন। তাই তাঁরা আগের রাতেই ভিপি ও জিএসসহ অন্যান্য পদে কাকে ভোট দেবেন, তা ঠিক করে এসেছিলেন। ফলে তাঁদের ভোট দিতে মাত্র সাত মিনিট সময় লেগেছে।
ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী হুমাইরা জারিন তালুকদার জানান, বুথে প্রবেশ করার পর তাঁর ভোট দিতে ছয় মিনিট সময় লেগেছে। একইভাবে, ডিজাস্টার সায়েন্স বিভাগের শিক্ষার্থী আফিফা বিনতে আওয়াল বলেন, এবার সত্যিই উৎসবমুখর পরিবেশে কোনো ঝামেলা ছাড়াই ভোট দেওয়া গেছে। তাঁর সর্বোচ্চ ছয় মিনিট সময় লেগেছে।
আইন বিভাগের শিক্ষার্থী তাজরীন জাহান মুনিয়া জীবনের প্রথম ভোট দিয়ে তাঁর অনুভূতি প্রকাশ করে বলেন, ‘জীবনে প্রথম ভোটটা দিলাম, দেখা যাক কতটুকু কাজে লাগে।’
তিনি আশা করেন, এই নির্বাচনের সফল সমাপ্তি জাতীয় নির্বাচনেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। তিনি আরও বলেন, তিনি চান নির্বাচিত প্রার্থীরা শিক্ষার্থীদের কণ্ঠস্বর হিসেবে কাজ করবেন এবং ভবিষ্যতে গণরুম-গেস্টরুমের মতো সমস্যাগুলো আর ফিরে আসবে না।
মুনিয়া জানান, কেন্দ্রীয় সংসদ ও হল সংসদের জন্য আলাদা ব্যালট বাক্স ছিল এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা অত্যন্ত সহায়ক ছিলেন। যেহেতু তিনি আগেই তাঁর পছন্দের তালিকা সাজিয়ে এনেছিলেন, তাই তাঁর ভোট দিতে সর্বোচ্চ সাত মিনিট সময় লেগেছে।
এই নির্বাচন ঘিরে ইতিবাচক মনোভাব শুধু শিক্ষার্থীদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, প্রার্থীরাও এই পরিবেশ নিয়ে সন্তুষ্ট। বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদের জিএস পদপ্রার্থী আবু বাকের মজুমদার জানান, ভোট উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এই নির্বাচনের মাধ্যমে যোগ্য নেতৃত্ব পেতে যাচ্ছেন। তিনি আশ্বস্ত করেন, কোনো অপ্রীতিকর পরিবেশের সুযোগ নেই এবং শিক্ষার্থীরা তাঁদের পছন্দের যোগ্য প্রার্থীকে খুঁজে নেবেন।
এবার ডাকসু নির্বাচনে কেন্দ্রীয় সংসদের ৪১টি পদের জন্য মোট ৪৭১ জন প্রার্থী এবং হল সংসদের ১০১৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। প্রায় ৪০ হাজার শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে আটটি কেন্দ্রে মোট ৮১০টি বুথ স্থাপন করা হয়েছে। এই নির্বাচন শুধু একটি ছাত্র সংসদ নির্বাচন নয়, এটি যেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণতান্ত্রিক চেতনার এক নতুন বহিঃপ্রকাশ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন ২০২৪-এ ভোট গ্রহণ শুরুর পর থেকেই শিক্ষার্থীদের মধ্যে এক উৎসবমুখর পরিবেশ লক্ষ করা গেছে। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অনুষ্ঠিত এই নির্বাচনে ভোট দিতে ভোটারদের আগ্রহ ছিল চোখে পড়ার মতো। আজ সকাল ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি কেন্দ্রে গিয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রতিটি বুথে ভোট দিতে একজন শিক্ষার্থীর গড়ে ছয় মিনিট সময় লাগছে।
ভোটের বুথে প্রবেশের আগে থেকেই অনেক ভোটার তাঁদের পছন্দের প্রার্থীর তালিকা চূড়ান্ত করে এসেছেন। এর কারণ হিসেবে ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের তিন শিক্ষার্থী সিদরাতুন মোনতাহা, সায়মা তাসনিম নিশাত এবং তাসনিয়া আহমেদ জানান, এতগুলো প্রার্থীর মধ্য থেকে সঠিক প্রার্থীকে বেছে নেওয়া বেশ কঠিন। তাই তাঁরা আগের রাতেই ভিপি ও জিএসসহ অন্যান্য পদে কাকে ভোট দেবেন, তা ঠিক করে এসেছিলেন। ফলে তাঁদের ভোট দিতে মাত্র সাত মিনিট সময় লেগেছে।
ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী হুমাইরা জারিন তালুকদার জানান, বুথে প্রবেশ করার পর তাঁর ভোট দিতে ছয় মিনিট সময় লেগেছে। একইভাবে, ডিজাস্টার সায়েন্স বিভাগের শিক্ষার্থী আফিফা বিনতে আওয়াল বলেন, এবার সত্যিই উৎসবমুখর পরিবেশে কোনো ঝামেলা ছাড়াই ভোট দেওয়া গেছে। তাঁর সর্বোচ্চ ছয় মিনিট সময় লেগেছে।
আইন বিভাগের শিক্ষার্থী তাজরীন জাহান মুনিয়া জীবনের প্রথম ভোট দিয়ে তাঁর অনুভূতি প্রকাশ করে বলেন, ‘জীবনে প্রথম ভোটটা দিলাম, দেখা যাক কতটুকু কাজে লাগে।’
তিনি আশা করেন, এই নির্বাচনের সফল সমাপ্তি জাতীয় নির্বাচনেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। তিনি আরও বলেন, তিনি চান নির্বাচিত প্রার্থীরা শিক্ষার্থীদের কণ্ঠস্বর হিসেবে কাজ করবেন এবং ভবিষ্যতে গণরুম-গেস্টরুমের মতো সমস্যাগুলো আর ফিরে আসবে না।
মুনিয়া জানান, কেন্দ্রীয় সংসদ ও হল সংসদের জন্য আলাদা ব্যালট বাক্স ছিল এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা অত্যন্ত সহায়ক ছিলেন। যেহেতু তিনি আগেই তাঁর পছন্দের তালিকা সাজিয়ে এনেছিলেন, তাই তাঁর ভোট দিতে সর্বোচ্চ সাত মিনিট সময় লেগেছে।
এই নির্বাচন ঘিরে ইতিবাচক মনোভাব শুধু শিক্ষার্থীদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, প্রার্থীরাও এই পরিবেশ নিয়ে সন্তুষ্ট। বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদের জিএস পদপ্রার্থী আবু বাকের মজুমদার জানান, ভোট উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এই নির্বাচনের মাধ্যমে যোগ্য নেতৃত্ব পেতে যাচ্ছেন। তিনি আশ্বস্ত করেন, কোনো অপ্রীতিকর পরিবেশের সুযোগ নেই এবং শিক্ষার্থীরা তাঁদের পছন্দের যোগ্য প্রার্থীকে খুঁজে নেবেন।
এবার ডাকসু নির্বাচনে কেন্দ্রীয় সংসদের ৪১টি পদের জন্য মোট ৪৭১ জন প্রার্থী এবং হল সংসদের ১০১৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। প্রায় ৪০ হাজার শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে আটটি কেন্দ্রে মোট ৮১০টি বুথ স্থাপন করা হয়েছে। এই নির্বাচন শুধু একটি ছাত্র সংসদ নির্বাচন নয়, এটি যেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণতান্ত্রিক চেতনার এক নতুন বহিঃপ্রকাশ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারপাশে জামায়াত-শিবিরের লোকজন অবস্থান নিচ্ছে বলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদকে অভিযোগ করেছেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব।
১৬ মিনিট আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শেষে চলছে ভোট গণনা। বিশ্ববিদ্যালয়ের আটটি ভোট কেন্দ্রে ভোট গণনা ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। ভোট কেন্দ্রের বাইরে এলইডি স্ক্রিনে সেই গণনায় চোখ রাখছে সবাই।
৩৭ মিনিট আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে নির্ধারিত আটটি ভোটকেন্দ্রে আজ সকাল ৮টায় ভোট গ্রহণ শুরু হয়। ভোট গ্রহণ শেষ হয় বিকেল ৪টায়। সকাল ৮টা থেকে শুরু করে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কেন্দ্রে কত শতাংশ ভোট পড়েছে, তার হিসাব সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তাদের কাছ থেকে জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ করেছেন ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের ভিপি (সহ-সভাপতি) প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান। নির্বাচনে কারচুপির কারণে তিনি গভীর শঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
২ ঘণ্টা আগে