ক্যাম্পাস ডেস্ক
দীর্ঘ ছয় বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ২০২৫। এই নির্বাচন শুধু শিক্ষার্থীদের অধিকার প্রতিষ্ঠার নয়, ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব গড়ে তোলারও সুযোগ এনে দিচ্ছে। ইতিহাস বলে, ডাকসুর ভেতর থেকে উঠে আসা নেতৃত্বই জাতীয় পরিসরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। তাই এবারের ডাকসু থেকে শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা—কেমন হবে তাঁদের প্রতিনিধি ও নেতৃত্ব? সেটিই জানালেন বিশ্ববিদ্যালয়টির বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
নিরাপদ ও পরিবেশবান্ধব ক্যাম্পাস চাই
তামান্না আক্তার
আমাদের স্বপ্নের ডাকসু হবে শিক্ষার্থীদের প্রকৃত বন্ধু, যারা আবাসনের সংকট, লাইব্রেরি, গবেষণা ও নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। দখলদার রাজনীতি বা সহিংসতা নয়, চাই স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক নেতৃত্ব। প্রত্যেকে যেন সমান মর্যাদায় অংশ নিতে পারে—প্রান্তিক গোষ্ঠী ও ভিন্নমতাবলম্বীরাও। ডাকসু হোক সংস্কৃতি, খেলাধুলা ও সৃজনশীলতার উৎসবমুখর মঞ্চ; পাশাপাশি আধুনিক, নিরাপদ ও পরিবেশবান্ধব ক্যাম্পাস গড়ে তুলুক।
অধিকার আদায়ে সক্রিয় ডাকসু চাই
সুমন
ডাকসু শিক্ষার্থীদের গণতান্ত্রিক প্ল্যাটফর্ম, যা অধিকার আদায় এবং নেতৃত্ব বিকাশে ভূমিকা রাখে। ঐতিহাসিকভাবে ভাষা আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত ডাকসু গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। তাই নিয়মিত ও সুষ্ঠু নির্বাচন জরুরি। আমরা চাই ডাকসু আবাসন, পরিবহন, লাইব্রেরি, খাদ্য, নিরাপত্তা ও নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করুক। দলীয় রাজনীতির প্রভাবমুক্ত থেকে শিক্ষার্থীদের সমস্যার সমাধানে কাজ করুক। স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক কার্যক্রমের মাধ্যমেই ডাকসু হবে শক্তিশালী গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান।
নিয়মিত কার্যক্রমে সক্রিয় ডাকসু চাই
মোহাম্মদ মহসীন
২০১৯ সালের নির্বাচনের পর শিক্ষার্থীরা নিয়মিত কার্যকর ডাকসুর প্রত্যাশা করে। এমন নেতৃত্ব চাই, যারা সৎ, যোগ্য ও সংগ্রামী এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার। ডাকসু যেন প্রহসনের মঞ্চ না হয়ে নিয়মিত কার্যক্রম চালায়, শিক্ষার্থীরা নিয়মিত ভোট দিয়ে প্রতিনিধি বেছে নিতে পারে। কেবল স্বচ্ছ ও সক্রিয় ডাকসুই শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন ও আন্দোলনের প্রকৃত রূপ দিতে সক্ষম।
যোগ্য নেতৃত্ব চাই ডাকসুতে
মো. ইব্রাহিম মুন্সি (ইফতি)
জুলাই বিপ্লব-পরবর্তী এই ডাকসু নির্বাচন শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন অভিজ্ঞতা। শিক্ষার্থীরা এখন ইশতেহার তুলনা করছে এবং যোগ্য প্রার্থী বেছে নিতে আগ্রহী। আমার প্রত্যাশা, যারা গবেষণা, আবাসন, খাদ্যমান, কর্মসংস্থান ও লৈঙ্গিক সমতা নিশ্চিত করবে, তারাই নির্বাচিত হোক। রাজনৈতিক সহিংসতা, গেস্টরুম-গণরুমের মতো সংস্কৃতি যেন আর না ফিরে আসে। প্রতিবছর নিয়মিত নির্বাচন হবে এবং শিক্ষার্থীদের অধিকার অগ্রাধিকার পাবে—এমন ডাকসুই আমাদের স্বপ্নের নেতৃত্ব দিতে পারবে।
উন্নয়ন ও কল্যাণে ডাকসু
রওনক মাহমুদ
ডাকসু কেবল ছাত্র সংসদ নয়, এটি শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ের প্ল্যাটফর্ম এবং ভবিষ্যৎ নেতৃত্বের সূতিকাগার। এমন নেতৃত্ব চাই, যারা আবাসনের সংকট, নারী শিক্ষার্থীর নিরাপত্তা, পরিবহন, বহিরাগত নিয়ন্ত্রণ, লাইব্রেরি ও মেডিকেল সুবিধার উন্নয়ন এবং গবেষণা প্রসারে কার্যকর ভূমিকা পালন করবে।
ডাকসু হবে শিক্ষার্থীদের মতামত এবং প্রশাসনের নীতিনির্ধারণের মধ্যে শক্তিশালী যোগসূত্র। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমেই আমরা চাই কার্যকর এবং জবাবদিহিমূলক ডাকসু।
নারী শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা ও ডাকসু
সামিহা সিরাজী লাজ
আসন্ন ডাকসু নির্বাচনে নারী ভোটারদের বিশেষ চাহিদা—হলে সিটের সংকট নিরসন, জলাবদ্ধতা ও ডেঙ্গু প্রতিরোধ, রিডিং রুম এবং বাসের রুট বাড়ানো, স্বাস্থ্যসেবা ও ফার্মেসির সুবিধা নিশ্চিত করা। পাশাপাশি হলে প্রবেশে ফিঙ্গারপ্রিন্ট ব্যবস্থা এবং আন্তহল প্রবেশের সুযোগ জরুরি। নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা এবং সমান সুযোগ নিশ্চিত করবে—এমন নেতৃত্বের প্রতিই আস্থা রাখবে।
সুস্থ রাজনীতির মঞ্চ চাই
মো. রায়হান সরকার
ডাকসু বাংলাদেশের ইতিহাসে ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধসহ নানা গণ-আন্দোলনের অংশ। এবারের নির্বাচন সুস্থ রাজনৈতিক চর্চার নতুন প্রেরণা জাগিয়েছে। অসুস্থ ছাত্ররাজনীতি, সিট দখল ও সহিংসতা বন্ধ হোক—শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা এমন। নেতৃত্ব আসুক মুক্তবুদ্ধি, মানসম্মত শিক্ষা, প্রযুক্তি-সমন্বিত পাঠক্রম ও অহিংস রাজনীতির ভিত্তিতে। আমরা চাই ডাকসু হবে শিক্ষার্থীদের মৌলিক অধিকার রক্ষার আসল মঞ্চ, যেখানে সৃজনশীলতা ও গণতান্ত্রিক চেতনা বিকশিত হবে।
শিক্ষার্থীর কণ্ঠস্বর হবে ডাকসু
জেবা মালিহা
ডাকসুকে হতে হবে শিক্ষার্থীদের প্রকৃত প্রতিনিধি, যেখানে ক্ষমতা নয়, সেবা হবে মূল লক্ষ্য। নারী শিক্ষার্থীদের আবাসন-সংকটের সমাধান, মেডিকেল সেন্টারের আধুনিকায়ন, বহিরাগত নিয়ন্ত্রণ, রাজনৈতিক শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা এবং ক্যাফেটেরিয়ার মানোন্নয়ন জরুরি। পাশাপাশি ছিন্নমূল মানুষের পুনর্বাসনেও উদ্যোগ নিতে হবে। আমরা চাই ডাকসু হোক শিক্ষার্থীদের দাবি ও প্রশাসনের মধ্যে সেতুবন্ধ; যেখানে নেতৃত্ব হবে স্বচ্ছ, জবাবদিহিমূলক ও শিক্ষার্থীর কণ্ঠস্বর।
ডাকসু হোক শিক্ষার্থীদের ভরসার মশাল
মাসুমা বিনতে মুজিব
আমরা চাই ডাকসু হবে মুক্ত ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রতীক, যেখানে কোনো ভয়ভীতি বা দখলদারত্ব থাকবে না। আবাসিক সিটের সংকট, গবেষণার সুবিধা, গ্রন্থাগারের সীমাবদ্ধতা দূরীকরণসহ স্বাস্থ্যসেবা ও নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। একই সঙ্গে ডাকসু হবে সংস্কৃতি, সৃজনশীলতা ও মুক্তচিন্তার অভয়ারণ্য। আমাদের চাওয়া—এটি শুধু আনুষ্ঠানিক প্রতিষ্ঠান নয়, বরং শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ের জ্বলন্ত মশাল হয়ে উঠুক।
দীর্ঘ ছয় বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ২০২৫। এই নির্বাচন শুধু শিক্ষার্থীদের অধিকার প্রতিষ্ঠার নয়, ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব গড়ে তোলারও সুযোগ এনে দিচ্ছে। ইতিহাস বলে, ডাকসুর ভেতর থেকে উঠে আসা নেতৃত্বই জাতীয় পরিসরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। তাই এবারের ডাকসু থেকে শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা—কেমন হবে তাঁদের প্রতিনিধি ও নেতৃত্ব? সেটিই জানালেন বিশ্ববিদ্যালয়টির বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
নিরাপদ ও পরিবেশবান্ধব ক্যাম্পাস চাই
তামান্না আক্তার
আমাদের স্বপ্নের ডাকসু হবে শিক্ষার্থীদের প্রকৃত বন্ধু, যারা আবাসনের সংকট, লাইব্রেরি, গবেষণা ও নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। দখলদার রাজনীতি বা সহিংসতা নয়, চাই স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক নেতৃত্ব। প্রত্যেকে যেন সমান মর্যাদায় অংশ নিতে পারে—প্রান্তিক গোষ্ঠী ও ভিন্নমতাবলম্বীরাও। ডাকসু হোক সংস্কৃতি, খেলাধুলা ও সৃজনশীলতার উৎসবমুখর মঞ্চ; পাশাপাশি আধুনিক, নিরাপদ ও পরিবেশবান্ধব ক্যাম্পাস গড়ে তুলুক।
অধিকার আদায়ে সক্রিয় ডাকসু চাই
সুমন
ডাকসু শিক্ষার্থীদের গণতান্ত্রিক প্ল্যাটফর্ম, যা অধিকার আদায় এবং নেতৃত্ব বিকাশে ভূমিকা রাখে। ঐতিহাসিকভাবে ভাষা আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত ডাকসু গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। তাই নিয়মিত ও সুষ্ঠু নির্বাচন জরুরি। আমরা চাই ডাকসু আবাসন, পরিবহন, লাইব্রেরি, খাদ্য, নিরাপত্তা ও নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করুক। দলীয় রাজনীতির প্রভাবমুক্ত থেকে শিক্ষার্থীদের সমস্যার সমাধানে কাজ করুক। স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক কার্যক্রমের মাধ্যমেই ডাকসু হবে শক্তিশালী গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান।
নিয়মিত কার্যক্রমে সক্রিয় ডাকসু চাই
মোহাম্মদ মহসীন
২০১৯ সালের নির্বাচনের পর শিক্ষার্থীরা নিয়মিত কার্যকর ডাকসুর প্রত্যাশা করে। এমন নেতৃত্ব চাই, যারা সৎ, যোগ্য ও সংগ্রামী এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার। ডাকসু যেন প্রহসনের মঞ্চ না হয়ে নিয়মিত কার্যক্রম চালায়, শিক্ষার্থীরা নিয়মিত ভোট দিয়ে প্রতিনিধি বেছে নিতে পারে। কেবল স্বচ্ছ ও সক্রিয় ডাকসুই শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন ও আন্দোলনের প্রকৃত রূপ দিতে সক্ষম।
যোগ্য নেতৃত্ব চাই ডাকসুতে
মো. ইব্রাহিম মুন্সি (ইফতি)
জুলাই বিপ্লব-পরবর্তী এই ডাকসু নির্বাচন শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন অভিজ্ঞতা। শিক্ষার্থীরা এখন ইশতেহার তুলনা করছে এবং যোগ্য প্রার্থী বেছে নিতে আগ্রহী। আমার প্রত্যাশা, যারা গবেষণা, আবাসন, খাদ্যমান, কর্মসংস্থান ও লৈঙ্গিক সমতা নিশ্চিত করবে, তারাই নির্বাচিত হোক। রাজনৈতিক সহিংসতা, গেস্টরুম-গণরুমের মতো সংস্কৃতি যেন আর না ফিরে আসে। প্রতিবছর নিয়মিত নির্বাচন হবে এবং শিক্ষার্থীদের অধিকার অগ্রাধিকার পাবে—এমন ডাকসুই আমাদের স্বপ্নের নেতৃত্ব দিতে পারবে।
উন্নয়ন ও কল্যাণে ডাকসু
রওনক মাহমুদ
ডাকসু কেবল ছাত্র সংসদ নয়, এটি শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ের প্ল্যাটফর্ম এবং ভবিষ্যৎ নেতৃত্বের সূতিকাগার। এমন নেতৃত্ব চাই, যারা আবাসনের সংকট, নারী শিক্ষার্থীর নিরাপত্তা, পরিবহন, বহিরাগত নিয়ন্ত্রণ, লাইব্রেরি ও মেডিকেল সুবিধার উন্নয়ন এবং গবেষণা প্রসারে কার্যকর ভূমিকা পালন করবে।
ডাকসু হবে শিক্ষার্থীদের মতামত এবং প্রশাসনের নীতিনির্ধারণের মধ্যে শক্তিশালী যোগসূত্র। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমেই আমরা চাই কার্যকর এবং জবাবদিহিমূলক ডাকসু।
নারী শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা ও ডাকসু
সামিহা সিরাজী লাজ
আসন্ন ডাকসু নির্বাচনে নারী ভোটারদের বিশেষ চাহিদা—হলে সিটের সংকট নিরসন, জলাবদ্ধতা ও ডেঙ্গু প্রতিরোধ, রিডিং রুম এবং বাসের রুট বাড়ানো, স্বাস্থ্যসেবা ও ফার্মেসির সুবিধা নিশ্চিত করা। পাশাপাশি হলে প্রবেশে ফিঙ্গারপ্রিন্ট ব্যবস্থা এবং আন্তহল প্রবেশের সুযোগ জরুরি। নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা এবং সমান সুযোগ নিশ্চিত করবে—এমন নেতৃত্বের প্রতিই আস্থা রাখবে।
সুস্থ রাজনীতির মঞ্চ চাই
মো. রায়হান সরকার
ডাকসু বাংলাদেশের ইতিহাসে ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধসহ নানা গণ-আন্দোলনের অংশ। এবারের নির্বাচন সুস্থ রাজনৈতিক চর্চার নতুন প্রেরণা জাগিয়েছে। অসুস্থ ছাত্ররাজনীতি, সিট দখল ও সহিংসতা বন্ধ হোক—শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা এমন। নেতৃত্ব আসুক মুক্তবুদ্ধি, মানসম্মত শিক্ষা, প্রযুক্তি-সমন্বিত পাঠক্রম ও অহিংস রাজনীতির ভিত্তিতে। আমরা চাই ডাকসু হবে শিক্ষার্থীদের মৌলিক অধিকার রক্ষার আসল মঞ্চ, যেখানে সৃজনশীলতা ও গণতান্ত্রিক চেতনা বিকশিত হবে।
শিক্ষার্থীর কণ্ঠস্বর হবে ডাকসু
জেবা মালিহা
ডাকসুকে হতে হবে শিক্ষার্থীদের প্রকৃত প্রতিনিধি, যেখানে ক্ষমতা নয়, সেবা হবে মূল লক্ষ্য। নারী শিক্ষার্থীদের আবাসন-সংকটের সমাধান, মেডিকেল সেন্টারের আধুনিকায়ন, বহিরাগত নিয়ন্ত্রণ, রাজনৈতিক শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা এবং ক্যাফেটেরিয়ার মানোন্নয়ন জরুরি। পাশাপাশি ছিন্নমূল মানুষের পুনর্বাসনেও উদ্যোগ নিতে হবে। আমরা চাই ডাকসু হোক শিক্ষার্থীদের দাবি ও প্রশাসনের মধ্যে সেতুবন্ধ; যেখানে নেতৃত্ব হবে স্বচ্ছ, জবাবদিহিমূলক ও শিক্ষার্থীর কণ্ঠস্বর।
ডাকসু হোক শিক্ষার্থীদের ভরসার মশাল
মাসুমা বিনতে মুজিব
আমরা চাই ডাকসু হবে মুক্ত ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রতীক, যেখানে কোনো ভয়ভীতি বা দখলদারত্ব থাকবে না। আবাসিক সিটের সংকট, গবেষণার সুবিধা, গ্রন্থাগারের সীমাবদ্ধতা দূরীকরণসহ স্বাস্থ্যসেবা ও নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। একই সঙ্গে ডাকসু হবে সংস্কৃতি, সৃজনশীলতা ও মুক্তচিন্তার অভয়ারণ্য। আমাদের চাওয়া—এটি শুধু আনুষ্ঠানিক প্রতিষ্ঠান নয়, বরং শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ের জ্বলন্ত মশাল হয়ে উঠুক।
যুক্তরাজ্যের রিচ অক্সফোর্ড আন্ডারগ্র্যাজুয়েট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহী শিক্ষার্থীদের যুক্তরাজ্যের খ্যাতনামা ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ডে স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ করে দিচ্ছে সম্পূর্ণ অর্থায়নকৃত এই বৃত্তি।
২ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক পরীক্ষা বোর্ড অক্সফোর্ডএকিউএ প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে বিজ্ঞানবিষয়ক শিক্ষক প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আয়োজন করেছে। রাজধানীর হোটেল সারিনায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ কর্মসূচিতে দেশের শীর্ষ ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলোর শতাধিক শিক্ষক অংশ নেন।
১৭ ঘণ্টা আগেএমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতা মূল বেতনের ৫ শতাংশ অথবা সর্বনিম্ন ২ হাজার টাকা করেছে সরকার। এদিকে এই বাড়িয়ে দেওয়া ভাতা প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষকেরা।
১ দিন আগেএ বছর ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন করছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি)। ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান, স্বপ্ন জয়ে অটল প্রাণ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে শিক্ষা ও গবেষণার নতুন দিগন্তে পা বাড়াচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ১৮৫৮ সালে পুরান ঢাকায় ‘ব্রাহ্ম স্কুল’ হিসেবে যাত্রা শুরু করে। ১৮৭২ সালে নাম পরিবর্তনের পর হয় জগন্নাথ স্কুল।
১ দিন আগে