আজকের পত্রিকা ডেস্ক
সদ্যসমাপ্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের ফলাফল বিশ্লেষণ করে কিছু চমকপ্রদ তথ্য উঠে এসেছে। বিশেষ করে, সহসভাপতি (ভিপি) ও সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে প্রার্থীদের প্রাপ্ত ভোটের চিত্র অনেক ক্ষেত্রেই অপ্রত্যাশিত।
সহসভাপতি (ভিপি) পদে ভোটের বিশ্লেষণ
ডাকসুর সহসভাপতি (ভিপি) পদে মোট ৪৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। তাঁরা সবাই মিলে মোট ২৯ হাজার ২৫৯টি ভোট পেয়েছেন। এই বিশালসংখ্যক প্রার্থীর মধ্যে কিছু প্রার্থীর প্রাপ্ত ভোটসংখ্যা খুবই কম, যা চূড়ান্ত ফলাফলে একটি ভিন্ন চিত্র তুলে ধরে।
সর্বনিম্ন ভোটপ্রাপ্ত প্রার্থীরা
প্রাপ্ত ভোটের চূড়ান্ত তালিকা অনুযায়ী, তিনজন প্রার্থী মাত্র একটি করে ভোট পেয়েছেন। তাঁরা হলেন—মো. সুজন হোসেন, রাকিবুল হাসান ও রাসেল হক।
দুই ভোটপ্রাপ্ত প্রার্থীরা: আরও তিনজন প্রার্থী—মো. নাছিম উদ্দীন, মো. সোহানুর রহমান ও মো. হাবিবুল্লাহ দুটি করে ভোট পেয়েছেন।
তিন ভোটপ্রাপ্ত প্রার্থীরা: তিনজন প্রার্থী—মো. মুদাব্বীর রহমান, মো. হেলালুর রহমান ও শাহ জামাল সায়েম তিনটি করে ভোট পেয়েছেন।
এ তথ্যগুলো থেকে বোঝা যায়, বিপুলসংখ্যক প্রার্থীর মধ্যে ভোট বিভাজন কতটা অসম ছিল।
সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে প্রাপ্ত ভোটের চিত্র
সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে মোট ১৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন এবং তাঁরা সম্মিলিতভাবে ২৮ হাজার ৬৭৭টি ভোট পেয়েছেন। এই পদে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন ভোটের মধ্যে ব্যবধান আকাশছোঁয়া।
সর্বোচ্চ ভোটপ্রাপ্ত প্রার্থী: বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থী এস এম ফরহাদ সর্বোচ্চ ১০ হাজার ৭৯৪টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
সর্বনিম্ন ভোটপ্রাপ্ত প্রার্থী: অন্যদিকে মো. নিয়াজ মাখদুম নামের একজন প্রার্থী সবচেয়ে কম, মাত্র ছয়টি ভোট পেয়েছেন।
এ ছাড়া তুলনামূলক কম ভোট পেয়েছেন এমন কয়েকজন জিএস প্রার্থী হলেন—সাইয়াদুল বাশার (৯), মো. শরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া (১৩), মো. সম্রাট ইসলাম (২৪), মো. রকিবুল হাসান মুন্না (২৮), মো. আবু সায়াদ বিন মাহিন সরকার (৩৭) ও মো. নাইম ইসলাম (৩৮)।
স্পষ্টত, ডাকসু নির্বাচনে বিজয়ী প্রার্থীরা বিপুল ব্যবধানে জয়লাভ করলেও অনেক প্রার্থীর প্রাপ্ত ভোটসংখ্যা ছিল খুবই নগণ্য।
সদ্যসমাপ্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের ফলাফল বিশ্লেষণ করে কিছু চমকপ্রদ তথ্য উঠে এসেছে। বিশেষ করে, সহসভাপতি (ভিপি) ও সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে প্রার্থীদের প্রাপ্ত ভোটের চিত্র অনেক ক্ষেত্রেই অপ্রত্যাশিত।
সহসভাপতি (ভিপি) পদে ভোটের বিশ্লেষণ
ডাকসুর সহসভাপতি (ভিপি) পদে মোট ৪৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। তাঁরা সবাই মিলে মোট ২৯ হাজার ২৫৯টি ভোট পেয়েছেন। এই বিশালসংখ্যক প্রার্থীর মধ্যে কিছু প্রার্থীর প্রাপ্ত ভোটসংখ্যা খুবই কম, যা চূড়ান্ত ফলাফলে একটি ভিন্ন চিত্র তুলে ধরে।
সর্বনিম্ন ভোটপ্রাপ্ত প্রার্থীরা
প্রাপ্ত ভোটের চূড়ান্ত তালিকা অনুযায়ী, তিনজন প্রার্থী মাত্র একটি করে ভোট পেয়েছেন। তাঁরা হলেন—মো. সুজন হোসেন, রাকিবুল হাসান ও রাসেল হক।
দুই ভোটপ্রাপ্ত প্রার্থীরা: আরও তিনজন প্রার্থী—মো. নাছিম উদ্দীন, মো. সোহানুর রহমান ও মো. হাবিবুল্লাহ দুটি করে ভোট পেয়েছেন।
তিন ভোটপ্রাপ্ত প্রার্থীরা: তিনজন প্রার্থী—মো. মুদাব্বীর রহমান, মো. হেলালুর রহমান ও শাহ জামাল সায়েম তিনটি করে ভোট পেয়েছেন।
এ তথ্যগুলো থেকে বোঝা যায়, বিপুলসংখ্যক প্রার্থীর মধ্যে ভোট বিভাজন কতটা অসম ছিল।
সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে প্রাপ্ত ভোটের চিত্র
সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে মোট ১৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন এবং তাঁরা সম্মিলিতভাবে ২৮ হাজার ৬৭৭টি ভোট পেয়েছেন। এই পদে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন ভোটের মধ্যে ব্যবধান আকাশছোঁয়া।
সর্বোচ্চ ভোটপ্রাপ্ত প্রার্থী: বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থী এস এম ফরহাদ সর্বোচ্চ ১০ হাজার ৭৯৪টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
সর্বনিম্ন ভোটপ্রাপ্ত প্রার্থী: অন্যদিকে মো. নিয়াজ মাখদুম নামের একজন প্রার্থী সবচেয়ে কম, মাত্র ছয়টি ভোট পেয়েছেন।
এ ছাড়া তুলনামূলক কম ভোট পেয়েছেন এমন কয়েকজন জিএস প্রার্থী হলেন—সাইয়াদুল বাশার (৯), মো. শরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া (১৩), মো. সম্রাট ইসলাম (২৪), মো. রকিবুল হাসান মুন্না (২৮), মো. আবু সায়াদ বিন মাহিন সরকার (৩৭) ও মো. নাইম ইসলাম (৩৮)।
স্পষ্টত, ডাকসু নির্বাচনে বিজয়ী প্রার্থীরা বিপুল ব্যবধানে জয়লাভ করলেও অনেক প্রার্থীর প্রাপ্ত ভোটসংখ্যা ছিল খুবই নগণ্য।
জাকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হবে কি না—এ প্রশ্নের জবাবে নাসিমুল গনি বলেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশেই ক্যান্টনমেন্ট। আগামীকাল জাকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ উপলক্ষে ক্যাম্পাসে পুলিশ, আনসারের পাশাপাশি বিজিবিসহ সব ধরনের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন থাকবে।
১ মিনিট আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ১২টি সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে জয়লাভ করে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল। বাকি তিনটি পদে জয় পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্যানেলের প্রার্থীরা। ডাকসুর ২৮টি পদের মধ্যে সদস্যপদ রয়েছে ১৩ টি। এই পদেও শিবিরের প্রার্থীরা একচেটিয়
৭ ঘণ্টা আগেডাকসু নির্বাচনে শিবির সমর্থিত প্যানেলের বিজয় নিয়ে দলটির কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, ‘আমি এই বিজয়কে শুধুমাত্র শিবিরের বিজয় বলে মনে করছি না, বরং এই বিজয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষার্থীর এবং দেশের আপামর মানুষের। যাঁরা কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনের রাজনীতি চান, এটা তাঁদের বিজয় হিসেবে দেখব...
৭ ঘণ্টা আগেডাকসুতে জিএস হিসেবে জয় ব্যক্তিগত অর্জন বা ঢাবিতে ছাত্রশিবিরের জয় নয় বরং এটা ঢাবির সব শিক্ষার্থীদের জয় বলে মন্তব্য করেছেন ডাকসুর নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক বা জিএস এস এম ফরহাদ। আজ বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনের সামনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগে