নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাকসু নির্বাচনে শিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী আরিফুল্লাহ আদিব অভিযোগ করেছেন, বিভিন্ন হলে ছাত্রদল তাদের প্যানেলকে ভোট দেওয়ার জন্য ভয়ভীতি দেখাচ্ছে, বিভিন্নভাবে প্রভাব বিস্তার করছে। এমনকি গার্ডকে পর্যন্ত মারধর করা হয়েছে। ১০ নম্বর ভাসানী হল এবং ২১ নম্বর হলসহ এই হলগুলোতে ছাত্রদলের আধিপত্য লক্ষ করা গেছে। জাহানারা ইমাম হলের গার্ডকে মারধর করা হয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলে দিতে চাই, এটা বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন কমিশনের আচরণের একদম বিপরীত একটা আচরণ। আমরা আশা করি, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, নির্বাচন কমিশন এগুলোর বিরুদ্ধে অ্যাকশন নেবে।
আজ বৃহস্পতিবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিসের সামনে আয়োজিত জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ করেন তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতির ঘাটতি রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, একটা মাত্র প্রস্তুতিও তারা ভালোভাবে গ্রহণ করে নাই। পোলিং এজেন্ট রাখেনি। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনে এসে যখন বললাম যে পোলিং এজেন্ট রাখতে হবে, ওনারা তখন আবার সিদ্ধান্তে বসলেন, তাঁরা মিটিং করছেন যে পোলিং এজেন্ট রাখবেন কি রাখবেন না। এটা আসলে অনেক আগেই করা দরকার ছিল।
ক্যাম্পাসে বহিরাগত ছাত্রদলের আধিক্য লক্ষ করা যাচ্ছে অভিযোগ তুলে তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গতকাল বলেছিল, আজ সকাল ৬টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে কোনো সাবেক শিক্ষার্থী থাকতে পারবেন না। কিন্তু আপনারা লক্ষ করেছেন, ক্যাম্পাসের পক্ষ থেকে তাঁদের বিরুদ্ধে কোনো অ্যাকশন নেয়নি। এর পর আরও যদি বলি, আপনারা লক্ষ করেছেন, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি হাফিজুর রহমান সোহান, তিনি ক্যাম্পাসে রবীন্দ্রনাথ হলে অবস্থান করছেন নির্বাচন চলাকালীন। সাবেক শিক্ষার্থীরা যেখানে অবস্থান করতে পারবেন না, সেখানে কেন্দ্রীয় একজন এলে আমাদের জন্য খুবই শঙ্কার জায়গা।
সাংবাদিকদের কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি অভিযোগ করে আদিব বলেন, যখন ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে, প্রতিটি হল, ভোটকেন্দ্রে নিয়ম ছিল যে প্রতিটি হলে সাংবাদিকদের এক্সেস থাকবে। কিন্তু আপনারা লক্ষ করেছেন যে নারী শিক্ষার্থীদের যে হলগুলো আছে, সেই হলগুলোতে অনেক শুরুর দিকে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি এবং অনেককে বলা হয়েছিল পাঁচ সেকেন্ডে ভিডিও সংগ্রহ করে চলে যাবেন।
যেকোনো মুহূর্তে অনেক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে এমন আশঙ্কা প্রকাশ করে তিনি বলেন, প্যানেলের পরিচিতি বিতরণ করা যাবে ১০০ গজের বাইরে। আমরা ২১ নম্বর হলে ১০০ গজের বাইরে লিফলেট বিতরণ করেছিলাম। কিন্তু একটা পক্ষ লিফলেট বিতরণকে কেন্দ্র করে মব সৃষ্টি করছে।
জাকসু নির্বাচনে শিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী আরিফুল্লাহ আদিব অভিযোগ করেছেন, বিভিন্ন হলে ছাত্রদল তাদের প্যানেলকে ভোট দেওয়ার জন্য ভয়ভীতি দেখাচ্ছে, বিভিন্নভাবে প্রভাব বিস্তার করছে। এমনকি গার্ডকে পর্যন্ত মারধর করা হয়েছে। ১০ নম্বর ভাসানী হল এবং ২১ নম্বর হলসহ এই হলগুলোতে ছাত্রদলের আধিপত্য লক্ষ করা গেছে। জাহানারা ইমাম হলের গার্ডকে মারধর করা হয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলে দিতে চাই, এটা বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন কমিশনের আচরণের একদম বিপরীত একটা আচরণ। আমরা আশা করি, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, নির্বাচন কমিশন এগুলোর বিরুদ্ধে অ্যাকশন নেবে।
আজ বৃহস্পতিবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিসের সামনে আয়োজিত জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ করেন তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতির ঘাটতি রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, একটা মাত্র প্রস্তুতিও তারা ভালোভাবে গ্রহণ করে নাই। পোলিং এজেন্ট রাখেনি। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনে এসে যখন বললাম যে পোলিং এজেন্ট রাখতে হবে, ওনারা তখন আবার সিদ্ধান্তে বসলেন, তাঁরা মিটিং করছেন যে পোলিং এজেন্ট রাখবেন কি রাখবেন না। এটা আসলে অনেক আগেই করা দরকার ছিল।
ক্যাম্পাসে বহিরাগত ছাত্রদলের আধিক্য লক্ষ করা যাচ্ছে অভিযোগ তুলে তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গতকাল বলেছিল, আজ সকাল ৬টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে কোনো সাবেক শিক্ষার্থী থাকতে পারবেন না। কিন্তু আপনারা লক্ষ করেছেন, ক্যাম্পাসের পক্ষ থেকে তাঁদের বিরুদ্ধে কোনো অ্যাকশন নেয়নি। এর পর আরও যদি বলি, আপনারা লক্ষ করেছেন, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি হাফিজুর রহমান সোহান, তিনি ক্যাম্পাসে রবীন্দ্রনাথ হলে অবস্থান করছেন নির্বাচন চলাকালীন। সাবেক শিক্ষার্থীরা যেখানে অবস্থান করতে পারবেন না, সেখানে কেন্দ্রীয় একজন এলে আমাদের জন্য খুবই শঙ্কার জায়গা।
সাংবাদিকদের কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি অভিযোগ করে আদিব বলেন, যখন ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে, প্রতিটি হল, ভোটকেন্দ্রে নিয়ম ছিল যে প্রতিটি হলে সাংবাদিকদের এক্সেস থাকবে। কিন্তু আপনারা লক্ষ করেছেন যে নারী শিক্ষার্থীদের যে হলগুলো আছে, সেই হলগুলোতে অনেক শুরুর দিকে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি এবং অনেককে বলা হয়েছিল পাঁচ সেকেন্ডে ভিডিও সংগ্রহ করে চলে যাবেন।
যেকোনো মুহূর্তে অনেক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে এমন আশঙ্কা প্রকাশ করে তিনি বলেন, প্যানেলের পরিচিতি বিতরণ করা যাবে ১০০ গজের বাইরে। আমরা ২১ নম্বর হলে ১০০ গজের বাইরে লিফলেট বিতরণ করেছিলাম। কিন্তু একটা পক্ষ লিফলেট বিতরণকে কেন্দ্র করে মব সৃষ্টি করছে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শেষ হয়েছে। ভোট গ্রহণ শেষে ভোট গণনা শুরুর অপেক্ষা করছেন শিক্ষার্থীরা।
২৮ মিনিট আগেশিক্ষার্থীদের কাছে হেরে যাওয়ার ভয়ে ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেল নির্বাচন বর্জন করেছে কি না—এমন প্রশ্ন রেখে জাকসু নির্বাচনে শিবির-সমর্থিত প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী মাজহারুল ইসলাম বলেছেন, নির্বাচনে থাকা বা বর্জন করা তাঁদের ব্যক্তিগত ব্যাপার। তবে কারণটা তাঁরাই ভালো জানেন।
৩৬ মিনিট আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থী আরশি চাকমা বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর থেকে ছাত্র সংসদ নির্বাচন নিয়ে যে আগ্রহ ছিল, তা আজ পূরণ হলো। ৩৩ বছর পর জাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। দীর্ঘ সময় শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে ভোট দেখেনি। আমি ভেবেছিলাম, আমিও পারব না।
১ ঘণ্টা আগেনির্বাচনের পরিবেশ যথেষ্ট সুষ্ঠু রয়েছে বলে জানিয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ হল কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে