প্রতিবছর বাংলাদেশের অনেক শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও গবেষক যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্যসহ বিভিন্ন দেশে পাড়ি দেন। এই যাত্রার কারণ কি শুধুই উচ্চশিক্ষা নেওয়া? বিদেশে অধ্যয়নরত তিনজন পিএইচডি গবেষকের অভিজ্ঞতার কথা শুনেছেন মো. আশিকুর রহমান।
মো. আশিকুর রহমান
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষাব্যবস্থায় গবেষণা সহায়ক নীতিমালা আছে
ড. মো. নুরুজ্জামান খান,রিসার্চ ফেলো, ইউনিভার্সিটি অব মেলবোর্ন, অস্ট্রেলিয়া
স্নাতক পর্যায় থেকে অস্ট্রেলিয়ার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণায় সহযোগিতা করতাম। সেই সহযোগিতার মাধ্যমে আমি অস্ট্রেলিয়ার গবেষণা ও শিক্ষাপদ্ধতির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে পরিচিত হই এবং সেখানকার গবেষকদের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পাই।
অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো গবেষণা, উদ্ভাবন এবং লেখাপড়ার মানের জন্য সুপরিচিত। এখানকার আধুনিক সুযোগ-সুবিধা, উন্নত গবেষণা ল্যাবরেটরি এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রকল্পে অংশ নেওয়ার সুযোগ আমাকে উচ্চমানের গবেষণার জন্য প্রস্তুত করেছে। এখানে গবেষণার ক্ষেত্রে স্বাধীনতা ও সৃজনশীলতাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়, যা নিজের গবেষণামূলক চিন্তাভাবনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা করেছে।
এই বহুমুখী শিক্ষাব্যবস্থা আমাকে আন্তর্জাতিক গবেষণামূলক প্রেক্ষাপটে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠতে সহায়তা করেছে এবং বিশ্বের অন্যান্য গবেষক ও পণ্ডিতের সঙ্গে পেশাদার যোগাযোগ স্থাপনের সুযোগ দিয়েছে। এ ছাড়া অস্ট্রেলিয়ার বৈচিত্র্যময় সাংস্কৃতিক পরিবেশ আমাকে বিভিন্ন দেশের মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন এবং সাংস্কৃতিক বিনিময়ের অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ দিয়েছে। এটি ব্যক্তিগত ও পেশাগত বিকাশে ভূমিকা রেখেছে। এ ধরনের একটি বৈচিত্র্যময় পরিবেশে বসবাসের ফলে আমার সামাজিক দক্ষতা উন্নত হয়েছে, যা ভবিষ্যতে গবেষণা ও পেশাগত নেটওয়ার্কিংয়ে কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে বিশ্বাস করি।
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষাব্যবস্থার নমনীয়তা এবং গবেষণার ক্ষেত্রে সহায়ক নীতিমালা আমাকে গবেষণা ও পড়াশোনার মধ্যে সঠিক ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করেছে।
সময়টা উপভোগ করছি
মেহেদী হাসান, পিএইচডি গবেষক, টেক্সাস টেক ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র
শাবিপ্রবিতে পড়াশোনা করেছি। ক্লাসে খুব ভালো ছাত্র ছিলাম না। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে সাংবাদিকতা করাকালীন সাংবাদিকতায় একটা উচ্চতর ডিগ্রি নেওয়ার চিন্তাভাবনা ছিল। ভেবেছিলাম, হয়তো বড়জোর কোনো একটা সার্টিফিকেট বা ডিপ্লোমা কোর্স করব সাংবাদিকতার ওপর। নর্থ আমেরিকা কখনোই আমার চিন্তায় ছিল না, ইউরোপ সব সময়ই টানত। সে লক্ষ্যেই হয়তো মাঝে ফরাসি ভাষার একটা সার্টিফিকেট ও ডিপ্লোমা কোর্স করেছিলাম। তবে আইইএলটিএস স্কোর পাওয়ার পর নর্থ আমেরিকার দিকে চেষ্টাটা ঘুরে যায়। খুব আহামরি রেজাল্ট যদিও হয়নি, তবে তা নর্থ আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আবেদনের জন্য যথেষ্ট ছিল।
সাংবাদিকতায় পড়িনি, তবে সাংবাদিকতায় দীর্ঘদিন যুক্ত থাকার কারণে মিডিয়া ও কমিউনিকেশন বিষয়ে পড়ার চিন্তাভাবনা করছিলাম। সেখান থেকে আবেদন করা এবং পরবর্তী সময়ে বৃত্তিসহ ভর্তির সুযোগ পাওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রে মাস্টার্স করতে চলে আসা। সময়ের পরিক্রমায় মিডিয়া ও কমিউনিকেশনে মাস্টার্স শেষ করে এখন পিএইচডি করছি, যেটা দুই বছর আগেও আমার চিন্তায় ছিল না। এখন এখানে পড়াশোনার পাশাপাশি আন্ডারগ্র্যাজুয়েটেও পড়াচ্ছি, সময়টা উপভোগ করছি; বিশেষ করে পড়ানোটাকে উপভোগ করছি। সঙ্গে গবেষণাও করছি। সুযোগ পেলে এখানকার অভিজ্ঞতা দেশে কাজে লাগাতে চাই।
‘বিদেশে উচ্চশিক্ষা’ ইমেজে আটকে গেছে মানুষ
কে এম মাহমুদুল হক, পিএইচডি গবেষক, ইউনিভার্সিটি অব নিউ ব্রান্সউইক, কানাডা
বিদেশই একমাত্র জ্ঞানের উৎস, তা নয়। বাস্তব অভিজ্ঞতা, পদ্ধতি এবং কাঠামোগত সমন্বয়ের ভিত্তিতে জ্ঞানের অভিযাত্রা মজবুত হয়। ব্যাপারটি এমন নয় যে এর বাইরে আর কেউ জ্ঞানী নয়।
সুপ্রাচীন ভারতীয় উপমহাদেশের ঐতিহ্যসম্পন্ন জ্ঞানের যে বহমান ধারা, সেখানে প্রায়োগিক অভিজ্ঞতা, পদ্ধতি কিংবা কাঠামোগত প্রতিবেশের ক্ষয়িষ্ণু ভিতের কারণে মানুষ সাম্প্রতিক সময়ে উচ্চশিক্ষার মানদণ্ড হিসেবে ‘বিদেশে উচ্চশিক্ষা’ ইমেজে আটকে গেছে। অনিচ্ছা সত্ত্বেও এই জালে আটকে পড়ার মূল কারণ সামাজিক, সাংস্কৃতিক প্রতিবেশ।
বিদেশে আমার ব্যক্তিগত উচ্চশিক্ষার যাত্রা সেভাবেই শুরু। চিকিৎসা নৃবিজ্ঞানের প্রায়োগিক, বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি আর কাঠামোগত অপ্রতুলতার কারণেই এ বিষয়ে শক্ত ভিত আছে এমন পরিবেশ খুঁজছিলাম। তারই ধারাবাহিকতায় চিকিৎসা নৃবিজ্ঞান বিষয়ে অভিজ্ঞ অধ্যাপক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গবেষণাগারের সঙ্গে সরকারি স্বাস্থ্যব্যবস্থার যোগসূত্র, পাঠদানের পরীক্ষিত বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি এবং প্রাতিষ্ঠানিক দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতার কারণে কানাডাকে বেছে নিই। প্রায়োগিক উদ্ভাবনের লক্ষ্যে ইউনিভার্সিটি অব নিউ ব্রান্সউইকের অধীনে একটি ইনস্টিটিউটের সঙ্গে নিউ ব্রান্সউইক প্রভিন্সের কেন্দ্রীয় হাসপাতালের একটি যৌথ গবেষণায় হাতে-কলমে কাজ করে শেখার জন্যই মূলত এখানে পিএইচডি করার সিদ্ধান্ত নিই। অত্যাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন ইনস্টিটিউট, সেই সঙ্গে হাসপাতালের রোগী, ক্লিনিশিয়ানস এবং নীতিনির্ধারণী ব্যক্তিদের সঙ্গে কাজের সুযোগ হাতছাড়া করতে চাইনি। পাশাপাশি অন্যান্য বিষয়; যেমন জীবনমান, বৃত্তি ও পারিপার্শ্বিকতা —এসব তো রয়েছেই।
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষাব্যবস্থায় গবেষণা সহায়ক নীতিমালা আছে
ড. মো. নুরুজ্জামান খান,রিসার্চ ফেলো, ইউনিভার্সিটি অব মেলবোর্ন, অস্ট্রেলিয়া
স্নাতক পর্যায় থেকে অস্ট্রেলিয়ার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণায় সহযোগিতা করতাম। সেই সহযোগিতার মাধ্যমে আমি অস্ট্রেলিয়ার গবেষণা ও শিক্ষাপদ্ধতির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে পরিচিত হই এবং সেখানকার গবেষকদের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পাই।
অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো গবেষণা, উদ্ভাবন এবং লেখাপড়ার মানের জন্য সুপরিচিত। এখানকার আধুনিক সুযোগ-সুবিধা, উন্নত গবেষণা ল্যাবরেটরি এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রকল্পে অংশ নেওয়ার সুযোগ আমাকে উচ্চমানের গবেষণার জন্য প্রস্তুত করেছে। এখানে গবেষণার ক্ষেত্রে স্বাধীনতা ও সৃজনশীলতাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়, যা নিজের গবেষণামূলক চিন্তাভাবনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা করেছে।
এই বহুমুখী শিক্ষাব্যবস্থা আমাকে আন্তর্জাতিক গবেষণামূলক প্রেক্ষাপটে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠতে সহায়তা করেছে এবং বিশ্বের অন্যান্য গবেষক ও পণ্ডিতের সঙ্গে পেশাদার যোগাযোগ স্থাপনের সুযোগ দিয়েছে। এ ছাড়া অস্ট্রেলিয়ার বৈচিত্র্যময় সাংস্কৃতিক পরিবেশ আমাকে বিভিন্ন দেশের মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন এবং সাংস্কৃতিক বিনিময়ের অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ দিয়েছে। এটি ব্যক্তিগত ও পেশাগত বিকাশে ভূমিকা রেখেছে। এ ধরনের একটি বৈচিত্র্যময় পরিবেশে বসবাসের ফলে আমার সামাজিক দক্ষতা উন্নত হয়েছে, যা ভবিষ্যতে গবেষণা ও পেশাগত নেটওয়ার্কিংয়ে কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে বিশ্বাস করি।
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষাব্যবস্থার নমনীয়তা এবং গবেষণার ক্ষেত্রে সহায়ক নীতিমালা আমাকে গবেষণা ও পড়াশোনার মধ্যে সঠিক ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করেছে।
সময়টা উপভোগ করছি
মেহেদী হাসান, পিএইচডি গবেষক, টেক্সাস টেক ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র
শাবিপ্রবিতে পড়াশোনা করেছি। ক্লাসে খুব ভালো ছাত্র ছিলাম না। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে সাংবাদিকতা করাকালীন সাংবাদিকতায় একটা উচ্চতর ডিগ্রি নেওয়ার চিন্তাভাবনা ছিল। ভেবেছিলাম, হয়তো বড়জোর কোনো একটা সার্টিফিকেট বা ডিপ্লোমা কোর্স করব সাংবাদিকতার ওপর। নর্থ আমেরিকা কখনোই আমার চিন্তায় ছিল না, ইউরোপ সব সময়ই টানত। সে লক্ষ্যেই হয়তো মাঝে ফরাসি ভাষার একটা সার্টিফিকেট ও ডিপ্লোমা কোর্স করেছিলাম। তবে আইইএলটিএস স্কোর পাওয়ার পর নর্থ আমেরিকার দিকে চেষ্টাটা ঘুরে যায়। খুব আহামরি রেজাল্ট যদিও হয়নি, তবে তা নর্থ আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আবেদনের জন্য যথেষ্ট ছিল।
সাংবাদিকতায় পড়িনি, তবে সাংবাদিকতায় দীর্ঘদিন যুক্ত থাকার কারণে মিডিয়া ও কমিউনিকেশন বিষয়ে পড়ার চিন্তাভাবনা করছিলাম। সেখান থেকে আবেদন করা এবং পরবর্তী সময়ে বৃত্তিসহ ভর্তির সুযোগ পাওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রে মাস্টার্স করতে চলে আসা। সময়ের পরিক্রমায় মিডিয়া ও কমিউনিকেশনে মাস্টার্স শেষ করে এখন পিএইচডি করছি, যেটা দুই বছর আগেও আমার চিন্তায় ছিল না। এখন এখানে পড়াশোনার পাশাপাশি আন্ডারগ্র্যাজুয়েটেও পড়াচ্ছি, সময়টা উপভোগ করছি; বিশেষ করে পড়ানোটাকে উপভোগ করছি। সঙ্গে গবেষণাও করছি। সুযোগ পেলে এখানকার অভিজ্ঞতা দেশে কাজে লাগাতে চাই।
‘বিদেশে উচ্চশিক্ষা’ ইমেজে আটকে গেছে মানুষ
কে এম মাহমুদুল হক, পিএইচডি গবেষক, ইউনিভার্সিটি অব নিউ ব্রান্সউইক, কানাডা
বিদেশই একমাত্র জ্ঞানের উৎস, তা নয়। বাস্তব অভিজ্ঞতা, পদ্ধতি এবং কাঠামোগত সমন্বয়ের ভিত্তিতে জ্ঞানের অভিযাত্রা মজবুত হয়। ব্যাপারটি এমন নয় যে এর বাইরে আর কেউ জ্ঞানী নয়।
সুপ্রাচীন ভারতীয় উপমহাদেশের ঐতিহ্যসম্পন্ন জ্ঞানের যে বহমান ধারা, সেখানে প্রায়োগিক অভিজ্ঞতা, পদ্ধতি কিংবা কাঠামোগত প্রতিবেশের ক্ষয়িষ্ণু ভিতের কারণে মানুষ সাম্প্রতিক সময়ে উচ্চশিক্ষার মানদণ্ড হিসেবে ‘বিদেশে উচ্চশিক্ষা’ ইমেজে আটকে গেছে। অনিচ্ছা সত্ত্বেও এই জালে আটকে পড়ার মূল কারণ সামাজিক, সাংস্কৃতিক প্রতিবেশ।
বিদেশে আমার ব্যক্তিগত উচ্চশিক্ষার যাত্রা সেভাবেই শুরু। চিকিৎসা নৃবিজ্ঞানের প্রায়োগিক, বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি আর কাঠামোগত অপ্রতুলতার কারণেই এ বিষয়ে শক্ত ভিত আছে এমন পরিবেশ খুঁজছিলাম। তারই ধারাবাহিকতায় চিকিৎসা নৃবিজ্ঞান বিষয়ে অভিজ্ঞ অধ্যাপক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গবেষণাগারের সঙ্গে সরকারি স্বাস্থ্যব্যবস্থার যোগসূত্র, পাঠদানের পরীক্ষিত বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি এবং প্রাতিষ্ঠানিক দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতার কারণে কানাডাকে বেছে নিই। প্রায়োগিক উদ্ভাবনের লক্ষ্যে ইউনিভার্সিটি অব নিউ ব্রান্সউইকের অধীনে একটি ইনস্টিটিউটের সঙ্গে নিউ ব্রান্সউইক প্রভিন্সের কেন্দ্রীয় হাসপাতালের একটি যৌথ গবেষণায় হাতে-কলমে কাজ করে শেখার জন্যই মূলত এখানে পিএইচডি করার সিদ্ধান্ত নিই। অত্যাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন ইনস্টিটিউট, সেই সঙ্গে হাসপাতালের রোগী, ক্লিনিশিয়ানস এবং নীতিনির্ধারণী ব্যক্তিদের সঙ্গে কাজের সুযোগ হাতছাড়া করতে চাইনি। পাশাপাশি অন্যান্য বিষয়; যেমন জীবনমান, বৃত্তি ও পারিপার্শ্বিকতা —এসব তো রয়েছেই।
ভোকাবুলারিতে দুর্বলতা প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা থেকে শুরু করে বাস্তব জীবনের অনেক ক্ষেত্রেই বড় একটি বাধা হয়ে দাঁড়ায়। আমরা অনেক সময় শব্দ মুখস্থ করি, কিন্তু কিছুদিন পরে ভুলে যাই।
৪ ঘণ্টা আগে২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার গণিত বিষয়ের ফলে ব্যাপক বিপর্যয় হয়েছে। বিশেষ করে গণিত ও ইংরেজি বিষয়ে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার ভিত্তি যে কতটা দুর্বল ও নড়বড়ে, তা অনেকটা স্পষ্ট হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেআগামী আগস্ট মাসের প্রথম সপ্তাহে আন্তর্জাতিক এই সম্মেলনে অংশ নিয়ে বাংলাদেশ ও শাবিপ্রবির পক্ষে বিশ্বমঞ্চে প্রতিনিধিত্ব করবেন তিনি। সেখানে সায়েম তাঁর গবেষণা "Synthesis and Characterization of Nanocellulose Phosphate as a Novel Biomaterial for Bone Tissue Engineering" বিষয়ে উপস্থাপন করবেন, যা হাড়ের...
১ দিন আগেপ্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বৃত্তি পরীক্ষা চলতি বছরের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত হবে। আজ বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর এ-সংক্রান্ত পত্র দিয়েছে দেশের সব উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারদের। ২০০৯ সালে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী (পিইসি) পরীক্ষা চালু হওয়ার পর থেকে বৃত্তি পরীক্ষা বন্ধ করে...
২ দিন আগে