মো. গোলাম রব্বানী

ইউরোপের কোনো দেশে ভর্তির ক্ষেত্রে সিজিপিএ গুরুত্বপূর্ণ। তবে একটা ন্যূনতম সিজিপিএ থাকলেও অফার লেটার পাওয়া যায়। সে ক্ষেত্রে সিজিপিএ ৩ থাকলে ভালো হয়। এর চেয়ে কম থাকলেও আপনি অফার লেটার পেতে পারেন। তবে সিজিপিএ বেশি থাকলে সম্ভাবনা বাড়ে। বিশ্ববিদ্যালয় ও পড়ার বিষয়ভেদে ন্যূনতম সিজিপিএর পার্থক্য অনেক বড় হিসেবে দেখা দিতে পারে। এক্সট্রা কারিকুলার অভিজ্ঞতার জন্য জার্মানিতে সুবিধা পাওয়া যায়। ভাষাগত দক্ষতা প্রমাণে জার্মানির ক্ষেত্রে আইইএলটিএস স্কোর থাকতে হবে ন্যূনতম ৬।
তবে ভর্তির আবেদনের ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রোগ্রামভেদে ন্যূনতম চাহিদা ভিন্ন ভিন্ন থাকে। এখানে টোফেল গ্রহণযোগ্য। ডুয়োলিঙ্গ বা জিম্যাটের দরকার নেই। তবে খুব কমসংখ্যক বিশ্ববিদ্যালয়ে জিআরই চাওয়া হয়। ইউরোপে সাধারণত অফার লেটার পাওয়ার ক্ষেত্রে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হয় না। তবে কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে প্রথম ধাপে উত্তীর্ণ হওয়ার পর মৌখিক পরীক্ষায় ভালো করলে অফার লেটার দেয়। স্নাতকের ক্ষেত্রে গবেষণাপত্র না থাকলেও অফার লেটার পাওয়া সম্ভব।
ইউরোপের দেশগুলোতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন-প্রক্রিয়া খুব সহজ নয়। খানিকটা আলাদা। আবেদন করতে পাসপোর্ট, ইউরোপাস সিভি, মোটিভেশনাল লেটার, রেকমেন্ডেশন লেটার, আইইএলটিএস সার্টিফিকেট, একাডেমিক বিভিন্ন কাগজপত্র লাগবে। জার্মানির ক্ষেত্রে সাধারণত রেকমেন্ডেশন লেটার লাগে না। অনেক সময় কাগজপত্র নোটারি করতে হয়। বিশ্ববিদ্যালয় চাইলে নোটারাইজড ডকুমেন্টস কুরিয়ারে পাঠাতে হয়। জার্মানিতে আবেদনের পদ্ধতি মূলত দুটি—প্রথমত, সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয়ের পোর্টালে আবেদন। এ ক্ষেত্রে কোনো খরচ হয় না।
দ্বিতীয়ত, অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করতে হয় ইউনি-অ্যাসিস্ট থেকে। প্রথম আবেদনে ৭৫ ইউরো প্রয়োজন। তবে পরেরগুলোয় ৩০ ইউরো খরচ হবে। ইউনি-অ্যাসিস্টে আবার দুটি পদ্ধতি আছে। একটির ক্ষেত্রে ইউনি-অ্যাসিস্ট ডকুমেন্টস সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয়কে পাঠায়। অন্য পদ্ধতিকে বলে ভিপিডি। এ ক্ষেত্রে ইউনি-অ্যাসিস্ট থেকে প্রাপ্ত ফলাফল নিজে থেকে মেইলে বিশ্ববিদ্যালয়কে পাঠাতে হয়।
আমেরিকার মতো জার্মানিতে অধ্যাপক জোগাড়ের বিষয় নেই। অ্যাডমিশন কাউন্সিলে যাঁরা থাকেন, আবেদন পাওয়ার পর তাঁরা সিদ্ধান্ত নিয়ে মেইলে বা নির্দিষ্ট মাধ্যমে জানিয়ে দেন। জার্মানিতে সরকার প্রতিবছর ড্যাড স্কলারশিপ, ফুল ফান্ড স্কলারশিপ দিয়ে থাকে। তা ছাড়া সেখানে যাওয়ার পর শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়, গবেষণাপ্রতিষ্ঠান এবং বিভিন্ন প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান থেকে বৃত্তি পেতে পারেন। ইউরোপের প্রতিটি দেশে আলাদা বৃত্তির ব্যবস্থা আছে। আবার ইউরোপীয় ইউনিয়নেরও বৃত্তি আছে।
ইউরোপের প্রায় সব দেশে যাঁরা পড়াশোনা করেন, তাঁদের সিংহভাগ রেস্টুরেন্টসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অথবা গবেষণা ইনস্টিটিউটে খণ্ডকালীন চাকরি করতে পারেন। প্রতি ঘণ্টায় এখানে প্রায় ১৩ ইউরো পারিশ্রমিক পাওয়া যায়। বছরে ১২০ পূর্ণ দিবস অথবা ২৪০ দিন অর্ধদিবস কাজ করা যায়। পূর্ণ দিবস হিসেবে দিনে ৮ থেকে ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত চাকরি করা যায়। জার্মানির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে টিউশন ফি দিতে হয় না। তাই শহর ও ব্যক্তিভেদে একেক জনের মাসিক ৬০০ থেকে ৭০০ ইউরো খরচ হবে। খণ্ডকালীন চাকরি করে খুব সহজে এই টাকা উপার্জন করা যায় এবং শিক্ষার্থীরা চাইলে বিভিন্ন বন্ধে ফুলটাইম চাকরি করতে পারেন।
জার্মানিতে এসে যাঁরা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন, তাঁরা মোটামুটি সবাই পড়াশোনা শেষে পিএইচডি অথবা ফুলটাইম চাকরির ব্যবস্থা করতে পারেন। পিএইচডিকেও এখানে ফুলটাইম চাকরি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। মাস্টার্সের পর দেড় বছর সময় পাওয়া যায় জব সিকিং ভিসার আওতায়। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে স্থায়ীভাবে বসবাসের সুবিধাও রয়েছে। পড়াশোনা শেষে চাকরির ব্যবস্থা করতে হয়।
নির্দিষ্ট বেতন এবং ভাষাগত দক্ষতা থাকলে সর্বোচ্চ পাঁচ বছরে এমনকি তার চেয়ে কম সময়েও নাগরিকত্ব পাওয়া সম্ভব কোনো কোনো দেশে। পূর্ণকালীন চাকরি থাকলে তিন বছরে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ব্লু কার্ড পাওয়া যেতে পারে।
অনুলিখন: মো. গোলাম রব্বানী

ইউরোপের কোনো দেশে ভর্তির ক্ষেত্রে সিজিপিএ গুরুত্বপূর্ণ। তবে একটা ন্যূনতম সিজিপিএ থাকলেও অফার লেটার পাওয়া যায়। সে ক্ষেত্রে সিজিপিএ ৩ থাকলে ভালো হয়। এর চেয়ে কম থাকলেও আপনি অফার লেটার পেতে পারেন। তবে সিজিপিএ বেশি থাকলে সম্ভাবনা বাড়ে। বিশ্ববিদ্যালয় ও পড়ার বিষয়ভেদে ন্যূনতম সিজিপিএর পার্থক্য অনেক বড় হিসেবে দেখা দিতে পারে। এক্সট্রা কারিকুলার অভিজ্ঞতার জন্য জার্মানিতে সুবিধা পাওয়া যায়। ভাষাগত দক্ষতা প্রমাণে জার্মানির ক্ষেত্রে আইইএলটিএস স্কোর থাকতে হবে ন্যূনতম ৬।
তবে ভর্তির আবেদনের ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রোগ্রামভেদে ন্যূনতম চাহিদা ভিন্ন ভিন্ন থাকে। এখানে টোফেল গ্রহণযোগ্য। ডুয়োলিঙ্গ বা জিম্যাটের দরকার নেই। তবে খুব কমসংখ্যক বিশ্ববিদ্যালয়ে জিআরই চাওয়া হয়। ইউরোপে সাধারণত অফার লেটার পাওয়ার ক্ষেত্রে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হয় না। তবে কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে প্রথম ধাপে উত্তীর্ণ হওয়ার পর মৌখিক পরীক্ষায় ভালো করলে অফার লেটার দেয়। স্নাতকের ক্ষেত্রে গবেষণাপত্র না থাকলেও অফার লেটার পাওয়া সম্ভব।
ইউরোপের দেশগুলোতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন-প্রক্রিয়া খুব সহজ নয়। খানিকটা আলাদা। আবেদন করতে পাসপোর্ট, ইউরোপাস সিভি, মোটিভেশনাল লেটার, রেকমেন্ডেশন লেটার, আইইএলটিএস সার্টিফিকেট, একাডেমিক বিভিন্ন কাগজপত্র লাগবে। জার্মানির ক্ষেত্রে সাধারণত রেকমেন্ডেশন লেটার লাগে না। অনেক সময় কাগজপত্র নোটারি করতে হয়। বিশ্ববিদ্যালয় চাইলে নোটারাইজড ডকুমেন্টস কুরিয়ারে পাঠাতে হয়। জার্মানিতে আবেদনের পদ্ধতি মূলত দুটি—প্রথমত, সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয়ের পোর্টালে আবেদন। এ ক্ষেত্রে কোনো খরচ হয় না।
দ্বিতীয়ত, অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করতে হয় ইউনি-অ্যাসিস্ট থেকে। প্রথম আবেদনে ৭৫ ইউরো প্রয়োজন। তবে পরেরগুলোয় ৩০ ইউরো খরচ হবে। ইউনি-অ্যাসিস্টে আবার দুটি পদ্ধতি আছে। একটির ক্ষেত্রে ইউনি-অ্যাসিস্ট ডকুমেন্টস সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয়কে পাঠায়। অন্য পদ্ধতিকে বলে ভিপিডি। এ ক্ষেত্রে ইউনি-অ্যাসিস্ট থেকে প্রাপ্ত ফলাফল নিজে থেকে মেইলে বিশ্ববিদ্যালয়কে পাঠাতে হয়।
আমেরিকার মতো জার্মানিতে অধ্যাপক জোগাড়ের বিষয় নেই। অ্যাডমিশন কাউন্সিলে যাঁরা থাকেন, আবেদন পাওয়ার পর তাঁরা সিদ্ধান্ত নিয়ে মেইলে বা নির্দিষ্ট মাধ্যমে জানিয়ে দেন। জার্মানিতে সরকার প্রতিবছর ড্যাড স্কলারশিপ, ফুল ফান্ড স্কলারশিপ দিয়ে থাকে। তা ছাড়া সেখানে যাওয়ার পর শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়, গবেষণাপ্রতিষ্ঠান এবং বিভিন্ন প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান থেকে বৃত্তি পেতে পারেন। ইউরোপের প্রতিটি দেশে আলাদা বৃত্তির ব্যবস্থা আছে। আবার ইউরোপীয় ইউনিয়নেরও বৃত্তি আছে।
ইউরোপের প্রায় সব দেশে যাঁরা পড়াশোনা করেন, তাঁদের সিংহভাগ রেস্টুরেন্টসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অথবা গবেষণা ইনস্টিটিউটে খণ্ডকালীন চাকরি করতে পারেন। প্রতি ঘণ্টায় এখানে প্রায় ১৩ ইউরো পারিশ্রমিক পাওয়া যায়। বছরে ১২০ পূর্ণ দিবস অথবা ২৪০ দিন অর্ধদিবস কাজ করা যায়। পূর্ণ দিবস হিসেবে দিনে ৮ থেকে ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত চাকরি করা যায়। জার্মানির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে টিউশন ফি দিতে হয় না। তাই শহর ও ব্যক্তিভেদে একেক জনের মাসিক ৬০০ থেকে ৭০০ ইউরো খরচ হবে। খণ্ডকালীন চাকরি করে খুব সহজে এই টাকা উপার্জন করা যায় এবং শিক্ষার্থীরা চাইলে বিভিন্ন বন্ধে ফুলটাইম চাকরি করতে পারেন।
জার্মানিতে এসে যাঁরা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন, তাঁরা মোটামুটি সবাই পড়াশোনা শেষে পিএইচডি অথবা ফুলটাইম চাকরির ব্যবস্থা করতে পারেন। পিএইচডিকেও এখানে ফুলটাইম চাকরি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। মাস্টার্সের পর দেড় বছর সময় পাওয়া যায় জব সিকিং ভিসার আওতায়। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে স্থায়ীভাবে বসবাসের সুবিধাও রয়েছে। পড়াশোনা শেষে চাকরির ব্যবস্থা করতে হয়।
নির্দিষ্ট বেতন এবং ভাষাগত দক্ষতা থাকলে সর্বোচ্চ পাঁচ বছরে এমনকি তার চেয়ে কম সময়েও নাগরিকত্ব পাওয়া সম্ভব কোনো কোনো দেশে। পূর্ণকালীন চাকরি থাকলে তিন বছরে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ব্লু কার্ড পাওয়া যেতে পারে।
অনুলিখন: মো. গোলাম রব্বানী

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ঢাকায় নিজ বাসভবনে মৃত্যু হয় তাঁর।
৩ ঘণ্টা আগে
বছরের পর বছর অবসর সুবিধা ভাতা না পেয়ে নিদারুণ কষ্টে ভুগছেন দেশের হাজারো শিক্ষক-কর্মচারী। তাঁদের অবসর ভাতা দিতে না পারার কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে অর্থসংকটের কথা। অথচ অর্থসংকটের মধ্যেও গাড়ি ক্রয় ও নতুন অফিস ভাড়া নেওয়ার মতো বিলাসী উদ্যোগ নিয়েছে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ড।
৭ ঘণ্টা আগে
সংশোধিত সূচি অনুযায়ী, ২৮ ডিসেম্বর বাংলা, ২৯ ডিসেম্বর ইংরেজি, ৩০ ডিসেম্বর গণিত এবং ৩১ ডিসেম্বর বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
২১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য আবেদনের প্রক্রিয়া আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) থেকে শুরু হয়েছে। দুপুর ১২টা থেকে শিক্ষার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এই আবেদনপ্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৬ নভেম্বর (রোববার) রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ঢাকায় নিজ বাসভবনে মৃত্যু হয় তাঁর।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণজনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭১ বছর।
তিনি স্ত্রী, ২ কন্যাসহ অসংখ্য ছাত্র-ছাত্রী, আত্মীয়-স্বজন ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার বাদ আছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ মসজিদুল জামি’আয় জানাজা শেষে মাদারীপুরের পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমানের মৃত্যুতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের রুটিন দায়িত্বে নিয়োজিত প্রো-ভিসি (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
শোকবার্তায় তিনি বলেন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন গুণী শিক্ষক ও গবেষক ছিলেন। দেশের শিক্ষা ও গবেষণায় অনন্য অবদানের জন্য তিনি স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।
প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) রুহের মাগফিরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ঢাকায় নিজ বাসভবনে মৃত্যু হয় তাঁর।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণজনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭১ বছর।
তিনি স্ত্রী, ২ কন্যাসহ অসংখ্য ছাত্র-ছাত্রী, আত্মীয়-স্বজন ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার বাদ আছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ মসজিদুল জামি’আয় জানাজা শেষে মাদারীপুরের পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমানের মৃত্যুতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের রুটিন দায়িত্বে নিয়োজিত প্রো-ভিসি (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
শোকবার্তায় তিনি বলেন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন গুণী শিক্ষক ও গবেষক ছিলেন। দেশের শিক্ষা ও গবেষণায় অনন্য অবদানের জন্য তিনি স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।
প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) রুহের মাগফিরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন থাকে বিদেশে পড়তে যাওয়ার। কেউ যেতে চান আমেরিকা, কারও পছন্দ ইউরোপের কোনো দেশ। মো. রুহুল আমিন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক সম্পন্ন করে উচ্চশিক্ষার জন্য পাড়ি দিয়েছেন জার্মানিতে।
১২ নভেম্বর ২০২৩
বছরের পর বছর অবসর সুবিধা ভাতা না পেয়ে নিদারুণ কষ্টে ভুগছেন দেশের হাজারো শিক্ষক-কর্মচারী। তাঁদের অবসর ভাতা দিতে না পারার কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে অর্থসংকটের কথা। অথচ অর্থসংকটের মধ্যেও গাড়ি ক্রয় ও নতুন অফিস ভাড়া নেওয়ার মতো বিলাসী উদ্যোগ নিয়েছে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ড।
৭ ঘণ্টা আগে
সংশোধিত সূচি অনুযায়ী, ২৮ ডিসেম্বর বাংলা, ২৯ ডিসেম্বর ইংরেজি, ৩০ ডিসেম্বর গণিত এবং ৩১ ডিসেম্বর বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
২১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য আবেদনের প্রক্রিয়া আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) থেকে শুরু হয়েছে। দুপুর ১২টা থেকে শিক্ষার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এই আবেদনপ্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৬ নভেম্বর (রোববার) রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত।
১ দিন আগেরাহুল শর্মা, ঢাকা

বছরের পর বছর অবসর সুবিধা ভাতা না পেয়ে নিদারুণ কষ্টে ভুগছেন দেশের হাজারো শিক্ষক-কর্মচারী। তাঁদের অবসর ভাতা দিতে না পারার কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে অর্থসংকটের কথা। অথচ অর্থসংকটের মধ্যেও গাড়ি ক্রয় ও নতুন অফিস ভাড়া নেওয়ার মতো বিলাসী উদ্যোগ নিয়েছে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ড।
অভিযোগ উঠেছে, মূলত বোর্ডের সদস্যসচিব অধ্যাপক মো. জাফর আহম্মদের আগ্রহের কারণেই এই দুই খাতে চলতি অর্থবছরে ১ কোটি ১০ লাখ টাকা বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।
সার্বিক বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন ও অর্থ) মো. মজিবর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। অবশ্যই খোঁজ নেওয়া হবে।’
সারা দেশে এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক-কর্মচারী আছেন সাড়ে পাঁচ লাখের বেশি। এসব শিক্ষক-কর্মচারীর অবসর ও কল্যাণ সুবিধার টাকা দেওয়া হয় দুটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে। এগুলো হলো—বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক ও কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্ট এবং বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক ও কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ড।
সূত্র বলছে, বর্তমানে অবসর সুবিধা বোর্ডের অধীনে সচল দুটি গাড়ি রয়েছে। এর একটি টয়োটা নোহা ও অন্যটি মিতসুবিশি আউটল্যান্ডার। এরপরও ২০২৫-২৬ অর্থবছরে নতুন গাড়ি ক্রয়ের জন্য ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে। নতুন অফিস ভাড়া বাবদ মাসে ৫ লাখ টাকা করে বছরে ৬০ লাখ টাকা বরাদ্দও চাওয়া হয়েছে। এ ছাড়া প্রায় কোটি টাকা খরচ করে নতুন সফটওয়্যার তৈরি করা হচ্ছে।
২০০২ সাল থেকে পলাশী-নীলক্ষেত এলাকায় বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো (ব্যানবেইস) ভবনে মাসে ১ টাকা হারে বছরে ২৪ টাকা করে ভাড়া পরিশোধ করে আসছে দুই দপ্তর (কল্যাণ ট্রাস্ট এবং অবসর সুবিধা বোর্ড)। এখন হঠাৎ করে নতুন অফিস ভাড়া নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে অবসর সুবিধা বোর্ড।
অভিযোগ উঠেছে, এক বছর আগে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে শিক্ষকদের পাওনা পরিশোধে তেমন মনোযোগী ছিলেন না অবসর সুবিধা বোর্ডের সদস্যসচিব অধ্যাপক জাফর আহম্মদ। এই কারণে একই সময়ে কল্যাণ ট্রাস্ট অনেক বেশি শিক্ষকের আবেদন নিষ্পত্তি করলেও পারেনি অবসর সুবিধা বোর্ড।
এ ছাড়া অধ্যাপক জাফর আহম্মদের বিরুদ্ধে শিক্ষকদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করা, সফটওয়্যার জটিলতা সমাধান না করা, অনৈতিক সুবিধার বিনিময়ে আবেদন নিষ্পত্তি করা এবং আবেদন নিষ্পত্তি করতে না পারার জন্য শিক্ষা উপদেষ্টা ও সচিবকে দায়ী করারও অভিযোগ রয়েছে।
২৮ অক্টোবর এ প্রতিবেদকের সামনেও পক্ষাঘাতগ্রস্ত এক শিক্ষকের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন অধ্যাপক জাফর আহম্মদ। বলেন, ‘আমার কাছে এসে লাভ নাই, আপনারা উপদেষ্টা, সচিবের কাছে যান। কারণ, সচিব বোর্ডের চেয়ারম্যান। তিনি সভা ডাকছেন না, এতে আমার কী করার আছে?’
এসব বিষয়ে বক্তব্য জানতে অবসর সুবিধা বোর্ডের কার্যালয়ে গেলে সদস্যসচিব অধ্যাপক জাফর আহম্মদ সব অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, গাড়ির প্রয়োজন বলেই বাজেটে বরাদ্দ রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। আর এ অফিসে কাজ করা যাচ্ছে না, তাই নতুন অফিস ভাড়া নেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে অবসর সুবিধা বোর্ডের মূল সফটওয়্যার অকেজো ছিল। এ জন্য সময়মতো আবেদন করতে পারেননি অনেক শিক্ষক-কর্মচারী। বর্তমানে অবসরের জন্য প্রায় ৬৫ হাজার এবং কল্যাণ সুবিধার জন্য প্রায় ৪০ হাজার আবেদন অনিষ্পন্ন জমা পড়ে আছে।
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে অধ্যাপক জাফর আহম্মদ বলেন, মূল সফটওয়্যার তৈরির কাজ চলছে। তবে আবেদন করার জন্য আপাতত একটি সফটওয়্যার চালু করা হয়েছে। আর মূলত তহবিলসংকটের কারণে সময়মতো আবেদনগুলো নিষ্পত্তি করা যাচ্ছে না।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, তহবিলসংকট ছাড়াও অবসর সুবিধা বোর্ডের সদস্যসচিবের অদক্ষতা ও অনিয়মের কারণেই শিক্ষকেরা সময়মতো প্রাপ্য পাওনা পাচ্ছেন না। কারণ, একই সময়ে কল্যাণ ট্রাস্ট কর্তৃপক্ষ ৫ হাজার ৮০২টি আবেদন নিষ্পত্তি করলেও অবসর সুবিধা বোর্ড করেছে মাত্র ৪ হাজার ৩৪৮টি।
এদিকে আবারও বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের (এমপিওভুক্ত) সরকারের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় আনতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জানা যায়, এতে মুখ্য ভূমিকা পালন করছেন অধ্যাপক জাফর আহম্মদ। এর আগেও ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার এ উদ্যোগ নিয়েছিল কিন্তু শিক্ষকদের আন্দোলনের মুখে তা ভেস্তে যায়।
এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট একাধিক কর্মকর্তা বলেন, কেন যে এই সময়ে আবারও এমন বিতর্কিত উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, তা রহস্যজনক। এর পেছনে সরকারকে বেকায়দায় ফেলার কোনো উদ্যোগ থাকতে পারে।
অবসরপ্রাপ্ত একাধিক শিক্ষক জানান, বছরের পর বছর ভাতা না পেয়ে তাঁরা মানবেতর জীবনযাপন করছেন। ময়মনসিংহের এক শিক্ষক বলেন, ‘আমার মেয়ের বিয়ের সময়ও নিজের টাকাটা তুলতে পারিনি। অথচ শুনি, তারা নতুন গাড়ি কেনা আর নতুন অফিস ভাড়া নেওয়ার পাঁয়তারা করছে?’

বছরের পর বছর অবসর সুবিধা ভাতা না পেয়ে নিদারুণ কষ্টে ভুগছেন দেশের হাজারো শিক্ষক-কর্মচারী। তাঁদের অবসর ভাতা দিতে না পারার কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে অর্থসংকটের কথা। অথচ অর্থসংকটের মধ্যেও গাড়ি ক্রয় ও নতুন অফিস ভাড়া নেওয়ার মতো বিলাসী উদ্যোগ নিয়েছে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ড।
অভিযোগ উঠেছে, মূলত বোর্ডের সদস্যসচিব অধ্যাপক মো. জাফর আহম্মদের আগ্রহের কারণেই এই দুই খাতে চলতি অর্থবছরে ১ কোটি ১০ লাখ টাকা বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।
সার্বিক বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন ও অর্থ) মো. মজিবর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। অবশ্যই খোঁজ নেওয়া হবে।’
সারা দেশে এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক-কর্মচারী আছেন সাড়ে পাঁচ লাখের বেশি। এসব শিক্ষক-কর্মচারীর অবসর ও কল্যাণ সুবিধার টাকা দেওয়া হয় দুটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে। এগুলো হলো—বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক ও কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্ট এবং বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক ও কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ড।
সূত্র বলছে, বর্তমানে অবসর সুবিধা বোর্ডের অধীনে সচল দুটি গাড়ি রয়েছে। এর একটি টয়োটা নোহা ও অন্যটি মিতসুবিশি আউটল্যান্ডার। এরপরও ২০২৫-২৬ অর্থবছরে নতুন গাড়ি ক্রয়ের জন্য ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে। নতুন অফিস ভাড়া বাবদ মাসে ৫ লাখ টাকা করে বছরে ৬০ লাখ টাকা বরাদ্দও চাওয়া হয়েছে। এ ছাড়া প্রায় কোটি টাকা খরচ করে নতুন সফটওয়্যার তৈরি করা হচ্ছে।
২০০২ সাল থেকে পলাশী-নীলক্ষেত এলাকায় বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো (ব্যানবেইস) ভবনে মাসে ১ টাকা হারে বছরে ২৪ টাকা করে ভাড়া পরিশোধ করে আসছে দুই দপ্তর (কল্যাণ ট্রাস্ট এবং অবসর সুবিধা বোর্ড)। এখন হঠাৎ করে নতুন অফিস ভাড়া নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে অবসর সুবিধা বোর্ড।
অভিযোগ উঠেছে, এক বছর আগে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে শিক্ষকদের পাওনা পরিশোধে তেমন মনোযোগী ছিলেন না অবসর সুবিধা বোর্ডের সদস্যসচিব অধ্যাপক জাফর আহম্মদ। এই কারণে একই সময়ে কল্যাণ ট্রাস্ট অনেক বেশি শিক্ষকের আবেদন নিষ্পত্তি করলেও পারেনি অবসর সুবিধা বোর্ড।
এ ছাড়া অধ্যাপক জাফর আহম্মদের বিরুদ্ধে শিক্ষকদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করা, সফটওয়্যার জটিলতা সমাধান না করা, অনৈতিক সুবিধার বিনিময়ে আবেদন নিষ্পত্তি করা এবং আবেদন নিষ্পত্তি করতে না পারার জন্য শিক্ষা উপদেষ্টা ও সচিবকে দায়ী করারও অভিযোগ রয়েছে।
২৮ অক্টোবর এ প্রতিবেদকের সামনেও পক্ষাঘাতগ্রস্ত এক শিক্ষকের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন অধ্যাপক জাফর আহম্মদ। বলেন, ‘আমার কাছে এসে লাভ নাই, আপনারা উপদেষ্টা, সচিবের কাছে যান। কারণ, সচিব বোর্ডের চেয়ারম্যান। তিনি সভা ডাকছেন না, এতে আমার কী করার আছে?’
এসব বিষয়ে বক্তব্য জানতে অবসর সুবিধা বোর্ডের কার্যালয়ে গেলে সদস্যসচিব অধ্যাপক জাফর আহম্মদ সব অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, গাড়ির প্রয়োজন বলেই বাজেটে বরাদ্দ রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। আর এ অফিসে কাজ করা যাচ্ছে না, তাই নতুন অফিস ভাড়া নেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে অবসর সুবিধা বোর্ডের মূল সফটওয়্যার অকেজো ছিল। এ জন্য সময়মতো আবেদন করতে পারেননি অনেক শিক্ষক-কর্মচারী। বর্তমানে অবসরের জন্য প্রায় ৬৫ হাজার এবং কল্যাণ সুবিধার জন্য প্রায় ৪০ হাজার আবেদন অনিষ্পন্ন জমা পড়ে আছে।
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে অধ্যাপক জাফর আহম্মদ বলেন, মূল সফটওয়্যার তৈরির কাজ চলছে। তবে আবেদন করার জন্য আপাতত একটি সফটওয়্যার চালু করা হয়েছে। আর মূলত তহবিলসংকটের কারণে সময়মতো আবেদনগুলো নিষ্পত্তি করা যাচ্ছে না।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, তহবিলসংকট ছাড়াও অবসর সুবিধা বোর্ডের সদস্যসচিবের অদক্ষতা ও অনিয়মের কারণেই শিক্ষকেরা সময়মতো প্রাপ্য পাওনা পাচ্ছেন না। কারণ, একই সময়ে কল্যাণ ট্রাস্ট কর্তৃপক্ষ ৫ হাজার ৮০২টি আবেদন নিষ্পত্তি করলেও অবসর সুবিধা বোর্ড করেছে মাত্র ৪ হাজার ৩৪৮টি।
এদিকে আবারও বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের (এমপিওভুক্ত) সরকারের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় আনতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জানা যায়, এতে মুখ্য ভূমিকা পালন করছেন অধ্যাপক জাফর আহম্মদ। এর আগেও ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার এ উদ্যোগ নিয়েছিল কিন্তু শিক্ষকদের আন্দোলনের মুখে তা ভেস্তে যায়।
এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট একাধিক কর্মকর্তা বলেন, কেন যে এই সময়ে আবারও এমন বিতর্কিত উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, তা রহস্যজনক। এর পেছনে সরকারকে বেকায়দায় ফেলার কোনো উদ্যোগ থাকতে পারে।
অবসরপ্রাপ্ত একাধিক শিক্ষক জানান, বছরের পর বছর ভাতা না পেয়ে তাঁরা মানবেতর জীবনযাপন করছেন। ময়মনসিংহের এক শিক্ষক বলেন, ‘আমার মেয়ের বিয়ের সময়ও নিজের টাকাটা তুলতে পারিনি। অথচ শুনি, তারা নতুন গাড়ি কেনা আর নতুন অফিস ভাড়া নেওয়ার পাঁয়তারা করছে?’

শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন থাকে বিদেশে পড়তে যাওয়ার। কেউ যেতে চান আমেরিকা, কারও পছন্দ ইউরোপের কোনো দেশ। মো. রুহুল আমিন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক সম্পন্ন করে উচ্চশিক্ষার জন্য পাড়ি দিয়েছেন জার্মানিতে।
১২ নভেম্বর ২০২৩
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ঢাকায় নিজ বাসভবনে মৃত্যু হয় তাঁর।
৩ ঘণ্টা আগে
সংশোধিত সূচি অনুযায়ী, ২৮ ডিসেম্বর বাংলা, ২৯ ডিসেম্বর ইংরেজি, ৩০ ডিসেম্বর গণিত এবং ৩১ ডিসেম্বর বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
২১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য আবেদনের প্রক্রিয়া আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) থেকে শুরু হয়েছে। দুপুর ১২টা থেকে শিক্ষার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এই আবেদনপ্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৬ নভেম্বর (রোববার) রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বৃত্তি পরীক্ষা সাত দিন পিছিয়েছে। নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, আগামী ২৮ ডিসেম্বর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে, চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আজ বুধবার এ পরীক্ষার সংশোধিত সূচি প্রকাশ করেছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড।
সংশোধিত সূচি অনুযায়ী, ২৮ ডিসেম্বর বাংলা, ২৯ ডিসেম্বর ইংরেজি, ৩০ ডিসেম্বর গণিত এবং ৩১ ডিসেম্বর বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
গত ২৪ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত আগের সূচি অনুযায়ী, ২১ ডিসেম্বর বাংলা, ২২ ডিসেম্বর ইংরেজি, ২৩ ডিসেম্বর গণিত এবং ২৪ ডিসেম্বর বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
৫ অক্টোবর প্রকাশিত জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার সংশোধিত নীতিমালা অনুযায়ী, অনুমোদিত স্বীকৃতিপ্রাপ্ত মাধ্যমিক ও নিম্নমাধ্যমিক স্কুলে অধ্যয়নরত অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ন্যূনতম ২০ শতাংশ ও সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ এ পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে বৃত্তি পরীক্ষা হবে।
বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষার সময় হবে ৩ ঘণ্টা। এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ট্যালেন্টপুল কোটায় ও সাধারণ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।
বৃত্তি পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ৬০০ টাকা। নীতিমালায় পরীক্ষার্থীপ্রতি বোর্ড ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ৪০০ টাকা আর কেন্দ্র ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ২০০ টাকা।
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার সংশোধিত নীতিমালায় বলা হয়, প্রতিটি উপজেলা সদরে বৃত্তি পরীক্ষার কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। পরীক্ষাকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহারে সুবিধাজনক বিদ্যালয়কে প্রাধান্য দিতে হবে। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ও কেন্দ্রের অবকাঠামোর সুবিধা বিবেচনায় প্রয়োজনে একাধিক কেন্দ্র স্থাপন করা যাবে।
বৃত্তি পরীক্ষার সংশোধিত সূচিতে বলা হয়, পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে অবশ্যই পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষাকক্ষে আসন নিতে হবে। প্রশ্নপত্রে উল্লিখিত সময় অনুযায়ী পরীক্ষা নিতে হবে। বিজ্ঞান বিষয়ের জন্য ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের জন্য ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট মোট ৩ ঘণ্টা পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
এতে আরও বলা হয়, পরীক্ষার্থীরা প্রবেশপত্র নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের প্রধানের কাছ থেকে পরীক্ষা আরম্ভের কমপক্ষে সাত দিন আগে সংগ্রহ করবে। কোনো অবস্থাতেই উত্তরপত্র ভাঁজ করা যাবে না। পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষায় বোর্ড অনুমোদিত সাধারণ সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করতে পারবে। কেন্দ্রসচিব ছাড়া অন্য কোনো ব্যক্তি বা পরীক্ষার্থী পরীক্ষাকেন্দ্রে মোবাইল ফোনসহ অন্য কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস সঙ্গে আনতে পারবে না।
২০২০ সালের আগে আলাদা করে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়া হতো। করোনার সেই বছরে নতুন শিক্ষাক্রমের আলোকে তা আর চালু করা হয়নি। সম্প্রতি আবার পঞ্চম শ্রেণি ও অষ্টম শ্রেণিতে বৃত্তি পরীক্ষা চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বৃত্তি পরীক্ষা সাত দিন পিছিয়েছে। নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, আগামী ২৮ ডিসেম্বর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে, চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আজ বুধবার এ পরীক্ষার সংশোধিত সূচি প্রকাশ করেছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড।
সংশোধিত সূচি অনুযায়ী, ২৮ ডিসেম্বর বাংলা, ২৯ ডিসেম্বর ইংরেজি, ৩০ ডিসেম্বর গণিত এবং ৩১ ডিসেম্বর বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
গত ২৪ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত আগের সূচি অনুযায়ী, ২১ ডিসেম্বর বাংলা, ২২ ডিসেম্বর ইংরেজি, ২৩ ডিসেম্বর গণিত এবং ২৪ ডিসেম্বর বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
৫ অক্টোবর প্রকাশিত জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার সংশোধিত নীতিমালা অনুযায়ী, অনুমোদিত স্বীকৃতিপ্রাপ্ত মাধ্যমিক ও নিম্নমাধ্যমিক স্কুলে অধ্যয়নরত অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ন্যূনতম ২০ শতাংশ ও সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ এ পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে বৃত্তি পরীক্ষা হবে।
বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষার সময় হবে ৩ ঘণ্টা। এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ট্যালেন্টপুল কোটায় ও সাধারণ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।
বৃত্তি পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ৬০০ টাকা। নীতিমালায় পরীক্ষার্থীপ্রতি বোর্ড ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ৪০০ টাকা আর কেন্দ্র ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ২০০ টাকা।
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার সংশোধিত নীতিমালায় বলা হয়, প্রতিটি উপজেলা সদরে বৃত্তি পরীক্ষার কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। পরীক্ষাকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহারে সুবিধাজনক বিদ্যালয়কে প্রাধান্য দিতে হবে। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ও কেন্দ্রের অবকাঠামোর সুবিধা বিবেচনায় প্রয়োজনে একাধিক কেন্দ্র স্থাপন করা যাবে।
বৃত্তি পরীক্ষার সংশোধিত সূচিতে বলা হয়, পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে অবশ্যই পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষাকক্ষে আসন নিতে হবে। প্রশ্নপত্রে উল্লিখিত সময় অনুযায়ী পরীক্ষা নিতে হবে। বিজ্ঞান বিষয়ের জন্য ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের জন্য ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট মোট ৩ ঘণ্টা পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
এতে আরও বলা হয়, পরীক্ষার্থীরা প্রবেশপত্র নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের প্রধানের কাছ থেকে পরীক্ষা আরম্ভের কমপক্ষে সাত দিন আগে সংগ্রহ করবে। কোনো অবস্থাতেই উত্তরপত্র ভাঁজ করা যাবে না। পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষায় বোর্ড অনুমোদিত সাধারণ সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করতে পারবে। কেন্দ্রসচিব ছাড়া অন্য কোনো ব্যক্তি বা পরীক্ষার্থী পরীক্ষাকেন্দ্রে মোবাইল ফোনসহ অন্য কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস সঙ্গে আনতে পারবে না।
২০২০ সালের আগে আলাদা করে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়া হতো। করোনার সেই বছরে নতুন শিক্ষাক্রমের আলোকে তা আর চালু করা হয়নি। সম্প্রতি আবার পঞ্চম শ্রেণি ও অষ্টম শ্রেণিতে বৃত্তি পরীক্ষা চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন থাকে বিদেশে পড়তে যাওয়ার। কেউ যেতে চান আমেরিকা, কারও পছন্দ ইউরোপের কোনো দেশ। মো. রুহুল আমিন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক সম্পন্ন করে উচ্চশিক্ষার জন্য পাড়ি দিয়েছেন জার্মানিতে।
১২ নভেম্বর ২০২৩
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ঢাকায় নিজ বাসভবনে মৃত্যু হয় তাঁর।
৩ ঘণ্টা আগে
বছরের পর বছর অবসর সুবিধা ভাতা না পেয়ে নিদারুণ কষ্টে ভুগছেন দেশের হাজারো শিক্ষক-কর্মচারী। তাঁদের অবসর ভাতা দিতে না পারার কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে অর্থসংকটের কথা। অথচ অর্থসংকটের মধ্যেও গাড়ি ক্রয় ও নতুন অফিস ভাড়া নেওয়ার মতো বিলাসী উদ্যোগ নিয়েছে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ড।
৭ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য আবেদনের প্রক্রিয়া আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) থেকে শুরু হয়েছে। দুপুর ১২টা থেকে শিক্ষার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এই আবেদনপ্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৬ নভেম্বর (রোববার) রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য আবেদনের প্রক্রিয়া আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) থেকে শুরু হয়েছে। দুপুর ১২টা থেকে শিক্ষার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এই আবেদনপ্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৬ নভেম্বর (রোববার) রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত।
আগ্রহী শিক্ষার্থীদের অবশ্যই অনলাইনে আবেদন করতে হবে এবং আবেদন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ৫০ টাকা। এই ফি সোনালী, জনতা, অগ্রণী, রূপালী—এই চারটি রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকের যেকোনো শাখায় অথবা ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড এবং মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সেবা (বিকাশ, নগদ, রকেট) ব্যবহার করে জমা দেওয়া যাবে।
আবেদনের যোগ্যতা
ঢাবির ভর্তির বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, যেসব ছাত্রছাত্রী ২০২০ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে মাধ্যমিক বা সমমান এবং ২০২৫ সালের উচ্চমাধ্যমিক বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন, তাঁরা বিভিন্ন ইউনিটে ভর্তির জন্য নির্ধারিত শর্ত পূরণ সাপেক্ষে আবেদন করতে পারবেন।

ভর্তি পরীক্ষার পূর্ণাঙ্গ সময়সূচি
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষাগুলো ঢাকাসহ আটটি বিভাগীয় শহরে অনুষ্ঠিত হবে। চারুকলা ইউনিট ও আইবিএ ইউনিট ছাড়া অন্য তিনটি ইউনিটের পরীক্ষা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ/কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় ত্রিশাল এবং বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে।

পরীক্ষার মানবণ্টন ও মূল্যায়ন পদ্ধতি
ভর্তি পরীক্ষায় মোট ১২০ নম্বরের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হবে। এর মধ্যে ভর্তি পরীক্ষায় ১০০ নম্বর এবং মাধ্যমিক/সমমান ও উচ্চমাধ্যমিক/সমমান পরীক্ষার ফলের ওপর থাকবে ২০ নম্বর।
অন্যান্য ইউনিট (বিজ্ঞান, কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা) :
বহুনির্বাচনি প্রশ্ন (MCQ): ৬০ নম্বর (সময় ৪৫ মিনিট)
লিখিত পরীক্ষা: ৪০ নম্বর (সময় ৪৫ মিনিট)
চারুকলা ইউনিট:
বহুনির্বাচনি প্রশ্ন (MCQ): ৪০ নম্বর (সময় ৩০ মিনিট)
অঙ্কন পরীক্ষা (লিখিত) : ৬০ নম্বর (সময় ৬০ মিনিট)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য আবেদনের প্রক্রিয়া আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) থেকে শুরু হয়েছে। দুপুর ১২টা থেকে শিক্ষার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এই আবেদনপ্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৬ নভেম্বর (রোববার) রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত।
আগ্রহী শিক্ষার্থীদের অবশ্যই অনলাইনে আবেদন করতে হবে এবং আবেদন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ৫০ টাকা। এই ফি সোনালী, জনতা, অগ্রণী, রূপালী—এই চারটি রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকের যেকোনো শাখায় অথবা ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড এবং মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সেবা (বিকাশ, নগদ, রকেট) ব্যবহার করে জমা দেওয়া যাবে।
আবেদনের যোগ্যতা
ঢাবির ভর্তির বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, যেসব ছাত্রছাত্রী ২০২০ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে মাধ্যমিক বা সমমান এবং ২০২৫ সালের উচ্চমাধ্যমিক বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন, তাঁরা বিভিন্ন ইউনিটে ভর্তির জন্য নির্ধারিত শর্ত পূরণ সাপেক্ষে আবেদন করতে পারবেন।

ভর্তি পরীক্ষার পূর্ণাঙ্গ সময়সূচি
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষাগুলো ঢাকাসহ আটটি বিভাগীয় শহরে অনুষ্ঠিত হবে। চারুকলা ইউনিট ও আইবিএ ইউনিট ছাড়া অন্য তিনটি ইউনিটের পরীক্ষা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ/কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় ত্রিশাল এবং বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে।

পরীক্ষার মানবণ্টন ও মূল্যায়ন পদ্ধতি
ভর্তি পরীক্ষায় মোট ১২০ নম্বরের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হবে। এর মধ্যে ভর্তি পরীক্ষায় ১০০ নম্বর এবং মাধ্যমিক/সমমান ও উচ্চমাধ্যমিক/সমমান পরীক্ষার ফলের ওপর থাকবে ২০ নম্বর।
অন্যান্য ইউনিট (বিজ্ঞান, কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা) :
বহুনির্বাচনি প্রশ্ন (MCQ): ৬০ নম্বর (সময় ৪৫ মিনিট)
লিখিত পরীক্ষা: ৪০ নম্বর (সময় ৪৫ মিনিট)
চারুকলা ইউনিট:
বহুনির্বাচনি প্রশ্ন (MCQ): ৪০ নম্বর (সময় ৩০ মিনিট)
অঙ্কন পরীক্ষা (লিখিত) : ৬০ নম্বর (সময় ৬০ মিনিট)

শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন থাকে বিদেশে পড়তে যাওয়ার। কেউ যেতে চান আমেরিকা, কারও পছন্দ ইউরোপের কোনো দেশ। মো. রুহুল আমিন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক সম্পন্ন করে উচ্চশিক্ষার জন্য পাড়ি দিয়েছেন জার্মানিতে।
১২ নভেম্বর ২০২৩
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ঢাকায় নিজ বাসভবনে মৃত্যু হয় তাঁর।
৩ ঘণ্টা আগে
বছরের পর বছর অবসর সুবিধা ভাতা না পেয়ে নিদারুণ কষ্টে ভুগছেন দেশের হাজারো শিক্ষক-কর্মচারী। তাঁদের অবসর ভাতা দিতে না পারার কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে অর্থসংকটের কথা। অথচ অর্থসংকটের মধ্যেও গাড়ি ক্রয় ও নতুন অফিস ভাড়া নেওয়ার মতো বিলাসী উদ্যোগ নিয়েছে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ড।
৭ ঘণ্টা আগে
সংশোধিত সূচি অনুযায়ী, ২৮ ডিসেম্বর বাংলা, ২৯ ডিসেম্বর ইংরেজি, ৩০ ডিসেম্বর গণিত এবং ৩১ ডিসেম্বর বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
২১ ঘণ্টা আগে