কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
সাব্বির হোসেন
পরিবেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে থাকা পৃথিবীতে পরিবেশ সুরক্ষার জন্য ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী। পরিবেশবিষয়ক সংগঠন ‘অভয়ারণ্য কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়’ নিজস্ব অর্থায়নে শুরু করেছে পরিবেশ ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার কার্যক্রম।
প্লাস্টিক পণ্যের বিনিময়ে চারা গাছ
অব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য নিয়ে ব্যতিক্রমী কর্মসূচি চালু করেছে অভয়ারণ্য। সংগঠনটি শিক্ষার্থীদের রুম কিংবা ব্যাগে থাকা প্লাস্টিকের বোতল ও অন্যান্য প্লাস্টিক সামগ্রী জমা দেওয়ার বিনিময়ে দিচ্ছে গাছের চারা।
পাখিনিবাস
পাখিদের নিরাপদ বাসস্থানের জন্য তৈরি করা হয়েছে পাখিনিবাস। ২০২২ সালের শুরুতে সংগঠনটি পাখিদের জন্য গাছে ও আবাসিক হলের বিভিন্ন জায়গায় মাটির কলসি স্থাপনের মাধ্যমে এ আয়োজন শুরু করে। বর্তমানে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন গাছে ৭০টির বেশি মাটির কলসি ঝুলিয়ে পাখিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল বানানো হয়েছে। ‘পাখির জন্য ভালোবাসা’ প্রতিপাদ্য সামনে রেখে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়। এটি ক্যাম্পাসে বিভিন্ন প্রজাতির পাখির বাসস্থান গড়ে তোলার প্রচেষ্টা। বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তমঞ্চ-সংলগ্ন পাখিনিবাস এখন শিক্ষার্থীদের অন্যতম আকর্ষণীয় জায়গা।
বিলুপ্তপ্রায় প্রাণী সংরক্ষণ কার্যক্রম
শজারু, শিয়ালসহ অন্যান্য বিলুপ্তপ্রায় প্রাণী রক্ষা ও সংরক্ষণের উদ্যোগ নিয়েছে অভয়ারণ্য। বন্য প্রাণীদের নিরাপত্তা ও সংরক্ষণ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
পরিবেশ সুরক্ষা কর্মসূচি
২০১৫ সালের ৩ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠার পর থেকে অভয়ারণ্য কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ রক্ষায় নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ক্যাম্পাসে বিভিন্ন গাছের বাংলা, বৈজ্ঞানিক নামসহ ফলক স্থাপন এবং শিক্ষার্থীদের মধ্যে চারা বিতরণ উল্লেখযোগ্য।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
অভয়ারণ্য এর আগেও বিভিন্ন সেমিনার ও কর্মশালার আয়োজন করেছে এবং ভবিষ্যতে তারা এই ধারা অব্যাহত রাখতে চায়। সংগঠনটির সদস্যরা আশাবাদী যে তাঁদের এ উদ্যোগে অন্য শিক্ষার্থীরাও যুক্ত হবেন এবং পরিবেশ রক্ষায় তাঁদের প্রচেষ্টা জোরদার হবে। সংগঠনটির কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি আবদুল্লাহ আল সিফাত বলেন, ‘পাহাড় কাটা বন্ধ এবং বিলুপ্তপ্রায় প্রাণীদের নিরাপদ আবাস নিশ্চিত করা আমাদের প্রধান লক্ষ্য।’
অভয়ারণ্য কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি সবুজ, পরিচ্ছন্ন ও বাসযোগ্য ক্যাম্পাস হিসেবে গড়ে তুলতে চেষ্টা করছে। সংগঠনটি ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বাসযোগ্য পৃথিবী গড়তে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে।
পরিবেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে থাকা পৃথিবীতে পরিবেশ সুরক্ষার জন্য ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী। পরিবেশবিষয়ক সংগঠন ‘অভয়ারণ্য কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়’ নিজস্ব অর্থায়নে শুরু করেছে পরিবেশ ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার কার্যক্রম।
প্লাস্টিক পণ্যের বিনিময়ে চারা গাছ
অব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য নিয়ে ব্যতিক্রমী কর্মসূচি চালু করেছে অভয়ারণ্য। সংগঠনটি শিক্ষার্থীদের রুম কিংবা ব্যাগে থাকা প্লাস্টিকের বোতল ও অন্যান্য প্লাস্টিক সামগ্রী জমা দেওয়ার বিনিময়ে দিচ্ছে গাছের চারা।
পাখিনিবাস
পাখিদের নিরাপদ বাসস্থানের জন্য তৈরি করা হয়েছে পাখিনিবাস। ২০২২ সালের শুরুতে সংগঠনটি পাখিদের জন্য গাছে ও আবাসিক হলের বিভিন্ন জায়গায় মাটির কলসি স্থাপনের মাধ্যমে এ আয়োজন শুরু করে। বর্তমানে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন গাছে ৭০টির বেশি মাটির কলসি ঝুলিয়ে পাখিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল বানানো হয়েছে। ‘পাখির জন্য ভালোবাসা’ প্রতিপাদ্য সামনে রেখে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়। এটি ক্যাম্পাসে বিভিন্ন প্রজাতির পাখির বাসস্থান গড়ে তোলার প্রচেষ্টা। বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তমঞ্চ-সংলগ্ন পাখিনিবাস এখন শিক্ষার্থীদের অন্যতম আকর্ষণীয় জায়গা।
বিলুপ্তপ্রায় প্রাণী সংরক্ষণ কার্যক্রম
শজারু, শিয়ালসহ অন্যান্য বিলুপ্তপ্রায় প্রাণী রক্ষা ও সংরক্ষণের উদ্যোগ নিয়েছে অভয়ারণ্য। বন্য প্রাণীদের নিরাপত্তা ও সংরক্ষণ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
পরিবেশ সুরক্ষা কর্মসূচি
২০১৫ সালের ৩ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠার পর থেকে অভয়ারণ্য কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ রক্ষায় নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ক্যাম্পাসে বিভিন্ন গাছের বাংলা, বৈজ্ঞানিক নামসহ ফলক স্থাপন এবং শিক্ষার্থীদের মধ্যে চারা বিতরণ উল্লেখযোগ্য।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
অভয়ারণ্য এর আগেও বিভিন্ন সেমিনার ও কর্মশালার আয়োজন করেছে এবং ভবিষ্যতে তারা এই ধারা অব্যাহত রাখতে চায়। সংগঠনটির সদস্যরা আশাবাদী যে তাঁদের এ উদ্যোগে অন্য শিক্ষার্থীরাও যুক্ত হবেন এবং পরিবেশ রক্ষায় তাঁদের প্রচেষ্টা জোরদার হবে। সংগঠনটির কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি আবদুল্লাহ আল সিফাত বলেন, ‘পাহাড় কাটা বন্ধ এবং বিলুপ্তপ্রায় প্রাণীদের নিরাপদ আবাস নিশ্চিত করা আমাদের প্রধান লক্ষ্য।’
অভয়ারণ্য কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি সবুজ, পরিচ্ছন্ন ও বাসযোগ্য ক্যাম্পাস হিসেবে গড়ে তুলতে চেষ্টা করছে। সংগঠনটি ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বাসযোগ্য পৃথিবী গড়তে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে।
প্রতিদিনই আমরা নানা ধরনের সিদ্ধান্ত নিই। এই যেমন কি পরব, কোথায় যাব, কাকে বিশ্বাস করব কিংবা কোন পেশা বেছে নেব। কিন্তু এসব সিদ্ধান্তে যুক্তির চেয়ে আবেগ বা সামাজিক চাপ কতটা প্রভাব ফেলে?
৪ ঘণ্টা আগেছাত্ররাজনীতি থেকে মুক্ত হলেও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বরাবরই রাজনীতিসচেতন। ২০২৪ সালের জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে বিশ্ববিদ্যালয়টি হয়ে ওঠে দক্ষিণবঙ্গের আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু।
১৯ ঘণ্টা আগে১৫ জুলাই, ২০২৪, সন্ধ্যায় হঠাৎ সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করতে গিয়ে দেখি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের বর্বর হামলা চালিয়েছে। মনে হলো, এত দিন কো-কারিকুলার অ্যাকটিভিটিসে অংশ নিয়েছি যেসব শিক্ষার্থীদের সঙ্গে, আর এখন সেসব শিক্ষার্থীরাই নির্যাতিত; তাদের পাশে দাঁড়ানোই হবে সত্যিকারের
২০ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের জুলাইয়ের শুরুতে কোটা আন্দোলন আমাদের কাছে ছিল শুধুই টিভি স্ক্রিন আর সোশ্যাল মিডিয়ার ফিডের দৃশ্য। কিন্তু ১০ জুলাইয়ের পর রামপুরা-বাড্ডা এলাকায় উত্তপ্ত হয়ে উঠল পরিবেশ; ছোট ছোট অবরোধ, স্লোগান আর পোস্টারে শহর যেন বদলে যেতে লাগল। ১৪ জুলাইয়ের পর তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকারের বেফাঁস মন্তব্য আগুনে
১ দিন আগে