নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কাজ করেছেন—এমন সৎ ও পরীক্ষিত প্রার্থীরাই জাকসু নির্বাচনে জয়ী হবেন বলে মনে করছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীরা। তাঁরা বলছেন, শিক্ষার্থীদের দাবিদাওয়া ও অধিকারের বিষয়গুলো বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে তুলে ধরতে পারবেন—এমন প্রার্থীরাই এবারের নির্বাচনে নারী ভোটারদের কাছে প্রাধান্য পাচ্ছেন।
আজ বৃহস্পতিবার জাকসু নির্বাচনে অংশ নিয়ে এসব মন্তব্য করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থী আরশি চাকমা বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর থেকে ছাত্র সংসদ নির্বাচন নিয়ে যে আগ্রহ ছিল, তা আজ পূরণ হলো। ৩৩ বছর পর জাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। দীর্ঘ সময় শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে ভোট দেখেনি। আমি ভেবেছিলাম, আমিও পারব না। কিছুদিন পর আমাদের মাস্টার্স শেষ। আমাদের ভাগ্য ভালো, পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার মধ্য দিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পেরেছি।’
জাকসুতে কেমন প্রতিনিধি চান—এ প্রশ্নের জবাবে আরশি চাকমা বলেন, ‘দলমতের বাইরে গিয়ে যাঁরা কেবল শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কাজ করবেন, আমরা তাঁদের ভোট দিয়েছি। আশা করি, আমার সহপাঠীরা নেতৃত্ব খুঁজে নিতে ভুল করবেন না। আমরা চাই, ছাত্রদের নেতৃত্বে প্রাণ ফিরুক ক্যাম্পাসে।’
জাকসু নির্বাচন নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন আরও এক শিক্ষার্থী হাজেরাতুল আলম রোহানা।
রোহানা বলেন, ‘আমি খুব উচ্ছ্বসিত জাকসু নির্বাচন নিয়ে। এটা আমার জীবনের প্রথম ভোট। অনেক প্রোপাগান্ডা ছড়ায় চারদিকে। ভেবেছিলাম, নির্বাচনটা হবেই না। শেষ পর্যন্ত নির্বাচনটা হচ্ছে, এটিই আমাদের কাছে আনন্দের। আমরা চাই, ভোটের মাধ্যমে দক্ষ নেতৃত্ব খুঁজে পাক প্রাণের বিশ্ববিদ্যালয়।’
দায়িত্বশীল, সৎ ও পরীক্ষিত প্রার্থীদের বেছে নেওয়ার কথা জানালেন পাবলিক হেলথ বিভাগের ২০২০-২১ সেশনের শিক্ষার্থী জয়মা জাহান।
জয়মা জাহান বলেন, ‘আমরা সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব চাই—যাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষার্থীকে ধারণ করবেন, তাঁদের যেকোনো প্রয়োজনে পাশে থাকবেন, এবার নির্বাচনে আমরা এমন প্রার্থীকেই গুরুত্ব দিয়েছি।’
শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কাজ করেছেন—এমন সৎ ও পরীক্ষিত প্রার্থীরাই জাকসু নির্বাচনে জয়ী হবেন বলে মনে করছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীরা। তাঁরা বলছেন, শিক্ষার্থীদের দাবিদাওয়া ও অধিকারের বিষয়গুলো বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে তুলে ধরতে পারবেন—এমন প্রার্থীরাই এবারের নির্বাচনে নারী ভোটারদের কাছে প্রাধান্য পাচ্ছেন।
আজ বৃহস্পতিবার জাকসু নির্বাচনে অংশ নিয়ে এসব মন্তব্য করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থী আরশি চাকমা বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর থেকে ছাত্র সংসদ নির্বাচন নিয়ে যে আগ্রহ ছিল, তা আজ পূরণ হলো। ৩৩ বছর পর জাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। দীর্ঘ সময় শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে ভোট দেখেনি। আমি ভেবেছিলাম, আমিও পারব না। কিছুদিন পর আমাদের মাস্টার্স শেষ। আমাদের ভাগ্য ভালো, পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার মধ্য দিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পেরেছি।’
জাকসুতে কেমন প্রতিনিধি চান—এ প্রশ্নের জবাবে আরশি চাকমা বলেন, ‘দলমতের বাইরে গিয়ে যাঁরা কেবল শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কাজ করবেন, আমরা তাঁদের ভোট দিয়েছি। আশা করি, আমার সহপাঠীরা নেতৃত্ব খুঁজে নিতে ভুল করবেন না। আমরা চাই, ছাত্রদের নেতৃত্বে প্রাণ ফিরুক ক্যাম্পাসে।’
জাকসু নির্বাচন নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন আরও এক শিক্ষার্থী হাজেরাতুল আলম রোহানা।
রোহানা বলেন, ‘আমি খুব উচ্ছ্বসিত জাকসু নির্বাচন নিয়ে। এটা আমার জীবনের প্রথম ভোট। অনেক প্রোপাগান্ডা ছড়ায় চারদিকে। ভেবেছিলাম, নির্বাচনটা হবেই না। শেষ পর্যন্ত নির্বাচনটা হচ্ছে, এটিই আমাদের কাছে আনন্দের। আমরা চাই, ভোটের মাধ্যমে দক্ষ নেতৃত্ব খুঁজে পাক প্রাণের বিশ্ববিদ্যালয়।’
দায়িত্বশীল, সৎ ও পরীক্ষিত প্রার্থীদের বেছে নেওয়ার কথা জানালেন পাবলিক হেলথ বিভাগের ২০২০-২১ সেশনের শিক্ষার্থী জয়মা জাহান।
জয়মা জাহান বলেন, ‘আমরা সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব চাই—যাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষার্থীকে ধারণ করবেন, তাঁদের যেকোনো প্রয়োজনে পাশে থাকবেন, এবার নির্বাচনে আমরা এমন প্রার্থীকেই গুরুত্ব দিয়েছি।’
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম হল ভোটকেন্দ্রে ভোট গ্রহণ শেষ হয় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায়। ভোট দেওয়ার নির্দিষ্ট সময় বিকেল ৫টার পরে অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী ভোট দেন। কেন্দ্রটিতে সকাল ১০টা থেকেই ভোটারদের লাইন ছিল।
৪০ মিনিট আগেজাকসু নির্বাচনে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ তুলে পুনরায় নির্বাচন আয়োজনের দাবি জানিয়েছেন প্রগতিশীল সংগঠনের প্রার্থীরা। এ দাবিতে কয়েকজন স্বতন্ত্র প্রার্থীও একাত্মতা জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম হল ভোটকেন্দ্রে এখনো (৬টা ৪৫ মিনিট) ভোট গ্রহণ চলছে। লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দেওয়ার জন্য অপেক্ষা করছেন অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী। কেন্দ্রটিতে সকাল ১০টা থেকেই ভোটারদের লাইন ছিল।
২ ঘণ্টা আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শেষ হয়েছে। ভোট গ্রহণ শেষে ভোট গণনা শুরুর অপেক্ষা করছেন শিক্ষার্থীরা।
৩ ঘণ্টা আগে