মুসাররাত আবির

বর্তমানে অনেক শিক্ষার্থীই উচ্চশিক্ষার জন্য দক্ষিণ কোরিয়ায় পাড়ি জমান। এর কারণ, গবেষণাভিত্তিক পড়াশোনা, উন্নত অর্থনীতি ও প্রযুক্তিগত সুবিধা। দেশটিতে প্রায় ৪০০ সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আছে। এগুলোয় গবেষণাভিত্তিক পড়াশোনার ওপরই বেশি জোর দেওয়া হয়।
বৃত্তি
এখানে সরকারি ও বেসরকারি উভয় খাতেই বৃত্তি দেওয়া হয়। তবে মাস্টার্স ও পিএইচডির তুলনায় ব্যাচেলর ডিগ্রির জন্য স্কলারশিপের পরিমাণ খুবই কম।
বৃত্তিগুলো হলো : কেজিএসপি, গ্লোবাল কোরিয়া স্কলারশিপ, প্রফেসর ফান্ডিং, বিশ্ববিদ্যালয় স্কলারশিপ, স্যামসাং গ্লোবাল এমবিএ স্কলারশিপ, কোইকা কাইস্ট এমবিএ ইন সোশ্যাল ইকোনমি ইত্যাদি।
আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের জন্য কোরিয়ান সরকার প্রদত্ত বৃত্তিটি হলো কেজিএসপি। এই বৃত্তি পাওয়ার জন্য একাডেমিক রেজাল্ট, আইইএলটিএস, কোরিয়ান ল্যাংগুয়েজ সার্টিফিকেট, সহশিক্ষা কার্যক্রমে বেশ ভালো হতে হবে। কারণ, বাংলাদেশ থেকে খুব অল্প কয়েকজনকে এই বৃত্তি দেওয়া হয়।
কেজিএসপি বৃত্তির আওতায় থাকছে : আসা-যাওয়ার বিমানের টিকিট, নিষ্পত্তি ভাতা, থাকার খরচ, স্বাস্থ্য ভাতা, ল্যাংগুয়েজ কোর্স ফি, টিউশন ফি ও রিসার্চ সাপোর্ট। এ ছাড়া অন্যান্য প্রয়োজনীয় সব খরচ কর্তৃপক্ষ বহন করবে।
অন্যান্য দেশের সঙ্গে বন্ধুত্ব প্রচারের উদ্দেশ্যে গ্লোবাল কোরিয়া স্কলারশিপ দেওয়া হয়। বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা টিউশন ফিসহ অন্যান্য সব খাতে আর্থিক সুবিধা পেয়ে থাকেন। এ ছাড়া কিছু ইউনিভার্সিটিতে টিউশন ফির ৫০-৭০ শতাংশ স্কলারশিপ দেওয়া হয়।
টিউশন ফি
দক্ষিণ কোরিয়ায় টিউশন ফি সাশ্রয়ী। তবে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তুলনায় বেসরকারির ফি কিছুটা বেশি, বিশেষ করে ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেডিসিন নিয়ে পড়ার জন্য। বিশ্ববিদ্যালয় ও কোর্সভেদে বছরে ৩ লাখ থেকে ১৬ লাখ টাকা প্রয়োজন হয়। গড়ে তা ৯ লাখ টাকার মতো। সিউল বা বুসানের মতো বড় শহরগুলোয় টিউশন ফি ও থাকা-খাওয়ার খরচ একটু বেশি। তবে অন্য শহরগুলোয় খরচ কম।
সুযোগ-সুবিধা
কাজ করেই টিউশন ফিসহ থাকা-খাওয়ার খরচ জোগাড় করা যায়। জেজু আইল্যান্ডে প্রতিদিনই অনেক পর্যটক আসেন। কোরিয়ান ভাষা জানা থাকলে সেখানে রেস্তোরাঁয় কাজ পাওয়া খুবই সহজ।  শিক্ষার্থীরা চাইলেই সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা খণ্ডকালীন কাজ করতে পারেন। তা ছাড়া, শিক্ষার্থীরা ছুটির সময় ফুলটাইম কাজের সুযোগ পেয়ে থাকেন। কোনো বিদেশি কোরিয়ান ভাষা জানলে কোরিয়ানরাও নিজে থেকেই সাহায্য-সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন। এদিক থেকে তাঁরা বেশ আন্তরিক। অনেকের মনে বর্ণবাদের ভয় থাকলেও এখানে তেমন কিছুই নেই। মিশুক প্রকৃতির হলে ভিন্ন পরিবেশে থাকা কোনো সমস্যাই নয়।
প্রায় সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের জন্য হোস্টেলের ব্যবস্থা রয়েছে। আপনি স্বল্প খরচে এসব হোস্টেলে থাকতে পারবেন।
ভর্তি-প্রক্রিয়া
দক্ষিণ কোরিয়ায় সাধারণত ফল ও স্প্রিং এ দুটি সেমিস্টারে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
ব্যাচেলর, মাস্টার্স ও পিএইচডি করার জন্য শিক্ষার্থীরা সেখানে যেতে পারেন। তবে এখানে ব্যাচেলর প্রোগ্রামে ভর্তি বেশ কঠিন। এসএসসি-এইচএসসি বা ও-লেভেল, এ-লেভেলে খুব ভালো ফলের পাশাপাশি সহশিক্ষামূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত থাকলে ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ব্যাচেলর ডিগ্রির মেয়াদ তিন থেকে চার বছর, মাস্টার্স ডিগ্রির এক থেকে দুই বছর এবং পিএইচডির মেয়াদ তিন থেকে পাঁচ বছর হয়ে থাকে।
দক্ষিণ কোরিয়ার সেরা কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় হলো : সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, কোরিয়া ইউনিভার্সিটি, কোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, ইহোয়া উইমেনস ইউনিভার্সিটি, ইয়নসে ইউনিভার্সিটি ইত্যাদি।
শিক্ষার্থীরা নিজ পছন্দ অনুযায়ী যেকোনো বিষয় এবং বিশ্ববিদ্যালয় পছন্দ করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করতে হবে।
এখানে পড়াশোনার জন্য অবশ্যই টোপিক টেস্টে লেভেল থ্রি পেতে হবে। ঢাকায় বাংলাদেশ কোরিয়া কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্র থেকে সহজেই কোরিয়ান ভাষা শিখতে পারবেন। কোরিয়ায় আইইএলটিএস স্কোর ৬.৫০-কে ন্যূনতম যোগ্যতা হিসেবে ধরা হয়।
এখানে পড়াশোনার পাশাপাশি ব্যবহারিক শিক্ষাও দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে জীবন সম্পর্কে ধারণা ও সহশিক্ষামূলক কার্যক্রমের প্রতিও তারা বিশেষ গুরুত্ব দেয়।
অনুলিখন: মুসাররাত আবির

বর্তমানে অনেক শিক্ষার্থীই উচ্চশিক্ষার জন্য দক্ষিণ কোরিয়ায় পাড়ি জমান। এর কারণ, গবেষণাভিত্তিক পড়াশোনা, উন্নত অর্থনীতি ও প্রযুক্তিগত সুবিধা। দেশটিতে প্রায় ৪০০ সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আছে। এগুলোয় গবেষণাভিত্তিক পড়াশোনার ওপরই বেশি জোর দেওয়া হয়।
বৃত্তি
এখানে সরকারি ও বেসরকারি উভয় খাতেই বৃত্তি দেওয়া হয়। তবে মাস্টার্স ও পিএইচডির তুলনায় ব্যাচেলর ডিগ্রির জন্য স্কলারশিপের পরিমাণ খুবই কম।
বৃত্তিগুলো হলো : কেজিএসপি, গ্লোবাল কোরিয়া স্কলারশিপ, প্রফেসর ফান্ডিং, বিশ্ববিদ্যালয় স্কলারশিপ, স্যামসাং গ্লোবাল এমবিএ স্কলারশিপ, কোইকা কাইস্ট এমবিএ ইন সোশ্যাল ইকোনমি ইত্যাদি।
আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের জন্য কোরিয়ান সরকার প্রদত্ত বৃত্তিটি হলো কেজিএসপি। এই বৃত্তি পাওয়ার জন্য একাডেমিক রেজাল্ট, আইইএলটিএস, কোরিয়ান ল্যাংগুয়েজ সার্টিফিকেট, সহশিক্ষা কার্যক্রমে বেশ ভালো হতে হবে। কারণ, বাংলাদেশ থেকে খুব অল্প কয়েকজনকে এই বৃত্তি দেওয়া হয়।
কেজিএসপি বৃত্তির আওতায় থাকছে : আসা-যাওয়ার বিমানের টিকিট, নিষ্পত্তি ভাতা, থাকার খরচ, স্বাস্থ্য ভাতা, ল্যাংগুয়েজ কোর্স ফি, টিউশন ফি ও রিসার্চ সাপোর্ট। এ ছাড়া অন্যান্য প্রয়োজনীয় সব খরচ কর্তৃপক্ষ বহন করবে।
অন্যান্য দেশের সঙ্গে বন্ধুত্ব প্রচারের উদ্দেশ্যে গ্লোবাল কোরিয়া স্কলারশিপ দেওয়া হয়। বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা টিউশন ফিসহ অন্যান্য সব খাতে আর্থিক সুবিধা পেয়ে থাকেন। এ ছাড়া কিছু ইউনিভার্সিটিতে টিউশন ফির ৫০-৭০ শতাংশ স্কলারশিপ দেওয়া হয়।
টিউশন ফি
দক্ষিণ কোরিয়ায় টিউশন ফি সাশ্রয়ী। তবে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তুলনায় বেসরকারির ফি কিছুটা বেশি, বিশেষ করে ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেডিসিন নিয়ে পড়ার জন্য। বিশ্ববিদ্যালয় ও কোর্সভেদে বছরে ৩ লাখ থেকে ১৬ লাখ টাকা প্রয়োজন হয়। গড়ে তা ৯ লাখ টাকার মতো। সিউল বা বুসানের মতো বড় শহরগুলোয় টিউশন ফি ও থাকা-খাওয়ার খরচ একটু বেশি। তবে অন্য শহরগুলোয় খরচ কম।
সুযোগ-সুবিধা
কাজ করেই টিউশন ফিসহ থাকা-খাওয়ার খরচ জোগাড় করা যায়। জেজু আইল্যান্ডে প্রতিদিনই অনেক পর্যটক আসেন। কোরিয়ান ভাষা জানা থাকলে সেখানে রেস্তোরাঁয় কাজ পাওয়া খুবই সহজ।  শিক্ষার্থীরা চাইলেই সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা খণ্ডকালীন কাজ করতে পারেন। তা ছাড়া, শিক্ষার্থীরা ছুটির সময় ফুলটাইম কাজের সুযোগ পেয়ে থাকেন। কোনো বিদেশি কোরিয়ান ভাষা জানলে কোরিয়ানরাও নিজে থেকেই সাহায্য-সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন। এদিক থেকে তাঁরা বেশ আন্তরিক। অনেকের মনে বর্ণবাদের ভয় থাকলেও এখানে তেমন কিছুই নেই। মিশুক প্রকৃতির হলে ভিন্ন পরিবেশে থাকা কোনো সমস্যাই নয়।
প্রায় সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের জন্য হোস্টেলের ব্যবস্থা রয়েছে। আপনি স্বল্প খরচে এসব হোস্টেলে থাকতে পারবেন।
ভর্তি-প্রক্রিয়া
দক্ষিণ কোরিয়ায় সাধারণত ফল ও স্প্রিং এ দুটি সেমিস্টারে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
ব্যাচেলর, মাস্টার্স ও পিএইচডি করার জন্য শিক্ষার্থীরা সেখানে যেতে পারেন। তবে এখানে ব্যাচেলর প্রোগ্রামে ভর্তি বেশ কঠিন। এসএসসি-এইচএসসি বা ও-লেভেল, এ-লেভেলে খুব ভালো ফলের পাশাপাশি সহশিক্ষামূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত থাকলে ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ব্যাচেলর ডিগ্রির মেয়াদ তিন থেকে চার বছর, মাস্টার্স ডিগ্রির এক থেকে দুই বছর এবং পিএইচডির মেয়াদ তিন থেকে পাঁচ বছর হয়ে থাকে।
দক্ষিণ কোরিয়ার সেরা কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় হলো : সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, কোরিয়া ইউনিভার্সিটি, কোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, ইহোয়া উইমেনস ইউনিভার্সিটি, ইয়নসে ইউনিভার্সিটি ইত্যাদি।
শিক্ষার্থীরা নিজ পছন্দ অনুযায়ী যেকোনো বিষয় এবং বিশ্ববিদ্যালয় পছন্দ করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করতে হবে।
এখানে পড়াশোনার জন্য অবশ্যই টোপিক টেস্টে লেভেল থ্রি পেতে হবে। ঢাকায় বাংলাদেশ কোরিয়া কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্র থেকে সহজেই কোরিয়ান ভাষা শিখতে পারবেন। কোরিয়ায় আইইএলটিএস স্কোর ৬.৫০-কে ন্যূনতম যোগ্যতা হিসেবে ধরা হয়।
এখানে পড়াশোনার পাশাপাশি ব্যবহারিক শিক্ষাও দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে জীবন সম্পর্কে ধারণা ও সহশিক্ষামূলক কার্যক্রমের প্রতিও তারা বিশেষ গুরুত্ব দেয়।
অনুলিখন: মুসাররাত আবির

মুসাররাত আবির

বর্তমানে অনেক শিক্ষার্থীই উচ্চশিক্ষার জন্য দক্ষিণ কোরিয়ায় পাড়ি জমান। এর কারণ, গবেষণাভিত্তিক পড়াশোনা, উন্নত অর্থনীতি ও প্রযুক্তিগত সুবিধা। দেশটিতে প্রায় ৪০০ সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আছে। এগুলোয় গবেষণাভিত্তিক পড়াশোনার ওপরই বেশি জোর দেওয়া হয়।
বৃত্তি
এখানে সরকারি ও বেসরকারি উভয় খাতেই বৃত্তি দেওয়া হয়। তবে মাস্টার্স ও পিএইচডির তুলনায় ব্যাচেলর ডিগ্রির জন্য স্কলারশিপের পরিমাণ খুবই কম।
বৃত্তিগুলো হলো : কেজিএসপি, গ্লোবাল কোরিয়া স্কলারশিপ, প্রফেসর ফান্ডিং, বিশ্ববিদ্যালয় স্কলারশিপ, স্যামসাং গ্লোবাল এমবিএ স্কলারশিপ, কোইকা কাইস্ট এমবিএ ইন সোশ্যাল ইকোনমি ইত্যাদি।
আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের জন্য কোরিয়ান সরকার প্রদত্ত বৃত্তিটি হলো কেজিএসপি। এই বৃত্তি পাওয়ার জন্য একাডেমিক রেজাল্ট, আইইএলটিএস, কোরিয়ান ল্যাংগুয়েজ সার্টিফিকেট, সহশিক্ষা কার্যক্রমে বেশ ভালো হতে হবে। কারণ, বাংলাদেশ থেকে খুব অল্প কয়েকজনকে এই বৃত্তি দেওয়া হয়।
কেজিএসপি বৃত্তির আওতায় থাকছে : আসা-যাওয়ার বিমানের টিকিট, নিষ্পত্তি ভাতা, থাকার খরচ, স্বাস্থ্য ভাতা, ল্যাংগুয়েজ কোর্স ফি, টিউশন ফি ও রিসার্চ সাপোর্ট। এ ছাড়া অন্যান্য প্রয়োজনীয় সব খরচ কর্তৃপক্ষ বহন করবে।
অন্যান্য দেশের সঙ্গে বন্ধুত্ব প্রচারের উদ্দেশ্যে গ্লোবাল কোরিয়া স্কলারশিপ দেওয়া হয়। বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা টিউশন ফিসহ অন্যান্য সব খাতে আর্থিক সুবিধা পেয়ে থাকেন। এ ছাড়া কিছু ইউনিভার্সিটিতে টিউশন ফির ৫০-৭০ শতাংশ স্কলারশিপ দেওয়া হয়।
টিউশন ফি
দক্ষিণ কোরিয়ায় টিউশন ফি সাশ্রয়ী। তবে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তুলনায় বেসরকারির ফি কিছুটা বেশি, বিশেষ করে ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেডিসিন নিয়ে পড়ার জন্য। বিশ্ববিদ্যালয় ও কোর্সভেদে বছরে ৩ লাখ থেকে ১৬ লাখ টাকা প্রয়োজন হয়। গড়ে তা ৯ লাখ টাকার মতো। সিউল বা বুসানের মতো বড় শহরগুলোয় টিউশন ফি ও থাকা-খাওয়ার খরচ একটু বেশি। তবে অন্য শহরগুলোয় খরচ কম।
সুযোগ-সুবিধা
কাজ করেই টিউশন ফিসহ থাকা-খাওয়ার খরচ জোগাড় করা যায়। জেজু আইল্যান্ডে প্রতিদিনই অনেক পর্যটক আসেন। কোরিয়ান ভাষা জানা থাকলে সেখানে রেস্তোরাঁয় কাজ পাওয়া খুবই সহজ।  শিক্ষার্থীরা চাইলেই সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা খণ্ডকালীন কাজ করতে পারেন। তা ছাড়া, শিক্ষার্থীরা ছুটির সময় ফুলটাইম কাজের সুযোগ পেয়ে থাকেন। কোনো বিদেশি কোরিয়ান ভাষা জানলে কোরিয়ানরাও নিজে থেকেই সাহায্য-সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন। এদিক থেকে তাঁরা বেশ আন্তরিক। অনেকের মনে বর্ণবাদের ভয় থাকলেও এখানে তেমন কিছুই নেই। মিশুক প্রকৃতির হলে ভিন্ন পরিবেশে থাকা কোনো সমস্যাই নয়।
প্রায় সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের জন্য হোস্টেলের ব্যবস্থা রয়েছে। আপনি স্বল্প খরচে এসব হোস্টেলে থাকতে পারবেন।
ভর্তি-প্রক্রিয়া
দক্ষিণ কোরিয়ায় সাধারণত ফল ও স্প্রিং এ দুটি সেমিস্টারে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
ব্যাচেলর, মাস্টার্স ও পিএইচডি করার জন্য শিক্ষার্থীরা সেখানে যেতে পারেন। তবে এখানে ব্যাচেলর প্রোগ্রামে ভর্তি বেশ কঠিন। এসএসসি-এইচএসসি বা ও-লেভেল, এ-লেভেলে খুব ভালো ফলের পাশাপাশি সহশিক্ষামূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত থাকলে ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ব্যাচেলর ডিগ্রির মেয়াদ তিন থেকে চার বছর, মাস্টার্স ডিগ্রির এক থেকে দুই বছর এবং পিএইচডির মেয়াদ তিন থেকে পাঁচ বছর হয়ে থাকে।
দক্ষিণ কোরিয়ার সেরা কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় হলো : সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, কোরিয়া ইউনিভার্সিটি, কোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, ইহোয়া উইমেনস ইউনিভার্সিটি, ইয়নসে ইউনিভার্সিটি ইত্যাদি।
শিক্ষার্থীরা নিজ পছন্দ অনুযায়ী যেকোনো বিষয় এবং বিশ্ববিদ্যালয় পছন্দ করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করতে হবে।
এখানে পড়াশোনার জন্য অবশ্যই টোপিক টেস্টে লেভেল থ্রি পেতে হবে। ঢাকায় বাংলাদেশ কোরিয়া কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্র থেকে সহজেই কোরিয়ান ভাষা শিখতে পারবেন। কোরিয়ায় আইইএলটিএস স্কোর ৬.৫০-কে ন্যূনতম যোগ্যতা হিসেবে ধরা হয়।
এখানে পড়াশোনার পাশাপাশি ব্যবহারিক শিক্ষাও দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে জীবন সম্পর্কে ধারণা ও সহশিক্ষামূলক কার্যক্রমের প্রতিও তারা বিশেষ গুরুত্ব দেয়।
অনুলিখন: মুসাররাত আবির

বর্তমানে অনেক শিক্ষার্থীই উচ্চশিক্ষার জন্য দক্ষিণ কোরিয়ায় পাড়ি জমান। এর কারণ, গবেষণাভিত্তিক পড়াশোনা, উন্নত অর্থনীতি ও প্রযুক্তিগত সুবিধা। দেশটিতে প্রায় ৪০০ সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আছে। এগুলোয় গবেষণাভিত্তিক পড়াশোনার ওপরই বেশি জোর দেওয়া হয়।
বৃত্তি
এখানে সরকারি ও বেসরকারি উভয় খাতেই বৃত্তি দেওয়া হয়। তবে মাস্টার্স ও পিএইচডির তুলনায় ব্যাচেলর ডিগ্রির জন্য স্কলারশিপের পরিমাণ খুবই কম।
বৃত্তিগুলো হলো : কেজিএসপি, গ্লোবাল কোরিয়া স্কলারশিপ, প্রফেসর ফান্ডিং, বিশ্ববিদ্যালয় স্কলারশিপ, স্যামসাং গ্লোবাল এমবিএ স্কলারশিপ, কোইকা কাইস্ট এমবিএ ইন সোশ্যাল ইকোনমি ইত্যাদি।
আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের জন্য কোরিয়ান সরকার প্রদত্ত বৃত্তিটি হলো কেজিএসপি। এই বৃত্তি পাওয়ার জন্য একাডেমিক রেজাল্ট, আইইএলটিএস, কোরিয়ান ল্যাংগুয়েজ সার্টিফিকেট, সহশিক্ষা কার্যক্রমে বেশ ভালো হতে হবে। কারণ, বাংলাদেশ থেকে খুব অল্প কয়েকজনকে এই বৃত্তি দেওয়া হয়।
কেজিএসপি বৃত্তির আওতায় থাকছে : আসা-যাওয়ার বিমানের টিকিট, নিষ্পত্তি ভাতা, থাকার খরচ, স্বাস্থ্য ভাতা, ল্যাংগুয়েজ কোর্স ফি, টিউশন ফি ও রিসার্চ সাপোর্ট। এ ছাড়া অন্যান্য প্রয়োজনীয় সব খরচ কর্তৃপক্ষ বহন করবে।
অন্যান্য দেশের সঙ্গে বন্ধুত্ব প্রচারের উদ্দেশ্যে গ্লোবাল কোরিয়া স্কলারশিপ দেওয়া হয়। বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা টিউশন ফিসহ অন্যান্য সব খাতে আর্থিক সুবিধা পেয়ে থাকেন। এ ছাড়া কিছু ইউনিভার্সিটিতে টিউশন ফির ৫০-৭০ শতাংশ স্কলারশিপ দেওয়া হয়।
টিউশন ফি
দক্ষিণ কোরিয়ায় টিউশন ফি সাশ্রয়ী। তবে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তুলনায় বেসরকারির ফি কিছুটা বেশি, বিশেষ করে ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেডিসিন নিয়ে পড়ার জন্য। বিশ্ববিদ্যালয় ও কোর্সভেদে বছরে ৩ লাখ থেকে ১৬ লাখ টাকা প্রয়োজন হয়। গড়ে তা ৯ লাখ টাকার মতো। সিউল বা বুসানের মতো বড় শহরগুলোয় টিউশন ফি ও থাকা-খাওয়ার খরচ একটু বেশি। তবে অন্য শহরগুলোয় খরচ কম।
সুযোগ-সুবিধা
কাজ করেই টিউশন ফিসহ থাকা-খাওয়ার খরচ জোগাড় করা যায়। জেজু আইল্যান্ডে প্রতিদিনই অনেক পর্যটক আসেন। কোরিয়ান ভাষা জানা থাকলে সেখানে রেস্তোরাঁয় কাজ পাওয়া খুবই সহজ।  শিক্ষার্থীরা চাইলেই সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা খণ্ডকালীন কাজ করতে পারেন। তা ছাড়া, শিক্ষার্থীরা ছুটির সময় ফুলটাইম কাজের সুযোগ পেয়ে থাকেন। কোনো বিদেশি কোরিয়ান ভাষা জানলে কোরিয়ানরাও নিজে থেকেই সাহায্য-সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন। এদিক থেকে তাঁরা বেশ আন্তরিক। অনেকের মনে বর্ণবাদের ভয় থাকলেও এখানে তেমন কিছুই নেই। মিশুক প্রকৃতির হলে ভিন্ন পরিবেশে থাকা কোনো সমস্যাই নয়।
প্রায় সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের জন্য হোস্টেলের ব্যবস্থা রয়েছে। আপনি স্বল্প খরচে এসব হোস্টেলে থাকতে পারবেন।
ভর্তি-প্রক্রিয়া
দক্ষিণ কোরিয়ায় সাধারণত ফল ও স্প্রিং এ দুটি সেমিস্টারে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
ব্যাচেলর, মাস্টার্স ও পিএইচডি করার জন্য শিক্ষার্থীরা সেখানে যেতে পারেন। তবে এখানে ব্যাচেলর প্রোগ্রামে ভর্তি বেশ কঠিন। এসএসসি-এইচএসসি বা ও-লেভেল, এ-লেভেলে খুব ভালো ফলের পাশাপাশি সহশিক্ষামূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত থাকলে ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ব্যাচেলর ডিগ্রির মেয়াদ তিন থেকে চার বছর, মাস্টার্স ডিগ্রির এক থেকে দুই বছর এবং পিএইচডির মেয়াদ তিন থেকে পাঁচ বছর হয়ে থাকে।
দক্ষিণ কোরিয়ার সেরা কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় হলো : সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, কোরিয়া ইউনিভার্সিটি, কোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, ইহোয়া উইমেনস ইউনিভার্সিটি, ইয়নসে ইউনিভার্সিটি ইত্যাদি।
শিক্ষার্থীরা নিজ পছন্দ অনুযায়ী যেকোনো বিষয় এবং বিশ্ববিদ্যালয় পছন্দ করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করতে হবে।
এখানে পড়াশোনার জন্য অবশ্যই টোপিক টেস্টে লেভেল থ্রি পেতে হবে। ঢাকায় বাংলাদেশ কোরিয়া কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্র থেকে সহজেই কোরিয়ান ভাষা শিখতে পারবেন। কোরিয়ায় আইইএলটিএস স্কোর ৬.৫০-কে ন্যূনতম যোগ্যতা হিসেবে ধরা হয়।
এখানে পড়াশোনার পাশাপাশি ব্যবহারিক শিক্ষাও দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে জীবন সম্পর্কে ধারণা ও সহশিক্ষামূলক কার্যক্রমের প্রতিও তারা বিশেষ গুরুত্ব দেয়।
অনুলিখন: মুসাররাত আবির


ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে (আইএসইউ) অনুষ্ঠিত হলো ফল-২০২৫ সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাখালী ক্যাম্পাসে এই নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। আইএসইউ উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খানের সভাপতিত্বে এ আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বোর
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার আন্তশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানিয়েছেন।
১ দিন আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ঢাকায় নিজ বাসভবনে মৃত্যু হয় তাঁর।
১ দিন আগে
বছরের পর বছর অবসর সুবিধা ভাতা না পেয়ে নিদারুণ কষ্টে ভুগছেন দেশের হাজারো শিক্ষক-কর্মচারী। তাঁদের অবসর ভাতা দিতে না পারার কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে অর্থসংকটের কথা। অথচ অর্থসংকটের মধ্যেও গাড়ি ক্রয় ও নতুন অফিস ভাড়া নেওয়ার মতো বিলাসী উদ্যোগ নিয়েছে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ড।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে (আইএসইউ) অনুষ্ঠিত হলো ফল-২০২৫ সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাখালী ক্যাম্পাসে এই নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। আইএসইউ উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খানের সভাপতিত্বে এ আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য ইঞ্জিনিয়ার তাসমিয়া রহমান।
প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খান বলেন, ‘উন্নত ক্যারিয়ার গঠনে অবশ্যই শিক্ষাজীবনে যেমন পড়াশোনা করতে হবে, তেমনি ভালো মানুষ হয়েও গড়ে উঠতে হবে। জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে নিজেদের সব ক্ষেত্রে সেরা হতে হবে যেন পরিবার, দেশ এবং বিশ্বের জন্য অবদান রাখতে পারো। পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে এ বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।’
ছাত্র-ছাত্রীদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে আইএসইউর যথাযথ উদ্যোগের কথা তুলে ধরে উপাচার্য জানান, আধুনিক ক্লাসরুম, ল্যাব, মানসম্মত শিক্ষক, তাত্ত্বিক, ব্যবহারিক ও সহশিক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীবান্ধব উন্নত পরিবেশ তৈরি ও রক্ষা করার জন্য আইএসইউ বদ্ধপরিকর।
ইঞ্জিনিয়ার তাসমিয়া রহমান নবীন শিক্ষার্থীদের আইএসইউ পরিবারে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি নিজের জীবনকে এবং আশপাশের পরিবেশ সম্পর্কে জানতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে নতুন এ যাত্রায় নতুন কিছু যেমন শিখবে, তেমনি নতুন সৃষ্টিশীলতায় ও উদ্ভাবনে অগ্রগামী হতে হবে। নিজেকে গড়ার সঙ্গে সঙ্গে নিজের পরিবার ও দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। তোমাদের কাজ, অভিজ্ঞতা ও জীবনের সুন্দর মুহূর্তগুলোই একসময় তোমাদের অনুপ্রেরণা জোগাবে।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন আইএসইউ ট্রেজারার প্রফেসর এইচ টি এম কাদের নেওয়াজ, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন প্রফেসর মোহাম্মদ আবুল কাসেম, আইকিউএসি পরিচালক প্রফেসর ড. মো. একরামুল হক। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের শিক্ষক প্রফেসর মোহাম্মদ আলী এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন আইএসইউ রেজিস্ট্রার মো. ফাইজুল্লাহ কৌশিক। শোয়েব আহমেদ ও মাইশা আফিয়া জেরিনের সঞ্চালনায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারপারসন, শিক্ষক-শিক্ষিকা, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীরা। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় অনুষ্ঠিত হয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে (আইএসইউ) অনুষ্ঠিত হলো ফল-২০২৫ সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাখালী ক্যাম্পাসে এই নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। আইএসইউ উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খানের সভাপতিত্বে এ আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য ইঞ্জিনিয়ার তাসমিয়া রহমান।
প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খান বলেন, ‘উন্নত ক্যারিয়ার গঠনে অবশ্যই শিক্ষাজীবনে যেমন পড়াশোনা করতে হবে, তেমনি ভালো মানুষ হয়েও গড়ে উঠতে হবে। জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে নিজেদের সব ক্ষেত্রে সেরা হতে হবে যেন পরিবার, দেশ এবং বিশ্বের জন্য অবদান রাখতে পারো। পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে এ বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।’
ছাত্র-ছাত্রীদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে আইএসইউর যথাযথ উদ্যোগের কথা তুলে ধরে উপাচার্য জানান, আধুনিক ক্লাসরুম, ল্যাব, মানসম্মত শিক্ষক, তাত্ত্বিক, ব্যবহারিক ও সহশিক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীবান্ধব উন্নত পরিবেশ তৈরি ও রক্ষা করার জন্য আইএসইউ বদ্ধপরিকর।
ইঞ্জিনিয়ার তাসমিয়া রহমান নবীন শিক্ষার্থীদের আইএসইউ পরিবারে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি নিজের জীবনকে এবং আশপাশের পরিবেশ সম্পর্কে জানতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে নতুন এ যাত্রায় নতুন কিছু যেমন শিখবে, তেমনি নতুন সৃষ্টিশীলতায় ও উদ্ভাবনে অগ্রগামী হতে হবে। নিজেকে গড়ার সঙ্গে সঙ্গে নিজের পরিবার ও দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। তোমাদের কাজ, অভিজ্ঞতা ও জীবনের সুন্দর মুহূর্তগুলোই একসময় তোমাদের অনুপ্রেরণা জোগাবে।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন আইএসইউ ট্রেজারার প্রফেসর এইচ টি এম কাদের নেওয়াজ, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন প্রফেসর মোহাম্মদ আবুল কাসেম, আইকিউএসি পরিচালক প্রফেসর ড. মো. একরামুল হক। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের শিক্ষক প্রফেসর মোহাম্মদ আলী এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন আইএসইউ রেজিস্ট্রার মো. ফাইজুল্লাহ কৌশিক। শোয়েব আহমেদ ও মাইশা আফিয়া জেরিনের সঞ্চালনায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারপারসন, শিক্ষক-শিক্ষিকা, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীরা। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় অনুষ্ঠিত হয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।


বর্তমানে অনেক শিক্ষার্থীই উচ্চশিক্ষার জন্য দক্ষিণ কোরিয়ায় পাড়ি জমান। এর কারণ, গবেষণাভিত্তিক পড়াশোনা, উন্নত অর্থনীতি ও প্রযুক্তিগত সুবিধা। দেশটির প্রায় ৪০০ সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আছে। এগুলোতে গবেষণাভিত্তিক পড়াশোনার ওপরই বেশি জোর দেওয়া হয়।
২৪ জুলাই ২০২১
আজ বৃহস্পতিবার আন্তশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানিয়েছেন।
১ দিন আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ঢাকায় নিজ বাসভবনে মৃত্যু হয় তাঁর।
১ দিন আগে
বছরের পর বছর অবসর সুবিধা ভাতা না পেয়ে নিদারুণ কষ্টে ভুগছেন দেশের হাজারো শিক্ষক-কর্মচারী। তাঁদের অবসর ভাতা দিতে না পারার কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে অর্থসংকটের কথা। অথচ অর্থসংকটের মধ্যেও গাড়ি ক্রয় ও নতুন অফিস ভাড়া নেওয়ার মতো বিলাসী উদ্যোগ নিয়েছে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ড।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ৩১ ডিসেম্বর থেকে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে। এর আগের দিন অর্থাৎ ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হবে। নির্বাচনী পরীক্ষা শুরু হবে ২৭ নভেম্বর; চলবে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আজ বৃহস্পতিবার আন্তশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ঢাকা বোর্ড থেকে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষার ফল প্রকাশ করার জন্য স্কুলগুলোকে চিঠি পাঠানো হয়েছে। ৩১ ডিসেম্বর থেকে এসএসসির ফরম পূরণ শুরু হবে। তাই এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ৩১ ডিসেম্বর থেকে ৯টি সাধারণ ধারার শিক্ষা বোর্ডে এসএসসির ফরম পূরণ শুরু হবে। অন্য শিক্ষা বোর্ডগুলোও একই চিঠি পাঠাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা শিক্ষাপঞ্জি ও ছুটির তালিকায় প্রথমে ১৬ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা বলা হয়েছিল।
পরে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি শিক্ষাপঞ্জির ওই অংশে সংশোধন আনে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, ২৭ নভেম্বর থেকে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

আগামী ৩১ ডিসেম্বর থেকে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে। এর আগের দিন অর্থাৎ ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হবে। নির্বাচনী পরীক্ষা শুরু হবে ২৭ নভেম্বর; চলবে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আজ বৃহস্পতিবার আন্তশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ঢাকা বোর্ড থেকে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষার ফল প্রকাশ করার জন্য স্কুলগুলোকে চিঠি পাঠানো হয়েছে। ৩১ ডিসেম্বর থেকে এসএসসির ফরম পূরণ শুরু হবে। তাই এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ৩১ ডিসেম্বর থেকে ৯টি সাধারণ ধারার শিক্ষা বোর্ডে এসএসসির ফরম পূরণ শুরু হবে। অন্য শিক্ষা বোর্ডগুলোও একই চিঠি পাঠাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা শিক্ষাপঞ্জি ও ছুটির তালিকায় প্রথমে ১৬ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা বলা হয়েছিল।
পরে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি শিক্ষাপঞ্জির ওই অংশে সংশোধন আনে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, ২৭ নভেম্বর থেকে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।


বর্তমানে অনেক শিক্ষার্থীই উচ্চশিক্ষার জন্য দক্ষিণ কোরিয়ায় পাড়ি জমান। এর কারণ, গবেষণাভিত্তিক পড়াশোনা, উন্নত অর্থনীতি ও প্রযুক্তিগত সুবিধা। দেশটির প্রায় ৪০০ সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আছে। এগুলোতে গবেষণাভিত্তিক পড়াশোনার ওপরই বেশি জোর দেওয়া হয়।
২৪ জুলাই ২০২১
ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে (আইএসইউ) অনুষ্ঠিত হলো ফল-২০২৫ সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাখালী ক্যাম্পাসে এই নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। আইএসইউ উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খানের সভাপতিত্বে এ আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বোর
১ দিন আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ঢাকায় নিজ বাসভবনে মৃত্যু হয় তাঁর।
১ দিন আগে
বছরের পর বছর অবসর সুবিধা ভাতা না পেয়ে নিদারুণ কষ্টে ভুগছেন দেশের হাজারো শিক্ষক-কর্মচারী। তাঁদের অবসর ভাতা দিতে না পারার কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে অর্থসংকটের কথা। অথচ অর্থসংকটের মধ্যেও গাড়ি ক্রয় ও নতুন অফিস ভাড়া নেওয়ার মতো বিলাসী উদ্যোগ নিয়েছে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ড।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ঢাকায় নিজ বাসভবনে মৃত্যু হয় তাঁর।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণজনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭১ বছর।
তিনি স্ত্রী, ২ কন্যাসহ অসংখ্য ছাত্র-ছাত্রী, আত্মীয়-স্বজন ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার বাদ আছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ মসজিদুল জামি’আয় জানাজা শেষে মাদারীপুরের পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমানের মৃত্যুতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের রুটিন দায়িত্বে নিয়োজিত প্রো-ভিসি (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
শোকবার্তায় তিনি বলেন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন গুণী শিক্ষক ও গবেষক ছিলেন। দেশের শিক্ষা ও গবেষণায় অনন্য অবদানের জন্য তিনি স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।
প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) রুহের মাগফিরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ঢাকায় নিজ বাসভবনে মৃত্যু হয় তাঁর।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণজনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭১ বছর।
তিনি স্ত্রী, ২ কন্যাসহ অসংখ্য ছাত্র-ছাত্রী, আত্মীয়-স্বজন ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার বাদ আছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ মসজিদুল জামি’আয় জানাজা শেষে মাদারীপুরের পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমানের মৃত্যুতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের রুটিন দায়িত্বে নিয়োজিত প্রো-ভিসি (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
শোকবার্তায় তিনি বলেন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন গুণী শিক্ষক ও গবেষক ছিলেন। দেশের শিক্ষা ও গবেষণায় অনন্য অবদানের জন্য তিনি স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।
প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) রুহের মাগফিরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।


বর্তমানে অনেক শিক্ষার্থীই উচ্চশিক্ষার জন্য দক্ষিণ কোরিয়ায় পাড়ি জমান। এর কারণ, গবেষণাভিত্তিক পড়াশোনা, উন্নত অর্থনীতি ও প্রযুক্তিগত সুবিধা। দেশটির প্রায় ৪০০ সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আছে। এগুলোতে গবেষণাভিত্তিক পড়াশোনার ওপরই বেশি জোর দেওয়া হয়।
২৪ জুলাই ২০২১
ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে (আইএসইউ) অনুষ্ঠিত হলো ফল-২০২৫ সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাখালী ক্যাম্পাসে এই নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। আইএসইউ উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খানের সভাপতিত্বে এ আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বোর
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার আন্তশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানিয়েছেন।
১ দিন আগে
বছরের পর বছর অবসর সুবিধা ভাতা না পেয়ে নিদারুণ কষ্টে ভুগছেন দেশের হাজারো শিক্ষক-কর্মচারী। তাঁদের অবসর ভাতা দিতে না পারার কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে অর্থসংকটের কথা। অথচ অর্থসংকটের মধ্যেও গাড়ি ক্রয় ও নতুন অফিস ভাড়া নেওয়ার মতো বিলাসী উদ্যোগ নিয়েছে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ড।
১ দিন আগেরাহুল শর্মা, ঢাকা

বছরের পর বছর অবসর সুবিধা ভাতা না পেয়ে নিদারুণ কষ্টে ভুগছেন দেশের হাজারো শিক্ষক-কর্মচারী। তাঁদের অবসর ভাতা দিতে না পারার কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে অর্থসংকটের কথা। অথচ অর্থসংকটের মধ্যেও গাড়ি ক্রয় ও নতুন অফিস ভাড়া নেওয়ার মতো বিলাসী উদ্যোগ নিয়েছে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ড।
অভিযোগ উঠেছে, মূলত বোর্ডের সদস্যসচিব অধ্যাপক মো. জাফর আহম্মদের আগ্রহের কারণেই এই দুই খাতে চলতি অর্থবছরে ১ কোটি ১০ লাখ টাকা বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।
সার্বিক বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন ও অর্থ) মো. মজিবর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। অবশ্যই খোঁজ নেওয়া হবে।’
সারা দেশে এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক-কর্মচারী আছেন সাড়ে পাঁচ লাখের বেশি। এসব শিক্ষক-কর্মচারীর অবসর ও কল্যাণ সুবিধার টাকা দেওয়া হয় দুটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে। এগুলো হলো—বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক ও কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্ট এবং বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক ও কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ড।
সূত্র বলছে, বর্তমানে অবসর সুবিধা বোর্ডের অধীনে সচল দুটি গাড়ি রয়েছে। এর একটি টয়োটা নোহা ও অন্যটি মিতসুবিশি আউটল্যান্ডার। এরপরও ২০২৫-২৬ অর্থবছরে নতুন গাড়ি ক্রয়ের জন্য ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে। নতুন অফিস ভাড়া বাবদ মাসে ৫ লাখ টাকা করে বছরে ৬০ লাখ টাকা বরাদ্দও চাওয়া হয়েছে। এ ছাড়া প্রায় কোটি টাকা খরচ করে নতুন সফটওয়্যার তৈরি করা হচ্ছে।
২০০২ সাল থেকে পলাশী-নীলক্ষেত এলাকায় বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো (ব্যানবেইস) ভবনে মাসে ১ টাকা হারে বছরে ২৪ টাকা করে ভাড়া পরিশোধ করে আসছে দুই দপ্তর (কল্যাণ ট্রাস্ট এবং অবসর সুবিধা বোর্ড)। এখন হঠাৎ করে নতুন অফিস ভাড়া নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে অবসর সুবিধা বোর্ড।
অভিযোগ উঠেছে, এক বছর আগে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে শিক্ষকদের পাওনা পরিশোধে তেমন মনোযোগী ছিলেন না অবসর সুবিধা বোর্ডের সদস্যসচিব অধ্যাপক জাফর আহম্মদ। এই কারণে একই সময়ে কল্যাণ ট্রাস্ট অনেক বেশি শিক্ষকের আবেদন নিষ্পত্তি করলেও পারেনি অবসর সুবিধা বোর্ড।
এ ছাড়া অধ্যাপক জাফর আহম্মদের বিরুদ্ধে শিক্ষকদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করা, সফটওয়্যার জটিলতা সমাধান না করা, অনৈতিক সুবিধার বিনিময়ে আবেদন নিষ্পত্তি করা এবং আবেদন নিষ্পত্তি করতে না পারার জন্য শিক্ষা উপদেষ্টা ও সচিবকে দায়ী করারও অভিযোগ রয়েছে।
২৮ অক্টোবর এ প্রতিবেদকের সামনেও পক্ষাঘাতগ্রস্ত এক শিক্ষকের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন অধ্যাপক জাফর আহম্মদ। বলেন, ‘আমার কাছে এসে লাভ নাই, আপনারা উপদেষ্টা, সচিবের কাছে যান। কারণ, সচিব বোর্ডের চেয়ারম্যান। তিনি সভা ডাকছেন না, এতে আমার কী করার আছে?’
এসব বিষয়ে বক্তব্য জানতে অবসর সুবিধা বোর্ডের কার্যালয়ে গেলে সদস্যসচিব অধ্যাপক জাফর আহম্মদ সব অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, গাড়ির প্রয়োজন বলেই বাজেটে বরাদ্দ রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। আর এ অফিসে কাজ করা যাচ্ছে না, তাই নতুন অফিস ভাড়া নেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে অবসর সুবিধা বোর্ডের মূল সফটওয়্যার অকেজো ছিল। এ জন্য সময়মতো আবেদন করতে পারেননি অনেক শিক্ষক-কর্মচারী। বর্তমানে অবসরের জন্য প্রায় ৬৫ হাজার এবং কল্যাণ সুবিধার জন্য প্রায় ৪০ হাজার আবেদন অনিষ্পন্ন জমা পড়ে আছে।
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে অধ্যাপক জাফর আহম্মদ বলেন, মূল সফটওয়্যার তৈরির কাজ চলছে। তবে আবেদন করার জন্য আপাতত একটি সফটওয়্যার চালু করা হয়েছে। আর মূলত তহবিলসংকটের কারণে সময়মতো আবেদনগুলো নিষ্পত্তি করা যাচ্ছে না।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, তহবিলসংকট ছাড়াও অবসর সুবিধা বোর্ডের সদস্যসচিবের অদক্ষতা ও অনিয়মের কারণেই শিক্ষকেরা সময়মতো প্রাপ্য পাওনা পাচ্ছেন না। কারণ, একই সময়ে কল্যাণ ট্রাস্ট কর্তৃপক্ষ ৫ হাজার ৮০২টি আবেদন নিষ্পত্তি করলেও অবসর সুবিধা বোর্ড করেছে মাত্র ৪ হাজার ৩৪৮টি।
এদিকে আবারও বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের (এমপিওভুক্ত) সরকারের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় আনতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জানা যায়, এতে মুখ্য ভূমিকা পালন করছেন অধ্যাপক জাফর আহম্মদ। এর আগেও ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার এ উদ্যোগ নিয়েছিল কিন্তু শিক্ষকদের আন্দোলনের মুখে তা ভেস্তে যায়।
এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট একাধিক কর্মকর্তা বলেন, কেন যে এই সময়ে আবারও এমন বিতর্কিত উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, তা রহস্যজনক। এর পেছনে সরকারকে বেকায়দায় ফেলার কোনো উদ্যোগ থাকতে পারে।
অবসরপ্রাপ্ত একাধিক শিক্ষক জানান, বছরের পর বছর ভাতা না পেয়ে তাঁরা মানবেতর জীবনযাপন করছেন। ময়মনসিংহের এক শিক্ষক বলেন, ‘আমার মেয়ের বিয়ের সময়ও নিজের টাকাটা তুলতে পারিনি। অথচ শুনি, তারা নতুন গাড়ি কেনা আর নতুন অফিস ভাড়া নেওয়ার পাঁয়তারা করছে?’
আরও খবর পড়ুন:

বছরের পর বছর অবসর সুবিধা ভাতা না পেয়ে নিদারুণ কষ্টে ভুগছেন দেশের হাজারো শিক্ষক-কর্মচারী। তাঁদের অবসর ভাতা দিতে না পারার কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে অর্থসংকটের কথা। অথচ অর্থসংকটের মধ্যেও গাড়ি ক্রয় ও নতুন অফিস ভাড়া নেওয়ার মতো বিলাসী উদ্যোগ নিয়েছে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ড।
অভিযোগ উঠেছে, মূলত বোর্ডের সদস্যসচিব অধ্যাপক মো. জাফর আহম্মদের আগ্রহের কারণেই এই দুই খাতে চলতি অর্থবছরে ১ কোটি ১০ লাখ টাকা বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।
সার্বিক বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন ও অর্থ) মো. মজিবর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। অবশ্যই খোঁজ নেওয়া হবে।’
সারা দেশে এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক-কর্মচারী আছেন সাড়ে পাঁচ লাখের বেশি। এসব শিক্ষক-কর্মচারীর অবসর ও কল্যাণ সুবিধার টাকা দেওয়া হয় দুটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে। এগুলো হলো—বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক ও কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্ট এবং বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক ও কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ড।
সূত্র বলছে, বর্তমানে অবসর সুবিধা বোর্ডের অধীনে সচল দুটি গাড়ি রয়েছে। এর একটি টয়োটা নোহা ও অন্যটি মিতসুবিশি আউটল্যান্ডার। এরপরও ২০২৫-২৬ অর্থবছরে নতুন গাড়ি ক্রয়ের জন্য ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে। নতুন অফিস ভাড়া বাবদ মাসে ৫ লাখ টাকা করে বছরে ৬০ লাখ টাকা বরাদ্দও চাওয়া হয়েছে। এ ছাড়া প্রায় কোটি টাকা খরচ করে নতুন সফটওয়্যার তৈরি করা হচ্ছে।
২০০২ সাল থেকে পলাশী-নীলক্ষেত এলাকায় বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো (ব্যানবেইস) ভবনে মাসে ১ টাকা হারে বছরে ২৪ টাকা করে ভাড়া পরিশোধ করে আসছে দুই দপ্তর (কল্যাণ ট্রাস্ট এবং অবসর সুবিধা বোর্ড)। এখন হঠাৎ করে নতুন অফিস ভাড়া নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে অবসর সুবিধা বোর্ড।
অভিযোগ উঠেছে, এক বছর আগে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে শিক্ষকদের পাওনা পরিশোধে তেমন মনোযোগী ছিলেন না অবসর সুবিধা বোর্ডের সদস্যসচিব অধ্যাপক জাফর আহম্মদ। এই কারণে একই সময়ে কল্যাণ ট্রাস্ট অনেক বেশি শিক্ষকের আবেদন নিষ্পত্তি করলেও পারেনি অবসর সুবিধা বোর্ড।
এ ছাড়া অধ্যাপক জাফর আহম্মদের বিরুদ্ধে শিক্ষকদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করা, সফটওয়্যার জটিলতা সমাধান না করা, অনৈতিক সুবিধার বিনিময়ে আবেদন নিষ্পত্তি করা এবং আবেদন নিষ্পত্তি করতে না পারার জন্য শিক্ষা উপদেষ্টা ও সচিবকে দায়ী করারও অভিযোগ রয়েছে।
২৮ অক্টোবর এ প্রতিবেদকের সামনেও পক্ষাঘাতগ্রস্ত এক শিক্ষকের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন অধ্যাপক জাফর আহম্মদ। বলেন, ‘আমার কাছে এসে লাভ নাই, আপনারা উপদেষ্টা, সচিবের কাছে যান। কারণ, সচিব বোর্ডের চেয়ারম্যান। তিনি সভা ডাকছেন না, এতে আমার কী করার আছে?’
এসব বিষয়ে বক্তব্য জানতে অবসর সুবিধা বোর্ডের কার্যালয়ে গেলে সদস্যসচিব অধ্যাপক জাফর আহম্মদ সব অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, গাড়ির প্রয়োজন বলেই বাজেটে বরাদ্দ রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। আর এ অফিসে কাজ করা যাচ্ছে না, তাই নতুন অফিস ভাড়া নেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে অবসর সুবিধা বোর্ডের মূল সফটওয়্যার অকেজো ছিল। এ জন্য সময়মতো আবেদন করতে পারেননি অনেক শিক্ষক-কর্মচারী। বর্তমানে অবসরের জন্য প্রায় ৬৫ হাজার এবং কল্যাণ সুবিধার জন্য প্রায় ৪০ হাজার আবেদন অনিষ্পন্ন জমা পড়ে আছে।
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে অধ্যাপক জাফর আহম্মদ বলেন, মূল সফটওয়্যার তৈরির কাজ চলছে। তবে আবেদন করার জন্য আপাতত একটি সফটওয়্যার চালু করা হয়েছে। আর মূলত তহবিলসংকটের কারণে সময়মতো আবেদনগুলো নিষ্পত্তি করা যাচ্ছে না।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, তহবিলসংকট ছাড়াও অবসর সুবিধা বোর্ডের সদস্যসচিবের অদক্ষতা ও অনিয়মের কারণেই শিক্ষকেরা সময়মতো প্রাপ্য পাওনা পাচ্ছেন না। কারণ, একই সময়ে কল্যাণ ট্রাস্ট কর্তৃপক্ষ ৫ হাজার ৮০২টি আবেদন নিষ্পত্তি করলেও অবসর সুবিধা বোর্ড করেছে মাত্র ৪ হাজার ৩৪৮টি।
এদিকে আবারও বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের (এমপিওভুক্ত) সরকারের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় আনতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জানা যায়, এতে মুখ্য ভূমিকা পালন করছেন অধ্যাপক জাফর আহম্মদ। এর আগেও ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার এ উদ্যোগ নিয়েছিল কিন্তু শিক্ষকদের আন্দোলনের মুখে তা ভেস্তে যায়।
এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট একাধিক কর্মকর্তা বলেন, কেন যে এই সময়ে আবারও এমন বিতর্কিত উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, তা রহস্যজনক। এর পেছনে সরকারকে বেকায়দায় ফেলার কোনো উদ্যোগ থাকতে পারে।
অবসরপ্রাপ্ত একাধিক শিক্ষক জানান, বছরের পর বছর ভাতা না পেয়ে তাঁরা মানবেতর জীবনযাপন করছেন। ময়মনসিংহের এক শিক্ষক বলেন, ‘আমার মেয়ের বিয়ের সময়ও নিজের টাকাটা তুলতে পারিনি। অথচ শুনি, তারা নতুন গাড়ি কেনা আর নতুন অফিস ভাড়া নেওয়ার পাঁয়তারা করছে?’
আরও খবর পড়ুন:


বর্তমানে অনেক শিক্ষার্থীই উচ্চশিক্ষার জন্য দক্ষিণ কোরিয়ায় পাড়ি জমান। এর কারণ, গবেষণাভিত্তিক পড়াশোনা, উন্নত অর্থনীতি ও প্রযুক্তিগত সুবিধা। দেশটির প্রায় ৪০০ সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আছে। এগুলোতে গবেষণাভিত্তিক পড়াশোনার ওপরই বেশি জোর দেওয়া হয়।
২৪ জুলাই ২০২১
ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে (আইএসইউ) অনুষ্ঠিত হলো ফল-২০২৫ সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাখালী ক্যাম্পাসে এই নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। আইএসইউ উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খানের সভাপতিত্বে এ আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বোর
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার আন্তশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানিয়েছেন।
১ দিন আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ঢাকায় নিজ বাসভবনে মৃত্যু হয় তাঁর।
১ দিন আগে