বিজ্ঞপ্তি
দেশের বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে অটোমেশন বা স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে ভর্তি প্রক্রিয়া চালু হওয়ায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা পছন্দের মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। ফলে তাঁরা এই পেশায় আসতে নিরুৎসাহিত হচ্ছেন। এতে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা হতাশ ও ক্ষুব্ধ। অটোমেশন ভর্তি প্রক্রিয়ার কারণে বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর প্রায় ১২০০ আসন এখনো ফাঁকা পড়ে আছে। সচেতন অভিভাবক এবং বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ অ্যাসোসিয়েশন দাবি করেছে, অটোমেশনের নামে বেসরকারি মেডিকেল খাতকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র চলছে। তাই তারা অটোমেশন পদ্ধতিতে ভর্তি প্রক্রিয়া বাতিলের দাবি জানিয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষ থেকে মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস ভর্তিতে অটোমেশন বা স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতি চালু হয়। এই পদ্ধতিতে সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজে মেধাতালিকার ভিত্তিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। শিক্ষার্থীরা তাদের পছন্দের কলেজগুলো বেছে নিতে পারেন না। প্রথমে শিক্ষার্থীদের ৫টি মেডিকেল কলেজে ভর্তির চয়েস রাখা হয়েছিল। পরে এই নীতি পরিবর্তন করে ছেলেদের জন্য ৬০টি এবং মেয়েদের জন্য ৬৬টি চয়েস রাখা হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ তথ্যমতে, ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে প্রায় ১২০০ আসন এখনো শূন্য পড়ে রয়েছে। অথচ অটোমেশন চালুর আগে বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে একটিও আসন ফাঁকা থাকত না। তখন প্রতিবছর গড়ে ৫৭ হাজার শিক্ষার্থী পাস করলেও সব সিট পূর্ণ হতো। বর্তমানে যদিও প্রতিবছর প্রায় ৫৫ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করছে, তবু উল্লেখযোগ্যসংখ্যক সিট খালি রয়ে যাচ্ছে।
বিশ্লেষকদের মতে, অটোমেশন পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীদের কলেজ নির্বাচন করার সুযোগ সীমিত হয়ে গেছে। বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে নির্দিষ্ট অ্যালগরিদম ও সিরিয়ালের ভিত্তিতে। এতে রাজধানীতে বসবাসকারী শিক্ষার্থীদের পাঠানো হচ্ছে গ্রামীণ এলাকার কলেজে, এবং অনেক মফস্বলের শিক্ষার্থীকে দেওয়া হচ্ছে ঢাকার অভিজাত মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ—যা বাস্তবতা ও সক্ষমতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। ফলে অনেকেই বরাদ্দ পাওয়া কলেজে ভর্তি না হয়ে অপেক্ষা করছেন বা উচ্চশিক্ষা থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন। এতে প্রতিষ্ঠানগুলো সংকটে পড়ছে এবং এর প্রভাব পড়ছে চিকিৎসাশিক্ষা কার্যক্রমেও।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তৈরি ভর্তি-ইচ্ছুক তালিকায় দেখা গেছে, রাজধানীতে বেড়ে ওঠা শিক্ষার্থীরা ঢাকার বাইরে গ্রামগঞ্জের কোনো মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। এ ক্ষেত্রে অনেক শিক্ষার্থীর পরিবার সেখানে ভর্তি করতে চাইছে না, যেখানে মানিয়ে নেওয়া তাঁদের সন্তানের পক্ষে কষ্টসাধ্য। আবার মফস্বলের অনেকে রাজধানীতে পড়ার সুযোগ পেয়েছেন, কিন্তু এখানকার ব্যয় বহন তাঁদের পক্ষে কঠিন। এভাবে অটোমেশন পদ্ধতি একাধিক শিক্ষার্থীর ডাক্তার হওয়ার ইচ্ছা নিমেষেই শেষ করে দিচ্ছে।
অটোমেশন পদ্ধতির কারণে বিদেশি শিক্ষার্থীরাও বাংলাদেশে চিকিৎসাশিক্ষা গ্রহণে আগ্রহ হারাচ্ছেন। অটোমেশন চালু করার আগে ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কাসহ বিভিন্ন দেশ থেকে পর্যাপ্ত শিক্ষার্থীরা ডাক্তারি পড়তে আসতেন। অটোমেশন কাউকে তার ইচ্ছামতো খুশি করতে পারছে না। ফলে বিদেশি শিক্ষার্থীরাও বাংলাদেশে মেডিকেলে ভর্তি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী, বিগত ২০২১-২২ এবং ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে বিদেশি শিক্ষার্থী ৪৫ শতাংশ সম্পূর্ণ হয়েছে। কিন্তু ২০২৩-২৪ এবং ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে কাঙ্ক্ষিত শিক্ষার্থী পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে রাষ্ট্রীয়ভাবে মেডিকেল শিক্ষা খাত থেকে কাঙ্ক্ষিত বৈদেশিক মুদ্রা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে দেশ।
একজন অভিভাবক ক্ষুব্ধ হয়ে জানান, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সরকারি মেডিকেল কলেজের ক্ষেত্রে ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি চালু করতে পারে, কিন্তু বেসরকারি ক্ষেত্রে অটোমেশন মানেই মানুষের অধিকার হরণ করা। যারা বেসরকারি কলেজে পড়বে, তারা টাকা দিয়েই পড়বে, যেখানে খুশি সেখানেই পড়বে। এটা নিয়ে সরকারের হস্তক্ষেপ করা উচিত নয়।
এ বিষয়ে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. মুহাম্মদ আবদুস সবুর বলেন, অটোমেশনের নামে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তিতে বড় বোঝা চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এটা নিয়ে শিক্ষার্থী, অভিভাবক, মালিকপক্ষ এমনকি চিকিৎসকদের মধ্যেও অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। এই পদ্ধতি যেন বেসরকারি মেডিকেল সেক্টর ধ্বংসের হাতিয়ার না হয়, সেটি লক্ষ রাখতে হবে।
মুহাম্মদ আবদুস সবুর আরও বলেন, ‘অটোমেশন পদ্ধতিতে মেডিকেলে ভর্তি দীর্ঘ প্রক্রিয়া। অনেক মেধাবী পছন্দের কলেজ না পেয়ে দেশের বাইরে চলে যাচ্ছেন। সুতরাং সব পক্ষের সুবিধার জন্য পুরোনো পদ্ধতিতে ফিরে যাওয়া যেতে পারে বলে আমি মনে করি।’
দেশের বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে অটোমেশন বা স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে ভর্তি প্রক্রিয়া চালু হওয়ায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা পছন্দের মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। ফলে তাঁরা এই পেশায় আসতে নিরুৎসাহিত হচ্ছেন। এতে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা হতাশ ও ক্ষুব্ধ। অটোমেশন ভর্তি প্রক্রিয়ার কারণে বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর প্রায় ১২০০ আসন এখনো ফাঁকা পড়ে আছে। সচেতন অভিভাবক এবং বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ অ্যাসোসিয়েশন দাবি করেছে, অটোমেশনের নামে বেসরকারি মেডিকেল খাতকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র চলছে। তাই তারা অটোমেশন পদ্ধতিতে ভর্তি প্রক্রিয়া বাতিলের দাবি জানিয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষ থেকে মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস ভর্তিতে অটোমেশন বা স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতি চালু হয়। এই পদ্ধতিতে সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজে মেধাতালিকার ভিত্তিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। শিক্ষার্থীরা তাদের পছন্দের কলেজগুলো বেছে নিতে পারেন না। প্রথমে শিক্ষার্থীদের ৫টি মেডিকেল কলেজে ভর্তির চয়েস রাখা হয়েছিল। পরে এই নীতি পরিবর্তন করে ছেলেদের জন্য ৬০টি এবং মেয়েদের জন্য ৬৬টি চয়েস রাখা হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ তথ্যমতে, ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে প্রায় ১২০০ আসন এখনো শূন্য পড়ে রয়েছে। অথচ অটোমেশন চালুর আগে বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে একটিও আসন ফাঁকা থাকত না। তখন প্রতিবছর গড়ে ৫৭ হাজার শিক্ষার্থী পাস করলেও সব সিট পূর্ণ হতো। বর্তমানে যদিও প্রতিবছর প্রায় ৫৫ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করছে, তবু উল্লেখযোগ্যসংখ্যক সিট খালি রয়ে যাচ্ছে।
বিশ্লেষকদের মতে, অটোমেশন পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীদের কলেজ নির্বাচন করার সুযোগ সীমিত হয়ে গেছে। বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে নির্দিষ্ট অ্যালগরিদম ও সিরিয়ালের ভিত্তিতে। এতে রাজধানীতে বসবাসকারী শিক্ষার্থীদের পাঠানো হচ্ছে গ্রামীণ এলাকার কলেজে, এবং অনেক মফস্বলের শিক্ষার্থীকে দেওয়া হচ্ছে ঢাকার অভিজাত মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ—যা বাস্তবতা ও সক্ষমতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। ফলে অনেকেই বরাদ্দ পাওয়া কলেজে ভর্তি না হয়ে অপেক্ষা করছেন বা উচ্চশিক্ষা থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন। এতে প্রতিষ্ঠানগুলো সংকটে পড়ছে এবং এর প্রভাব পড়ছে চিকিৎসাশিক্ষা কার্যক্রমেও।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তৈরি ভর্তি-ইচ্ছুক তালিকায় দেখা গেছে, রাজধানীতে বেড়ে ওঠা শিক্ষার্থীরা ঢাকার বাইরে গ্রামগঞ্জের কোনো মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। এ ক্ষেত্রে অনেক শিক্ষার্থীর পরিবার সেখানে ভর্তি করতে চাইছে না, যেখানে মানিয়ে নেওয়া তাঁদের সন্তানের পক্ষে কষ্টসাধ্য। আবার মফস্বলের অনেকে রাজধানীতে পড়ার সুযোগ পেয়েছেন, কিন্তু এখানকার ব্যয় বহন তাঁদের পক্ষে কঠিন। এভাবে অটোমেশন পদ্ধতি একাধিক শিক্ষার্থীর ডাক্তার হওয়ার ইচ্ছা নিমেষেই শেষ করে দিচ্ছে।
অটোমেশন পদ্ধতির কারণে বিদেশি শিক্ষার্থীরাও বাংলাদেশে চিকিৎসাশিক্ষা গ্রহণে আগ্রহ হারাচ্ছেন। অটোমেশন চালু করার আগে ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কাসহ বিভিন্ন দেশ থেকে পর্যাপ্ত শিক্ষার্থীরা ডাক্তারি পড়তে আসতেন। অটোমেশন কাউকে তার ইচ্ছামতো খুশি করতে পারছে না। ফলে বিদেশি শিক্ষার্থীরাও বাংলাদেশে মেডিকেলে ভর্তি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী, বিগত ২০২১-২২ এবং ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে বিদেশি শিক্ষার্থী ৪৫ শতাংশ সম্পূর্ণ হয়েছে। কিন্তু ২০২৩-২৪ এবং ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে কাঙ্ক্ষিত শিক্ষার্থী পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে রাষ্ট্রীয়ভাবে মেডিকেল শিক্ষা খাত থেকে কাঙ্ক্ষিত বৈদেশিক মুদ্রা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে দেশ।
একজন অভিভাবক ক্ষুব্ধ হয়ে জানান, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সরকারি মেডিকেল কলেজের ক্ষেত্রে ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি চালু করতে পারে, কিন্তু বেসরকারি ক্ষেত্রে অটোমেশন মানেই মানুষের অধিকার হরণ করা। যারা বেসরকারি কলেজে পড়বে, তারা টাকা দিয়েই পড়বে, যেখানে খুশি সেখানেই পড়বে। এটা নিয়ে সরকারের হস্তক্ষেপ করা উচিত নয়।
এ বিষয়ে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. মুহাম্মদ আবদুস সবুর বলেন, অটোমেশনের নামে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তিতে বড় বোঝা চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এটা নিয়ে শিক্ষার্থী, অভিভাবক, মালিকপক্ষ এমনকি চিকিৎসকদের মধ্যেও অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। এই পদ্ধতি যেন বেসরকারি মেডিকেল সেক্টর ধ্বংসের হাতিয়ার না হয়, সেটি লক্ষ রাখতে হবে।
মুহাম্মদ আবদুস সবুর আরও বলেন, ‘অটোমেশন পদ্ধতিতে মেডিকেলে ভর্তি দীর্ঘ প্রক্রিয়া। অনেক মেধাবী পছন্দের কলেজ না পেয়ে দেশের বাইরে চলে যাচ্ছেন। সুতরাং সব পক্ষের সুবিধার জন্য পুরোনো পদ্ধতিতে ফিরে যাওয়া যেতে পারে বলে আমি মনে করি।’
আন্তর্জাতিক পরীক্ষা বোর্ড অক্সফোর্ডএকিউএ প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে বিজ্ঞানবিষয়ক শিক্ষক প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আয়োজন করেছে। রাজধানীর হোটেল সারিনায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ কর্মসূচিতে দেশের শীর্ষ ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলোর শতাধিক শিক্ষক অংশ নেন।
১১ ঘণ্টা আগেএমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতা মূল বেতনের ৫ শতাংশ অথবা সর্বনিম্ন ২ হাজার টাকা করেছে সরকার। এদিকে এই বাড়িয়ে দেওয়া ভাতা প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষকেরা।
১৬ ঘণ্টা আগেএ বছর ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন করছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি)। ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান, স্বপ্ন জয়ে অটল প্রাণ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে শিক্ষা ও গবেষণার নতুন দিগন্তে পা বাড়াচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ১৮৫৮ সালে পুরান ঢাকায় ‘ব্রাহ্ম স্কুল’ হিসেবে যাত্রা শুরু করে। ১৮৭২ সালে নাম পরিবর্তনের পর হয় জগন্নাথ স্কুল।
১৭ ঘণ্টা আগেঘরের ভেতর সাজানো দৃষ্টিনন্দন নানা পুরস্কার। এর কোনোটিতে লেখা ইংরেজি, আবার কোনোটিতে হিন্দি। স্মারকের গায়ে ঝলমল করছে সোনালি অক্ষরে লেখা একটি নাম—নিশিতা নাজনীন নীলা। কৃষিতে সম্পৃক্ত থাকার অংশ হিসেবে নীলার হাতে উঠেছে এসব পুরস্কার।
১৭ ঘণ্টা আগে