সামিহা হোসাইন

ইংরেজিতে লেখা কিংবা কথা বলার দক্ষতা অর্জনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বাক্যকে বিস্তারিত ও সুবিন্যস্তভাবে উপস্থাপন করা। অনেক সময় আমরা সাধারণ বাক্য ব্যবহার করি, যা খুব সীমিত তথ্য দেয়। তবে ইংরেজি বাক্য বড় করার কিছু সহজ কৌশল রয়েছে; যা আমাদের লিখন বা কথা বলার গভীরতা ও সৌন্দর্য বাড়াতে সাহায্য করে। নিচে এমন কিছু কৌশল সম্পর্কে আলোচনা করা হলো–
বিস্তারিত ব্যাখ্যা যোগ করা
একটি সাধারণ বাক্যকে আরও অর্থপূর্ণ এবং বিস্তারিত বানাতে, আপনি তার সঙ্গে অতিরিক্ত তথ্য বা ব্যাখ্যা যোগ করতে পারেন। এটি বাক্যের মান উন্নত করে এবং শ্রোতার মনোযোগ আকর্ষণ করে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: She is a student. বড় বাক্য: She is a dedicated student who works hard every day to achieve her academic goals and dreams. এখানে ‘who works hard every day to achieve her academic goals and dreams’ এই অংশ বাক্যটিকে বিস্তারিত ও গভীর করেছে।
অবজেক্ট এবং অ্যাডজেকটিভ ব্যবহার
একটি বাক্যে নতুন অবজেক্ট বা অ্যাডজেকটিভ যোগ করলে তা আরও তথ্যপূর্ণ ও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে। অ্যাডজেকটিভ দিয়ে বস্তু বা বিষয় সম্পর্কে অধিক বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া সম্ভব। উদাহরণ: ছোট বাক্য: The book is interesting. বড় বাক্য: The book, filled with thrilling twists and captivating characters, is incredibly interesting. এখানে অ্যাডজেকটিভ এবং বিশেষণমূলক বাক্যাংশ দিয়ে বইটির সম্পর্কে আরও তথ্য যোগ করা হয়েছে।
সাব-অর্ডিনেট ও রিলেটিভ ক্লজ ব্যবহার
বাক্যকে দীর্ঘ ও বিস্তারিত করতে সাব-অর্ডিনেট বা রিলেটিভ ক্লজ ব্যবহার করা যায়। এটি বাক্যের দুটি অংশের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করে এবং তথ্যের গভীরতা বাড়ায়। উদাহরণ: ছোট বাক্য: He studied hard. বড় বাক্য: He studied hard because he wanted to pass the exam with flying colors, which was very important for his future. এখানে ‘because he wanted to pass the exam’ এবং’ which was very important for his future’ এই ক্লজ দুটি বাক্যকে বিশদ করেছে।
অ্যাডভার্ব বা ফ্রেজ যোগ করা
বাক্যের কোনো ক্রিয়ার গতি বা অবস্থা বোঝানোর জন্য অ্যাডভার্ব বা ফ্রেজ যোগ করা যায়, যা বাক্যকে আরও বিস্তারিত ও প্রসারিত করে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: She runs fast. বড় বাক্য: She runs incredibly fast, almost as if she is racing against time itself. এখানে ‘incredibly fast’ এবং ‘almost as if she is racing against time itself’ এই অংশ দুটি বাক্যটি আরও জীবন্ত এবং বিস্তারিত করেছে।
প্রিপোজিশনাল ফ্রেজ ব্যবহার
প্রিপোজিশনাল ফ্রেজ যোগ করে বাক্যটিকে আরও গভীর ও পরিষ্কারভাবে উপস্থাপন করা যায়। এটি বিষয়বস্তুর অবস্থান বা অন্যান্য সম্পর্ক বোঝাতে সাহায্য করে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: I went to the store. বড় বাক্য: I went to the store near the park, hoping to find the special items I needed for the evening party. এখানে ‘near the park’ এবং ‘hoping to find the special items I needed for the evening party’ এই তথ্যগুলো বাক্যটিকে বিস্তৃত করেছে।
প্যারালাল কনস্ট্রাকশন ব্যবহার
একই ধরনের গ্রামাটিক্যাল কাঠামো ব্যবহার করে বাক্যকে বড় করা যায়। এটি বাক্যকে আরও সমান ও সুবিন্যস্ত করে তোলে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: She sings well. বড় বাক্য: She sings well, dances gracefully, and acts with passion. এখানে একাধিক ক্রিয়া ব্যবহার করে বাক্যটি আরও সমৃদ্ধ ও সুন্দর হয়েছে।
ইংরেজি বাক্য বড় করার এসব কৌশল আমাদের ভাষাকে আরও বিস্তারিত, তথ্যপূর্ণ ও সৃজনশীল করে তোলে। শুধু বাক্য বড় করার জন্য নয়, এই কৌশলগুলো আপনার লেখনীর গুণগত মান এবং বাক্যগঠনে নতুন মাত্রা যোগ করতে সহায়ক হবে। এ কৌশলগুলো প্রয়োগ করে আপনার ভাষা দক্ষতা আরও উন্নত করতে পারেন।

ইংরেজিতে লেখা কিংবা কথা বলার দক্ষতা অর্জনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বাক্যকে বিস্তারিত ও সুবিন্যস্তভাবে উপস্থাপন করা। অনেক সময় আমরা সাধারণ বাক্য ব্যবহার করি, যা খুব সীমিত তথ্য দেয়। তবে ইংরেজি বাক্য বড় করার কিছু সহজ কৌশল রয়েছে; যা আমাদের লিখন বা কথা বলার গভীরতা ও সৌন্দর্য বাড়াতে সাহায্য করে। নিচে এমন কিছু কৌশল সম্পর্কে আলোচনা করা হলো–
বিস্তারিত ব্যাখ্যা যোগ করা
একটি সাধারণ বাক্যকে আরও অর্থপূর্ণ এবং বিস্তারিত বানাতে, আপনি তার সঙ্গে অতিরিক্ত তথ্য বা ব্যাখ্যা যোগ করতে পারেন। এটি বাক্যের মান উন্নত করে এবং শ্রোতার মনোযোগ আকর্ষণ করে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: She is a student. বড় বাক্য: She is a dedicated student who works hard every day to achieve her academic goals and dreams. এখানে ‘who works hard every day to achieve her academic goals and dreams’ এই অংশ বাক্যটিকে বিস্তারিত ও গভীর করেছে।
অবজেক্ট এবং অ্যাডজেকটিভ ব্যবহার
একটি বাক্যে নতুন অবজেক্ট বা অ্যাডজেকটিভ যোগ করলে তা আরও তথ্যপূর্ণ ও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে। অ্যাডজেকটিভ দিয়ে বস্তু বা বিষয় সম্পর্কে অধিক বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া সম্ভব। উদাহরণ: ছোট বাক্য: The book is interesting. বড় বাক্য: The book, filled with thrilling twists and captivating characters, is incredibly interesting. এখানে অ্যাডজেকটিভ এবং বিশেষণমূলক বাক্যাংশ দিয়ে বইটির সম্পর্কে আরও তথ্য যোগ করা হয়েছে।
সাব-অর্ডিনেট ও রিলেটিভ ক্লজ ব্যবহার
বাক্যকে দীর্ঘ ও বিস্তারিত করতে সাব-অর্ডিনেট বা রিলেটিভ ক্লজ ব্যবহার করা যায়। এটি বাক্যের দুটি অংশের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করে এবং তথ্যের গভীরতা বাড়ায়। উদাহরণ: ছোট বাক্য: He studied hard. বড় বাক্য: He studied hard because he wanted to pass the exam with flying colors, which was very important for his future. এখানে ‘because he wanted to pass the exam’ এবং’ which was very important for his future’ এই ক্লজ দুটি বাক্যকে বিশদ করেছে।
অ্যাডভার্ব বা ফ্রেজ যোগ করা
বাক্যের কোনো ক্রিয়ার গতি বা অবস্থা বোঝানোর জন্য অ্যাডভার্ব বা ফ্রেজ যোগ করা যায়, যা বাক্যকে আরও বিস্তারিত ও প্রসারিত করে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: She runs fast. বড় বাক্য: She runs incredibly fast, almost as if she is racing against time itself. এখানে ‘incredibly fast’ এবং ‘almost as if she is racing against time itself’ এই অংশ দুটি বাক্যটি আরও জীবন্ত এবং বিস্তারিত করেছে।
প্রিপোজিশনাল ফ্রেজ ব্যবহার
প্রিপোজিশনাল ফ্রেজ যোগ করে বাক্যটিকে আরও গভীর ও পরিষ্কারভাবে উপস্থাপন করা যায়। এটি বিষয়বস্তুর অবস্থান বা অন্যান্য সম্পর্ক বোঝাতে সাহায্য করে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: I went to the store. বড় বাক্য: I went to the store near the park, hoping to find the special items I needed for the evening party. এখানে ‘near the park’ এবং ‘hoping to find the special items I needed for the evening party’ এই তথ্যগুলো বাক্যটিকে বিস্তৃত করেছে।
প্যারালাল কনস্ট্রাকশন ব্যবহার
একই ধরনের গ্রামাটিক্যাল কাঠামো ব্যবহার করে বাক্যকে বড় করা যায়। এটি বাক্যকে আরও সমান ও সুবিন্যস্ত করে তোলে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: She sings well. বড় বাক্য: She sings well, dances gracefully, and acts with passion. এখানে একাধিক ক্রিয়া ব্যবহার করে বাক্যটি আরও সমৃদ্ধ ও সুন্দর হয়েছে।
ইংরেজি বাক্য বড় করার এসব কৌশল আমাদের ভাষাকে আরও বিস্তারিত, তথ্যপূর্ণ ও সৃজনশীল করে তোলে। শুধু বাক্য বড় করার জন্য নয়, এই কৌশলগুলো আপনার লেখনীর গুণগত মান এবং বাক্যগঠনে নতুন মাত্রা যোগ করতে সহায়ক হবে। এ কৌশলগুলো প্রয়োগ করে আপনার ভাষা দক্ষতা আরও উন্নত করতে পারেন।
সামিহা হোসাইন

ইংরেজিতে লেখা কিংবা কথা বলার দক্ষতা অর্জনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বাক্যকে বিস্তারিত ও সুবিন্যস্তভাবে উপস্থাপন করা। অনেক সময় আমরা সাধারণ বাক্য ব্যবহার করি, যা খুব সীমিত তথ্য দেয়। তবে ইংরেজি বাক্য বড় করার কিছু সহজ কৌশল রয়েছে; যা আমাদের লিখন বা কথা বলার গভীরতা ও সৌন্দর্য বাড়াতে সাহায্য করে। নিচে এমন কিছু কৌশল সম্পর্কে আলোচনা করা হলো–
বিস্তারিত ব্যাখ্যা যোগ করা
একটি সাধারণ বাক্যকে আরও অর্থপূর্ণ এবং বিস্তারিত বানাতে, আপনি তার সঙ্গে অতিরিক্ত তথ্য বা ব্যাখ্যা যোগ করতে পারেন। এটি বাক্যের মান উন্নত করে এবং শ্রোতার মনোযোগ আকর্ষণ করে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: She is a student. বড় বাক্য: She is a dedicated student who works hard every day to achieve her academic goals and dreams. এখানে ‘who works hard every day to achieve her academic goals and dreams’ এই অংশ বাক্যটিকে বিস্তারিত ও গভীর করেছে।
অবজেক্ট এবং অ্যাডজেকটিভ ব্যবহার
একটি বাক্যে নতুন অবজেক্ট বা অ্যাডজেকটিভ যোগ করলে তা আরও তথ্যপূর্ণ ও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে। অ্যাডজেকটিভ দিয়ে বস্তু বা বিষয় সম্পর্কে অধিক বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া সম্ভব। উদাহরণ: ছোট বাক্য: The book is interesting. বড় বাক্য: The book, filled with thrilling twists and captivating characters, is incredibly interesting. এখানে অ্যাডজেকটিভ এবং বিশেষণমূলক বাক্যাংশ দিয়ে বইটির সম্পর্কে আরও তথ্য যোগ করা হয়েছে।
সাব-অর্ডিনেট ও রিলেটিভ ক্লজ ব্যবহার
বাক্যকে দীর্ঘ ও বিস্তারিত করতে সাব-অর্ডিনেট বা রিলেটিভ ক্লজ ব্যবহার করা যায়। এটি বাক্যের দুটি অংশের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করে এবং তথ্যের গভীরতা বাড়ায়। উদাহরণ: ছোট বাক্য: He studied hard. বড় বাক্য: He studied hard because he wanted to pass the exam with flying colors, which was very important for his future. এখানে ‘because he wanted to pass the exam’ এবং’ which was very important for his future’ এই ক্লজ দুটি বাক্যকে বিশদ করেছে।
অ্যাডভার্ব বা ফ্রেজ যোগ করা
বাক্যের কোনো ক্রিয়ার গতি বা অবস্থা বোঝানোর জন্য অ্যাডভার্ব বা ফ্রেজ যোগ করা যায়, যা বাক্যকে আরও বিস্তারিত ও প্রসারিত করে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: She runs fast. বড় বাক্য: She runs incredibly fast, almost as if she is racing against time itself. এখানে ‘incredibly fast’ এবং ‘almost as if she is racing against time itself’ এই অংশ দুটি বাক্যটি আরও জীবন্ত এবং বিস্তারিত করেছে।
প্রিপোজিশনাল ফ্রেজ ব্যবহার
প্রিপোজিশনাল ফ্রেজ যোগ করে বাক্যটিকে আরও গভীর ও পরিষ্কারভাবে উপস্থাপন করা যায়। এটি বিষয়বস্তুর অবস্থান বা অন্যান্য সম্পর্ক বোঝাতে সাহায্য করে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: I went to the store. বড় বাক্য: I went to the store near the park, hoping to find the special items I needed for the evening party. এখানে ‘near the park’ এবং ‘hoping to find the special items I needed for the evening party’ এই তথ্যগুলো বাক্যটিকে বিস্তৃত করেছে।
প্যারালাল কনস্ট্রাকশন ব্যবহার
একই ধরনের গ্রামাটিক্যাল কাঠামো ব্যবহার করে বাক্যকে বড় করা যায়। এটি বাক্যকে আরও সমান ও সুবিন্যস্ত করে তোলে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: She sings well. বড় বাক্য: She sings well, dances gracefully, and acts with passion. এখানে একাধিক ক্রিয়া ব্যবহার করে বাক্যটি আরও সমৃদ্ধ ও সুন্দর হয়েছে।
ইংরেজি বাক্য বড় করার এসব কৌশল আমাদের ভাষাকে আরও বিস্তারিত, তথ্যপূর্ণ ও সৃজনশীল করে তোলে। শুধু বাক্য বড় করার জন্য নয়, এই কৌশলগুলো আপনার লেখনীর গুণগত মান এবং বাক্যগঠনে নতুন মাত্রা যোগ করতে সহায়ক হবে। এ কৌশলগুলো প্রয়োগ করে আপনার ভাষা দক্ষতা আরও উন্নত করতে পারেন।

ইংরেজিতে লেখা কিংবা কথা বলার দক্ষতা অর্জনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বাক্যকে বিস্তারিত ও সুবিন্যস্তভাবে উপস্থাপন করা। অনেক সময় আমরা সাধারণ বাক্য ব্যবহার করি, যা খুব সীমিত তথ্য দেয়। তবে ইংরেজি বাক্য বড় করার কিছু সহজ কৌশল রয়েছে; যা আমাদের লিখন বা কথা বলার গভীরতা ও সৌন্দর্য বাড়াতে সাহায্য করে। নিচে এমন কিছু কৌশল সম্পর্কে আলোচনা করা হলো–
বিস্তারিত ব্যাখ্যা যোগ করা
একটি সাধারণ বাক্যকে আরও অর্থপূর্ণ এবং বিস্তারিত বানাতে, আপনি তার সঙ্গে অতিরিক্ত তথ্য বা ব্যাখ্যা যোগ করতে পারেন। এটি বাক্যের মান উন্নত করে এবং শ্রোতার মনোযোগ আকর্ষণ করে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: She is a student. বড় বাক্য: She is a dedicated student who works hard every day to achieve her academic goals and dreams. এখানে ‘who works hard every day to achieve her academic goals and dreams’ এই অংশ বাক্যটিকে বিস্তারিত ও গভীর করেছে।
অবজেক্ট এবং অ্যাডজেকটিভ ব্যবহার
একটি বাক্যে নতুন অবজেক্ট বা অ্যাডজেকটিভ যোগ করলে তা আরও তথ্যপূর্ণ ও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে। অ্যাডজেকটিভ দিয়ে বস্তু বা বিষয় সম্পর্কে অধিক বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া সম্ভব। উদাহরণ: ছোট বাক্য: The book is interesting. বড় বাক্য: The book, filled with thrilling twists and captivating characters, is incredibly interesting. এখানে অ্যাডজেকটিভ এবং বিশেষণমূলক বাক্যাংশ দিয়ে বইটির সম্পর্কে আরও তথ্য যোগ করা হয়েছে।
সাব-অর্ডিনেট ও রিলেটিভ ক্লজ ব্যবহার
বাক্যকে দীর্ঘ ও বিস্তারিত করতে সাব-অর্ডিনেট বা রিলেটিভ ক্লজ ব্যবহার করা যায়। এটি বাক্যের দুটি অংশের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করে এবং তথ্যের গভীরতা বাড়ায়। উদাহরণ: ছোট বাক্য: He studied hard. বড় বাক্য: He studied hard because he wanted to pass the exam with flying colors, which was very important for his future. এখানে ‘because he wanted to pass the exam’ এবং’ which was very important for his future’ এই ক্লজ দুটি বাক্যকে বিশদ করেছে।
অ্যাডভার্ব বা ফ্রেজ যোগ করা
বাক্যের কোনো ক্রিয়ার গতি বা অবস্থা বোঝানোর জন্য অ্যাডভার্ব বা ফ্রেজ যোগ করা যায়, যা বাক্যকে আরও বিস্তারিত ও প্রসারিত করে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: She runs fast. বড় বাক্য: She runs incredibly fast, almost as if she is racing against time itself. এখানে ‘incredibly fast’ এবং ‘almost as if she is racing against time itself’ এই অংশ দুটি বাক্যটি আরও জীবন্ত এবং বিস্তারিত করেছে।
প্রিপোজিশনাল ফ্রেজ ব্যবহার
প্রিপোজিশনাল ফ্রেজ যোগ করে বাক্যটিকে আরও গভীর ও পরিষ্কারভাবে উপস্থাপন করা যায়। এটি বিষয়বস্তুর অবস্থান বা অন্যান্য সম্পর্ক বোঝাতে সাহায্য করে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: I went to the store. বড় বাক্য: I went to the store near the park, hoping to find the special items I needed for the evening party. এখানে ‘near the park’ এবং ‘hoping to find the special items I needed for the evening party’ এই তথ্যগুলো বাক্যটিকে বিস্তৃত করেছে।
প্যারালাল কনস্ট্রাকশন ব্যবহার
একই ধরনের গ্রামাটিক্যাল কাঠামো ব্যবহার করে বাক্যকে বড় করা যায়। এটি বাক্যকে আরও সমান ও সুবিন্যস্ত করে তোলে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: She sings well. বড় বাক্য: She sings well, dances gracefully, and acts with passion. এখানে একাধিক ক্রিয়া ব্যবহার করে বাক্যটি আরও সমৃদ্ধ ও সুন্দর হয়েছে।
ইংরেজি বাক্য বড় করার এসব কৌশল আমাদের ভাষাকে আরও বিস্তারিত, তথ্যপূর্ণ ও সৃজনশীল করে তোলে। শুধু বাক্য বড় করার জন্য নয়, এই কৌশলগুলো আপনার লেখনীর গুণগত মান এবং বাক্যগঠনে নতুন মাত্রা যোগ করতে সহায়ক হবে। এ কৌশলগুলো প্রয়োগ করে আপনার ভাষা দক্ষতা আরও উন্নত করতে পারেন।

দেশের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল এবং ডেন্টাল কলেজে ব্যাচেলর অব মেডিসিন অ্যান্ড ব্যাচেলর অব সার্জারি (এমবিবিএস) এবং ব্যাচেলর অব ডেন্টাল সার্জারি (বিডিএস) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফল আগামীকাল রোববার প্রকাশ হতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগে
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ১৯টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক প্রথমবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু হচ্ছে বুধবার (১০ ডিসেম্বর) থেকে। আগামী ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদনের প্রক্রিয়া চলবে। এবার সেকেন্ড টাইমেও ভর্তির আবেদনের সুযোগ রাখা হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
অ্যাডমিশন জার্নিটা জীবনের সবচেয়ে ক্রান্তীয় সময়ের একটি। কেননা অনেক শিক্ষার্থী এ পর্যায়ে এসে হাবুডুবু খান। হতাশায় ভোগেন। এই স্টেজে করণীয়-বর্জনীয় বিষয়গুলো ঠিক করতে করতেই সময় পার হয়ে যায়। সুতরাং উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে প্রবেশের এই পরীক্ষায় ভালো করার জন্য প্রথম দরকার প্রশ্নব্যাংক বিশ্লেষণ করে...
১ দিন আগে
ইতালিতে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখা শিক্ষার্থীদের জন্য বড় সুখবর। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে ইউনিভার্সিটি অব জেনোয়ায় বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি...
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল এবং ডেন্টাল কলেজে ব্যাচেলর অব মেডিসিন অ্যান্ড ব্যাচেলর অব সার্জারি (এমবিবিএস) এবং ব্যাচেলর অব ডেন্টাল সার্জারি (বিডিএস) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফল আগামীকাল রোববার প্রকাশ হতে পারে।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আগামীকাল রোববার ফলাফল প্রকাশ করা সম্ভব না হলে সোমবারের মধ্যেই তা প্রকাশের চেষ্টা চলছে।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন শনিবার গণমাধ্যমকে বলেন, ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রস্তুতের কাজ চলমান রয়েছে। নির্দিষ্ট তারিখ বলা কঠিন। তবে ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ফলাফল প্রকাশের চেষ্টা চলছে। রোববার ফল প্রকাশ করা সম্ভব না হলে সোমবার দেওয়ার উদ্যোগ থাকবে। যেহেতু সোমবারের পরদিন মঙ্গলবার মহান বিজয় দিবসের ছুটি, তাই সোমবারের মধ্যেই ফল প্রকাশের চেষ্টা করা হচ্ছে।
এর আগে গতকাল শুক্রবার ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্সের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকাল ১০টা থেকে দেশের ১৭টি কেন্দ্র ও ৪৯টি ভেন্যুতে একযোগে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ফলাফলের অপেক্ষায় রয়েছেন পরীক্ষার্থীরা।
তথ্য অনুযায়ী, মোট ১৩ হাজার ৫১টি আসনের বিপরীতে এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্সের ভর্তি পরীক্ষায় এ বছর আবেদন করেছেন ১ লাখ ২২ হাজার ৬৩২ জন। এর মধ্যে ৪৯ হাজার ২৮ জন ছাত্র এবং ৭৩ হাজার ৬০৪ জন ছাত্রী।
মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, সাধারণত ভর্তি পরীক্ষার ফল ৭২ থেকে ৯৬ ঘণ্টার মধ্যে প্রকাশ করা হয়। এবারও নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যেই ফল প্রকাশ করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এ বছর প্রথমবারের মতো এমবিবিএস ও বিডিএসের ভর্তি পরীক্ষা একসঙ্গে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর আগে এই দুটি কোর্সের জন্য আলাদাভাবে পরীক্ষা নেওয়া হতো।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে মোট আসন রয়েছে ১৩ হাজার ৫১টি। এর মধ্যে সরকারি মেডিকেল কলেজে ৫ হাজার ১০০টি এবং সরকারি ডেন্টাল ইউনিটে ৫৪৫টি আসন রয়েছে। বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ৬ হাজার ১টি এবং বেসরকারি ডেন্টাল কলেজে ১ হাজার ৪০৫টি আসন রয়েছে। ফলে এমবিবিএস কোর্সে মোট আসন ১১ হাজার ১০১টি এবং বিডিএস কোর্সে ১ হাজার ৯৫০টি।

দেশের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল এবং ডেন্টাল কলেজে ব্যাচেলর অব মেডিসিন অ্যান্ড ব্যাচেলর অব সার্জারি (এমবিবিএস) এবং ব্যাচেলর অব ডেন্টাল সার্জারি (বিডিএস) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফল আগামীকাল রোববার প্রকাশ হতে পারে।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আগামীকাল রোববার ফলাফল প্রকাশ করা সম্ভব না হলে সোমবারের মধ্যেই তা প্রকাশের চেষ্টা চলছে।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন শনিবার গণমাধ্যমকে বলেন, ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রস্তুতের কাজ চলমান রয়েছে। নির্দিষ্ট তারিখ বলা কঠিন। তবে ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ফলাফল প্রকাশের চেষ্টা চলছে। রোববার ফল প্রকাশ করা সম্ভব না হলে সোমবার দেওয়ার উদ্যোগ থাকবে। যেহেতু সোমবারের পরদিন মঙ্গলবার মহান বিজয় দিবসের ছুটি, তাই সোমবারের মধ্যেই ফল প্রকাশের চেষ্টা করা হচ্ছে।
এর আগে গতকাল শুক্রবার ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্সের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকাল ১০টা থেকে দেশের ১৭টি কেন্দ্র ও ৪৯টি ভেন্যুতে একযোগে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ফলাফলের অপেক্ষায় রয়েছেন পরীক্ষার্থীরা।
তথ্য অনুযায়ী, মোট ১৩ হাজার ৫১টি আসনের বিপরীতে এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্সের ভর্তি পরীক্ষায় এ বছর আবেদন করেছেন ১ লাখ ২২ হাজার ৬৩২ জন। এর মধ্যে ৪৯ হাজার ২৮ জন ছাত্র এবং ৭৩ হাজার ৬০৪ জন ছাত্রী।
মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, সাধারণত ভর্তি পরীক্ষার ফল ৭২ থেকে ৯৬ ঘণ্টার মধ্যে প্রকাশ করা হয়। এবারও নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যেই ফল প্রকাশ করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এ বছর প্রথমবারের মতো এমবিবিএস ও বিডিএসের ভর্তি পরীক্ষা একসঙ্গে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর আগে এই দুটি কোর্সের জন্য আলাদাভাবে পরীক্ষা নেওয়া হতো।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে মোট আসন রয়েছে ১৩ হাজার ৫১টি। এর মধ্যে সরকারি মেডিকেল কলেজে ৫ হাজার ১০০টি এবং সরকারি ডেন্টাল ইউনিটে ৫৪৫টি আসন রয়েছে। বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ৬ হাজার ১টি এবং বেসরকারি ডেন্টাল কলেজে ১ হাজার ৪০৫টি আসন রয়েছে। ফলে এমবিবিএস কোর্সে মোট আসন ১১ হাজার ১০১টি এবং বিডিএস কোর্সে ১ হাজার ৯৫০টি।

ইংরেজিতে লেখা কিংবা কথা বলার দক্ষতা অর্জনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বাক্যকে বিস্তারিত ও সুবিন্যস্তভাবে উপস্থাপন করা। অনেক সময় আমরা সাধারণ বাক্য ব্যবহার করি, যা খুব সীমিত তথ্য দেয়।
৩০ ডিসেম্বর ২০২৪
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ১৯টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক প্রথমবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু হচ্ছে বুধবার (১০ ডিসেম্বর) থেকে। আগামী ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদনের প্রক্রিয়া চলবে। এবার সেকেন্ড টাইমেও ভর্তির আবেদনের সুযোগ রাখা হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
অ্যাডমিশন জার্নিটা জীবনের সবচেয়ে ক্রান্তীয় সময়ের একটি। কেননা অনেক শিক্ষার্থী এ পর্যায়ে এসে হাবুডুবু খান। হতাশায় ভোগেন। এই স্টেজে করণীয়-বর্জনীয় বিষয়গুলো ঠিক করতে করতেই সময় পার হয়ে যায়। সুতরাং উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে প্রবেশের এই পরীক্ষায় ভালো করার জন্য প্রথম দরকার প্রশ্নব্যাংক বিশ্লেষণ করে...
১ দিন আগে
ইতালিতে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখা শিক্ষার্থীদের জন্য বড় সুখবর। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে ইউনিভার্সিটি অব জেনোয়ায় বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি...
১ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ১৯টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক প্রথমবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু হচ্ছে বুধবার (১০ ডিসেম্বর) থেকে। আগামী ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদনের প্রক্রিয়া চলবে। এবার সেকেন্ড টাইমেও ভর্তির আবেদনের সুযোগ রাখা হয়েছে।
ভর্তি বিজ্ঞপ্তি অনুয়ায়ী, ২০২১, ২০২২ ও ২০২৩ সালের এসএসসি বা সমমান এবং ২০২৪ ও ২০২৫ সালের এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা এবার আবেদন করতে পারবেন। সে হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় দ্বিতীয়বারও ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ থাকছে।
‘এ’ (বিজ্ঞান), ‘বি’ (মানবিক) ও ‘সি’ (ব্যবসায় শিক্ষা) এই তিন ইউনিটে ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন আগ্রহী শিক্ষার্থী। আবেদনের প্রক্রিয়া শেষে আগামী বছরের ২৭ মার্চ মার্চ ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ৩ এপ্রিল ‘বি’ ইউনিট এবং ১০ এপ্রিল ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
এবার ভর্তি পরীক্ষায় ন্যূনতম পাস নম্বর ৩০। প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা যাবে। এর আগে, ৭ ডিসেম্বর গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। প্রতিটি ইউনিটের ফলাফল জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ১৯টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক প্রথমবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু হচ্ছে বুধবার (১০ ডিসেম্বর) থেকে। আগামী ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদনের প্রক্রিয়া চলবে। এবার সেকেন্ড টাইমেও ভর্তির আবেদনের সুযোগ রাখা হয়েছে।
ভর্তি বিজ্ঞপ্তি অনুয়ায়ী, ২০২১, ২০২২ ও ২০২৩ সালের এসএসসি বা সমমান এবং ২০২৪ ও ২০২৫ সালের এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা এবার আবেদন করতে পারবেন। সে হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় দ্বিতীয়বারও ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ থাকছে।
‘এ’ (বিজ্ঞান), ‘বি’ (মানবিক) ও ‘সি’ (ব্যবসায় শিক্ষা) এই তিন ইউনিটে ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন আগ্রহী শিক্ষার্থী। আবেদনের প্রক্রিয়া শেষে আগামী বছরের ২৭ মার্চ মার্চ ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ৩ এপ্রিল ‘বি’ ইউনিট এবং ১০ এপ্রিল ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
এবার ভর্তি পরীক্ষায় ন্যূনতম পাস নম্বর ৩০। প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা যাবে। এর আগে, ৭ ডিসেম্বর গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। প্রতিটি ইউনিটের ফলাফল জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।

ইংরেজিতে লেখা কিংবা কথা বলার দক্ষতা অর্জনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বাক্যকে বিস্তারিত ও সুবিন্যস্তভাবে উপস্থাপন করা। অনেক সময় আমরা সাধারণ বাক্য ব্যবহার করি, যা খুব সীমিত তথ্য দেয়।
৩০ ডিসেম্বর ২০২৪
দেশের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল এবং ডেন্টাল কলেজে ব্যাচেলর অব মেডিসিন অ্যান্ড ব্যাচেলর অব সার্জারি (এমবিবিএস) এবং ব্যাচেলর অব ডেন্টাল সার্জারি (বিডিএস) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফল আগামীকাল রোববার প্রকাশ হতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগে
অ্যাডমিশন জার্নিটা জীবনের সবচেয়ে ক্রান্তীয় সময়ের একটি। কেননা অনেক শিক্ষার্থী এ পর্যায়ে এসে হাবুডুবু খান। হতাশায় ভোগেন। এই স্টেজে করণীয়-বর্জনীয় বিষয়গুলো ঠিক করতে করতেই সময় পার হয়ে যায়। সুতরাং উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে প্রবেশের এই পরীক্ষায় ভালো করার জন্য প্রথম দরকার প্রশ্নব্যাংক বিশ্লেষণ করে...
১ দিন আগে
ইতালিতে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখা শিক্ষার্থীদের জন্য বড় সুখবর। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে ইউনিভার্সিটি অব জেনোয়ায় বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি...
১ দিন আগেভর্তি পরীক্ষা প্রস্তুতি
মো. দিদার হোসেন

অ্যাডমিশন জার্নিটা জীবনের সবচেয়ে ক্রান্তীয় সময়ের একটি। কেননা অনেক শিক্ষার্থী এ পর্যায়ে এসে হাবুডুবু খান। হতাশায় ভোগেন। এই স্টেজে করণীয়-বর্জনীয় বিষয়গুলো ঠিক করতে করতেই সময় পার হয়ে যায়। সুতরাং উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে প্রবেশের এই পরীক্ষায় ভালো করার জন্য প্রথম দরকার প্রশ্নব্যাংক বিশ্লেষণ করে সেই অনুযায়ী একটা রোডম্যাপ তৈরি করে সবটুকু দিয়ে প্রস্তুতি নেওয়া।
অ্যাডমিশনে সবচেয়ে ভীতির নাম ইংরেজি। যদিও ছোটবেলা থেকে আমরা ইংরেজি পড়ি ও চর্চা করি; কিন্তু অ্যাডমিশনে ভর্তি-ইচ্ছুকেরা সবচেয়ে বেশি ইংরেজিতেই ফেল করেন। আর তাই, ইংরেজির সিলেবাসটা সবার আগে বোঝা দরকার।
প্রশ্ন প্যাটার্নের দিকে তাকালে দেখা যায়, কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক আছে, (Right Form of Verb, Preposition, Noun, Tense, Voice, Figure of Speech, Narration, Synonym-Antonym, Phrase, Spelling), যেগুলো থেকে প্রতিবছরই এক বা একাধিক প্রশ্ন আসে। সুতরাং সে টপিকগুলো সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে পড়তে হবে।
পাশাপাশি যেগুলো থেকে প্রশ্ন আসে না, শেষের এ সময়ে সেগুলো অতটা গুরুত্ব দিয়ে পড়ার খুব একটা প্রয়োজন নেই। আমরা ভালোভাবে লক্ষ করলে দেখব, ইংরেজি এমসিকিউর গুরুত্বপূর্ণ একটা অংশ এবং রিটেনের পুরোটাই আসে এইচএসসির ইংরেজি প্রথম পত্র বোর্ড বই থেকে।
যদিও বাংলার সিলেবাস তুলনামূলক সহজ। কিন্তু শিক্ষার্থীরা তাঁদের বাংলা ব্যাকরণবিষয়ক পূর্ববর্তী অনীহার জন্য বাংলায়ও বড় একটা হোঁচট খান। অ্যাডমিশনের প্রশ্ন বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বাংলা প্রথম পত্রের বোর্ড বইয়ের গদ্য, পদ্য ও সহপাঠ থেকে প্রায় অর্ধেক প্রশ্ন করা হয়। বাকিটা ব্যাকরণের কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক (যেমন: উপসর্গ, বানান, উচ্চারণ, ক্রিয়ার কাল, অভিধান, পদ, সমাস, সন্ধি) ও বিরচন (সমার্থক শব্দ, পরিভাষা, বাগধারা, এককথায় প্রকাশ) থেকে প্রশ্ন এসে থাকে। ব্যাকরণ ও বিরচন অংশের জন্য শিক্ষার্থীদের নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড বই অনুসরণ করাটাই শ্রেয়।
সাধারণ জ্ঞান অংশটি অনেকের কাছে নতুন বিষয় বলে বেশ কঠিন হয়ে যায়। কিন্তু আমরা প্রশ্নের দিকে তাকালে দেখতে পাব, এর চারটি অংশ নির্দিষ্ট সিলেবাস অনুসরণ করে চলে। বাংলাদেশ বিষয়াবলির জন্য বাংলাদেশের ইতিহাস, ভূগোল, অর্থনীতি, সংবিধান, সংস্কৃতি, রাজনীতি, জনসংখ্যা। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির জন্য দেশ পরিক্রমা, জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সংগঠন, যুদ্ধ, চুক্তি, বিপ্লব, সভ্যতা, ইতিহাস ও সংস্কৃতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি মৌলিক বিষয়াবলি (অর্থনীতি, পৌরনীতি, ভূগোল, ইতিহাস, সমাজবিজ্ঞান) ও সাম্প্রতিক অংশটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
মানবিক শাখার অনেক শিক্ষার্থী ও মানবিক ছাড়া অন্যান্য বিভাগের অধিকাংশ শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ। যেখানে চান্স পেতে আপনাকে অবশ্যই প্রথম দিকের মেরিট পজিশনগুলোতে থাকতে হবে। সবার জন্য শুভকামনা রইল।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

অ্যাডমিশন জার্নিটা জীবনের সবচেয়ে ক্রান্তীয় সময়ের একটি। কেননা অনেক শিক্ষার্থী এ পর্যায়ে এসে হাবুডুবু খান। হতাশায় ভোগেন। এই স্টেজে করণীয়-বর্জনীয় বিষয়গুলো ঠিক করতে করতেই সময় পার হয়ে যায়। সুতরাং উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে প্রবেশের এই পরীক্ষায় ভালো করার জন্য প্রথম দরকার প্রশ্নব্যাংক বিশ্লেষণ করে সেই অনুযায়ী একটা রোডম্যাপ তৈরি করে সবটুকু দিয়ে প্রস্তুতি নেওয়া।
অ্যাডমিশনে সবচেয়ে ভীতির নাম ইংরেজি। যদিও ছোটবেলা থেকে আমরা ইংরেজি পড়ি ও চর্চা করি; কিন্তু অ্যাডমিশনে ভর্তি-ইচ্ছুকেরা সবচেয়ে বেশি ইংরেজিতেই ফেল করেন। আর তাই, ইংরেজির সিলেবাসটা সবার আগে বোঝা দরকার।
প্রশ্ন প্যাটার্নের দিকে তাকালে দেখা যায়, কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক আছে, (Right Form of Verb, Preposition, Noun, Tense, Voice, Figure of Speech, Narration, Synonym-Antonym, Phrase, Spelling), যেগুলো থেকে প্রতিবছরই এক বা একাধিক প্রশ্ন আসে। সুতরাং সে টপিকগুলো সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে পড়তে হবে।
পাশাপাশি যেগুলো থেকে প্রশ্ন আসে না, শেষের এ সময়ে সেগুলো অতটা গুরুত্ব দিয়ে পড়ার খুব একটা প্রয়োজন নেই। আমরা ভালোভাবে লক্ষ করলে দেখব, ইংরেজি এমসিকিউর গুরুত্বপূর্ণ একটা অংশ এবং রিটেনের পুরোটাই আসে এইচএসসির ইংরেজি প্রথম পত্র বোর্ড বই থেকে।
যদিও বাংলার সিলেবাস তুলনামূলক সহজ। কিন্তু শিক্ষার্থীরা তাঁদের বাংলা ব্যাকরণবিষয়ক পূর্ববর্তী অনীহার জন্য বাংলায়ও বড় একটা হোঁচট খান। অ্যাডমিশনের প্রশ্ন বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বাংলা প্রথম পত্রের বোর্ড বইয়ের গদ্য, পদ্য ও সহপাঠ থেকে প্রায় অর্ধেক প্রশ্ন করা হয়। বাকিটা ব্যাকরণের কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক (যেমন: উপসর্গ, বানান, উচ্চারণ, ক্রিয়ার কাল, অভিধান, পদ, সমাস, সন্ধি) ও বিরচন (সমার্থক শব্দ, পরিভাষা, বাগধারা, এককথায় প্রকাশ) থেকে প্রশ্ন এসে থাকে। ব্যাকরণ ও বিরচন অংশের জন্য শিক্ষার্থীদের নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড বই অনুসরণ করাটাই শ্রেয়।
সাধারণ জ্ঞান অংশটি অনেকের কাছে নতুন বিষয় বলে বেশ কঠিন হয়ে যায়। কিন্তু আমরা প্রশ্নের দিকে তাকালে দেখতে পাব, এর চারটি অংশ নির্দিষ্ট সিলেবাস অনুসরণ করে চলে। বাংলাদেশ বিষয়াবলির জন্য বাংলাদেশের ইতিহাস, ভূগোল, অর্থনীতি, সংবিধান, সংস্কৃতি, রাজনীতি, জনসংখ্যা। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির জন্য দেশ পরিক্রমা, জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সংগঠন, যুদ্ধ, চুক্তি, বিপ্লব, সভ্যতা, ইতিহাস ও সংস্কৃতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি মৌলিক বিষয়াবলি (অর্থনীতি, পৌরনীতি, ভূগোল, ইতিহাস, সমাজবিজ্ঞান) ও সাম্প্রতিক অংশটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
মানবিক শাখার অনেক শিক্ষার্থী ও মানবিক ছাড়া অন্যান্য বিভাগের অধিকাংশ শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ। যেখানে চান্স পেতে আপনাকে অবশ্যই প্রথম দিকের মেরিট পজিশনগুলোতে থাকতে হবে। সবার জন্য শুভকামনা রইল।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

ইংরেজিতে লেখা কিংবা কথা বলার দক্ষতা অর্জনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বাক্যকে বিস্তারিত ও সুবিন্যস্তভাবে উপস্থাপন করা। অনেক সময় আমরা সাধারণ বাক্য ব্যবহার করি, যা খুব সীমিত তথ্য দেয়।
৩০ ডিসেম্বর ২০২৪
দেশের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল এবং ডেন্টাল কলেজে ব্যাচেলর অব মেডিসিন অ্যান্ড ব্যাচেলর অব সার্জারি (এমবিবিএস) এবং ব্যাচেলর অব ডেন্টাল সার্জারি (বিডিএস) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফল আগামীকাল রোববার প্রকাশ হতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগে
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ১৯টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক প্রথমবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু হচ্ছে বুধবার (১০ ডিসেম্বর) থেকে। আগামী ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদনের প্রক্রিয়া চলবে। এবার সেকেন্ড টাইমেও ভর্তির আবেদনের সুযোগ রাখা হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
ইতালিতে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখা শিক্ষার্থীদের জন্য বড় সুখবর। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে ইউনিভার্সিটি অব জেনোয়ায় বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি...
১ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

ইতালিতে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখা শিক্ষার্থীদের জন্য বড় সুখবর। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে ইউনিভার্সিটি অব জেনোয়ায় বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। এই বৃত্তির আওতায় একদিকে যেমন আর্থিক সহায়তা পাওয়া যাবে, অন্যদিকে ইতালির সমৃদ্ধ ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ইউরোপিয়ান শিক্ষাব্যবস্থার বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ মিলবে।
ইউনিভার্সিটি অব জেনোয়া ইতালির অন্যতম প্রাচীন উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৪৮১ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু হয়। উত্তর ইতালির বন্দরনগরী জেনোয়ায় অবস্থিত এ বিশ্ববিদ্যালয় ইউরোপের শিক্ষাঙ্গনে গবেষণা ও একাডেমিক উৎকর্ষের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। আধুনিক ল্যাব, আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী পরিবেশ এবং শিল্প খাতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সংযোগের কারণে ইউনিভার্সিটি অব জেনোয়া শিক্ষার্থীদের জন্য একটি শক্তিশালী ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার আদর্শ প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচিত।
সুযোগ-সুবিধা
বিশ্ববিদ্যালয়টিতে অধ্যয়নের জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা পাবেন আকর্ষণীয় আর্থিক সুবিধা। এই বৃত্তির আওতায় বিভিন্ন প্রোগ্রামে সম্পূর্ণ বা আংশিক টিউশন ফি মওকুফের সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাসিক ভাতা প্রদান করা হবে, যা দিয়ে পড়াশোনার সময় জীবনযাত্রার ব্যয় নির্বাহ করা সম্ভব হবে। যোগ্য শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা খরচে বা স্বল্পমূল্যে আবাসনের ব্যবস্থাও থাকছে। পাশাপাশি আধুনিক লাইব্রেরি, গবেষণাগার ও উন্নত শিক্ষার্থী সেবার সুবিধা তো রয়েছেই।
আবেদনের যোগ্যতা
ইতালির জেনোয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃত্তির জন্য বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। তবে বৃত্তির জন্য আবেদন করতে হলে শিক্ষার্থীদের কিছু নির্দিষ্ট যোগ্যতা পূরণ করতে হবে। আবেদনকারীকে অবশ্যই তাঁর নির্বাচিত কোর্সের নির্ধারিত একাডেমিক যোগ্যতা পূরণ করতে হবে। ভালো শিক্ষাগত ফলাফল ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রকৃত আগ্রহ থাকতে হবে। প্রার্থীদের আগ্রহের বিষয়ে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হবে। এ ছাড়া কোর্সভেদে ইংরেজি অথবা ইতালিয়ান ভাষায় দক্ষতা থাকা বাধ্যতামূলক হতে পারে।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
বৃত্তির জন্য আবেদন করতে শিক্ষার্থীদের নির্দিষ্ট কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র জমা দিতে হবে। অনলাইনে পূরণ করা আবেদন ফরমের পাশাপাশি একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট, ইংরেজি অথবা ইতালিয়ান ভাষায় দক্ষতার প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে। এ ছাড়া ব্যক্তিগত বিবৃতি (পার্সোনাল স্টেটমেন্ট) ও মোটিভেশন লেটার, দুটি সুপারিশপত্র, বৈধ পাসপোর্ট বা জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি এবং হালনাগাদ সিভি বা রিজিউমে জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক। এর বাইরে নির্দিষ্ট কিছু প্রোগ্রামের জন্য অতিরিক্ত কাগজপত্রও চাওয়া হতে পারে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদ, বিজ্ঞান অনুষদ, চিকিৎসাবিজ্ঞান ও স্বাস্থ্য অনুষদ, ব্যবসা, অর্থনীতি ও ব্যবস্থাপনা, সামাজিক বিজ্ঞান ও মানববিদ্যা এবং স্থাপত্য ও নকশা অনুষদ। প্রতিটি অনুষদের অধীনে রয়েছে কমপক্ষে ৭-৮টি বিভাগ। বিশ্ববিদ্যালয়ে সিভিল, মেকানিক্যাল, ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিকস এবং কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া ব্যবসা শিক্ষার অধীনে বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ইকোনমিকস, ফাইন্যান্স ও ম্যানেজমেন্ট আর সামাজিক বিজ্ঞান ও মানববিদ্যার অধীনে আইন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের মতো বিষয়গুলোতে পড়ার সুযোগ রয়েছে।
আবেদনের পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ মার্চ, ২০২৬।

ইতালিতে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখা শিক্ষার্থীদের জন্য বড় সুখবর। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে ইউনিভার্সিটি অব জেনোয়ায় বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। এই বৃত্তির আওতায় একদিকে যেমন আর্থিক সহায়তা পাওয়া যাবে, অন্যদিকে ইতালির সমৃদ্ধ ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ইউরোপিয়ান শিক্ষাব্যবস্থার বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ মিলবে।
ইউনিভার্সিটি অব জেনোয়া ইতালির অন্যতম প্রাচীন উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৪৮১ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু হয়। উত্তর ইতালির বন্দরনগরী জেনোয়ায় অবস্থিত এ বিশ্ববিদ্যালয় ইউরোপের শিক্ষাঙ্গনে গবেষণা ও একাডেমিক উৎকর্ষের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। আধুনিক ল্যাব, আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী পরিবেশ এবং শিল্প খাতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সংযোগের কারণে ইউনিভার্সিটি অব জেনোয়া শিক্ষার্থীদের জন্য একটি শক্তিশালী ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার আদর্শ প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচিত।
সুযোগ-সুবিধা
বিশ্ববিদ্যালয়টিতে অধ্যয়নের জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা পাবেন আকর্ষণীয় আর্থিক সুবিধা। এই বৃত্তির আওতায় বিভিন্ন প্রোগ্রামে সম্পূর্ণ বা আংশিক টিউশন ফি মওকুফের সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাসিক ভাতা প্রদান করা হবে, যা দিয়ে পড়াশোনার সময় জীবনযাত্রার ব্যয় নির্বাহ করা সম্ভব হবে। যোগ্য শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা খরচে বা স্বল্পমূল্যে আবাসনের ব্যবস্থাও থাকছে। পাশাপাশি আধুনিক লাইব্রেরি, গবেষণাগার ও উন্নত শিক্ষার্থী সেবার সুবিধা তো রয়েছেই।
আবেদনের যোগ্যতা
ইতালির জেনোয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃত্তির জন্য বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। তবে বৃত্তির জন্য আবেদন করতে হলে শিক্ষার্থীদের কিছু নির্দিষ্ট যোগ্যতা পূরণ করতে হবে। আবেদনকারীকে অবশ্যই তাঁর নির্বাচিত কোর্সের নির্ধারিত একাডেমিক যোগ্যতা পূরণ করতে হবে। ভালো শিক্ষাগত ফলাফল ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রকৃত আগ্রহ থাকতে হবে। প্রার্থীদের আগ্রহের বিষয়ে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হবে। এ ছাড়া কোর্সভেদে ইংরেজি অথবা ইতালিয়ান ভাষায় দক্ষতা থাকা বাধ্যতামূলক হতে পারে।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
বৃত্তির জন্য আবেদন করতে শিক্ষার্থীদের নির্দিষ্ট কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র জমা দিতে হবে। অনলাইনে পূরণ করা আবেদন ফরমের পাশাপাশি একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট, ইংরেজি অথবা ইতালিয়ান ভাষায় দক্ষতার প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে। এ ছাড়া ব্যক্তিগত বিবৃতি (পার্সোনাল স্টেটমেন্ট) ও মোটিভেশন লেটার, দুটি সুপারিশপত্র, বৈধ পাসপোর্ট বা জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি এবং হালনাগাদ সিভি বা রিজিউমে জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক। এর বাইরে নির্দিষ্ট কিছু প্রোগ্রামের জন্য অতিরিক্ত কাগজপত্রও চাওয়া হতে পারে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদ, বিজ্ঞান অনুষদ, চিকিৎসাবিজ্ঞান ও স্বাস্থ্য অনুষদ, ব্যবসা, অর্থনীতি ও ব্যবস্থাপনা, সামাজিক বিজ্ঞান ও মানববিদ্যা এবং স্থাপত্য ও নকশা অনুষদ। প্রতিটি অনুষদের অধীনে রয়েছে কমপক্ষে ৭-৮টি বিভাগ। বিশ্ববিদ্যালয়ে সিভিল, মেকানিক্যাল, ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিকস এবং কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া ব্যবসা শিক্ষার অধীনে বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ইকোনমিকস, ফাইন্যান্স ও ম্যানেজমেন্ট আর সামাজিক বিজ্ঞান ও মানববিদ্যার অধীনে আইন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের মতো বিষয়গুলোতে পড়ার সুযোগ রয়েছে।
আবেদনের পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ মার্চ, ২০২৬।

ইংরেজিতে লেখা কিংবা কথা বলার দক্ষতা অর্জনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বাক্যকে বিস্তারিত ও সুবিন্যস্তভাবে উপস্থাপন করা। অনেক সময় আমরা সাধারণ বাক্য ব্যবহার করি, যা খুব সীমিত তথ্য দেয়।
৩০ ডিসেম্বর ২০২৪
দেশের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল এবং ডেন্টাল কলেজে ব্যাচেলর অব মেডিসিন অ্যান্ড ব্যাচেলর অব সার্জারি (এমবিবিএস) এবং ব্যাচেলর অব ডেন্টাল সার্জারি (বিডিএস) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফল আগামীকাল রোববার প্রকাশ হতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগে
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ১৯টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক প্রথমবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু হচ্ছে বুধবার (১০ ডিসেম্বর) থেকে। আগামী ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদনের প্রক্রিয়া চলবে। এবার সেকেন্ড টাইমেও ভর্তির আবেদনের সুযোগ রাখা হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
অ্যাডমিশন জার্নিটা জীবনের সবচেয়ে ক্রান্তীয় সময়ের একটি। কেননা অনেক শিক্ষার্থী এ পর্যায়ে এসে হাবুডুবু খান। হতাশায় ভোগেন। এই স্টেজে করণীয়-বর্জনীয় বিষয়গুলো ঠিক করতে করতেই সময় পার হয়ে যায়। সুতরাং উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে প্রবেশের এই পরীক্ষায় ভালো করার জন্য প্রথম দরকার প্রশ্নব্যাংক বিশ্লেষণ করে...
১ দিন আগে