সামিহা হোসাইন

ইংরেজিতে লেখা কিংবা কথা বলার দক্ষতা অর্জনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বাক্যকে বিস্তারিত ও সুবিন্যস্তভাবে উপস্থাপন করা। অনেক সময় আমরা সাধারণ বাক্য ব্যবহার করি, যা খুব সীমিত তথ্য দেয়। তবে ইংরেজি বাক্য বড় করার কিছু সহজ কৌশল রয়েছে; যা আমাদের লিখন বা কথা বলার গভীরতা ও সৌন্দর্য বাড়াতে সাহায্য করে। নিচে এমন কিছু কৌশল সম্পর্কে আলোচনা করা হলো–
বিস্তারিত ব্যাখ্যা যোগ করা
একটি সাধারণ বাক্যকে আরও অর্থপূর্ণ এবং বিস্তারিত বানাতে, আপনি তার সঙ্গে অতিরিক্ত তথ্য বা ব্যাখ্যা যোগ করতে পারেন। এটি বাক্যের মান উন্নত করে এবং শ্রোতার মনোযোগ আকর্ষণ করে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: She is a student. বড় বাক্য: She is a dedicated student who works hard every day to achieve her academic goals and dreams. এখানে ‘who works hard every day to achieve her academic goals and dreams’ এই অংশ বাক্যটিকে বিস্তারিত ও গভীর করেছে।
অবজেক্ট এবং অ্যাডজেকটিভ ব্যবহার
একটি বাক্যে নতুন অবজেক্ট বা অ্যাডজেকটিভ যোগ করলে তা আরও তথ্যপূর্ণ ও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে। অ্যাডজেকটিভ দিয়ে বস্তু বা বিষয় সম্পর্কে অধিক বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া সম্ভব। উদাহরণ: ছোট বাক্য: The book is interesting. বড় বাক্য: The book, filled with thrilling twists and captivating characters, is incredibly interesting. এখানে অ্যাডজেকটিভ এবং বিশেষণমূলক বাক্যাংশ দিয়ে বইটির সম্পর্কে আরও তথ্য যোগ করা হয়েছে।
সাব-অর্ডিনেট ও রিলেটিভ ক্লজ ব্যবহার
বাক্যকে দীর্ঘ ও বিস্তারিত করতে সাব-অর্ডিনেট বা রিলেটিভ ক্লজ ব্যবহার করা যায়। এটি বাক্যের দুটি অংশের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করে এবং তথ্যের গভীরতা বাড়ায়। উদাহরণ: ছোট বাক্য: He studied hard. বড় বাক্য: He studied hard because he wanted to pass the exam with flying colors, which was very important for his future. এখানে ‘because he wanted to pass the exam’ এবং’ which was very important for his future’ এই ক্লজ দুটি বাক্যকে বিশদ করেছে।
অ্যাডভার্ব বা ফ্রেজ যোগ করা
বাক্যের কোনো ক্রিয়ার গতি বা অবস্থা বোঝানোর জন্য অ্যাডভার্ব বা ফ্রেজ যোগ করা যায়, যা বাক্যকে আরও বিস্তারিত ও প্রসারিত করে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: She runs fast. বড় বাক্য: She runs incredibly fast, almost as if she is racing against time itself. এখানে ‘incredibly fast’ এবং ‘almost as if she is racing against time itself’ এই অংশ দুটি বাক্যটি আরও জীবন্ত এবং বিস্তারিত করেছে।
প্রিপোজিশনাল ফ্রেজ ব্যবহার
প্রিপোজিশনাল ফ্রেজ যোগ করে বাক্যটিকে আরও গভীর ও পরিষ্কারভাবে উপস্থাপন করা যায়। এটি বিষয়বস্তুর অবস্থান বা অন্যান্য সম্পর্ক বোঝাতে সাহায্য করে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: I went to the store. বড় বাক্য: I went to the store near the park, hoping to find the special items I needed for the evening party. এখানে ‘near the park’ এবং ‘hoping to find the special items I needed for the evening party’ এই তথ্যগুলো বাক্যটিকে বিস্তৃত করেছে।
প্যারালাল কনস্ট্রাকশন ব্যবহার
একই ধরনের গ্রামাটিক্যাল কাঠামো ব্যবহার করে বাক্যকে বড় করা যায়। এটি বাক্যকে আরও সমান ও সুবিন্যস্ত করে তোলে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: She sings well. বড় বাক্য: She sings well, dances gracefully, and acts with passion. এখানে একাধিক ক্রিয়া ব্যবহার করে বাক্যটি আরও সমৃদ্ধ ও সুন্দর হয়েছে।
ইংরেজি বাক্য বড় করার এসব কৌশল আমাদের ভাষাকে আরও বিস্তারিত, তথ্যপূর্ণ ও সৃজনশীল করে তোলে। শুধু বাক্য বড় করার জন্য নয়, এই কৌশলগুলো আপনার লেখনীর গুণগত মান এবং বাক্যগঠনে নতুন মাত্রা যোগ করতে সহায়ক হবে। এ কৌশলগুলো প্রয়োগ করে আপনার ভাষা দক্ষতা আরও উন্নত করতে পারেন।

ইংরেজিতে লেখা কিংবা কথা বলার দক্ষতা অর্জনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বাক্যকে বিস্তারিত ও সুবিন্যস্তভাবে উপস্থাপন করা। অনেক সময় আমরা সাধারণ বাক্য ব্যবহার করি, যা খুব সীমিত তথ্য দেয়। তবে ইংরেজি বাক্য বড় করার কিছু সহজ কৌশল রয়েছে; যা আমাদের লিখন বা কথা বলার গভীরতা ও সৌন্দর্য বাড়াতে সাহায্য করে। নিচে এমন কিছু কৌশল সম্পর্কে আলোচনা করা হলো–
বিস্তারিত ব্যাখ্যা যোগ করা
একটি সাধারণ বাক্যকে আরও অর্থপূর্ণ এবং বিস্তারিত বানাতে, আপনি তার সঙ্গে অতিরিক্ত তথ্য বা ব্যাখ্যা যোগ করতে পারেন। এটি বাক্যের মান উন্নত করে এবং শ্রোতার মনোযোগ আকর্ষণ করে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: She is a student. বড় বাক্য: She is a dedicated student who works hard every day to achieve her academic goals and dreams. এখানে ‘who works hard every day to achieve her academic goals and dreams’ এই অংশ বাক্যটিকে বিস্তারিত ও গভীর করেছে।
অবজেক্ট এবং অ্যাডজেকটিভ ব্যবহার
একটি বাক্যে নতুন অবজেক্ট বা অ্যাডজেকটিভ যোগ করলে তা আরও তথ্যপূর্ণ ও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে। অ্যাডজেকটিভ দিয়ে বস্তু বা বিষয় সম্পর্কে অধিক বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া সম্ভব। উদাহরণ: ছোট বাক্য: The book is interesting. বড় বাক্য: The book, filled with thrilling twists and captivating characters, is incredibly interesting. এখানে অ্যাডজেকটিভ এবং বিশেষণমূলক বাক্যাংশ দিয়ে বইটির সম্পর্কে আরও তথ্য যোগ করা হয়েছে।
সাব-অর্ডিনেট ও রিলেটিভ ক্লজ ব্যবহার
বাক্যকে দীর্ঘ ও বিস্তারিত করতে সাব-অর্ডিনেট বা রিলেটিভ ক্লজ ব্যবহার করা যায়। এটি বাক্যের দুটি অংশের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করে এবং তথ্যের গভীরতা বাড়ায়। উদাহরণ: ছোট বাক্য: He studied hard. বড় বাক্য: He studied hard because he wanted to pass the exam with flying colors, which was very important for his future. এখানে ‘because he wanted to pass the exam’ এবং’ which was very important for his future’ এই ক্লজ দুটি বাক্যকে বিশদ করেছে।
অ্যাডভার্ব বা ফ্রেজ যোগ করা
বাক্যের কোনো ক্রিয়ার গতি বা অবস্থা বোঝানোর জন্য অ্যাডভার্ব বা ফ্রেজ যোগ করা যায়, যা বাক্যকে আরও বিস্তারিত ও প্রসারিত করে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: She runs fast. বড় বাক্য: She runs incredibly fast, almost as if she is racing against time itself. এখানে ‘incredibly fast’ এবং ‘almost as if she is racing against time itself’ এই অংশ দুটি বাক্যটি আরও জীবন্ত এবং বিস্তারিত করেছে।
প্রিপোজিশনাল ফ্রেজ ব্যবহার
প্রিপোজিশনাল ফ্রেজ যোগ করে বাক্যটিকে আরও গভীর ও পরিষ্কারভাবে উপস্থাপন করা যায়। এটি বিষয়বস্তুর অবস্থান বা অন্যান্য সম্পর্ক বোঝাতে সাহায্য করে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: I went to the store. বড় বাক্য: I went to the store near the park, hoping to find the special items I needed for the evening party. এখানে ‘near the park’ এবং ‘hoping to find the special items I needed for the evening party’ এই তথ্যগুলো বাক্যটিকে বিস্তৃত করেছে।
প্যারালাল কনস্ট্রাকশন ব্যবহার
একই ধরনের গ্রামাটিক্যাল কাঠামো ব্যবহার করে বাক্যকে বড় করা যায়। এটি বাক্যকে আরও সমান ও সুবিন্যস্ত করে তোলে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: She sings well. বড় বাক্য: She sings well, dances gracefully, and acts with passion. এখানে একাধিক ক্রিয়া ব্যবহার করে বাক্যটি আরও সমৃদ্ধ ও সুন্দর হয়েছে।
ইংরেজি বাক্য বড় করার এসব কৌশল আমাদের ভাষাকে আরও বিস্তারিত, তথ্যপূর্ণ ও সৃজনশীল করে তোলে। শুধু বাক্য বড় করার জন্য নয়, এই কৌশলগুলো আপনার লেখনীর গুণগত মান এবং বাক্যগঠনে নতুন মাত্রা যোগ করতে সহায়ক হবে। এ কৌশলগুলো প্রয়োগ করে আপনার ভাষা দক্ষতা আরও উন্নত করতে পারেন।
সামিহা হোসাইন

ইংরেজিতে লেখা কিংবা কথা বলার দক্ষতা অর্জনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বাক্যকে বিস্তারিত ও সুবিন্যস্তভাবে উপস্থাপন করা। অনেক সময় আমরা সাধারণ বাক্য ব্যবহার করি, যা খুব সীমিত তথ্য দেয়। তবে ইংরেজি বাক্য বড় করার কিছু সহজ কৌশল রয়েছে; যা আমাদের লিখন বা কথা বলার গভীরতা ও সৌন্দর্য বাড়াতে সাহায্য করে। নিচে এমন কিছু কৌশল সম্পর্কে আলোচনা করা হলো–
বিস্তারিত ব্যাখ্যা যোগ করা
একটি সাধারণ বাক্যকে আরও অর্থপূর্ণ এবং বিস্তারিত বানাতে, আপনি তার সঙ্গে অতিরিক্ত তথ্য বা ব্যাখ্যা যোগ করতে পারেন। এটি বাক্যের মান উন্নত করে এবং শ্রোতার মনোযোগ আকর্ষণ করে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: She is a student. বড় বাক্য: She is a dedicated student who works hard every day to achieve her academic goals and dreams. এখানে ‘who works hard every day to achieve her academic goals and dreams’ এই অংশ বাক্যটিকে বিস্তারিত ও গভীর করেছে।
অবজেক্ট এবং অ্যাডজেকটিভ ব্যবহার
একটি বাক্যে নতুন অবজেক্ট বা অ্যাডজেকটিভ যোগ করলে তা আরও তথ্যপূর্ণ ও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে। অ্যাডজেকটিভ দিয়ে বস্তু বা বিষয় সম্পর্কে অধিক বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া সম্ভব। উদাহরণ: ছোট বাক্য: The book is interesting. বড় বাক্য: The book, filled with thrilling twists and captivating characters, is incredibly interesting. এখানে অ্যাডজেকটিভ এবং বিশেষণমূলক বাক্যাংশ দিয়ে বইটির সম্পর্কে আরও তথ্য যোগ করা হয়েছে।
সাব-অর্ডিনেট ও রিলেটিভ ক্লজ ব্যবহার
বাক্যকে দীর্ঘ ও বিস্তারিত করতে সাব-অর্ডিনেট বা রিলেটিভ ক্লজ ব্যবহার করা যায়। এটি বাক্যের দুটি অংশের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করে এবং তথ্যের গভীরতা বাড়ায়। উদাহরণ: ছোট বাক্য: He studied hard. বড় বাক্য: He studied hard because he wanted to pass the exam with flying colors, which was very important for his future. এখানে ‘because he wanted to pass the exam’ এবং’ which was very important for his future’ এই ক্লজ দুটি বাক্যকে বিশদ করেছে।
অ্যাডভার্ব বা ফ্রেজ যোগ করা
বাক্যের কোনো ক্রিয়ার গতি বা অবস্থা বোঝানোর জন্য অ্যাডভার্ব বা ফ্রেজ যোগ করা যায়, যা বাক্যকে আরও বিস্তারিত ও প্রসারিত করে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: She runs fast. বড় বাক্য: She runs incredibly fast, almost as if she is racing against time itself. এখানে ‘incredibly fast’ এবং ‘almost as if she is racing against time itself’ এই অংশ দুটি বাক্যটি আরও জীবন্ত এবং বিস্তারিত করেছে।
প্রিপোজিশনাল ফ্রেজ ব্যবহার
প্রিপোজিশনাল ফ্রেজ যোগ করে বাক্যটিকে আরও গভীর ও পরিষ্কারভাবে উপস্থাপন করা যায়। এটি বিষয়বস্তুর অবস্থান বা অন্যান্য সম্পর্ক বোঝাতে সাহায্য করে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: I went to the store. বড় বাক্য: I went to the store near the park, hoping to find the special items I needed for the evening party. এখানে ‘near the park’ এবং ‘hoping to find the special items I needed for the evening party’ এই তথ্যগুলো বাক্যটিকে বিস্তৃত করেছে।
প্যারালাল কনস্ট্রাকশন ব্যবহার
একই ধরনের গ্রামাটিক্যাল কাঠামো ব্যবহার করে বাক্যকে বড় করা যায়। এটি বাক্যকে আরও সমান ও সুবিন্যস্ত করে তোলে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: She sings well. বড় বাক্য: She sings well, dances gracefully, and acts with passion. এখানে একাধিক ক্রিয়া ব্যবহার করে বাক্যটি আরও সমৃদ্ধ ও সুন্দর হয়েছে।
ইংরেজি বাক্য বড় করার এসব কৌশল আমাদের ভাষাকে আরও বিস্তারিত, তথ্যপূর্ণ ও সৃজনশীল করে তোলে। শুধু বাক্য বড় করার জন্য নয়, এই কৌশলগুলো আপনার লেখনীর গুণগত মান এবং বাক্যগঠনে নতুন মাত্রা যোগ করতে সহায়ক হবে। এ কৌশলগুলো প্রয়োগ করে আপনার ভাষা দক্ষতা আরও উন্নত করতে পারেন।

ইংরেজিতে লেখা কিংবা কথা বলার দক্ষতা অর্জনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বাক্যকে বিস্তারিত ও সুবিন্যস্তভাবে উপস্থাপন করা। অনেক সময় আমরা সাধারণ বাক্য ব্যবহার করি, যা খুব সীমিত তথ্য দেয়। তবে ইংরেজি বাক্য বড় করার কিছু সহজ কৌশল রয়েছে; যা আমাদের লিখন বা কথা বলার গভীরতা ও সৌন্দর্য বাড়াতে সাহায্য করে। নিচে এমন কিছু কৌশল সম্পর্কে আলোচনা করা হলো–
বিস্তারিত ব্যাখ্যা যোগ করা
একটি সাধারণ বাক্যকে আরও অর্থপূর্ণ এবং বিস্তারিত বানাতে, আপনি তার সঙ্গে অতিরিক্ত তথ্য বা ব্যাখ্যা যোগ করতে পারেন। এটি বাক্যের মান উন্নত করে এবং শ্রোতার মনোযোগ আকর্ষণ করে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: She is a student. বড় বাক্য: She is a dedicated student who works hard every day to achieve her academic goals and dreams. এখানে ‘who works hard every day to achieve her academic goals and dreams’ এই অংশ বাক্যটিকে বিস্তারিত ও গভীর করেছে।
অবজেক্ট এবং অ্যাডজেকটিভ ব্যবহার
একটি বাক্যে নতুন অবজেক্ট বা অ্যাডজেকটিভ যোগ করলে তা আরও তথ্যপূর্ণ ও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে। অ্যাডজেকটিভ দিয়ে বস্তু বা বিষয় সম্পর্কে অধিক বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া সম্ভব। উদাহরণ: ছোট বাক্য: The book is interesting. বড় বাক্য: The book, filled with thrilling twists and captivating characters, is incredibly interesting. এখানে অ্যাডজেকটিভ এবং বিশেষণমূলক বাক্যাংশ দিয়ে বইটির সম্পর্কে আরও তথ্য যোগ করা হয়েছে।
সাব-অর্ডিনেট ও রিলেটিভ ক্লজ ব্যবহার
বাক্যকে দীর্ঘ ও বিস্তারিত করতে সাব-অর্ডিনেট বা রিলেটিভ ক্লজ ব্যবহার করা যায়। এটি বাক্যের দুটি অংশের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করে এবং তথ্যের গভীরতা বাড়ায়। উদাহরণ: ছোট বাক্য: He studied hard. বড় বাক্য: He studied hard because he wanted to pass the exam with flying colors, which was very important for his future. এখানে ‘because he wanted to pass the exam’ এবং’ which was very important for his future’ এই ক্লজ দুটি বাক্যকে বিশদ করেছে।
অ্যাডভার্ব বা ফ্রেজ যোগ করা
বাক্যের কোনো ক্রিয়ার গতি বা অবস্থা বোঝানোর জন্য অ্যাডভার্ব বা ফ্রেজ যোগ করা যায়, যা বাক্যকে আরও বিস্তারিত ও প্রসারিত করে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: She runs fast. বড় বাক্য: She runs incredibly fast, almost as if she is racing against time itself. এখানে ‘incredibly fast’ এবং ‘almost as if she is racing against time itself’ এই অংশ দুটি বাক্যটি আরও জীবন্ত এবং বিস্তারিত করেছে।
প্রিপোজিশনাল ফ্রেজ ব্যবহার
প্রিপোজিশনাল ফ্রেজ যোগ করে বাক্যটিকে আরও গভীর ও পরিষ্কারভাবে উপস্থাপন করা যায়। এটি বিষয়বস্তুর অবস্থান বা অন্যান্য সম্পর্ক বোঝাতে সাহায্য করে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: I went to the store. বড় বাক্য: I went to the store near the park, hoping to find the special items I needed for the evening party. এখানে ‘near the park’ এবং ‘hoping to find the special items I needed for the evening party’ এই তথ্যগুলো বাক্যটিকে বিস্তৃত করেছে।
প্যারালাল কনস্ট্রাকশন ব্যবহার
একই ধরনের গ্রামাটিক্যাল কাঠামো ব্যবহার করে বাক্যকে বড় করা যায়। এটি বাক্যকে আরও সমান ও সুবিন্যস্ত করে তোলে। উদাহরণ: ছোট বাক্য: She sings well. বড় বাক্য: She sings well, dances gracefully, and acts with passion. এখানে একাধিক ক্রিয়া ব্যবহার করে বাক্যটি আরও সমৃদ্ধ ও সুন্দর হয়েছে।
ইংরেজি বাক্য বড় করার এসব কৌশল আমাদের ভাষাকে আরও বিস্তারিত, তথ্যপূর্ণ ও সৃজনশীল করে তোলে। শুধু বাক্য বড় করার জন্য নয়, এই কৌশলগুলো আপনার লেখনীর গুণগত মান এবং বাক্যগঠনে নতুন মাত্রা যোগ করতে সহায়ক হবে। এ কৌশলগুলো প্রয়োগ করে আপনার ভাষা দক্ষতা আরও উন্নত করতে পারেন।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষা আগামী ডিসেম্বরের শেষে হতে পারে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ। গত বছরের মতো এবারও অধিভুক্ত সব কলেজের স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তিতে বহুনির্বাচনী প্রশ্ন (এমসিকিউ) পদ্ধতিতে এ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
১৩ ঘণ্টা আগে
ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ৩৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবর্তনে ৩৬টি ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রের মোট ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এছাড়া অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ এক শিক্ষার্থী পেয়েছেন ওআইসি গোল্ড মেডেল ও আরও একাধিক শিক্ষার্থী পেয়েছেন আইইউটি গোল্ড মেডেল।
১৯ ঘণ্টা আগে
ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টির স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) মিডিয়া অ্যান্ড মাস কমিউনিকেশন (এমএমসি) বিভাগ আয়োজিত ‘১০ম কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম এডুকেটরস নেটওয়ার্ক (সিজেন) কনফারেন্স ২০২৫’ ২৪ ও ২৫ অক্টোবর এআইইউবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডিডব্লিউ একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দ
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষা আগামী ডিসেম্বরের শেষে হতে পারে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ। গত বছরের মতো এবারও অধিভুক্ত সব কলেজের স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তিতে বহুনির্বাচনী প্রশ্ন (এমসিকিউ) পদ্ধতিতে এ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আজ সোমবার এসব তথ্য জানান জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বলেন, ডিসেম্বরের শেষে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। পরীক্ষা হবে গত বছরের মতো এমসিকিউ পদ্ধতিতে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে দেশের ৮৮১টি কলেজে স্নাতক (সম্মান) কোর্স চালু রয়েছে। এর মধ্যে ২৬৪টি সরকারি ও ৬১৭টি বেসরকারি কলেজ। ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে আসনসংখ্যা ছিল ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৮৫টি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ভর্তি পরীক্ষা হবে এমসিকিউ পদ্ধতিতে। মোট নম্বর থাকবে ১০০। পরীক্ষার জন্য সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ১ ঘণ্টা। প্রতিটি সঠিক উত্তরের জন্য ১ নম্বর পাওয়া যাবে। তবে ভুল উত্তরের জন্য কোনো নম্বর কাটা হবে না।
বিজ্ঞান শাখা, মানবিক/গার্হস্থ্য অর্থনীতি এবং ব্যবসায়ে শিক্ষা শাখায় বাংলায় ২০, ইংরেজিতে ২০, সাধারণ জ্ঞানে ২০ এবং প্রতিটি শাখার জন্য আলাদাভাবে উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের বিষয়ভিত্তিক প্রশ্ন ৪০ নম্বরসহ মোট ১০০ নম্বরে ভর্তি পরীক্ষা দিতে হবে। ভর্তি পরীক্ষার পাস নম্বর ৩৫।
বিজ্ঞান, মানবিক/গার্হস্থ্য অর্থনীতি এবং ব্যবসায়ে শিক্ষায় এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএর ৪০ শতাংশ (চতুর্থ বিষয়সহ) ৪০ নম্বর, এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএর ৬০ শতাংশ (চতুর্থ বিষয়সহ) ৬০ নম্বরসহ মোট ২০০ (১০০+৪০+৬০) নম্বরে মেধাতালিকা প্রণয়ন করা হবে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষা আগামী ডিসেম্বরের শেষে হতে পারে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ। গত বছরের মতো এবারও অধিভুক্ত সব কলেজের স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তিতে বহুনির্বাচনী প্রশ্ন (এমসিকিউ) পদ্ধতিতে এ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আজ সোমবার এসব তথ্য জানান জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বলেন, ডিসেম্বরের শেষে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। পরীক্ষা হবে গত বছরের মতো এমসিকিউ পদ্ধতিতে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে দেশের ৮৮১টি কলেজে স্নাতক (সম্মান) কোর্স চালু রয়েছে। এর মধ্যে ২৬৪টি সরকারি ও ৬১৭টি বেসরকারি কলেজ। ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে আসনসংখ্যা ছিল ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৮৫টি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ভর্তি পরীক্ষা হবে এমসিকিউ পদ্ধতিতে। মোট নম্বর থাকবে ১০০। পরীক্ষার জন্য সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ১ ঘণ্টা। প্রতিটি সঠিক উত্তরের জন্য ১ নম্বর পাওয়া যাবে। তবে ভুল উত্তরের জন্য কোনো নম্বর কাটা হবে না।
বিজ্ঞান শাখা, মানবিক/গার্হস্থ্য অর্থনীতি এবং ব্যবসায়ে শিক্ষা শাখায় বাংলায় ২০, ইংরেজিতে ২০, সাধারণ জ্ঞানে ২০ এবং প্রতিটি শাখার জন্য আলাদাভাবে উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের বিষয়ভিত্তিক প্রশ্ন ৪০ নম্বরসহ মোট ১০০ নম্বরে ভর্তি পরীক্ষা দিতে হবে। ভর্তি পরীক্ষার পাস নম্বর ৩৫।
বিজ্ঞান, মানবিক/গার্হস্থ্য অর্থনীতি এবং ব্যবসায়ে শিক্ষায় এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএর ৪০ শতাংশ (চতুর্থ বিষয়সহ) ৪০ নম্বর, এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএর ৬০ শতাংশ (চতুর্থ বিষয়সহ) ৬০ নম্বরসহ মোট ২০০ (১০০+৪০+৬০) নম্বরে মেধাতালিকা প্রণয়ন করা হবে।

ইংরেজিতে লেখা কিংবা কথা বলার দক্ষতা অর্জনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বাক্যকে বিস্তারিত ও সুবিন্যস্তভাবে উপস্থাপন করা। অনেক সময় আমরা সাধারণ বাক্য ব্যবহার করি, যা খুব সীমিত তথ্য দেয়।
৩০ ডিসেম্বর ২০২৪
ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ৩৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবর্তনে ৩৬টি ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রের মোট ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এছাড়া অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ এক শিক্ষার্থী পেয়েছেন ওআইসি গোল্ড মেডেল ও আরও একাধিক শিক্ষার্থী পেয়েছেন আইইউটি গোল্ড মেডেল।
১৯ ঘণ্টা আগে
ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টির স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) মিডিয়া অ্যান্ড মাস কমিউনিকেশন (এমএমসি) বিভাগ আয়োজিত ‘১০ম কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম এডুকেটরস নেটওয়ার্ক (সিজেন) কনফারেন্স ২০২৫’ ২৪ ও ২৫ অক্টোবর এআইইউবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডিডব্লিউ একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দ
১ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ৩৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবর্তনে ৩৬টি ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রের মোট ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এছাড়া অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ এক শিক্ষার্থী পেয়েছেন ওআইসি গোল্ড মেডেল ও আরও একাধিক শিক্ষার্থী পেয়েছেন আইইউটি গোল্ড মেডেল।
রোববার (২৬ অক্টোবর) গাজীপুরের বোর্ড বাজার ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশে বিশ্ববিদ্যালয়টির ৩৭তম সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়। আইইউটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। প্রো-উপাচার্য ড. হিসেইন আরাবি নুরসহ অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দও সমাবর্তনে উপস্থিত ছিলেন।
৩৭তম সমাবর্তনে ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটের মধ্যে অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ ওআইসি গোল্ড মেডেল পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০২৩–২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ইউসুফ ইবনে কামাল নিলয়। তিনি সিজিপিএ–৪ পেয়েছেন।
এ ছাড়া আইইউটি গোল্ড মেডেল পেয়েছেন আরও ৭ শিক্ষার্থী। তারা হলেন: ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের রাহিব-বিন-হোসেন। সিভিল এন্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের নাবা উদ্দিন। মেকানিক্যাল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের মাহমুদুল হাসান ভূঁইয়া। কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সামিয়া নওশিন। মেকানিক্যাল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাজিদ রহমান চৌধুরী। বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের রামিশা সালসাবিল ও টেকনিক্যাল অ্যান্ড ভোকেশনাল এডুকেশন বিভাগের নোসিন নাহার স্মিতা।
সভাপতির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্নাতকদের কৃতিত্বের প্রশংসা করেন এবং শিক্ষা, গবেষণা ও উদ্ভাবনের উৎকর্ষ সাধনে আইইউটির অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তাঁদের অনেকে জানিয়েছেন, গ্র্যাজুয়েশন শেষ করার আগেই তাদের চাকরি হয়ে গেছে। অনেকে জব কন্টিনিউ করছেন। এটাই আইইউটির ঐতিহ্য।
অনুষ্ঠানে সমাবর্তন বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেন ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরের সাবেক অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান। সমাবর্তনে ওআইসির মহাসচিব ও আইইউটির চ্যান্সেলর হিসেইন ব্রাহিম তাহা তাঁর বার্তায় ওআইসি সদস্যরাষ্ট্রগুলোর মধ্যে কারিগরি শিক্ষা ও নীতিগত নেতৃত্বের অগ্রগতিতে আইইউটির অবদানের প্রশংসা করেন এবং সহায়তার জন্য বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেন, আইইউটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রযুক্তিগতভাবে দক্ষ এবং নৈতিকভাবে দৃঢ় পেশাজীবী গড়ে তোলার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা উদ্ভাবন ও বিশ্বব্যাপী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে সক্ষম। মুসলিম উম্মাহর তরুণদের মধ্যে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা, গবেষণা উৎকর্ষতা ও নেতৃত্বকে উৎসাহিত করে চলেছে। এ জন্য বাংলাদেশ অত্যন্ত গর্বিত।

ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ৩৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবর্তনে ৩৬টি ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রের মোট ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এছাড়া অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ এক শিক্ষার্থী পেয়েছেন ওআইসি গোল্ড মেডেল ও আরও একাধিক শিক্ষার্থী পেয়েছেন আইইউটি গোল্ড মেডেল।
রোববার (২৬ অক্টোবর) গাজীপুরের বোর্ড বাজার ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশে বিশ্ববিদ্যালয়টির ৩৭তম সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়। আইইউটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। প্রো-উপাচার্য ড. হিসেইন আরাবি নুরসহ অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দও সমাবর্তনে উপস্থিত ছিলেন।
৩৭তম সমাবর্তনে ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটের মধ্যে অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ ওআইসি গোল্ড মেডেল পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০২৩–২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ইউসুফ ইবনে কামাল নিলয়। তিনি সিজিপিএ–৪ পেয়েছেন।
এ ছাড়া আইইউটি গোল্ড মেডেল পেয়েছেন আরও ৭ শিক্ষার্থী। তারা হলেন: ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের রাহিব-বিন-হোসেন। সিভিল এন্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের নাবা উদ্দিন। মেকানিক্যাল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের মাহমুদুল হাসান ভূঁইয়া। কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সামিয়া নওশিন। মেকানিক্যাল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাজিদ রহমান চৌধুরী। বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের রামিশা সালসাবিল ও টেকনিক্যাল অ্যান্ড ভোকেশনাল এডুকেশন বিভাগের নোসিন নাহার স্মিতা।
সভাপতির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্নাতকদের কৃতিত্বের প্রশংসা করেন এবং শিক্ষা, গবেষণা ও উদ্ভাবনের উৎকর্ষ সাধনে আইইউটির অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তাঁদের অনেকে জানিয়েছেন, গ্র্যাজুয়েশন শেষ করার আগেই তাদের চাকরি হয়ে গেছে। অনেকে জব কন্টিনিউ করছেন। এটাই আইইউটির ঐতিহ্য।
অনুষ্ঠানে সমাবর্তন বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেন ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরের সাবেক অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান। সমাবর্তনে ওআইসির মহাসচিব ও আইইউটির চ্যান্সেলর হিসেইন ব্রাহিম তাহা তাঁর বার্তায় ওআইসি সদস্যরাষ্ট্রগুলোর মধ্যে কারিগরি শিক্ষা ও নীতিগত নেতৃত্বের অগ্রগতিতে আইইউটির অবদানের প্রশংসা করেন এবং সহায়তার জন্য বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেন, আইইউটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রযুক্তিগতভাবে দক্ষ এবং নৈতিকভাবে দৃঢ় পেশাজীবী গড়ে তোলার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা উদ্ভাবন ও বিশ্বব্যাপী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে সক্ষম। মুসলিম উম্মাহর তরুণদের মধ্যে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা, গবেষণা উৎকর্ষতা ও নেতৃত্বকে উৎসাহিত করে চলেছে। এ জন্য বাংলাদেশ অত্যন্ত গর্বিত।

ইংরেজিতে লেখা কিংবা কথা বলার দক্ষতা অর্জনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বাক্যকে বিস্তারিত ও সুবিন্যস্তভাবে উপস্থাপন করা। অনেক সময় আমরা সাধারণ বাক্য ব্যবহার করি, যা খুব সীমিত তথ্য দেয়।
৩০ ডিসেম্বর ২০২৪
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষা আগামী ডিসেম্বরের শেষে হতে পারে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ। গত বছরের মতো এবারও অধিভুক্ত সব কলেজের স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তিতে বহুনির্বাচনী প্রশ্ন (এমসিকিউ) পদ্ধতিতে এ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
১৩ ঘণ্টা আগে
ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টির স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) মিডিয়া অ্যান্ড মাস কমিউনিকেশন (এমএমসি) বিভাগ আয়োজিত ‘১০ম কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম এডুকেটরস নেটওয়ার্ক (সিজেন) কনফারেন্স ২০২৫’ ২৪ ও ২৫ অক্টোবর এআইইউবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডিডব্লিউ একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দ
১ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টির স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে শিক্ষার্থীরা একাডেমিক পড়াশোনার বাইরে নিজেদের নেতৃত্বের গুণাবলি বিকশিত করার সুযোগ পাবেন। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি কার্যকর থাকবে।
ইংল্যান্ডের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ঐতিহাসিক শহর বাথে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব বাথ যুক্তরাজ্যের অন্যতম শীর্ষ গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৬৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। সবুজ পাহাড়ি প্রান্তরে বাথের ক্যাম্পাস গড়ে তোলা হয়েছে। বর্তমানে বিশ্বের নানা দেশ থেকে এসে শিক্ষার্থীরা এখানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছেন। এই অগ্রযাত্রায় বাথ একটি গ্লোবাল লার্নিং কমিউনিটিতে পরিণত হয়েছে।
সুযোগ-সুবিধা
উচ্চশিক্ষার জন্য ইউনিভার্সিটি অব বাথে রয়েছে আকর্ষণীয় বৃত্তি সুবিধা। এর মধ্যে রয়েছে ‘মাস্টার্স ওয়ার্ল্ডওয়াইড স্কলারশিপ’। এর জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা পাবেন ৫ হাজার পাউন্ড মূল্যের আর্থিক সহায়তা। সর্বোচ্চ ২৬ জন শিক্ষার্থীকে এই বৃত্তি দেওয়া হবে। এ ছাড়া আকর্ষণীয় একাডেমিক ফলাফলের জন্য রয়েছে ‘স্কলারশিপ ফর একাডেমিক এক্সেলেন্স’। এই বৃত্তির মূল্য ১০ হাজার পাউন্ড। এই বৃত্তি সর্বোচ্চ ৩ জন শিক্ষার্থীকে দেওয়া হবে।
আবেদনের যোগ্যতা
ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির জন্য আবেদন করতে আগ্রহীদের কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে। প্রার্থীকে অবশ্যই ২০২৬ সালের জানুয়ারিতে শুরু হতে যাওয়া এমএসসি ইন ফাইন্যান্স বা এমএসসি ইন মার্কেটিং কোর্সে ভর্তি হওয়ার অফার পেতে এবং তা গ্রহণ করতে হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলারশিপ আবেদনপত্র পূরণ করে জমা দিতে হবে। Bath Application Tracker-এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট ফরম ব্যবহার করে আবেদনপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
নির্ধারিত পোর্টালের মাধ্যমে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। সঙ্গে জমা দিতে হবে শিক্ষাগত ট্রান্সক্রিপ্ট ও ডিগ্রি সনদপত্রের কপি। আবেদনপত্রের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে যুক্ত করতে হবে একটি মোটিভেশন লেটার। যেখানে প্রার্থী নিজের লক্ষ্য, আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ব্যাখ্যা করবেন। পরিচয় যাচাইয়ের জন্য প্রয়োজন হবে পাসপোর্টের অনুলিপি। এ ছাড়া শিক্ষাগত বা পেশাগত দিক থেকে পরিচিত কারও কাছ থেকে একটি রিকমেন্ডেশন লেটার জমা দিতে হবে। সর্বশেষ একটি আপডেট জীবনবৃত্তান্ত সংযুক্ত করতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এই লিংকে গিয়ে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩ নভেম্বর, ২০২৫।

ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টির স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে শিক্ষার্থীরা একাডেমিক পড়াশোনার বাইরে নিজেদের নেতৃত্বের গুণাবলি বিকশিত করার সুযোগ পাবেন। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি কার্যকর থাকবে।
ইংল্যান্ডের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ঐতিহাসিক শহর বাথে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব বাথ যুক্তরাজ্যের অন্যতম শীর্ষ গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৬৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। সবুজ পাহাড়ি প্রান্তরে বাথের ক্যাম্পাস গড়ে তোলা হয়েছে। বর্তমানে বিশ্বের নানা দেশ থেকে এসে শিক্ষার্থীরা এখানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছেন। এই অগ্রযাত্রায় বাথ একটি গ্লোবাল লার্নিং কমিউনিটিতে পরিণত হয়েছে।
সুযোগ-সুবিধা
উচ্চশিক্ষার জন্য ইউনিভার্সিটি অব বাথে রয়েছে আকর্ষণীয় বৃত্তি সুবিধা। এর মধ্যে রয়েছে ‘মাস্টার্স ওয়ার্ল্ডওয়াইড স্কলারশিপ’। এর জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা পাবেন ৫ হাজার পাউন্ড মূল্যের আর্থিক সহায়তা। সর্বোচ্চ ২৬ জন শিক্ষার্থীকে এই বৃত্তি দেওয়া হবে। এ ছাড়া আকর্ষণীয় একাডেমিক ফলাফলের জন্য রয়েছে ‘স্কলারশিপ ফর একাডেমিক এক্সেলেন্স’। এই বৃত্তির মূল্য ১০ হাজার পাউন্ড। এই বৃত্তি সর্বোচ্চ ৩ জন শিক্ষার্থীকে দেওয়া হবে।
আবেদনের যোগ্যতা
ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির জন্য আবেদন করতে আগ্রহীদের কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে। প্রার্থীকে অবশ্যই ২০২৬ সালের জানুয়ারিতে শুরু হতে যাওয়া এমএসসি ইন ফাইন্যান্স বা এমএসসি ইন মার্কেটিং কোর্সে ভর্তি হওয়ার অফার পেতে এবং তা গ্রহণ করতে হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলারশিপ আবেদনপত্র পূরণ করে জমা দিতে হবে। Bath Application Tracker-এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট ফরম ব্যবহার করে আবেদনপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
নির্ধারিত পোর্টালের মাধ্যমে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। সঙ্গে জমা দিতে হবে শিক্ষাগত ট্রান্সক্রিপ্ট ও ডিগ্রি সনদপত্রের কপি। আবেদনপত্রের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে যুক্ত করতে হবে একটি মোটিভেশন লেটার। যেখানে প্রার্থী নিজের লক্ষ্য, আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ব্যাখ্যা করবেন। পরিচয় যাচাইয়ের জন্য প্রয়োজন হবে পাসপোর্টের অনুলিপি। এ ছাড়া শিক্ষাগত বা পেশাগত দিক থেকে পরিচিত কারও কাছ থেকে একটি রিকমেন্ডেশন লেটার জমা দিতে হবে। সর্বশেষ একটি আপডেট জীবনবৃত্তান্ত সংযুক্ত করতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এই লিংকে গিয়ে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩ নভেম্বর, ২০২৫।

ইংরেজিতে লেখা কিংবা কথা বলার দক্ষতা অর্জনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বাক্যকে বিস্তারিত ও সুবিন্যস্তভাবে উপস্থাপন করা। অনেক সময় আমরা সাধারণ বাক্য ব্যবহার করি, যা খুব সীমিত তথ্য দেয়।
৩০ ডিসেম্বর ২০২৪
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষা আগামী ডিসেম্বরের শেষে হতে পারে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ। গত বছরের মতো এবারও অধিভুক্ত সব কলেজের স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তিতে বহুনির্বাচনী প্রশ্ন (এমসিকিউ) পদ্ধতিতে এ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
১৩ ঘণ্টা আগে
ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ৩৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবর্তনে ৩৬টি ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রের মোট ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এছাড়া অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ এক শিক্ষার্থী পেয়েছেন ওআইসি গোল্ড মেডেল ও আরও একাধিক শিক্ষার্থী পেয়েছেন আইইউটি গোল্ড মেডেল।
১৯ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) মিডিয়া অ্যান্ড মাস কমিউনিকেশন (এমএমসি) বিভাগ আয়োজিত ‘১০ম কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম এডুকেটরস নেটওয়ার্ক (সিজেন) কনফারেন্স ২০২৫’ ২৪ ও ২৫ অক্টোবর এআইইউবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডিডব্লিউ একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দ
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) মিডিয়া অ্যান্ড মাস কমিউনিকেশন (এমএমসি) বিভাগ আয়োজিত ‘১০ম কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম এডুকেটরস নেটওয়ার্ক (সিজেন) কনফারেন্স ২০২৫’ ২৪ ও ২৫ অক্টোবর এআইইউবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডিডব্লিউ একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মিডিয়া শিক্ষাবিদ, গণমাধ্যম পেশাজীবী ও শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।
এবারের সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য ছিল ‘মিডিয়া ট্রান্সফর্মড: বাংলাদেশ অ্যাট এ ক্রসরোড’।
সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এআইইউবির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ড. হাসানুল এ. হাসান। বিশেষ অতিথি ছিলেন ডিডব্লিউ একাডেমির প্রজেক্ট ম্যানেজার মিস জিমি আমির। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন এআইইউবি ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য ও সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর ড. কারমেন জিটা লামাগনা, এআইইউবির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. সাইফুল ইসলাম, প্রো ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. আব্দুর রহমান, ফ্যাকাল্টি অব আর্টস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সের (এফএএসএস) ডিন প্রফেসর ড. তাজুল ইসলাম, এমএমসি বিভাগের উপদেষ্টা ড. এ জে এম শফিউল আলম ভূঁইয়া, রেজিস্ট্রার, প্রক্টর, শিক্ষক, কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের গণমাধ্যম পেশাজীবীরা।
অনুষ্ঠানে সমাপনী বক্তব্য দেন এমএমসি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মিস রানি এলেন ভি রামোস। দুই দিনব্যাপী এই কনফারেন্সে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন, প্যানেল আলোচনা এবং একাডেমিক পেপার সেশন অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে ২৪ অক্টোবর কনফারেন্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ।

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) মিডিয়া অ্যান্ড মাস কমিউনিকেশন (এমএমসি) বিভাগ আয়োজিত ‘১০ম কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম এডুকেটরস নেটওয়ার্ক (সিজেন) কনফারেন্স ২০২৫’ ২৪ ও ২৫ অক্টোবর এআইইউবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডিডব্লিউ একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মিডিয়া শিক্ষাবিদ, গণমাধ্যম পেশাজীবী ও শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।
এবারের সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য ছিল ‘মিডিয়া ট্রান্সফর্মড: বাংলাদেশ অ্যাট এ ক্রসরোড’।
সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এআইইউবির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ড. হাসানুল এ. হাসান। বিশেষ অতিথি ছিলেন ডিডব্লিউ একাডেমির প্রজেক্ট ম্যানেজার মিস জিমি আমির। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন এআইইউবি ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য ও সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর ড. কারমেন জিটা লামাগনা, এআইইউবির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. সাইফুল ইসলাম, প্রো ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. আব্দুর রহমান, ফ্যাকাল্টি অব আর্টস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সের (এফএএসএস) ডিন প্রফেসর ড. তাজুল ইসলাম, এমএমসি বিভাগের উপদেষ্টা ড. এ জে এম শফিউল আলম ভূঁইয়া, রেজিস্ট্রার, প্রক্টর, শিক্ষক, কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের গণমাধ্যম পেশাজীবীরা।
অনুষ্ঠানে সমাপনী বক্তব্য দেন এমএমসি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মিস রানি এলেন ভি রামোস। দুই দিনব্যাপী এই কনফারেন্সে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন, প্যানেল আলোচনা এবং একাডেমিক পেপার সেশন অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে ২৪ অক্টোবর কনফারেন্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ।

ইংরেজিতে লেখা কিংবা কথা বলার দক্ষতা অর্জনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বাক্যকে বিস্তারিত ও সুবিন্যস্তভাবে উপস্থাপন করা। অনেক সময় আমরা সাধারণ বাক্য ব্যবহার করি, যা খুব সীমিত তথ্য দেয়।
৩০ ডিসেম্বর ২০২৪
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষা আগামী ডিসেম্বরের শেষে হতে পারে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ। গত বছরের মতো এবারও অধিভুক্ত সব কলেজের স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তিতে বহুনির্বাচনী প্রশ্ন (এমসিকিউ) পদ্ধতিতে এ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
১৩ ঘণ্টা আগে
ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ৩৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবর্তনে ৩৬টি ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রের মোট ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এছাড়া অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ এক শিক্ষার্থী পেয়েছেন ওআইসি গোল্ড মেডেল ও আরও একাধিক শিক্ষার্থী পেয়েছেন আইইউটি গোল্ড মেডেল।
১৯ ঘণ্টা আগে
ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টির স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগে