জহিরুল ইসলাম

সামনেই আসছে ৪৫তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা। বৃহৎ চাকরির বাজারের এ পরীক্ষায় এবার বসবে প্রায় ৩ লাখ ১৮ হাজার পরীক্ষার্থী। এত এত পরীক্ষার্থীর মধ্যে প্রিলিতে মাত্র ৪ থেকে ৮ শতাংশ পাস করে। অনেকে পড়াশোনা করেও প্রিলিতে আশানুরূপ ফলাফল করতে পারে না। ফলস্বরূপ ফেল আসে। বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হওয়া ও সঠিক প্রস্তুতির আদ্যোপান্ত নিয়ে থাকছে আজকের আলোচনা।
বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা বা যেকোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সিলেবাস সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা জরুরি। বাজারের গাইড বইগুলোতে সাধারণভাবেই বিসিএস প্রিলিমিনারি, ব্যাংক প্রিলিমিনারি, অন্যান্য পরীক্ষার প্রিলিমিনারি, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক, শিক্ষক নিবন্ধন—এসব নিয়োগের প্রশ্ন ও আলোচনা একত্রে থাকে। তাই বইগুলো অতিরিক্ত অপ্রয়োজনীয় তথ্যে ভরপুর। ফলে বিপিএসসির সিলেবাস অনুসরণ না করলে প্রস্তুতি দীর্ঘ ও কষ্টসাধ্য হবে। বিসিএসের সিলেবাসের এক কপি প্রিন্ট করে আপনার পড়ার টেবিলে রাখুন।
প্রশ্ন বিশ্লেষণ না করে পড়া
প্রত্যেক বিসিএস পরীক্ষার্থী বিগত বছরের প্রশ্ন পড়ে থাকে, তবে অনেকেই প্রশ্ন বিশ্লেষণ না করে পড়ে। যে বছরে প্রশ্নটি হয়েছিল, সেই বছর গুরুত্বপূর্ণ কী কী ঘটনা ঘটেছিল, তার সঙ্গে প্রশ্নের প্রাসঙ্গিকতা কেমন ছিল?
যেমন—একজন শিক্ষার্থী ৪৫তম বিসিএসের (২০২৩ সালের পরীক্ষা) প্রস্তুতি নিচ্ছে এবং বিভিন্ন সমরাস্ত্র, যুদ্ধবিমান ও ড্রোন সম্পর্কে পড়ছে। এত সব অস্ত্র, যুদ্ধবিমান ও ড্রোন বিষয়ে না পড়ে; Bayraktar TB 2 drone, Javelin Missile, M142 High Mobility Artillery Rocket System অথবা HIMARS সম্পর্কে পড়ল। কেননা এসব রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। এটা সত্য যে বিসিএস লিখিত প্রস্তুতির ৫০-৬০ শতাংশ প্রস্তুতি প্রিলিমিনারির প্রস্তুতির সময় সম্পন্ন হয়ে যায়। কিন্তু যারা প্রথমবার প্রস্তুতি নিচ্ছে, তারা যদি একই সময়ে রিটেনের প্রস্তুতি নেয়, তবে তা তার জন্য সুফল বয়ে আনবে না।
কেউ ভালোভাবে প্রিলিমিনারি প্রস্তুতি নিলে তার অজান্তেই রিটেনের পড়াশোনায় এগিয়ে থাকবে। তাই ভালো সিদ্ধান্ত হচ্ছে শুধু প্রিলিমিনারির প্রস্তুতি নেওয়া।
 দুইয়ের অধিক বই পড়া এবং অতিরিক্ত তুলনা করা
দুইয়ের অধিক বই পড়া এবং অতিরিক্ত তুলনা করা
যে কেউ বেশি পড়তে পারলে তা ভালো এবং তা তাকে এগিয়ে রাখবে। তবে অল্প সময়ে অল্প পরিশ্রমে প্রস্তুতির প্রধান অন্তরায় হচ্ছে দুই বা ততোধিক বই পড়া এবং তথ্যে ভুল অনুসন্ধান করা ও তুলনা করা। এসব কারণে সময়ের অপচয় যেমন হয়; তথ্যের ব্যাপারে সংশয়ও তৈরি হয়। কোনো একটি বই বা লেকচার শিটের ওপর ভিত্তি করে প্রস্তুতি নিন এবং কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেলে তা আপনার বই বা শিটে লিখে রাখুন।
মডেল টেস্ট না দেওয়া
কোনো কোচিং সেন্টারে মডেল টেস্টে অংশগ্রহণ করা সাধারণত ১৫ থেকে ২০টি, যাতে আপনি সারা দেশে প্রস্তুতি গ্রহণকারী প্রার্থীদের সঙ্গে আপনার তুলনামূলক অবস্থান বুঝতে পারেন। মডেল টেস্টের মাধ্যমে পরীক্ষার হলে যে ধরনের সম্ভাব্য সমস্যা হতে পারে, কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। যেমন:
দৈনিক পত্রিকা না পড়ে বাজারে প্রচলিত অন্য কিছু পড়া
প্রতিদিন পত্রিকায় একবার চোখ বুলিয়ে নিলে আপনি সবচেয়ে আপডেট থাকবেন এবং এটা আপনাকে বিসিএস পরীক্ষায় এগিয়ে রাখবে। আপনি সচেতনভাবে বা অসচেতনভাবে অনেক ব্যাপারে জেনে যাবেন, যা আপনার কাজে লাগবে। এর পরিবর্তে এক মাসের সম্পাদকীয় বা অন্য কিছু পড়তে গেলেই আপনার প্রেশার মনে হবে এবং মনে রাখতে পারবেন না। একটি ভালো পত্রিকা পড়লেই যথেষ্ট হবে, একাধিক পত্রিকা পড়ে সময় নষ্ট করার প্রয়োজন নেই।
হলে কোন বিষয়ে প্রথমে উত্তর করবেন 
১৫ থেকে ২০টি মডেল টেস্ট অনুশীলনের মাধ্যমে আপনাকে সিদ্ধান্তে আসতে হবে আপনি কোন বিষয়ের উত্তর প্রথমে করবেন। তারপর কোন বিষয়ে এবং সবশেষ কোন বিষয়ে উত্তর করবেন। এ ক্ষেত্রে ১ নম্বর প্রশ্ন থেকে ২০০ নম্বর প্রশ্ন পর্যন্ত যাওয়া একটা পদ্ধতি হতে
পারে। তবে গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতার জন্য আপনার একটা উপযুক্ত ক্রম ও সময় নির্ধারণ করতে হবে। 
আরও যত কারণ
সর্বোপরি প্রিলিমিনারি একটি প্রকৃত অর্থেই প্রাথমিক বাছাই পরীক্ষা। এটি হালকাভাবে নেওয়ারও সুযোগ যেমন কম, তেমনি অনেক বেশি নম্বর পেতে হবে—এমন ভাবনা ঠিক না।
জহিরুল ইসলাম, সহকারী পুলিশ সুপার, ৩৮তম বিসিএস।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম

সামনেই আসছে ৪৫তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা। বৃহৎ চাকরির বাজারের এ পরীক্ষায় এবার বসবে প্রায় ৩ লাখ ১৮ হাজার পরীক্ষার্থী। এত এত পরীক্ষার্থীর মধ্যে প্রিলিতে মাত্র ৪ থেকে ৮ শতাংশ পাস করে। অনেকে পড়াশোনা করেও প্রিলিতে আশানুরূপ ফলাফল করতে পারে না। ফলস্বরূপ ফেল আসে। বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হওয়া ও সঠিক প্রস্তুতির আদ্যোপান্ত নিয়ে থাকছে আজকের আলোচনা।
বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা বা যেকোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সিলেবাস সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা জরুরি। বাজারের গাইড বইগুলোতে সাধারণভাবেই বিসিএস প্রিলিমিনারি, ব্যাংক প্রিলিমিনারি, অন্যান্য পরীক্ষার প্রিলিমিনারি, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক, শিক্ষক নিবন্ধন—এসব নিয়োগের প্রশ্ন ও আলোচনা একত্রে থাকে। তাই বইগুলো অতিরিক্ত অপ্রয়োজনীয় তথ্যে ভরপুর। ফলে বিপিএসসির সিলেবাস অনুসরণ না করলে প্রস্তুতি দীর্ঘ ও কষ্টসাধ্য হবে। বিসিএসের সিলেবাসের এক কপি প্রিন্ট করে আপনার পড়ার টেবিলে রাখুন।
প্রশ্ন বিশ্লেষণ না করে পড়া
প্রত্যেক বিসিএস পরীক্ষার্থী বিগত বছরের প্রশ্ন পড়ে থাকে, তবে অনেকেই প্রশ্ন বিশ্লেষণ না করে পড়ে। যে বছরে প্রশ্নটি হয়েছিল, সেই বছর গুরুত্বপূর্ণ কী কী ঘটনা ঘটেছিল, তার সঙ্গে প্রশ্নের প্রাসঙ্গিকতা কেমন ছিল?
যেমন—একজন শিক্ষার্থী ৪৫তম বিসিএসের (২০২৩ সালের পরীক্ষা) প্রস্তুতি নিচ্ছে এবং বিভিন্ন সমরাস্ত্র, যুদ্ধবিমান ও ড্রোন সম্পর্কে পড়ছে। এত সব অস্ত্র, যুদ্ধবিমান ও ড্রোন বিষয়ে না পড়ে; Bayraktar TB 2 drone, Javelin Missile, M142 High Mobility Artillery Rocket System অথবা HIMARS সম্পর্কে পড়ল। কেননা এসব রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। এটা সত্য যে বিসিএস লিখিত প্রস্তুতির ৫০-৬০ শতাংশ প্রস্তুতি প্রিলিমিনারির প্রস্তুতির সময় সম্পন্ন হয়ে যায়। কিন্তু যারা প্রথমবার প্রস্তুতি নিচ্ছে, তারা যদি একই সময়ে রিটেনের প্রস্তুতি নেয়, তবে তা তার জন্য সুফল বয়ে আনবে না।
কেউ ভালোভাবে প্রিলিমিনারি প্রস্তুতি নিলে তার অজান্তেই রিটেনের পড়াশোনায় এগিয়ে থাকবে। তাই ভালো সিদ্ধান্ত হচ্ছে শুধু প্রিলিমিনারির প্রস্তুতি নেওয়া।
 দুইয়ের অধিক বই পড়া এবং অতিরিক্ত তুলনা করা
দুইয়ের অধিক বই পড়া এবং অতিরিক্ত তুলনা করা
যে কেউ বেশি পড়তে পারলে তা ভালো এবং তা তাকে এগিয়ে রাখবে। তবে অল্প সময়ে অল্প পরিশ্রমে প্রস্তুতির প্রধান অন্তরায় হচ্ছে দুই বা ততোধিক বই পড়া এবং তথ্যে ভুল অনুসন্ধান করা ও তুলনা করা। এসব কারণে সময়ের অপচয় যেমন হয়; তথ্যের ব্যাপারে সংশয়ও তৈরি হয়। কোনো একটি বই বা লেকচার শিটের ওপর ভিত্তি করে প্রস্তুতি নিন এবং কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেলে তা আপনার বই বা শিটে লিখে রাখুন।
মডেল টেস্ট না দেওয়া
কোনো কোচিং সেন্টারে মডেল টেস্টে অংশগ্রহণ করা সাধারণত ১৫ থেকে ২০টি, যাতে আপনি সারা দেশে প্রস্তুতি গ্রহণকারী প্রার্থীদের সঙ্গে আপনার তুলনামূলক অবস্থান বুঝতে পারেন। মডেল টেস্টের মাধ্যমে পরীক্ষার হলে যে ধরনের সম্ভাব্য সমস্যা হতে পারে, কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। যেমন:
দৈনিক পত্রিকা না পড়ে বাজারে প্রচলিত অন্য কিছু পড়া
প্রতিদিন পত্রিকায় একবার চোখ বুলিয়ে নিলে আপনি সবচেয়ে আপডেট থাকবেন এবং এটা আপনাকে বিসিএস পরীক্ষায় এগিয়ে রাখবে। আপনি সচেতনভাবে বা অসচেতনভাবে অনেক ব্যাপারে জেনে যাবেন, যা আপনার কাজে লাগবে। এর পরিবর্তে এক মাসের সম্পাদকীয় বা অন্য কিছু পড়তে গেলেই আপনার প্রেশার মনে হবে এবং মনে রাখতে পারবেন না। একটি ভালো পত্রিকা পড়লেই যথেষ্ট হবে, একাধিক পত্রিকা পড়ে সময় নষ্ট করার প্রয়োজন নেই।
হলে কোন বিষয়ে প্রথমে উত্তর করবেন 
১৫ থেকে ২০টি মডেল টেস্ট অনুশীলনের মাধ্যমে আপনাকে সিদ্ধান্তে আসতে হবে আপনি কোন বিষয়ের উত্তর প্রথমে করবেন। তারপর কোন বিষয়ে এবং সবশেষ কোন বিষয়ে উত্তর করবেন। এ ক্ষেত্রে ১ নম্বর প্রশ্ন থেকে ২০০ নম্বর প্রশ্ন পর্যন্ত যাওয়া একটা পদ্ধতি হতে
পারে। তবে গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতার জন্য আপনার একটা উপযুক্ত ক্রম ও সময় নির্ধারণ করতে হবে। 
আরও যত কারণ
সর্বোপরি প্রিলিমিনারি একটি প্রকৃত অর্থেই প্রাথমিক বাছাই পরীক্ষা। এটি হালকাভাবে নেওয়ারও সুযোগ যেমন কম, তেমনি অনেক বেশি নম্বর পেতে হবে—এমন ভাবনা ঠিক না।
জহিরুল ইসলাম, সহকারী পুলিশ সুপার, ৩৮তম বিসিএস।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম

জহিরুল ইসলাম

সামনেই আসছে ৪৫তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা। বৃহৎ চাকরির বাজারের এ পরীক্ষায় এবার বসবে প্রায় ৩ লাখ ১৮ হাজার পরীক্ষার্থী। এত এত পরীক্ষার্থীর মধ্যে প্রিলিতে মাত্র ৪ থেকে ৮ শতাংশ পাস করে। অনেকে পড়াশোনা করেও প্রিলিতে আশানুরূপ ফলাফল করতে পারে না। ফলস্বরূপ ফেল আসে। বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হওয়া ও সঠিক প্রস্তুতির আদ্যোপান্ত নিয়ে থাকছে আজকের আলোচনা।
বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা বা যেকোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সিলেবাস সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা জরুরি। বাজারের গাইড বইগুলোতে সাধারণভাবেই বিসিএস প্রিলিমিনারি, ব্যাংক প্রিলিমিনারি, অন্যান্য পরীক্ষার প্রিলিমিনারি, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক, শিক্ষক নিবন্ধন—এসব নিয়োগের প্রশ্ন ও আলোচনা একত্রে থাকে। তাই বইগুলো অতিরিক্ত অপ্রয়োজনীয় তথ্যে ভরপুর। ফলে বিপিএসসির সিলেবাস অনুসরণ না করলে প্রস্তুতি দীর্ঘ ও কষ্টসাধ্য হবে। বিসিএসের সিলেবাসের এক কপি প্রিন্ট করে আপনার পড়ার টেবিলে রাখুন।
প্রশ্ন বিশ্লেষণ না করে পড়া
প্রত্যেক বিসিএস পরীক্ষার্থী বিগত বছরের প্রশ্ন পড়ে থাকে, তবে অনেকেই প্রশ্ন বিশ্লেষণ না করে পড়ে। যে বছরে প্রশ্নটি হয়েছিল, সেই বছর গুরুত্বপূর্ণ কী কী ঘটনা ঘটেছিল, তার সঙ্গে প্রশ্নের প্রাসঙ্গিকতা কেমন ছিল?
যেমন—একজন শিক্ষার্থী ৪৫তম বিসিএসের (২০২৩ সালের পরীক্ষা) প্রস্তুতি নিচ্ছে এবং বিভিন্ন সমরাস্ত্র, যুদ্ধবিমান ও ড্রোন সম্পর্কে পড়ছে। এত সব অস্ত্র, যুদ্ধবিমান ও ড্রোন বিষয়ে না পড়ে; Bayraktar TB 2 drone, Javelin Missile, M142 High Mobility Artillery Rocket System অথবা HIMARS সম্পর্কে পড়ল। কেননা এসব রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। এটা সত্য যে বিসিএস লিখিত প্রস্তুতির ৫০-৬০ শতাংশ প্রস্তুতি প্রিলিমিনারির প্রস্তুতির সময় সম্পন্ন হয়ে যায়। কিন্তু যারা প্রথমবার প্রস্তুতি নিচ্ছে, তারা যদি একই সময়ে রিটেনের প্রস্তুতি নেয়, তবে তা তার জন্য সুফল বয়ে আনবে না।
কেউ ভালোভাবে প্রিলিমিনারি প্রস্তুতি নিলে তার অজান্তেই রিটেনের পড়াশোনায় এগিয়ে থাকবে। তাই ভালো সিদ্ধান্ত হচ্ছে শুধু প্রিলিমিনারির প্রস্তুতি নেওয়া।
 দুইয়ের অধিক বই পড়া এবং অতিরিক্ত তুলনা করা
দুইয়ের অধিক বই পড়া এবং অতিরিক্ত তুলনা করা
যে কেউ বেশি পড়তে পারলে তা ভালো এবং তা তাকে এগিয়ে রাখবে। তবে অল্প সময়ে অল্প পরিশ্রমে প্রস্তুতির প্রধান অন্তরায় হচ্ছে দুই বা ততোধিক বই পড়া এবং তথ্যে ভুল অনুসন্ধান করা ও তুলনা করা। এসব কারণে সময়ের অপচয় যেমন হয়; তথ্যের ব্যাপারে সংশয়ও তৈরি হয়। কোনো একটি বই বা লেকচার শিটের ওপর ভিত্তি করে প্রস্তুতি নিন এবং কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেলে তা আপনার বই বা শিটে লিখে রাখুন।
মডেল টেস্ট না দেওয়া
কোনো কোচিং সেন্টারে মডেল টেস্টে অংশগ্রহণ করা সাধারণত ১৫ থেকে ২০টি, যাতে আপনি সারা দেশে প্রস্তুতি গ্রহণকারী প্রার্থীদের সঙ্গে আপনার তুলনামূলক অবস্থান বুঝতে পারেন। মডেল টেস্টের মাধ্যমে পরীক্ষার হলে যে ধরনের সম্ভাব্য সমস্যা হতে পারে, কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। যেমন:
দৈনিক পত্রিকা না পড়ে বাজারে প্রচলিত অন্য কিছু পড়া
প্রতিদিন পত্রিকায় একবার চোখ বুলিয়ে নিলে আপনি সবচেয়ে আপডেট থাকবেন এবং এটা আপনাকে বিসিএস পরীক্ষায় এগিয়ে রাখবে। আপনি সচেতনভাবে বা অসচেতনভাবে অনেক ব্যাপারে জেনে যাবেন, যা আপনার কাজে লাগবে। এর পরিবর্তে এক মাসের সম্পাদকীয় বা অন্য কিছু পড়তে গেলেই আপনার প্রেশার মনে হবে এবং মনে রাখতে পারবেন না। একটি ভালো পত্রিকা পড়লেই যথেষ্ট হবে, একাধিক পত্রিকা পড়ে সময় নষ্ট করার প্রয়োজন নেই।
হলে কোন বিষয়ে প্রথমে উত্তর করবেন 
১৫ থেকে ২০টি মডেল টেস্ট অনুশীলনের মাধ্যমে আপনাকে সিদ্ধান্তে আসতে হবে আপনি কোন বিষয়ের উত্তর প্রথমে করবেন। তারপর কোন বিষয়ে এবং সবশেষ কোন বিষয়ে উত্তর করবেন। এ ক্ষেত্রে ১ নম্বর প্রশ্ন থেকে ২০০ নম্বর প্রশ্ন পর্যন্ত যাওয়া একটা পদ্ধতি হতে
পারে। তবে গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতার জন্য আপনার একটা উপযুক্ত ক্রম ও সময় নির্ধারণ করতে হবে। 
আরও যত কারণ
সর্বোপরি প্রিলিমিনারি একটি প্রকৃত অর্থেই প্রাথমিক বাছাই পরীক্ষা। এটি হালকাভাবে নেওয়ারও সুযোগ যেমন কম, তেমনি অনেক বেশি নম্বর পেতে হবে—এমন ভাবনা ঠিক না।
জহিরুল ইসলাম, সহকারী পুলিশ সুপার, ৩৮তম বিসিএস।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম

সামনেই আসছে ৪৫তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা। বৃহৎ চাকরির বাজারের এ পরীক্ষায় এবার বসবে প্রায় ৩ লাখ ১৮ হাজার পরীক্ষার্থী। এত এত পরীক্ষার্থীর মধ্যে প্রিলিতে মাত্র ৪ থেকে ৮ শতাংশ পাস করে। অনেকে পড়াশোনা করেও প্রিলিতে আশানুরূপ ফলাফল করতে পারে না। ফলস্বরূপ ফেল আসে। বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হওয়া ও সঠিক প্রস্তুতির আদ্যোপান্ত নিয়ে থাকছে আজকের আলোচনা।
বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা বা যেকোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সিলেবাস সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা জরুরি। বাজারের গাইড বইগুলোতে সাধারণভাবেই বিসিএস প্রিলিমিনারি, ব্যাংক প্রিলিমিনারি, অন্যান্য পরীক্ষার প্রিলিমিনারি, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক, শিক্ষক নিবন্ধন—এসব নিয়োগের প্রশ্ন ও আলোচনা একত্রে থাকে। তাই বইগুলো অতিরিক্ত অপ্রয়োজনীয় তথ্যে ভরপুর। ফলে বিপিএসসির সিলেবাস অনুসরণ না করলে প্রস্তুতি দীর্ঘ ও কষ্টসাধ্য হবে। বিসিএসের সিলেবাসের এক কপি প্রিন্ট করে আপনার পড়ার টেবিলে রাখুন।
প্রশ্ন বিশ্লেষণ না করে পড়া
প্রত্যেক বিসিএস পরীক্ষার্থী বিগত বছরের প্রশ্ন পড়ে থাকে, তবে অনেকেই প্রশ্ন বিশ্লেষণ না করে পড়ে। যে বছরে প্রশ্নটি হয়েছিল, সেই বছর গুরুত্বপূর্ণ কী কী ঘটনা ঘটেছিল, তার সঙ্গে প্রশ্নের প্রাসঙ্গিকতা কেমন ছিল?
যেমন—একজন শিক্ষার্থী ৪৫তম বিসিএসের (২০২৩ সালের পরীক্ষা) প্রস্তুতি নিচ্ছে এবং বিভিন্ন সমরাস্ত্র, যুদ্ধবিমান ও ড্রোন সম্পর্কে পড়ছে। এত সব অস্ত্র, যুদ্ধবিমান ও ড্রোন বিষয়ে না পড়ে; Bayraktar TB 2 drone, Javelin Missile, M142 High Mobility Artillery Rocket System অথবা HIMARS সম্পর্কে পড়ল। কেননা এসব রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। এটা সত্য যে বিসিএস লিখিত প্রস্তুতির ৫০-৬০ শতাংশ প্রস্তুতি প্রিলিমিনারির প্রস্তুতির সময় সম্পন্ন হয়ে যায়। কিন্তু যারা প্রথমবার প্রস্তুতি নিচ্ছে, তারা যদি একই সময়ে রিটেনের প্রস্তুতি নেয়, তবে তা তার জন্য সুফল বয়ে আনবে না।
কেউ ভালোভাবে প্রিলিমিনারি প্রস্তুতি নিলে তার অজান্তেই রিটেনের পড়াশোনায় এগিয়ে থাকবে। তাই ভালো সিদ্ধান্ত হচ্ছে শুধু প্রিলিমিনারির প্রস্তুতি নেওয়া।
 দুইয়ের অধিক বই পড়া এবং অতিরিক্ত তুলনা করা
দুইয়ের অধিক বই পড়া এবং অতিরিক্ত তুলনা করা
যে কেউ বেশি পড়তে পারলে তা ভালো এবং তা তাকে এগিয়ে রাখবে। তবে অল্প সময়ে অল্প পরিশ্রমে প্রস্তুতির প্রধান অন্তরায় হচ্ছে দুই বা ততোধিক বই পড়া এবং তথ্যে ভুল অনুসন্ধান করা ও তুলনা করা। এসব কারণে সময়ের অপচয় যেমন হয়; তথ্যের ব্যাপারে সংশয়ও তৈরি হয়। কোনো একটি বই বা লেকচার শিটের ওপর ভিত্তি করে প্রস্তুতি নিন এবং কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেলে তা আপনার বই বা শিটে লিখে রাখুন।
মডেল টেস্ট না দেওয়া
কোনো কোচিং সেন্টারে মডেল টেস্টে অংশগ্রহণ করা সাধারণত ১৫ থেকে ২০টি, যাতে আপনি সারা দেশে প্রস্তুতি গ্রহণকারী প্রার্থীদের সঙ্গে আপনার তুলনামূলক অবস্থান বুঝতে পারেন। মডেল টেস্টের মাধ্যমে পরীক্ষার হলে যে ধরনের সম্ভাব্য সমস্যা হতে পারে, কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। যেমন:
দৈনিক পত্রিকা না পড়ে বাজারে প্রচলিত অন্য কিছু পড়া
প্রতিদিন পত্রিকায় একবার চোখ বুলিয়ে নিলে আপনি সবচেয়ে আপডেট থাকবেন এবং এটা আপনাকে বিসিএস পরীক্ষায় এগিয়ে রাখবে। আপনি সচেতনভাবে বা অসচেতনভাবে অনেক ব্যাপারে জেনে যাবেন, যা আপনার কাজে লাগবে। এর পরিবর্তে এক মাসের সম্পাদকীয় বা অন্য কিছু পড়তে গেলেই আপনার প্রেশার মনে হবে এবং মনে রাখতে পারবেন না। একটি ভালো পত্রিকা পড়লেই যথেষ্ট হবে, একাধিক পত্রিকা পড়ে সময় নষ্ট করার প্রয়োজন নেই।
হলে কোন বিষয়ে প্রথমে উত্তর করবেন 
১৫ থেকে ২০টি মডেল টেস্ট অনুশীলনের মাধ্যমে আপনাকে সিদ্ধান্তে আসতে হবে আপনি কোন বিষয়ের উত্তর প্রথমে করবেন। তারপর কোন বিষয়ে এবং সবশেষ কোন বিষয়ে উত্তর করবেন। এ ক্ষেত্রে ১ নম্বর প্রশ্ন থেকে ২০০ নম্বর প্রশ্ন পর্যন্ত যাওয়া একটা পদ্ধতি হতে
পারে। তবে গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতার জন্য আপনার একটা উপযুক্ত ক্রম ও সময় নির্ধারণ করতে হবে। 
আরও যত কারণ
সর্বোপরি প্রিলিমিনারি একটি প্রকৃত অর্থেই প্রাথমিক বাছাই পরীক্ষা। এটি হালকাভাবে নেওয়ারও সুযোগ যেমন কম, তেমনি অনেক বেশি নম্বর পেতে হবে—এমন ভাবনা ঠিক না।
জহিরুল ইসলাম, সহকারী পুলিশ সুপার, ৩৮তম বিসিএস।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম


জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পরীক্ষার ফি উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো হবে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ। আজ শুক্রবার রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এ তথ্য জানান।
১ ঘণ্টা আগে
ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে (আইএসইউ) অনুষ্ঠিত হলো ফল-২০২৫ সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাখালী ক্যাম্পাসে এই নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। আইএসইউ উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খানের সভাপতিত্বে এ আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বোর
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার আন্তশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানিয়েছেন।
১ দিন আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ঢাকায় নিজ বাসভবনে মৃত্যু হয় তাঁর।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পরীক্ষার ফি উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো হবে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ।
আজ শুক্রবার রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এ তথ্য জানান।
উপাচার্য বলেন, ছাত্রছাত্রীদের অসুবিধার কথা বিবেচনা করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বাড়ানোর বিষয়টি শিগগির সমাধান করা হবে এবং তা তৃতীয় বর্ষ থেকে কার্যকর হবে। যারা এরই মধ্যে রেজিস্ট্রেশন করেছে, তাদের ফি অ্যাডজাস্ট করা হবে।
উপাচার্য আরও বলেন, বর্তমান ফি উল্লেখযোগ্যভাবে কমে আসবে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পরীক্ষার ফি উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো হবে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ।
আজ শুক্রবার রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এ তথ্য জানান।
উপাচার্য বলেন, ছাত্রছাত্রীদের অসুবিধার কথা বিবেচনা করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বাড়ানোর বিষয়টি শিগগির সমাধান করা হবে এবং তা তৃতীয় বর্ষ থেকে কার্যকর হবে। যারা এরই মধ্যে রেজিস্ট্রেশন করেছে, তাদের ফি অ্যাডজাস্ট করা হবে।
উপাচার্য আরও বলেন, বর্তমান ফি উল্লেখযোগ্যভাবে কমে আসবে।


সামনেই আসছে ৪৫তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা। বৃহৎ চাকরির বাজারের এ পরীক্ষায় এবার বসবে প্রায় ৩ লাখ ১৮ হাজার পরীক্ষার্থী। এত এত পরীক্ষার্থীর মধ্যে প্রিলিতে মাত্র ৪ থেকে ৮ শতাংশ পাস করে।
০৬ মার্চ ২০২৩
ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে (আইএসইউ) অনুষ্ঠিত হলো ফল-২০২৫ সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাখালী ক্যাম্পাসে এই নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। আইএসইউ উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খানের সভাপতিত্বে এ আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বোর
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার আন্তশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানিয়েছেন।
১ দিন আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ঢাকায় নিজ বাসভবনে মৃত্যু হয় তাঁর।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে (আইএসইউ) অনুষ্ঠিত হলো ফল-২০২৫ সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাখালী ক্যাম্পাসে এই নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। আইএসইউ উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খানের সভাপতিত্বে এ আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য ইঞ্জিনিয়ার তাসমিয়া রহমান।
প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খান বলেন, ‘উন্নত ক্যারিয়ার গঠনে অবশ্যই শিক্ষাজীবনে যেমন পড়াশোনা করতে হবে, তেমনি ভালো মানুষ হয়েও গড়ে উঠতে হবে। জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে নিজেদের সব ক্ষেত্রে সেরা হতে হবে যেন পরিবার, দেশ এবং বিশ্বের জন্য অবদান রাখতে পারো। পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে এ বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।’
ছাত্র-ছাত্রীদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে আইএসইউর যথাযথ উদ্যোগের কথা তুলে ধরে উপাচার্য জানান, আধুনিক ক্লাসরুম, ল্যাব, মানসম্মত শিক্ষক, তাত্ত্বিক, ব্যবহারিক ও সহশিক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীবান্ধব উন্নত পরিবেশ তৈরি ও রক্ষা করার জন্য আইএসইউ বদ্ধপরিকর।
ইঞ্জিনিয়ার তাসমিয়া রহমান নবীন শিক্ষার্থীদের আইএসইউ পরিবারে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি নিজের জীবনকে এবং আশপাশের পরিবেশ সম্পর্কে জানতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে নতুন এ যাত্রায় নতুন কিছু যেমন শিখবে, তেমনি নতুন সৃষ্টিশীলতায় ও উদ্ভাবনে অগ্রগামী হতে হবে। নিজেকে গড়ার সঙ্গে সঙ্গে নিজের পরিবার ও দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। তোমাদের কাজ, অভিজ্ঞতা ও জীবনের সুন্দর মুহূর্তগুলোই একসময় তোমাদের অনুপ্রেরণা জোগাবে।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন আইএসইউ ট্রেজারার প্রফেসর এইচ টি এম কাদের নেওয়াজ, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন প্রফেসর মোহাম্মদ আবুল কাসেম, আইকিউএসি পরিচালক প্রফেসর ড. মো. একরামুল হক। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের শিক্ষক প্রফেসর মোহাম্মদ আলী এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন আইএসইউ রেজিস্ট্রার মো. ফাইজুল্লাহ কৌশিক। শোয়েব আহমেদ ও মাইশা আফিয়া জেরিনের সঞ্চালনায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারপারসন, শিক্ষক-শিক্ষিকা, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীরা। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় অনুষ্ঠিত হয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে (আইএসইউ) অনুষ্ঠিত হলো ফল-২০২৫ সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাখালী ক্যাম্পাসে এই নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। আইএসইউ উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খানের সভাপতিত্বে এ আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য ইঞ্জিনিয়ার তাসমিয়া রহমান।
প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খান বলেন, ‘উন্নত ক্যারিয়ার গঠনে অবশ্যই শিক্ষাজীবনে যেমন পড়াশোনা করতে হবে, তেমনি ভালো মানুষ হয়েও গড়ে উঠতে হবে। জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে নিজেদের সব ক্ষেত্রে সেরা হতে হবে যেন পরিবার, দেশ এবং বিশ্বের জন্য অবদান রাখতে পারো। পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে এ বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।’
ছাত্র-ছাত্রীদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে আইএসইউর যথাযথ উদ্যোগের কথা তুলে ধরে উপাচার্য জানান, আধুনিক ক্লাসরুম, ল্যাব, মানসম্মত শিক্ষক, তাত্ত্বিক, ব্যবহারিক ও সহশিক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীবান্ধব উন্নত পরিবেশ তৈরি ও রক্ষা করার জন্য আইএসইউ বদ্ধপরিকর।
ইঞ্জিনিয়ার তাসমিয়া রহমান নবীন শিক্ষার্থীদের আইএসইউ পরিবারে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি নিজের জীবনকে এবং আশপাশের পরিবেশ সম্পর্কে জানতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে নতুন এ যাত্রায় নতুন কিছু যেমন শিখবে, তেমনি নতুন সৃষ্টিশীলতায় ও উদ্ভাবনে অগ্রগামী হতে হবে। নিজেকে গড়ার সঙ্গে সঙ্গে নিজের পরিবার ও দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। তোমাদের কাজ, অভিজ্ঞতা ও জীবনের সুন্দর মুহূর্তগুলোই একসময় তোমাদের অনুপ্রেরণা জোগাবে।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন আইএসইউ ট্রেজারার প্রফেসর এইচ টি এম কাদের নেওয়াজ, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন প্রফেসর মোহাম্মদ আবুল কাসেম, আইকিউএসি পরিচালক প্রফেসর ড. মো. একরামুল হক। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের শিক্ষক প্রফেসর মোহাম্মদ আলী এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন আইএসইউ রেজিস্ট্রার মো. ফাইজুল্লাহ কৌশিক। শোয়েব আহমেদ ও মাইশা আফিয়া জেরিনের সঞ্চালনায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারপারসন, শিক্ষক-শিক্ষিকা, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীরা। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় অনুষ্ঠিত হয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।


সামনেই আসছে ৪৫তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা। বৃহৎ চাকরির বাজারের এ পরীক্ষায় এবার বসবে প্রায় ৩ লাখ ১৮ হাজার পরীক্ষার্থী। এত এত পরীক্ষার্থীর মধ্যে প্রিলিতে মাত্র ৪ থেকে ৮ শতাংশ পাস করে।
০৬ মার্চ ২০২৩
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পরীক্ষার ফি উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো হবে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ। আজ শুক্রবার রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এ তথ্য জানান।
১ ঘণ্টা আগে
আজ বৃহস্পতিবার আন্তশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানিয়েছেন।
১ দিন আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ঢাকায় নিজ বাসভবনে মৃত্যু হয় তাঁর।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ৩১ ডিসেম্বর থেকে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে। এর আগের দিন অর্থাৎ ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হবে। নির্বাচনী পরীক্ষা শুরু হবে ২৭ নভেম্বর; চলবে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আজ বৃহস্পতিবার আন্তশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ঢাকা বোর্ড থেকে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষার ফল প্রকাশ করার জন্য স্কুলগুলোকে চিঠি পাঠানো হয়েছে। ৩১ ডিসেম্বর থেকে এসএসসির ফরম পূরণ শুরু হবে। তাই এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ৩১ ডিসেম্বর থেকে ৯টি সাধারণ ধারার শিক্ষা বোর্ডে এসএসসির ফরম পূরণ শুরু হবে। অন্য শিক্ষা বোর্ডগুলোও একই চিঠি পাঠাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা শিক্ষাপঞ্জি ও ছুটির তালিকায় প্রথমে ১৬ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা বলা হয়েছিল।
পরে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি শিক্ষাপঞ্জির ওই অংশে সংশোধন আনে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, ২৭ নভেম্বর থেকে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

আগামী ৩১ ডিসেম্বর থেকে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে। এর আগের দিন অর্থাৎ ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হবে। নির্বাচনী পরীক্ষা শুরু হবে ২৭ নভেম্বর; চলবে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আজ বৃহস্পতিবার আন্তশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ঢাকা বোর্ড থেকে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষার ফল প্রকাশ করার জন্য স্কুলগুলোকে চিঠি পাঠানো হয়েছে। ৩১ ডিসেম্বর থেকে এসএসসির ফরম পূরণ শুরু হবে। তাই এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ৩১ ডিসেম্বর থেকে ৯টি সাধারণ ধারার শিক্ষা বোর্ডে এসএসসির ফরম পূরণ শুরু হবে। অন্য শিক্ষা বোর্ডগুলোও একই চিঠি পাঠাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা শিক্ষাপঞ্জি ও ছুটির তালিকায় প্রথমে ১৬ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা বলা হয়েছিল।
পরে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি শিক্ষাপঞ্জির ওই অংশে সংশোধন আনে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, ২৭ নভেম্বর থেকে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।


সামনেই আসছে ৪৫তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা। বৃহৎ চাকরির বাজারের এ পরীক্ষায় এবার বসবে প্রায় ৩ লাখ ১৮ হাজার পরীক্ষার্থী। এত এত পরীক্ষার্থীর মধ্যে প্রিলিতে মাত্র ৪ থেকে ৮ শতাংশ পাস করে।
০৬ মার্চ ২০২৩
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পরীক্ষার ফি উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো হবে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ। আজ শুক্রবার রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এ তথ্য জানান।
১ ঘণ্টা আগে
ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে (আইএসইউ) অনুষ্ঠিত হলো ফল-২০২৫ সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাখালী ক্যাম্পাসে এই নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। আইএসইউ উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খানের সভাপতিত্বে এ আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বোর
১ দিন আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ঢাকায় নিজ বাসভবনে মৃত্যু হয় তাঁর।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ঢাকায় নিজ বাসভবনে মৃত্যু হয় তাঁর।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণজনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭১ বছর।
তিনি স্ত্রী, ২ কন্যাসহ অসংখ্য ছাত্র-ছাত্রী, আত্মীয়-স্বজন ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার বাদ আছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ মসজিদুল জামি’আয় জানাজা শেষে মাদারীপুরের পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমানের মৃত্যুতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের রুটিন দায়িত্বে নিয়োজিত প্রো-ভিসি (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
শোকবার্তায় তিনি বলেন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন গুণী শিক্ষক ও গবেষক ছিলেন। দেশের শিক্ষা ও গবেষণায় অনন্য অবদানের জন্য তিনি স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।
প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) রুহের মাগফিরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ঢাকায় নিজ বাসভবনে মৃত্যু হয় তাঁর।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণজনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭১ বছর।
তিনি স্ত্রী, ২ কন্যাসহ অসংখ্য ছাত্র-ছাত্রী, আত্মীয়-স্বজন ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার বাদ আছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ মসজিদুল জামি’আয় জানাজা শেষে মাদারীপুরের পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমানের মৃত্যুতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের রুটিন দায়িত্বে নিয়োজিত প্রো-ভিসি (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
শোকবার্তায় তিনি বলেন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন গুণী শিক্ষক ও গবেষক ছিলেন। দেশের শিক্ষা ও গবেষণায় অনন্য অবদানের জন্য তিনি স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।
প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) রুহের মাগফিরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।


সামনেই আসছে ৪৫তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা। বৃহৎ চাকরির বাজারের এ পরীক্ষায় এবার বসবে প্রায় ৩ লাখ ১৮ হাজার পরীক্ষার্থী। এত এত পরীক্ষার্থীর মধ্যে প্রিলিতে মাত্র ৪ থেকে ৮ শতাংশ পাস করে।
০৬ মার্চ ২০২৩
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পরীক্ষার ফি উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো হবে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ। আজ শুক্রবার রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এ তথ্য জানান।
১ ঘণ্টা আগে
ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে (আইএসইউ) অনুষ্ঠিত হলো ফল-২০২৫ সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাখালী ক্যাম্পাসে এই নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। আইএসইউ উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খানের সভাপতিত্বে এ আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বোর
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার আন্তশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানিয়েছেন।
১ দিন আগে