আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) ও ওসমানি সেন্টার ফর পিস অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিজের (ওসিপিএএসএস) মধ্যে এক সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) বিইউপির ভিআইপি লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে উভয় প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে ভবিষ্যতে দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একাডেমিক, গবেষণা ও প্রশাসনিক ক্ষেত্রে আরও ঘনিষ্ঠ সহযোগিতার সুযোগ সৃষ্টি হলো। জ্ঞান ও সম্পদ বিনিময়ের মাধ্যমে নিরাপত্তা ও শান্তি-সংক্রান্ত উচ্চমানের শিক্ষা ও গবেষণাকে আরও সমৃদ্ধ করবে এই উদ্যোগ।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিইউপির উপাচার্য মেজর জেনারেল মো. মাহ্বুব-উল আলম এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। ওসিপিএএসএসের একটি প্রতিনিধিদলও এতে অংশ নেয়।
সমঝোতা স্মারকে বিইউপির পক্ষে স্বাক্ষর করেন সিকিউরিটি অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ ফ্যাকাল্টির ডিন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ আলী তালুকদার এবং ওসিপিএএসএসের পক্ষে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান।

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) ও ওসমানি সেন্টার ফর পিস অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিজের (ওসিপিএএসএস) মধ্যে এক সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) বিইউপির ভিআইপি লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে উভয় প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে ভবিষ্যতে দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একাডেমিক, গবেষণা ও প্রশাসনিক ক্ষেত্রে আরও ঘনিষ্ঠ সহযোগিতার সুযোগ সৃষ্টি হলো। জ্ঞান ও সম্পদ বিনিময়ের মাধ্যমে নিরাপত্তা ও শান্তি-সংক্রান্ত উচ্চমানের শিক্ষা ও গবেষণাকে আরও সমৃদ্ধ করবে এই উদ্যোগ।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিইউপির উপাচার্য মেজর জেনারেল মো. মাহ্বুব-উল আলম এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। ওসিপিএএসএসের একটি প্রতিনিধিদলও এতে অংশ নেয়।
সমঝোতা স্মারকে বিইউপির পক্ষে স্বাক্ষর করেন সিকিউরিটি অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ ফ্যাকাল্টির ডিন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ আলী তালুকদার এবং ওসিপিএএসএসের পক্ষে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) ও ওসমানি সেন্টার ফর পিস অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিজের (ওসিপিএএসএস) মধ্যে এক সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) বিইউপির ভিআইপি লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে উভয় প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে ভবিষ্যতে দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একাডেমিক, গবেষণা ও প্রশাসনিক ক্ষেত্রে আরও ঘনিষ্ঠ সহযোগিতার সুযোগ সৃষ্টি হলো। জ্ঞান ও সম্পদ বিনিময়ের মাধ্যমে নিরাপত্তা ও শান্তি-সংক্রান্ত উচ্চমানের শিক্ষা ও গবেষণাকে আরও সমৃদ্ধ করবে এই উদ্যোগ।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিইউপির উপাচার্য মেজর জেনারেল মো. মাহ্বুব-উল আলম এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। ওসিপিএএসএসের একটি প্রতিনিধিদলও এতে অংশ নেয়।
সমঝোতা স্মারকে বিইউপির পক্ষে স্বাক্ষর করেন সিকিউরিটি অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ ফ্যাকাল্টির ডিন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ আলী তালুকদার এবং ওসিপিএএসএসের পক্ষে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান।

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) ও ওসমানি সেন্টার ফর পিস অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিজের (ওসিপিএএসএস) মধ্যে এক সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) বিইউপির ভিআইপি লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে উভয় প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে ভবিষ্যতে দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একাডেমিক, গবেষণা ও প্রশাসনিক ক্ষেত্রে আরও ঘনিষ্ঠ সহযোগিতার সুযোগ সৃষ্টি হলো। জ্ঞান ও সম্পদ বিনিময়ের মাধ্যমে নিরাপত্তা ও শান্তি-সংক্রান্ত উচ্চমানের শিক্ষা ও গবেষণাকে আরও সমৃদ্ধ করবে এই উদ্যোগ।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিইউপির উপাচার্য মেজর জেনারেল মো. মাহ্বুব-উল আলম এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। ওসিপিএএসএসের একটি প্রতিনিধিদলও এতে অংশ নেয়।
সমঝোতা স্মারকে বিইউপির পক্ষে স্বাক্ষর করেন সিকিউরিটি অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ ফ্যাকাল্টির ডিন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ আলী তালুকদার এবং ওসিপিএএসএসের পক্ষে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির (জবিশিস) নির্বাচন-২০২৫-এর তফসিল ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন কমিশন। তফসিল অনুযায়ী, ২৪ ডিসেম্বর ভোট গ্রহণের মাধ্যমে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
৭ ঘণ্টা আগে
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের লিখিত পরীক্ষা আগামী ২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। সম্প্রতি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের (ডিপিই) মহাপরিচালক আবু নুর মো. শামসুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক চিঠি থেকে এ তথ্য জানা যায়।
১১ ঘণ্টা আগে
দেশের সব সরকারি এবং মেট্রোপলিটন ও জেলা-উপজেলা সদরের বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে ভর্তির ডিজিটাল লটারি আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকালে অনুষ্ঠিত হবে। রাজধানীর সেগুনবাগিচার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে সকালে লটারি অনুষ্ঠান শুরু হবে।
১১ ঘণ্টা আগে
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ১২ ডিসেম্বর। বছরের পর বছর কঠোর পরিশ্রম, অসংখ্য রাত জাগা, পরিবার-পরিজনের ত্যাগ—সবকিছুর লক্ষ্য হলো কাঙ্ক্ষিত আসনটি নিশ্চিত করা। এই দীর্ঘ যাত্রার শেষ ধাপ হচ্ছে পরীক্ষার আগের কয়েকটি দিন, যা ভর্তি-ইচ্ছুকদের জন্য সব
২০ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির (জবিশিস) নির্বাচন-২০২৫-এর তফসিল ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন কমিশন। তফসিল অনুযায়ী, ২৪ ডিসেম্বর ভোট গ্রহণের মাধ্যমে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
তফসিলে বলা হয়, ২৪ ডিসেম্বর ভোট গ্রহণ চলবে সকাল ৯টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মিলনায়তনে। একই দিনে ফলাফল প্রকাশ করা হবে।
তফসিলে আরও বলা হয়, ১৭ থেকে ১৮ ডিসেম্বর প্রতিদিন দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত শিক্ষক সমিতির অফিসকক্ষ থেকে শিক্ষকেরা মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করবেন। মনোনয়নপত্রের মূল্যমান সদস্যদের জন্য ধার্য করা হয়েছে এক হাজার (১০০০) টাকা এবং অন্য সদস্যদের জন্য ধার্য করা হয়েছে ১ হাজার ৫০০ টাকা।
মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই করে প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে ২০ ডিসেম্বর বেলা ২টায়। প্রার্থিতা প্রত্যাহার গ্রহণ করা হবে ২১ ডিসেম্বর সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত।
এর আগে, ৩ ডিসেম্বর নবগঠিত নির্বাচন কমিশনের সদস্যরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম, পিএইচডি এবং ট্রেজারার অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে নির্বাচনপ্রক্রিয়া সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন করার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা হয় এবং রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমানকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ঠ একটি নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়।
গঠিত নির্বাচন কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. কাজী সাখাওয়াত হোসেন, আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক জনাব আহমদ ইহসানুল কবীর, লোকপ্রশাসন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জনাব আয়শা জাহান এবং ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. তারেক বিন আতিক।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির (জবিশিস) নির্বাচন-২০২৫-এর তফসিল ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন কমিশন। তফসিল অনুযায়ী, ২৪ ডিসেম্বর ভোট গ্রহণের মাধ্যমে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
তফসিলে বলা হয়, ২৪ ডিসেম্বর ভোট গ্রহণ চলবে সকাল ৯টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মিলনায়তনে। একই দিনে ফলাফল প্রকাশ করা হবে।
তফসিলে আরও বলা হয়, ১৭ থেকে ১৮ ডিসেম্বর প্রতিদিন দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত শিক্ষক সমিতির অফিসকক্ষ থেকে শিক্ষকেরা মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করবেন। মনোনয়নপত্রের মূল্যমান সদস্যদের জন্য ধার্য করা হয়েছে এক হাজার (১০০০) টাকা এবং অন্য সদস্যদের জন্য ধার্য করা হয়েছে ১ হাজার ৫০০ টাকা।
মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই করে প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে ২০ ডিসেম্বর বেলা ২টায়। প্রার্থিতা প্রত্যাহার গ্রহণ করা হবে ২১ ডিসেম্বর সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত।
এর আগে, ৩ ডিসেম্বর নবগঠিত নির্বাচন কমিশনের সদস্যরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম, পিএইচডি এবং ট্রেজারার অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে নির্বাচনপ্রক্রিয়া সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন করার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা হয় এবং রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমানকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ঠ একটি নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়।
গঠিত নির্বাচন কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. কাজী সাখাওয়াত হোসেন, আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক জনাব আহমদ ইহসানুল কবীর, লোকপ্রশাসন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জনাব আয়শা জাহান এবং ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. তারেক বিন আতিক।

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) ও ওসমানি সেন্টার ফর পিস অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিজের (ওসিপিএএসএস) মধ্যে এক সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) বিইউপির ভিআইপি লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে উভয় প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
৮ ঘণ্টা আগে
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের লিখিত পরীক্ষা আগামী ২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। সম্প্রতি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের (ডিপিই) মহাপরিচালক আবু নুর মো. শামসুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক চিঠি থেকে এ তথ্য জানা যায়।
১১ ঘণ্টা আগে
দেশের সব সরকারি এবং মেট্রোপলিটন ও জেলা-উপজেলা সদরের বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে ভর্তির ডিজিটাল লটারি আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকালে অনুষ্ঠিত হবে। রাজধানীর সেগুনবাগিচার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে সকালে লটারি অনুষ্ঠান শুরু হবে।
১১ ঘণ্টা আগে
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ১২ ডিসেম্বর। বছরের পর বছর কঠোর পরিশ্রম, অসংখ্য রাত জাগা, পরিবার-পরিজনের ত্যাগ—সবকিছুর লক্ষ্য হলো কাঙ্ক্ষিত আসনটি নিশ্চিত করা। এই দীর্ঘ যাত্রার শেষ ধাপ হচ্ছে পরীক্ষার আগের কয়েকটি দিন, যা ভর্তি-ইচ্ছুকদের জন্য সব
২০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের লিখিত পরীক্ষা আগামী ২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। সম্প্রতি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের (ডিপিই) মহাপরিচালক আবু নুর মো. শামসুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক চিঠি থেকে এ তথ্য জানা যায়।
চিঠিতে বলা হয়, প্রথম ধাপের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা আগামী ২ জানুয়ারি সকাল ১০টায় শুরু হবে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সবাইকে সুষ্ঠুভাবে দায়িত্ব পালনের জন্য অনুরোধ করা হলো।
জানা যায়, গত ৫ নভেম্বর প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের (রাজশাহী, রংপুর, সিলেট, খুলনা, বরিশাল ও ময়মনসিংহ) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদপ্তরের প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, প্রথম ধাপে মোট আবেদনপত্র জমা পড়েছে ৭ লাখ ৪৫ হাজার ৯২৯টি। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে শূন্য পদ দেখানো হয়েছিল ১০ হাজার ২১৯টি। ফলে প্রতি পদের বিপরীতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন প্রায় ৭৩ জন প্রার্থী।
আর গত ১২ নভেম্বর দ্বিতীয় ধাপে দেশের দুই বিভাগের (ঢাকা ও চট্টগ্রাম) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এতে শূন্য পদের সংখ্যা ৪ হাজার ১৬৬টি।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের লিখিত পরীক্ষা আগামী ২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। সম্প্রতি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের (ডিপিই) মহাপরিচালক আবু নুর মো. শামসুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক চিঠি থেকে এ তথ্য জানা যায়।
চিঠিতে বলা হয়, প্রথম ধাপের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা আগামী ২ জানুয়ারি সকাল ১০টায় শুরু হবে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সবাইকে সুষ্ঠুভাবে দায়িত্ব পালনের জন্য অনুরোধ করা হলো।
জানা যায়, গত ৫ নভেম্বর প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের (রাজশাহী, রংপুর, সিলেট, খুলনা, বরিশাল ও ময়মনসিংহ) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদপ্তরের প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, প্রথম ধাপে মোট আবেদনপত্র জমা পড়েছে ৭ লাখ ৪৫ হাজার ৯২৯টি। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে শূন্য পদ দেখানো হয়েছিল ১০ হাজার ২১৯টি। ফলে প্রতি পদের বিপরীতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন প্রায় ৭৩ জন প্রার্থী।
আর গত ১২ নভেম্বর দ্বিতীয় ধাপে দেশের দুই বিভাগের (ঢাকা ও চট্টগ্রাম) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এতে শূন্য পদের সংখ্যা ৪ হাজার ১৬৬টি।

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) ও ওসমানি সেন্টার ফর পিস অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিজের (ওসিপিএএসএস) মধ্যে এক সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) বিইউপির ভিআইপি লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে উভয় প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
৮ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির (জবিশিস) নির্বাচন-২০২৫-এর তফসিল ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন কমিশন। তফসিল অনুযায়ী, ২৪ ডিসেম্বর ভোট গ্রহণের মাধ্যমে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
৭ ঘণ্টা আগে
দেশের সব সরকারি এবং মেট্রোপলিটন ও জেলা-উপজেলা সদরের বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে ভর্তির ডিজিটাল লটারি আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকালে অনুষ্ঠিত হবে। রাজধানীর সেগুনবাগিচার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে সকালে লটারি অনুষ্ঠান শুরু হবে।
১১ ঘণ্টা আগে
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ১২ ডিসেম্বর। বছরের পর বছর কঠোর পরিশ্রম, অসংখ্য রাত জাগা, পরিবার-পরিজনের ত্যাগ—সবকিছুর লক্ষ্য হলো কাঙ্ক্ষিত আসনটি নিশ্চিত করা। এই দীর্ঘ যাত্রার শেষ ধাপ হচ্ছে পরীক্ষার আগের কয়েকটি দিন, যা ভর্তি-ইচ্ছুকদের জন্য সব
২০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের সব সরকারি এবং মেট্রোপলিটন ও জেলা-উপজেলা সদরের বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে ভর্তির ডিজিটাল লটারি আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকালে অনুষ্ঠিত হবে। রাজধানীর সেগুনবাগিচার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে সকালে লটারি অনুষ্ঠান শুরু হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর ভর্তি কমিটির সদস্য এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মাধ্যমিক শাখার পরিচালক অধ্যাপক খান মইনুদ্দিন আল মাহমুদ সোহেল আজ বুধবার বিকেলে বলেন, লটারি অনুষ্ঠান আয়োজনের সব প্রস্তুতি শেষ। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় লটারি অনুষ্ঠিত হবে।
গত কয়েক বছরের মতো এবারও স্কুলে ভর্তির ডিজিটাল প্রক্রিয়া তদারকি করছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন মোবাইল অপারেটর টেলিটক।
যেভাবে মিলবে ফল
অধ্যাপক খান মইনুদ্দিন আল মাহমুদ সোহেল বলেন, নির্বাচিত হলে শিক্ষার্থীরা যে ফোন নম্বর ব্যবহার করে আবেদন করেছে, সেটিতে ফলাফল এসএমএস করবে টেলিটক। আর ওয়েবসাইটে (https://gsa.teletalk.com.bd) ফল প্রকাশ করা হবে। আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে ওয়েবসাইট থেকে প্রতিষ্ঠানপ্রধান, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা ফল ডাউনলোড করতে পারবে।
খান মইনুদ্দিন আরও বলেন, প্রতিষ্ঠানপ্রধান পুরো ফলটি পাবেন, তাই শিক্ষার্থীরা সংশ্লিষ্ট স্কুলে খোঁজ নিয়েও ফল জানতে পারবে।
ভর্তি শুরু ১৭ ডিসেম্বর
লটারিতে নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা ১৭ থেকে ২১ ডিসেম্বর ভর্তি হতে পারবে বলে উল্লেখ করে অধ্যাপক সোহেল আরও বলেন, এবারও ভর্তির ক্ষেত্রে গতবারের মতো দুটি অপেক্ষমাণ তালিকা থাকবে। ২২ থেকে ২৪ ডিসেম্বর প্রথম ওয়েটিং লিস্ট থেকে এবং ২৭ থেকে ৩০ ডিসেম্বর দ্বিতীয় ওয়েটিং লিস্ট থেকে শিক্ষার্থীদের ভর্তির সুযোগ দেওয়া হবে।
সরকারি স্কুলে প্রতি আসনে ৬ শিক্ষার্থীর আবেদন, বেসরকারিতে কম
মাউশি থেকে জানা যায়, বরাবরের মতোই এবার সরকারি স্কুলে ভর্তিতে শিক্ষার্থীরা বেশি আগ্রহ দেখিয়েছে; ৬৮৯টি সরকারি স্কুলে ভর্তি হতে আসনপ্রতি প্রায় ছয়জন শিক্ষার্থী আবেদন করেছে। অপর দিকে ৩ হাজার ৩৬০টি বেসরকারি স্কুলে যতগুলো আসন ফাঁকা আছে, তার ৩১ শতাংশ শিক্ষার্থী আবেদন করেছে।
তথ্য বলছে, ৬৮৯টি সরকারি স্কুলে ১ লাখ ২১ হাজার ৫৯৬টি আসনে ৭ লাখ ১৯ হাজার ৮৫৮ জন শিক্ষার্থী আবেদন করেছে, তারা ১০ লাখ ৪১ হাজার ১৩৮টি আসন পছন্দ দিয়েছে।
আর মহানগর এবং জেলা ও উপজেলা সদরের ৩ হাজার ৩৬০টি বেসরকারি স্কুলের ১০ লাখ ৭২ হাজার ৯১৭টি আসনে ভর্তির আবেদন করেছে ৩ লাখ ৩৬ হাজার ১৯৬ জন শিক্ষার্থী, তারা ৫ লাখ ৯৩ হাজার ৬১৬টি আসন পছন্দ দিয়েছে।
গত ২১ নভেম্বর বেলা ১১টা থেকে অনলাইনে ভর্তির আবেদন নেওয়া শুরু হয়ে ৫ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলে। অনলাইনে ওয়েবসাইট থেকে শিক্ষার্থীরা সরকারি ও বেসরকারি স্কুলে ভর্তির আবেদন করতে পেরেছিল। ১০০ টাকা ফি দিয়ে করা প্রতিটি আবেদনে তারা পাঁচটি স্কুলে আসন পছন্দ দিতে পেরেছিল। শিক্ষার্থীদের সরকারি ও বেসরকারি স্কুলে আলাদা আবেদন করতে হয়েছে।
শিক্ষার্থীদের ওপর চাপ কমাতে ও কোচিং-বাণিজ্য ঠেকাতে লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তির পরিকল্পনা করেছিল বিগত আওয়ামী লীগ সরকার। ২০২০ সালে মহামারির মধ্যে প্রথমবার স্কুলে ভর্তির জন্য সরকার লটারি পদ্ধতি চালু করে। এর পর থেকে প্রতিবছর সে পদ্ধতি অনুসরণ করা হচ্ছে।

দেশের সব সরকারি এবং মেট্রোপলিটন ও জেলা-উপজেলা সদরের বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে ভর্তির ডিজিটাল লটারি আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকালে অনুষ্ঠিত হবে। রাজধানীর সেগুনবাগিচার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে সকালে লটারি অনুষ্ঠান শুরু হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর ভর্তি কমিটির সদস্য এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মাধ্যমিক শাখার পরিচালক অধ্যাপক খান মইনুদ্দিন আল মাহমুদ সোহেল আজ বুধবার বিকেলে বলেন, লটারি অনুষ্ঠান আয়োজনের সব প্রস্তুতি শেষ। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় লটারি অনুষ্ঠিত হবে।
গত কয়েক বছরের মতো এবারও স্কুলে ভর্তির ডিজিটাল প্রক্রিয়া তদারকি করছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন মোবাইল অপারেটর টেলিটক।
যেভাবে মিলবে ফল
অধ্যাপক খান মইনুদ্দিন আল মাহমুদ সোহেল বলেন, নির্বাচিত হলে শিক্ষার্থীরা যে ফোন নম্বর ব্যবহার করে আবেদন করেছে, সেটিতে ফলাফল এসএমএস করবে টেলিটক। আর ওয়েবসাইটে (https://gsa.teletalk.com.bd) ফল প্রকাশ করা হবে। আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে ওয়েবসাইট থেকে প্রতিষ্ঠানপ্রধান, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা ফল ডাউনলোড করতে পারবে।
খান মইনুদ্দিন আরও বলেন, প্রতিষ্ঠানপ্রধান পুরো ফলটি পাবেন, তাই শিক্ষার্থীরা সংশ্লিষ্ট স্কুলে খোঁজ নিয়েও ফল জানতে পারবে।
ভর্তি শুরু ১৭ ডিসেম্বর
লটারিতে নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা ১৭ থেকে ২১ ডিসেম্বর ভর্তি হতে পারবে বলে উল্লেখ করে অধ্যাপক সোহেল আরও বলেন, এবারও ভর্তির ক্ষেত্রে গতবারের মতো দুটি অপেক্ষমাণ তালিকা থাকবে। ২২ থেকে ২৪ ডিসেম্বর প্রথম ওয়েটিং লিস্ট থেকে এবং ২৭ থেকে ৩০ ডিসেম্বর দ্বিতীয় ওয়েটিং লিস্ট থেকে শিক্ষার্থীদের ভর্তির সুযোগ দেওয়া হবে।
সরকারি স্কুলে প্রতি আসনে ৬ শিক্ষার্থীর আবেদন, বেসরকারিতে কম
মাউশি থেকে জানা যায়, বরাবরের মতোই এবার সরকারি স্কুলে ভর্তিতে শিক্ষার্থীরা বেশি আগ্রহ দেখিয়েছে; ৬৮৯টি সরকারি স্কুলে ভর্তি হতে আসনপ্রতি প্রায় ছয়জন শিক্ষার্থী আবেদন করেছে। অপর দিকে ৩ হাজার ৩৬০টি বেসরকারি স্কুলে যতগুলো আসন ফাঁকা আছে, তার ৩১ শতাংশ শিক্ষার্থী আবেদন করেছে।
তথ্য বলছে, ৬৮৯টি সরকারি স্কুলে ১ লাখ ২১ হাজার ৫৯৬টি আসনে ৭ লাখ ১৯ হাজার ৮৫৮ জন শিক্ষার্থী আবেদন করেছে, তারা ১০ লাখ ৪১ হাজার ১৩৮টি আসন পছন্দ দিয়েছে।
আর মহানগর এবং জেলা ও উপজেলা সদরের ৩ হাজার ৩৬০টি বেসরকারি স্কুলের ১০ লাখ ৭২ হাজার ৯১৭টি আসনে ভর্তির আবেদন করেছে ৩ লাখ ৩৬ হাজার ১৯৬ জন শিক্ষার্থী, তারা ৫ লাখ ৯৩ হাজার ৬১৬টি আসন পছন্দ দিয়েছে।
গত ২১ নভেম্বর বেলা ১১টা থেকে অনলাইনে ভর্তির আবেদন নেওয়া শুরু হয়ে ৫ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলে। অনলাইনে ওয়েবসাইট থেকে শিক্ষার্থীরা সরকারি ও বেসরকারি স্কুলে ভর্তির আবেদন করতে পেরেছিল। ১০০ টাকা ফি দিয়ে করা প্রতিটি আবেদনে তারা পাঁচটি স্কুলে আসন পছন্দ দিতে পেরেছিল। শিক্ষার্থীদের সরকারি ও বেসরকারি স্কুলে আলাদা আবেদন করতে হয়েছে।
শিক্ষার্থীদের ওপর চাপ কমাতে ও কোচিং-বাণিজ্য ঠেকাতে লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তির পরিকল্পনা করেছিল বিগত আওয়ামী লীগ সরকার। ২০২০ সালে মহামারির মধ্যে প্রথমবার স্কুলে ভর্তির জন্য সরকার লটারি পদ্ধতি চালু করে। এর পর থেকে প্রতিবছর সে পদ্ধতি অনুসরণ করা হচ্ছে।

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) ও ওসমানি সেন্টার ফর পিস অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিজের (ওসিপিএএসএস) মধ্যে এক সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) বিইউপির ভিআইপি লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে উভয় প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
৮ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির (জবিশিস) নির্বাচন-২০২৫-এর তফসিল ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন কমিশন। তফসিল অনুযায়ী, ২৪ ডিসেম্বর ভোট গ্রহণের মাধ্যমে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
৭ ঘণ্টা আগে
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের লিখিত পরীক্ষা আগামী ২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। সম্প্রতি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের (ডিপিই) মহাপরিচালক আবু নুর মো. শামসুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক চিঠি থেকে এ তথ্য জানা যায়।
১১ ঘণ্টা আগে
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ১২ ডিসেম্বর। বছরের পর বছর কঠোর পরিশ্রম, অসংখ্য রাত জাগা, পরিবার-পরিজনের ত্যাগ—সবকিছুর লক্ষ্য হলো কাঙ্ক্ষিত আসনটি নিশ্চিত করা। এই দীর্ঘ যাত্রার শেষ ধাপ হচ্ছে পরীক্ষার আগের কয়েকটি দিন, যা ভর্তি-ইচ্ছুকদের জন্য সব
২০ ঘণ্টা আগেসুরাইয়া ফেরদৌস ঋতু

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ১২ ডিসেম্বর। বছরের পর বছর কঠোর পরিশ্রম, অসংখ্য রাত জাগা, পরিবার-পরিজনের ত্যাগ—সবকিছুর লক্ষ্য হলো কাঙ্ক্ষিত আসনটি নিশ্চিত করা। এই দীর্ঘ যাত্রার শেষ ধাপ হচ্ছে পরীক্ষার আগের কয়েকটি দিন, যা ভর্তি-ইচ্ছুকদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, দক্ষতা, মেধা ও প্রস্তুতির সেরা ব্যবহার হয় ঠিক এই সময়েই। শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি অনেকের জন্য চাপের। কিন্তু সঠিক পরিকল্পনা ও মানসিক স্থিরতা থাকলে এটিই হতে পারে সাফল্যের মোড় ঘোরানোর সময়।
ভুল থেকে শেখাই শেষ মুহূর্তের সবচেয়ে বড় প্রস্তুতি
যাঁরা নিয়মিত মডেল টেস্ট দিয়েছেন বা বিগত বছরের প্রশ্ন সমাধান করেছেন, তাঁদের সবারই কিছু ভুল থাকে—বিষয়ভিত্তিক বা প্রশ্নভিত্তিক। শেষ সময়ে এই ভুলগুলোই হয়ে ওঠে সবচেয়ে কার্যকর উপাদান। ভুলগুলো চিহ্নিত করে টপিকভিত্তিক দ্রুত রিভিশন করলে মস্তিষ্ক তথ্য ধরে রাখতে আরও সক্ষম হয়। সুপারফিসিয়াল রিভিশন বা দ্রুত চোখ বোলানো রিভিশনও শেষ মুহূর্তে দারুণ কাজ দেয়; কারণ, এটি মস্তিষ্কে প্রয়োজনীয় তথ্যের সিগন্যালকে আরও সক্রিয় করে। তাই এখন নতুন কিছু শেখার চেয়ে নিজের ভুল জানা এবং সেগুলো সংশোধন করাই বেশি যুক্তিসংগত।
নেগেটিভ মার্কিং এড়াতে কৌশল
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার একটি বড় চ্যালেঞ্জ হলো নেগেটিভ মার্কিং। শেষ মুহূর্তে বাড়তি উত্তেজনায় অনেকেই কনফিউজিং প্রশ্নে ঝুঁকি নিয়ে ফেলেন। এতে প্রাপ্ত নম্বরের চেয়ে কাটা নম্বরই বেশি হয়। তাই নিয়মটি পরিষ্কার—৫০% নিশ্চিত না হলে দাগানো নয়। আর ৭০-৮০% নিশ্চিত হলে তখন হিসাব করে উত্তর দেওয়া যেতে পারে। মনে রাখতে হবে, ভর্তি পরীক্ষা শুধু জানার পরীক্ষা নয়; এটি হলো বুদ্ধি, স্থিরতা এবং পরিস্থিতি বিশ্লেষণেরও পরীক্ষা।
মানসিক চাপ হলো সাফল্যের নীরব শত্রু
পরীক্ষার আগে চাপ অনুভব করাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু এই চাপ যদি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে যায়, তবে এটি মেধাবী শিক্ষার্থীকেও দুর্বল করে দিতে পারে। ‘চান্স না পেলে কী হবে?’, ‘সবাই তো পারছে, আমি পারব তো?’— এমন ভাবনা আত্মবিশ্বাসকে ভেতর থেকে খেয়ে ফেলে। নিজের সঙ্গে অন্যের তুলনা করা এই সময় সবচেয়ে বড় ভুল। প্রত্যেকের যাত্রাই আলাদা, চেষ্টা ও মানসিক প্রস্তুতিও ভিন্ন। তাই শেষ সময়ে নিজের প্রতি আস্থা রাখতে হবে, আর আল্লাহর ওপর ভরসা রাখতে হবে। মনে রাখতে হবে, আপনি যেদিন প্রস্তুতি শুরু করেছিলেন, সেদিন থেকেই আপনি সঠিক পথেই হাঁটছেন।
ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি মনোবল ধরে রাখে
ভর্তি পরীক্ষার চাপ, দুশ্চিন্তা, অনিশ্চয়তা—সবই মানসিক শক্তিকে দুর্বল করে। কিন্তু ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি ধরে রাখতে পারলে মন স্থির থাকে, মনোযোগ বাড়ে এবং পরীক্ষার হলে দ্রুত সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হয়। ভুল হওয়া স্বাভাবিক; কিন্তু ভুল দেখেই ভেঙে পড়লে চলবে না। বরং ভাবতে হবে, আমি জানি, আমি পারি, এবং সেরা চেষ্টা আমি করব। ইতিবাচক মনোভাবই শেষ ধাপের লড়াইয়ে আপনাকে সবচেয়ে কার্যকরভাবে টিকিয়ে রাখবে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় সবচেয়ে বড় বিভ্রান্তি
ভর্তি পরীক্ষা ঘিরে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে অসংখ্য ভুয়া তথ্য—প্রশ্নপত্র ফাঁস, সময় পরিবর্তন, আসনসংখ্যা, নম্বর বণ্টন নিয়ে ভিত্তিহীন পোস্ট, কিংবা ‘নিশ্চিত প্রশ্ন’ নামে গুজব, এগুলো অনেকের মনকে অস্থির করে তোলে। যারা যাচাই না করে এসব শেয়ার করে, তারা বিভ্রান্তি আরও বাড়ায়। এই সময় সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকা বা শুধু সরকারি নির্ভরযোগ্য সূত্র অনুসরণ করাই বুদ্ধিমানের কাজ। এতে মনোযোগ বিঘ্নিত হয় না এবং মানসিক চাপও কম থাকে।
শেষ মুহূর্তে যেসব বিষয় অবশ্যই মেনে চলা উচিত
শেষ সময়ে নিজেকে স্থির রাখা সবচেয়ে জরুরি। নতুন কিছু শেখার চেষ্টা নয়; বরং পড়া বিষয়গুলো রিভিশন করলেই স্মৃতি আরও স্থায়ী হয়। নিয়মিত, হালকা ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়া উচিত; কম খেয়ে দুর্বল হওয়া নয়। পর্যাপ্ত পানি পান শরীরকে সতেজ রাখে এবং স্বল্প সময় হাঁটা বা স্ট্রেচিং মস্তিষ্ককে সক্রিয় করে। পরিবারের সঙ্গে শুধু প্রয়োজনীয় কথাবার্তা বললে মনোযোগ বিচ্ছিন্ন হয় না। সোশ্যাল মিডিয়া ব্লক করে দিলে অপ্রয়োজনীয় গুজব থেকে দূরে থাকা যায়। আর হালকা দোয়া-ইবাদত মনকে শান্ত করে, আত্মবিশ্বাস বাড়ায়।
শেষ কথা হলো, শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি শুধু বইয়ের নয়, মানসিক ও শারীরিক প্রস্তুতিরও সমন্বয়। নিজের ওপর বিশ্বাস রাখুন, নিয়ম মেনে চলুন এবং সেরাটুকু দিন। সাফল্য অবশ্যই আসবে। শুভকামনা প্রতিটি ভর্তি-ইচ্ছুকদের জন্য।
অনুলিখন: তানজিল কাজী

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ১২ ডিসেম্বর। বছরের পর বছর কঠোর পরিশ্রম, অসংখ্য রাত জাগা, পরিবার-পরিজনের ত্যাগ—সবকিছুর লক্ষ্য হলো কাঙ্ক্ষিত আসনটি নিশ্চিত করা। এই দীর্ঘ যাত্রার শেষ ধাপ হচ্ছে পরীক্ষার আগের কয়েকটি দিন, যা ভর্তি-ইচ্ছুকদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, দক্ষতা, মেধা ও প্রস্তুতির সেরা ব্যবহার হয় ঠিক এই সময়েই। শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি অনেকের জন্য চাপের। কিন্তু সঠিক পরিকল্পনা ও মানসিক স্থিরতা থাকলে এটিই হতে পারে সাফল্যের মোড় ঘোরানোর সময়।
ভুল থেকে শেখাই শেষ মুহূর্তের সবচেয়ে বড় প্রস্তুতি
যাঁরা নিয়মিত মডেল টেস্ট দিয়েছেন বা বিগত বছরের প্রশ্ন সমাধান করেছেন, তাঁদের সবারই কিছু ভুল থাকে—বিষয়ভিত্তিক বা প্রশ্নভিত্তিক। শেষ সময়ে এই ভুলগুলোই হয়ে ওঠে সবচেয়ে কার্যকর উপাদান। ভুলগুলো চিহ্নিত করে টপিকভিত্তিক দ্রুত রিভিশন করলে মস্তিষ্ক তথ্য ধরে রাখতে আরও সক্ষম হয়। সুপারফিসিয়াল রিভিশন বা দ্রুত চোখ বোলানো রিভিশনও শেষ মুহূর্তে দারুণ কাজ দেয়; কারণ, এটি মস্তিষ্কে প্রয়োজনীয় তথ্যের সিগন্যালকে আরও সক্রিয় করে। তাই এখন নতুন কিছু শেখার চেয়ে নিজের ভুল জানা এবং সেগুলো সংশোধন করাই বেশি যুক্তিসংগত।
নেগেটিভ মার্কিং এড়াতে কৌশল
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার একটি বড় চ্যালেঞ্জ হলো নেগেটিভ মার্কিং। শেষ মুহূর্তে বাড়তি উত্তেজনায় অনেকেই কনফিউজিং প্রশ্নে ঝুঁকি নিয়ে ফেলেন। এতে প্রাপ্ত নম্বরের চেয়ে কাটা নম্বরই বেশি হয়। তাই নিয়মটি পরিষ্কার—৫০% নিশ্চিত না হলে দাগানো নয়। আর ৭০-৮০% নিশ্চিত হলে তখন হিসাব করে উত্তর দেওয়া যেতে পারে। মনে রাখতে হবে, ভর্তি পরীক্ষা শুধু জানার পরীক্ষা নয়; এটি হলো বুদ্ধি, স্থিরতা এবং পরিস্থিতি বিশ্লেষণেরও পরীক্ষা।
মানসিক চাপ হলো সাফল্যের নীরব শত্রু
পরীক্ষার আগে চাপ অনুভব করাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু এই চাপ যদি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে যায়, তবে এটি মেধাবী শিক্ষার্থীকেও দুর্বল করে দিতে পারে। ‘চান্স না পেলে কী হবে?’, ‘সবাই তো পারছে, আমি পারব তো?’— এমন ভাবনা আত্মবিশ্বাসকে ভেতর থেকে খেয়ে ফেলে। নিজের সঙ্গে অন্যের তুলনা করা এই সময় সবচেয়ে বড় ভুল। প্রত্যেকের যাত্রাই আলাদা, চেষ্টা ও মানসিক প্রস্তুতিও ভিন্ন। তাই শেষ সময়ে নিজের প্রতি আস্থা রাখতে হবে, আর আল্লাহর ওপর ভরসা রাখতে হবে। মনে রাখতে হবে, আপনি যেদিন প্রস্তুতি শুরু করেছিলেন, সেদিন থেকেই আপনি সঠিক পথেই হাঁটছেন।
ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি মনোবল ধরে রাখে
ভর্তি পরীক্ষার চাপ, দুশ্চিন্তা, অনিশ্চয়তা—সবই মানসিক শক্তিকে দুর্বল করে। কিন্তু ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি ধরে রাখতে পারলে মন স্থির থাকে, মনোযোগ বাড়ে এবং পরীক্ষার হলে দ্রুত সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হয়। ভুল হওয়া স্বাভাবিক; কিন্তু ভুল দেখেই ভেঙে পড়লে চলবে না। বরং ভাবতে হবে, আমি জানি, আমি পারি, এবং সেরা চেষ্টা আমি করব। ইতিবাচক মনোভাবই শেষ ধাপের লড়াইয়ে আপনাকে সবচেয়ে কার্যকরভাবে টিকিয়ে রাখবে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় সবচেয়ে বড় বিভ্রান্তি
ভর্তি পরীক্ষা ঘিরে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে অসংখ্য ভুয়া তথ্য—প্রশ্নপত্র ফাঁস, সময় পরিবর্তন, আসনসংখ্যা, নম্বর বণ্টন নিয়ে ভিত্তিহীন পোস্ট, কিংবা ‘নিশ্চিত প্রশ্ন’ নামে গুজব, এগুলো অনেকের মনকে অস্থির করে তোলে। যারা যাচাই না করে এসব শেয়ার করে, তারা বিভ্রান্তি আরও বাড়ায়। এই সময় সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকা বা শুধু সরকারি নির্ভরযোগ্য সূত্র অনুসরণ করাই বুদ্ধিমানের কাজ। এতে মনোযোগ বিঘ্নিত হয় না এবং মানসিক চাপও কম থাকে।
শেষ মুহূর্তে যেসব বিষয় অবশ্যই মেনে চলা উচিত
শেষ সময়ে নিজেকে স্থির রাখা সবচেয়ে জরুরি। নতুন কিছু শেখার চেষ্টা নয়; বরং পড়া বিষয়গুলো রিভিশন করলেই স্মৃতি আরও স্থায়ী হয়। নিয়মিত, হালকা ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়া উচিত; কম খেয়ে দুর্বল হওয়া নয়। পর্যাপ্ত পানি পান শরীরকে সতেজ রাখে এবং স্বল্প সময় হাঁটা বা স্ট্রেচিং মস্তিষ্ককে সক্রিয় করে। পরিবারের সঙ্গে শুধু প্রয়োজনীয় কথাবার্তা বললে মনোযোগ বিচ্ছিন্ন হয় না। সোশ্যাল মিডিয়া ব্লক করে দিলে অপ্রয়োজনীয় গুজব থেকে দূরে থাকা যায়। আর হালকা দোয়া-ইবাদত মনকে শান্ত করে, আত্মবিশ্বাস বাড়ায়।
শেষ কথা হলো, শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি শুধু বইয়ের নয়, মানসিক ও শারীরিক প্রস্তুতিরও সমন্বয়। নিজের ওপর বিশ্বাস রাখুন, নিয়ম মেনে চলুন এবং সেরাটুকু দিন। সাফল্য অবশ্যই আসবে। শুভকামনা প্রতিটি ভর্তি-ইচ্ছুকদের জন্য।
অনুলিখন: তানজিল কাজী

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) ও ওসমানি সেন্টার ফর পিস অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিজের (ওসিপিএএসএস) মধ্যে এক সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) বিইউপির ভিআইপি লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে উভয় প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
৮ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির (জবিশিস) নির্বাচন-২০২৫-এর তফসিল ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন কমিশন। তফসিল অনুযায়ী, ২৪ ডিসেম্বর ভোট গ্রহণের মাধ্যমে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
৭ ঘণ্টা আগে
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের লিখিত পরীক্ষা আগামী ২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। সম্প্রতি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের (ডিপিই) মহাপরিচালক আবু নুর মো. শামসুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক চিঠি থেকে এ তথ্য জানা যায়।
১১ ঘণ্টা আগে
দেশের সব সরকারি এবং মেট্রোপলিটন ও জেলা-উপজেলা সদরের বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে ভর্তির ডিজিটাল লটারি আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকালে অনুষ্ঠিত হবে। রাজধানীর সেগুনবাগিচার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে সকালে লটারি অনুষ্ঠান শুরু হবে।
১১ ঘণ্টা আগে