ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত রাজধানীর সরকারি সাত কলেজের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীদের নিয়ে স্ক্রিনের মাধ্যমে ডিজিটাল সমাবর্তন লজ্জা ও অপমানের বিষয় বলে উল্লেখ করেছেন শিক্ষার্থীরা। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে ডিজিটাল সমাবর্তন বয়কট ও সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের আলাদা সমাবর্তনের দাবিতে ঢাকা কলেজের প্রধান ফটকে শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন করেন।
শিক্ষার্থীরা বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল স্ক্রিনের মাধ্যমে সমাবর্তনের আয়োজন করে বৈষম্য সৃষ্টি করেছে। এ সময় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা আলাদা সমাবর্তন ও সাত কলেজের কৃতি শিক্ষার্থীদের স্বর্ণপদক দেওয়ার আহ্বান জানান।
ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী নাজমুস সাকিব বলেন, ‘আমরা এ সমাবর্তন বয়কট করছি। ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজেই এ সমাবর্তনে অংশ নিব না। এভাবে আমাদেরকে অধিভুক্ত করে বৈষম্য সৃষ্টি করার কোনো মানে হয় না। আমাদের কী অপরাধ? কেন আমাদের স্ক্রিনে সমাবর্তন নিতে হবে? কেন এই বৈষম্য?’
ইডেন কলেজের শিক্ষার্থী সুমাইয়া তারিন বলেন, ‘আমরা যখন কাউকে বলি আমাদের ডিজিটাল সমাবর্তন হচ্ছে। আমরা স্ক্রিনে সমাবর্তনে অংশগ্রহণ করব! এটা আমাদের জন্য অপমানজনক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হওয়ার পরে কেন এই বৈষম্য। এই লজ্জায় আমরা সমাবর্তন নিয়ে পরিবার ও সমাজেও কথা বলতে পারি না। ডিজিটাল সমাবর্তন শুনলেই একটা চরম বৈষম্য স্পষ্ট দেখা যায়।’
মানববন্ধনে দুই দফা দাবি পেশ করা হয়। দাবি দুটি হলো, এক. সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের নিয়ে আলাদা সমাবর্তন। দুই. সাত কলেজের ভালো ফলাফল করা শিক্ষার্থীদের স্বর্ণপদক প্রদান।
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, ‘মাননীয় আচার্যের অনুমতিক্রমে আমাদের সমাবর্তনের আনুষ্ঠানিকতা করা হয়। এ বিষয়ে উনার দিক নির্দেশনা রয়েছে সে অনুযায়ী আমরা অনুষ্ঠানের আয়োজন করি।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত রাজধানীর সরকারি সাত কলেজের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীদের নিয়ে স্ক্রিনের মাধ্যমে ডিজিটাল সমাবর্তন লজ্জা ও অপমানের বিষয় বলে উল্লেখ করেছেন শিক্ষার্থীরা। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে ডিজিটাল সমাবর্তন বয়কট ও সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের আলাদা সমাবর্তনের দাবিতে ঢাকা কলেজের প্রধান ফটকে শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন করেন।
শিক্ষার্থীরা বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল স্ক্রিনের মাধ্যমে সমাবর্তনের আয়োজন করে বৈষম্য সৃষ্টি করেছে। এ সময় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা আলাদা সমাবর্তন ও সাত কলেজের কৃতি শিক্ষার্থীদের স্বর্ণপদক দেওয়ার আহ্বান জানান।
ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী নাজমুস সাকিব বলেন, ‘আমরা এ সমাবর্তন বয়কট করছি। ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজেই এ সমাবর্তনে অংশ নিব না। এভাবে আমাদেরকে অধিভুক্ত করে বৈষম্য সৃষ্টি করার কোনো মানে হয় না। আমাদের কী অপরাধ? কেন আমাদের স্ক্রিনে সমাবর্তন নিতে হবে? কেন এই বৈষম্য?’
ইডেন কলেজের শিক্ষার্থী সুমাইয়া তারিন বলেন, ‘আমরা যখন কাউকে বলি আমাদের ডিজিটাল সমাবর্তন হচ্ছে। আমরা স্ক্রিনে সমাবর্তনে অংশগ্রহণ করব! এটা আমাদের জন্য অপমানজনক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হওয়ার পরে কেন এই বৈষম্য। এই লজ্জায় আমরা সমাবর্তন নিয়ে পরিবার ও সমাজেও কথা বলতে পারি না। ডিজিটাল সমাবর্তন শুনলেই একটা চরম বৈষম্য স্পষ্ট দেখা যায়।’
মানববন্ধনে দুই দফা দাবি পেশ করা হয়। দাবি দুটি হলো, এক. সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের নিয়ে আলাদা সমাবর্তন। দুই. সাত কলেজের ভালো ফলাফল করা শিক্ষার্থীদের স্বর্ণপদক প্রদান।
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, ‘মাননীয় আচার্যের অনুমতিক্রমে আমাদের সমাবর্তনের আনুষ্ঠানিকতা করা হয়। এ বিষয়ে উনার দিক নির্দেশনা রয়েছে সে অনুযায়ী আমরা অনুষ্ঠানের আয়োজন করি।’
১৫ জুলাই, ২০২৪, সন্ধ্যায় হঠাৎ সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করতে গিয়ে দেখি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের বর্বর হামলা চালিয়েছে। মনে হলো, এত দিন কো-কারিকুলার অ্যাকটিভিটিসে অংশ নিয়েছি যেসব শিক্ষার্থীদের সঙ্গে, আর এখন সেসব শিক্ষার্থীরাই নির্যাতিত; তাদের পাশে দাঁড়ানোই হবে সত্যিকারের
৩৩ মিনিট আগে২০২৪ সালের জুলাইয়ের শুরুতে কোটা আন্দোলন আমাদের কাছে ছিল শুধুই টিভি স্ক্রিন আর সোশ্যাল মিডিয়ার ফিডের দৃশ্য। কিন্তু ১০ জুলাইয়ের পর রামপুরা-বাড্ডা এলাকায় উত্তপ্ত হয়ে উঠল পরিবেশ; ছোট ছোট অবরোধ, স্লোগান আর পোস্টারে শহর যেন বদলে যেতে লাগল। ১৪ জুলাইয়ের পর তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকারের বেফাঁস মন্তব্য আগুনে
২ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালে বাতিল হওয়া কোটা পদ্ধতি পূর্ণরূপে পুনর্বহাল হলে সারা দেশের মতো বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও ২০২৪ সালের ৫ জুন আন্দোলনে সক্রিয় হন। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম প্রতিবাদ হয় ৩০ জুন। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন বাংলা বিভাগের শামসুর রহমান সুমন, ইংরেজি বিভাগের...
৮ ঘণ্টা আগেবুটেক্সে আমাদের ব্যাচের ক্লাস শুরু হয় ২০০৭ সালের এপ্রিলে। এরপর থেকেই নিয়মিত ক্লাস-ল্যাব করা, অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেওয়া ইত্যাদি নিয়ে বেশ ব্যস্ত সময় পার করেছি। বুটেক্সে পড়াকালে আমার বিদেশে উচ্চশিক্ষার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হয়।
৮ ঘণ্টা আগে