শিক্ষা ডেস্ক
বাংলাদেশের উন্নয়নে সবার সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করার প্রত্যয় জানিয়েছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবু বোরহান মোহাম্মদ বদরুজ্জামান। গত ১৬ জুলাই বুয়েটে আয়োজিত জুলাই পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠানমালা-২০২৫-এর অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ১৫ ও ১৬ জুলাই দুই দিনব্যাপী বুয়েটের কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে বুয়েট উপাচার্য বলেন, জুলাই আন্দোলনের স্মৃতি শুধু স্মৃতি হিসেবেই থাকবে না, আজ এখান থেকে সেই প্রতিজ্ঞা আমাদের করতে হবে। আমরা দেখেছি বর্বরতা; আমরা দেখেছি পিটিয়ে হত্যা করার মতো ঘটনা। পুনর্জাগরণের জন্য যারা যুদ্ধ করেছে, নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে– তাদের উদ্দেশ্য সফল করার জন্য আমাদের সব ধরনের বর্বরতা এবং অনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকতে হবে।
তিনি আরও বলেন, আমরা চেয়েছিলাম নৈতিক সমাজ তৈরি করতে। সে পথেই আমাদের এগোতে হবে। তা না হলে এই বলিদান, আত্মাহুতির কোনো মূল্য থাকবে না। আমি শুধু মুখে মুখে বলব আর সেটা কাজকর্মে প্রকাশিত হবে না, তাহলে কিন্তু কোনো লাভ হবে না। এতে আমাদের উদ্দেশ্য ব্যর্থ হবে; আত্মাহুতি বিফলে যাবে। আমরা দ্বিতীয়বার সুযোগ পেয়েছি, তৃতীয়বার আমাদের জন্য সে সুযোগ না-ও আসতে পারে।
বুয়েট শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে উপাচার্য বলেন, কয়েক দিন আগে এক ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যার পরে প্রতিবাদ করার জন্য বুয়েট ও ঢাবি থেকে একটি মিছিলের আয়োজন করা হয়েছিল। কিন্তু এমন প্রতিবাদে অশ্লীল ভাষার ব্যবহার কোনোভাবেই কাম্য নয়। প্রতিবাদের বিষয়ে আমরা অবশ্যই প্রতিবাদ করব। কিন্তু সেটা নৈতিকতা বিসর্জন দিয়ে নয়।
অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য ও আন্দোলনের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুল হাসিব চৌধুরী। এ অনুষ্ঠানে জুলাই আন্দোলনে বুয়েটের ঘটনাবলির একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শিত হয়। এ ছাড়া অনুষ্ঠানে বুয়েটের অনুষদের ডিন, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ আন্দোলনে তাঁদের স্মৃতিচারণ ও অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন।
উপ-উপাচার্য বলেন, বিগত ৭৫ বছরে পাঁচটি গণঅভ্যুত্থানের ঘটনা দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশ ছাড়া অন্য কোনো দেশে ঘটেনি। জনগণের জীবন যখন শুকনো পাতার মতো হয়ে যায়, অত্যাচার, নিপীড়ন, নির্যাতন, শোষণ হয়– তখন তার ফলে একটি স্ফুলিঙ্গ থেকে দাবানল তৈরি হয়। সব গণঅভ্যুত্থানে এটাই বারবার ঘটতে দেখা যায়।
বাংলাদেশের উন্নয়নে সবার সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করার প্রত্যয় জানিয়েছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবু বোরহান মোহাম্মদ বদরুজ্জামান। গত ১৬ জুলাই বুয়েটে আয়োজিত জুলাই পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠানমালা-২০২৫-এর অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ১৫ ও ১৬ জুলাই দুই দিনব্যাপী বুয়েটের কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে বুয়েট উপাচার্য বলেন, জুলাই আন্দোলনের স্মৃতি শুধু স্মৃতি হিসেবেই থাকবে না, আজ এখান থেকে সেই প্রতিজ্ঞা আমাদের করতে হবে। আমরা দেখেছি বর্বরতা; আমরা দেখেছি পিটিয়ে হত্যা করার মতো ঘটনা। পুনর্জাগরণের জন্য যারা যুদ্ধ করেছে, নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে– তাদের উদ্দেশ্য সফল করার জন্য আমাদের সব ধরনের বর্বরতা এবং অনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকতে হবে।
তিনি আরও বলেন, আমরা চেয়েছিলাম নৈতিক সমাজ তৈরি করতে। সে পথেই আমাদের এগোতে হবে। তা না হলে এই বলিদান, আত্মাহুতির কোনো মূল্য থাকবে না। আমি শুধু মুখে মুখে বলব আর সেটা কাজকর্মে প্রকাশিত হবে না, তাহলে কিন্তু কোনো লাভ হবে না। এতে আমাদের উদ্দেশ্য ব্যর্থ হবে; আত্মাহুতি বিফলে যাবে। আমরা দ্বিতীয়বার সুযোগ পেয়েছি, তৃতীয়বার আমাদের জন্য সে সুযোগ না-ও আসতে পারে।
বুয়েট শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে উপাচার্য বলেন, কয়েক দিন আগে এক ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যার পরে প্রতিবাদ করার জন্য বুয়েট ও ঢাবি থেকে একটি মিছিলের আয়োজন করা হয়েছিল। কিন্তু এমন প্রতিবাদে অশ্লীল ভাষার ব্যবহার কোনোভাবেই কাম্য নয়। প্রতিবাদের বিষয়ে আমরা অবশ্যই প্রতিবাদ করব। কিন্তু সেটা নৈতিকতা বিসর্জন দিয়ে নয়।
অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য ও আন্দোলনের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুল হাসিব চৌধুরী। এ অনুষ্ঠানে জুলাই আন্দোলনে বুয়েটের ঘটনাবলির একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শিত হয়। এ ছাড়া অনুষ্ঠানে বুয়েটের অনুষদের ডিন, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ আন্দোলনে তাঁদের স্মৃতিচারণ ও অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন।
উপ-উপাচার্য বলেন, বিগত ৭৫ বছরে পাঁচটি গণঅভ্যুত্থানের ঘটনা দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশ ছাড়া অন্য কোনো দেশে ঘটেনি। জনগণের জীবন যখন শুকনো পাতার মতো হয়ে যায়, অত্যাচার, নিপীড়ন, নির্যাতন, শোষণ হয়– তখন তার ফলে একটি স্ফুলিঙ্গ থেকে দাবানল তৈরি হয়। সব গণঅভ্যুত্থানে এটাই বারবার ঘটতে দেখা যায়।
জাকসু নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে সেনাবাহিনী সতর্ক ও সজাগ রয়েছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশেই ক্যান্টনমেন্ট রয়েছে। যেকোনো মুহূর্তে প্রয়োজন হলে সেনাবাহিনী ক্যাম্পাসে প্রবেশ করবে।
২৭ মিনিট আগেসদ্যসমাপ্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের ফলাফল বিশ্লেষণ করে কিছু চমকপ্রদ তথ্য উঠে এসেছে। বিশেষ করে, সহসভাপতি (ভিপি) ও সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে প্রার্থীদের প্রাপ্ত ভোটের চিত্র অনেক ক্ষেত্রেই অপ্রত্যাশিত।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ১২টি সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে জয়লাভ করে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল। বাকি তিনটি পদে জয় পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্যানেলের প্রার্থীরা। ডাকসুর ২৮টি পদের মধ্যে সদস্যপদ রয়েছে ১৩ টি। এই পদেও শিবিরের প্রার্থীরা একচেটিয়
৭ ঘণ্টা আগেডাকসু নির্বাচনে শিবির সমর্থিত প্যানেলের বিজয় নিয়ে দলটির কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, ‘আমি এই বিজয়কে শুধুমাত্র শিবিরের বিজয় বলে মনে করছি না, বরং এই বিজয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষার্থীর এবং দেশের আপামর মানুষের। যাঁরা কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনের রাজনীতি চান, এটা তাঁদের বিজয় হিসেবে দেখব...
৮ ঘণ্টা আগে