আতিয়াব জোবায়ের

আতিয়াব জোবায়ের বর্তমানে ভারতের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, তিরুচিরাপল্লিতে কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিষয়ে স্নাতক পর্যায়ে অধ্যয়নরত। তিনি ২০২০ সালে আইসিসিআর স্কলারশিপ নিয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শুরু করেন।
বৃত্তির পরিচিতি
Indian Council For Cultural Relations (ICCR) একটি সংগঠন, যা বিশ্বব্যাপী ৭৩টি দেশের শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিয়ে থাকে। প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে ২০০ জন শিক্ষার্থীর এই স্কলারশিপ পাওয়ার সৌভাগ্য হয়, যদিও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ২০২২ সালে এই সংখ্যা ৫০০। এর মধ্যে স্নাতক পর্যায়ে ১৪০টি, স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ৪০টি ও এমফিল/পিএইচডি পর্যায়ে ২০টি। ভারত সরকার প্রদত্ত এই স্কলারশিপ পাওয়া গেলে ভারতের নামকরা যেকোনো একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্পূর্ণ বিনা ব্যয়ে পড়াশোনা করার সুযোগ পাবেন।
পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় বা ইনস্টিটিউটে আবেদন করতে পারবেন
পাসপোর্ট ছাড়া আবেদনের পোর্টালে অ্যাকাউন্টই খোলা যাবে না, তাই আবেদনকারী শিক্ষার্থীর অবশ্যই পাসপোর্ট থাকতে হবে। বিই/বিটেক (স্নাতক) আবেদনকারী প্রার্থীদের একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির পাঠ্যক্রমে পদার্থবিজ্ঞান, গণিত ও রসায়ন থাকতে হবে। ভর্তির পর শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেলে থাকতে হবে। আবেদনকারী প্রত্যেক শিক্ষার্থী পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় বা ইনস্টিটিউটে আবেদন করতে পারবেন।
যেকোনো একধরনের বিষয়ের জন্যই আবেদন করা যাবে
ইংরেজির দক্ষতা যাচাইয়ে ৫০০ শব্দে ইংরেজিতে প্রবন্ধ লিখতে হবে শিক্ষার্থীদের। বিজ্ঞান ছাড়া অন্য বিষয়ে আবেদন করতে চাইলে পছন্দকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের চাহিদা অনুযায়ী বিষয়গুলো মাধ্যমিক বা উচ্চমাধ্যমিকে থাকতে হবে। উল্লেখ্য, বিশ্ববিদ্যালয় পছন্দের সময় যেকোনো একধরনের বিষয়ের জন্যই আবেদন করা যাবে। যেমন কেউ প্রকৌশল পড়তে চাইলে তাঁকে শুধু প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্য থেকেই যেকোনো পাঁচটি অথবা ব্যবসায় পড়তে চাইলে সে ধরনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্য থেকেই যেকোনো পাঁচটি—এভাবে পছন্দক্রম দিতে হবে। একই সঙ্গে প্রকৌশল ও ব্যবসায়সংক্রান্ত বিশ্ববিদ্যালয় পছন্দক্রমে দেওয়া যাবে না।
টোফেল-আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়
শিক্ষার্থীরা তাঁদের টোফেল-আইইএলটিএস স্কোরও ইংরেজির দক্ষতা নির্ধারণে জমা দিতে পারবেন। যদিও এসব কোর্সের জন্য টোফেল-আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়। আবেদন করতে শিক্ষার্থীদের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের নম্বরপত্র আপলোড করতে হবে।
আবেদনের জন্য যা করতে হবে
পাশাপাশি রেজিস্টার্ড ডাক্তারের স্বাক্ষর করা একটি ফিজিক্যাল ফিটনেস সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে শিক্ষার্থীর স্বাস্থ্যগত তথ্য নিয়ে। আবেদনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ইংরেজিতে না থাকলে তা ইংরেজিতে অনুবাদ করে তবেই সাবমিট করতে হবে। অনুবাদ করা কাগজপত্র ছাড়া আবেদন গ্রহণ করা হবে না। যদি সহশিক্ষা কার্যক্রমে কোনো ধরনের অর্জন থাকে অথবা কলেজের শিক্ষকের রেকমেন্ডেশন লেটার থাকে, তা-ও যুক্ত করে দেওয়া যাবে, যদিও এ দুটির কোনোটিই আবশ্যক নয়। স্নাতোকোত্তর পর্যায়ে আবেদনের জন্য স্নাতকের মার্কশিট আপলোড করতে হবে। M. Phil/Doctoral/Post-Doctoral প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে সিনোপসিস জমা দিতে হবে আবেদনের সঙ্গে। আইসিসিআর বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের জন্য বার্ষিক ন্যূনতম ৫ লাখ ভারতীয় রুপির বা ৬ হাজার ৮০০ মার্কিন ডলারের মেডিকেল বিমা করা বাধ্যতামূলক। এটি শুধু বৃত্তি নিশ্চিত হলেই করতে হবে, তাই আবেদনের সময় এটি নিয়ে ভাবার প্রয়োজন নেই। আবেদন গৃহীত হলে আপনাকে যথাক্রমে লিখিত পরীক্ষা English Proficiency Test (EPT) ও মৌখিক পরীক্ষার জন্য ডাকা হবে। আইসিসিআর বৃত্তির আবেদন করতে আগ্রহী প্রার্থীদের লিংকে গিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলে আবেদন করতে হবে। আবেদনকারীদের বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে।
আবেদনের সময়
সাধারণত নভেম্বর-ডিসেম্বরে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয় বাংলাদেশের ভারতীয় হাইকমিশনের ওয়েবসাইটে ও প্রথম সারির পত্রিকাগুলোতে। কিন্তু করোনার প্রকোপে ২০২১-২২ এবং ২০২২-২৩ সেশনে ডেডলাইন ৩০ মে ধার্য করা হয়েছিল। সাধারণ সময়ে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা ফল সেশনে (জুলাই/আগস্ট) ক্লাস শুরু করেন।
সুযোগ-সুবিধা
প্রতি মাসে স্নাতক শিক্ষার্থীরা ১৮ হাজার রুপি, স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীরা ২০ হাজার রুপি, এমফিল/পিএইচডি শিক্ষার্থীরা ২২ হাজার রুপি এবং পোস্ট-ডক্টরাল শিক্ষার্থীরা ২৫ হাজার রুপি করে হাতখরচ পাবেন। ৫৫০০-৬৫০০ রুপি পর্যন্ত হাউস রেন্ট অ্যালাউন্স। উল্লেখ্য, কোনোমতেই স্কলারশিপপ্রাপ্তদের তাঁদের জন্য বরাদ্দকৃত আবাসন (বিশ্ববিদ্যালয় প্রদত্ত) বাদ দিয়ে বাইরে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকা যাবে না। বছরে স্নাতক শিক্ষার্থীরা ৫ হাজার রুপি, স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীরা ৭ হাজার রুপি, এমফিল/পিএইচডি শিক্ষার্থীরা ১২ হাজার ৫০০ রুপি এবং পোস্ট-ডক্টরাল শিক্ষার্থীরা ১৫ হাজার ৫০০ রুপি করে কন্টিনজেন্ট গ্র্যান্ট পাবেন। থিসিসসংক্রান্ত ব্যয়ের জন্য ৭-১০ হাজার রুপি দেওয়া হবে।
অনুলিখন: জুবায়ের আহম্মেদ

আতিয়াব জোবায়ের বর্তমানে ভারতের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, তিরুচিরাপল্লিতে কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিষয়ে স্নাতক পর্যায়ে অধ্যয়নরত। তিনি ২০২০ সালে আইসিসিআর স্কলারশিপ নিয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শুরু করেন।
বৃত্তির পরিচিতি
Indian Council For Cultural Relations (ICCR) একটি সংগঠন, যা বিশ্বব্যাপী ৭৩টি দেশের শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিয়ে থাকে। প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে ২০০ জন শিক্ষার্থীর এই স্কলারশিপ পাওয়ার সৌভাগ্য হয়, যদিও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ২০২২ সালে এই সংখ্যা ৫০০। এর মধ্যে স্নাতক পর্যায়ে ১৪০টি, স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ৪০টি ও এমফিল/পিএইচডি পর্যায়ে ২০টি। ভারত সরকার প্রদত্ত এই স্কলারশিপ পাওয়া গেলে ভারতের নামকরা যেকোনো একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্পূর্ণ বিনা ব্যয়ে পড়াশোনা করার সুযোগ পাবেন।
পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় বা ইনস্টিটিউটে আবেদন করতে পারবেন
পাসপোর্ট ছাড়া আবেদনের পোর্টালে অ্যাকাউন্টই খোলা যাবে না, তাই আবেদনকারী শিক্ষার্থীর অবশ্যই পাসপোর্ট থাকতে হবে। বিই/বিটেক (স্নাতক) আবেদনকারী প্রার্থীদের একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির পাঠ্যক্রমে পদার্থবিজ্ঞান, গণিত ও রসায়ন থাকতে হবে। ভর্তির পর শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেলে থাকতে হবে। আবেদনকারী প্রত্যেক শিক্ষার্থী পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় বা ইনস্টিটিউটে আবেদন করতে পারবেন।
যেকোনো একধরনের বিষয়ের জন্যই আবেদন করা যাবে
ইংরেজির দক্ষতা যাচাইয়ে ৫০০ শব্দে ইংরেজিতে প্রবন্ধ লিখতে হবে শিক্ষার্থীদের। বিজ্ঞান ছাড়া অন্য বিষয়ে আবেদন করতে চাইলে পছন্দকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের চাহিদা অনুযায়ী বিষয়গুলো মাধ্যমিক বা উচ্চমাধ্যমিকে থাকতে হবে। উল্লেখ্য, বিশ্ববিদ্যালয় পছন্দের সময় যেকোনো একধরনের বিষয়ের জন্যই আবেদন করা যাবে। যেমন কেউ প্রকৌশল পড়তে চাইলে তাঁকে শুধু প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্য থেকেই যেকোনো পাঁচটি অথবা ব্যবসায় পড়তে চাইলে সে ধরনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্য থেকেই যেকোনো পাঁচটি—এভাবে পছন্দক্রম দিতে হবে। একই সঙ্গে প্রকৌশল ও ব্যবসায়সংক্রান্ত বিশ্ববিদ্যালয় পছন্দক্রমে দেওয়া যাবে না।
টোফেল-আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়
শিক্ষার্থীরা তাঁদের টোফেল-আইইএলটিএস স্কোরও ইংরেজির দক্ষতা নির্ধারণে জমা দিতে পারবেন। যদিও এসব কোর্সের জন্য টোফেল-আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়। আবেদন করতে শিক্ষার্থীদের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের নম্বরপত্র আপলোড করতে হবে।
আবেদনের জন্য যা করতে হবে
পাশাপাশি রেজিস্টার্ড ডাক্তারের স্বাক্ষর করা একটি ফিজিক্যাল ফিটনেস সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে শিক্ষার্থীর স্বাস্থ্যগত তথ্য নিয়ে। আবেদনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ইংরেজিতে না থাকলে তা ইংরেজিতে অনুবাদ করে তবেই সাবমিট করতে হবে। অনুবাদ করা কাগজপত্র ছাড়া আবেদন গ্রহণ করা হবে না। যদি সহশিক্ষা কার্যক্রমে কোনো ধরনের অর্জন থাকে অথবা কলেজের শিক্ষকের রেকমেন্ডেশন লেটার থাকে, তা-ও যুক্ত করে দেওয়া যাবে, যদিও এ দুটির কোনোটিই আবশ্যক নয়। স্নাতোকোত্তর পর্যায়ে আবেদনের জন্য স্নাতকের মার্কশিট আপলোড করতে হবে। M. Phil/Doctoral/Post-Doctoral প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে সিনোপসিস জমা দিতে হবে আবেদনের সঙ্গে। আইসিসিআর বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের জন্য বার্ষিক ন্যূনতম ৫ লাখ ভারতীয় রুপির বা ৬ হাজার ৮০০ মার্কিন ডলারের মেডিকেল বিমা করা বাধ্যতামূলক। এটি শুধু বৃত্তি নিশ্চিত হলেই করতে হবে, তাই আবেদনের সময় এটি নিয়ে ভাবার প্রয়োজন নেই। আবেদন গৃহীত হলে আপনাকে যথাক্রমে লিখিত পরীক্ষা English Proficiency Test (EPT) ও মৌখিক পরীক্ষার জন্য ডাকা হবে। আইসিসিআর বৃত্তির আবেদন করতে আগ্রহী প্রার্থীদের লিংকে গিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলে আবেদন করতে হবে। আবেদনকারীদের বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে।
আবেদনের সময়
সাধারণত নভেম্বর-ডিসেম্বরে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয় বাংলাদেশের ভারতীয় হাইকমিশনের ওয়েবসাইটে ও প্রথম সারির পত্রিকাগুলোতে। কিন্তু করোনার প্রকোপে ২০২১-২২ এবং ২০২২-২৩ সেশনে ডেডলাইন ৩০ মে ধার্য করা হয়েছিল। সাধারণ সময়ে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা ফল সেশনে (জুলাই/আগস্ট) ক্লাস শুরু করেন।
সুযোগ-সুবিধা
প্রতি মাসে স্নাতক শিক্ষার্থীরা ১৮ হাজার রুপি, স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীরা ২০ হাজার রুপি, এমফিল/পিএইচডি শিক্ষার্থীরা ২২ হাজার রুপি এবং পোস্ট-ডক্টরাল শিক্ষার্থীরা ২৫ হাজার রুপি করে হাতখরচ পাবেন। ৫৫০০-৬৫০০ রুপি পর্যন্ত হাউস রেন্ট অ্যালাউন্স। উল্লেখ্য, কোনোমতেই স্কলারশিপপ্রাপ্তদের তাঁদের জন্য বরাদ্দকৃত আবাসন (বিশ্ববিদ্যালয় প্রদত্ত) বাদ দিয়ে বাইরে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকা যাবে না। বছরে স্নাতক শিক্ষার্থীরা ৫ হাজার রুপি, স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীরা ৭ হাজার রুপি, এমফিল/পিএইচডি শিক্ষার্থীরা ১২ হাজার ৫০০ রুপি এবং পোস্ট-ডক্টরাল শিক্ষার্থীরা ১৫ হাজার ৫০০ রুপি করে কন্টিনজেন্ট গ্র্যান্ট পাবেন। থিসিসসংক্রান্ত ব্যয়ের জন্য ৭-১০ হাজার রুপি দেওয়া হবে।
অনুলিখন: জুবায়ের আহম্মেদ
আতিয়াব জোবায়ের

আতিয়াব জোবায়ের বর্তমানে ভারতের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, তিরুচিরাপল্লিতে কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিষয়ে স্নাতক পর্যায়ে অধ্যয়নরত। তিনি ২০২০ সালে আইসিসিআর স্কলারশিপ নিয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শুরু করেন।
বৃত্তির পরিচিতি
Indian Council For Cultural Relations (ICCR) একটি সংগঠন, যা বিশ্বব্যাপী ৭৩টি দেশের শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিয়ে থাকে। প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে ২০০ জন শিক্ষার্থীর এই স্কলারশিপ পাওয়ার সৌভাগ্য হয়, যদিও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ২০২২ সালে এই সংখ্যা ৫০০। এর মধ্যে স্নাতক পর্যায়ে ১৪০টি, স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ৪০টি ও এমফিল/পিএইচডি পর্যায়ে ২০টি। ভারত সরকার প্রদত্ত এই স্কলারশিপ পাওয়া গেলে ভারতের নামকরা যেকোনো একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্পূর্ণ বিনা ব্যয়ে পড়াশোনা করার সুযোগ পাবেন।
পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় বা ইনস্টিটিউটে আবেদন করতে পারবেন
পাসপোর্ট ছাড়া আবেদনের পোর্টালে অ্যাকাউন্টই খোলা যাবে না, তাই আবেদনকারী শিক্ষার্থীর অবশ্যই পাসপোর্ট থাকতে হবে। বিই/বিটেক (স্নাতক) আবেদনকারী প্রার্থীদের একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির পাঠ্যক্রমে পদার্থবিজ্ঞান, গণিত ও রসায়ন থাকতে হবে। ভর্তির পর শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেলে থাকতে হবে। আবেদনকারী প্রত্যেক শিক্ষার্থী পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় বা ইনস্টিটিউটে আবেদন করতে পারবেন।
যেকোনো একধরনের বিষয়ের জন্যই আবেদন করা যাবে
ইংরেজির দক্ষতা যাচাইয়ে ৫০০ শব্দে ইংরেজিতে প্রবন্ধ লিখতে হবে শিক্ষার্থীদের। বিজ্ঞান ছাড়া অন্য বিষয়ে আবেদন করতে চাইলে পছন্দকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের চাহিদা অনুযায়ী বিষয়গুলো মাধ্যমিক বা উচ্চমাধ্যমিকে থাকতে হবে। উল্লেখ্য, বিশ্ববিদ্যালয় পছন্দের সময় যেকোনো একধরনের বিষয়ের জন্যই আবেদন করা যাবে। যেমন কেউ প্রকৌশল পড়তে চাইলে তাঁকে শুধু প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্য থেকেই যেকোনো পাঁচটি অথবা ব্যবসায় পড়তে চাইলে সে ধরনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্য থেকেই যেকোনো পাঁচটি—এভাবে পছন্দক্রম দিতে হবে। একই সঙ্গে প্রকৌশল ও ব্যবসায়সংক্রান্ত বিশ্ববিদ্যালয় পছন্দক্রমে দেওয়া যাবে না।
টোফেল-আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়
শিক্ষার্থীরা তাঁদের টোফেল-আইইএলটিএস স্কোরও ইংরেজির দক্ষতা নির্ধারণে জমা দিতে পারবেন। যদিও এসব কোর্সের জন্য টোফেল-আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়। আবেদন করতে শিক্ষার্থীদের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের নম্বরপত্র আপলোড করতে হবে।
আবেদনের জন্য যা করতে হবে
পাশাপাশি রেজিস্টার্ড ডাক্তারের স্বাক্ষর করা একটি ফিজিক্যাল ফিটনেস সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে শিক্ষার্থীর স্বাস্থ্যগত তথ্য নিয়ে। আবেদনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ইংরেজিতে না থাকলে তা ইংরেজিতে অনুবাদ করে তবেই সাবমিট করতে হবে। অনুবাদ করা কাগজপত্র ছাড়া আবেদন গ্রহণ করা হবে না। যদি সহশিক্ষা কার্যক্রমে কোনো ধরনের অর্জন থাকে অথবা কলেজের শিক্ষকের রেকমেন্ডেশন লেটার থাকে, তা-ও যুক্ত করে দেওয়া যাবে, যদিও এ দুটির কোনোটিই আবশ্যক নয়। স্নাতোকোত্তর পর্যায়ে আবেদনের জন্য স্নাতকের মার্কশিট আপলোড করতে হবে। M. Phil/Doctoral/Post-Doctoral প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে সিনোপসিস জমা দিতে হবে আবেদনের সঙ্গে। আইসিসিআর বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের জন্য বার্ষিক ন্যূনতম ৫ লাখ ভারতীয় রুপির বা ৬ হাজার ৮০০ মার্কিন ডলারের মেডিকেল বিমা করা বাধ্যতামূলক। এটি শুধু বৃত্তি নিশ্চিত হলেই করতে হবে, তাই আবেদনের সময় এটি নিয়ে ভাবার প্রয়োজন নেই। আবেদন গৃহীত হলে আপনাকে যথাক্রমে লিখিত পরীক্ষা English Proficiency Test (EPT) ও মৌখিক পরীক্ষার জন্য ডাকা হবে। আইসিসিআর বৃত্তির আবেদন করতে আগ্রহী প্রার্থীদের লিংকে গিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলে আবেদন করতে হবে। আবেদনকারীদের বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে।
আবেদনের সময়
সাধারণত নভেম্বর-ডিসেম্বরে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয় বাংলাদেশের ভারতীয় হাইকমিশনের ওয়েবসাইটে ও প্রথম সারির পত্রিকাগুলোতে। কিন্তু করোনার প্রকোপে ২০২১-২২ এবং ২০২২-২৩ সেশনে ডেডলাইন ৩০ মে ধার্য করা হয়েছিল। সাধারণ সময়ে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা ফল সেশনে (জুলাই/আগস্ট) ক্লাস শুরু করেন।
সুযোগ-সুবিধা
প্রতি মাসে স্নাতক শিক্ষার্থীরা ১৮ হাজার রুপি, স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীরা ২০ হাজার রুপি, এমফিল/পিএইচডি শিক্ষার্থীরা ২২ হাজার রুপি এবং পোস্ট-ডক্টরাল শিক্ষার্থীরা ২৫ হাজার রুপি করে হাতখরচ পাবেন। ৫৫০০-৬৫০০ রুপি পর্যন্ত হাউস রেন্ট অ্যালাউন্স। উল্লেখ্য, কোনোমতেই স্কলারশিপপ্রাপ্তদের তাঁদের জন্য বরাদ্দকৃত আবাসন (বিশ্ববিদ্যালয় প্রদত্ত) বাদ দিয়ে বাইরে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকা যাবে না। বছরে স্নাতক শিক্ষার্থীরা ৫ হাজার রুপি, স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীরা ৭ হাজার রুপি, এমফিল/পিএইচডি শিক্ষার্থীরা ১২ হাজার ৫০০ রুপি এবং পোস্ট-ডক্টরাল শিক্ষার্থীরা ১৫ হাজার ৫০০ রুপি করে কন্টিনজেন্ট গ্র্যান্ট পাবেন। থিসিসসংক্রান্ত ব্যয়ের জন্য ৭-১০ হাজার রুপি দেওয়া হবে।
অনুলিখন: জুবায়ের আহম্মেদ

আতিয়াব জোবায়ের বর্তমানে ভারতের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, তিরুচিরাপল্লিতে কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিষয়ে স্নাতক পর্যায়ে অধ্যয়নরত। তিনি ২০২০ সালে আইসিসিআর স্কলারশিপ নিয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শুরু করেন।
বৃত্তির পরিচিতি
Indian Council For Cultural Relations (ICCR) একটি সংগঠন, যা বিশ্বব্যাপী ৭৩টি দেশের শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিয়ে থাকে। প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে ২০০ জন শিক্ষার্থীর এই স্কলারশিপ পাওয়ার সৌভাগ্য হয়, যদিও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ২০২২ সালে এই সংখ্যা ৫০০। এর মধ্যে স্নাতক পর্যায়ে ১৪০টি, স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ৪০টি ও এমফিল/পিএইচডি পর্যায়ে ২০টি। ভারত সরকার প্রদত্ত এই স্কলারশিপ পাওয়া গেলে ভারতের নামকরা যেকোনো একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্পূর্ণ বিনা ব্যয়ে পড়াশোনা করার সুযোগ পাবেন।
পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় বা ইনস্টিটিউটে আবেদন করতে পারবেন
পাসপোর্ট ছাড়া আবেদনের পোর্টালে অ্যাকাউন্টই খোলা যাবে না, তাই আবেদনকারী শিক্ষার্থীর অবশ্যই পাসপোর্ট থাকতে হবে। বিই/বিটেক (স্নাতক) আবেদনকারী প্রার্থীদের একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির পাঠ্যক্রমে পদার্থবিজ্ঞান, গণিত ও রসায়ন থাকতে হবে। ভর্তির পর শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেলে থাকতে হবে। আবেদনকারী প্রত্যেক শিক্ষার্থী পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় বা ইনস্টিটিউটে আবেদন করতে পারবেন।
যেকোনো একধরনের বিষয়ের জন্যই আবেদন করা যাবে
ইংরেজির দক্ষতা যাচাইয়ে ৫০০ শব্দে ইংরেজিতে প্রবন্ধ লিখতে হবে শিক্ষার্থীদের। বিজ্ঞান ছাড়া অন্য বিষয়ে আবেদন করতে চাইলে পছন্দকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের চাহিদা অনুযায়ী বিষয়গুলো মাধ্যমিক বা উচ্চমাধ্যমিকে থাকতে হবে। উল্লেখ্য, বিশ্ববিদ্যালয় পছন্দের সময় যেকোনো একধরনের বিষয়ের জন্যই আবেদন করা যাবে। যেমন কেউ প্রকৌশল পড়তে চাইলে তাঁকে শুধু প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্য থেকেই যেকোনো পাঁচটি অথবা ব্যবসায় পড়তে চাইলে সে ধরনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্য থেকেই যেকোনো পাঁচটি—এভাবে পছন্দক্রম দিতে হবে। একই সঙ্গে প্রকৌশল ও ব্যবসায়সংক্রান্ত বিশ্ববিদ্যালয় পছন্দক্রমে দেওয়া যাবে না।
টোফেল-আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়
শিক্ষার্থীরা তাঁদের টোফেল-আইইএলটিএস স্কোরও ইংরেজির দক্ষতা নির্ধারণে জমা দিতে পারবেন। যদিও এসব কোর্সের জন্য টোফেল-আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়। আবেদন করতে শিক্ষার্থীদের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের নম্বরপত্র আপলোড করতে হবে।
আবেদনের জন্য যা করতে হবে
পাশাপাশি রেজিস্টার্ড ডাক্তারের স্বাক্ষর করা একটি ফিজিক্যাল ফিটনেস সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে শিক্ষার্থীর স্বাস্থ্যগত তথ্য নিয়ে। আবেদনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ইংরেজিতে না থাকলে তা ইংরেজিতে অনুবাদ করে তবেই সাবমিট করতে হবে। অনুবাদ করা কাগজপত্র ছাড়া আবেদন গ্রহণ করা হবে না। যদি সহশিক্ষা কার্যক্রমে কোনো ধরনের অর্জন থাকে অথবা কলেজের শিক্ষকের রেকমেন্ডেশন লেটার থাকে, তা-ও যুক্ত করে দেওয়া যাবে, যদিও এ দুটির কোনোটিই আবশ্যক নয়। স্নাতোকোত্তর পর্যায়ে আবেদনের জন্য স্নাতকের মার্কশিট আপলোড করতে হবে। M. Phil/Doctoral/Post-Doctoral প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে সিনোপসিস জমা দিতে হবে আবেদনের সঙ্গে। আইসিসিআর বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের জন্য বার্ষিক ন্যূনতম ৫ লাখ ভারতীয় রুপির বা ৬ হাজার ৮০০ মার্কিন ডলারের মেডিকেল বিমা করা বাধ্যতামূলক। এটি শুধু বৃত্তি নিশ্চিত হলেই করতে হবে, তাই আবেদনের সময় এটি নিয়ে ভাবার প্রয়োজন নেই। আবেদন গৃহীত হলে আপনাকে যথাক্রমে লিখিত পরীক্ষা English Proficiency Test (EPT) ও মৌখিক পরীক্ষার জন্য ডাকা হবে। আইসিসিআর বৃত্তির আবেদন করতে আগ্রহী প্রার্থীদের লিংকে গিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলে আবেদন করতে হবে। আবেদনকারীদের বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে।
আবেদনের সময়
সাধারণত নভেম্বর-ডিসেম্বরে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয় বাংলাদেশের ভারতীয় হাইকমিশনের ওয়েবসাইটে ও প্রথম সারির পত্রিকাগুলোতে। কিন্তু করোনার প্রকোপে ২০২১-২২ এবং ২০২২-২৩ সেশনে ডেডলাইন ৩০ মে ধার্য করা হয়েছিল। সাধারণ সময়ে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা ফল সেশনে (জুলাই/আগস্ট) ক্লাস শুরু করেন।
সুযোগ-সুবিধা
প্রতি মাসে স্নাতক শিক্ষার্থীরা ১৮ হাজার রুপি, স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীরা ২০ হাজার রুপি, এমফিল/পিএইচডি শিক্ষার্থীরা ২২ হাজার রুপি এবং পোস্ট-ডক্টরাল শিক্ষার্থীরা ২৫ হাজার রুপি করে হাতখরচ পাবেন। ৫৫০০-৬৫০০ রুপি পর্যন্ত হাউস রেন্ট অ্যালাউন্স। উল্লেখ্য, কোনোমতেই স্কলারশিপপ্রাপ্তদের তাঁদের জন্য বরাদ্দকৃত আবাসন (বিশ্ববিদ্যালয় প্রদত্ত) বাদ দিয়ে বাইরে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকা যাবে না। বছরে স্নাতক শিক্ষার্থীরা ৫ হাজার রুপি, স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীরা ৭ হাজার রুপি, এমফিল/পিএইচডি শিক্ষার্থীরা ১২ হাজার ৫০০ রুপি এবং পোস্ট-ডক্টরাল শিক্ষার্থীরা ১৫ হাজার ৫০০ রুপি করে কন্টিনজেন্ট গ্র্যান্ট পাবেন। থিসিসসংক্রান্ত ব্যয়ের জন্য ৭-১০ হাজার রুপি দেওয়া হবে।
অনুলিখন: জুবায়ের আহম্মেদ

সংশোধিত সূচি অনুযায়ী, ২৮ ডিসেম্বর বাংলা, ২৯ ডিসেম্বর ইংরেজি, ৩০ ডিসেম্বর গণিত এবং ৩১ ডিসেম্বর বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
৯ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য আবেদনের প্রক্রিয়া আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) থেকে শুরু হয়েছে। দুপুর ১২টা থেকে শিক্ষার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এই আবেদনপ্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৬ নভেম্বর (রোববার) রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত।
১৮ ঘণ্টা আগে
নরওয়েতে বিআই প্রেসিডেন্সিয়াল স্কলারশিপ বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। বিশেষ করে যাঁরা নরওয়েতে বিনা মূল্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনে আগ্রহী, তাঁদের আবেদন করতে উৎসাহিত করা হয়েছে। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা নরওয়েজিয়ান
১ দিন আগে
সমাবর্তনে বক্তব্য দেন অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর। এ ছাড়া ইউল্যাব বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য সৈয়দা মাদিহা মোরশেদ এবং ইউল্যাবের উপাচার্য অধ্যাপক ইমরান রহমান সমাবর্তনে স্নাতকদের উদ্দেশে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বৃত্তি পরীক্ষা সাত দিন পিছিয়েছে। নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, আগামী ২৮ ডিসেম্বর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে, চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আজ বুধবার এ পরীক্ষার সংশোধিত সূচি প্রকাশ করেছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড।
সংশোধিত সূচি অনুযায়ী, ২৮ ডিসেম্বর বাংলা, ২৯ ডিসেম্বর ইংরেজি, ৩০ ডিসেম্বর গণিত এবং ৩১ ডিসেম্বর বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
গত ২৪ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত আগের সূচি অনুযায়ী, ২১ ডিসেম্বর বাংলা, ২২ ডিসেম্বর ইংরেজি, ২৩ ডিসেম্বর গণিত এবং ২৪ ডিসেম্বর বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
৫ অক্টোবর প্রকাশিত জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার সংশোধিত নীতিমালা অনুযায়ী, অনুমোদিত স্বীকৃতিপ্রাপ্ত মাধ্যমিক ও নিম্নমাধ্যমিক স্কুলে অধ্যয়নরত অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ন্যূনতম ২০ শতাংশ ও সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ এ পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে বৃত্তি পরীক্ষা হবে।
বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষার সময় হবে ৩ ঘণ্টা। এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ট্যালেন্টপুল কোটায় ও সাধারণ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।
বৃত্তি পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ৬০০ টাকা। নীতিমালায় পরীক্ষার্থীপ্রতি বোর্ড ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ৪০০ টাকা আর কেন্দ্র ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ২০০ টাকা।
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার সংশোধিত নীতিমালায় বলা হয়, প্রতিটি উপজেলা সদরে বৃত্তি পরীক্ষার কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। পরীক্ষাকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহারে সুবিধাজনক বিদ্যালয়কে প্রাধান্য দিতে হবে। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ও কেন্দ্রের অবকাঠামোর সুবিধা বিবেচনায় প্রয়োজনে একাধিক কেন্দ্র স্থাপন করা যাবে।
বৃত্তি পরীক্ষার সংশোধিত সূচিতে বলা হয়, পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে অবশ্যই পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষাকক্ষে আসন নিতে হবে। প্রশ্নপত্রে উল্লিখিত সময় অনুযায়ী পরীক্ষা নিতে হবে। বিজ্ঞান বিষয়ের জন্য ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের জন্য ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট মোট ৩ ঘণ্টা পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
এতে আরও বলা হয়, পরীক্ষার্থীরা প্রবেশপত্র নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের প্রধানের কাছ থেকে পরীক্ষা আরম্ভের কমপক্ষে সাত দিন আগে সংগ্রহ করবে। কোনো অবস্থাতেই উত্তরপত্র ভাঁজ করা যাবে না। পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষায় বোর্ড অনুমোদিত সাধারণ সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করতে পারবে। কেন্দ্রসচিব ছাড়া অন্য কোনো ব্যক্তি বা পরীক্ষার্থী পরীক্ষাকেন্দ্রে মোবাইল ফোনসহ অন্য কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস সঙ্গে আনতে পারবে না।
২০২০ সালের আগে আলাদা করে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়া হতো। করোনার সেই বছরে নতুন শিক্ষাক্রমের আলোকে তা আর চালু করা হয়নি। সম্প্রতি আবার পঞ্চম শ্রেণি ও অষ্টম শ্রেণিতে বৃত্তি পরীক্ষা চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বৃত্তি পরীক্ষা সাত দিন পিছিয়েছে। নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, আগামী ২৮ ডিসেম্বর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে, চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আজ বুধবার এ পরীক্ষার সংশোধিত সূচি প্রকাশ করেছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড।
সংশোধিত সূচি অনুযায়ী, ২৮ ডিসেম্বর বাংলা, ২৯ ডিসেম্বর ইংরেজি, ৩০ ডিসেম্বর গণিত এবং ৩১ ডিসেম্বর বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
গত ২৪ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত আগের সূচি অনুযায়ী, ২১ ডিসেম্বর বাংলা, ২২ ডিসেম্বর ইংরেজি, ২৩ ডিসেম্বর গণিত এবং ২৪ ডিসেম্বর বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
৫ অক্টোবর প্রকাশিত জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার সংশোধিত নীতিমালা অনুযায়ী, অনুমোদিত স্বীকৃতিপ্রাপ্ত মাধ্যমিক ও নিম্নমাধ্যমিক স্কুলে অধ্যয়নরত অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ন্যূনতম ২০ শতাংশ ও সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ এ পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে বৃত্তি পরীক্ষা হবে।
বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষার সময় হবে ৩ ঘণ্টা। এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ট্যালেন্টপুল কোটায় ও সাধারণ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।
বৃত্তি পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ৬০০ টাকা। নীতিমালায় পরীক্ষার্থীপ্রতি বোর্ড ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ৪০০ টাকা আর কেন্দ্র ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ২০০ টাকা।
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার সংশোধিত নীতিমালায় বলা হয়, প্রতিটি উপজেলা সদরে বৃত্তি পরীক্ষার কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। পরীক্ষাকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহারে সুবিধাজনক বিদ্যালয়কে প্রাধান্য দিতে হবে। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ও কেন্দ্রের অবকাঠামোর সুবিধা বিবেচনায় প্রয়োজনে একাধিক কেন্দ্র স্থাপন করা যাবে।
বৃত্তি পরীক্ষার সংশোধিত সূচিতে বলা হয়, পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে অবশ্যই পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষাকক্ষে আসন নিতে হবে। প্রশ্নপত্রে উল্লিখিত সময় অনুযায়ী পরীক্ষা নিতে হবে। বিজ্ঞান বিষয়ের জন্য ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের জন্য ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট মোট ৩ ঘণ্টা পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
এতে আরও বলা হয়, পরীক্ষার্থীরা প্রবেশপত্র নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের প্রধানের কাছ থেকে পরীক্ষা আরম্ভের কমপক্ষে সাত দিন আগে সংগ্রহ করবে। কোনো অবস্থাতেই উত্তরপত্র ভাঁজ করা যাবে না। পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষায় বোর্ড অনুমোদিত সাধারণ সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করতে পারবে। কেন্দ্রসচিব ছাড়া অন্য কোনো ব্যক্তি বা পরীক্ষার্থী পরীক্ষাকেন্দ্রে মোবাইল ফোনসহ অন্য কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস সঙ্গে আনতে পারবে না।
২০২০ সালের আগে আলাদা করে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়া হতো। করোনার সেই বছরে নতুন শিক্ষাক্রমের আলোকে তা আর চালু করা হয়নি। সম্প্রতি আবার পঞ্চম শ্রেণি ও অষ্টম শ্রেণিতে বৃত্তি পরীক্ষা চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

আতিয়াব জোবায়ের বর্তমানে ভারতের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, তিরুচিরাপল্লিতে কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিষয়ে স্নাতক পর্যায়ে অধ্যয়নরত আছেন। তিনি ২০২০ সালে আইসিসিআর স্কলারশিপ নিয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শুরু করেন।
০৫ জুলাই ২০২২
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য আবেদনের প্রক্রিয়া আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) থেকে শুরু হয়েছে। দুপুর ১২টা থেকে শিক্ষার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এই আবেদনপ্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৬ নভেম্বর (রোববার) রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত।
১৮ ঘণ্টা আগে
নরওয়েতে বিআই প্রেসিডেন্সিয়াল স্কলারশিপ বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। বিশেষ করে যাঁরা নরওয়েতে বিনা মূল্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনে আগ্রহী, তাঁদের আবেদন করতে উৎসাহিত করা হয়েছে। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা নরওয়েজিয়ান
১ দিন আগে
সমাবর্তনে বক্তব্য দেন অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর। এ ছাড়া ইউল্যাব বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য সৈয়দা মাদিহা মোরশেদ এবং ইউল্যাবের উপাচার্য অধ্যাপক ইমরান রহমান সমাবর্তনে স্নাতকদের উদ্দেশে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য আবেদনের প্রক্রিয়া আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) থেকে শুরু হয়েছে। দুপুর ১২টা থেকে শিক্ষার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এই আবেদনপ্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৬ নভেম্বর (রোববার) রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত।
আগ্রহী শিক্ষার্থীদের অবশ্যই অনলাইনে আবেদন করতে হবে এবং আবেদন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ৫০ টাকা। এই ফি সোনালী, জনতা, অগ্রণী, রূপালী—এই চারটি রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকের যেকোনো শাখায় অথবা ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড এবং মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সেবা (বিকাশ, নগদ, রকেট) ব্যবহার করে জমা দেওয়া যাবে।
আবেদনের যোগ্যতা
ঢাবির ভর্তির বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, যেসব ছাত্রছাত্রী ২০২০ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে মাধ্যমিক বা সমমান এবং ২০২৫ সালের উচ্চমাধ্যমিক বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন, তাঁরা বিভিন্ন ইউনিটে ভর্তির জন্য নির্ধারিত শর্ত পূরণ সাপেক্ষে আবেদন করতে পারবেন।

ভর্তি পরীক্ষার পূর্ণাঙ্গ সময়সূচি
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষাগুলো ঢাকাসহ আটটি বিভাগীয় শহরে অনুষ্ঠিত হবে। চারুকলা ইউনিট ও আইবিএ ইউনিট ছাড়া অন্য তিনটি ইউনিটের পরীক্ষা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ/কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় ত্রিশাল এবং বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে।

পরীক্ষার মানবণ্টন ও মূল্যায়ন পদ্ধতি
ভর্তি পরীক্ষায় মোট ১২০ নম্বরের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হবে। এর মধ্যে ভর্তি পরীক্ষায় ১০০ নম্বর এবং মাধ্যমিক/সমমান ও উচ্চমাধ্যমিক/সমমান পরীক্ষার ফলের ওপর থাকবে ২০ নম্বর।
অন্যান্য ইউনিট (বিজ্ঞান, কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা) :
বহুনির্বাচনি প্রশ্ন (MCQ): ৬০ নম্বর (সময় ৪৫ মিনিট)
লিখিত পরীক্ষা: ৪০ নম্বর (সময় ৪৫ মিনিট)
চারুকলা ইউনিট:
বহুনির্বাচনি প্রশ্ন (MCQ): ৪০ নম্বর (সময় ৩০ মিনিট)
অঙ্কন পরীক্ষা (লিখিত) : ৬০ নম্বর (সময় ৬০ মিনিট)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য আবেদনের প্রক্রিয়া আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) থেকে শুরু হয়েছে। দুপুর ১২টা থেকে শিক্ষার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এই আবেদনপ্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৬ নভেম্বর (রোববার) রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত।
আগ্রহী শিক্ষার্থীদের অবশ্যই অনলাইনে আবেদন করতে হবে এবং আবেদন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ৫০ টাকা। এই ফি সোনালী, জনতা, অগ্রণী, রূপালী—এই চারটি রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকের যেকোনো শাখায় অথবা ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড এবং মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সেবা (বিকাশ, নগদ, রকেট) ব্যবহার করে জমা দেওয়া যাবে।
আবেদনের যোগ্যতা
ঢাবির ভর্তির বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, যেসব ছাত্রছাত্রী ২০২০ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে মাধ্যমিক বা সমমান এবং ২০২৫ সালের উচ্চমাধ্যমিক বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন, তাঁরা বিভিন্ন ইউনিটে ভর্তির জন্য নির্ধারিত শর্ত পূরণ সাপেক্ষে আবেদন করতে পারবেন।

ভর্তি পরীক্ষার পূর্ণাঙ্গ সময়সূচি
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষাগুলো ঢাকাসহ আটটি বিভাগীয় শহরে অনুষ্ঠিত হবে। চারুকলা ইউনিট ও আইবিএ ইউনিট ছাড়া অন্য তিনটি ইউনিটের পরীক্ষা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ/কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় ত্রিশাল এবং বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে।

পরীক্ষার মানবণ্টন ও মূল্যায়ন পদ্ধতি
ভর্তি পরীক্ষায় মোট ১২০ নম্বরের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হবে। এর মধ্যে ভর্তি পরীক্ষায় ১০০ নম্বর এবং মাধ্যমিক/সমমান ও উচ্চমাধ্যমিক/সমমান পরীক্ষার ফলের ওপর থাকবে ২০ নম্বর।
অন্যান্য ইউনিট (বিজ্ঞান, কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা) :
বহুনির্বাচনি প্রশ্ন (MCQ): ৬০ নম্বর (সময় ৪৫ মিনিট)
লিখিত পরীক্ষা: ৪০ নম্বর (সময় ৪৫ মিনিট)
চারুকলা ইউনিট:
বহুনির্বাচনি প্রশ্ন (MCQ): ৪০ নম্বর (সময় ৩০ মিনিট)
অঙ্কন পরীক্ষা (লিখিত) : ৬০ নম্বর (সময় ৬০ মিনিট)

আতিয়াব জোবায়ের বর্তমানে ভারতের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, তিরুচিরাপল্লিতে কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিষয়ে স্নাতক পর্যায়ে অধ্যয়নরত আছেন। তিনি ২০২০ সালে আইসিসিআর স্কলারশিপ নিয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শুরু করেন।
০৫ জুলাই ২০২২
সংশোধিত সূচি অনুযায়ী, ২৮ ডিসেম্বর বাংলা, ২৯ ডিসেম্বর ইংরেজি, ৩০ ডিসেম্বর গণিত এবং ৩১ ডিসেম্বর বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
৯ ঘণ্টা আগে
নরওয়েতে বিআই প্রেসিডেন্সিয়াল স্কলারশিপ বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। বিশেষ করে যাঁরা নরওয়েতে বিনা মূল্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনে আগ্রহী, তাঁদের আবেদন করতে উৎসাহিত করা হয়েছে। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা নরওয়েজিয়ান
১ দিন আগে
সমাবর্তনে বক্তব্য দেন অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর। এ ছাড়া ইউল্যাব বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য সৈয়দা মাদিহা মোরশেদ এবং ইউল্যাবের উপাচার্য অধ্যাপক ইমরান রহমান সমাবর্তনে স্নাতকদের উদ্দেশে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন।
১ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

নরওয়েতে বিআই প্রেসিডেন্সিয়াল স্কলারশিপ বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। বিশেষ করে যাঁরা নরওয়েতে বিনা মূল্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনে আগ্রহী, তাঁদের আবেদন করতে উৎসাহিত করা হয়েছে। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা নরওয়েজিয়ান বিজনেস স্কুল থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করতে পারবেন।
নরওয়েজিয়ান বিজনেস স্কুল ইউরোপের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি ব্যবসায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ১৯৪৩ সালে স্কুলটি প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে নরওয়ের রাজধানী অসলোসহ কয়েকটি শহরে স্কুলটির ক্যাম্পাস রয়েছে। বিশ্বমানের পাঠ্যক্রম, গবেষণাভিত্তিক শিক্ষা এবং শিল্প-বাণিজ্য খাতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পৃক্ততার জন্য প্রতিষ্ঠানটি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত।
সুযোগ-সুবিধা
যেসব আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী বৃত্তির শর্ত পূরণ করবেন, তাঁদের প্রতিটি সেমিস্টারের সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। পাশাপাশি দুই বছর পর্যন্ত জীবনযাপনের খরচের জন্য ভাতা (স্টাইপেন্ড) দেওয়া হবে।
আবেদনের যোগ্যতা
বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে প্রার্থীদের সর্বনিম্ন ‘এ’ গ্রেড মানের পূর্ববর্তী একাডেমিক ফলাফল থাকতে হবে। প্রার্থীদের নেতৃত্বের গুণাবলি থাকতে হবে। সম্পূর্ণ একাডেমিক ইয়ার শেষ করার মানসিকতাসম্পন্ন হতে হবে।
বৃত্তির সংখ্যা
২০২৬ শিক্ষাবর্ষের (শরৎকাল সেশন) জন্য সর্বোচ্চ ২০টি বৃত্তি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের এবং ১০টি বৃত্তি নরওয়েজিয়ান শিক্ষার্থীদের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
নরওয়েজিয়ান বিজনেস স্কুল বেশকিছু বিভাগে পাঠদান ও গবেষণা পরিচালিত হয়। এই বিভাগগুলো ব্যবসায় শিক্ষা ও ব্যবস্থাপনা বিষয়ের ওপর। এগুলো হলো হিসাবরক্ষণ ও অপারেশন ম্যানেজমেন্ট, যোগাযোগ ও সংস্কৃতি, ডেটা সায়েন্স ও অ্যানালিটিকস, অর্থনীতি, আইন ও শাসন, নেতৃত্ব ও সাংগঠনিক আচরণ, বিপণন এবং কৌশল ও উদ্যোগ।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়
১ মার্চ, ২০২৬।

নরওয়েতে বিআই প্রেসিডেন্সিয়াল স্কলারশিপ বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। বিশেষ করে যাঁরা নরওয়েতে বিনা মূল্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনে আগ্রহী, তাঁদের আবেদন করতে উৎসাহিত করা হয়েছে। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা নরওয়েজিয়ান বিজনেস স্কুল থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করতে পারবেন।
নরওয়েজিয়ান বিজনেস স্কুল ইউরোপের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি ব্যবসায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ১৯৪৩ সালে স্কুলটি প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে নরওয়ের রাজধানী অসলোসহ কয়েকটি শহরে স্কুলটির ক্যাম্পাস রয়েছে। বিশ্বমানের পাঠ্যক্রম, গবেষণাভিত্তিক শিক্ষা এবং শিল্প-বাণিজ্য খাতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পৃক্ততার জন্য প্রতিষ্ঠানটি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত।
সুযোগ-সুবিধা
যেসব আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী বৃত্তির শর্ত পূরণ করবেন, তাঁদের প্রতিটি সেমিস্টারের সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। পাশাপাশি দুই বছর পর্যন্ত জীবনযাপনের খরচের জন্য ভাতা (স্টাইপেন্ড) দেওয়া হবে।
আবেদনের যোগ্যতা
বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে প্রার্থীদের সর্বনিম্ন ‘এ’ গ্রেড মানের পূর্ববর্তী একাডেমিক ফলাফল থাকতে হবে। প্রার্থীদের নেতৃত্বের গুণাবলি থাকতে হবে। সম্পূর্ণ একাডেমিক ইয়ার শেষ করার মানসিকতাসম্পন্ন হতে হবে।
বৃত্তির সংখ্যা
২০২৬ শিক্ষাবর্ষের (শরৎকাল সেশন) জন্য সর্বোচ্চ ২০টি বৃত্তি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের এবং ১০টি বৃত্তি নরওয়েজিয়ান শিক্ষার্থীদের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
নরওয়েজিয়ান বিজনেস স্কুল বেশকিছু বিভাগে পাঠদান ও গবেষণা পরিচালিত হয়। এই বিভাগগুলো ব্যবসায় শিক্ষা ও ব্যবস্থাপনা বিষয়ের ওপর। এগুলো হলো হিসাবরক্ষণ ও অপারেশন ম্যানেজমেন্ট, যোগাযোগ ও সংস্কৃতি, ডেটা সায়েন্স ও অ্যানালিটিকস, অর্থনীতি, আইন ও শাসন, নেতৃত্ব ও সাংগঠনিক আচরণ, বিপণন এবং কৌশল ও উদ্যোগ।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়
১ মার্চ, ২০২৬।

আতিয়াব জোবায়ের বর্তমানে ভারতের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, তিরুচিরাপল্লিতে কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিষয়ে স্নাতক পর্যায়ে অধ্যয়নরত আছেন। তিনি ২০২০ সালে আইসিসিআর স্কলারশিপ নিয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শুরু করেন।
০৫ জুলাই ২০২২
সংশোধিত সূচি অনুযায়ী, ২৮ ডিসেম্বর বাংলা, ২৯ ডিসেম্বর ইংরেজি, ৩০ ডিসেম্বর গণিত এবং ৩১ ডিসেম্বর বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
৯ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য আবেদনের প্রক্রিয়া আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) থেকে শুরু হয়েছে। দুপুর ১২টা থেকে শিক্ষার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এই আবেদনপ্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৬ নভেম্বর (রোববার) রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত।
১৮ ঘণ্টা আগে
সমাবর্তনে বক্তব্য দেন অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর। এ ছাড়া ইউল্যাব বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য সৈয়দা মাদিহা মোরশেদ এবং ইউল্যাবের উপাচার্য অধ্যাপক ইমরান রহমান সমাবর্তনে স্নাতকদের উদ্দেশে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশের (ইউল্যাব) অষ্টম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ কনফারেন্স সেন্টারে সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও ইউল্যাবের আচার্যের প্রতিনিধি সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান সমাবর্তন অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন এবং সভাপতিত্ব করেন। এবারের সমাবর্তনের প্রতিপাদ্য ছিল ‘ইনফর্মড মাইন্ডস, ইন্সপায়ার পাথস’।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আইয়ুব ইসলাম।
সমাবর্তনে বক্তব্য দেন অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর। এ ছাড়া ইউল্যাব বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য সৈয়দা মাদিহা মোরশেদ এবং ইউল্যাবের উপাচার্য অধ্যাপক ইমরান রহমান সমাবর্তনে স্নাতকদের উদ্দেশে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন।
সমাবর্তনে ভ্যালেডিক্টোরিয়ান অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেন তাশিন হক; যিনি ব্যাচেলর অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন প্রোগ্রাম থেকে ৩.৮৬ সিজিপিএ অর্জন করে স্নাতক সম্পন্ন করেন।
এ ছাড়া স্নাতক ও স্নাতকোত্তর উভয় পর্যায় থেকে দুজন শিক্ষার্থী স্বর্ণপদক দেওয়া হয়।
এ বছর ইউল্যাব থেকে মোট ১ হাজার ৫০৮ জন শিক্ষার্থী সনদ পান, যার মধ্যে ১ হাজার ১১১ জন স্নাতক এবং ৩৯৭ জন স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী।

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশের (ইউল্যাব) অষ্টম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ কনফারেন্স সেন্টারে সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও ইউল্যাবের আচার্যের প্রতিনিধি সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান সমাবর্তন অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন এবং সভাপতিত্ব করেন। এবারের সমাবর্তনের প্রতিপাদ্য ছিল ‘ইনফর্মড মাইন্ডস, ইন্সপায়ার পাথস’।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আইয়ুব ইসলাম।
সমাবর্তনে বক্তব্য দেন অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর। এ ছাড়া ইউল্যাব বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য সৈয়দা মাদিহা মোরশেদ এবং ইউল্যাবের উপাচার্য অধ্যাপক ইমরান রহমান সমাবর্তনে স্নাতকদের উদ্দেশে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন।
সমাবর্তনে ভ্যালেডিক্টোরিয়ান অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেন তাশিন হক; যিনি ব্যাচেলর অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন প্রোগ্রাম থেকে ৩.৮৬ সিজিপিএ অর্জন করে স্নাতক সম্পন্ন করেন।
এ ছাড়া স্নাতক ও স্নাতকোত্তর উভয় পর্যায় থেকে দুজন শিক্ষার্থী স্বর্ণপদক দেওয়া হয়।
এ বছর ইউল্যাব থেকে মোট ১ হাজার ৫০৮ জন শিক্ষার্থী সনদ পান, যার মধ্যে ১ হাজার ১১১ জন স্নাতক এবং ৩৯৭ জন স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী।

আতিয়াব জোবায়ের বর্তমানে ভারতের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, তিরুচিরাপল্লিতে কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিষয়ে স্নাতক পর্যায়ে অধ্যয়নরত আছেন। তিনি ২০২০ সালে আইসিসিআর স্কলারশিপ নিয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শুরু করেন।
০৫ জুলাই ২০২২
সংশোধিত সূচি অনুযায়ী, ২৮ ডিসেম্বর বাংলা, ২৯ ডিসেম্বর ইংরেজি, ৩০ ডিসেম্বর গণিত এবং ৩১ ডিসেম্বর বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
৯ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য আবেদনের প্রক্রিয়া আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) থেকে শুরু হয়েছে। দুপুর ১২টা থেকে শিক্ষার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এই আবেদনপ্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৬ নভেম্বর (রোববার) রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত।
১৮ ঘণ্টা আগে
নরওয়েতে বিআই প্রেসিডেন্সিয়াল স্কলারশিপ বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। বিশেষ করে যাঁরা নরওয়েতে বিনা মূল্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনে আগ্রহী, তাঁদের আবেদন করতে উৎসাহিত করা হয়েছে। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা নরওয়েজিয়ান
১ দিন আগে