দেশের অর্থনীতির প্রাণশক্তি এখন তৈরি পোশাক ও টেক্সটাইল শিল্প। সময়ের সঙ্গে এই খাত পেরিয়েছে নানা চড়াই-উতরাই, অর্জন করেছে বিশ্বের নজরকাড়া সাফল্য। আজ এই শিল্প শুধু রপ্তানির প্রধান উৎস নয়, বরং তরুণদের জন্য সম্ভাবনাময় ক্যারিয়ারের জগৎ। প্রশ্ন হলো, এই সম্ভাবনাকে আমরা কতটা কাজে লাগাচ্ছি? এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছেন বুনন বি-এর প্রতিষ্ঠাতা মো. সালাউদ্দিন।
মো. আশিকুর রহমান

কেন এই খাত তরুণদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ
দেশের মোট রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮০ শতাংশ আসে তৈরি পোশাক ও টেক্সটাইল থেকে। অথচ এত বড় শিল্পে এখনো দক্ষ মানবসম্পদের ঘাটতি স্পষ্ট। এই ঘাটতি পূরণে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখতে পারেন আজকের শিক্ষার্থীরা। কিন্তু বাস্তবতা হলো, অনেক তরুণ ক্যারিয়ারের শুরুতে নিজেদের কমফোর্ট জোনে আটকে থাকেন। তাঁরা নির্দিষ্ট পদে সীমাবদ্ধ থেকে যান, পুরো শিল্পের গতিবিধি বোঝার আগ্রহ দেখান না। অথচ এই খাতে সাফল্যের জন্য প্রয়োজন বাস্তব অভিজ্ঞতা ও উদ্ভাবনী মনোভাব।
বই ও ক্লাসরুম আপনাকে জ্ঞানের ভিত্তি দেবে, কিন্তু বাজার শেখাবে টিকে থাকার কৌশল। তাই টেক্সটাইল বা গার্মেন্টস খাতে সফল হতে চাইলে এখন থেকে হাতে-কলমে শেখার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। সম্ভব হলে নিজের উদ্যোগে ছোট কোনো প্রকল্প শুরু করা; যেমন ৫০টি পণ্য তৈরি, কাপড়ের স্যাম্পল বানানো কিংবা স্থানীয় বাজারে বিক্রির অভিজ্ঞতা নেওয়া। এই বাস্তব চর্চা আপনাকে আলাদা করবে অন্যদের থেকে।
ক্যারিয়ারের নতুন দিগন্ত
গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল শিল্প মানে এখন শুধু উৎপাদন নয়। এই খাতের বাইরেও রয়েছে অসংখ্য সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র। তথ্যপ্রযুক্তি ও ডিজিটাল ম্যানুফ্যাকচারিং, ফ্যাশন ডিজাইন ও ইনোভেশন, সাপ্লাই চেইন ও লজিস্টিকস ম্যানেজমেন্ট, কমপ্লায়েন্স, ইএসজি (Environmental, Social & Governance) ও গ্রিন বিল্ডিং, ডিজিটাল মার্কেটিং ও আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড কমিউনিকেশন, টেক্সটাইল গবেষণা এবং সাস্টেইনেবল প্রোডাকশন টেকনোলজি—প্রতিটি ক্ষেত্রে এখন তরুণদের জন্য নতুন দরজা খুলে যাচ্ছে। বিশেষ করে যাঁরা উদ্যোক্তা হতে চান, তাঁদের জন্য এটি সেরা সময়। তবে বাজারের বাস্তব চাহিদা, প্রযুক্তিগত অগ্রগতি ও বৈশ্বিক পরিবর্তন সম্পর্কে সচেতন না হলে এই প্রতিযোগিতামূলক শিল্পে টিকে থাকা কঠিন হবে।
চাকরি, না উদ্যোক্তা
অনেকে ভাবেন, চাকরি করব নাকি উদ্যোক্তা হব। বাস্তবতা হলো, বাংলাদেশের প্রায় ৭০ শতাংশ সফল গার্মেন্টস উদ্যোক্তা একসময় এই খাতে চাকরি করেছিলেন। চাকরির অভিজ্ঞতা তাঁদের উদ্যোক্তা হওয়ার মজবুত ভিত্তি তৈরি করেছে। তবে চাকরি বদলের ক্ষেত্রে বুদ্ধিমত্তা জরুরি। যদি নতুন কর্মস্থলে আপনার দক্ষতা ও শ্রমের সঠিক মূল্যায়ন হয়, তবে সেই সুযোগ গ্রহণ করুন। নিজের কিছু গড়ার পরিকল্পনা থাকলে বারবার চাকরি বদল না করাই ভালো। অভিজ্ঞতাকে ব্যবহার করতে শিখুন। দেখবেন, সেই অভিজ্ঞতা একদিন পুঁজিতে রূপ নেবে।
অচেনা নায়কেরা
আমরা প্রায় সময় এই শিল্পের মালিক বা শ্রমিকদের গল্প শুনি। কিন্তু এর আড়ালে কাজ করা অসংখ্য পেশাজীবীর কথা খুব কম বলা হয়। মার্চেন্ডাইজার, প্রোডাকশন প্ল্যানার, সাপ্লাই চেইন ম্যানেজার ও কোয়ালিটি কন্ট্রোল কর্মকর্তাদের নিঃশব্দ পরিশ্রমে প্রতিটি রপ্তানি অর্ডার সময়মতো সম্পন্ন হয়। এই মধ্যম স্তরের পেশাজীবীরা পুরো সাপ্লাই চেইনের ভারসাম্য ধরে রাখেন। তাঁদের অবদান মূল্যায়ন না করলে এই শিল্পের স্থায়িত্ব হুমকির মুখে পড়বে।
একসময়ের অনিশ্চয়তা থেকে আজকের সাফল্য
১৯৭০-এর দশকের শেষ দিকে এই খাত ছিল প্রায় অচেনা। শিক্ষিত তরুণেরা গার্মেন্টসে কাজ করতে আগ্রহী ছিলেন না। অথচ আজ টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস খাত দেশের সবচেয়ে বড় কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র। বিশ্বব্যাপী নানা চ্যালেঞ্জের মধ্যে এই শিল্প যে স্থিতিশীলতা ও প্রযুক্তিগত উন্নয়ন অর্জন করেছে, তা বাংলাদেশের জন্য গর্বের বিষয়।
সফলতার সূত্র
শিক্ষা আপনাকে দেবে জ্ঞান; কিন্তু অভিজ্ঞতা শেখাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া, সমস্যা সমাধান ও নেতৃত্বের দক্ষতা। এই দুইয়ের সমন্বয়ে তৈরি হবে ভবিষ্যতের সফল পেশাজীবী। মনে রাখবেন, গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল শিল্পে দক্ষতা মানে শুধু মেশিন বা কাঁচামালের জ্ঞান নয়, বরং বোঝার ও বোঝানোর ক্ষমতা। এই ক্ষমতা একদিন আপনাকে নেতা হিসেবে গড়ে তুলবে। আমরা সেই প্রজন্ম, যারা এই শিল্পে প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনের ছোঁয়া এনেছি। তাই নিজেকে ‘বেকার’ নয়, ‘প্রস্তুতপ্রার্থী’ ভাবুন। গর্ব করে বলুন, ‘আমি প্রস্তুতি নিচ্ছি, আমার সময় আসছে।’

কেন এই খাত তরুণদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ
দেশের মোট রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮০ শতাংশ আসে তৈরি পোশাক ও টেক্সটাইল থেকে। অথচ এত বড় শিল্পে এখনো দক্ষ মানবসম্পদের ঘাটতি স্পষ্ট। এই ঘাটতি পূরণে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখতে পারেন আজকের শিক্ষার্থীরা। কিন্তু বাস্তবতা হলো, অনেক তরুণ ক্যারিয়ারের শুরুতে নিজেদের কমফোর্ট জোনে আটকে থাকেন। তাঁরা নির্দিষ্ট পদে সীমাবদ্ধ থেকে যান, পুরো শিল্পের গতিবিধি বোঝার আগ্রহ দেখান না। অথচ এই খাতে সাফল্যের জন্য প্রয়োজন বাস্তব অভিজ্ঞতা ও উদ্ভাবনী মনোভাব।
বই ও ক্লাসরুম আপনাকে জ্ঞানের ভিত্তি দেবে, কিন্তু বাজার শেখাবে টিকে থাকার কৌশল। তাই টেক্সটাইল বা গার্মেন্টস খাতে সফল হতে চাইলে এখন থেকে হাতে-কলমে শেখার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। সম্ভব হলে নিজের উদ্যোগে ছোট কোনো প্রকল্প শুরু করা; যেমন ৫০টি পণ্য তৈরি, কাপড়ের স্যাম্পল বানানো কিংবা স্থানীয় বাজারে বিক্রির অভিজ্ঞতা নেওয়া। এই বাস্তব চর্চা আপনাকে আলাদা করবে অন্যদের থেকে।
ক্যারিয়ারের নতুন দিগন্ত
গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল শিল্প মানে এখন শুধু উৎপাদন নয়। এই খাতের বাইরেও রয়েছে অসংখ্য সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র। তথ্যপ্রযুক্তি ও ডিজিটাল ম্যানুফ্যাকচারিং, ফ্যাশন ডিজাইন ও ইনোভেশন, সাপ্লাই চেইন ও লজিস্টিকস ম্যানেজমেন্ট, কমপ্লায়েন্স, ইএসজি (Environmental, Social & Governance) ও গ্রিন বিল্ডিং, ডিজিটাল মার্কেটিং ও আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড কমিউনিকেশন, টেক্সটাইল গবেষণা এবং সাস্টেইনেবল প্রোডাকশন টেকনোলজি—প্রতিটি ক্ষেত্রে এখন তরুণদের জন্য নতুন দরজা খুলে যাচ্ছে। বিশেষ করে যাঁরা উদ্যোক্তা হতে চান, তাঁদের জন্য এটি সেরা সময়। তবে বাজারের বাস্তব চাহিদা, প্রযুক্তিগত অগ্রগতি ও বৈশ্বিক পরিবর্তন সম্পর্কে সচেতন না হলে এই প্রতিযোগিতামূলক শিল্পে টিকে থাকা কঠিন হবে।
চাকরি, না উদ্যোক্তা
অনেকে ভাবেন, চাকরি করব নাকি উদ্যোক্তা হব। বাস্তবতা হলো, বাংলাদেশের প্রায় ৭০ শতাংশ সফল গার্মেন্টস উদ্যোক্তা একসময় এই খাতে চাকরি করেছিলেন। চাকরির অভিজ্ঞতা তাঁদের উদ্যোক্তা হওয়ার মজবুত ভিত্তি তৈরি করেছে। তবে চাকরি বদলের ক্ষেত্রে বুদ্ধিমত্তা জরুরি। যদি নতুন কর্মস্থলে আপনার দক্ষতা ও শ্রমের সঠিক মূল্যায়ন হয়, তবে সেই সুযোগ গ্রহণ করুন। নিজের কিছু গড়ার পরিকল্পনা থাকলে বারবার চাকরি বদল না করাই ভালো। অভিজ্ঞতাকে ব্যবহার করতে শিখুন। দেখবেন, সেই অভিজ্ঞতা একদিন পুঁজিতে রূপ নেবে।
অচেনা নায়কেরা
আমরা প্রায় সময় এই শিল্পের মালিক বা শ্রমিকদের গল্প শুনি। কিন্তু এর আড়ালে কাজ করা অসংখ্য পেশাজীবীর কথা খুব কম বলা হয়। মার্চেন্ডাইজার, প্রোডাকশন প্ল্যানার, সাপ্লাই চেইন ম্যানেজার ও কোয়ালিটি কন্ট্রোল কর্মকর্তাদের নিঃশব্দ পরিশ্রমে প্রতিটি রপ্তানি অর্ডার সময়মতো সম্পন্ন হয়। এই মধ্যম স্তরের পেশাজীবীরা পুরো সাপ্লাই চেইনের ভারসাম্য ধরে রাখেন। তাঁদের অবদান মূল্যায়ন না করলে এই শিল্পের স্থায়িত্ব হুমকির মুখে পড়বে।
একসময়ের অনিশ্চয়তা থেকে আজকের সাফল্য
১৯৭০-এর দশকের শেষ দিকে এই খাত ছিল প্রায় অচেনা। শিক্ষিত তরুণেরা গার্মেন্টসে কাজ করতে আগ্রহী ছিলেন না। অথচ আজ টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস খাত দেশের সবচেয়ে বড় কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র। বিশ্বব্যাপী নানা চ্যালেঞ্জের মধ্যে এই শিল্প যে স্থিতিশীলতা ও প্রযুক্তিগত উন্নয়ন অর্জন করেছে, তা বাংলাদেশের জন্য গর্বের বিষয়।
সফলতার সূত্র
শিক্ষা আপনাকে দেবে জ্ঞান; কিন্তু অভিজ্ঞতা শেখাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া, সমস্যা সমাধান ও নেতৃত্বের দক্ষতা। এই দুইয়ের সমন্বয়ে তৈরি হবে ভবিষ্যতের সফল পেশাজীবী। মনে রাখবেন, গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল শিল্পে দক্ষতা মানে শুধু মেশিন বা কাঁচামালের জ্ঞান নয়, বরং বোঝার ও বোঝানোর ক্ষমতা। এই ক্ষমতা একদিন আপনাকে নেতা হিসেবে গড়ে তুলবে। আমরা সেই প্রজন্ম, যারা এই শিল্পে প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনের ছোঁয়া এনেছি। তাই নিজেকে ‘বেকার’ নয়, ‘প্রস্তুতপ্রার্থী’ ভাবুন। গর্ব করে বলুন, ‘আমি প্রস্তুতি নিচ্ছি, আমার সময় আসছে।’
দেশের অর্থনীতির প্রাণশক্তি এখন তৈরি পোশাক ও টেক্সটাইল শিল্প। সময়ের সঙ্গে এই খাত পেরিয়েছে নানা চড়াই-উতরাই, অর্জন করেছে বিশ্বের নজরকাড়া সাফল্য। আজ এই শিল্প শুধু রপ্তানির প্রধান উৎস নয়, বরং তরুণদের জন্য সম্ভাবনাময় ক্যারিয়ারের জগৎ। প্রশ্ন হলো, এই সম্ভাবনাকে আমরা কতটা কাজে লাগাচ্ছি? এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছেন বুনন বি-এর প্রতিষ্ঠাতা মো. সালাউদ্দিন।
মো. আশিকুর রহমান

কেন এই খাত তরুণদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ
দেশের মোট রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮০ শতাংশ আসে তৈরি পোশাক ও টেক্সটাইল থেকে। অথচ এত বড় শিল্পে এখনো দক্ষ মানবসম্পদের ঘাটতি স্পষ্ট। এই ঘাটতি পূরণে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখতে পারেন আজকের শিক্ষার্থীরা। কিন্তু বাস্তবতা হলো, অনেক তরুণ ক্যারিয়ারের শুরুতে নিজেদের কমফোর্ট জোনে আটকে থাকেন। তাঁরা নির্দিষ্ট পদে সীমাবদ্ধ থেকে যান, পুরো শিল্পের গতিবিধি বোঝার আগ্রহ দেখান না। অথচ এই খাতে সাফল্যের জন্য প্রয়োজন বাস্তব অভিজ্ঞতা ও উদ্ভাবনী মনোভাব।
বই ও ক্লাসরুম আপনাকে জ্ঞানের ভিত্তি দেবে, কিন্তু বাজার শেখাবে টিকে থাকার কৌশল। তাই টেক্সটাইল বা গার্মেন্টস খাতে সফল হতে চাইলে এখন থেকে হাতে-কলমে শেখার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। সম্ভব হলে নিজের উদ্যোগে ছোট কোনো প্রকল্প শুরু করা; যেমন ৫০টি পণ্য তৈরি, কাপড়ের স্যাম্পল বানানো কিংবা স্থানীয় বাজারে বিক্রির অভিজ্ঞতা নেওয়া। এই বাস্তব চর্চা আপনাকে আলাদা করবে অন্যদের থেকে।
ক্যারিয়ারের নতুন দিগন্ত
গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল শিল্প মানে এখন শুধু উৎপাদন নয়। এই খাতের বাইরেও রয়েছে অসংখ্য সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র। তথ্যপ্রযুক্তি ও ডিজিটাল ম্যানুফ্যাকচারিং, ফ্যাশন ডিজাইন ও ইনোভেশন, সাপ্লাই চেইন ও লজিস্টিকস ম্যানেজমেন্ট, কমপ্লায়েন্স, ইএসজি (Environmental, Social & Governance) ও গ্রিন বিল্ডিং, ডিজিটাল মার্কেটিং ও আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড কমিউনিকেশন, টেক্সটাইল গবেষণা এবং সাস্টেইনেবল প্রোডাকশন টেকনোলজি—প্রতিটি ক্ষেত্রে এখন তরুণদের জন্য নতুন দরজা খুলে যাচ্ছে। বিশেষ করে যাঁরা উদ্যোক্তা হতে চান, তাঁদের জন্য এটি সেরা সময়। তবে বাজারের বাস্তব চাহিদা, প্রযুক্তিগত অগ্রগতি ও বৈশ্বিক পরিবর্তন সম্পর্কে সচেতন না হলে এই প্রতিযোগিতামূলক শিল্পে টিকে থাকা কঠিন হবে।
চাকরি, না উদ্যোক্তা
অনেকে ভাবেন, চাকরি করব নাকি উদ্যোক্তা হব। বাস্তবতা হলো, বাংলাদেশের প্রায় ৭০ শতাংশ সফল গার্মেন্টস উদ্যোক্তা একসময় এই খাতে চাকরি করেছিলেন। চাকরির অভিজ্ঞতা তাঁদের উদ্যোক্তা হওয়ার মজবুত ভিত্তি তৈরি করেছে। তবে চাকরি বদলের ক্ষেত্রে বুদ্ধিমত্তা জরুরি। যদি নতুন কর্মস্থলে আপনার দক্ষতা ও শ্রমের সঠিক মূল্যায়ন হয়, তবে সেই সুযোগ গ্রহণ করুন। নিজের কিছু গড়ার পরিকল্পনা থাকলে বারবার চাকরি বদল না করাই ভালো। অভিজ্ঞতাকে ব্যবহার করতে শিখুন। দেখবেন, সেই অভিজ্ঞতা একদিন পুঁজিতে রূপ নেবে।
অচেনা নায়কেরা
আমরা প্রায় সময় এই শিল্পের মালিক বা শ্রমিকদের গল্প শুনি। কিন্তু এর আড়ালে কাজ করা অসংখ্য পেশাজীবীর কথা খুব কম বলা হয়। মার্চেন্ডাইজার, প্রোডাকশন প্ল্যানার, সাপ্লাই চেইন ম্যানেজার ও কোয়ালিটি কন্ট্রোল কর্মকর্তাদের নিঃশব্দ পরিশ্রমে প্রতিটি রপ্তানি অর্ডার সময়মতো সম্পন্ন হয়। এই মধ্যম স্তরের পেশাজীবীরা পুরো সাপ্লাই চেইনের ভারসাম্য ধরে রাখেন। তাঁদের অবদান মূল্যায়ন না করলে এই শিল্পের স্থায়িত্ব হুমকির মুখে পড়বে।
একসময়ের অনিশ্চয়তা থেকে আজকের সাফল্য
১৯৭০-এর দশকের শেষ দিকে এই খাত ছিল প্রায় অচেনা। শিক্ষিত তরুণেরা গার্মেন্টসে কাজ করতে আগ্রহী ছিলেন না। অথচ আজ টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস খাত দেশের সবচেয়ে বড় কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র। বিশ্বব্যাপী নানা চ্যালেঞ্জের মধ্যে এই শিল্প যে স্থিতিশীলতা ও প্রযুক্তিগত উন্নয়ন অর্জন করেছে, তা বাংলাদেশের জন্য গর্বের বিষয়।
সফলতার সূত্র
শিক্ষা আপনাকে দেবে জ্ঞান; কিন্তু অভিজ্ঞতা শেখাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া, সমস্যা সমাধান ও নেতৃত্বের দক্ষতা। এই দুইয়ের সমন্বয়ে তৈরি হবে ভবিষ্যতের সফল পেশাজীবী। মনে রাখবেন, গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল শিল্পে দক্ষতা মানে শুধু মেশিন বা কাঁচামালের জ্ঞান নয়, বরং বোঝার ও বোঝানোর ক্ষমতা। এই ক্ষমতা একদিন আপনাকে নেতা হিসেবে গড়ে তুলবে। আমরা সেই প্রজন্ম, যারা এই শিল্পে প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনের ছোঁয়া এনেছি। তাই নিজেকে ‘বেকার’ নয়, ‘প্রস্তুতপ্রার্থী’ ভাবুন। গর্ব করে বলুন, ‘আমি প্রস্তুতি নিচ্ছি, আমার সময় আসছে।’

কেন এই খাত তরুণদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ
দেশের মোট রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮০ শতাংশ আসে তৈরি পোশাক ও টেক্সটাইল থেকে। অথচ এত বড় শিল্পে এখনো দক্ষ মানবসম্পদের ঘাটতি স্পষ্ট। এই ঘাটতি পূরণে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখতে পারেন আজকের শিক্ষার্থীরা। কিন্তু বাস্তবতা হলো, অনেক তরুণ ক্যারিয়ারের শুরুতে নিজেদের কমফোর্ট জোনে আটকে থাকেন। তাঁরা নির্দিষ্ট পদে সীমাবদ্ধ থেকে যান, পুরো শিল্পের গতিবিধি বোঝার আগ্রহ দেখান না। অথচ এই খাতে সাফল্যের জন্য প্রয়োজন বাস্তব অভিজ্ঞতা ও উদ্ভাবনী মনোভাব।
বই ও ক্লাসরুম আপনাকে জ্ঞানের ভিত্তি দেবে, কিন্তু বাজার শেখাবে টিকে থাকার কৌশল। তাই টেক্সটাইল বা গার্মেন্টস খাতে সফল হতে চাইলে এখন থেকে হাতে-কলমে শেখার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। সম্ভব হলে নিজের উদ্যোগে ছোট কোনো প্রকল্প শুরু করা; যেমন ৫০টি পণ্য তৈরি, কাপড়ের স্যাম্পল বানানো কিংবা স্থানীয় বাজারে বিক্রির অভিজ্ঞতা নেওয়া। এই বাস্তব চর্চা আপনাকে আলাদা করবে অন্যদের থেকে।
ক্যারিয়ারের নতুন দিগন্ত
গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল শিল্প মানে এখন শুধু উৎপাদন নয়। এই খাতের বাইরেও রয়েছে অসংখ্য সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র। তথ্যপ্রযুক্তি ও ডিজিটাল ম্যানুফ্যাকচারিং, ফ্যাশন ডিজাইন ও ইনোভেশন, সাপ্লাই চেইন ও লজিস্টিকস ম্যানেজমেন্ট, কমপ্লায়েন্স, ইএসজি (Environmental, Social & Governance) ও গ্রিন বিল্ডিং, ডিজিটাল মার্কেটিং ও আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড কমিউনিকেশন, টেক্সটাইল গবেষণা এবং সাস্টেইনেবল প্রোডাকশন টেকনোলজি—প্রতিটি ক্ষেত্রে এখন তরুণদের জন্য নতুন দরজা খুলে যাচ্ছে। বিশেষ করে যাঁরা উদ্যোক্তা হতে চান, তাঁদের জন্য এটি সেরা সময়। তবে বাজারের বাস্তব চাহিদা, প্রযুক্তিগত অগ্রগতি ও বৈশ্বিক পরিবর্তন সম্পর্কে সচেতন না হলে এই প্রতিযোগিতামূলক শিল্পে টিকে থাকা কঠিন হবে।
চাকরি, না উদ্যোক্তা
অনেকে ভাবেন, চাকরি করব নাকি উদ্যোক্তা হব। বাস্তবতা হলো, বাংলাদেশের প্রায় ৭০ শতাংশ সফল গার্মেন্টস উদ্যোক্তা একসময় এই খাতে চাকরি করেছিলেন। চাকরির অভিজ্ঞতা তাঁদের উদ্যোক্তা হওয়ার মজবুত ভিত্তি তৈরি করেছে। তবে চাকরি বদলের ক্ষেত্রে বুদ্ধিমত্তা জরুরি। যদি নতুন কর্মস্থলে আপনার দক্ষতা ও শ্রমের সঠিক মূল্যায়ন হয়, তবে সেই সুযোগ গ্রহণ করুন। নিজের কিছু গড়ার পরিকল্পনা থাকলে বারবার চাকরি বদল না করাই ভালো। অভিজ্ঞতাকে ব্যবহার করতে শিখুন। দেখবেন, সেই অভিজ্ঞতা একদিন পুঁজিতে রূপ নেবে।
অচেনা নায়কেরা
আমরা প্রায় সময় এই শিল্পের মালিক বা শ্রমিকদের গল্প শুনি। কিন্তু এর আড়ালে কাজ করা অসংখ্য পেশাজীবীর কথা খুব কম বলা হয়। মার্চেন্ডাইজার, প্রোডাকশন প্ল্যানার, সাপ্লাই চেইন ম্যানেজার ও কোয়ালিটি কন্ট্রোল কর্মকর্তাদের নিঃশব্দ পরিশ্রমে প্রতিটি রপ্তানি অর্ডার সময়মতো সম্পন্ন হয়। এই মধ্যম স্তরের পেশাজীবীরা পুরো সাপ্লাই চেইনের ভারসাম্য ধরে রাখেন। তাঁদের অবদান মূল্যায়ন না করলে এই শিল্পের স্থায়িত্ব হুমকির মুখে পড়বে।
একসময়ের অনিশ্চয়তা থেকে আজকের সাফল্য
১৯৭০-এর দশকের শেষ দিকে এই খাত ছিল প্রায় অচেনা। শিক্ষিত তরুণেরা গার্মেন্টসে কাজ করতে আগ্রহী ছিলেন না। অথচ আজ টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস খাত দেশের সবচেয়ে বড় কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র। বিশ্বব্যাপী নানা চ্যালেঞ্জের মধ্যে এই শিল্প যে স্থিতিশীলতা ও প্রযুক্তিগত উন্নয়ন অর্জন করেছে, তা বাংলাদেশের জন্য গর্বের বিষয়।
সফলতার সূত্র
শিক্ষা আপনাকে দেবে জ্ঞান; কিন্তু অভিজ্ঞতা শেখাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া, সমস্যা সমাধান ও নেতৃত্বের দক্ষতা। এই দুইয়ের সমন্বয়ে তৈরি হবে ভবিষ্যতের সফল পেশাজীবী। মনে রাখবেন, গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল শিল্পে দক্ষতা মানে শুধু মেশিন বা কাঁচামালের জ্ঞান নয়, বরং বোঝার ও বোঝানোর ক্ষমতা। এই ক্ষমতা একদিন আপনাকে নেতা হিসেবে গড়ে তুলবে। আমরা সেই প্রজন্ম, যারা এই শিল্পে প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনের ছোঁয়া এনেছি। তাই নিজেকে ‘বেকার’ নয়, ‘প্রস্তুতপ্রার্থী’ ভাবুন। গর্ব করে বলুন, ‘আমি প্রস্তুতি নিচ্ছি, আমার সময় আসছে।’

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় তিন দিন বাড়ানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির ওয়েবসাইটে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
২০২৫ সালের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। আজ রোববার এই তথ্য জানান ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার।
৩ ঘণ্টা আগে
নেদারল্যান্ডসের ইউনিভার্সিটি অব টোয়েন্টে স্কলারশিপের আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। বিশ্বের সব দেশের শিক্ষার্থীরা এই অর্থায়িত বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির আওতায় দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৫ ঘণ্টা আগে
টেক্সটাইল এবং পোশাকশিল্পবিষয়ক ম্যাগাজিন ও অনলাইন সংবাদমাধ্যম টেক্সটাইল টুডের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হলো টেক্সটাইল ট্যালেন্ট হান্টের নবম আসর। এবারের চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়নস হয়েছেন বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুটেক্স) ৪৮তম ব্যাচের শিক্ষার্থী বায়েজিদ আহম্মেদ।
৫ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় তিন দিন বাড়ানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির ওয়েবসাইটে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে, গত ২৯ অক্টোবর দুপুর ১২টা থেকে ভর্তির আবেদন শুরু হয়। ১৬ নভেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিটে অনলাইনে আবেদন শেষ হওয়ার কথা ছিল।
বর্ধিত সময় অনুযায়ী, ১৯ নভেম্বর রাত ১২টা পর্যন্ত আবেদন করা যাবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ১৬ নভেম্বর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার পুনর্নিরীক্ষণের ফলাফল প্রকাশ করা হবে। এ অবস্থায়, ফলাফল পরিবর্তনের ফলে নতুনভাবে আবেদনের যোগ্যতা অর্জনকারী শিক্ষার্থীরা যেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের সুযোগ থেকে বঞ্চিত না হয়, সে পরিপ্রেক্ষিতে ভর্তি-সংক্রান্ত অন্য সব তারিখ অপরিবর্তিত রেখে অনলাইনে আবেদনের সময়সীমা তিন দিন বৃদ্ধি করা হয়েছে।
চলতি শিক্ষাবর্ষে ঢাবির পাঁচটি ইউনিটের মাধ্যমে ‘আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে’ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ইউনিটগুলো হচ্ছে ‘কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিট’, ‘বিজ্ঞান ইউনিট’, ‘ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিট’ ‘চারুকলা ইউনিট’ এবং আইবিএ ইউনিট।

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় তিন দিন বাড়ানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির ওয়েবসাইটে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে, গত ২৯ অক্টোবর দুপুর ১২টা থেকে ভর্তির আবেদন শুরু হয়। ১৬ নভেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিটে অনলাইনে আবেদন শেষ হওয়ার কথা ছিল।
বর্ধিত সময় অনুযায়ী, ১৯ নভেম্বর রাত ১২টা পর্যন্ত আবেদন করা যাবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ১৬ নভেম্বর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার পুনর্নিরীক্ষণের ফলাফল প্রকাশ করা হবে। এ অবস্থায়, ফলাফল পরিবর্তনের ফলে নতুনভাবে আবেদনের যোগ্যতা অর্জনকারী শিক্ষার্থীরা যেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের সুযোগ থেকে বঞ্চিত না হয়, সে পরিপ্রেক্ষিতে ভর্তি-সংক্রান্ত অন্য সব তারিখ অপরিবর্তিত রেখে অনলাইনে আবেদনের সময়সীমা তিন দিন বৃদ্ধি করা হয়েছে।
চলতি শিক্ষাবর্ষে ঢাবির পাঁচটি ইউনিটের মাধ্যমে ‘আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে’ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ইউনিটগুলো হচ্ছে ‘কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিট’, ‘বিজ্ঞান ইউনিট’, ‘ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিট’ ‘চারুকলা ইউনিট’ এবং আইবিএ ইউনিট।

দেশের অর্থনীতির প্রাণশক্তি এখন তৈরি পোশাক ও টেক্সটাইল শিল্প। সময়ের সঙ্গে এই খাত পেরিয়েছে নানা চড়াই-উতরাই, অর্জন করেছে বিশ্বের নজরকাড়া সাফল্য। আজ এই শিল্প শুধু রপ্তানির প্রধান উৎস নয়, বরং তরুণদের জন্য সম্ভাবনাময় ক্যারিয়ারের জগৎ। প্রশ্ন হলো, এই সম্ভাবনাকে আমরা কতটা কাজে লাগাচ্ছি...
৪ ঘণ্টা আগে
২০২৫ সালের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। আজ রোববার এই তথ্য জানান ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার।
৩ ঘণ্টা আগে
নেদারল্যান্ডসের ইউনিভার্সিটি অব টোয়েন্টে স্কলারশিপের আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। বিশ্বের সব দেশের শিক্ষার্থীরা এই অর্থায়িত বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির আওতায় দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৫ ঘণ্টা আগে
টেক্সটাইল এবং পোশাকশিল্পবিষয়ক ম্যাগাজিন ও অনলাইন সংবাদমাধ্যম টেক্সটাইল টুডের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হলো টেক্সটাইল ট্যালেন্ট হান্টের নবম আসর। এবারের চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়নস হয়েছেন বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুটেক্স) ৪৮তম ব্যাচের শিক্ষার্থী বায়েজিদ আহম্মেদ।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

২০২৫ সালের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। আজ রোববার এই তথ্য জানান ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এইচএসসি পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফল রোববার সকাল ১০টায় বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। পাশাপাশি আবেদনকারীদের মোবাইল নম্বরে এসএমএস পাঠিয়েও ফল জানিয়ে দেওয়া হবে। ফলাফল ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
একইভাবে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড জানিয়েছে, আলিম পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফলও একই সময়ে বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। যারা পুনঃনিরীক্ষণের জন্য আবেদন করেছেন, তাঁদের মোবাইল নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানানো হবে।
এইচএসসি পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষা ফলাফল:
শিক্ষা বোর্ড-সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এবার খাতা পুনঃনিরীক্ষণের জন্য রেকর্ডসংখ্যক আবেদন জমা পড়েছে। দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ডে ২ লাখ ২৬ হাজার শিক্ষার্থী ৪ লাখ ২৮ হাজার খাতা পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করেছেন। এর মধ্যে সর্বাধিক আবেদন পড়েছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে এবং সবচেয়ে কম বরিশাল বোর্ডে।
বিষয়ভিত্তিক সবচেয়ে বেশি আবেদন এসেছে ইংরেজি এবং তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) বিষয়ে। ১৬ অক্টোবর ফল প্রকাশের পরদিন ১৭ থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত সাত দিন আবেদন গ্রহণ করা হয়। শিক্ষার্থীরা প্রতি বিষয়ে ১৫০ টাকা ফি দিয়ে পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করেন।
আলিম পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষা ফলাফল:
উল্লেখ্য, এ বছর সারা দেশের ৯ হাজার ১৯৭টি প্রতিষ্ঠান থেকে ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৭ লাখ ২৬ হাজার ৯৬০ জন, পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ। ফেল করেছেন ৫ লাখ ৮ হাজার ৭০১ জন (৪১ দশমিক ১৭ শতাংশ)। ছাত্রীদের পাসের হার ৬২ দশমিক ৯৭ শতাংশ এবং ছাত্রদের ৫৪ দশমিক ৬০ শতাংশ।

২০২৫ সালের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। আজ রোববার এই তথ্য জানান ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এইচএসসি পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফল রোববার সকাল ১০টায় বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। পাশাপাশি আবেদনকারীদের মোবাইল নম্বরে এসএমএস পাঠিয়েও ফল জানিয়ে দেওয়া হবে। ফলাফল ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
একইভাবে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড জানিয়েছে, আলিম পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফলও একই সময়ে বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। যারা পুনঃনিরীক্ষণের জন্য আবেদন করেছেন, তাঁদের মোবাইল নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানানো হবে।
এইচএসসি পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষা ফলাফল:
শিক্ষা বোর্ড-সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এবার খাতা পুনঃনিরীক্ষণের জন্য রেকর্ডসংখ্যক আবেদন জমা পড়েছে। দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ডে ২ লাখ ২৬ হাজার শিক্ষার্থী ৪ লাখ ২৮ হাজার খাতা পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করেছেন। এর মধ্যে সর্বাধিক আবেদন পড়েছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে এবং সবচেয়ে কম বরিশাল বোর্ডে।
বিষয়ভিত্তিক সবচেয়ে বেশি আবেদন এসেছে ইংরেজি এবং তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) বিষয়ে। ১৬ অক্টোবর ফল প্রকাশের পরদিন ১৭ থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত সাত দিন আবেদন গ্রহণ করা হয়। শিক্ষার্থীরা প্রতি বিষয়ে ১৫০ টাকা ফি দিয়ে পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করেন।
আলিম পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষা ফলাফল:
উল্লেখ্য, এ বছর সারা দেশের ৯ হাজার ১৯৭টি প্রতিষ্ঠান থেকে ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৭ লাখ ২৬ হাজার ৯৬০ জন, পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ। ফেল করেছেন ৫ লাখ ৮ হাজার ৭০১ জন (৪১ দশমিক ১৭ শতাংশ)। ছাত্রীদের পাসের হার ৬২ দশমিক ৯৭ শতাংশ এবং ছাত্রদের ৫৪ দশমিক ৬০ শতাংশ।

দেশের অর্থনীতির প্রাণশক্তি এখন তৈরি পোশাক ও টেক্সটাইল শিল্প। সময়ের সঙ্গে এই খাত পেরিয়েছে নানা চড়াই-উতরাই, অর্জন করেছে বিশ্বের নজরকাড়া সাফল্য। আজ এই শিল্প শুধু রপ্তানির প্রধান উৎস নয়, বরং তরুণদের জন্য সম্ভাবনাময় ক্যারিয়ারের জগৎ। প্রশ্ন হলো, এই সম্ভাবনাকে আমরা কতটা কাজে লাগাচ্ছি...
৪ ঘণ্টা আগে
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় তিন দিন বাড়ানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির ওয়েবসাইটে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
নেদারল্যান্ডসের ইউনিভার্সিটি অব টোয়েন্টে স্কলারশিপের আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। বিশ্বের সব দেশের শিক্ষার্থীরা এই অর্থায়িত বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির আওতায় দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৫ ঘণ্টা আগে
টেক্সটাইল এবং পোশাকশিল্পবিষয়ক ম্যাগাজিন ও অনলাইন সংবাদমাধ্যম টেক্সটাইল টুডের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হলো টেক্সটাইল ট্যালেন্ট হান্টের নবম আসর। এবারের চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়নস হয়েছেন বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুটেক্স) ৪৮তম ব্যাচের শিক্ষার্থী বায়েজিদ আহম্মেদ।
৫ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

নেদারল্যান্ডসের ইউনিভার্সিটি অব টোয়েন্টে স্কলারশিপের আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। বিশ্বের সব দেশের শিক্ষার্থীরা এই অর্থায়িত বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির আওতায় দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি কার্যকর থাকবে।
ইউনিভার্সিটি অব টোয়েন্টে নেদারল্যান্ডসের এনশেকেডে শহরে অবস্থিত একটি আধুনিক ও গবেষণাভিত্তিক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি তার আধুনিক ল্যাব, বন্ধুত্বপূর্ণ ক্যাম্পাস পরিবেশ এবং নতুন আইডিয়া ও স্টার্টআপ তৈরিতে শিক্ষার্থীদের উৎসাহ দেওয়ার জন্য পরিচিত। উচ্চমানের শিক্ষা ও আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশের কারণে এটি বিশ্বজুড়ে সব শিক্ষার্থীর কাছে প্রথম পছন্দ হয়ে উঠেছে।
সুযোগ-সুবিধা: ইউনিভার্সিটি অব টোয়েন্টে স্কলারশিপ আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে। এই বৃত্তিটির মূল্য (বছরে) ৩ হাজার থেকে ২২ হাজার ইউরো। শিক্ষার্থীরা প্রথম বছর বৃত্তির শর্ত পূরণ করতে পারলে দ্বিতীয় বছরেও নবায়ন হতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয়টির আরেকটি বৃত্তি রয়েছে। কিপাজি নামের ওই বৃত্তির মূল্য ১২ হাজার ইউরো।
বৃত্তির সংখ্যা: বিশ্ববিদ্যালয়টিতে মোট ৫০টি স্কলারশিপ রয়েছে।
আবেদনের যোগ্যতা
ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা ইউরোপিয়ান ইকোনমিক এরিয়ার বাইরের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। প্রথমে প্রার্থীকে একটি একাডেমিক অ্যাডমিশন লেটার সংগ্রহ করতে হবে। আবেদন করার পর ফল পেতে সর্বোচ্চ আট সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। নেদারল্যান্ডসে প্রবেশের জন্য স্টুডেন্ট ভিসা সংগ্রহ করতে হবে। প্রার্থীদের আইইএলটিএস স্কোর ৬.৫ থাকতে হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো: অ্যাপ্লাইড ফিজিকস, অ্যাপ্লাইড ম্যাথমেটিকস, বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং, কেমিক্যাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট, কম্পিউটার সায়েন্স, কমিউনিকেশন সায়েন্স, কনস্ট্রাকশন ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, এনভায়রনমেন্টাল অ্যান্ড এনার্জি ম্যানেজমেন্ট, ইউরোপিয়ান স্টাডিজ, হেলথ সায়েন্সেস, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট, ন্যানোটেকনোলজি, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, সাইকোলজি, পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এবং রোবোটিকস।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১ মে, ২০২৬।

নেদারল্যান্ডসের ইউনিভার্সিটি অব টোয়েন্টে স্কলারশিপের আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। বিশ্বের সব দেশের শিক্ষার্থীরা এই অর্থায়িত বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির আওতায় দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি কার্যকর থাকবে।
ইউনিভার্সিটি অব টোয়েন্টে নেদারল্যান্ডসের এনশেকেডে শহরে অবস্থিত একটি আধুনিক ও গবেষণাভিত্তিক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি তার আধুনিক ল্যাব, বন্ধুত্বপূর্ণ ক্যাম্পাস পরিবেশ এবং নতুন আইডিয়া ও স্টার্টআপ তৈরিতে শিক্ষার্থীদের উৎসাহ দেওয়ার জন্য পরিচিত। উচ্চমানের শিক্ষা ও আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশের কারণে এটি বিশ্বজুড়ে সব শিক্ষার্থীর কাছে প্রথম পছন্দ হয়ে উঠেছে।
সুযোগ-সুবিধা: ইউনিভার্সিটি অব টোয়েন্টে স্কলারশিপ আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে। এই বৃত্তিটির মূল্য (বছরে) ৩ হাজার থেকে ২২ হাজার ইউরো। শিক্ষার্থীরা প্রথম বছর বৃত্তির শর্ত পূরণ করতে পারলে দ্বিতীয় বছরেও নবায়ন হতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয়টির আরেকটি বৃত্তি রয়েছে। কিপাজি নামের ওই বৃত্তির মূল্য ১২ হাজার ইউরো।
বৃত্তির সংখ্যা: বিশ্ববিদ্যালয়টিতে মোট ৫০টি স্কলারশিপ রয়েছে।
আবেদনের যোগ্যতা
ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা ইউরোপিয়ান ইকোনমিক এরিয়ার বাইরের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। প্রথমে প্রার্থীকে একটি একাডেমিক অ্যাডমিশন লেটার সংগ্রহ করতে হবে। আবেদন করার পর ফল পেতে সর্বোচ্চ আট সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। নেদারল্যান্ডসে প্রবেশের জন্য স্টুডেন্ট ভিসা সংগ্রহ করতে হবে। প্রার্থীদের আইইএলটিএস স্কোর ৬.৫ থাকতে হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো: অ্যাপ্লাইড ফিজিকস, অ্যাপ্লাইড ম্যাথমেটিকস, বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং, কেমিক্যাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট, কম্পিউটার সায়েন্স, কমিউনিকেশন সায়েন্স, কনস্ট্রাকশন ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, এনভায়রনমেন্টাল অ্যান্ড এনার্জি ম্যানেজমেন্ট, ইউরোপিয়ান স্টাডিজ, হেলথ সায়েন্সেস, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট, ন্যানোটেকনোলজি, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, সাইকোলজি, পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এবং রোবোটিকস।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১ মে, ২০২৬।

দেশের অর্থনীতির প্রাণশক্তি এখন তৈরি পোশাক ও টেক্সটাইল শিল্প। সময়ের সঙ্গে এই খাত পেরিয়েছে নানা চড়াই-উতরাই, অর্জন করেছে বিশ্বের নজরকাড়া সাফল্য। আজ এই শিল্প শুধু রপ্তানির প্রধান উৎস নয়, বরং তরুণদের জন্য সম্ভাবনাময় ক্যারিয়ারের জগৎ। প্রশ্ন হলো, এই সম্ভাবনাকে আমরা কতটা কাজে লাগাচ্ছি...
৪ ঘণ্টা আগে
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় তিন দিন বাড়ানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির ওয়েবসাইটে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
২০২৫ সালের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। আজ রোববার এই তথ্য জানান ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার।
৩ ঘণ্টা আগে
টেক্সটাইল এবং পোশাকশিল্পবিষয়ক ম্যাগাজিন ও অনলাইন সংবাদমাধ্যম টেক্সটাইল টুডের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হলো টেক্সটাইল ট্যালেন্ট হান্টের নবম আসর। এবারের চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়নস হয়েছেন বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুটেক্স) ৪৮তম ব্যাচের শিক্ষার্থী বায়েজিদ আহম্মেদ।
৫ ঘণ্টা আগেরাতুল সাহা, বুটেক্স

টেক্সটাইল এবং পোশাকশিল্পবিষয়ক ম্যাগাজিন ও অনলাইন সংবাদমাধ্যম টেক্সটাইল টুডের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হলো টেক্সটাইল ট্যালেন্ট হান্টের নবম আসর। এবারের চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়নস হয়েছেন বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুটেক্স) ৪৮তম ব্যাচের শিক্ষার্থী বায়েজিদ আহম্মেদ।
১২ নভেম্বর রাজধানীর রিজেন্সি হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টে প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ইন্ডাস্ট্রি বিশেষজ্ঞদের সামনে টেক্সটাইল খাতের সমস্যা, সমাধান এবং উদ্ভাবন নিয়ে গবেষণাভিত্তিক প্রজেক্ট উপস্থাপন করেন। অতিথিদের বক্তব্যের পর শুরু হয় পুরস্কার বিতরণ পর্ব।
দেশব্যাপী প্রায় ২ হাজার শিক্ষার্থী অংশ নেন এই প্রতিযোগিতায়। তাঁদের মধ্য থেকে ১০০ জনকে জাতীয় পর্যায়ের প্রতিযোগিতার জন্য বাছাই করা হয়। চূড়ান্ত পর্বে অংশ নেয় ৭টি দল। তিনটি ক্যাটাগরিতে দেওয়া হয় পুরস্কার—সেরা প্রজেক্ট, সেরা একক এবং সেরা পোস্টার। সেরা প্রজেক্ট ক্যাটাগরিতে প্রথম তিনটি স্থানই অর্জন করেন বুটেক্সের শিক্ষার্থীরা।
বিজয়ীরা হলেন বায়েজিদ আহম্মেদ, মো. আলিমুল মাহাদি ও মো. মনোওয়ার হাবিব। প্রথম রানারআপ দলের সদস্যরা হলেন মো. আজমাইন ফাইক, মো. রাকিবুল ইসলাম, নাজমুস সাকিব অয়ন ও সরোয়ার হোসেন সামি। দ্বিতীয় রানারআপ দলের সদস্যরা মো. আবদুল ওহাব শামস, মো. নাফিস কামাল আলিফ, মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ শাহরিয়ার ও শামসুজ্জামান জুয়েল। চ্যাম্পিয়ন, প্রথম রানারআপ ও দ্বিতীয় রানারআপ দলকে দেওয়া হয় যথাক্রমে ১ লাখ ৫০ হাজার, ১ লাখ ও ৭৫ হাজার টাকা পুরস্কার।
সেরা একক ক্যাটাগরিতেও শীর্ষ স্থান অর্জন করেন বুটেক্সের বায়েজিদ আহম্মেদ। প্রথম ও দ্বিতীয় রানারআপ হয়েছেন বুটেক্সের মো. আবদুল ওহাব শামস এবং নিটারের মো. ইমতিয়াজ ইমাম। তাঁদের পুরস্কার ছিল যথাক্রমে ১ লাখ, ৪৫ হাজার ও ৩০ হাজার টাকা। তবে সেরা পোস্টার পুরস্কার অর্জন করে বুটেক্সের ৪৭তম ব্যাচের মো. রাকিবুল ইসলামের দল।
চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়নস বায়েজিদ আহম্মেদ বলেন, ‘ফ্যাক্টরির বিভিন্ন ডিপার্টমেন্ট ঘুরে বাস্তব অভিজ্ঞতা নিতে পেরেছি, যা পাঠ্যক্রমে পাওয়া যায় না। ক্যারিয়ারবিষয়ক সেমিনার ও সফট স্কিল প্রশিক্ষণ ভবিষ্যৎ কর্মজীবনে সহায়ক হবে।’
বিজয়ী দলের সদস্য আলিমুল মাহাদি বলেন, ‘তত্ত্বীয় জ্ঞানকে বাস্তবে প্রয়োগ করার অভিজ্ঞতা আমার দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টে দিয়েছে।’
প্রথম রানারআপ দলের সদস্য রাকিবুল ইসলাম জানান, তাঁদের প্রজেক্টে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন তাইওয়ান পারসোটেক্স করপোরেশনের টেকনিক্যাল হেড রাহাত উল্লাহ রাশেদ এবং হ্যামস গার্মেন্টস লিমিটেডের দুই ম্যানেজার মো. রিয়াজ উদ্দিন ও মো. নজরুল আমিন শোভন। তিনি বলেন, ‘ইন্টার্নশিপের চাপের মধ্যেও দলগতভাবে কাজে মনোযোগ ধরে রাখা ছিল আমাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।’
অনুষ্ঠানে বুটেক্সের ডাইস অ্যান্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আব্বাস উদ্দিনকে এইচ অ্যান্ড এম ফাউন্ডেশন গ্লোবাল চেঞ্জ অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ অর্জনের জন্য বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন বাণিজ্য এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। তিনি বলেন, ‘সরকার অবৈধ আয়ের বিষয়টি মোকাবিলায় সম্প্রতি নতুন আইন প্রণয়ন করেছে, যাতে কোনোভাবেই অবৈধ উপার্জনকে বৈধ করা
না যায়। এটি একটি স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক সমাজ গঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। আমাদের লক্ষ্য এমন একটি বৈষম্যহীন দেশ গড়া, যেখানে অবৈধ আয়কে বৈধ সম্পদে রূপান্তর করার কোনো প্রয়োজনই থাকবে না।’
বিশেষ অতিথি ছিলেন বিটিএমএ সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল, বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, বিজিএমইএ সিনিয়র সহসভাপতি ইনামুল হক খান, বিজিবিএ সভাপতি মো. মফজ্জল হোসেন পাভেল, এফবিসিসিআইয়ের সাবেক প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমান ও আইটিইটির সদস্যসচিব ইঞ্জিনিয়ার মো. এনায়েত হোসেন। গেস্ট অব অনার ছিলেন বুটেক্সের উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইঞ্জিনিয়ার মো. জুলহাস উদ্দিন এবং বিইউএফটির ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য ও জাজেস প্যানেলের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. ইঞ্জিনিয়ার আয়ুব নবি খান।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আইটিইটির কনভেনর ও টেক্সটাইল টুডে ইনোভেশন হাবের এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার ইহসানুল করিম কায়সার।

টেক্সটাইল এবং পোশাকশিল্পবিষয়ক ম্যাগাজিন ও অনলাইন সংবাদমাধ্যম টেক্সটাইল টুডের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হলো টেক্সটাইল ট্যালেন্ট হান্টের নবম আসর। এবারের চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়নস হয়েছেন বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুটেক্স) ৪৮তম ব্যাচের শিক্ষার্থী বায়েজিদ আহম্মেদ।
১২ নভেম্বর রাজধানীর রিজেন্সি হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টে প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ইন্ডাস্ট্রি বিশেষজ্ঞদের সামনে টেক্সটাইল খাতের সমস্যা, সমাধান এবং উদ্ভাবন নিয়ে গবেষণাভিত্তিক প্রজেক্ট উপস্থাপন করেন। অতিথিদের বক্তব্যের পর শুরু হয় পুরস্কার বিতরণ পর্ব।
দেশব্যাপী প্রায় ২ হাজার শিক্ষার্থী অংশ নেন এই প্রতিযোগিতায়। তাঁদের মধ্য থেকে ১০০ জনকে জাতীয় পর্যায়ের প্রতিযোগিতার জন্য বাছাই করা হয়। চূড়ান্ত পর্বে অংশ নেয় ৭টি দল। তিনটি ক্যাটাগরিতে দেওয়া হয় পুরস্কার—সেরা প্রজেক্ট, সেরা একক এবং সেরা পোস্টার। সেরা প্রজেক্ট ক্যাটাগরিতে প্রথম তিনটি স্থানই অর্জন করেন বুটেক্সের শিক্ষার্থীরা।
বিজয়ীরা হলেন বায়েজিদ আহম্মেদ, মো. আলিমুল মাহাদি ও মো. মনোওয়ার হাবিব। প্রথম রানারআপ দলের সদস্যরা হলেন মো. আজমাইন ফাইক, মো. রাকিবুল ইসলাম, নাজমুস সাকিব অয়ন ও সরোয়ার হোসেন সামি। দ্বিতীয় রানারআপ দলের সদস্যরা মো. আবদুল ওহাব শামস, মো. নাফিস কামাল আলিফ, মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ শাহরিয়ার ও শামসুজ্জামান জুয়েল। চ্যাম্পিয়ন, প্রথম রানারআপ ও দ্বিতীয় রানারআপ দলকে দেওয়া হয় যথাক্রমে ১ লাখ ৫০ হাজার, ১ লাখ ও ৭৫ হাজার টাকা পুরস্কার।
সেরা একক ক্যাটাগরিতেও শীর্ষ স্থান অর্জন করেন বুটেক্সের বায়েজিদ আহম্মেদ। প্রথম ও দ্বিতীয় রানারআপ হয়েছেন বুটেক্সের মো. আবদুল ওহাব শামস এবং নিটারের মো. ইমতিয়াজ ইমাম। তাঁদের পুরস্কার ছিল যথাক্রমে ১ লাখ, ৪৫ হাজার ও ৩০ হাজার টাকা। তবে সেরা পোস্টার পুরস্কার অর্জন করে বুটেক্সের ৪৭তম ব্যাচের মো. রাকিবুল ইসলামের দল।
চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়নস বায়েজিদ আহম্মেদ বলেন, ‘ফ্যাক্টরির বিভিন্ন ডিপার্টমেন্ট ঘুরে বাস্তব অভিজ্ঞতা নিতে পেরেছি, যা পাঠ্যক্রমে পাওয়া যায় না। ক্যারিয়ারবিষয়ক সেমিনার ও সফট স্কিল প্রশিক্ষণ ভবিষ্যৎ কর্মজীবনে সহায়ক হবে।’
বিজয়ী দলের সদস্য আলিমুল মাহাদি বলেন, ‘তত্ত্বীয় জ্ঞানকে বাস্তবে প্রয়োগ করার অভিজ্ঞতা আমার দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টে দিয়েছে।’
প্রথম রানারআপ দলের সদস্য রাকিবুল ইসলাম জানান, তাঁদের প্রজেক্টে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন তাইওয়ান পারসোটেক্স করপোরেশনের টেকনিক্যাল হেড রাহাত উল্লাহ রাশেদ এবং হ্যামস গার্মেন্টস লিমিটেডের দুই ম্যানেজার মো. রিয়াজ উদ্দিন ও মো. নজরুল আমিন শোভন। তিনি বলেন, ‘ইন্টার্নশিপের চাপের মধ্যেও দলগতভাবে কাজে মনোযোগ ধরে রাখা ছিল আমাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।’
অনুষ্ঠানে বুটেক্সের ডাইস অ্যান্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আব্বাস উদ্দিনকে এইচ অ্যান্ড এম ফাউন্ডেশন গ্লোবাল চেঞ্জ অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ অর্জনের জন্য বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন বাণিজ্য এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। তিনি বলেন, ‘সরকার অবৈধ আয়ের বিষয়টি মোকাবিলায় সম্প্রতি নতুন আইন প্রণয়ন করেছে, যাতে কোনোভাবেই অবৈধ উপার্জনকে বৈধ করা
না যায়। এটি একটি স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক সমাজ গঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। আমাদের লক্ষ্য এমন একটি বৈষম্যহীন দেশ গড়া, যেখানে অবৈধ আয়কে বৈধ সম্পদে রূপান্তর করার কোনো প্রয়োজনই থাকবে না।’
বিশেষ অতিথি ছিলেন বিটিএমএ সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল, বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, বিজিএমইএ সিনিয়র সহসভাপতি ইনামুল হক খান, বিজিবিএ সভাপতি মো. মফজ্জল হোসেন পাভেল, এফবিসিসিআইয়ের সাবেক প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমান ও আইটিইটির সদস্যসচিব ইঞ্জিনিয়ার মো. এনায়েত হোসেন। গেস্ট অব অনার ছিলেন বুটেক্সের উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইঞ্জিনিয়ার মো. জুলহাস উদ্দিন এবং বিইউএফটির ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য ও জাজেস প্যানেলের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. ইঞ্জিনিয়ার আয়ুব নবি খান।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আইটিইটির কনভেনর ও টেক্সটাইল টুডে ইনোভেশন হাবের এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার ইহসানুল করিম কায়সার।

দেশের অর্থনীতির প্রাণশক্তি এখন তৈরি পোশাক ও টেক্সটাইল শিল্প। সময়ের সঙ্গে এই খাত পেরিয়েছে নানা চড়াই-উতরাই, অর্জন করেছে বিশ্বের নজরকাড়া সাফল্য। আজ এই শিল্প শুধু রপ্তানির প্রধান উৎস নয়, বরং তরুণদের জন্য সম্ভাবনাময় ক্যারিয়ারের জগৎ। প্রশ্ন হলো, এই সম্ভাবনাকে আমরা কতটা কাজে লাগাচ্ছি...
৪ ঘণ্টা আগে
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় তিন দিন বাড়ানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির ওয়েবসাইটে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
২০২৫ সালের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। আজ রোববার এই তথ্য জানান ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার।
৩ ঘণ্টা আগে
নেদারল্যান্ডসের ইউনিভার্সিটি অব টোয়েন্টে স্কলারশিপের আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। বিশ্বের সব দেশের শিক্ষার্থীরা এই অর্থায়িত বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির আওতায় দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৫ ঘণ্টা আগে