শাহ বিলিয়া জুলফিকার
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষায় সাফল্যের জন্য পারিবারিক আইন একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পারিবারিক আইন অংশে যে শিক্ষার্থী যতটা প্রস্তুত, তাঁর সাফল্যের সম্ভাবনা ততটাই বেশি। এ জন্য দরকার পরিকল্পিত, গোছানো ও স্মার্ট প্রস্তুতি। একজন শিক্ষার্থী পারিবারিক আইন অংশে কীভাবে প্রস্তুতি নেবেন, নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে সে পরামর্শ দিয়েছেন ১৭তম বিজেএস পরীক্ষায় সহকারী জজ হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত মো. মেহেদী হাসান।
সাফল্যের মূল চাবিকাঠি ‘লিখিত পরীক্ষা’
বিজেএসে ‘পারিবারিক সম্পর্কবিষয়ক আইন’ অংশে ভালো করতে হলে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়ার বিকল্প নেই। সহকারী জজ হতে চাইলে লিখিত অংশে বেশি নম্বর তোলা জরুরি। প্রিলিমিনারি পাস শুধু লিখিত পরীক্ষায় বসার টিকিট দেয়। প্রিলিমিনারির নম্বর ৫০, কিন্তু চূড়ান্ত ফলে এটি যোগ হয় না। চূড়ান্ত ফল তৈরি হয় লিখিত (১০০) ও ভাইভার (১০০ নম্বর) যোগ করে। তাই প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ১০০ তে ৯০-১০০ নম্বর পাওয়ায় কোনো লাভ নেই; শুধু লিখিত পরীক্ষায় বসার জন্য যথেষ্ট নম্বর (৫০) হলেই হবে।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি
পারিবারিক আইনে প্রিলিমিনারিতে সাধারণত ১০টি প্রশ্ন আসে। লিখিত পরীক্ষায় ভালো প্রস্তুতি থাকলে প্রিলিমিনারিতে ৮-১০ নম্বর পাওয়া কঠিন নয়। মূলত ‘পারিবারিক সম্পর্কবিষয়ক আইন’-এ জোর দিতে হবে। সার্কুলার অনুযায়ী পরীক্ষা অক্টোবরের শেষার্ধে অনুষ্ঠিত হবে। যাঁদের প্রিলিমিনারিতে ভয় আছে, তাঁরা তারিখ ঘোষিত হওয়ার পর শুধু প্রিলিমিনারিভিত্তিক পড়াশোনায় মনোযোগ দেবেন। বিশেষ করে ইংরেজি শব্দের আরবি টার্ম, সংখ্যাভিত্তিক সেকশন বা বিধান (যেমন ইদ্দতের সময়কাল, আপিল/রিভিশনের মেয়াদ), বিবাহ ও নিবন্ধন, ইদ্দত, দাম্পত্য অধিকার পুনরুদ্ধার, দেনমোহর, ভরণপোষণ, বিচ্ছেদ, অভিভাবকত্ব, উত্তরাধিকার, দান, উইল, দত্তক, ওয়াক্ফ ও অগ্রক্রয় বিষয়ে মনোযোগ দিতে হবে।
প্রিলিমিনারির প্রস্তুতিতে সহায়ক বই হিসেবে জাহাঙ্গীর আলমের ‘আইন পাঠ (২য় খণ্ড)’ বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। বইয়ে অনুশীলনের জন্য দেওয়া প্রশ্নগুলো ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। পাশাপাশি বাজারে প্রচলিত মানসম্মত বই যেমন লিগ্যাম ডাইজেস্ট, প্রিলিমাস্টার ইত্যাদিও দেখা যেতে পারে।
লিখিত অংশের প্রস্তুতি নেবেন যেভাবে
বিজেএস লিখিত পরীক্ষায় পারিবারিক আইন অংশে ১০০ নম্বর থাকে। এখানে মোট তিনটি ভাগ রয়েছে:
১. মুসলিম আইন: মুসলিম আইনের প্রথম ভাগে মুসলিম আইনের উৎস, বিভিন্ন স্কুল, বিবাহ ও নিবন্ধন, দাম্পত্য অধিকার পুনরুদ্ধার, দেনমোহর, ভরণপোষণ, বিচ্ছেদ, অভিভাবকত্ব, উত্তরাধিকার, দান, উইল, ওয়াক্ফ, অগ্রক্রয় ইত্যাদি বিষয় অন্তর্ভুক্ত। এখানে ৫টি প্রশ্নের মধ্যে ৩টির উত্তর দিতে হয় (মোট ৬০ নম্বর, ৩×২০)। উত্তরাধিকার নির্ণয়ের প্রশ্ন বাধ্যতামূলক; সঠিকভাবে উত্তর দিলে পূর্ণ ২০ নম্বর পাওয়া সম্ভব।
এই অংশে কোরানিক শেয়ারার, আসাবা, আউল, রাদসহ ব্যতিক্রম নিয়মগুলো ভালোভাবে অনুশীলন করতে হবে। মাঝে মাঝে ‘দূরবর্তী আত্মীয়’-সম্পর্কিত অঙ্কও প্রশ্নে আসে। ভালো ফল করতে চাইলে অঙ্ক ব্যাখ্যাসহ সঠিক উত্তর দিতে হবে। সম্পত্তি-সম্পর্কিত বিষয়—দান, উইল, অগ্রক্রয়, ওয়াক্ফ থেকে উত্তর দিলে ভালো নম্বর পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। তাই এই অংশ ভালোভাবে পড়তে হবে।
রেফারেন্স বই হিসেবে উত্তরাধিকার অংশের জন্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইকরামুল হক স্যারের ‘Muslim Inheritance’ বইটি যথেষ্ট। সময় কম হলে ইউটিউবে ইকরাম স্যারের উত্তরাধিকার নির্ণয় ভিডিওগুলোও দেখা যেতে পারে। অন্য অংশের জন্য মুল্লাহ থেকে অনূদিত ভালো বাংলা বই পড়তে পারেন, যা সময় সাশ্রয় করে এবং বিষয় বুঝতেও সহজ।
২. হিন্দু আইন: হিন্দু আইন অংশে ২টি প্রশ্নের মধ্যে ১টির উত্তর দিতে হয় (নম্বর ২০)। সাধারণত হিন্দু দায়ভাগ মতবাদ অনুযায়ী
সম্পত্তি বণ্টন-সম্পর্কিত একটি প্রশ্ন আসে, নম্বর প্রায় ১২। এটি সঠিকভাবে উত্তর দিলে পুরো নম্বর পাওয়া যায়। বাকি অংশে ১-২টি তাত্ত্বিক প্রশ্ন থাকে (নম্বর ৮) যেমন হিন্দু আইনের উৎস, বিবাহ, দত্তক, দান, উইল, উত্তরাধিকার,
বিভিন্ন মতবাদ, ভরণপোষণ, অভিভাবকত্ব,
যৌথ পরিবার ইত্যাদি। পরীক্ষার্থীদের চেষ্টা করা উচিত সম্পত্তি বণ্টন-সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর নিশ্চিতভাবে দেওয়া।
রেফারেন্স বই হিসেবে আজিজুল হকের ইংরেজি ‘হিন্দু আইন’ বই এবং শ্রী দীনেশচন্দ্র দেবনাথের বাংলায় লেখা ‘হিন্দু আইন’ সহায়ক।
৩. অন্যান্য আইন: এই অংশে ছোট ৩টি আইন থেকে ২টি প্রশ্ন আসে; ১টির উত্তর দিতে হয় (নম্বর ২০)। ছোট তিনটি আইনের সব সেকশন ভালোভাবে পড়লে সহজেই ৮০ শতাংশ নম্বর অর্জন সম্ভব। The Muslim Family Laws Ordinance, 1961—গুরুত্বপূর্ণ ধারা: ৪, ৬, ৭, ৮, ৯, ১০, ১১ ও ১১ক।
পারিবারিক আদালত আইন, ২০২৩
পড়তে হলে পুরোনো The Family Courts Ordinance, 1985 সঙ্গে তুলনা করে পড়া উচিত। বিশেষভাবে সংশোধনীতে আনা বিধানগুলোতে জোর দিতে হবে (যেমন আরজি সংশোধন, ধারা ০৯)।
The Dissolution of Muslim Marriage Act, 1939—গুরুত্বপূর্ণ ধারা: ২, ৩, ৪ ও ৫।
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষায় সাফল্যের জন্য পারিবারিক আইন একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পারিবারিক আইন অংশে যে শিক্ষার্থী যতটা প্রস্তুত, তাঁর সাফল্যের সম্ভাবনা ততটাই বেশি। এ জন্য দরকার পরিকল্পিত, গোছানো ও স্মার্ট প্রস্তুতি। একজন শিক্ষার্থী পারিবারিক আইন অংশে কীভাবে প্রস্তুতি নেবেন, নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে সে পরামর্শ দিয়েছেন ১৭তম বিজেএস পরীক্ষায় সহকারী জজ হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত মো. মেহেদী হাসান।
সাফল্যের মূল চাবিকাঠি ‘লিখিত পরীক্ষা’
বিজেএসে ‘পারিবারিক সম্পর্কবিষয়ক আইন’ অংশে ভালো করতে হলে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়ার বিকল্প নেই। সহকারী জজ হতে চাইলে লিখিত অংশে বেশি নম্বর তোলা জরুরি। প্রিলিমিনারি পাস শুধু লিখিত পরীক্ষায় বসার টিকিট দেয়। প্রিলিমিনারির নম্বর ৫০, কিন্তু চূড়ান্ত ফলে এটি যোগ হয় না। চূড়ান্ত ফল তৈরি হয় লিখিত (১০০) ও ভাইভার (১০০ নম্বর) যোগ করে। তাই প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ১০০ তে ৯০-১০০ নম্বর পাওয়ায় কোনো লাভ নেই; শুধু লিখিত পরীক্ষায় বসার জন্য যথেষ্ট নম্বর (৫০) হলেই হবে।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি
পারিবারিক আইনে প্রিলিমিনারিতে সাধারণত ১০টি প্রশ্ন আসে। লিখিত পরীক্ষায় ভালো প্রস্তুতি থাকলে প্রিলিমিনারিতে ৮-১০ নম্বর পাওয়া কঠিন নয়। মূলত ‘পারিবারিক সম্পর্কবিষয়ক আইন’-এ জোর দিতে হবে। সার্কুলার অনুযায়ী পরীক্ষা অক্টোবরের শেষার্ধে অনুষ্ঠিত হবে। যাঁদের প্রিলিমিনারিতে ভয় আছে, তাঁরা তারিখ ঘোষিত হওয়ার পর শুধু প্রিলিমিনারিভিত্তিক পড়াশোনায় মনোযোগ দেবেন। বিশেষ করে ইংরেজি শব্দের আরবি টার্ম, সংখ্যাভিত্তিক সেকশন বা বিধান (যেমন ইদ্দতের সময়কাল, আপিল/রিভিশনের মেয়াদ), বিবাহ ও নিবন্ধন, ইদ্দত, দাম্পত্য অধিকার পুনরুদ্ধার, দেনমোহর, ভরণপোষণ, বিচ্ছেদ, অভিভাবকত্ব, উত্তরাধিকার, দান, উইল, দত্তক, ওয়াক্ফ ও অগ্রক্রয় বিষয়ে মনোযোগ দিতে হবে।
প্রিলিমিনারির প্রস্তুতিতে সহায়ক বই হিসেবে জাহাঙ্গীর আলমের ‘আইন পাঠ (২য় খণ্ড)’ বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। বইয়ে অনুশীলনের জন্য দেওয়া প্রশ্নগুলো ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। পাশাপাশি বাজারে প্রচলিত মানসম্মত বই যেমন লিগ্যাম ডাইজেস্ট, প্রিলিমাস্টার ইত্যাদিও দেখা যেতে পারে।
লিখিত অংশের প্রস্তুতি নেবেন যেভাবে
বিজেএস লিখিত পরীক্ষায় পারিবারিক আইন অংশে ১০০ নম্বর থাকে। এখানে মোট তিনটি ভাগ রয়েছে:
১. মুসলিম আইন: মুসলিম আইনের প্রথম ভাগে মুসলিম আইনের উৎস, বিভিন্ন স্কুল, বিবাহ ও নিবন্ধন, দাম্পত্য অধিকার পুনরুদ্ধার, দেনমোহর, ভরণপোষণ, বিচ্ছেদ, অভিভাবকত্ব, উত্তরাধিকার, দান, উইল, ওয়াক্ফ, অগ্রক্রয় ইত্যাদি বিষয় অন্তর্ভুক্ত। এখানে ৫টি প্রশ্নের মধ্যে ৩টির উত্তর দিতে হয় (মোট ৬০ নম্বর, ৩×২০)। উত্তরাধিকার নির্ণয়ের প্রশ্ন বাধ্যতামূলক; সঠিকভাবে উত্তর দিলে পূর্ণ ২০ নম্বর পাওয়া সম্ভব।
এই অংশে কোরানিক শেয়ারার, আসাবা, আউল, রাদসহ ব্যতিক্রম নিয়মগুলো ভালোভাবে অনুশীলন করতে হবে। মাঝে মাঝে ‘দূরবর্তী আত্মীয়’-সম্পর্কিত অঙ্কও প্রশ্নে আসে। ভালো ফল করতে চাইলে অঙ্ক ব্যাখ্যাসহ সঠিক উত্তর দিতে হবে। সম্পত্তি-সম্পর্কিত বিষয়—দান, উইল, অগ্রক্রয়, ওয়াক্ফ থেকে উত্তর দিলে ভালো নম্বর পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। তাই এই অংশ ভালোভাবে পড়তে হবে।
রেফারেন্স বই হিসেবে উত্তরাধিকার অংশের জন্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইকরামুল হক স্যারের ‘Muslim Inheritance’ বইটি যথেষ্ট। সময় কম হলে ইউটিউবে ইকরাম স্যারের উত্তরাধিকার নির্ণয় ভিডিওগুলোও দেখা যেতে পারে। অন্য অংশের জন্য মুল্লাহ থেকে অনূদিত ভালো বাংলা বই পড়তে পারেন, যা সময় সাশ্রয় করে এবং বিষয় বুঝতেও সহজ।
২. হিন্দু আইন: হিন্দু আইন অংশে ২টি প্রশ্নের মধ্যে ১টির উত্তর দিতে হয় (নম্বর ২০)। সাধারণত হিন্দু দায়ভাগ মতবাদ অনুযায়ী
সম্পত্তি বণ্টন-সম্পর্কিত একটি প্রশ্ন আসে, নম্বর প্রায় ১২। এটি সঠিকভাবে উত্তর দিলে পুরো নম্বর পাওয়া যায়। বাকি অংশে ১-২টি তাত্ত্বিক প্রশ্ন থাকে (নম্বর ৮) যেমন হিন্দু আইনের উৎস, বিবাহ, দত্তক, দান, উইল, উত্তরাধিকার,
বিভিন্ন মতবাদ, ভরণপোষণ, অভিভাবকত্ব,
যৌথ পরিবার ইত্যাদি। পরীক্ষার্থীদের চেষ্টা করা উচিত সম্পত্তি বণ্টন-সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর নিশ্চিতভাবে দেওয়া।
রেফারেন্স বই হিসেবে আজিজুল হকের ইংরেজি ‘হিন্দু আইন’ বই এবং শ্রী দীনেশচন্দ্র দেবনাথের বাংলায় লেখা ‘হিন্দু আইন’ সহায়ক।
৩. অন্যান্য আইন: এই অংশে ছোট ৩টি আইন থেকে ২টি প্রশ্ন আসে; ১টির উত্তর দিতে হয় (নম্বর ২০)। ছোট তিনটি আইনের সব সেকশন ভালোভাবে পড়লে সহজেই ৮০ শতাংশ নম্বর অর্জন সম্ভব। The Muslim Family Laws Ordinance, 1961—গুরুত্বপূর্ণ ধারা: ৪, ৬, ৭, ৮, ৯, ১০, ১১ ও ১১ক।
পারিবারিক আদালত আইন, ২০২৩
পড়তে হলে পুরোনো The Family Courts Ordinance, 1985 সঙ্গে তুলনা করে পড়া উচিত। বিশেষভাবে সংশোধনীতে আনা বিধানগুলোতে জোর দিতে হবে (যেমন আরজি সংশোধন, ধারা ০৯)।
The Dissolution of Muslim Marriage Act, 1939—গুরুত্বপূর্ণ ধারা: ২, ৩, ৪ ও ৫।
শাহ বিলিয়া জুলফিকার
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষায় সাফল্যের জন্য পারিবারিক আইন একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পারিবারিক আইন অংশে যে শিক্ষার্থী যতটা প্রস্তুত, তাঁর সাফল্যের সম্ভাবনা ততটাই বেশি। এ জন্য দরকার পরিকল্পিত, গোছানো ও স্মার্ট প্রস্তুতি। একজন শিক্ষার্থী পারিবারিক আইন অংশে কীভাবে প্রস্তুতি নেবেন, নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে সে পরামর্শ দিয়েছেন ১৭তম বিজেএস পরীক্ষায় সহকারী জজ হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত মো. মেহেদী হাসান।
সাফল্যের মূল চাবিকাঠি ‘লিখিত পরীক্ষা’
বিজেএসে ‘পারিবারিক সম্পর্কবিষয়ক আইন’ অংশে ভালো করতে হলে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়ার বিকল্প নেই। সহকারী জজ হতে চাইলে লিখিত অংশে বেশি নম্বর তোলা জরুরি। প্রিলিমিনারি পাস শুধু লিখিত পরীক্ষায় বসার টিকিট দেয়। প্রিলিমিনারির নম্বর ৫০, কিন্তু চূড়ান্ত ফলে এটি যোগ হয় না। চূড়ান্ত ফল তৈরি হয় লিখিত (১০০) ও ভাইভার (১০০ নম্বর) যোগ করে। তাই প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ১০০ তে ৯০-১০০ নম্বর পাওয়ায় কোনো লাভ নেই; শুধু লিখিত পরীক্ষায় বসার জন্য যথেষ্ট নম্বর (৫০) হলেই হবে।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি
পারিবারিক আইনে প্রিলিমিনারিতে সাধারণত ১০টি প্রশ্ন আসে। লিখিত পরীক্ষায় ভালো প্রস্তুতি থাকলে প্রিলিমিনারিতে ৮-১০ নম্বর পাওয়া কঠিন নয়। মূলত ‘পারিবারিক সম্পর্কবিষয়ক আইন’-এ জোর দিতে হবে। সার্কুলার অনুযায়ী পরীক্ষা অক্টোবরের শেষার্ধে অনুষ্ঠিত হবে। যাঁদের প্রিলিমিনারিতে ভয় আছে, তাঁরা তারিখ ঘোষিত হওয়ার পর শুধু প্রিলিমিনারিভিত্তিক পড়াশোনায় মনোযোগ দেবেন। বিশেষ করে ইংরেজি শব্দের আরবি টার্ম, সংখ্যাভিত্তিক সেকশন বা বিধান (যেমন ইদ্দতের সময়কাল, আপিল/রিভিশনের মেয়াদ), বিবাহ ও নিবন্ধন, ইদ্দত, দাম্পত্য অধিকার পুনরুদ্ধার, দেনমোহর, ভরণপোষণ, বিচ্ছেদ, অভিভাবকত্ব, উত্তরাধিকার, দান, উইল, দত্তক, ওয়াক্ফ ও অগ্রক্রয় বিষয়ে মনোযোগ দিতে হবে।
প্রিলিমিনারির প্রস্তুতিতে সহায়ক বই হিসেবে জাহাঙ্গীর আলমের ‘আইন পাঠ (২য় খণ্ড)’ বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। বইয়ে অনুশীলনের জন্য দেওয়া প্রশ্নগুলো ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। পাশাপাশি বাজারে প্রচলিত মানসম্মত বই যেমন লিগ্যাম ডাইজেস্ট, প্রিলিমাস্টার ইত্যাদিও দেখা যেতে পারে।
লিখিত অংশের প্রস্তুতি নেবেন যেভাবে
বিজেএস লিখিত পরীক্ষায় পারিবারিক আইন অংশে ১০০ নম্বর থাকে। এখানে মোট তিনটি ভাগ রয়েছে:
১. মুসলিম আইন: মুসলিম আইনের প্রথম ভাগে মুসলিম আইনের উৎস, বিভিন্ন স্কুল, বিবাহ ও নিবন্ধন, দাম্পত্য অধিকার পুনরুদ্ধার, দেনমোহর, ভরণপোষণ, বিচ্ছেদ, অভিভাবকত্ব, উত্তরাধিকার, দান, উইল, ওয়াক্ফ, অগ্রক্রয় ইত্যাদি বিষয় অন্তর্ভুক্ত। এখানে ৫টি প্রশ্নের মধ্যে ৩টির উত্তর দিতে হয় (মোট ৬০ নম্বর, ৩×২০)। উত্তরাধিকার নির্ণয়ের প্রশ্ন বাধ্যতামূলক; সঠিকভাবে উত্তর দিলে পূর্ণ ২০ নম্বর পাওয়া সম্ভব।
এই অংশে কোরানিক শেয়ারার, আসাবা, আউল, রাদসহ ব্যতিক্রম নিয়মগুলো ভালোভাবে অনুশীলন করতে হবে। মাঝে মাঝে ‘দূরবর্তী আত্মীয়’-সম্পর্কিত অঙ্কও প্রশ্নে আসে। ভালো ফল করতে চাইলে অঙ্ক ব্যাখ্যাসহ সঠিক উত্তর দিতে হবে। সম্পত্তি-সম্পর্কিত বিষয়—দান, উইল, অগ্রক্রয়, ওয়াক্ফ থেকে উত্তর দিলে ভালো নম্বর পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। তাই এই অংশ ভালোভাবে পড়তে হবে।
রেফারেন্স বই হিসেবে উত্তরাধিকার অংশের জন্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইকরামুল হক স্যারের ‘Muslim Inheritance’ বইটি যথেষ্ট। সময় কম হলে ইউটিউবে ইকরাম স্যারের উত্তরাধিকার নির্ণয় ভিডিওগুলোও দেখা যেতে পারে। অন্য অংশের জন্য মুল্লাহ থেকে অনূদিত ভালো বাংলা বই পড়তে পারেন, যা সময় সাশ্রয় করে এবং বিষয় বুঝতেও সহজ।
২. হিন্দু আইন: হিন্দু আইন অংশে ২টি প্রশ্নের মধ্যে ১টির উত্তর দিতে হয় (নম্বর ২০)। সাধারণত হিন্দু দায়ভাগ মতবাদ অনুযায়ী
সম্পত্তি বণ্টন-সম্পর্কিত একটি প্রশ্ন আসে, নম্বর প্রায় ১২। এটি সঠিকভাবে উত্তর দিলে পুরো নম্বর পাওয়া যায়। বাকি অংশে ১-২টি তাত্ত্বিক প্রশ্ন থাকে (নম্বর ৮) যেমন হিন্দু আইনের উৎস, বিবাহ, দত্তক, দান, উইল, উত্তরাধিকার,
বিভিন্ন মতবাদ, ভরণপোষণ, অভিভাবকত্ব,
যৌথ পরিবার ইত্যাদি। পরীক্ষার্থীদের চেষ্টা করা উচিত সম্পত্তি বণ্টন-সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর নিশ্চিতভাবে দেওয়া।
রেফারেন্স বই হিসেবে আজিজুল হকের ইংরেজি ‘হিন্দু আইন’ বই এবং শ্রী দীনেশচন্দ্র দেবনাথের বাংলায় লেখা ‘হিন্দু আইন’ সহায়ক।
৩. অন্যান্য আইন: এই অংশে ছোট ৩টি আইন থেকে ২টি প্রশ্ন আসে; ১টির উত্তর দিতে হয় (নম্বর ২০)। ছোট তিনটি আইনের সব সেকশন ভালোভাবে পড়লে সহজেই ৮০ শতাংশ নম্বর অর্জন সম্ভব। The Muslim Family Laws Ordinance, 1961—গুরুত্বপূর্ণ ধারা: ৪, ৬, ৭, ৮, ৯, ১০, ১১ ও ১১ক।
পারিবারিক আদালত আইন, ২০২৩
পড়তে হলে পুরোনো The Family Courts Ordinance, 1985 সঙ্গে তুলনা করে পড়া উচিত। বিশেষভাবে সংশোধনীতে আনা বিধানগুলোতে জোর দিতে হবে (যেমন আরজি সংশোধন, ধারা ০৯)।
The Dissolution of Muslim Marriage Act, 1939—গুরুত্বপূর্ণ ধারা: ২, ৩, ৪ ও ৫।
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষায় সাফল্যের জন্য পারিবারিক আইন একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পারিবারিক আইন অংশে যে শিক্ষার্থী যতটা প্রস্তুত, তাঁর সাফল্যের সম্ভাবনা ততটাই বেশি। এ জন্য দরকার পরিকল্পিত, গোছানো ও স্মার্ট প্রস্তুতি। একজন শিক্ষার্থী পারিবারিক আইন অংশে কীভাবে প্রস্তুতি নেবেন, নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে সে পরামর্শ দিয়েছেন ১৭তম বিজেএস পরীক্ষায় সহকারী জজ হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত মো. মেহেদী হাসান।
সাফল্যের মূল চাবিকাঠি ‘লিখিত পরীক্ষা’
বিজেএসে ‘পারিবারিক সম্পর্কবিষয়ক আইন’ অংশে ভালো করতে হলে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়ার বিকল্প নেই। সহকারী জজ হতে চাইলে লিখিত অংশে বেশি নম্বর তোলা জরুরি। প্রিলিমিনারি পাস শুধু লিখিত পরীক্ষায় বসার টিকিট দেয়। প্রিলিমিনারির নম্বর ৫০, কিন্তু চূড়ান্ত ফলে এটি যোগ হয় না। চূড়ান্ত ফল তৈরি হয় লিখিত (১০০) ও ভাইভার (১০০ নম্বর) যোগ করে। তাই প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ১০০ তে ৯০-১০০ নম্বর পাওয়ায় কোনো লাভ নেই; শুধু লিখিত পরীক্ষায় বসার জন্য যথেষ্ট নম্বর (৫০) হলেই হবে।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি
পারিবারিক আইনে প্রিলিমিনারিতে সাধারণত ১০টি প্রশ্ন আসে। লিখিত পরীক্ষায় ভালো প্রস্তুতি থাকলে প্রিলিমিনারিতে ৮-১০ নম্বর পাওয়া কঠিন নয়। মূলত ‘পারিবারিক সম্পর্কবিষয়ক আইন’-এ জোর দিতে হবে। সার্কুলার অনুযায়ী পরীক্ষা অক্টোবরের শেষার্ধে অনুষ্ঠিত হবে। যাঁদের প্রিলিমিনারিতে ভয় আছে, তাঁরা তারিখ ঘোষিত হওয়ার পর শুধু প্রিলিমিনারিভিত্তিক পড়াশোনায় মনোযোগ দেবেন। বিশেষ করে ইংরেজি শব্দের আরবি টার্ম, সংখ্যাভিত্তিক সেকশন বা বিধান (যেমন ইদ্দতের সময়কাল, আপিল/রিভিশনের মেয়াদ), বিবাহ ও নিবন্ধন, ইদ্দত, দাম্পত্য অধিকার পুনরুদ্ধার, দেনমোহর, ভরণপোষণ, বিচ্ছেদ, অভিভাবকত্ব, উত্তরাধিকার, দান, উইল, দত্তক, ওয়াক্ফ ও অগ্রক্রয় বিষয়ে মনোযোগ দিতে হবে।
প্রিলিমিনারির প্রস্তুতিতে সহায়ক বই হিসেবে জাহাঙ্গীর আলমের ‘আইন পাঠ (২য় খণ্ড)’ বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। বইয়ে অনুশীলনের জন্য দেওয়া প্রশ্নগুলো ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। পাশাপাশি বাজারে প্রচলিত মানসম্মত বই যেমন লিগ্যাম ডাইজেস্ট, প্রিলিমাস্টার ইত্যাদিও দেখা যেতে পারে।
লিখিত অংশের প্রস্তুতি নেবেন যেভাবে
বিজেএস লিখিত পরীক্ষায় পারিবারিক আইন অংশে ১০০ নম্বর থাকে। এখানে মোট তিনটি ভাগ রয়েছে:
১. মুসলিম আইন: মুসলিম আইনের প্রথম ভাগে মুসলিম আইনের উৎস, বিভিন্ন স্কুল, বিবাহ ও নিবন্ধন, দাম্পত্য অধিকার পুনরুদ্ধার, দেনমোহর, ভরণপোষণ, বিচ্ছেদ, অভিভাবকত্ব, উত্তরাধিকার, দান, উইল, ওয়াক্ফ, অগ্রক্রয় ইত্যাদি বিষয় অন্তর্ভুক্ত। এখানে ৫টি প্রশ্নের মধ্যে ৩টির উত্তর দিতে হয় (মোট ৬০ নম্বর, ৩×২০)। উত্তরাধিকার নির্ণয়ের প্রশ্ন বাধ্যতামূলক; সঠিকভাবে উত্তর দিলে পূর্ণ ২০ নম্বর পাওয়া সম্ভব।
এই অংশে কোরানিক শেয়ারার, আসাবা, আউল, রাদসহ ব্যতিক্রম নিয়মগুলো ভালোভাবে অনুশীলন করতে হবে। মাঝে মাঝে ‘দূরবর্তী আত্মীয়’-সম্পর্কিত অঙ্কও প্রশ্নে আসে। ভালো ফল করতে চাইলে অঙ্ক ব্যাখ্যাসহ সঠিক উত্তর দিতে হবে। সম্পত্তি-সম্পর্কিত বিষয়—দান, উইল, অগ্রক্রয়, ওয়াক্ফ থেকে উত্তর দিলে ভালো নম্বর পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। তাই এই অংশ ভালোভাবে পড়তে হবে।
রেফারেন্স বই হিসেবে উত্তরাধিকার অংশের জন্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইকরামুল হক স্যারের ‘Muslim Inheritance’ বইটি যথেষ্ট। সময় কম হলে ইউটিউবে ইকরাম স্যারের উত্তরাধিকার নির্ণয় ভিডিওগুলোও দেখা যেতে পারে। অন্য অংশের জন্য মুল্লাহ থেকে অনূদিত ভালো বাংলা বই পড়তে পারেন, যা সময় সাশ্রয় করে এবং বিষয় বুঝতেও সহজ।
২. হিন্দু আইন: হিন্দু আইন অংশে ২টি প্রশ্নের মধ্যে ১টির উত্তর দিতে হয় (নম্বর ২০)। সাধারণত হিন্দু দায়ভাগ মতবাদ অনুযায়ী
সম্পত্তি বণ্টন-সম্পর্কিত একটি প্রশ্ন আসে, নম্বর প্রায় ১২। এটি সঠিকভাবে উত্তর দিলে পুরো নম্বর পাওয়া যায়। বাকি অংশে ১-২টি তাত্ত্বিক প্রশ্ন থাকে (নম্বর ৮) যেমন হিন্দু আইনের উৎস, বিবাহ, দত্তক, দান, উইল, উত্তরাধিকার,
বিভিন্ন মতবাদ, ভরণপোষণ, অভিভাবকত্ব,
যৌথ পরিবার ইত্যাদি। পরীক্ষার্থীদের চেষ্টা করা উচিত সম্পত্তি বণ্টন-সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর নিশ্চিতভাবে দেওয়া।
রেফারেন্স বই হিসেবে আজিজুল হকের ইংরেজি ‘হিন্দু আইন’ বই এবং শ্রী দীনেশচন্দ্র দেবনাথের বাংলায় লেখা ‘হিন্দু আইন’ সহায়ক।
৩. অন্যান্য আইন: এই অংশে ছোট ৩টি আইন থেকে ২টি প্রশ্ন আসে; ১টির উত্তর দিতে হয় (নম্বর ২০)। ছোট তিনটি আইনের সব সেকশন ভালোভাবে পড়লে সহজেই ৮০ শতাংশ নম্বর অর্জন সম্ভব। The Muslim Family Laws Ordinance, 1961—গুরুত্বপূর্ণ ধারা: ৪, ৬, ৭, ৮, ৯, ১০, ১১ ও ১১ক।
পারিবারিক আদালত আইন, ২০২৩
পড়তে হলে পুরোনো The Family Courts Ordinance, 1985 সঙ্গে তুলনা করে পড়া উচিত। বিশেষভাবে সংশোধনীতে আনা বিধানগুলোতে জোর দিতে হবে (যেমন আরজি সংশোধন, ধারা ০৯)।
The Dissolution of Muslim Marriage Act, 1939—গুরুত্বপূর্ণ ধারা: ২, ৩, ৪ ও ৫।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের’ সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী এই ঘোষণা দেন। এ সময় তিনি এমপিওভুক্ত কর্মচারীদের উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৭৫ শতাংশ করতে এবং এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি চালু করতে শিক্ষা উপদেষ্টাকে অনুরোধ জানান।
১০ ঘণ্টা আগেঢাকা মহানগরীর নিউমার্কেট থানাধীন ঢাকা কলেজে বিশেষ কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির ৩০ জুলাইয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রতিবন্ধী, সাংস্কৃতিক ও খেলাধুলায় কৃতিত্বপূর্ণ শিক্ষার্থী এবং প্রবাসীদের সন্তানদের ভর্তি প্রক্রিয়া ম্যানুয়ালি সম্পন্ন করা যাবে।
২ দিন আগেসরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও মাঠ পর্যায়ের শিক্ষা অফিসগুলোতে অগ্নি দুর্ঘটনা এড়াতে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সতর্ক থাকতে বলেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর-মাউশি। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা অফিস থেকে বের হওয়ার আগে রুমের বৈদ্যুতিক সুইচগুলো ও এসির প্লাগ বিচ্ছিন্ন করা নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে শিক
২ দিন আগেযুক্তরাজ্যের রিচ অক্সফোর্ড আন্ডারগ্র্যাজুয়েট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহী শিক্ষার্থীদের যুক্তরাজ্যের খ্যাতনামা ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ডে স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ করে দিচ্ছে সম্পূর্ণ অর্থায়নকৃত এই বৃত্তি।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাড়িভাড়া ভাতা মূল বেতনের ১৫ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকার ও সংশ্লিষ্টদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আগামীকাল বুধবার থেকে শ্রেণিকক্ষে ফেরার ঘোষণা দিয়েছেন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের’ সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী এই ঘোষণা দেন। এ সময় তিনি এমপিওভুক্ত কর্মচারীদের উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৭৫ শতাংশ করতে এবং এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি চালু করতে শিক্ষা উপদেষ্টাকে অনুরোধ জানান।
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের আন্দোলনের মুখে তাঁদের বাড়িভাড়া ভাতা আজ মূল বেতনের ১৫ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। ১৫ শতাংশের মধ্যে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ (ন্যূনতম ২ হাজার টাকা) কার্যকর হবে এ বছরের ১ নভেম্বর থেকে। বাকি ৭ দশমিক ৫ শতাংশ আগামী বছরের ১ জুলাই থেকে কার্যকর হবে।
আজ বেলা পৌনে ১টার দিকে দেলাওয়ার হোসেন আজিজীর হাতে অর্থ বিভাগের সম্মতিপত্র হস্তান্তর করেন শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)।
এ সময় শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘একটা বাস্তবসম্মত ও খুবই গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হলো বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের নিয়ে। শিক্ষকেরা আমাদের দেশ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। কিন্তু তাঁদের বেতনকাঠামো ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা যথেষ্ট কম।’
এ সময় শিক্ষক-কর্মচারীদের সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর বিষয়ে সচেতন ও সচেষ্ট থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করে সি আর আবরার বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে আমাদের (শিক্ষা মন্ত্রণালয়) কোনো ত্রুটি ছিল না। আমরা চেষ্টা করেছি।
‘যতই আমরা চাই না কেন, আমাদের মনে রাখতে হবে, অন্তর্বর্তী সরকার যে সময় দেশের দায়িত্ব নিয়েছে, তখন অর্থনৈতিক অবস্থা অনেকটা ভঙ্গুর ছিল। সে অবস্থান থেকে উত্তরণের চেষ্টা করা হচ্ছে।’
শিক্ষক-কর্মচারীদের যা যা দাবি ছিল, তার যৌক্তিকতা নিয়ে কখনো শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘কোনো সংশয় ছিল না’ মন্তব্য করে উপদেষ্টা বলেন, ‘তবে আমাদের সম্পদের বিবেচনায় তাঁদের বাড়িভাড়া ভাতা মূল বেতনের ৫ শতাংশ (ন্যূনতম ২ হাজার টাকা) নির্ধারিত হয়েছিল।’
বাড়িভাড়া ভাতা মূল বেতনের ১৫ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকার ও সংশ্লিষ্টদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আগামীকাল বুধবার থেকে শ্রেণিকক্ষে ফেরার ঘোষণা দিয়েছেন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের’ সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী এই ঘোষণা দেন। এ সময় তিনি এমপিওভুক্ত কর্মচারীদের উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৭৫ শতাংশ করতে এবং এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি চালু করতে শিক্ষা উপদেষ্টাকে অনুরোধ জানান।
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের আন্দোলনের মুখে তাঁদের বাড়িভাড়া ভাতা আজ মূল বেতনের ১৫ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। ১৫ শতাংশের মধ্যে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ (ন্যূনতম ২ হাজার টাকা) কার্যকর হবে এ বছরের ১ নভেম্বর থেকে। বাকি ৭ দশমিক ৫ শতাংশ আগামী বছরের ১ জুলাই থেকে কার্যকর হবে।
আজ বেলা পৌনে ১টার দিকে দেলাওয়ার হোসেন আজিজীর হাতে অর্থ বিভাগের সম্মতিপত্র হস্তান্তর করেন শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)।
এ সময় শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘একটা বাস্তবসম্মত ও খুবই গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হলো বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের নিয়ে। শিক্ষকেরা আমাদের দেশ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। কিন্তু তাঁদের বেতনকাঠামো ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা যথেষ্ট কম।’
এ সময় শিক্ষক-কর্মচারীদের সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর বিষয়ে সচেতন ও সচেষ্ট থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করে সি আর আবরার বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে আমাদের (শিক্ষা মন্ত্রণালয়) কোনো ত্রুটি ছিল না। আমরা চেষ্টা করেছি।
‘যতই আমরা চাই না কেন, আমাদের মনে রাখতে হবে, অন্তর্বর্তী সরকার যে সময় দেশের দায়িত্ব নিয়েছে, তখন অর্থনৈতিক অবস্থা অনেকটা ভঙ্গুর ছিল। সে অবস্থান থেকে উত্তরণের চেষ্টা করা হচ্ছে।’
শিক্ষক-কর্মচারীদের যা যা দাবি ছিল, তার যৌক্তিকতা নিয়ে কখনো শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘কোনো সংশয় ছিল না’ মন্তব্য করে উপদেষ্টা বলেন, ‘তবে আমাদের সম্পদের বিবেচনায় তাঁদের বাড়িভাড়া ভাতা মূল বেতনের ৫ শতাংশ (ন্যূনতম ২ হাজার টাকা) নির্ধারিত হয়েছিল।’
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষায় সাফল্যের জন্য পারিবারিক আইন একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পারিবারিক আইন অংশে যে শিক্ষার্থী যতটা প্রস্তুত, তাঁর সাফল্যের সম্ভাবনা ততটাই বেশি। এ জন্য দরকার পরিকল্পিত, গোছানো ও স্মার্ট প্রস্তুতি। একজন শিক্ষার্থী পারিবারিক আইন অংশে কীভাবে প্রস্তুতি নেবেন...
০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ঢাকা মহানগরীর নিউমার্কেট থানাধীন ঢাকা কলেজে বিশেষ কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির ৩০ জুলাইয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রতিবন্ধী, সাংস্কৃতিক ও খেলাধুলায় কৃতিত্বপূর্ণ শিক্ষার্থী এবং প্রবাসীদের সন্তানদের ভর্তি প্রক্রিয়া ম্যানুয়ালি সম্পন্ন করা যাবে।
২ দিন আগেসরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও মাঠ পর্যায়ের শিক্ষা অফিসগুলোতে অগ্নি দুর্ঘটনা এড়াতে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সতর্ক থাকতে বলেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর-মাউশি। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা অফিস থেকে বের হওয়ার আগে রুমের বৈদ্যুতিক সুইচগুলো ও এসির প্লাগ বিচ্ছিন্ন করা নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে শিক
২ দিন আগেযুক্তরাজ্যের রিচ অক্সফোর্ড আন্ডারগ্র্যাজুয়েট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহী শিক্ষার্থীদের যুক্তরাজ্যের খ্যাতনামা ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ডে স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ করে দিচ্ছে সম্পূর্ণ অর্থায়নকৃত এই বৃত্তি।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে বিশেষ কোটায় (প্রতিবন্ধী, সাংস্কৃতিক, খেলাধুলা ও প্রবাসী) শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে বলে জানিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা। এ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নির্ধারিত ন্যূনতম জিপিএ ও আসনসংখ্যা শিথিলযোগ্য থাকবে।
সম্প্রতি বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক প্রফেসর মো. রিজাউল হকের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ঢাকা মহানগরীর নিউমার্কেট থানাধীন ঢাকা কলেজে বিশেষ কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির ৩০ জুলাইয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রতিবন্ধী, সাংস্কৃতিক ও খেলাধুলায় কৃতিত্বপূর্ণ শিক্ষার্থী এবং প্রবাসীদের সন্তানদের ভর্তি প্রক্রিয়া ম্যানুয়ালি সম্পন্ন করা যাবে। আর বোর্ড উপযুক্ত প্রমাণপত্র যাচাই-বাছাই শেষে ভর্তি অনুমোদন দেবে। তবে এ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান নির্ধারিত ন্যূনতম জিপিএ এ ক্ষেত্রে শিথিলযোগ্য হবে।
এর আগে প্রকাশিত শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে বিশেষ কোটায় ভর্তির সুযোগ পাবেন কেবল সেই শিক্ষার্থীরা, যারা এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন, প্রবাসী বা জাতীয় ও বিভাগীয় পর্যায়ে সাংস্কৃতিক বা ক্রীড়া ক্ষেত্রে পুরস্কারপ্রাপ্ত।
২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে বিশেষ কোটায় (প্রতিবন্ধী, সাংস্কৃতিক, খেলাধুলা ও প্রবাসী) শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে বলে জানিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা। এ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নির্ধারিত ন্যূনতম জিপিএ ও আসনসংখ্যা শিথিলযোগ্য থাকবে।
সম্প্রতি বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক প্রফেসর মো. রিজাউল হকের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ঢাকা মহানগরীর নিউমার্কেট থানাধীন ঢাকা কলেজে বিশেষ কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির ৩০ জুলাইয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রতিবন্ধী, সাংস্কৃতিক ও খেলাধুলায় কৃতিত্বপূর্ণ শিক্ষার্থী এবং প্রবাসীদের সন্তানদের ভর্তি প্রক্রিয়া ম্যানুয়ালি সম্পন্ন করা যাবে। আর বোর্ড উপযুক্ত প্রমাণপত্র যাচাই-বাছাই শেষে ভর্তি অনুমোদন দেবে। তবে এ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান নির্ধারিত ন্যূনতম জিপিএ এ ক্ষেত্রে শিথিলযোগ্য হবে।
এর আগে প্রকাশিত শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে বিশেষ কোটায় ভর্তির সুযোগ পাবেন কেবল সেই শিক্ষার্থীরা, যারা এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন, প্রবাসী বা জাতীয় ও বিভাগীয় পর্যায়ে সাংস্কৃতিক বা ক্রীড়া ক্ষেত্রে পুরস্কারপ্রাপ্ত।
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষায় সাফল্যের জন্য পারিবারিক আইন একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পারিবারিক আইন অংশে যে শিক্ষার্থী যতটা প্রস্তুত, তাঁর সাফল্যের সম্ভাবনা ততটাই বেশি। এ জন্য দরকার পরিকল্পিত, গোছানো ও স্মার্ট প্রস্তুতি। একজন শিক্ষার্থী পারিবারিক আইন অংশে কীভাবে প্রস্তুতি নেবেন...
০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫আজ মঙ্গলবার দুপুরে ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের’ সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী এই ঘোষণা দেন। এ সময় তিনি এমপিওভুক্ত কর্মচারীদের উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৭৫ শতাংশ করতে এবং এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি চালু করতে শিক্ষা উপদেষ্টাকে অনুরোধ জানান।
১০ ঘণ্টা আগেসরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও মাঠ পর্যায়ের শিক্ষা অফিসগুলোতে অগ্নি দুর্ঘটনা এড়াতে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সতর্ক থাকতে বলেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর-মাউশি। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা অফিস থেকে বের হওয়ার আগে রুমের বৈদ্যুতিক সুইচগুলো ও এসির প্লাগ বিচ্ছিন্ন করা নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে শিক
২ দিন আগেযুক্তরাজ্যের রিচ অক্সফোর্ড আন্ডারগ্র্যাজুয়েট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহী শিক্ষার্থীদের যুক্তরাজ্যের খ্যাতনামা ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ডে স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ করে দিচ্ছে সম্পূর্ণ অর্থায়নকৃত এই বৃত্তি।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও মাঠ পর্যায়ের শিক্ষা অফিসগুলোতে অগ্নি দুর্ঘটনা এড়াতে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সতর্ক থাকতে বলেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর-মাউশি।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা অফিস থেকে বের হওয়ার আগে রুমের বৈদ্যুতিক সুইচগুলো ও এসির প্লাগ বিচ্ছিন্ন করা নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের।
গত কয়েক দিনে দেশে ভয়াবহ কয়েকটি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার পর গতকাল রোববার অধিদপ্তর সরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও মাঠ পর্যায়ের শিক্ষা অফিসগুলোকে সতর্ক করে নোটিশ জারি করে।
অধিদপ্তরের প্রশাসন শাখার সহকারী পরিচালক মো. খালিদ হোসেন স্বাক্ষরিত নোটিশে অধিদপ্তরের আওতাধীন সব দপ্তর ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অগ্নি দুর্ঘটনা এড়াতে কর্মরত শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরকে অফিস ত্যাগ করার সময় নিজ নিজ রুমের বৈদ্যুতিক সুইচ, লাইট, ফ্যান, কম্পিউটার বন্ধ করা ও এসির প্লাগ খুলে রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করে সতর্কতামূলক ভূমিকা পালন করার জন্য অনুরোধ করেছে।
নোটিশটি সরকারি-বেসরকারি স্কুলের প্রধান শিক্ষক, সরকারি-বেসরকারি কলেজের অধ্যক্ষ, জেলা উপজেলা শিক্ষা অফিস ও মাউশির আঞ্চলিক কার্যালয়গুলোতে পাঠিয়েছে অধিদপ্তর।
গত ১৪ অক্টোবর মিরপুরের শিয়ালবাড়ির রাসায়নিকের গুদামে আগুন লাগে। এ ঘটনায় ১৬ জন নিহত হয়েছেন। ১৬ অক্টোবর আগুন লাগে চট্টগ্রামের ইপিজেড এলাকার একটি তোয়ালে কারখানায়, যা প্রায় সাড়ে ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে আসে। সবশেষে গত ১৮ অক্টোবর বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে আগুন লাগে, যা ২৭ ঘণ্টা পর পুরোপুরি নেভানো যায়।
সরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও মাঠ পর্যায়ের শিক্ষা অফিসগুলোতে অগ্নি দুর্ঘটনা এড়াতে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সতর্ক থাকতে বলেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর-মাউশি।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা অফিস থেকে বের হওয়ার আগে রুমের বৈদ্যুতিক সুইচগুলো ও এসির প্লাগ বিচ্ছিন্ন করা নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের।
গত কয়েক দিনে দেশে ভয়াবহ কয়েকটি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার পর গতকাল রোববার অধিদপ্তর সরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও মাঠ পর্যায়ের শিক্ষা অফিসগুলোকে সতর্ক করে নোটিশ জারি করে।
অধিদপ্তরের প্রশাসন শাখার সহকারী পরিচালক মো. খালিদ হোসেন স্বাক্ষরিত নোটিশে অধিদপ্তরের আওতাধীন সব দপ্তর ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অগ্নি দুর্ঘটনা এড়াতে কর্মরত শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরকে অফিস ত্যাগ করার সময় নিজ নিজ রুমের বৈদ্যুতিক সুইচ, লাইট, ফ্যান, কম্পিউটার বন্ধ করা ও এসির প্লাগ খুলে রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করে সতর্কতামূলক ভূমিকা পালন করার জন্য অনুরোধ করেছে।
নোটিশটি সরকারি-বেসরকারি স্কুলের প্রধান শিক্ষক, সরকারি-বেসরকারি কলেজের অধ্যক্ষ, জেলা উপজেলা শিক্ষা অফিস ও মাউশির আঞ্চলিক কার্যালয়গুলোতে পাঠিয়েছে অধিদপ্তর।
গত ১৪ অক্টোবর মিরপুরের শিয়ালবাড়ির রাসায়নিকের গুদামে আগুন লাগে। এ ঘটনায় ১৬ জন নিহত হয়েছেন। ১৬ অক্টোবর আগুন লাগে চট্টগ্রামের ইপিজেড এলাকার একটি তোয়ালে কারখানায়, যা প্রায় সাড়ে ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে আসে। সবশেষে গত ১৮ অক্টোবর বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে আগুন লাগে, যা ২৭ ঘণ্টা পর পুরোপুরি নেভানো যায়।
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষায় সাফল্যের জন্য পারিবারিক আইন একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পারিবারিক আইন অংশে যে শিক্ষার্থী যতটা প্রস্তুত, তাঁর সাফল্যের সম্ভাবনা ততটাই বেশি। এ জন্য দরকার পরিকল্পিত, গোছানো ও স্মার্ট প্রস্তুতি। একজন শিক্ষার্থী পারিবারিক আইন অংশে কীভাবে প্রস্তুতি নেবেন...
০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫আজ মঙ্গলবার দুপুরে ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের’ সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী এই ঘোষণা দেন। এ সময় তিনি এমপিওভুক্ত কর্মচারীদের উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৭৫ শতাংশ করতে এবং এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি চালু করতে শিক্ষা উপদেষ্টাকে অনুরোধ জানান।
১০ ঘণ্টা আগেঢাকা মহানগরীর নিউমার্কেট থানাধীন ঢাকা কলেজে বিশেষ কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির ৩০ জুলাইয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রতিবন্ধী, সাংস্কৃতিক ও খেলাধুলায় কৃতিত্বপূর্ণ শিক্ষার্থী এবং প্রবাসীদের সন্তানদের ভর্তি প্রক্রিয়া ম্যানুয়ালি সম্পন্ন করা যাবে।
২ দিন আগেযুক্তরাজ্যের রিচ অক্সফোর্ড আন্ডারগ্র্যাজুয়েট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহী শিক্ষার্থীদের যুক্তরাজ্যের খ্যাতনামা ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ডে স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ করে দিচ্ছে সম্পূর্ণ অর্থায়নকৃত এই বৃত্তি।
২ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক
যুক্তরাজ্যের রিচ অক্সফোর্ড আন্ডারগ্র্যাজুয়েট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহী শিক্ষার্থীদের যুক্তরাজ্যের খ্যাতনামা ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ডে স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ করে দিচ্ছে সম্পূর্ণ অর্থায়নকৃত এই বৃত্তি। অক্সফোর্ডের এই বৃত্তি ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের মধ্যে সক্রিয় থাকবে।
এই বৃত্তির আওতায় মেডিসিন ছাড়া যুগোপযোগী বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনা করা যাবে। যাঁরা যুক্তরাজ্যে স্নাতক পর্যায়ে পড়াশোনা করার স্বপ্ন দেখছেন, তাঁদের জন্য এটি একটি অসাধারণ সুযোগ। ২০২৬ সালের ১৫ জানুয়ারি থেকে যুক্তরাজ্যের রিচ অক্সফোর্ড আন্ডারগ্র্যাজুয়েট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে।
ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ড বিশ্বের প্রাচীনতম ও অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ড শহরে অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস প্রায় ৯ শতাব্দী পুরোনো। যার সূচনা হয়েছিল দ্বাদশ শতকে। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় মূলত কলেজভিত্তিক একটি প্রতিষ্ঠান। যেখানে ৩০টির বেশি স্বতন্ত্র কলেজ ও হল রয়েছে।
সুযোগ-সুবিধা
অক্সফোর্ডের এই বৃত্তি সম্পূর্ণ অর্থায়িত। যার আওতায় শিক্ষার্থীদের সব ধরনের ব্যয়ভার বহন করা হবে। বৃত্তির সুবিধাগুলোর মধ্যে রয়েছে—টিউশন ফি সম্পূর্ণ মওকুফ, থাকবে ডিগ্রি সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত। প্রতিবছর শিক্ষার্থীকে নিজ দেশের জন্য একটি রিটার্ন বিমান টিকিট দেওয়া হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সময় আবাসন ও জীবনযাপনের সব খরচ বহন করবে বৃত্তি কর্তৃপক্ষ।
যোগ্য দেশের তালিকা
বৃত্তিটির জন্য বিশ্বের যেসব দেশের স্থায়ী নাগরিকেরা আবেদন করতে পারবেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশসহ এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ, লাতিন আমেরিকা ও ওশেনিয়া অঞ্চলের বহু দেশ। যোগ্য দেশগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো— আফগানিস্তান, আলবেনিয়া, আলজেরিয়া, আর্জেন্টিনা, বাংলাদেশ, ভুটান, ব্রাজিল, কম্বোডিয়া, ক্যামেরুন, মিসর, ইথিওপিয়া, ঘানা, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইরাক, জর্ডান, কেনিয়া।
আবেদনের যোগ্যতা
রিচ অক্সফোর্ড স্কলারশিপের যোগ্যতার শর্তাবলি হলো—আবেদনকারীকে অবশ্যই উল্লেখিত তালিকাভুক্ত দেশগুলোর (যেমন বাংলাদেশসহ) নাগরিক বা স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে। এই বৃত্তি শুধু তাঁদের জন্য প্রযোজ্য, যাঁরা ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ডে ভর্তির অফার পেয়েছেন এবং যাঁদের একাডেমিক দক্ষতা ও যোগ্যতা অত্যন্ত উচ্চমানের। মেধাবী ও যোগ্য শিক্ষার্থীদের এই বৃত্তির জন্য অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রসমূহ
প্রত্নতত্ত্ব ও নৃতত্ত্ব, বায়োকেমিস্ট্রি, জীববিজ্ঞান, বায়োমেডিকেল সায়েন্স, রসায়ন, কম্পিউটার সায়েন্স, অর্থনীতি ও ব্যবস্থাপনা, প্রকৌশলবিজ্ঞান, ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য, চারুকলা, আইন, ভূগোল, গণিত ও পরিসংখ্যান, সংগীত, পদার্থবিজ্ঞান, ধর্মতত্ত্ব।
আবেদনের পদ্ধতি
আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৬।
যুক্তরাজ্যের রিচ অক্সফোর্ড আন্ডারগ্র্যাজুয়েট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহী শিক্ষার্থীদের যুক্তরাজ্যের খ্যাতনামা ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ডে স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ করে দিচ্ছে সম্পূর্ণ অর্থায়নকৃত এই বৃত্তি। অক্সফোর্ডের এই বৃত্তি ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের মধ্যে সক্রিয় থাকবে।
এই বৃত্তির আওতায় মেডিসিন ছাড়া যুগোপযোগী বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনা করা যাবে। যাঁরা যুক্তরাজ্যে স্নাতক পর্যায়ে পড়াশোনা করার স্বপ্ন দেখছেন, তাঁদের জন্য এটি একটি অসাধারণ সুযোগ। ২০২৬ সালের ১৫ জানুয়ারি থেকে যুক্তরাজ্যের রিচ অক্সফোর্ড আন্ডারগ্র্যাজুয়েট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে।
ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ড বিশ্বের প্রাচীনতম ও অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ড শহরে অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস প্রায় ৯ শতাব্দী পুরোনো। যার সূচনা হয়েছিল দ্বাদশ শতকে। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় মূলত কলেজভিত্তিক একটি প্রতিষ্ঠান। যেখানে ৩০টির বেশি স্বতন্ত্র কলেজ ও হল রয়েছে।
সুযোগ-সুবিধা
অক্সফোর্ডের এই বৃত্তি সম্পূর্ণ অর্থায়িত। যার আওতায় শিক্ষার্থীদের সব ধরনের ব্যয়ভার বহন করা হবে। বৃত্তির সুবিধাগুলোর মধ্যে রয়েছে—টিউশন ফি সম্পূর্ণ মওকুফ, থাকবে ডিগ্রি সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত। প্রতিবছর শিক্ষার্থীকে নিজ দেশের জন্য একটি রিটার্ন বিমান টিকিট দেওয়া হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সময় আবাসন ও জীবনযাপনের সব খরচ বহন করবে বৃত্তি কর্তৃপক্ষ।
যোগ্য দেশের তালিকা
বৃত্তিটির জন্য বিশ্বের যেসব দেশের স্থায়ী নাগরিকেরা আবেদন করতে পারবেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশসহ এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ, লাতিন আমেরিকা ও ওশেনিয়া অঞ্চলের বহু দেশ। যোগ্য দেশগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো— আফগানিস্তান, আলবেনিয়া, আলজেরিয়া, আর্জেন্টিনা, বাংলাদেশ, ভুটান, ব্রাজিল, কম্বোডিয়া, ক্যামেরুন, মিসর, ইথিওপিয়া, ঘানা, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইরাক, জর্ডান, কেনিয়া।
আবেদনের যোগ্যতা
রিচ অক্সফোর্ড স্কলারশিপের যোগ্যতার শর্তাবলি হলো—আবেদনকারীকে অবশ্যই উল্লেখিত তালিকাভুক্ত দেশগুলোর (যেমন বাংলাদেশসহ) নাগরিক বা স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে। এই বৃত্তি শুধু তাঁদের জন্য প্রযোজ্য, যাঁরা ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ডে ভর্তির অফার পেয়েছেন এবং যাঁদের একাডেমিক দক্ষতা ও যোগ্যতা অত্যন্ত উচ্চমানের। মেধাবী ও যোগ্য শিক্ষার্থীদের এই বৃত্তির জন্য অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রসমূহ
প্রত্নতত্ত্ব ও নৃতত্ত্ব, বায়োকেমিস্ট্রি, জীববিজ্ঞান, বায়োমেডিকেল সায়েন্স, রসায়ন, কম্পিউটার সায়েন্স, অর্থনীতি ও ব্যবস্থাপনা, প্রকৌশলবিজ্ঞান, ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য, চারুকলা, আইন, ভূগোল, গণিত ও পরিসংখ্যান, সংগীত, পদার্থবিজ্ঞান, ধর্মতত্ত্ব।
আবেদনের পদ্ধতি
আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৬।
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষায় সাফল্যের জন্য পারিবারিক আইন একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পারিবারিক আইন অংশে যে শিক্ষার্থী যতটা প্রস্তুত, তাঁর সাফল্যের সম্ভাবনা ততটাই বেশি। এ জন্য দরকার পরিকল্পিত, গোছানো ও স্মার্ট প্রস্তুতি। একজন শিক্ষার্থী পারিবারিক আইন অংশে কীভাবে প্রস্তুতি নেবেন...
০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫আজ মঙ্গলবার দুপুরে ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের’ সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী এই ঘোষণা দেন। এ সময় তিনি এমপিওভুক্ত কর্মচারীদের উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৭৫ শতাংশ করতে এবং এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি চালু করতে শিক্ষা উপদেষ্টাকে অনুরোধ জানান।
১০ ঘণ্টা আগেঢাকা মহানগরীর নিউমার্কেট থানাধীন ঢাকা কলেজে বিশেষ কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির ৩০ জুলাইয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রতিবন্ধী, সাংস্কৃতিক ও খেলাধুলায় কৃতিত্বপূর্ণ শিক্ষার্থী এবং প্রবাসীদের সন্তানদের ভর্তি প্রক্রিয়া ম্যানুয়ালি সম্পন্ন করা যাবে।
২ দিন আগেসরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও মাঠ পর্যায়ের শিক্ষা অফিসগুলোতে অগ্নি দুর্ঘটনা এড়াতে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সতর্ক থাকতে বলেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর-মাউশি। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা অফিস থেকে বের হওয়ার আগে রুমের বৈদ্যুতিক সুইচগুলো ও এসির প্লাগ বিচ্ছিন্ন করা নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে শিক
২ দিন আগে