নিজস্ব প্রতিবেদক

ঢাকা: জুনের দ্বিতীয় সপ্তাহে স্কুল-কলেজ খোলার পরিকল্পনা থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয় খোলা নিয়ে রয়েছে অনিশ্চয়তা। সব শিক্ষার্থীকে করোনাভাইরাসের টিকা দিয়ে কবে আবাসিক হলসহ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলা যাবে তা স্পষ্ট করে বলতে পারছেন না কেউ। এমন পরিস্থিতিতে হল না খুলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে পরীক্ষা নেওয়ার অনুমতি দিতে যাচ্ছে সরকার।
স্কুল-কলেজের সঙ্গেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলার দাবিতে সভা-সমাবেশ করছেন শিক্ষার্থীরা। কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা বলছেন, আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে সশরীরে পরীক্ষা নিতে চাই।এ জন্য সরকারের নির্দেশনার অপেক্ষায় আছি।
আর পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের সংগঠন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদ আগামী সপ্তাহে সভা করে বিশ্ববিদ্যালয় খোলা এবং পরীক্ষা নিয়ে তাদের অবস্থান জানাবে। এই পরিষদের সভাপতি এবং চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ রফিকুল আলম আজ বৃহস্পতিবার আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানান।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে বন্ধ থাকা স্কুল-কলেজ আগামী ১৩ জুন খোলা হতে পারে বলে গত বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি জানিয়েছেন। মন্ত্রী বলছেন, করোনার সংক্রমণ পরিস্থিতি দেখে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো প্রথমে খোলা হবে। আর যেসব শিক্ষার্থী হলে থাকেন, তাদের করোনাভাইরাসের টিকা দিয়ে খোলা হবে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য অধ্যাপক দিল আফরোজা বেগম আজ সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকা না নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা যাবে, পরীক্ষা নেওয়া যাবে, তবে হলে থাকা যাবে না। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে সেই নির্দেশনা দিতে যাচ্ছি। আজকে (বৃহস্পতিবার) সেই চিঠি ড্রাফট হচ্ছে, কাল (শুক্রবার) চিঠি যাবে। কোনো রেসটিকশন থাকবে না। যদি হল না খুলে পরীক্ষা নিতে পারে তাহলে পরীক্ষা নিতে পারবে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।’
হল খোলার দাবিতে এর আগে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের জড়ো হওয়ার প্রসঙ্গ টেনে দিল আফরোজা বলেন, ছাত্ররা যদি হল না খুলে পরীক্ষা দিতে চায়, দিতে পারবে। তবে টিকা না দিয়ে হল খুলব না।
দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর হল খুলতে সেখানকার আবাসিক শিক্ষার্থীদের দুই ডোজ করে টিকা দিতে ১২ লাখের মতো টিকা লাগবে বলে জানান ইউজিসির সদস্য দিল আফরোজা। তিনি বলেন, ওই পরিমাণ টিকা রিজার্ভ না করে তো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার তারিখ দেওয়া যায় না।
অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়ে ইউজিসি থেকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে গাইডলাইন দেওয়া হলেও তা বাধ্যতামূলক করা হয়নি বলে জানান দিল আফরোজা। তিনি বলেন, যদি কোনো বিশ্ববিদ্যালয় মনে করে তার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ সশরীরে পরীক্ষা নেওয়ার মত আছে তবে তারা ক্যাম্পাসে পরীক্ষা নিতে পারবে। কিন্তু যদি কোনো প্রবলেম হয়, সেই দায়-দায়িত্ব আমরা নেব না।
দিল আফরোজা আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অনলাইনে ক্লাস করলেও সশরীরে পরীক্ষা নিতে চান। যদি কোনো বিশ্ববিদ্যালয় মনে করে তাদের অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়া কঠিন হয়ে পড়ছে তারা সশরীরে পরীক্ষা নিতে পারবে। কারণ অনলাইনে পরীক্ষার কথা বললেই হবে না, তার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি থাকতে হবে।
‘এখন আমরা ওপেন করে দেব। কোনো বিশ্ববিদ্যালয় মনে করলে অনলাইনে পরীক্ষা নিতে পারবে, স্বশরীরেও নিতে পারবে। আমাদের পক্ষ থেকে কোনো বাধা নেই। হল না খুলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললে কোনো সমস্যা নেই।’
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে ফেসবুকের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন বেশ কিছু শিক্ষার্থী। বিভিন্ন জেলা ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন তাঁরা। ঢাকার একদল শিক্ষার্থী সব ক্যাম্পাস খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়ে গতকাল শিক্ষামন্ত্রীকে স্মারকলিপি দিয়েছেন।
একই দাবিতে গতকাল রাজু ভাস্কর্যের সামনে সমাবেশ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করে হল খুলে পরীক্ষা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তারা। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় পুরো ক্যাম্পাস সিসিটিভির আওতায় এনে নিয়মিত মনিটরিংয়ের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে স্মারকলিপিও দিয়েছেন তাঁরা। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার দাবিতে দুপুরে টিএসসিতে সমাবেশ করেছে জাতীয় ছাত্র সমাজ।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক কামালউদ্দীন আহমদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় খোলা হোক এটা আমরা সব সময় চাই। করোনার প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় আমরা জুনের শেষে ক্যাম্পাসে পরীক্ষা নেওয়ার সম্ভাব্য সময় নির্ধারণ করেছি। বিভাগীয় চেয়ারম্যানদের সঙ্গে সভা করে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এএইচএম মোস্তাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, তাঁরাও সশরীরে পরীক্ষা নেওয়ার সম্পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমতির অপেক্ষায় আছেন।
অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়া হলে শিক্ষার্থীরা যে বই দেখে লিখবে না, তার কোনো নিশ্চয়তা পাচ্ছেন না ইউজিসির সচিব ফেরদৌস জামান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, একেক দিন একেক বিভাগের পরীক্ষা নেওয়া যেতে পারে। কারণ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে জায়গায় অভাব নেই। মাস্ক পরে এক বেঞ্চে একজন করে যদি বসে তাহলে সমস্যা নেই।

ঢাকা: জুনের দ্বিতীয় সপ্তাহে স্কুল-কলেজ খোলার পরিকল্পনা থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয় খোলা নিয়ে রয়েছে অনিশ্চয়তা। সব শিক্ষার্থীকে করোনাভাইরাসের টিকা দিয়ে কবে আবাসিক হলসহ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলা যাবে তা স্পষ্ট করে বলতে পারছেন না কেউ। এমন পরিস্থিতিতে হল না খুলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে পরীক্ষা নেওয়ার অনুমতি দিতে যাচ্ছে সরকার।
স্কুল-কলেজের সঙ্গেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলার দাবিতে সভা-সমাবেশ করছেন শিক্ষার্থীরা। কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা বলছেন, আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে সশরীরে পরীক্ষা নিতে চাই।এ জন্য সরকারের নির্দেশনার অপেক্ষায় আছি।
আর পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের সংগঠন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদ আগামী সপ্তাহে সভা করে বিশ্ববিদ্যালয় খোলা এবং পরীক্ষা নিয়ে তাদের অবস্থান জানাবে। এই পরিষদের সভাপতি এবং চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ রফিকুল আলম আজ বৃহস্পতিবার আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানান।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে বন্ধ থাকা স্কুল-কলেজ আগামী ১৩ জুন খোলা হতে পারে বলে গত বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি জানিয়েছেন। মন্ত্রী বলছেন, করোনার সংক্রমণ পরিস্থিতি দেখে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো প্রথমে খোলা হবে। আর যেসব শিক্ষার্থী হলে থাকেন, তাদের করোনাভাইরাসের টিকা দিয়ে খোলা হবে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য অধ্যাপক দিল আফরোজা বেগম আজ সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকা না নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা যাবে, পরীক্ষা নেওয়া যাবে, তবে হলে থাকা যাবে না। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে সেই নির্দেশনা দিতে যাচ্ছি। আজকে (বৃহস্পতিবার) সেই চিঠি ড্রাফট হচ্ছে, কাল (শুক্রবার) চিঠি যাবে। কোনো রেসটিকশন থাকবে না। যদি হল না খুলে পরীক্ষা নিতে পারে তাহলে পরীক্ষা নিতে পারবে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।’
হল খোলার দাবিতে এর আগে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের জড়ো হওয়ার প্রসঙ্গ টেনে দিল আফরোজা বলেন, ছাত্ররা যদি হল না খুলে পরীক্ষা দিতে চায়, দিতে পারবে। তবে টিকা না দিয়ে হল খুলব না।
দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর হল খুলতে সেখানকার আবাসিক শিক্ষার্থীদের দুই ডোজ করে টিকা দিতে ১২ লাখের মতো টিকা লাগবে বলে জানান ইউজিসির সদস্য দিল আফরোজা। তিনি বলেন, ওই পরিমাণ টিকা রিজার্ভ না করে তো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার তারিখ দেওয়া যায় না।
অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়ে ইউজিসি থেকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে গাইডলাইন দেওয়া হলেও তা বাধ্যতামূলক করা হয়নি বলে জানান দিল আফরোজা। তিনি বলেন, যদি কোনো বিশ্ববিদ্যালয় মনে করে তার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ সশরীরে পরীক্ষা নেওয়ার মত আছে তবে তারা ক্যাম্পাসে পরীক্ষা নিতে পারবে। কিন্তু যদি কোনো প্রবলেম হয়, সেই দায়-দায়িত্ব আমরা নেব না।
দিল আফরোজা আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অনলাইনে ক্লাস করলেও সশরীরে পরীক্ষা নিতে চান। যদি কোনো বিশ্ববিদ্যালয় মনে করে তাদের অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়া কঠিন হয়ে পড়ছে তারা সশরীরে পরীক্ষা নিতে পারবে। কারণ অনলাইনে পরীক্ষার কথা বললেই হবে না, তার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি থাকতে হবে।
‘এখন আমরা ওপেন করে দেব। কোনো বিশ্ববিদ্যালয় মনে করলে অনলাইনে পরীক্ষা নিতে পারবে, স্বশরীরেও নিতে পারবে। আমাদের পক্ষ থেকে কোনো বাধা নেই। হল না খুলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললে কোনো সমস্যা নেই।’
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে ফেসবুকের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন বেশ কিছু শিক্ষার্থী। বিভিন্ন জেলা ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন তাঁরা। ঢাকার একদল শিক্ষার্থী সব ক্যাম্পাস খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়ে গতকাল শিক্ষামন্ত্রীকে স্মারকলিপি দিয়েছেন।
একই দাবিতে গতকাল রাজু ভাস্কর্যের সামনে সমাবেশ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করে হল খুলে পরীক্ষা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তারা। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় পুরো ক্যাম্পাস সিসিটিভির আওতায় এনে নিয়মিত মনিটরিংয়ের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে স্মারকলিপিও দিয়েছেন তাঁরা। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার দাবিতে দুপুরে টিএসসিতে সমাবেশ করেছে জাতীয় ছাত্র সমাজ।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক কামালউদ্দীন আহমদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় খোলা হোক এটা আমরা সব সময় চাই। করোনার প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় আমরা জুনের শেষে ক্যাম্পাসে পরীক্ষা নেওয়ার সম্ভাব্য সময় নির্ধারণ করেছি। বিভাগীয় চেয়ারম্যানদের সঙ্গে সভা করে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এএইচএম মোস্তাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, তাঁরাও সশরীরে পরীক্ষা নেওয়ার সম্পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমতির অপেক্ষায় আছেন।
অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়া হলে শিক্ষার্থীরা যে বই দেখে লিখবে না, তার কোনো নিশ্চয়তা পাচ্ছেন না ইউজিসির সচিব ফেরদৌস জামান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, একেক দিন একেক বিভাগের পরীক্ষা নেওয়া যেতে পারে। কারণ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে জায়গায় অভাব নেই। মাস্ক পরে এক বেঞ্চে একজন করে যদি বসে তাহলে সমস্যা নেই।
নিজস্ব প্রতিবেদক

ঢাকা: জুনের দ্বিতীয় সপ্তাহে স্কুল-কলেজ খোলার পরিকল্পনা থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয় খোলা নিয়ে রয়েছে অনিশ্চয়তা। সব শিক্ষার্থীকে করোনাভাইরাসের টিকা দিয়ে কবে আবাসিক হলসহ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলা যাবে তা স্পষ্ট করে বলতে পারছেন না কেউ। এমন পরিস্থিতিতে হল না খুলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে পরীক্ষা নেওয়ার অনুমতি দিতে যাচ্ছে সরকার।
স্কুল-কলেজের সঙ্গেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলার দাবিতে সভা-সমাবেশ করছেন শিক্ষার্থীরা। কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা বলছেন, আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে সশরীরে পরীক্ষা নিতে চাই।এ জন্য সরকারের নির্দেশনার অপেক্ষায় আছি।
আর পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের সংগঠন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদ আগামী সপ্তাহে সভা করে বিশ্ববিদ্যালয় খোলা এবং পরীক্ষা নিয়ে তাদের অবস্থান জানাবে। এই পরিষদের সভাপতি এবং চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ রফিকুল আলম আজ বৃহস্পতিবার আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানান।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে বন্ধ থাকা স্কুল-কলেজ আগামী ১৩ জুন খোলা হতে পারে বলে গত বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি জানিয়েছেন। মন্ত্রী বলছেন, করোনার সংক্রমণ পরিস্থিতি দেখে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো প্রথমে খোলা হবে। আর যেসব শিক্ষার্থী হলে থাকেন, তাদের করোনাভাইরাসের টিকা দিয়ে খোলা হবে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য অধ্যাপক দিল আফরোজা বেগম আজ সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকা না নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা যাবে, পরীক্ষা নেওয়া যাবে, তবে হলে থাকা যাবে না। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে সেই নির্দেশনা দিতে যাচ্ছি। আজকে (বৃহস্পতিবার) সেই চিঠি ড্রাফট হচ্ছে, কাল (শুক্রবার) চিঠি যাবে। কোনো রেসটিকশন থাকবে না। যদি হল না খুলে পরীক্ষা নিতে পারে তাহলে পরীক্ষা নিতে পারবে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।’
হল খোলার দাবিতে এর আগে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের জড়ো হওয়ার প্রসঙ্গ টেনে দিল আফরোজা বলেন, ছাত্ররা যদি হল না খুলে পরীক্ষা দিতে চায়, দিতে পারবে। তবে টিকা না দিয়ে হল খুলব না।
দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর হল খুলতে সেখানকার আবাসিক শিক্ষার্থীদের দুই ডোজ করে টিকা দিতে ১২ লাখের মতো টিকা লাগবে বলে জানান ইউজিসির সদস্য দিল আফরোজা। তিনি বলেন, ওই পরিমাণ টিকা রিজার্ভ না করে তো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার তারিখ দেওয়া যায় না।
অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়ে ইউজিসি থেকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে গাইডলাইন দেওয়া হলেও তা বাধ্যতামূলক করা হয়নি বলে জানান দিল আফরোজা। তিনি বলেন, যদি কোনো বিশ্ববিদ্যালয় মনে করে তার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ সশরীরে পরীক্ষা নেওয়ার মত আছে তবে তারা ক্যাম্পাসে পরীক্ষা নিতে পারবে। কিন্তু যদি কোনো প্রবলেম হয়, সেই দায়-দায়িত্ব আমরা নেব না।
দিল আফরোজা আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অনলাইনে ক্লাস করলেও সশরীরে পরীক্ষা নিতে চান। যদি কোনো বিশ্ববিদ্যালয় মনে করে তাদের অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়া কঠিন হয়ে পড়ছে তারা সশরীরে পরীক্ষা নিতে পারবে। কারণ অনলাইনে পরীক্ষার কথা বললেই হবে না, তার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি থাকতে হবে।
‘এখন আমরা ওপেন করে দেব। কোনো বিশ্ববিদ্যালয় মনে করলে অনলাইনে পরীক্ষা নিতে পারবে, স্বশরীরেও নিতে পারবে। আমাদের পক্ষ থেকে কোনো বাধা নেই। হল না খুলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললে কোনো সমস্যা নেই।’
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে ফেসবুকের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন বেশ কিছু শিক্ষার্থী। বিভিন্ন জেলা ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন তাঁরা। ঢাকার একদল শিক্ষার্থী সব ক্যাম্পাস খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়ে গতকাল শিক্ষামন্ত্রীকে স্মারকলিপি দিয়েছেন।
একই দাবিতে গতকাল রাজু ভাস্কর্যের সামনে সমাবেশ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করে হল খুলে পরীক্ষা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তারা। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় পুরো ক্যাম্পাস সিসিটিভির আওতায় এনে নিয়মিত মনিটরিংয়ের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে স্মারকলিপিও দিয়েছেন তাঁরা। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার দাবিতে দুপুরে টিএসসিতে সমাবেশ করেছে জাতীয় ছাত্র সমাজ।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক কামালউদ্দীন আহমদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় খোলা হোক এটা আমরা সব সময় চাই। করোনার প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় আমরা জুনের শেষে ক্যাম্পাসে পরীক্ষা নেওয়ার সম্ভাব্য সময় নির্ধারণ করেছি। বিভাগীয় চেয়ারম্যানদের সঙ্গে সভা করে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এএইচএম মোস্তাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, তাঁরাও সশরীরে পরীক্ষা নেওয়ার সম্পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমতির অপেক্ষায় আছেন।
অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়া হলে শিক্ষার্থীরা যে বই দেখে লিখবে না, তার কোনো নিশ্চয়তা পাচ্ছেন না ইউজিসির সচিব ফেরদৌস জামান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, একেক দিন একেক বিভাগের পরীক্ষা নেওয়া যেতে পারে। কারণ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে জায়গায় অভাব নেই। মাস্ক পরে এক বেঞ্চে একজন করে যদি বসে তাহলে সমস্যা নেই।

ঢাকা: জুনের দ্বিতীয় সপ্তাহে স্কুল-কলেজ খোলার পরিকল্পনা থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয় খোলা নিয়ে রয়েছে অনিশ্চয়তা। সব শিক্ষার্থীকে করোনাভাইরাসের টিকা দিয়ে কবে আবাসিক হলসহ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলা যাবে তা স্পষ্ট করে বলতে পারছেন না কেউ। এমন পরিস্থিতিতে হল না খুলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে পরীক্ষা নেওয়ার অনুমতি দিতে যাচ্ছে সরকার।
স্কুল-কলেজের সঙ্গেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলার দাবিতে সভা-সমাবেশ করছেন শিক্ষার্থীরা। কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা বলছেন, আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে সশরীরে পরীক্ষা নিতে চাই।এ জন্য সরকারের নির্দেশনার অপেক্ষায় আছি।
আর পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের সংগঠন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদ আগামী সপ্তাহে সভা করে বিশ্ববিদ্যালয় খোলা এবং পরীক্ষা নিয়ে তাদের অবস্থান জানাবে। এই পরিষদের সভাপতি এবং চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ রফিকুল আলম আজ বৃহস্পতিবার আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানান।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে বন্ধ থাকা স্কুল-কলেজ আগামী ১৩ জুন খোলা হতে পারে বলে গত বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি জানিয়েছেন। মন্ত্রী বলছেন, করোনার সংক্রমণ পরিস্থিতি দেখে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো প্রথমে খোলা হবে। আর যেসব শিক্ষার্থী হলে থাকেন, তাদের করোনাভাইরাসের টিকা দিয়ে খোলা হবে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য অধ্যাপক দিল আফরোজা বেগম আজ সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকা না নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা যাবে, পরীক্ষা নেওয়া যাবে, তবে হলে থাকা যাবে না। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে সেই নির্দেশনা দিতে যাচ্ছি। আজকে (বৃহস্পতিবার) সেই চিঠি ড্রাফট হচ্ছে, কাল (শুক্রবার) চিঠি যাবে। কোনো রেসটিকশন থাকবে না। যদি হল না খুলে পরীক্ষা নিতে পারে তাহলে পরীক্ষা নিতে পারবে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।’
হল খোলার দাবিতে এর আগে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের জড়ো হওয়ার প্রসঙ্গ টেনে দিল আফরোজা বলেন, ছাত্ররা যদি হল না খুলে পরীক্ষা দিতে চায়, দিতে পারবে। তবে টিকা না দিয়ে হল খুলব না।
দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর হল খুলতে সেখানকার আবাসিক শিক্ষার্থীদের দুই ডোজ করে টিকা দিতে ১২ লাখের মতো টিকা লাগবে বলে জানান ইউজিসির সদস্য দিল আফরোজা। তিনি বলেন, ওই পরিমাণ টিকা রিজার্ভ না করে তো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার তারিখ দেওয়া যায় না।
অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়ে ইউজিসি থেকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে গাইডলাইন দেওয়া হলেও তা বাধ্যতামূলক করা হয়নি বলে জানান দিল আফরোজা। তিনি বলেন, যদি কোনো বিশ্ববিদ্যালয় মনে করে তার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ সশরীরে পরীক্ষা নেওয়ার মত আছে তবে তারা ক্যাম্পাসে পরীক্ষা নিতে পারবে। কিন্তু যদি কোনো প্রবলেম হয়, সেই দায়-দায়িত্ব আমরা নেব না।
দিল আফরোজা আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অনলাইনে ক্লাস করলেও সশরীরে পরীক্ষা নিতে চান। যদি কোনো বিশ্ববিদ্যালয় মনে করে তাদের অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়া কঠিন হয়ে পড়ছে তারা সশরীরে পরীক্ষা নিতে পারবে। কারণ অনলাইনে পরীক্ষার কথা বললেই হবে না, তার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি থাকতে হবে।
‘এখন আমরা ওপেন করে দেব। কোনো বিশ্ববিদ্যালয় মনে করলে অনলাইনে পরীক্ষা নিতে পারবে, স্বশরীরেও নিতে পারবে। আমাদের পক্ষ থেকে কোনো বাধা নেই। হল না খুলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললে কোনো সমস্যা নেই।’
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে ফেসবুকের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন বেশ কিছু শিক্ষার্থী। বিভিন্ন জেলা ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন তাঁরা। ঢাকার একদল শিক্ষার্থী সব ক্যাম্পাস খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়ে গতকাল শিক্ষামন্ত্রীকে স্মারকলিপি দিয়েছেন।
একই দাবিতে গতকাল রাজু ভাস্কর্যের সামনে সমাবেশ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করে হল খুলে পরীক্ষা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তারা। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় পুরো ক্যাম্পাস সিসিটিভির আওতায় এনে নিয়মিত মনিটরিংয়ের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে স্মারকলিপিও দিয়েছেন তাঁরা। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার দাবিতে দুপুরে টিএসসিতে সমাবেশ করেছে জাতীয় ছাত্র সমাজ।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক কামালউদ্দীন আহমদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় খোলা হোক এটা আমরা সব সময় চাই। করোনার প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় আমরা জুনের শেষে ক্যাম্পাসে পরীক্ষা নেওয়ার সম্ভাব্য সময় নির্ধারণ করেছি। বিভাগীয় চেয়ারম্যানদের সঙ্গে সভা করে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এএইচএম মোস্তাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, তাঁরাও সশরীরে পরীক্ষা নেওয়ার সম্পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমতির অপেক্ষায় আছেন।
অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়া হলে শিক্ষার্থীরা যে বই দেখে লিখবে না, তার কোনো নিশ্চয়তা পাচ্ছেন না ইউজিসির সচিব ফেরদৌস জামান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, একেক দিন একেক বিভাগের পরীক্ষা নেওয়া যেতে পারে। কারণ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে জায়গায় অভাব নেই। মাস্ক পরে এক বেঞ্চে একজন করে যদি বসে তাহলে সমস্যা নেই।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পরীক্ষার ফি উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো হবে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ। আজ শুক্রবার রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এ তথ্য জানান।
৬ ঘণ্টা আগে
ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে (আইএসইউ) অনুষ্ঠিত হলো ফল-২০২৫ সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাখালী ক্যাম্পাসে এই নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। আইএসইউ উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খানের সভাপতিত্বে এ আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বোর
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার আন্তশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানিয়েছেন।
১ দিন আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ঢাকায় নিজ বাসভবনে মৃত্যু হয় তাঁর।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পরীক্ষার ফি উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো হবে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ।
আজ শুক্রবার রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এ তথ্য জানান।
উপাচার্য বলেন, ছাত্রছাত্রীদের অসুবিধার কথা বিবেচনা করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বাড়ানোর বিষয়টি শিগগির সমাধান করা হবে এবং তা তৃতীয় বর্ষ থেকে কার্যকর হবে। যারা এরই মধ্যে রেজিস্ট্রেশন করেছে, তাদের ফি অ্যাডজাস্ট করা হবে।
উপাচার্য আরও বলেন, বর্তমান ফি উল্লেখযোগ্যভাবে কমে আসবে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পরীক্ষার ফি উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো হবে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ।
আজ শুক্রবার রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এ তথ্য জানান।
উপাচার্য বলেন, ছাত্রছাত্রীদের অসুবিধার কথা বিবেচনা করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বাড়ানোর বিষয়টি শিগগির সমাধান করা হবে এবং তা তৃতীয় বর্ষ থেকে কার্যকর হবে। যারা এরই মধ্যে রেজিস্ট্রেশন করেছে, তাদের ফি অ্যাডজাস্ট করা হবে।
উপাচার্য আরও বলেন, বর্তমান ফি উল্লেখযোগ্যভাবে কমে আসবে।

এখন আমরা ওপেন করে দেব। কোনো বিশ্ববিদ্যালয় মনে করলে অনলাইনে পরীক্ষা নিতে পারবে, স্বশরীরেও নিতে পারবে। আমাদের পক্ষ থেকে কোনো বাধা নেই। হল না খুলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললে কোনো সমস্যা নেই
২৭ মে ২০২১
ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে (আইএসইউ) অনুষ্ঠিত হলো ফল-২০২৫ সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাখালী ক্যাম্পাসে এই নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। আইএসইউ উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খানের সভাপতিত্বে এ আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বোর
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার আন্তশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানিয়েছেন।
১ দিন আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ঢাকায় নিজ বাসভবনে মৃত্যু হয় তাঁর।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে (আইএসইউ) অনুষ্ঠিত হলো ফল-২০২৫ সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাখালী ক্যাম্পাসে এই নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। আইএসইউ উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খানের সভাপতিত্বে এ আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য ইঞ্জিনিয়ার তাসমিয়া রহমান।
প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খান বলেন, ‘উন্নত ক্যারিয়ার গঠনে অবশ্যই শিক্ষাজীবনে যেমন পড়াশোনা করতে হবে, তেমনি ভালো মানুষ হয়েও গড়ে উঠতে হবে। জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে নিজেদের সব ক্ষেত্রে সেরা হতে হবে যেন পরিবার, দেশ এবং বিশ্বের জন্য অবদান রাখতে পারো। পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে এ বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।’
ছাত্র-ছাত্রীদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে আইএসইউর যথাযথ উদ্যোগের কথা তুলে ধরে উপাচার্য জানান, আধুনিক ক্লাসরুম, ল্যাব, মানসম্মত শিক্ষক, তাত্ত্বিক, ব্যবহারিক ও সহশিক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীবান্ধব উন্নত পরিবেশ তৈরি ও রক্ষা করার জন্য আইএসইউ বদ্ধপরিকর।
ইঞ্জিনিয়ার তাসমিয়া রহমান নবীন শিক্ষার্থীদের আইএসইউ পরিবারে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি নিজের জীবনকে এবং আশপাশের পরিবেশ সম্পর্কে জানতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে নতুন এ যাত্রায় নতুন কিছু যেমন শিখবে, তেমনি নতুন সৃষ্টিশীলতায় ও উদ্ভাবনে অগ্রগামী হতে হবে। নিজেকে গড়ার সঙ্গে সঙ্গে নিজের পরিবার ও দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। তোমাদের কাজ, অভিজ্ঞতা ও জীবনের সুন্দর মুহূর্তগুলোই একসময় তোমাদের অনুপ্রেরণা জোগাবে।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন আইএসইউ ট্রেজারার প্রফেসর এইচ টি এম কাদের নেওয়াজ, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন প্রফেসর মোহাম্মদ আবুল কাসেম, আইকিউএসি পরিচালক প্রফেসর ড. মো. একরামুল হক। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের শিক্ষক প্রফেসর মোহাম্মদ আলী এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন আইএসইউ রেজিস্ট্রার মো. ফাইজুল্লাহ কৌশিক। শোয়েব আহমেদ ও মাইশা আফিয়া জেরিনের সঞ্চালনায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারপারসন, শিক্ষক-শিক্ষিকা, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীরা। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় অনুষ্ঠিত হয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে (আইএসইউ) অনুষ্ঠিত হলো ফল-২০২৫ সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাখালী ক্যাম্পাসে এই নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। আইএসইউ উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খানের সভাপতিত্বে এ আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য ইঞ্জিনিয়ার তাসমিয়া রহমান।
প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খান বলেন, ‘উন্নত ক্যারিয়ার গঠনে অবশ্যই শিক্ষাজীবনে যেমন পড়াশোনা করতে হবে, তেমনি ভালো মানুষ হয়েও গড়ে উঠতে হবে। জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে নিজেদের সব ক্ষেত্রে সেরা হতে হবে যেন পরিবার, দেশ এবং বিশ্বের জন্য অবদান রাখতে পারো। পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে এ বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।’
ছাত্র-ছাত্রীদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে আইএসইউর যথাযথ উদ্যোগের কথা তুলে ধরে উপাচার্য জানান, আধুনিক ক্লাসরুম, ল্যাব, মানসম্মত শিক্ষক, তাত্ত্বিক, ব্যবহারিক ও সহশিক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীবান্ধব উন্নত পরিবেশ তৈরি ও রক্ষা করার জন্য আইএসইউ বদ্ধপরিকর।
ইঞ্জিনিয়ার তাসমিয়া রহমান নবীন শিক্ষার্থীদের আইএসইউ পরিবারে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি নিজের জীবনকে এবং আশপাশের পরিবেশ সম্পর্কে জানতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে নতুন এ যাত্রায় নতুন কিছু যেমন শিখবে, তেমনি নতুন সৃষ্টিশীলতায় ও উদ্ভাবনে অগ্রগামী হতে হবে। নিজেকে গড়ার সঙ্গে সঙ্গে নিজের পরিবার ও দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। তোমাদের কাজ, অভিজ্ঞতা ও জীবনের সুন্দর মুহূর্তগুলোই একসময় তোমাদের অনুপ্রেরণা জোগাবে।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন আইএসইউ ট্রেজারার প্রফেসর এইচ টি এম কাদের নেওয়াজ, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন প্রফেসর মোহাম্মদ আবুল কাসেম, আইকিউএসি পরিচালক প্রফেসর ড. মো. একরামুল হক। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের শিক্ষক প্রফেসর মোহাম্মদ আলী এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন আইএসইউ রেজিস্ট্রার মো. ফাইজুল্লাহ কৌশিক। শোয়েব আহমেদ ও মাইশা আফিয়া জেরিনের সঞ্চালনায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারপারসন, শিক্ষক-শিক্ষিকা, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীরা। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় অনুষ্ঠিত হয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

এখন আমরা ওপেন করে দেব। কোনো বিশ্ববিদ্যালয় মনে করলে অনলাইনে পরীক্ষা নিতে পারবে, স্বশরীরেও নিতে পারবে। আমাদের পক্ষ থেকে কোনো বাধা নেই। হল না খুলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললে কোনো সমস্যা নেই
২৭ মে ২০২১
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পরীক্ষার ফি উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো হবে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ। আজ শুক্রবার রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এ তথ্য জানান।
৬ ঘণ্টা আগে
আজ বৃহস্পতিবার আন্তশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানিয়েছেন।
১ দিন আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ঢাকায় নিজ বাসভবনে মৃত্যু হয় তাঁর।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ৩১ ডিসেম্বর থেকে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে। এর আগের দিন অর্থাৎ ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হবে। নির্বাচনী পরীক্ষা শুরু হবে ২৭ নভেম্বর; চলবে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আজ বৃহস্পতিবার আন্তশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ঢাকা বোর্ড থেকে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষার ফল প্রকাশ করার জন্য স্কুলগুলোকে চিঠি পাঠানো হয়েছে। ৩১ ডিসেম্বর থেকে এসএসসির ফরম পূরণ শুরু হবে। তাই এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ৩১ ডিসেম্বর থেকে ৯টি সাধারণ ধারার শিক্ষা বোর্ডে এসএসসির ফরম পূরণ শুরু হবে। অন্য শিক্ষা বোর্ডগুলোও একই চিঠি পাঠাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা শিক্ষাপঞ্জি ও ছুটির তালিকায় প্রথমে ১৬ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা বলা হয়েছিল।
পরে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি শিক্ষাপঞ্জির ওই অংশে সংশোধন আনে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, ২৭ নভেম্বর থেকে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

আগামী ৩১ ডিসেম্বর থেকে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে। এর আগের দিন অর্থাৎ ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হবে। নির্বাচনী পরীক্ষা শুরু হবে ২৭ নভেম্বর; চলবে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আজ বৃহস্পতিবার আন্তশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ঢাকা বোর্ড থেকে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষার ফল প্রকাশ করার জন্য স্কুলগুলোকে চিঠি পাঠানো হয়েছে। ৩১ ডিসেম্বর থেকে এসএসসির ফরম পূরণ শুরু হবে। তাই এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ৩১ ডিসেম্বর থেকে ৯টি সাধারণ ধারার শিক্ষা বোর্ডে এসএসসির ফরম পূরণ শুরু হবে। অন্য শিক্ষা বোর্ডগুলোও একই চিঠি পাঠাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা শিক্ষাপঞ্জি ও ছুটির তালিকায় প্রথমে ১৬ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর দশম শ্রেণির নির্বাচনী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা বলা হয়েছিল।
পরে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি শিক্ষাপঞ্জির ওই অংশে সংশোধন আনে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, ২৭ নভেম্বর থেকে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

এখন আমরা ওপেন করে দেব। কোনো বিশ্ববিদ্যালয় মনে করলে অনলাইনে পরীক্ষা নিতে পারবে, স্বশরীরেও নিতে পারবে। আমাদের পক্ষ থেকে কোনো বাধা নেই। হল না খুলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললে কোনো সমস্যা নেই
২৭ মে ২০২১
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পরীক্ষার ফি উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো হবে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ। আজ শুক্রবার রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এ তথ্য জানান।
৬ ঘণ্টা আগে
ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে (আইএসইউ) অনুষ্ঠিত হলো ফল-২০২৫ সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাখালী ক্যাম্পাসে এই নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। আইএসইউ উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খানের সভাপতিত্বে এ আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বোর
১ দিন আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ঢাকায় নিজ বাসভবনে মৃত্যু হয় তাঁর।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ঢাকায় নিজ বাসভবনে মৃত্যু হয় তাঁর।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণজনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭১ বছর।
তিনি স্ত্রী, ২ কন্যাসহ অসংখ্য ছাত্র-ছাত্রী, আত্মীয়-স্বজন ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার বাদ আছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ মসজিদুল জামি’আয় জানাজা শেষে মাদারীপুরের পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমানের মৃত্যুতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের রুটিন দায়িত্বে নিয়োজিত প্রো-ভিসি (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
শোকবার্তায় তিনি বলেন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন গুণী শিক্ষক ও গবেষক ছিলেন। দেশের শিক্ষা ও গবেষণায় অনন্য অবদানের জন্য তিনি স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।
প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) রুহের মাগফিরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ঢাকায় নিজ বাসভবনে মৃত্যু হয় তাঁর।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণজনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭১ বছর।
তিনি স্ত্রী, ২ কন্যাসহ অসংখ্য ছাত্র-ছাত্রী, আত্মীয়-স্বজন ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার বাদ আছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ মসজিদুল জামি’আয় জানাজা শেষে মাদারীপুরের পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহবুবুর রহমানের মৃত্যুতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের রুটিন দায়িত্বে নিয়োজিত প্রো-ভিসি (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
শোকবার্তায় তিনি বলেন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন গুণী শিক্ষক ও গবেষক ছিলেন। দেশের শিক্ষা ও গবেষণায় অনন্য অবদানের জন্য তিনি স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।
প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) রুহের মাগফিরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

এখন আমরা ওপেন করে দেব। কোনো বিশ্ববিদ্যালয় মনে করলে অনলাইনে পরীক্ষা নিতে পারবে, স্বশরীরেও নিতে পারবে। আমাদের পক্ষ থেকে কোনো বাধা নেই। হল না খুলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললে কোনো সমস্যা নেই
২৭ মে ২০২১
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পরীক্ষার ফি উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো হবে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ। আজ শুক্রবার রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এ তথ্য জানান।
৬ ঘণ্টা আগে
ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে (আইএসইউ) অনুষ্ঠিত হলো ফল-২০২৫ সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাখালী ক্যাম্পাসে এই নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। আইএসইউ উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খানের সভাপতিত্বে এ আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বোর
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার আন্তশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানিয়েছেন।
১ দিন আগে