সাব্বির হোসেন

একাডেমিক ও পেশাগত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এটি নতুন জ্ঞান সৃষ্টির প্রক্রিয়া, যা কেবল তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং সমস্যা সমাধানের সৃজনশীল উপায় খুঁজে বের করতেও সহায়ক। গবেষণার জন্য সঠিক দিকনির্দেশনা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ নিয়ে কিছু বই রয়েছে, যা গবেষণা শেখার পথপ্রদর্শক হিসেবে কাজ করে। এমনই ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ বই থাকছে আজকের আলোচনায়।
১. Guidelines on Writing a First Quantitative Academic Article–Theuns Kotzé
যাঁরা গণনা ও পরিসংখ্যানভিত্তিক গবেষণায় নতুন, তাঁদের জন্য এই বই একটি আদর্শ হতে পারে। এ বইয়ে লেখক গবেষণার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপ বিশদভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। ডেটা বিশ্লেষণ, গবেষণা নিবন্ধের কাঠামো তৈরি এবং উপস্থাপনার পদ্ধতি এখানে সহজ ভাষায় তুলে ধরা হয়েছে। গবেষণার প্রাথমিক ধাপগুলো সহজে বোঝার জন্য, ডেটা বিশ্লেষণ ও উপস্থাপনার পদ্ধতিগত নির্দেশিকা পেতে বইটি সাহায্য করবে।
২. Thesis Writing for Master’s and Ph.D. Program–Subhash Chandra Parija & Vikram Kate
থিসিস লেখা সব সময়ই একটি সময়সাপেক্ষ এবং জটিল প্রক্রিয়া। তবে বইটি থিসিস লেখার প্রতিটি ধাপ, অর্থাৎ গবেষণার প্রশ্ন তৈরি থেকে শুরু করে তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, উপস্থাপনাসহ বিস্তারিত গাইডলাইন দেবে। এটি মাস্টার্স ও পিএইচডি শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য সম্পদ। উচ্চতর ডিগ্রির থিসিস লেখার সঠিক কৌশল জানতে ও গবেষণার কাঠামো তৈরিতে এ বই সহায়ক হবে।
৩. Research Methodology: A Step-by-Step Guide for Beginners–Ranjit Kumar
গবেষণার মৌলিক ধারণা ও পদ্ধতি শেখার জন্য বইটি খুবই চমৎকার। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য স্পষ্ট ও ধাপে ধাপে নির্দেশিকা প্রদান করে। এতে গবেষণা পরিকল্পনা, ডেটা সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও ফল উপস্থাপনার প্রতিটি ধাপ অত্যন্ত সহজভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। গবেষণার প্রাথমিক ধারণা তৈরি করতে এবং পদ্ধতিগত দিকগুলো সহজে আয়ত্তে আনতে এ বই পাঠককে ধারণা দেবে।
৪. The Good Research Guide for Small-Scale Social Research Projects–Martyn Denscombe
ছোট আকারের সামাজিক গবেষণা পরিচালনার জন্য বইটি একটি চমৎকার গাইড। এতে প্রাথমিক ডেটা সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ কৌশল থেকে শুরু করে সমাজবিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণার কার্যকরী পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এটি সমাজবিজ্ঞানী ও শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ছোট আকারের গবেষণা দক্ষতা অর্জন করতে বইটি কার্যকর হতে পারে। তা ছাড়া সামাজিক গবেষণার কার্যকর কৌশল শিখতে এ বই সহায়তা করবে।
৫. Social Research Methods–Alan Bryman
বইটি সামাজিক গবেষণার জগতে একটি ক্লাসিক। এখানে গবেষণার পদ্ধতিগত দিকগুলো বিশদভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এটি গবেষকদের সামাজিক গবেষণার বিভিন্ন ধাপ ও প্রয়োগ নিয়ে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা দেয়; যা দক্ষতা অর্জন ও গবেষণার বিভিন্ন পদ্ধতির সঠিক ব্যবহার শিখতে সহায়তা করে থাকে।
৬. Learning SPSS Without Pain–Mohammad Tajul Islam
গণনা ও পরিসংখ্যানমূলক গবেষণায় SPSS সফটওয়্যার একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। এই বই SPSS-এর মৌলিক ও উন্নত ব্যবহারের কৌশল সহজ ভাষায় তুলে ধরেছে। গবেষকদের জন্য এটি একটি নির্ভরযোগ্য গাইডলাইন হতে পারে। ডেটা বিশ্লেষণে SPSS-এর কার্যকর ব্যবহার শিখতে ও গবেষণার ফল বিশ্লেষণে দক্ষতা অর্জন করতে সহায়তা করে থাকে।
গবেষণা শেখার সঠিক গাইডলাইনের জন্য মানসম্মত রেফারেন্স বই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উপরোক্ত বইগুলো একজন গবেষককে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে সাহায্য করবে। গবেষণা প্রক্রিয়া সহজ ও আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে এবং তাঁর সৃজনশীল চিন্তাশক্তি আরও বৃদ্ধি করবে।

একাডেমিক ও পেশাগত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এটি নতুন জ্ঞান সৃষ্টির প্রক্রিয়া, যা কেবল তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং সমস্যা সমাধানের সৃজনশীল উপায় খুঁজে বের করতেও সহায়ক। গবেষণার জন্য সঠিক দিকনির্দেশনা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ নিয়ে কিছু বই রয়েছে, যা গবেষণা শেখার পথপ্রদর্শক হিসেবে কাজ করে। এমনই ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ বই থাকছে আজকের আলোচনায়।
১. Guidelines on Writing a First Quantitative Academic Article–Theuns Kotzé
যাঁরা গণনা ও পরিসংখ্যানভিত্তিক গবেষণায় নতুন, তাঁদের জন্য এই বই একটি আদর্শ হতে পারে। এ বইয়ে লেখক গবেষণার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপ বিশদভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। ডেটা বিশ্লেষণ, গবেষণা নিবন্ধের কাঠামো তৈরি এবং উপস্থাপনার পদ্ধতি এখানে সহজ ভাষায় তুলে ধরা হয়েছে। গবেষণার প্রাথমিক ধাপগুলো সহজে বোঝার জন্য, ডেটা বিশ্লেষণ ও উপস্থাপনার পদ্ধতিগত নির্দেশিকা পেতে বইটি সাহায্য করবে।
২. Thesis Writing for Master’s and Ph.D. Program–Subhash Chandra Parija & Vikram Kate
থিসিস লেখা সব সময়ই একটি সময়সাপেক্ষ এবং জটিল প্রক্রিয়া। তবে বইটি থিসিস লেখার প্রতিটি ধাপ, অর্থাৎ গবেষণার প্রশ্ন তৈরি থেকে শুরু করে তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, উপস্থাপনাসহ বিস্তারিত গাইডলাইন দেবে। এটি মাস্টার্স ও পিএইচডি শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য সম্পদ। উচ্চতর ডিগ্রির থিসিস লেখার সঠিক কৌশল জানতে ও গবেষণার কাঠামো তৈরিতে এ বই সহায়ক হবে।
৩. Research Methodology: A Step-by-Step Guide for Beginners–Ranjit Kumar
গবেষণার মৌলিক ধারণা ও পদ্ধতি শেখার জন্য বইটি খুবই চমৎকার। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য স্পষ্ট ও ধাপে ধাপে নির্দেশিকা প্রদান করে। এতে গবেষণা পরিকল্পনা, ডেটা সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও ফল উপস্থাপনার প্রতিটি ধাপ অত্যন্ত সহজভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। গবেষণার প্রাথমিক ধারণা তৈরি করতে এবং পদ্ধতিগত দিকগুলো সহজে আয়ত্তে আনতে এ বই পাঠককে ধারণা দেবে।
৪. The Good Research Guide for Small-Scale Social Research Projects–Martyn Denscombe
ছোট আকারের সামাজিক গবেষণা পরিচালনার জন্য বইটি একটি চমৎকার গাইড। এতে প্রাথমিক ডেটা সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ কৌশল থেকে শুরু করে সমাজবিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণার কার্যকরী পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এটি সমাজবিজ্ঞানী ও শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ছোট আকারের গবেষণা দক্ষতা অর্জন করতে বইটি কার্যকর হতে পারে। তা ছাড়া সামাজিক গবেষণার কার্যকর কৌশল শিখতে এ বই সহায়তা করবে।
৫. Social Research Methods–Alan Bryman
বইটি সামাজিক গবেষণার জগতে একটি ক্লাসিক। এখানে গবেষণার পদ্ধতিগত দিকগুলো বিশদভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এটি গবেষকদের সামাজিক গবেষণার বিভিন্ন ধাপ ও প্রয়োগ নিয়ে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা দেয়; যা দক্ষতা অর্জন ও গবেষণার বিভিন্ন পদ্ধতির সঠিক ব্যবহার শিখতে সহায়তা করে থাকে।
৬. Learning SPSS Without Pain–Mohammad Tajul Islam
গণনা ও পরিসংখ্যানমূলক গবেষণায় SPSS সফটওয়্যার একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। এই বই SPSS-এর মৌলিক ও উন্নত ব্যবহারের কৌশল সহজ ভাষায় তুলে ধরেছে। গবেষকদের জন্য এটি একটি নির্ভরযোগ্য গাইডলাইন হতে পারে। ডেটা বিশ্লেষণে SPSS-এর কার্যকর ব্যবহার শিখতে ও গবেষণার ফল বিশ্লেষণে দক্ষতা অর্জন করতে সহায়তা করে থাকে।
গবেষণা শেখার সঠিক গাইডলাইনের জন্য মানসম্মত রেফারেন্স বই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উপরোক্ত বইগুলো একজন গবেষককে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে সাহায্য করবে। গবেষণা প্রক্রিয়া সহজ ও আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে এবং তাঁর সৃজনশীল চিন্তাশক্তি আরও বৃদ্ধি করবে।

সাব্বির হোসেন

একাডেমিক ও পেশাগত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এটি নতুন জ্ঞান সৃষ্টির প্রক্রিয়া, যা কেবল তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং সমস্যা সমাধানের সৃজনশীল উপায় খুঁজে বের করতেও সহায়ক। গবেষণার জন্য সঠিক দিকনির্দেশনা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ নিয়ে কিছু বই রয়েছে, যা গবেষণা শেখার পথপ্রদর্শক হিসেবে কাজ করে। এমনই ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ বই থাকছে আজকের আলোচনায়।
১. Guidelines on Writing a First Quantitative Academic Article–Theuns Kotzé
যাঁরা গণনা ও পরিসংখ্যানভিত্তিক গবেষণায় নতুন, তাঁদের জন্য এই বই একটি আদর্শ হতে পারে। এ বইয়ে লেখক গবেষণার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপ বিশদভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। ডেটা বিশ্লেষণ, গবেষণা নিবন্ধের কাঠামো তৈরি এবং উপস্থাপনার পদ্ধতি এখানে সহজ ভাষায় তুলে ধরা হয়েছে। গবেষণার প্রাথমিক ধাপগুলো সহজে বোঝার জন্য, ডেটা বিশ্লেষণ ও উপস্থাপনার পদ্ধতিগত নির্দেশিকা পেতে বইটি সাহায্য করবে।
২. Thesis Writing for Master’s and Ph.D. Program–Subhash Chandra Parija & Vikram Kate
থিসিস লেখা সব সময়ই একটি সময়সাপেক্ষ এবং জটিল প্রক্রিয়া। তবে বইটি থিসিস লেখার প্রতিটি ধাপ, অর্থাৎ গবেষণার প্রশ্ন তৈরি থেকে শুরু করে তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, উপস্থাপনাসহ বিস্তারিত গাইডলাইন দেবে। এটি মাস্টার্স ও পিএইচডি শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য সম্পদ। উচ্চতর ডিগ্রির থিসিস লেখার সঠিক কৌশল জানতে ও গবেষণার কাঠামো তৈরিতে এ বই সহায়ক হবে।
৩. Research Methodology: A Step-by-Step Guide for Beginners–Ranjit Kumar
গবেষণার মৌলিক ধারণা ও পদ্ধতি শেখার জন্য বইটি খুবই চমৎকার। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য স্পষ্ট ও ধাপে ধাপে নির্দেশিকা প্রদান করে। এতে গবেষণা পরিকল্পনা, ডেটা সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও ফল উপস্থাপনার প্রতিটি ধাপ অত্যন্ত সহজভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। গবেষণার প্রাথমিক ধারণা তৈরি করতে এবং পদ্ধতিগত দিকগুলো সহজে আয়ত্তে আনতে এ বই পাঠককে ধারণা দেবে।
৪. The Good Research Guide for Small-Scale Social Research Projects–Martyn Denscombe
ছোট আকারের সামাজিক গবেষণা পরিচালনার জন্য বইটি একটি চমৎকার গাইড। এতে প্রাথমিক ডেটা সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ কৌশল থেকে শুরু করে সমাজবিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণার কার্যকরী পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এটি সমাজবিজ্ঞানী ও শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ছোট আকারের গবেষণা দক্ষতা অর্জন করতে বইটি কার্যকর হতে পারে। তা ছাড়া সামাজিক গবেষণার কার্যকর কৌশল শিখতে এ বই সহায়তা করবে।
৫. Social Research Methods–Alan Bryman
বইটি সামাজিক গবেষণার জগতে একটি ক্লাসিক। এখানে গবেষণার পদ্ধতিগত দিকগুলো বিশদভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এটি গবেষকদের সামাজিক গবেষণার বিভিন্ন ধাপ ও প্রয়োগ নিয়ে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা দেয়; যা দক্ষতা অর্জন ও গবেষণার বিভিন্ন পদ্ধতির সঠিক ব্যবহার শিখতে সহায়তা করে থাকে।
৬. Learning SPSS Without Pain–Mohammad Tajul Islam
গণনা ও পরিসংখ্যানমূলক গবেষণায় SPSS সফটওয়্যার একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। এই বই SPSS-এর মৌলিক ও উন্নত ব্যবহারের কৌশল সহজ ভাষায় তুলে ধরেছে। গবেষকদের জন্য এটি একটি নির্ভরযোগ্য গাইডলাইন হতে পারে। ডেটা বিশ্লেষণে SPSS-এর কার্যকর ব্যবহার শিখতে ও গবেষণার ফল বিশ্লেষণে দক্ষতা অর্জন করতে সহায়তা করে থাকে।
গবেষণা শেখার সঠিক গাইডলাইনের জন্য মানসম্মত রেফারেন্স বই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উপরোক্ত বইগুলো একজন গবেষককে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে সাহায্য করবে। গবেষণা প্রক্রিয়া সহজ ও আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে এবং তাঁর সৃজনশীল চিন্তাশক্তি আরও বৃদ্ধি করবে।

একাডেমিক ও পেশাগত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এটি নতুন জ্ঞান সৃষ্টির প্রক্রিয়া, যা কেবল তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং সমস্যা সমাধানের সৃজনশীল উপায় খুঁজে বের করতেও সহায়ক। গবেষণার জন্য সঠিক দিকনির্দেশনা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ নিয়ে কিছু বই রয়েছে, যা গবেষণা শেখার পথপ্রদর্শক হিসেবে কাজ করে। এমনই ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ বই থাকছে আজকের আলোচনায়।
১. Guidelines on Writing a First Quantitative Academic Article–Theuns Kotzé
যাঁরা গণনা ও পরিসংখ্যানভিত্তিক গবেষণায় নতুন, তাঁদের জন্য এই বই একটি আদর্শ হতে পারে। এ বইয়ে লেখক গবেষণার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপ বিশদভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। ডেটা বিশ্লেষণ, গবেষণা নিবন্ধের কাঠামো তৈরি এবং উপস্থাপনার পদ্ধতি এখানে সহজ ভাষায় তুলে ধরা হয়েছে। গবেষণার প্রাথমিক ধাপগুলো সহজে বোঝার জন্য, ডেটা বিশ্লেষণ ও উপস্থাপনার পদ্ধতিগত নির্দেশিকা পেতে বইটি সাহায্য করবে।
২. Thesis Writing for Master’s and Ph.D. Program–Subhash Chandra Parija & Vikram Kate
থিসিস লেখা সব সময়ই একটি সময়সাপেক্ষ এবং জটিল প্রক্রিয়া। তবে বইটি থিসিস লেখার প্রতিটি ধাপ, অর্থাৎ গবেষণার প্রশ্ন তৈরি থেকে শুরু করে তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, উপস্থাপনাসহ বিস্তারিত গাইডলাইন দেবে। এটি মাস্টার্স ও পিএইচডি শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য সম্পদ। উচ্চতর ডিগ্রির থিসিস লেখার সঠিক কৌশল জানতে ও গবেষণার কাঠামো তৈরিতে এ বই সহায়ক হবে।
৩. Research Methodology: A Step-by-Step Guide for Beginners–Ranjit Kumar
গবেষণার মৌলিক ধারণা ও পদ্ধতি শেখার জন্য বইটি খুবই চমৎকার। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য স্পষ্ট ও ধাপে ধাপে নির্দেশিকা প্রদান করে। এতে গবেষণা পরিকল্পনা, ডেটা সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও ফল উপস্থাপনার প্রতিটি ধাপ অত্যন্ত সহজভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। গবেষণার প্রাথমিক ধারণা তৈরি করতে এবং পদ্ধতিগত দিকগুলো সহজে আয়ত্তে আনতে এ বই পাঠককে ধারণা দেবে।
৪. The Good Research Guide for Small-Scale Social Research Projects–Martyn Denscombe
ছোট আকারের সামাজিক গবেষণা পরিচালনার জন্য বইটি একটি চমৎকার গাইড। এতে প্রাথমিক ডেটা সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ কৌশল থেকে শুরু করে সমাজবিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণার কার্যকরী পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এটি সমাজবিজ্ঞানী ও শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ছোট আকারের গবেষণা দক্ষতা অর্জন করতে বইটি কার্যকর হতে পারে। তা ছাড়া সামাজিক গবেষণার কার্যকর কৌশল শিখতে এ বই সহায়তা করবে।
৫. Social Research Methods–Alan Bryman
বইটি সামাজিক গবেষণার জগতে একটি ক্লাসিক। এখানে গবেষণার পদ্ধতিগত দিকগুলো বিশদভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এটি গবেষকদের সামাজিক গবেষণার বিভিন্ন ধাপ ও প্রয়োগ নিয়ে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা দেয়; যা দক্ষতা অর্জন ও গবেষণার বিভিন্ন পদ্ধতির সঠিক ব্যবহার শিখতে সহায়তা করে থাকে।
৬. Learning SPSS Without Pain–Mohammad Tajul Islam
গণনা ও পরিসংখ্যানমূলক গবেষণায় SPSS সফটওয়্যার একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। এই বই SPSS-এর মৌলিক ও উন্নত ব্যবহারের কৌশল সহজ ভাষায় তুলে ধরেছে। গবেষকদের জন্য এটি একটি নির্ভরযোগ্য গাইডলাইন হতে পারে। ডেটা বিশ্লেষণে SPSS-এর কার্যকর ব্যবহার শিখতে ও গবেষণার ফল বিশ্লেষণে দক্ষতা অর্জন করতে সহায়তা করে থাকে।
গবেষণা শেখার সঠিক গাইডলাইনের জন্য মানসম্মত রেফারেন্স বই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উপরোক্ত বইগুলো একজন গবেষককে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে সাহায্য করবে। গবেষণা প্রক্রিয়া সহজ ও আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে এবং তাঁর সৃজনশীল চিন্তাশক্তি আরও বৃদ্ধি করবে।


জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষা আগামী ডিসেম্বরের শেষে হতে পারে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ। গত বছরের মতো এবারও অধিভুক্ত সব কলেজের স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তিতে বহুনির্বাচনী প্রশ্ন (এমসিকিউ) পদ্ধতিতে এ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
১২ ঘণ্টা আগে
ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ৩৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবর্তনে ৩৬টি ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রের মোট ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এছাড়া অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ এক শিক্ষার্থী পেয়েছেন ওআইসি গোল্ড মেডেল ও আরও একাধিক শিক্ষার্থী পেয়েছেন আইইউটি গোল্ড মেডেল।
১৯ ঘণ্টা আগে
ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টির স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) মিডিয়া অ্যান্ড মাস কমিউনিকেশন (এমএমসি) বিভাগ আয়োজিত ‘১০ম কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম এডুকেটরস নেটওয়ার্ক (সিজেন) কনফারেন্স ২০২৫’ ২৪ ও ২৫ অক্টোবর এআইইউবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডিডব্লিউ একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দ
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষা আগামী ডিসেম্বরের শেষে হতে পারে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ। গত বছরের মতো এবারও অধিভুক্ত সব কলেজের স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তিতে বহুনির্বাচনী প্রশ্ন (এমসিকিউ) পদ্ধতিতে এ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আজ সোমবার এসব তথ্য জানান জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বলেন, ডিসেম্বরের শেষে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। পরীক্ষা হবে গত বছরের মতো এমসিকিউ পদ্ধতিতে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে দেশের ৮৮১টি কলেজে স্নাতক (সম্মান) কোর্স চালু রয়েছে। এর মধ্যে ২৬৪টি সরকারি ও ৬১৭টি বেসরকারি কলেজ। ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে আসনসংখ্যা ছিল ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৮৫টি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ভর্তি পরীক্ষা হবে এমসিকিউ পদ্ধতিতে। মোট নম্বর থাকবে ১০০। পরীক্ষার জন্য সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ১ ঘণ্টা। প্রতিটি সঠিক উত্তরের জন্য ১ নম্বর পাওয়া যাবে। তবে ভুল উত্তরের জন্য কোনো নম্বর কাটা হবে না।
বিজ্ঞান শাখা, মানবিক/গার্হস্থ্য অর্থনীতি এবং ব্যবসায়ে শিক্ষা শাখায় বাংলায় ২০, ইংরেজিতে ২০, সাধারণ জ্ঞানে ২০ এবং প্রতিটি শাখার জন্য আলাদাভাবে উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের বিষয়ভিত্তিক প্রশ্ন ৪০ নম্বরসহ মোট ১০০ নম্বরে ভর্তি পরীক্ষা দিতে হবে। ভর্তি পরীক্ষার পাস নম্বর ৩৫।
বিজ্ঞান, মানবিক/গার্হস্থ্য অর্থনীতি এবং ব্যবসায়ে শিক্ষায় এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএর ৪০ শতাংশ (চতুর্থ বিষয়সহ) ৪০ নম্বর, এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএর ৬০ শতাংশ (চতুর্থ বিষয়সহ) ৬০ নম্বরসহ মোট ২০০ (১০০+৪০+৬০) নম্বরে মেধাতালিকা প্রণয়ন করা হবে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষা আগামী ডিসেম্বরের শেষে হতে পারে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ। গত বছরের মতো এবারও অধিভুক্ত সব কলেজের স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তিতে বহুনির্বাচনী প্রশ্ন (এমসিকিউ) পদ্ধতিতে এ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আজ সোমবার এসব তথ্য জানান জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বলেন, ডিসেম্বরের শেষে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। পরীক্ষা হবে গত বছরের মতো এমসিকিউ পদ্ধতিতে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে দেশের ৮৮১টি কলেজে স্নাতক (সম্মান) কোর্স চালু রয়েছে। এর মধ্যে ২৬৪টি সরকারি ও ৬১৭টি বেসরকারি কলেজ। ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে আসনসংখ্যা ছিল ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৮৫টি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ভর্তি পরীক্ষা হবে এমসিকিউ পদ্ধতিতে। মোট নম্বর থাকবে ১০০। পরীক্ষার জন্য সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ১ ঘণ্টা। প্রতিটি সঠিক উত্তরের জন্য ১ নম্বর পাওয়া যাবে। তবে ভুল উত্তরের জন্য কোনো নম্বর কাটা হবে না।
বিজ্ঞান শাখা, মানবিক/গার্হস্থ্য অর্থনীতি এবং ব্যবসায়ে শিক্ষা শাখায় বাংলায় ২০, ইংরেজিতে ২০, সাধারণ জ্ঞানে ২০ এবং প্রতিটি শাখার জন্য আলাদাভাবে উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের বিষয়ভিত্তিক প্রশ্ন ৪০ নম্বরসহ মোট ১০০ নম্বরে ভর্তি পরীক্ষা দিতে হবে। ভর্তি পরীক্ষার পাস নম্বর ৩৫।
বিজ্ঞান, মানবিক/গার্হস্থ্য অর্থনীতি এবং ব্যবসায়ে শিক্ষায় এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএর ৪০ শতাংশ (চতুর্থ বিষয়সহ) ৪০ নম্বর, এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএর ৬০ শতাংশ (চতুর্থ বিষয়সহ) ৬০ নম্বরসহ মোট ২০০ (১০০+৪০+৬০) নম্বরে মেধাতালিকা প্রণয়ন করা হবে।


একাডেমিক ও পেশাগত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এটি নতুন জ্ঞান সৃষ্টির প্রক্রিয়া, যা কেবল তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং সমস্যা সমাধানের সৃজনশীল উপায় খুঁজে বের করতেও সহায়ক।
০৪ জানুয়ারি ২০২৫
ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ৩৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবর্তনে ৩৬টি ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রের মোট ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এছাড়া অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ এক শিক্ষার্থী পেয়েছেন ওআইসি গোল্ড মেডেল ও আরও একাধিক শিক্ষার্থী পেয়েছেন আইইউটি গোল্ড মেডেল।
১৯ ঘণ্টা আগে
ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টির স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) মিডিয়া অ্যান্ড মাস কমিউনিকেশন (এমএমসি) বিভাগ আয়োজিত ‘১০ম কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম এডুকেটরস নেটওয়ার্ক (সিজেন) কনফারেন্স ২০২৫’ ২৪ ও ২৫ অক্টোবর এআইইউবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডিডব্লিউ একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দ
১ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ৩৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবর্তনে ৩৬টি ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রের মোট ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এছাড়া অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ এক শিক্ষার্থী পেয়েছেন ওআইসি গোল্ড মেডেল ও আরও একাধিক শিক্ষার্থী পেয়েছেন আইইউটি গোল্ড মেডেল।
রোববার (২৬ অক্টোবর) গাজীপুরের বোর্ড বাজার ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশে বিশ্ববিদ্যালয়টির ৩৭তম সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়। আইইউটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। প্রো-উপাচার্য ড. হিসেইন আরাবি নুরসহ অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দও সমাবর্তনে উপস্থিত ছিলেন।
৩৭তম সমাবর্তনে ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটের মধ্যে অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ ওআইসি গোল্ড মেডেল পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০২৩–২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ইউসুফ ইবনে কামাল নিলয়। তিনি সিজিপিএ–৪ পেয়েছেন।
এ ছাড়া আইইউটি গোল্ড মেডেল পেয়েছেন আরও ৭ শিক্ষার্থী। তারা হলেন: ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের রাহিব-বিন-হোসেন। সিভিল এন্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের নাবা উদ্দিন। মেকানিক্যাল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের মাহমুদুল হাসান ভূঁইয়া। কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সামিয়া নওশিন। মেকানিক্যাল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাজিদ রহমান চৌধুরী। বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের রামিশা সালসাবিল ও টেকনিক্যাল অ্যান্ড ভোকেশনাল এডুকেশন বিভাগের নোসিন নাহার স্মিতা।
সভাপতির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্নাতকদের কৃতিত্বের প্রশংসা করেন এবং শিক্ষা, গবেষণা ও উদ্ভাবনের উৎকর্ষ সাধনে আইইউটির অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তাঁদের অনেকে জানিয়েছেন, গ্র্যাজুয়েশন শেষ করার আগেই তাদের চাকরি হয়ে গেছে। অনেকে জব কন্টিনিউ করছেন। এটাই আইইউটির ঐতিহ্য।
অনুষ্ঠানে সমাবর্তন বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেন ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরের সাবেক অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান। সমাবর্তনে ওআইসির মহাসচিব ও আইইউটির চ্যান্সেলর হিসেইন ব্রাহিম তাহা তাঁর বার্তায় ওআইসি সদস্যরাষ্ট্রগুলোর মধ্যে কারিগরি শিক্ষা ও নীতিগত নেতৃত্বের অগ্রগতিতে আইইউটির অবদানের প্রশংসা করেন এবং সহায়তার জন্য বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেন, আইইউটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রযুক্তিগতভাবে দক্ষ এবং নৈতিকভাবে দৃঢ় পেশাজীবী গড়ে তোলার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা উদ্ভাবন ও বিশ্বব্যাপী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে সক্ষম। মুসলিম উম্মাহর তরুণদের মধ্যে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা, গবেষণা উৎকর্ষতা ও নেতৃত্বকে উৎসাহিত করে চলেছে। এ জন্য বাংলাদেশ অত্যন্ত গর্বিত।

ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ৩৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবর্তনে ৩৬টি ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রের মোট ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এছাড়া অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ এক শিক্ষার্থী পেয়েছেন ওআইসি গোল্ড মেডেল ও আরও একাধিক শিক্ষার্থী পেয়েছেন আইইউটি গোল্ড মেডেল।
রোববার (২৬ অক্টোবর) গাজীপুরের বোর্ড বাজার ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশে বিশ্ববিদ্যালয়টির ৩৭তম সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়। আইইউটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। প্রো-উপাচার্য ড. হিসেইন আরাবি নুরসহ অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দও সমাবর্তনে উপস্থিত ছিলেন।
৩৭তম সমাবর্তনে ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটের মধ্যে অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ ওআইসি গোল্ড মেডেল পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০২৩–২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ইউসুফ ইবনে কামাল নিলয়। তিনি সিজিপিএ–৪ পেয়েছেন।
এ ছাড়া আইইউটি গোল্ড মেডেল পেয়েছেন আরও ৭ শিক্ষার্থী। তারা হলেন: ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের রাহিব-বিন-হোসেন। সিভিল এন্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের নাবা উদ্দিন। মেকানিক্যাল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের মাহমুদুল হাসান ভূঁইয়া। কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সামিয়া নওশিন। মেকানিক্যাল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাজিদ রহমান চৌধুরী। বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের রামিশা সালসাবিল ও টেকনিক্যাল অ্যান্ড ভোকেশনাল এডুকেশন বিভাগের নোসিন নাহার স্মিতা।
সভাপতির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্নাতকদের কৃতিত্বের প্রশংসা করেন এবং শিক্ষা, গবেষণা ও উদ্ভাবনের উৎকর্ষ সাধনে আইইউটির অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তাঁদের অনেকে জানিয়েছেন, গ্র্যাজুয়েশন শেষ করার আগেই তাদের চাকরি হয়ে গেছে। অনেকে জব কন্টিনিউ করছেন। এটাই আইইউটির ঐতিহ্য।
অনুষ্ঠানে সমাবর্তন বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেন ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরের সাবেক অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান। সমাবর্তনে ওআইসির মহাসচিব ও আইইউটির চ্যান্সেলর হিসেইন ব্রাহিম তাহা তাঁর বার্তায় ওআইসি সদস্যরাষ্ট্রগুলোর মধ্যে কারিগরি শিক্ষা ও নীতিগত নেতৃত্বের অগ্রগতিতে আইইউটির অবদানের প্রশংসা করেন এবং সহায়তার জন্য বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেন, আইইউটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রযুক্তিগতভাবে দক্ষ এবং নৈতিকভাবে দৃঢ় পেশাজীবী গড়ে তোলার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা উদ্ভাবন ও বিশ্বব্যাপী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে সক্ষম। মুসলিম উম্মাহর তরুণদের মধ্যে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা, গবেষণা উৎকর্ষতা ও নেতৃত্বকে উৎসাহিত করে চলেছে। এ জন্য বাংলাদেশ অত্যন্ত গর্বিত।


একাডেমিক ও পেশাগত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এটি নতুন জ্ঞান সৃষ্টির প্রক্রিয়া, যা কেবল তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং সমস্যা সমাধানের সৃজনশীল উপায় খুঁজে বের করতেও সহায়ক।
০৪ জানুয়ারি ২০২৫
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষা আগামী ডিসেম্বরের শেষে হতে পারে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ। গত বছরের মতো এবারও অধিভুক্ত সব কলেজের স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তিতে বহুনির্বাচনী প্রশ্ন (এমসিকিউ) পদ্ধতিতে এ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
১২ ঘণ্টা আগে
ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টির স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) মিডিয়া অ্যান্ড মাস কমিউনিকেশন (এমএমসি) বিভাগ আয়োজিত ‘১০ম কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম এডুকেটরস নেটওয়ার্ক (সিজেন) কনফারেন্স ২০২৫’ ২৪ ও ২৫ অক্টোবর এআইইউবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডিডব্লিউ একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দ
১ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টির স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে শিক্ষার্থীরা একাডেমিক পড়াশোনার বাইরে নিজেদের নেতৃত্বের গুণাবলি বিকশিত করার সুযোগ পাবেন। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি কার্যকর থাকবে।
ইংল্যান্ডের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ঐতিহাসিক শহর বাথে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব বাথ যুক্তরাজ্যের অন্যতম শীর্ষ গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৬৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। সবুজ পাহাড়ি প্রান্তরে বাথের ক্যাম্পাস গড়ে তোলা হয়েছে। বর্তমানে বিশ্বের নানা দেশ থেকে এসে শিক্ষার্থীরা এখানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছেন। এই অগ্রযাত্রায় বাথ একটি গ্লোবাল লার্নিং কমিউনিটিতে পরিণত হয়েছে।
সুযোগ-সুবিধা
উচ্চশিক্ষার জন্য ইউনিভার্সিটি অব বাথে রয়েছে আকর্ষণীয় বৃত্তি সুবিধা। এর মধ্যে রয়েছে ‘মাস্টার্স ওয়ার্ল্ডওয়াইড স্কলারশিপ’। এর জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা পাবেন ৫ হাজার পাউন্ড মূল্যের আর্থিক সহায়তা। সর্বোচ্চ ২৬ জন শিক্ষার্থীকে এই বৃত্তি দেওয়া হবে। এ ছাড়া আকর্ষণীয় একাডেমিক ফলাফলের জন্য রয়েছে ‘স্কলারশিপ ফর একাডেমিক এক্সেলেন্স’। এই বৃত্তির মূল্য ১০ হাজার পাউন্ড। এই বৃত্তি সর্বোচ্চ ৩ জন শিক্ষার্থীকে দেওয়া হবে।
আবেদনের যোগ্যতা
ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির জন্য আবেদন করতে আগ্রহীদের কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে। প্রার্থীকে অবশ্যই ২০২৬ সালের জানুয়ারিতে শুরু হতে যাওয়া এমএসসি ইন ফাইন্যান্স বা এমএসসি ইন মার্কেটিং কোর্সে ভর্তি হওয়ার অফার পেতে এবং তা গ্রহণ করতে হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলারশিপ আবেদনপত্র পূরণ করে জমা দিতে হবে। Bath Application Tracker-এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট ফরম ব্যবহার করে আবেদনপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
নির্ধারিত পোর্টালের মাধ্যমে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। সঙ্গে জমা দিতে হবে শিক্ষাগত ট্রান্সক্রিপ্ট ও ডিগ্রি সনদপত্রের কপি। আবেদনপত্রের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে যুক্ত করতে হবে একটি মোটিভেশন লেটার। যেখানে প্রার্থী নিজের লক্ষ্য, আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ব্যাখ্যা করবেন। পরিচয় যাচাইয়ের জন্য প্রয়োজন হবে পাসপোর্টের অনুলিপি। এ ছাড়া শিক্ষাগত বা পেশাগত দিক থেকে পরিচিত কারও কাছ থেকে একটি রিকমেন্ডেশন লেটার জমা দিতে হবে। সর্বশেষ একটি আপডেট জীবনবৃত্তান্ত সংযুক্ত করতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এই লিংকে গিয়ে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩ নভেম্বর, ২০২৫।

ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টির স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে শিক্ষার্থীরা একাডেমিক পড়াশোনার বাইরে নিজেদের নেতৃত্বের গুণাবলি বিকশিত করার সুযোগ পাবেন। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি কার্যকর থাকবে।
ইংল্যান্ডের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ঐতিহাসিক শহর বাথে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব বাথ যুক্তরাজ্যের অন্যতম শীর্ষ গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৬৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। সবুজ পাহাড়ি প্রান্তরে বাথের ক্যাম্পাস গড়ে তোলা হয়েছে। বর্তমানে বিশ্বের নানা দেশ থেকে এসে শিক্ষার্থীরা এখানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছেন। এই অগ্রযাত্রায় বাথ একটি গ্লোবাল লার্নিং কমিউনিটিতে পরিণত হয়েছে।
সুযোগ-সুবিধা
উচ্চশিক্ষার জন্য ইউনিভার্সিটি অব বাথে রয়েছে আকর্ষণীয় বৃত্তি সুবিধা। এর মধ্যে রয়েছে ‘মাস্টার্স ওয়ার্ল্ডওয়াইড স্কলারশিপ’। এর জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা পাবেন ৫ হাজার পাউন্ড মূল্যের আর্থিক সহায়তা। সর্বোচ্চ ২৬ জন শিক্ষার্থীকে এই বৃত্তি দেওয়া হবে। এ ছাড়া আকর্ষণীয় একাডেমিক ফলাফলের জন্য রয়েছে ‘স্কলারশিপ ফর একাডেমিক এক্সেলেন্স’। এই বৃত্তির মূল্য ১০ হাজার পাউন্ড। এই বৃত্তি সর্বোচ্চ ৩ জন শিক্ষার্থীকে দেওয়া হবে।
আবেদনের যোগ্যতা
ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির জন্য আবেদন করতে আগ্রহীদের কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে। প্রার্থীকে অবশ্যই ২০২৬ সালের জানুয়ারিতে শুরু হতে যাওয়া এমএসসি ইন ফাইন্যান্স বা এমএসসি ইন মার্কেটিং কোর্সে ভর্তি হওয়ার অফার পেতে এবং তা গ্রহণ করতে হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলারশিপ আবেদনপত্র পূরণ করে জমা দিতে হবে। Bath Application Tracker-এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট ফরম ব্যবহার করে আবেদনপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
নির্ধারিত পোর্টালের মাধ্যমে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। সঙ্গে জমা দিতে হবে শিক্ষাগত ট্রান্সক্রিপ্ট ও ডিগ্রি সনদপত্রের কপি। আবেদনপত্রের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে যুক্ত করতে হবে একটি মোটিভেশন লেটার। যেখানে প্রার্থী নিজের লক্ষ্য, আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ব্যাখ্যা করবেন। পরিচয় যাচাইয়ের জন্য প্রয়োজন হবে পাসপোর্টের অনুলিপি। এ ছাড়া শিক্ষাগত বা পেশাগত দিক থেকে পরিচিত কারও কাছ থেকে একটি রিকমেন্ডেশন লেটার জমা দিতে হবে। সর্বশেষ একটি আপডেট জীবনবৃত্তান্ত সংযুক্ত করতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এই লিংকে গিয়ে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩ নভেম্বর, ২০২৫।


একাডেমিক ও পেশাগত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এটি নতুন জ্ঞান সৃষ্টির প্রক্রিয়া, যা কেবল তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং সমস্যা সমাধানের সৃজনশীল উপায় খুঁজে বের করতেও সহায়ক।
০৪ জানুয়ারি ২০২৫
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষা আগামী ডিসেম্বরের শেষে হতে পারে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ। গত বছরের মতো এবারও অধিভুক্ত সব কলেজের স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তিতে বহুনির্বাচনী প্রশ্ন (এমসিকিউ) পদ্ধতিতে এ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
১২ ঘণ্টা আগে
ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ৩৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবর্তনে ৩৬টি ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রের মোট ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এছাড়া অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ এক শিক্ষার্থী পেয়েছেন ওআইসি গোল্ড মেডেল ও আরও একাধিক শিক্ষার্থী পেয়েছেন আইইউটি গোল্ড মেডেল।
১৯ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) মিডিয়া অ্যান্ড মাস কমিউনিকেশন (এমএমসি) বিভাগ আয়োজিত ‘১০ম কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম এডুকেটরস নেটওয়ার্ক (সিজেন) কনফারেন্স ২০২৫’ ২৪ ও ২৫ অক্টোবর এআইইউবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডিডব্লিউ একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দ
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) মিডিয়া অ্যান্ড মাস কমিউনিকেশন (এমএমসি) বিভাগ আয়োজিত ‘১০ম কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম এডুকেটরস নেটওয়ার্ক (সিজেন) কনফারেন্স ২০২৫’ ২৪ ও ২৫ অক্টোবর এআইইউবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডিডব্লিউ একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মিডিয়া শিক্ষাবিদ, গণমাধ্যম পেশাজীবী ও শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।
এবারের সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য ছিল ‘মিডিয়া ট্রান্সফর্মড: বাংলাদেশ অ্যাট এ ক্রসরোড’।
সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এআইইউবির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ড. হাসানুল এ. হাসান। বিশেষ অতিথি ছিলেন ডিডব্লিউ একাডেমির প্রজেক্ট ম্যানেজার মিস জিমি আমির। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন এআইইউবি ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য ও সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর ড. কারমেন জিটা লামাগনা, এআইইউবির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. সাইফুল ইসলাম, প্রো ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. আব্দুর রহমান, ফ্যাকাল্টি অব আর্টস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সের (এফএএসএস) ডিন প্রফেসর ড. তাজুল ইসলাম, এমএমসি বিভাগের উপদেষ্টা ড. এ জে এম শফিউল আলম ভূঁইয়া, রেজিস্ট্রার, প্রক্টর, শিক্ষক, কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের গণমাধ্যম পেশাজীবীরা।
অনুষ্ঠানে সমাপনী বক্তব্য দেন এমএমসি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মিস রানি এলেন ভি রামোস। দুই দিনব্যাপী এই কনফারেন্সে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন, প্যানেল আলোচনা এবং একাডেমিক পেপার সেশন অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে ২৪ অক্টোবর কনফারেন্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ।

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) মিডিয়া অ্যান্ড মাস কমিউনিকেশন (এমএমসি) বিভাগ আয়োজিত ‘১০ম কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম এডুকেটরস নেটওয়ার্ক (সিজেন) কনফারেন্স ২০২৫’ ২৪ ও ২৫ অক্টোবর এআইইউবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডিডব্লিউ একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মিডিয়া শিক্ষাবিদ, গণমাধ্যম পেশাজীবী ও শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।
এবারের সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য ছিল ‘মিডিয়া ট্রান্সফর্মড: বাংলাদেশ অ্যাট এ ক্রসরোড’।
সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এআইইউবির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ড. হাসানুল এ. হাসান। বিশেষ অতিথি ছিলেন ডিডব্লিউ একাডেমির প্রজেক্ট ম্যানেজার মিস জিমি আমির। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন এআইইউবি ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য ও সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর ড. কারমেন জিটা লামাগনা, এআইইউবির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. সাইফুল ইসলাম, প্রো ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. আব্দুর রহমান, ফ্যাকাল্টি অব আর্টস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সের (এফএএসএস) ডিন প্রফেসর ড. তাজুল ইসলাম, এমএমসি বিভাগের উপদেষ্টা ড. এ জে এম শফিউল আলম ভূঁইয়া, রেজিস্ট্রার, প্রক্টর, শিক্ষক, কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের গণমাধ্যম পেশাজীবীরা।
অনুষ্ঠানে সমাপনী বক্তব্য দেন এমএমসি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মিস রানি এলেন ভি রামোস। দুই দিনব্যাপী এই কনফারেন্সে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন, প্যানেল আলোচনা এবং একাডেমিক পেপার সেশন অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে ২৪ অক্টোবর কনফারেন্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ।


একাডেমিক ও পেশাগত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এটি নতুন জ্ঞান সৃষ্টির প্রক্রিয়া, যা কেবল তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং সমস্যা সমাধানের সৃজনশীল উপায় খুঁজে বের করতেও সহায়ক।
০৪ জানুয়ারি ২০২৫
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষা আগামী ডিসেম্বরের শেষে হতে পারে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ। গত বছরের মতো এবারও অধিভুক্ত সব কলেজের স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তিতে বহুনির্বাচনী প্রশ্ন (এমসিকিউ) পদ্ধতিতে এ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
১২ ঘণ্টা আগে
ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ৩৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবর্তনে ৩৬টি ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রের মোট ৫২২ জন গ্র্যাজুয়েটকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এছাড়া অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ এক শিক্ষার্থী পেয়েছেন ওআইসি গোল্ড মেডেল ও আরও একাধিক শিক্ষার্থী পেয়েছেন আইইউটি গোল্ড মেডেল।
১৯ ঘণ্টা আগে
ইউনিভার্সিটি অব বাথ থিঙ্ক অ্যাম্বিশাস বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টির স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগে