নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেট জেলা বিএনপির সাবেক স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক আ ফ ম কামাল ব্যবসায়িক বিরোধের জেরে খুন হয়েছেন বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে পুলিশ। এরই মধ্যে এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রাজু নামে ছাত্রদলের এক নেতাকে আটক করা হয়েছে।
রোববার রাত ৯টার দিকে নগরের আম্বরখানা বড়বাজার এলাকায় ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয় কামালকে। তিনি জেলা ছাত্রদলের সাবেক প্রচার সম্পাদক ও সিলেট ‘ল’ কলেজের জিএস ছিলেন। তাঁর বাড়ি নগরের সুবিদবাজার এলাকায়।
এ ঘটনায় বিএনপির স্থানীয় এক নেতা জড়িত বলেও ধারণা করছে পুলিশ।
সিলেট নগর পুলিশের উপকমিশনার (উত্তর) আজবাহার আলী শেখ বলেন, ‘নিহত কামালের ট্রাভেল এজেন্সির ব্যবসা ছিল। ব্যবসা নিয়ে নগরের কয়েকজনের সঙ্গে তাঁর বিরোধ চলছিল। এই বিরোধের জেরে গত ১৫ অক্টোবর নগরের জিন্দাবাজার এলাকার আল মারজান শপিং সেন্টারের সামনে দুই পক্ষের হাতাহাতির ঘটনাও ঘটে। হাতাহাতির ঘটনায় ১৯ তারিখ কামালসহ কয়েকজনকে আসামি করে কোতোয়ালি থানায় মামলা করেন বিএনপি নেতা আজিজুর রহমান সম্রাট। মহানগরের বড়বাজার এলাকার বাসিন্দা এই সম্রাট। আজকের হত্যাকাণ্ড ওই এলাকাতেই ঘটেছে। তারা তাকে কয়েক দিন ধরে ফলো করছিল মর্মে আমরা প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি। ধারনা করছি ব্যবসাসংক্রান্ত পূর্ববিরোধের জের ধরে এ ঘটনা ঘটতে পারে।’
হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়ে জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী বলেন, ‘হত্যাকারী যে-ই হোক... তাদের গ্রেপ্তার না করা হলে আমরা কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করব।’
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উদ্দেশে আব্দুল কাইয়ুম বলেন, ‘এই হত্যাকাণ্ডকে পুঁজি করে রাজনৈতিকভাবে কাউকে যেন হয়রানি করা না হয় এবং বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের যেন দমন-পীড়ন করা না হয়।’
নগর পুলিশের বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাইনুল জাকির বলেন, ‘রোববার রাতে বড়বাজার এলাকায় নিজের প্রাইভেটকারে বসা ছিলেন কামাল। এ সময় মোটরসাইকেলে আসা দুই ব্যক্তি তাকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। এমএজি ওসমানী মেডিকেলে নেওয়ার পর তাঁর মৃত্যু হয়।’
মরদেহ ওসমানী মেডিকেলের মর্গে রাখা হয়েছে জানিয়ে ওসি বলেন, ‘আমরা অভিযান চালিয়ে ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে রাজু নামের এক ছাত্রদল নেতাকে আটক করেছি। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। জড়িত অন্যদেরও গ্রেপ্তারে অভিযান চালাচ্ছি।’
সিলেট জেলা বিএনপির সাবেক স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক আ ফ ম কামাল ব্যবসায়িক বিরোধের জেরে খুন হয়েছেন বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে পুলিশ। এরই মধ্যে এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রাজু নামে ছাত্রদলের এক নেতাকে আটক করা হয়েছে।
রোববার রাত ৯টার দিকে নগরের আম্বরখানা বড়বাজার এলাকায় ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয় কামালকে। তিনি জেলা ছাত্রদলের সাবেক প্রচার সম্পাদক ও সিলেট ‘ল’ কলেজের জিএস ছিলেন। তাঁর বাড়ি নগরের সুবিদবাজার এলাকায়।
এ ঘটনায় বিএনপির স্থানীয় এক নেতা জড়িত বলেও ধারণা করছে পুলিশ।
সিলেট নগর পুলিশের উপকমিশনার (উত্তর) আজবাহার আলী শেখ বলেন, ‘নিহত কামালের ট্রাভেল এজেন্সির ব্যবসা ছিল। ব্যবসা নিয়ে নগরের কয়েকজনের সঙ্গে তাঁর বিরোধ চলছিল। এই বিরোধের জেরে গত ১৫ অক্টোবর নগরের জিন্দাবাজার এলাকার আল মারজান শপিং সেন্টারের সামনে দুই পক্ষের হাতাহাতির ঘটনাও ঘটে। হাতাহাতির ঘটনায় ১৯ তারিখ কামালসহ কয়েকজনকে আসামি করে কোতোয়ালি থানায় মামলা করেন বিএনপি নেতা আজিজুর রহমান সম্রাট। মহানগরের বড়বাজার এলাকার বাসিন্দা এই সম্রাট। আজকের হত্যাকাণ্ড ওই এলাকাতেই ঘটেছে। তারা তাকে কয়েক দিন ধরে ফলো করছিল মর্মে আমরা প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি। ধারনা করছি ব্যবসাসংক্রান্ত পূর্ববিরোধের জের ধরে এ ঘটনা ঘটতে পারে।’
হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়ে জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী বলেন, ‘হত্যাকারী যে-ই হোক... তাদের গ্রেপ্তার না করা হলে আমরা কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করব।’
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উদ্দেশে আব্দুল কাইয়ুম বলেন, ‘এই হত্যাকাণ্ডকে পুঁজি করে রাজনৈতিকভাবে কাউকে যেন হয়রানি করা না হয় এবং বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের যেন দমন-পীড়ন করা না হয়।’
নগর পুলিশের বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাইনুল জাকির বলেন, ‘রোববার রাতে বড়বাজার এলাকায় নিজের প্রাইভেটকারে বসা ছিলেন কামাল। এ সময় মোটরসাইকেলে আসা দুই ব্যক্তি তাকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। এমএজি ওসমানী মেডিকেলে নেওয়ার পর তাঁর মৃত্যু হয়।’
মরদেহ ওসমানী মেডিকেলের মর্গে রাখা হয়েছে জানিয়ে ওসি বলেন, ‘আমরা অভিযান চালিয়ে ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে রাজু নামের এক ছাত্রদল নেতাকে আটক করেছি। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। জড়িত অন্যদেরও গ্রেপ্তারে অভিযান চালাচ্ছি।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২৫ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫