নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেট নগরে তালাবদ্ধ বাসা থেকে এক যুবকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে নগরের শাহজালাল উপশহর ই-ব্লকের ২ নম্বর সড়কের ২৯ নম্বর বাসার দরজা তালা ভেঙে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ বলছে, ওই বাড়িতে যুবক ও তাঁর মামা ছিলেন। যুবককে খুন করে তাঁর মামা বাসার বাইরে থেকে তালাবদ্ধ করে পালিয়ে গেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
নিহত রাফির (২৫) গ্রামের বাড়ি সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার হেতিমগঞ্জে। তিনি উপশহর এলাকায় পরিবারের সঙ্গে বাস করতেন। তাঁর শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। তাঁকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে বলে ধারণা করছে পুলিশ।
নিহতের স্বজনদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, গতকাল সকালে পরিবারের লোকজন রাফি ও তাঁর মামা আবু সুফিয়ানকে বাসায় রেখে বাইরে যান। ফিরে এসে বাসা তালাবদ্ধ দেখেন। একপর্যায়ে সিলেট মহানগর পুলিশের (এসএমপি) শাহপরান থানায় ঘটনাটি জানানো হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্থানীয় কাউন্সিলরের উপস্থিতিতে বাসার তালা ভেঙে একটি কক্ষে রাফির রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে। তাঁর পরনে প্যান্ট ছিল। পাশেই টিটেবিলে একটি জিআই পাইপ ও এন্টিকার্টার রাখা ছিল। এছাড়া ফ্লোর ও বিছানায় রক্তের ছোপ ছিল।
পুলিশের ধারণা, হত্যার আগে তাঁর সঙ্গে অনেক ধস্তাধস্তি হয়েছে। হত্যায় জিআই পাইপ ও কার্টার ব্যবহার করা হয়েছে।
এসএমপির শাহপরান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ হারুনুর রশিদ চৌধুরী বলেন, ‘তালাবদ্ধ বাসা থেকে রাফির মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে, লাশ উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা আগে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। পরিবারের লোকজনের ভাষ্যমতে নিহতের মামাও বাসায় ছিলেন। তিনি পলাতক রয়েছেন। হত্যাকাণ্ডের তথ্য বের করতে তাঁকে খোঁজা হচ্ছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
বিষয়টি নিয়ে কাজ করছেন শাহপরাণ থানার এসআই শেখ মিজানুর রহমান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাফি মামার সঙ্গে নগরের চালিবন্দরে সবজি (আলু) পাইকারি ব্যবসা করছিলেন। সেই ব্যবসার লেনদেন সংক্রান্ত বিরোধের জেরে রাফিকে খুন করা হয়েছে বলে আমাদের প্রাথমিক ধারণা। মামা আবু সুফিয়ান পলাতক রয়েছেন। লাশ দাফনের পর পরিবারের লোকজন এজহার দাখিল করবেন।’
সিলেট নগরে তালাবদ্ধ বাসা থেকে এক যুবকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে নগরের শাহজালাল উপশহর ই-ব্লকের ২ নম্বর সড়কের ২৯ নম্বর বাসার দরজা তালা ভেঙে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ বলছে, ওই বাড়িতে যুবক ও তাঁর মামা ছিলেন। যুবককে খুন করে তাঁর মামা বাসার বাইরে থেকে তালাবদ্ধ করে পালিয়ে গেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
নিহত রাফির (২৫) গ্রামের বাড়ি সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার হেতিমগঞ্জে। তিনি উপশহর এলাকায় পরিবারের সঙ্গে বাস করতেন। তাঁর শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। তাঁকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে বলে ধারণা করছে পুলিশ।
নিহতের স্বজনদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, গতকাল সকালে পরিবারের লোকজন রাফি ও তাঁর মামা আবু সুফিয়ানকে বাসায় রেখে বাইরে যান। ফিরে এসে বাসা তালাবদ্ধ দেখেন। একপর্যায়ে সিলেট মহানগর পুলিশের (এসএমপি) শাহপরান থানায় ঘটনাটি জানানো হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্থানীয় কাউন্সিলরের উপস্থিতিতে বাসার তালা ভেঙে একটি কক্ষে রাফির রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে। তাঁর পরনে প্যান্ট ছিল। পাশেই টিটেবিলে একটি জিআই পাইপ ও এন্টিকার্টার রাখা ছিল। এছাড়া ফ্লোর ও বিছানায় রক্তের ছোপ ছিল।
পুলিশের ধারণা, হত্যার আগে তাঁর সঙ্গে অনেক ধস্তাধস্তি হয়েছে। হত্যায় জিআই পাইপ ও কার্টার ব্যবহার করা হয়েছে।
এসএমপির শাহপরান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ হারুনুর রশিদ চৌধুরী বলেন, ‘তালাবদ্ধ বাসা থেকে রাফির মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে, লাশ উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা আগে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। পরিবারের লোকজনের ভাষ্যমতে নিহতের মামাও বাসায় ছিলেন। তিনি পলাতক রয়েছেন। হত্যাকাণ্ডের তথ্য বের করতে তাঁকে খোঁজা হচ্ছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
বিষয়টি নিয়ে কাজ করছেন শাহপরাণ থানার এসআই শেখ মিজানুর রহমান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাফি মামার সঙ্গে নগরের চালিবন্দরে সবজি (আলু) পাইকারি ব্যবসা করছিলেন। সেই ব্যবসার লেনদেন সংক্রান্ত বিরোধের জেরে রাফিকে খুন করা হয়েছে বলে আমাদের প্রাথমিক ধারণা। মামা আবু সুফিয়ান পলাতক রয়েছেন। লাশ দাফনের পর পরিবারের লোকজন এজহার দাখিল করবেন।’
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৩ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৫ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৬ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
৯ দিন আগে