নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেটে তৃতীয় লিঙ্গের বেশ ধারণকারী তুষার নামের এক যুবককে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে হত্যার ঘটনায় ৬ হিজড়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার পৃথক অভিযানে ওই ৬ জনকে গ্রেপ্তার করে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন সিলেট মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আলী মাহমুদ।
গতকাল রোববার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন নিহত তুষারের ভাই।
গ্রেপ্তার হওয়া হিজড়ারা হলেন—সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলার ছোট দেশ গ্রামের মৃত মনাই মিয়ার সন্তান হৃদয় (২৮), ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া থানার মৃত সিদ্দিক মিয়ার সন্তান তানহা (২৫), সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই থানার হোসেনপুর গ্রামের মৃত এমরাজুল হকের সন্তান সুমি উজ্জল (১৮), হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট থানার পাঁচগাঁও গ্রামের মৃত কনাই মিয়ার সন্তান চাঁদনী সজল (৩০), পাপ্পু পাপিয়া ও হৃদয় রুপা। এর মধ্যে পাপ্পু পাপিয়া ও হৃদয় রুপা ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারী বলে জানিয়েছে পুলিশ।
রোববার সকাল ৯টার দিকে সিলেট নগরের সোবহানীঘাট এলাকার বনফুলের শো-রুমের দোকানে ওঠার সিঁড়ির সামনে (নিচ তলায়) থেকে তুষারের মরদেহ উদ্ধার করে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। খবর পেয়ে তুষারের মা নাছিমা বেগম ঘটনাস্থলে গিয়ে ছেলের মরদেহ শনাক্ত করেন। ময়নাতদন্ত শেষে রোববার বিকেলে নগরের মানিকপীর টিলায় তুষারের মরদেহ দাফন করা হয়।
এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আলী মাহমুদ বলেন, ‘মামলা দায়েরের পরপরই আমরা বিশেষ অভিযান পরিচালনা করি। প্রথমকে চারজনকে গ্রেপ্তার করি, তাদের দেওয়া তথ্যমতে পরিকল্পনাকারী দুজনকে গ্রেপ্তার করি।
ওসি আরও বলেন, ‘প্রথমে গ্রেপ্তার হওয়া চারজন হিজড়া ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে আমাদের কাছে স্বীকারোক্তি দিয়েছে। তাদের আজ (সোমবার) বিকেলে আদালতে পাঠানো হয়েছে। আর বাকি দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তাদের মঙ্গলবার আদালতে পাঠানো হবে।’
সিলেটে তৃতীয় লিঙ্গের বেশ ধারণকারী তুষার নামের এক যুবককে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে হত্যার ঘটনায় ৬ হিজড়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার পৃথক অভিযানে ওই ৬ জনকে গ্রেপ্তার করে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন সিলেট মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আলী মাহমুদ।
গতকাল রোববার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন নিহত তুষারের ভাই।
গ্রেপ্তার হওয়া হিজড়ারা হলেন—সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলার ছোট দেশ গ্রামের মৃত মনাই মিয়ার সন্তান হৃদয় (২৮), ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া থানার মৃত সিদ্দিক মিয়ার সন্তান তানহা (২৫), সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই থানার হোসেনপুর গ্রামের মৃত এমরাজুল হকের সন্তান সুমি উজ্জল (১৮), হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট থানার পাঁচগাঁও গ্রামের মৃত কনাই মিয়ার সন্তান চাঁদনী সজল (৩০), পাপ্পু পাপিয়া ও হৃদয় রুপা। এর মধ্যে পাপ্পু পাপিয়া ও হৃদয় রুপা ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারী বলে জানিয়েছে পুলিশ।
রোববার সকাল ৯টার দিকে সিলেট নগরের সোবহানীঘাট এলাকার বনফুলের শো-রুমের দোকানে ওঠার সিঁড়ির সামনে (নিচ তলায়) থেকে তুষারের মরদেহ উদ্ধার করে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। খবর পেয়ে তুষারের মা নাছিমা বেগম ঘটনাস্থলে গিয়ে ছেলের মরদেহ শনাক্ত করেন। ময়নাতদন্ত শেষে রোববার বিকেলে নগরের মানিকপীর টিলায় তুষারের মরদেহ দাফন করা হয়।
এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আলী মাহমুদ বলেন, ‘মামলা দায়েরের পরপরই আমরা বিশেষ অভিযান পরিচালনা করি। প্রথমকে চারজনকে গ্রেপ্তার করি, তাদের দেওয়া তথ্যমতে পরিকল্পনাকারী দুজনকে গ্রেপ্তার করি।
ওসি আরও বলেন, ‘প্রথমে গ্রেপ্তার হওয়া চারজন হিজড়া ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে আমাদের কাছে স্বীকারোক্তি দিয়েছে। তাদের আজ (সোমবার) বিকেলে আদালতে পাঠানো হয়েছে। আর বাকি দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তাদের মঙ্গলবার আদালতে পাঠানো হবে।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪