শাল্লা (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
কিশোরীকে তুলে এনে ইউনিয়ন পরিষদের কক্ষেই ধর্ষণ করেছেন চেয়ারম্যান। এতে তাঁর সহযোগী ছিলেন এক ইউপি সদস্য। এমন অভিযোগ উঠেছে সুনামগঞ্জের শাল্লায় বাহাড়া ইউনিয়নের বিশ্বজিত চৌধুরী নান্টুর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় আজ শুক্রবার রাত ১০টায় শাল্লা থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। মামলার এজাহারে চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্য ও বাহাড়া গ্রামের একজনকে আসামি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে শাল্লা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘ধর্ষণের ঘটনায় শাল্লা থানায় একটি মামলা হয়েছে। যার মামলা নং ২। মামলায় তিনজনকে আসামি করা হয়েছে।’
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বাহাড়া ইউনিয়নের বাহাড়া গ্রামের মলয় দাসের সঙ্গে ওই কিশোরীর দীর্ঘদিনের প্রেমের সম্পর্ক। এরই মধ্যে মলয় অন্যত্র বিয়ে করার প্রস্তুতি নিলে গত বৃহস্পতিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাত ৮টায় ওই কিশোরী মলয়ের বাড়িতে যায়। মলয়ের অভিভাবকেরা বিষয়টি স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান বিশ্বজিত চৌধুরী নান্টুকে জানায়। চেয়ারম্যান বিশ্বজিত চৌধুরী মলয়ের বাড়িতে গিয়ে বিষয়টি সমঝোতা করে দেওয়ার কথা বলে কিশোরীকে রাতেই তাঁর অফিসে নিয়ে আসেন। পরে চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্য দেবব্রত দাস মাতবর মিলে ওই কিশোরীকে রাতভর ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ করেছে কিশোরীর পরিবার। সকাল ৮টায় ওই কিশোরী দৌড়ে শাল্লা থানায় যায়। পরে সে লিখিত অভিযোগ দিয়ে বাড়িতে চলে গেছে।
কিশোরীর ভাই বলেন, ‘আমার বোনকে মলয়ের বাড়ি থেকে গত রাতে বাহাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বিশ্বজিত চৌধুরী নান্টু ও মেম্বার দেবব্রত দাস তাদের পরিষদে নিয়ে আসে। সকালে আমার বোন শাল্লা থানায় রয়েছে জানতে পেরে আমি আমার বোনের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারি চেয়ারম্যান বিশ্বজিত চৌধুরী নান্টু ও মেম্বার দেবব্রত দাস দুজনে মিলে আমার বোনকে রাতভর ধর্ষণ করে। আমার বোন এখনো শাল্লা থানায় আছে।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে ইউপি চেয়ারম্যান বিশ্বজিত চৌধুরী নান্টুর ফোন নম্বরে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়। ইউপি সদস্য দেবব্রত দাসের ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরটিও বন্ধ।
কিশোরীকে তুলে এনে ইউনিয়ন পরিষদের কক্ষেই ধর্ষণ করেছেন চেয়ারম্যান। এতে তাঁর সহযোগী ছিলেন এক ইউপি সদস্য। এমন অভিযোগ উঠেছে সুনামগঞ্জের শাল্লায় বাহাড়া ইউনিয়নের বিশ্বজিত চৌধুরী নান্টুর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় আজ শুক্রবার রাত ১০টায় শাল্লা থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। মামলার এজাহারে চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্য ও বাহাড়া গ্রামের একজনকে আসামি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে শাল্লা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘ধর্ষণের ঘটনায় শাল্লা থানায় একটি মামলা হয়েছে। যার মামলা নং ২। মামলায় তিনজনকে আসামি করা হয়েছে।’
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বাহাড়া ইউনিয়নের বাহাড়া গ্রামের মলয় দাসের সঙ্গে ওই কিশোরীর দীর্ঘদিনের প্রেমের সম্পর্ক। এরই মধ্যে মলয় অন্যত্র বিয়ে করার প্রস্তুতি নিলে গত বৃহস্পতিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাত ৮টায় ওই কিশোরী মলয়ের বাড়িতে যায়। মলয়ের অভিভাবকেরা বিষয়টি স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান বিশ্বজিত চৌধুরী নান্টুকে জানায়। চেয়ারম্যান বিশ্বজিত চৌধুরী মলয়ের বাড়িতে গিয়ে বিষয়টি সমঝোতা করে দেওয়ার কথা বলে কিশোরীকে রাতেই তাঁর অফিসে নিয়ে আসেন। পরে চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্য দেবব্রত দাস মাতবর মিলে ওই কিশোরীকে রাতভর ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ করেছে কিশোরীর পরিবার। সকাল ৮টায় ওই কিশোরী দৌড়ে শাল্লা থানায় যায়। পরে সে লিখিত অভিযোগ দিয়ে বাড়িতে চলে গেছে।
কিশোরীর ভাই বলেন, ‘আমার বোনকে মলয়ের বাড়ি থেকে গত রাতে বাহাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বিশ্বজিত চৌধুরী নান্টু ও মেম্বার দেবব্রত দাস তাদের পরিষদে নিয়ে আসে। সকালে আমার বোন শাল্লা থানায় রয়েছে জানতে পেরে আমি আমার বোনের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারি চেয়ারম্যান বিশ্বজিত চৌধুরী নান্টু ও মেম্বার দেবব্রত দাস দুজনে মিলে আমার বোনকে রাতভর ধর্ষণ করে। আমার বোন এখনো শাল্লা থানায় আছে।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে ইউপি চেয়ারম্যান বিশ্বজিত চৌধুরী নান্টুর ফোন নম্বরে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়। ইউপি সদস্য দেবব্রত দাসের ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরটিও বন্ধ।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪