গাইবান্ধা প্রতিনিধি
গাইবান্ধায় পুলিশের বিশেষ ক্ষমতা আইন ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে দায়ের করা নাশকতা মামলায় জেলা ও ইউনিয়ন জামায়াতের আমিরকে গ্রেপ্তার করেছে সদর থানার পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে সদর থানার পুলিশ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে জামায়াতের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন গাইবান্ধা জেলা জামায়াতের আমির আব্দুল করিম লক্ষ্মীপুর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের মছিব উদ্দিনের ছেলে এবং সদর উপজেলার বল্লমঝড় ইউনিয়নের সভাপতি আবদুল্লাহ আল মাহমুদ উত্তর ধানগড়ার আবদুল মতিনের ছেলে।
পুলিশ জানায়, গতকাল বুধবার সকালে সদর উপজেলার খোলাহাটী ইউনিয়নের আলফালা মসজিদে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার জন্য গোপন বৈঠক করেন তাঁরা। খবর পেয়ে পুলিশ তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে যায়। কিন্তু এর আগেই আসামিরা পালিয়ে যান। ওই দিন সকালেই পুলিশ বাদী হয়ে জামায়াতের ১৮ নেতার নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ৪০ জনের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইন ও বিস্ফোরক আইনের মামলা দায়ের করে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আজ ভোরে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ওই দুই জামায়াত নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গাইবান্ধা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বৃহস্পতিবার ভোরে জামায়াতের ওই দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করে থানায় আনা হয়। দুপুরে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, আসামিদের নামে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ১৫ (১)/২৫-ডি ও বিস্ফোরক আইনের ৩/৪ ধারায় মামলাসহ একাধিক মামলা রয়েছে।
গাইবান্ধায় পুলিশের বিশেষ ক্ষমতা আইন ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে দায়ের করা নাশকতা মামলায় জেলা ও ইউনিয়ন জামায়াতের আমিরকে গ্রেপ্তার করেছে সদর থানার পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে সদর থানার পুলিশ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে জামায়াতের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন গাইবান্ধা জেলা জামায়াতের আমির আব্দুল করিম লক্ষ্মীপুর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের মছিব উদ্দিনের ছেলে এবং সদর উপজেলার বল্লমঝড় ইউনিয়নের সভাপতি আবদুল্লাহ আল মাহমুদ উত্তর ধানগড়ার আবদুল মতিনের ছেলে।
পুলিশ জানায়, গতকাল বুধবার সকালে সদর উপজেলার খোলাহাটী ইউনিয়নের আলফালা মসজিদে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার জন্য গোপন বৈঠক করেন তাঁরা। খবর পেয়ে পুলিশ তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে যায়। কিন্তু এর আগেই আসামিরা পালিয়ে যান। ওই দিন সকালেই পুলিশ বাদী হয়ে জামায়াতের ১৮ নেতার নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ৪০ জনের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইন ও বিস্ফোরক আইনের মামলা দায়ের করে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আজ ভোরে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ওই দুই জামায়াত নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গাইবান্ধা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বৃহস্পতিবার ভোরে জামায়াতের ওই দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করে থানায় আনা হয়। দুপুরে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, আসামিদের নামে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ১৫ (১)/২৫-ডি ও বিস্ফোরক আইনের ৩/৪ ধারায় মামলাসহ একাধিক মামলা রয়েছে।
পুলিশের চলমান বিশেষ অভিযানে রাজধানীসহ সারা দেশে আরও ১ হাজার ১৮০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ৮৪৮ এবং অন্যান্য অপরাধে জড়িত ৩৩২ জন।
৬ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
১৪ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
১৬ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
১৭ দিন আগে