চিরিরবন্দর (দিনাজপুর) ও সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর সৈয়দপুরে এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে সৈয়দপুর উপজেলার বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের পশ্চিমবালা পাড়ার হোসেইন আলী নামের এক ব্যক্তির বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। আজ শনিবার গুমের উদ্দেশ্যে ফেলে যাওয়া মরদেহটি দিনাজপুর চিরিরবন্দরে ফকিরপাড়ার ক্যানেলের পাশ থেকে উদ্ধার করে চিরিরবন্দর থানা-পুলিশ। এ ঘটনায় চিরিরবন্দর থানা-পুলিশ তিনজনকে আটক করেছে। এই প্রতিবেদনটি প্রকাশ হওয়া পর্যন্ত নিহত ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া যায়নি।
ফেসবুকে একটি অ্যাকাউন্ট থেকে শনাক্ত করে ওই তিনজনকে আটক করা হয়। পরে তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন হোসেন আলীর স্ত্রী, তাঁর ছেলে খায়রুল (৩০) ও একই এলাকার নজু হোসেনের ছেলে মোকলেছ (২৪)।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নিহত ব্যক্তি ওই রাতে হোসেন আলীর বাড়িতে প্রবেশ করেন। টের পেয়ে আটক ব্যক্তিরাসহ আরও কয়েকজন তাঁকে ধরে পিটিয়ে গুরুতর আহত করেন। পরে অবস্থা খারাপ দেখে একই এলাকার বদর মুন্সির ছেলে পল্লিচিকিৎসক আনসার আলীকে ডেকে আনেন। তিনি পরীক্ষা করে জানান লোকটি মারা গেছেন। পরে গুম করার উদ্দেশ্যে মরদেহটি দিনাজপুরের চিরিরবন্দরের ফকিরপাড়া ক্যানেলের পাশে ফেলে আসা হয়। তবে কী কারণে তিনি সেখানে গিয়েছিলেন, তা নিশ্চিতভাবে জানা যায়নি।
এ ঘটনায় চিরিরবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুব্রত কুমার সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, মরদেহ চিরিরবন্দরে ফকিরপাড়ার ক্যানেলের পাশ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করা হয়েছে। এ বিষয়ে তদন্ত চলছে।
এদিকে, সৈয়দপুর থানার ওসি আবুল হাসনাত খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মরদেহটি যেহেতু চিরিরবন্দর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে তাঁরা চিরিরবন্দর থানা-পুলিশকে শুধু সহযোগিতা করেছেন। আটক ব্যক্তিদের চিরিরবন্দর থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ঘটনাটি তাঁরাই তদন্ত করছেন।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে সৈয়দপুর উপজেলার বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের পশ্চিমবালা পাড়ার হোসেইন আলী নামের এক ব্যক্তির বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। আজ শনিবার গুমের উদ্দেশ্যে ফেলে যাওয়া মরদেহটি দিনাজপুর চিরিরবন্দরে ফকিরপাড়ার ক্যানেলের পাশ থেকে উদ্ধার করে চিরিরবন্দর থানা-পুলিশ। এ ঘটনায় চিরিরবন্দর থানা-পুলিশ তিনজনকে আটক করেছে। এই প্রতিবেদনটি প্রকাশ হওয়া পর্যন্ত নিহত ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া যায়নি।
ফেসবুকে একটি অ্যাকাউন্ট থেকে শনাক্ত করে ওই তিনজনকে আটক করা হয়। পরে তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন হোসেন আলীর স্ত্রী, তাঁর ছেলে খায়রুল (৩০) ও একই এলাকার নজু হোসেনের ছেলে মোকলেছ (২৪)।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নিহত ব্যক্তি ওই রাতে হোসেন আলীর বাড়িতে প্রবেশ করেন। টের পেয়ে আটক ব্যক্তিরাসহ আরও কয়েকজন তাঁকে ধরে পিটিয়ে গুরুতর আহত করেন। পরে অবস্থা খারাপ দেখে একই এলাকার বদর মুন্সির ছেলে পল্লিচিকিৎসক আনসার আলীকে ডেকে আনেন। তিনি পরীক্ষা করে জানান লোকটি মারা গেছেন। পরে গুম করার উদ্দেশ্যে মরদেহটি দিনাজপুরের চিরিরবন্দরের ফকিরপাড়া ক্যানেলের পাশে ফেলে আসা হয়। তবে কী কারণে তিনি সেখানে গিয়েছিলেন, তা নিশ্চিতভাবে জানা যায়নি।
এ ঘটনায় চিরিরবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুব্রত কুমার সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, মরদেহ চিরিরবন্দরে ফকিরপাড়ার ক্যানেলের পাশ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করা হয়েছে। এ বিষয়ে তদন্ত চলছে।
এদিকে, সৈয়দপুর থানার ওসি আবুল হাসনাত খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মরদেহটি যেহেতু চিরিরবন্দর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে তাঁরা চিরিরবন্দর থানা-পুলিশকে শুধু সহযোগিতা করেছেন। আটক ব্যক্তিদের চিরিরবন্দর থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ঘটনাটি তাঁরাই তদন্ত করছেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১২ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৪ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২০ দিন আগে