হাতীবান্ধা (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় জমিসংক্রান্ত বিরোধের জেরে বড় ভাই জহুরুল ইসলামের (৪০) লাঠির আঘাতে আহত ছোট ভাই জাকেরুল ইসলাম ওরফে মিস্টারের (৩৩) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।
আজ শনিবার সকালে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগে গতকাল শুক্রবার সকালে উপজেলার প্রান্নাথ পাটিকাপাড়া এলাকায় মারামারির ঘটনাটি ঘটে।
অভিযুক্তরা হলেন উপজেলার প্রান্নাথ পাটিকাপাড়া এলাকার কেরামত আলীর বড় ছেলে জহুরুল (৪০) ও তাঁর ছেলে রব্বানী ইসলাম মুকুল (১৮)। নিহত জাকেরুল ইসলাম মিস্টার কেরামত আলীর ছোট ছেলে।
জানা গেছে, বড় ভাই জহুরুল ও নিহত ছোট ভাই মিস্টারের বাড়ি পাশাপাশি। তাঁদের দুজনের মাঝে বাড়ির পাশের ৩ শতক জমি নিয়ে বিরোধ চলছিল। সেই বিরোধের জেরে গতকাল সকালে ওই দুই ভাইয়ের ঝগড়া বাঁধে। একপর্যায়ে বড় ভাই জহুরুল ও তাঁর ছেলে মুকুল ক্ষিপ্ত হয়ে লাঠি দিয়ে মিস্টারের মাথায় আঘাত করলে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন।
পরে স্থানীয়রা আহত মিস্টারকে উদ্ধার করে হাতীবান্ধা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসকেরা তাঁর প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। সেখানেই আজ সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহতের বাবা কেরামত আলী কান্না জড়িত বলেন, ‘আমার বড় ছেলে বাড়ির পাশের ৩ শতক জমি ছোট ছেলেকে দিয়ে তার কাছ থেকে অন্য জায়গার ৩ শতক জমি মগদলা করে নিয়েছিল। কিন্তু পরে বড় ছেলে বাড়ির পাশের সেই জমি মিস্টারকে দিতে নারাজ হন। এ নিয়ে তাদের মাঝে অনেক দিন থেকে বিরোধ চলছিল। এমনকি গতকাল শুক্রবার সকালে তাদের মাঝে ঝগড়া বাধে। এর একপর্যায়ে জহুরুল লাঠি দিয়ে মিস্টারের মাথায় আঘাত করে। আমি তাদের এত বারণ করলাম যে ঝগড়ার করার দরকার নাই। দুজনের বসে ঠিক করে নে। তারা আমার কথা শুনল না।’
স্থানীয় বাসিন্দা মিলন বলেন, ‘যখন ঝগড়া বাধে তখন আমার তাদের থামাই। এরপর সেখান থেকে চলে আসি। পরে খবর পাই জহুরুল তার ছোট ভাই মিস্টারকে লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করেছে। এরপর শনিবার সকালে খবর পাই যে মিস্টার সেখানে মারা গেছে।’
এ বিষয়ে জানতে নিহতের বড় ভাই জহুরুলের বাড়িতে গেলে তাঁদের কাউকে পাওয়া যায়নি। তাঁদের ঘর তালাবদ্ধ। এরপর জহুরুলের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তা বন্ধ পাওয়া গেছে।
হাতীবান্ধা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নাঈম হাসান নয়ন বলেন, আহত জাকেরুল মাথায় প্রচণ্ড আঘাত পান। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এ বিষয়ে হাতীবান্ধা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহা আলম বলেন, ‘গতকাল শুক্রবার মারামারির ঘটনায় একটি অভিযোগ পেয়েছি। আজ সকালে মিস্টার নামের একজনের মৃত্যু হয়েছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় জমিসংক্রান্ত বিরোধের জেরে বড় ভাই জহুরুল ইসলামের (৪০) লাঠির আঘাতে আহত ছোট ভাই জাকেরুল ইসলাম ওরফে মিস্টারের (৩৩) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।
আজ শনিবার সকালে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগে গতকাল শুক্রবার সকালে উপজেলার প্রান্নাথ পাটিকাপাড়া এলাকায় মারামারির ঘটনাটি ঘটে।
অভিযুক্তরা হলেন উপজেলার প্রান্নাথ পাটিকাপাড়া এলাকার কেরামত আলীর বড় ছেলে জহুরুল (৪০) ও তাঁর ছেলে রব্বানী ইসলাম মুকুল (১৮)। নিহত জাকেরুল ইসলাম মিস্টার কেরামত আলীর ছোট ছেলে।
জানা গেছে, বড় ভাই জহুরুল ও নিহত ছোট ভাই মিস্টারের বাড়ি পাশাপাশি। তাঁদের দুজনের মাঝে বাড়ির পাশের ৩ শতক জমি নিয়ে বিরোধ চলছিল। সেই বিরোধের জেরে গতকাল সকালে ওই দুই ভাইয়ের ঝগড়া বাঁধে। একপর্যায়ে বড় ভাই জহুরুল ও তাঁর ছেলে মুকুল ক্ষিপ্ত হয়ে লাঠি দিয়ে মিস্টারের মাথায় আঘাত করলে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন।
পরে স্থানীয়রা আহত মিস্টারকে উদ্ধার করে হাতীবান্ধা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসকেরা তাঁর প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। সেখানেই আজ সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহতের বাবা কেরামত আলী কান্না জড়িত বলেন, ‘আমার বড় ছেলে বাড়ির পাশের ৩ শতক জমি ছোট ছেলেকে দিয়ে তার কাছ থেকে অন্য জায়গার ৩ শতক জমি মগদলা করে নিয়েছিল। কিন্তু পরে বড় ছেলে বাড়ির পাশের সেই জমি মিস্টারকে দিতে নারাজ হন। এ নিয়ে তাদের মাঝে অনেক দিন থেকে বিরোধ চলছিল। এমনকি গতকাল শুক্রবার সকালে তাদের মাঝে ঝগড়া বাধে। এর একপর্যায়ে জহুরুল লাঠি দিয়ে মিস্টারের মাথায় আঘাত করে। আমি তাদের এত বারণ করলাম যে ঝগড়ার করার দরকার নাই। দুজনের বসে ঠিক করে নে। তারা আমার কথা শুনল না।’
স্থানীয় বাসিন্দা মিলন বলেন, ‘যখন ঝগড়া বাধে তখন আমার তাদের থামাই। এরপর সেখান থেকে চলে আসি। পরে খবর পাই জহুরুল তার ছোট ভাই মিস্টারকে লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করেছে। এরপর শনিবার সকালে খবর পাই যে মিস্টার সেখানে মারা গেছে।’
এ বিষয়ে জানতে নিহতের বড় ভাই জহুরুলের বাড়িতে গেলে তাঁদের কাউকে পাওয়া যায়নি। তাঁদের ঘর তালাবদ্ধ। এরপর জহুরুলের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তা বন্ধ পাওয়া গেছে।
হাতীবান্ধা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নাঈম হাসান নয়ন বলেন, আহত জাকেরুল মাথায় প্রচণ্ড আঘাত পান। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এ বিষয়ে হাতীবান্ধা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহা আলম বলেন, ‘গতকাল শুক্রবার মারামারির ঘটনায় একটি অভিযোগ পেয়েছি। আজ সকালে মিস্টার নামের একজনের মৃত্যু হয়েছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪