বালিয়াডাঙ্গী (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে মারধরের শিকার হয়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। তাঁকে তারই দুই ছেলে মারধর করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত সহোদর আত্মগোপনে রয়েছেন।
নিহতের নাম—নাজিম উদ্দীন (৫০)। তিনি উপজেলার পাড়িয়া ইউনিয়নের পিয়াজুপাড়া গ্রামের টেপু মোহাম্মদের ছেলে। গতকাল সোমবার রাত ৮টায় বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এর আগে সকাল ১০টায় নিজ বাড়িতে মারধরে শিকার হন তিনি।
এ ঘটনায় অভিযুক্তরা হলেন—নাজিম উদ্দীনের দুই ছেলে আলাল হোসেন (২৬) ও সাইফুল ইসলাম (১৯)।
ঘটনার প্রসঙ্গে নাজিম উদ্দীনের চাচি মাসুমা খাতুন আজকের পত্রিকাকে জানান, সকালে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সকালে নাজিম উদ্দীনের দুই ছেলে আলাল হোসেন ও সাইফুল ইসলাম তাকে মাঠ থেকে ধরে এনে মারধর করে। স্থানীয়রা এগিয়ে আসার চেষ্টা করলেও দুই ছেলের ভয়ভীতি ও গালিগালাজের কারণে তাকে বাঁচাতে পারেনি।
নিহতের চাচাতো বোন সাবেক ইউপি সদস্য মুক্তা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, মারধরের পর বাড়িতে বারান্দায় দিনভর শুইয়ে রাখা হয় নাজিম উদ্দীনকে। সন্ধ্যায় স্থানীয়দের চাপের মুখে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, নাজিম উদ্দীনকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। মৃত ঘোষণার পরই আবার তাকে নিয়ে চলে যায় স্বজনেরা।
পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দিনমজুর নাজিম উদ্দীনের ৫ ছেলে। মেজো দুই ছেলে ঢাকায় পোশাক কারখানায় চাকরি করে, ছোট ছেলেটি স্থানীয় বাজারে এক দোকানের কর্মচারী। বড় ছেলে আলাল ও সেজো ছেলে তাঁর বাবাকে সবার অনুপস্থিতে মারধর করে।
এ বিষয়ে নিহতের ছোট ছেলে দুলাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাবা মারা গেছেন শুনে বাড়িতে এসেছি। কী হয়েছে দিনভর কিছুই জানি না। মাকেও ঘটনার পর থেকে খুঁজে পাচ্ছি না।’
পাড়িয়া ইউনিয়নের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান জিল্লুর রহমান জানান, দুই ছেলের মারধরেই নাজিমের মৃত্যু হয়েছে। রাতে শোনার পর পুলিশকে খবর দেওয়া হয়েছে।
বালিয়াডাঙ্গী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ কবির জানান, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে মরদেহ পাঠানো হয়েছে।
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে মারধরের শিকার হয়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। তাঁকে তারই দুই ছেলে মারধর করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত সহোদর আত্মগোপনে রয়েছেন।
নিহতের নাম—নাজিম উদ্দীন (৫০)। তিনি উপজেলার পাড়িয়া ইউনিয়নের পিয়াজুপাড়া গ্রামের টেপু মোহাম্মদের ছেলে। গতকাল সোমবার রাত ৮টায় বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এর আগে সকাল ১০টায় নিজ বাড়িতে মারধরে শিকার হন তিনি।
এ ঘটনায় অভিযুক্তরা হলেন—নাজিম উদ্দীনের দুই ছেলে আলাল হোসেন (২৬) ও সাইফুল ইসলাম (১৯)।
ঘটনার প্রসঙ্গে নাজিম উদ্দীনের চাচি মাসুমা খাতুন আজকের পত্রিকাকে জানান, সকালে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সকালে নাজিম উদ্দীনের দুই ছেলে আলাল হোসেন ও সাইফুল ইসলাম তাকে মাঠ থেকে ধরে এনে মারধর করে। স্থানীয়রা এগিয়ে আসার চেষ্টা করলেও দুই ছেলের ভয়ভীতি ও গালিগালাজের কারণে তাকে বাঁচাতে পারেনি।
নিহতের চাচাতো বোন সাবেক ইউপি সদস্য মুক্তা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, মারধরের পর বাড়িতে বারান্দায় দিনভর শুইয়ে রাখা হয় নাজিম উদ্দীনকে। সন্ধ্যায় স্থানীয়দের চাপের মুখে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, নাজিম উদ্দীনকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। মৃত ঘোষণার পরই আবার তাকে নিয়ে চলে যায় স্বজনেরা।
পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দিনমজুর নাজিম উদ্দীনের ৫ ছেলে। মেজো দুই ছেলে ঢাকায় পোশাক কারখানায় চাকরি করে, ছোট ছেলেটি স্থানীয় বাজারে এক দোকানের কর্মচারী। বড় ছেলে আলাল ও সেজো ছেলে তাঁর বাবাকে সবার অনুপস্থিতে মারধর করে।
এ বিষয়ে নিহতের ছোট ছেলে দুলাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাবা মারা গেছেন শুনে বাড়িতে এসেছি। কী হয়েছে দিনভর কিছুই জানি না। মাকেও ঘটনার পর থেকে খুঁজে পাচ্ছি না।’
পাড়িয়া ইউনিয়নের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান জিল্লুর রহমান জানান, দুই ছেলের মারধরেই নাজিমের মৃত্যু হয়েছে। রাতে শোনার পর পুলিশকে খবর দেওয়া হয়েছে।
বালিয়াডাঙ্গী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ কবির জানান, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে মরদেহ পাঠানো হয়েছে।
পুলিশের চলমান বিশেষ অভিযানে রাজধানীসহ সারা দেশে আরও ১ হাজার ১৮০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ৮৪৮ এবং অন্যান্য অপরাধে জড়িত ৩৩২ জন।
৪ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
১২ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
১৫ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
১৬ দিন আগে