কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামে দুই বছরের শিশুকে বঁটির কোপে হত্যার অভিযোগ উঠেছে চাচির বিরুদ্ধে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে সদরের পাঁচগাছী ইউনিয়নের মাস্টারপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত চাচিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
সদর থানার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত শিশুর নাম দিশা। সে ওই গ্রামের অটোরিকশাচালক দুলালের মেয়ে। গ্রেপ্তার চাচির নাম কামনা বেগম (৩২)। তিনি দুলালের বড় ভাই সাইদুল ইসলামের স্ত্রী ও নিহত শিশুর আপন বড় চাচি বলে পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে।
নিহত শিশুর মায়ের বরাতে তার আরেক চাচা ফখরুল বলেন, ‘মঙ্গলবার দুপুরে একমাত্র মেয়ে দিশাকে নিয়ে তার মা শাবনুর নদীতে কাপড় কাচতে যান। দিশাকে ফখরুলের স্ত্রীর কাছে দিতে বলে সঙ্গে থাকা এক প্রতিবেশীর মাধ্যমে বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। কিন্তু বাড়ির আঙিনায় থাকা কামনা বেগম দিশাকে কোলে নেন। শাবনুর বাড়িতে ফিরে দিশাকে দেখতে না পেয়ে খোঁজ করতে থাকেন। এ সময় কামনার ছেলে তাদের ঘরে গিয়ে দিশাকে মস্তক বিচ্ছিন্ন অবস্থায় দেখতে পায়। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে এবং কামনা বেগমকে আটক করে থানায় নেয়।’
ফখরুল বলেন, ‘কামনা বেগম দীর্ঘদিন ধরে মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলেন। তাঁর চিকিৎসা চলছিল। তিনি বঁটি দিয়ে কুপিয়ে দিশার দেহ থেকে মাথা আলাদা করে হত্যা করেছেন। হত্যার পর সবার সামনে তা স্বীকার করেছেন। তবে কেন তিনি শিশুটিকে এমন নির্মমভাবে হত্যা করেছেন তা বলেননি।’
ঘটনার পর সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ওহিদুন্নবী ও সদর থানার ওসি মাসুদুর রহমানসহ পুলিশ কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
ওসি মাসুদুর রহমান বলেন, ‘নিহতের বাবা বাদী হয়ে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। অভিযুক্তকে আটক করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত বঁটি উদ্ধার করা হয়েছে।’
হত্যার কারণ জানার প্রশ্নে ওসি বলেন, পরিবার ও স্থানীয়রা বলছেন যে ওই নারী মানসিকভাবে কিছুটা ভারসাম্যহীন। তবে ঠিক কী কারণে হত্যাকাণ্ড ঘটেছে তা তাৎক্ষণিক জানা যায়নি। তদন্ত চলছে।
কুড়িগ্রামে দুই বছরের শিশুকে বঁটির কোপে হত্যার অভিযোগ উঠেছে চাচির বিরুদ্ধে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে সদরের পাঁচগাছী ইউনিয়নের মাস্টারপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত চাচিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
সদর থানার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত শিশুর নাম দিশা। সে ওই গ্রামের অটোরিকশাচালক দুলালের মেয়ে। গ্রেপ্তার চাচির নাম কামনা বেগম (৩২)। তিনি দুলালের বড় ভাই সাইদুল ইসলামের স্ত্রী ও নিহত শিশুর আপন বড় চাচি বলে পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে।
নিহত শিশুর মায়ের বরাতে তার আরেক চাচা ফখরুল বলেন, ‘মঙ্গলবার দুপুরে একমাত্র মেয়ে দিশাকে নিয়ে তার মা শাবনুর নদীতে কাপড় কাচতে যান। দিশাকে ফখরুলের স্ত্রীর কাছে দিতে বলে সঙ্গে থাকা এক প্রতিবেশীর মাধ্যমে বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। কিন্তু বাড়ির আঙিনায় থাকা কামনা বেগম দিশাকে কোলে নেন। শাবনুর বাড়িতে ফিরে দিশাকে দেখতে না পেয়ে খোঁজ করতে থাকেন। এ সময় কামনার ছেলে তাদের ঘরে গিয়ে দিশাকে মস্তক বিচ্ছিন্ন অবস্থায় দেখতে পায়। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে এবং কামনা বেগমকে আটক করে থানায় নেয়।’
ফখরুল বলেন, ‘কামনা বেগম দীর্ঘদিন ধরে মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলেন। তাঁর চিকিৎসা চলছিল। তিনি বঁটি দিয়ে কুপিয়ে দিশার দেহ থেকে মাথা আলাদা করে হত্যা করেছেন। হত্যার পর সবার সামনে তা স্বীকার করেছেন। তবে কেন তিনি শিশুটিকে এমন নির্মমভাবে হত্যা করেছেন তা বলেননি।’
ঘটনার পর সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ওহিদুন্নবী ও সদর থানার ওসি মাসুদুর রহমানসহ পুলিশ কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
ওসি মাসুদুর রহমান বলেন, ‘নিহতের বাবা বাদী হয়ে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। অভিযুক্তকে আটক করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত বঁটি উদ্ধার করা হয়েছে।’
হত্যার কারণ জানার প্রশ্নে ওসি বলেন, পরিবার ও স্থানীয়রা বলছেন যে ওই নারী মানসিকভাবে কিছুটা ভারসাম্যহীন। তবে ঠিক কী কারণে হত্যাকাণ্ড ঘটেছে তা তাৎক্ষণিক জানা যায়নি। তদন্ত চলছে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪