গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় এক কিশোরী সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’ করেছে বলে খবর পাওয়া গেছে। ওই কিশোরীর নাম হাসি মনি (১৫)। সে গঙ্গাচড়া সদর ইউনিয়নের মুন্সিপাড়াগ্রামের প্রবাসী হাবিবুর রহমানের মেয়ে ও গঙ্গাচড়া হাজী দেলোয়ার হোসেন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্রী।
সরেজমিনে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আজ শুক্রবার বেলা ১টার দিকে স্থানীয়রা জুম্মার নামাজ পড়তে যাওয়ার সময় প্রবাসী হাবিবুর রহমানের বাড়িতে চিল্লাচিল্লি শুনতে পেয়ে ছুটে যান। গিয়ে দেখেন হাবিবুরের মেয়ে আঙিনায় পড়ে আছে পাশে মেয়েটির মা বসে কান্না করছে। ‘আত্মহত্যা’র বিষয়টি জানার পর এলাকাবাসী লাশ দাফনের ব্যবস্থা করে।
তবে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের সুরতহাল করে মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিতের জন্য লাশ রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। এ সময় পুলিশের কাছে হাতজোড় করে মৃত্যু হাসি মনির মা বলেন, ‘আমার মেয়েটা তো ভুল করে ফেলেছে। আপনাদের কাছে হাতজোড় করি মেয়েটাকে নিয়ে গিয়ে আপনারা কাটা ছেঁড়া করিয়েন না।’
মৃত্যু হাসি মনির ছোট ভাই সজিব বলে, ‘আমি মসজিদে যাইতে ধরছিলাম। মায়ের কান্না শুনে বাড়ি এতে দেখি আপু ঘরের ফ্যানের সঙ্গে ঝোলানো। পরে পাশের বাড়ির চাচা-চাচীরা এসে মই দিয়ে আপুর লাশ নিচে নামায়।’
ওই ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আবদুল খালেক জানান, ‘হাসিমনি নামের ওই মেয়েটির সঙ্গে অনেক দিন ধরে এক ছেলের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। কথিত প্রেমিক মেয়েটিকে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে অনেক টাকাও হাতিয়ে নিয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ছেলেটি মেয়েটির বাড়িতে আসার কথা বলে মেয়ের কাছ থেকে ৬ হাজার টাকা নিয়ে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়।
‘এ অবস্থায় আজ দুপুরে বাড়ির লোকজন বাইরে কাজ করতে গেলে মেয়েটি ঘরে ঢুকে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে। মৃত্যুর আগে হাসিমনি চিরকুটে লিখে গেছে ‘‘আমার মৃত্যুর জন্য আমার প্রেমিক দায়ী।’ ’ তবে প্রেমিকের নাম এখনো জানা যায়নি।’
গঙ্গাচড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুলাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, মৃত্যুর সঠিক কারণ জানার জন্য লাশ ময়নাতদন্তের জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। মেডিকেল রিপোর্ট হাতে পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় এক কিশোরী সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’ করেছে বলে খবর পাওয়া গেছে। ওই কিশোরীর নাম হাসি মনি (১৫)। সে গঙ্গাচড়া সদর ইউনিয়নের মুন্সিপাড়াগ্রামের প্রবাসী হাবিবুর রহমানের মেয়ে ও গঙ্গাচড়া হাজী দেলোয়ার হোসেন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্রী।
সরেজমিনে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আজ শুক্রবার বেলা ১টার দিকে স্থানীয়রা জুম্মার নামাজ পড়তে যাওয়ার সময় প্রবাসী হাবিবুর রহমানের বাড়িতে চিল্লাচিল্লি শুনতে পেয়ে ছুটে যান। গিয়ে দেখেন হাবিবুরের মেয়ে আঙিনায় পড়ে আছে পাশে মেয়েটির মা বসে কান্না করছে। ‘আত্মহত্যা’র বিষয়টি জানার পর এলাকাবাসী লাশ দাফনের ব্যবস্থা করে।
তবে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের সুরতহাল করে মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিতের জন্য লাশ রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। এ সময় পুলিশের কাছে হাতজোড় করে মৃত্যু হাসি মনির মা বলেন, ‘আমার মেয়েটা তো ভুল করে ফেলেছে। আপনাদের কাছে হাতজোড় করি মেয়েটাকে নিয়ে গিয়ে আপনারা কাটা ছেঁড়া করিয়েন না।’
মৃত্যু হাসি মনির ছোট ভাই সজিব বলে, ‘আমি মসজিদে যাইতে ধরছিলাম। মায়ের কান্না শুনে বাড়ি এতে দেখি আপু ঘরের ফ্যানের সঙ্গে ঝোলানো। পরে পাশের বাড়ির চাচা-চাচীরা এসে মই দিয়ে আপুর লাশ নিচে নামায়।’
ওই ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আবদুল খালেক জানান, ‘হাসিমনি নামের ওই মেয়েটির সঙ্গে অনেক দিন ধরে এক ছেলের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। কথিত প্রেমিক মেয়েটিকে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে অনেক টাকাও হাতিয়ে নিয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ছেলেটি মেয়েটির বাড়িতে আসার কথা বলে মেয়ের কাছ থেকে ৬ হাজার টাকা নিয়ে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়।
‘এ অবস্থায় আজ দুপুরে বাড়ির লোকজন বাইরে কাজ করতে গেলে মেয়েটি ঘরে ঢুকে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে। মৃত্যুর আগে হাসিমনি চিরকুটে লিখে গেছে ‘‘আমার মৃত্যুর জন্য আমার প্রেমিক দায়ী।’ ’ তবে প্রেমিকের নাম এখনো জানা যায়নি।’
গঙ্গাচড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুলাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, মৃত্যুর সঠিক কারণ জানার জন্য লাশ ময়নাতদন্তের জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। মেডিকেল রিপোর্ট হাতে পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২০ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫