বড়াইগ্রাম (নাটোর) প্রতিনিধি
নাটোরের বড়াইগ্রামে স্ত্রী বিউটি বেগমের গলা কেটে হত্যার পর স্বামী আব্দুল বারেক (৪৯) পালিয়ে গেছেন। আজ রোববার সকালে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে। এর আগে গতকাল শনিবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের গোপালপুর স্কুলপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আব্দুল বারেক উপজেলার গোপালপুর গ্রামের স্কুলপাড়ার বাসিন্দা এবং পেশায় একজন অটো ভ্যানচালক। মৃত বিউটি বেগম ও আব্দুল বারেক দম্পতির দুই মেয়ে ও এক ছেলেসন্তান রয়েছে।
মৃতের ভাই মতিয়ার রহমান বলেন, ‘গোপালপুর মুন্সিপাড়া গ্রামের মোজাম্মেলের ছেলে পিন্টু নামে এক ওয়ার্কশপের মিস্ত্রি আমার বোন বিউটি বেগমকে বিভিন্ন সময়ে উত্ত্যক্ত করত। এ নিয়ে তাদের পরিবারের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিল। এ কারণে তাঁর স্বামী আব্দুল বারেক ঘুমন্ত অবস্থায় পরিকল্পিতভাবে আমার বোনকে হাঁসুয়া দিয়ে গলা কেটে হত্যা করেছেন। বিষয়টি আমার ভাগনি দেখে ফেললে হত্যার হুমকি দিয়ে আব্দুল বারেক পালিয়ে গেছেন।’
এ বিষয়ে বড়াইগ্রাম থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জুবায়ের হোসেন বলেন, ‘গতকাল রাত আড়াইটার দিকে ৯৯৯-এ কলের মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ গোপালপুর স্কুলপাড়ায় আব্দুল বারেকের বাড়ি যায়। সেখানে গিয়ে তাঁর ঘরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলাকাটা অবস্থায় স্ত্রী বিউটি বেগমের মরদেহ পাওয়া যায়। এ সময় আব্দুল বারেককে বাড়িতে পাওয়া যায়নি। তাঁর ঘরের দরজা খোলা ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কলহের জেরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ উদ্ধার করে নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু সিদ্দিক বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের জেরে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। রহস্য উদ্ঘাটনের চেষ্টা এবং স্বামীকে গ্রেপ্তারের জন্য কাজ শুরু করেছে পুলিশ।’
নাটোরের বড়াইগ্রামে স্ত্রী বিউটি বেগমের গলা কেটে হত্যার পর স্বামী আব্দুল বারেক (৪৯) পালিয়ে গেছেন। আজ রোববার সকালে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে। এর আগে গতকাল শনিবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের গোপালপুর স্কুলপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আব্দুল বারেক উপজেলার গোপালপুর গ্রামের স্কুলপাড়ার বাসিন্দা এবং পেশায় একজন অটো ভ্যানচালক। মৃত বিউটি বেগম ও আব্দুল বারেক দম্পতির দুই মেয়ে ও এক ছেলেসন্তান রয়েছে।
মৃতের ভাই মতিয়ার রহমান বলেন, ‘গোপালপুর মুন্সিপাড়া গ্রামের মোজাম্মেলের ছেলে পিন্টু নামে এক ওয়ার্কশপের মিস্ত্রি আমার বোন বিউটি বেগমকে বিভিন্ন সময়ে উত্ত্যক্ত করত। এ নিয়ে তাদের পরিবারের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিল। এ কারণে তাঁর স্বামী আব্দুল বারেক ঘুমন্ত অবস্থায় পরিকল্পিতভাবে আমার বোনকে হাঁসুয়া দিয়ে গলা কেটে হত্যা করেছেন। বিষয়টি আমার ভাগনি দেখে ফেললে হত্যার হুমকি দিয়ে আব্দুল বারেক পালিয়ে গেছেন।’
এ বিষয়ে বড়াইগ্রাম থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জুবায়ের হোসেন বলেন, ‘গতকাল রাত আড়াইটার দিকে ৯৯৯-এ কলের মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ গোপালপুর স্কুলপাড়ায় আব্দুল বারেকের বাড়ি যায়। সেখানে গিয়ে তাঁর ঘরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলাকাটা অবস্থায় স্ত্রী বিউটি বেগমের মরদেহ পাওয়া যায়। এ সময় আব্দুল বারেককে বাড়িতে পাওয়া যায়নি। তাঁর ঘরের দরজা খোলা ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কলহের জেরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ উদ্ধার করে নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু সিদ্দিক বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের জেরে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। রহস্য উদ্ঘাটনের চেষ্টা এবং স্বামীকে গ্রেপ্তারের জন্য কাজ শুরু করেছে পুলিশ।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৫ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২২ দিন আগে