নওগাঁ প্রতিনিধি
জেএমবি নেতা শায়খ আব্দুর রহমানের নেতৃত্বে ২০০০ সালের পরে জেএমবির সদস্যভুক্ত হন মো. সানোয়ার হোসেন। তখন হোমিও ডাক্তার হিসেবে চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল ও গোমস্তাপুরে জেএমবির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন তিনি। এরপর ২০০৭ সালে জেএমবির আমীর শায়খ আব্দুর রহমানের ফাঁসি হলে কিছুদিন পর মাওলানা সাইদুর রহমান জেএমবির আমীর হন।
পরবর্তীতে নেতৃত্ব নিয়ে জেএমবির মধ্যে অন্তঃকোন্দল শুরু হয়। অন্তঃকোন্দলের জেরে ২০১২ সালের ২৬ এপ্রিল সানোয়ার জেএমবি স্বঘোষিত আমির সালমানকে নাচোলের খুলশী বোরিয়া এলাকার আমবাগানে নিয়ে গিয়ে গলা কেটে হত্যা করেন। ওই মামলায় গ্রেপ্তার হওয়ার কিছুদিন পর সানোয়ার জামিনে মুক্ত হন। এরপর তিনি আত্মগোপনে চলে যান।
আত্মগোপনে থাকা সানোয়ারকে ১০ বছর পর গতকাল শনিবার রাত ৯ টার দিকে জেলা পুলিশের সহযোগিতায় নওগাঁর পত্নীতলা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের অ্যান্টি টেররিজম ইউনিট (এটিইউ)।
আজ রোববার দুপুরে নওগাঁ পুলিশ সুপারের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান পুলিশ সুপার আবদুল মান্নান মিয়া ও অ্যান্টি টেররিজম ইউনিটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এএসপি) আকিউল ইসলাম। এ সময় নওগাঁর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গাজিউর রহমান ও সাবিনা ইয়াসমিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে আকিউল ইসলাম বলেন, সালমান হত্যা মামলায় ২০১৯ সালের ২৫ নভেম্বর চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত পলাতক সানোয়ারসহ তিনজনের মৃত্যুদণ্ড প্রদান করেন। সালমান হত্যা মামলা ছাড়াও সানোয়ারের বিরুদ্ধে চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে দুটি মামলার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি আছে। এ ছাড়া গোমস্তাপুর থানাতেও তাঁর বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে।
এএসপি আরও বলেন, সালমান হত্যা মামলায় জামিনে মুক্ত হয়ে সানোয়ার চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও নওগাঁ এলাকায় জেএমবিকে সক্রিয় করার কাজ করে যাচ্ছিলেন। সম্প্রতি এটিইউ-এর চৌকস অভিযানকারী দল জানতে পারে, সানোয়ার নাম পরিবর্তন করে নওগাঁর পত্নীতলায় ছোট চাঁদপুর এলাকায় আব্দুল্লাহ নামে আত্মগোপনে আছেন। সেখানে তিনি ভেড়া পালন ও রাজমিস্ত্রি হিসেবে কাজ করছিলেন। বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে তাঁকে গতকাল গ্রেপ্তার করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, গ্রেপ্তার সানোয়ারকে আজ বিকেলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ আদালতে নেওয়া হবে। পরবর্তীতে আদালতের নির্দেশে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এর আগে, সংবাদ সম্মেলন শেষে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে গণমাধ্যম কর্মীদের সামনে গ্রেপ্তার জেএমবি সদস্য সানোয়ারকে হাজির করা হয়।
জেএমবি নেতা শায়খ আব্দুর রহমানের নেতৃত্বে ২০০০ সালের পরে জেএমবির সদস্যভুক্ত হন মো. সানোয়ার হোসেন। তখন হোমিও ডাক্তার হিসেবে চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল ও গোমস্তাপুরে জেএমবির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন তিনি। এরপর ২০০৭ সালে জেএমবির আমীর শায়খ আব্দুর রহমানের ফাঁসি হলে কিছুদিন পর মাওলানা সাইদুর রহমান জেএমবির আমীর হন।
পরবর্তীতে নেতৃত্ব নিয়ে জেএমবির মধ্যে অন্তঃকোন্দল শুরু হয়। অন্তঃকোন্দলের জেরে ২০১২ সালের ২৬ এপ্রিল সানোয়ার জেএমবি স্বঘোষিত আমির সালমানকে নাচোলের খুলশী বোরিয়া এলাকার আমবাগানে নিয়ে গিয়ে গলা কেটে হত্যা করেন। ওই মামলায় গ্রেপ্তার হওয়ার কিছুদিন পর সানোয়ার জামিনে মুক্ত হন। এরপর তিনি আত্মগোপনে চলে যান।
আত্মগোপনে থাকা সানোয়ারকে ১০ বছর পর গতকাল শনিবার রাত ৯ টার দিকে জেলা পুলিশের সহযোগিতায় নওগাঁর পত্নীতলা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের অ্যান্টি টেররিজম ইউনিট (এটিইউ)।
আজ রোববার দুপুরে নওগাঁ পুলিশ সুপারের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান পুলিশ সুপার আবদুল মান্নান মিয়া ও অ্যান্টি টেররিজম ইউনিটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এএসপি) আকিউল ইসলাম। এ সময় নওগাঁর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গাজিউর রহমান ও সাবিনা ইয়াসমিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে আকিউল ইসলাম বলেন, সালমান হত্যা মামলায় ২০১৯ সালের ২৫ নভেম্বর চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত পলাতক সানোয়ারসহ তিনজনের মৃত্যুদণ্ড প্রদান করেন। সালমান হত্যা মামলা ছাড়াও সানোয়ারের বিরুদ্ধে চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে দুটি মামলার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি আছে। এ ছাড়া গোমস্তাপুর থানাতেও তাঁর বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে।
এএসপি আরও বলেন, সালমান হত্যা মামলায় জামিনে মুক্ত হয়ে সানোয়ার চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও নওগাঁ এলাকায় জেএমবিকে সক্রিয় করার কাজ করে যাচ্ছিলেন। সম্প্রতি এটিইউ-এর চৌকস অভিযানকারী দল জানতে পারে, সানোয়ার নাম পরিবর্তন করে নওগাঁর পত্নীতলায় ছোট চাঁদপুর এলাকায় আব্দুল্লাহ নামে আত্মগোপনে আছেন। সেখানে তিনি ভেড়া পালন ও রাজমিস্ত্রি হিসেবে কাজ করছিলেন। বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে তাঁকে গতকাল গ্রেপ্তার করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, গ্রেপ্তার সানোয়ারকে আজ বিকেলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ আদালতে নেওয়া হবে। পরবর্তীতে আদালতের নির্দেশে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এর আগে, সংবাদ সম্মেলন শেষে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে গণমাধ্যম কর্মীদের সামনে গ্রেপ্তার জেএমবি সদস্য সানোয়ারকে হাজির করা হয়।
জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় করা অপমৃত্যুর মামলাকে হত্যা মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করার আদেশ দিয়েছেন আদালত। ঘটনার ২৯ বছর পর আজ সোমবার (২০ অক্টোবর) ঢাকার ষষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হক এ আদেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেবৈবাহিক জীবনে টানাপোড়েন, তাতে যুক্ত হয় সন্দেহ। সেই সন্দেহই কাল হয়ে দাঁড়ায় তাসলিমা আক্তারের জীবনে। রাজধানীর কলাবাগানে স্বামীর দায়ের কোপে হয়েছেন খুন। হত্যার পর স্ত্রীর লাশ ডিপ ফ্রিজে লুকিয়ে রাখেন নজরুল ইসলাম।
৫ দিন আগেদেশের জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সালমান শাহ হত্যা মামলা নিষ্পত্তির আদেশের বিরুদ্ধে করা রিভিশন মামলার শুনানি শেষে ২০ অক্টোবর রায় ঘোষণার দিন ঠিক করেছেন আদালত। আজ সোমবার ঢাকার ষষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হক রায়ের দিন নির্ধারণ করেন।
৭ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের এক নাগরিকের সঙ্গে প্রতারণা, ভারতে সোনা চোরাচালান এবং ৬০০ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে সিআইডি। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর কোতোয়ালি থানায় এই মামলা করে।
১৯ দিন আগে