রাণীনগর (নওগাঁ) প্রতিনিধি
নওগাঁর রাণীনগরে পরকীয়ার জের ধরে রতন সরকার (৪৫) নামের এক মাছচাষিকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানা-পুলিশ অভিযান চালিয়ে স্বামী-স্ত্রী দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে। গতকাল শনিবার মধ্যরাতে উপজেলার দেউলা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আজ রোববার সকালে রাণীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
নিহত রতন সরকার দেউলা মানিকহার গ্রামের মৃত রবীন্দ্রনাথ সরকারের ছেলে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন একই গ্রামের মৃত শিবনাথের ছেলে সুশিল (৫০) ও তাঁর স্ত্রী মাধরী (৪২)। এ ঘটনায় নিহত ব্যক্তির ছোট ভাই অসিত কুমার সরকার বাদী হয়ে রাণীনগর থানায় হত্যা মামলা করেন।
নিহত ব্যক্তির ছোট ভাই অসিত কুমার সরকার জানান, তাঁর বড় ভাই রতন সরকার মাছ চাষ করতেন। তাঁর দুটি পুকুর আছে। প্রতিদিনের মতো শনিবার রাতে পুকুর দেখতে যান এরপর আনুমানিক রাত ৩টায় পরিবারের লোকজন জানতে পান রতনের রক্তাক্ত দেহ সুশিল চন্দ্রের বাড়ির কাছে পরে আছে। তারপর তাঁকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে রাণীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
গ্রেপ্তার সুশিলের মা জোসনা জানান, তাঁর ছেলের স্ত্রী মাধরী এবং নিহত রতন সরকারের সঙ্গে দীর্ঘ আট বছর যাবৎ পরকীয়া আছে। এ ঘটনা নিয়ে চার বছর পূর্বে দুইবার গ্রামবাসীসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ নিয়ে বৈঠক হয়েছে। এরপর রতনকে সুশিলের বাড়িতে আসতে নিষেধ করা হয়েছিল। তারপরও সে সব বাধা উপেক্ষা করে প্রতিদিনের মতো শনিবার গভীর রাতে তাঁর বাড়িতে এসে জানালা দিয়ে ডাকলে তাঁর ছেলে ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁকে মারপিট করে।
রাণীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিন আকন্দ জানান, পরকীয়ার জের ধরে তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে সুশিল চন্দ্র ও তাঁর স্ত্রী মাধরীকে গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। সকালে হাসপাতাল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল রিপোর্ট শেষে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নওগাঁর রাণীনগরে পরকীয়ার জের ধরে রতন সরকার (৪৫) নামের এক মাছচাষিকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানা-পুলিশ অভিযান চালিয়ে স্বামী-স্ত্রী দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে। গতকাল শনিবার মধ্যরাতে উপজেলার দেউলা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আজ রোববার সকালে রাণীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
নিহত রতন সরকার দেউলা মানিকহার গ্রামের মৃত রবীন্দ্রনাথ সরকারের ছেলে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন একই গ্রামের মৃত শিবনাথের ছেলে সুশিল (৫০) ও তাঁর স্ত্রী মাধরী (৪২)। এ ঘটনায় নিহত ব্যক্তির ছোট ভাই অসিত কুমার সরকার বাদী হয়ে রাণীনগর থানায় হত্যা মামলা করেন।
নিহত ব্যক্তির ছোট ভাই অসিত কুমার সরকার জানান, তাঁর বড় ভাই রতন সরকার মাছ চাষ করতেন। তাঁর দুটি পুকুর আছে। প্রতিদিনের মতো শনিবার রাতে পুকুর দেখতে যান এরপর আনুমানিক রাত ৩টায় পরিবারের লোকজন জানতে পান রতনের রক্তাক্ত দেহ সুশিল চন্দ্রের বাড়ির কাছে পরে আছে। তারপর তাঁকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে রাণীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
গ্রেপ্তার সুশিলের মা জোসনা জানান, তাঁর ছেলের স্ত্রী মাধরী এবং নিহত রতন সরকারের সঙ্গে দীর্ঘ আট বছর যাবৎ পরকীয়া আছে। এ ঘটনা নিয়ে চার বছর পূর্বে দুইবার গ্রামবাসীসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ নিয়ে বৈঠক হয়েছে। এরপর রতনকে সুশিলের বাড়িতে আসতে নিষেধ করা হয়েছিল। তারপরও সে সব বাধা উপেক্ষা করে প্রতিদিনের মতো শনিবার গভীর রাতে তাঁর বাড়িতে এসে জানালা দিয়ে ডাকলে তাঁর ছেলে ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁকে মারপিট করে।
রাণীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিন আকন্দ জানান, পরকীয়ার জের ধরে তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে সুশিল চন্দ্র ও তাঁর স্ত্রী মাধরীকে গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। সকালে হাসপাতাল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল রিপোর্ট শেষে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪