প্রতিনিধি, বগুড়া
শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালের মনোরোগ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. আব্দুস সালাম সেলিমের (৫৫) ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার সকাল ৮টায় যশোর শহরের বিমান অফিস পাড়া এলাকার ভাড়া বাসা থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে যশোর কোতোয়ালি থানা পুলিশ। ডাক্তার সেলিম আত্মহত্যা করেছেন বলে দাবি তাঁর স্ত্রীর।
ডা. সেলিমের স্ত্রী মনিরা বেগম বলেন, ‘সকালে আমি রান্না করছিলাম। ওই সময় তিনি ঘরের কার্নিশে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন।’
তিনি জানান, সম্প্রতি তাকে যশোর জেনারেল হাসপাতাল থেকে বগুড়া শজিমেকে বদলি করা হয়। তিনি সেখানে যেতে চাননি। মাস তিনেক ধরে ডা. আব্দুস সালাম সেলিম মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলেন। এসব কারণে তিনি আত্মহত্যা করতে পারেন বলে তাঁর ধারণা।
মৃতের ড্রাইভার কামরুজ্জামান বলেন, চিকিৎসক আব্দুস সালাম যশোর সদর হাসপাতালে কর্মরত ছিলেন। সম্প্রতি তাকে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বদলি করা হয়েছে। গত বুধবার ছুটি পেয়ে তিনি যশোর শহরের বিমান অফিস মোড়ের বাসায় আসেন। শনিবার সকালে উঠেও নামাজ আদায় করেছেন। তারপর কী হয়েছে জানি না। শুনলাম স্যার আত্মহত্যা করেছেন।
চাচাতো ভাই শাহিনুর রহমান বলেন, ঝিনাইদহের মহেশপুর এলাকায় তাঁর শ্বশুর বাড়ি। প্রায় সময়ই তিনি ওই এলাকায় রোগী দেখতে যেতেন। এছাড়া তাঁর নিজের গ্রামেও তিনি গরিব রোগীদের সেবা দিতেন। এসব এলাকয় তিনি গরিবের ডাক্তার বলে পরিচিত। তিনি খুবই ভালো মানুষ ছিলেন। আমাদের ধারণা, তাঁকে হত্যা করা হয়েছে অথবা আত্মহত্যার জন্য বাধ্য করা হয়েছে।
আব্দুস সালাম যশোর সদর উপজেলার মোমিননগর নওদাগা এলাকার মৃত সুলতান আহমেদের ছেলে। তিনি তিন সন্তানর জনক। বড় মেয়ে সাদিয়া এবার এইচএসসি পরীক্ষার্থী। ছেলে আদনান এসএসসি পরীক্ষার্থী এবং ছোট একটি মেয়ে রয়েছে।
মামা বজলুর রহমান বলেন, সালাম খুব ভালো একজন মানুষ। সে আত্মহত্যার করার মতো মানসিকতার মানুষ না। তার পরিবারে এমন কোনো সমস্যাও নেই যে তাঁর আত্মহত্যা করা লাগবে।
যশোর সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক আহমেদ তারেক শামস বলেন, তাঁকে হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। আত্মহত্যার তেমন কোনো আলামত পাওয়া যায়নি।
যশোর কোতোয়ালি থানার ওসি তাজুল ইসলাম বলেন, তিনি কেন আত্মহত্যা করেছেন সে বিষয়টি আমাদের কাছে স্পষ্ট নয়। তাঁর লাশের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় ইউডি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ডাক্তার সেমিলমের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে বগুড়া শজিমেকের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. রেজাউল আলম জুয়েল বলেন, ডা. সেলিমের মৃত্যুর খবর পেয়েছি। তবে কিভাবে তার মৃত্যু হয়েছে ময়নাতদন্ত রিপোর্ট না পাওয়া পর্যন্ত কিছু বলা যাবে না।
শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালের মনোরোগ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. আব্দুস সালাম সেলিমের (৫৫) ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার সকাল ৮টায় যশোর শহরের বিমান অফিস পাড়া এলাকার ভাড়া বাসা থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে যশোর কোতোয়ালি থানা পুলিশ। ডাক্তার সেলিম আত্মহত্যা করেছেন বলে দাবি তাঁর স্ত্রীর।
ডা. সেলিমের স্ত্রী মনিরা বেগম বলেন, ‘সকালে আমি রান্না করছিলাম। ওই সময় তিনি ঘরের কার্নিশে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন।’
তিনি জানান, সম্প্রতি তাকে যশোর জেনারেল হাসপাতাল থেকে বগুড়া শজিমেকে বদলি করা হয়। তিনি সেখানে যেতে চাননি। মাস তিনেক ধরে ডা. আব্দুস সালাম সেলিম মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলেন। এসব কারণে তিনি আত্মহত্যা করতে পারেন বলে তাঁর ধারণা।
মৃতের ড্রাইভার কামরুজ্জামান বলেন, চিকিৎসক আব্দুস সালাম যশোর সদর হাসপাতালে কর্মরত ছিলেন। সম্প্রতি তাকে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বদলি করা হয়েছে। গত বুধবার ছুটি পেয়ে তিনি যশোর শহরের বিমান অফিস মোড়ের বাসায় আসেন। শনিবার সকালে উঠেও নামাজ আদায় করেছেন। তারপর কী হয়েছে জানি না। শুনলাম স্যার আত্মহত্যা করেছেন।
চাচাতো ভাই শাহিনুর রহমান বলেন, ঝিনাইদহের মহেশপুর এলাকায় তাঁর শ্বশুর বাড়ি। প্রায় সময়ই তিনি ওই এলাকায় রোগী দেখতে যেতেন। এছাড়া তাঁর নিজের গ্রামেও তিনি গরিব রোগীদের সেবা দিতেন। এসব এলাকয় তিনি গরিবের ডাক্তার বলে পরিচিত। তিনি খুবই ভালো মানুষ ছিলেন। আমাদের ধারণা, তাঁকে হত্যা করা হয়েছে অথবা আত্মহত্যার জন্য বাধ্য করা হয়েছে।
আব্দুস সালাম যশোর সদর উপজেলার মোমিননগর নওদাগা এলাকার মৃত সুলতান আহমেদের ছেলে। তিনি তিন সন্তানর জনক। বড় মেয়ে সাদিয়া এবার এইচএসসি পরীক্ষার্থী। ছেলে আদনান এসএসসি পরীক্ষার্থী এবং ছোট একটি মেয়ে রয়েছে।
মামা বজলুর রহমান বলেন, সালাম খুব ভালো একজন মানুষ। সে আত্মহত্যার করার মতো মানসিকতার মানুষ না। তার পরিবারে এমন কোনো সমস্যাও নেই যে তাঁর আত্মহত্যা করা লাগবে।
যশোর সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক আহমেদ তারেক শামস বলেন, তাঁকে হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। আত্মহত্যার তেমন কোনো আলামত পাওয়া যায়নি।
যশোর কোতোয়ালি থানার ওসি তাজুল ইসলাম বলেন, তিনি কেন আত্মহত্যা করেছেন সে বিষয়টি আমাদের কাছে স্পষ্ট নয়। তাঁর লাশের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় ইউডি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ডাক্তার সেমিলমের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে বগুড়া শজিমেকের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. রেজাউল আলম জুয়েল বলেন, ডা. সেলিমের মৃত্যুর খবর পেয়েছি। তবে কিভাবে তার মৃত্যু হয়েছে ময়নাতদন্ত রিপোর্ট না পাওয়া পর্যন্ত কিছু বলা যাবে না।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২০ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২২ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫