ভাঙ্গুড়া (পাবনা) প্রতিনিধি
দেড় লাখ টাকা ঘুষ নিয়ে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত আসামিকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগে পাবনার ভাঙ্গুড়া থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) জাহিদুল ইসলামকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে তাঁকে প্রত্যাহার করে পাবনার পুলিশ লাইনসে নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ভাঙ্গুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাশিদুল ইসলাম।
আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘গতকাল রাতে অভিযুক্ত সহকারী উপপরিদর্শককে পাবনা পুলিশ লাইনে ক্লোজ করা হয়েছে। ঘটনাটি তদন্ত করে দেখছে পুলিশ।’
এএসআই জাহিদুলের বিরুদ্ধে গত সোমবার দুপুরে পাবনার পুলিশ সুপারের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন জমিসংক্রান্ত মামলার আসামি হাজি জামাত আলীর স্ত্রী আসমা খাতুন (৫৫)।
তাতে বলা হয়, গত রোববার (৬ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে জামাত আলীকে তাঁর বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করেন এএসআই জাহিদুল। তখন এক পুলিশ সদস্য ও স্থানীয় কাউন্সিলর জহুরুল ইসলাম তাঁর সঙ্গে ছিলেন। গ্রেপ্তারের পর আসামিকে থানায় না নিয়ে ‘পারভাঙ্গুড়া কবরস্থানসংলগ্ন নির্জন স্থানে’ নেওয়া হয়। সেখানে ‘ভয়ভীতি দেখিয়ে তাঁর কাছে ৫ লাখ টাকা দাবি করেন’ জাহিদুল। পরে কাউন্সিলর জহুরুলের মধ্যস্থতায় দেড় লাখ টাকা দিতে রাজি হন জামাত আলী।
পরে জহুরুল জামাতের বাড়ি গিয়ে মোবাইল ফোনে তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলিয়ে দেন এবং জামাতের স্ত্রীর কাছ থেকে নগদ ৬০ হাজার টাকা ও অগ্রণী ব্যাংক বড়াল ব্রিজ শাখার ৯০ হাজার টাকার একটি চেক এনে জাহিদুলকে দেন। তারপর জামাত আলীকে ছেড়ে দেওয়া হয় এবং তখন থেকে তিনি আত্মগোপনে রয়েছেন।
তবে ঘুষ নিয়ে জামাত আলীকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করে এএসআই জাহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভাই, আমি খুব ব্যস্ত আছি।’ এরপর তিনি কল কেটে দেন।
এ ঘটনায় জড়িত অভিযোগ ওঠে ওয়ার্ড কাউন্সিলর জহুরুল ইসলামের বিরুদ্ধেও। জামাতকে গ্রেপ্তারের সময় জহুরুল ইসলাম পুলিশের সঙ্গে থাকার কথা স্বীকার করলেও টাকা নেওয়ার ঘটনায় নিজের সম্পৃক্ততার কথা অস্বীকার করেন।
তিনি বলেন, ‘তারা কী করেছে সেটা আমি জানি না। তারা তো আমার সামনে কিছু করেনি। আমি কীভাবে জানব?’
দেড় লাখ টাকা ঘুষ নিয়ে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত আসামিকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগে পাবনার ভাঙ্গুড়া থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) জাহিদুল ইসলামকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে তাঁকে প্রত্যাহার করে পাবনার পুলিশ লাইনসে নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ভাঙ্গুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাশিদুল ইসলাম।
আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘গতকাল রাতে অভিযুক্ত সহকারী উপপরিদর্শককে পাবনা পুলিশ লাইনে ক্লোজ করা হয়েছে। ঘটনাটি তদন্ত করে দেখছে পুলিশ।’
এএসআই জাহিদুলের বিরুদ্ধে গত সোমবার দুপুরে পাবনার পুলিশ সুপারের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন জমিসংক্রান্ত মামলার আসামি হাজি জামাত আলীর স্ত্রী আসমা খাতুন (৫৫)।
তাতে বলা হয়, গত রোববার (৬ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে জামাত আলীকে তাঁর বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করেন এএসআই জাহিদুল। তখন এক পুলিশ সদস্য ও স্থানীয় কাউন্সিলর জহুরুল ইসলাম তাঁর সঙ্গে ছিলেন। গ্রেপ্তারের পর আসামিকে থানায় না নিয়ে ‘পারভাঙ্গুড়া কবরস্থানসংলগ্ন নির্জন স্থানে’ নেওয়া হয়। সেখানে ‘ভয়ভীতি দেখিয়ে তাঁর কাছে ৫ লাখ টাকা দাবি করেন’ জাহিদুল। পরে কাউন্সিলর জহুরুলের মধ্যস্থতায় দেড় লাখ টাকা দিতে রাজি হন জামাত আলী।
পরে জহুরুল জামাতের বাড়ি গিয়ে মোবাইল ফোনে তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলিয়ে দেন এবং জামাতের স্ত্রীর কাছ থেকে নগদ ৬০ হাজার টাকা ও অগ্রণী ব্যাংক বড়াল ব্রিজ শাখার ৯০ হাজার টাকার একটি চেক এনে জাহিদুলকে দেন। তারপর জামাত আলীকে ছেড়ে দেওয়া হয় এবং তখন থেকে তিনি আত্মগোপনে রয়েছেন।
তবে ঘুষ নিয়ে জামাত আলীকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করে এএসআই জাহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভাই, আমি খুব ব্যস্ত আছি।’ এরপর তিনি কল কেটে দেন।
এ ঘটনায় জড়িত অভিযোগ ওঠে ওয়ার্ড কাউন্সিলর জহুরুল ইসলামের বিরুদ্ধেও। জামাতকে গ্রেপ্তারের সময় জহুরুল ইসলাম পুলিশের সঙ্গে থাকার কথা স্বীকার করলেও টাকা নেওয়ার ঘটনায় নিজের সম্পৃক্ততার কথা অস্বীকার করেন।
তিনি বলেন, ‘তারা কী করেছে সেটা আমি জানি না। তারা তো আমার সামনে কিছু করেনি। আমি কীভাবে জানব?’
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে