বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ায় প্রতিপক্ষের গুলিতে আহত জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা নাজমুল হাসান অরেঞ্জ আট দিন লাইফ সাপোর্টে থাকার পর মারা গেছেন। গতকাল সোমবার রাত পৌনে ১১টার দিকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালের আইসিইউতে তিনি মারা যান বলে নিশ্চিত করেছেন ছিলিমপুর (মেডিকেল) পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) শামীম হোসেন।
নিহত অরেঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাহিত্য ও সাংস্কৃতিকবিষয়ক সহসম্পাদক ছিলেন। তিনি মালগ্রাম দক্ষিণপাড়া এলাকার রেজাউল ইসলামের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২ জানুয়ারি রাত পৌনে ৮টার দিকে মালগ্রাম এলাকার ডাবতলা মোড়ে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা অরেঞ্জ ও আপেলসহ কয়েকজন মিলে আড্ডা দিচ্ছিলেন। সেখানে হামলাকারীরা কয়েকটি মোটরসাইকেলযোগে এসে গুলিবর্ষণ করতে থাকেন। হামলাকারীদের হাতে ধারালো অস্ত্রও ছিল। তাঁরা প্রায় ছয়-সাতটি গুলি ছোড়ে। এ সময় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা অরেঞ্জ ও আপেল গুলিবিদ্ধ হন। পরে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় তাঁদের উদ্ধার করে শজিমেক হাসপাতালে নেন স্বজনেরা। অরেঞ্জ আশঙ্কাজনক অবস্থায় ছিলেন। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে পূর্বশত্রুতার জেরে অরেঞ্জ ও আপেলের ওপর হামলা চালানো হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে। গুলি অরেঞ্জের বাম চোখের নিচে এবং আপেলের পেটে বিদ্ধ হয়।
ওই রাতেই এ ঘটনায় মামলা করেন অরেঞ্জের স্ত্রী স্বর্ণালি আক্তার। মামলায় সাতজনের নাম উল্লেখ করে আরও চার-পাঁচজনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়। মামলায় টিপু নামে এক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। টিপু মালগ্রাম কসাইপাড়া এলাকার আইনুলের ছেলে। গত বৃহস্পতিবার রাতে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানান মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বগুড়া সদর থানার এসআই জাকির আল আহসান।
এ বিষয়ে ছিলিমপুর (মেডিকেল) পুলিশ ফাঁড়ির এসআই শামীম হোসেন বলেন, নিহত নাজমুল হাসাম অরেঞ্জের মরদেহ শজিমেক হাসপাতালের মর্গে আছে। আজ মঙ্গলবার ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।
বগুড়ায় প্রতিপক্ষের গুলিতে আহত জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা নাজমুল হাসান অরেঞ্জ আট দিন লাইফ সাপোর্টে থাকার পর মারা গেছেন। গতকাল সোমবার রাত পৌনে ১১টার দিকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালের আইসিইউতে তিনি মারা যান বলে নিশ্চিত করেছেন ছিলিমপুর (মেডিকেল) পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) শামীম হোসেন।
নিহত অরেঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাহিত্য ও সাংস্কৃতিকবিষয়ক সহসম্পাদক ছিলেন। তিনি মালগ্রাম দক্ষিণপাড়া এলাকার রেজাউল ইসলামের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২ জানুয়ারি রাত পৌনে ৮টার দিকে মালগ্রাম এলাকার ডাবতলা মোড়ে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা অরেঞ্জ ও আপেলসহ কয়েকজন মিলে আড্ডা দিচ্ছিলেন। সেখানে হামলাকারীরা কয়েকটি মোটরসাইকেলযোগে এসে গুলিবর্ষণ করতে থাকেন। হামলাকারীদের হাতে ধারালো অস্ত্রও ছিল। তাঁরা প্রায় ছয়-সাতটি গুলি ছোড়ে। এ সময় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা অরেঞ্জ ও আপেল গুলিবিদ্ধ হন। পরে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় তাঁদের উদ্ধার করে শজিমেক হাসপাতালে নেন স্বজনেরা। অরেঞ্জ আশঙ্কাজনক অবস্থায় ছিলেন। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে পূর্বশত্রুতার জেরে অরেঞ্জ ও আপেলের ওপর হামলা চালানো হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে। গুলি অরেঞ্জের বাম চোখের নিচে এবং আপেলের পেটে বিদ্ধ হয়।
ওই রাতেই এ ঘটনায় মামলা করেন অরেঞ্জের স্ত্রী স্বর্ণালি আক্তার। মামলায় সাতজনের নাম উল্লেখ করে আরও চার-পাঁচজনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়। মামলায় টিপু নামে এক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। টিপু মালগ্রাম কসাইপাড়া এলাকার আইনুলের ছেলে। গত বৃহস্পতিবার রাতে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানান মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বগুড়া সদর থানার এসআই জাকির আল আহসান।
এ বিষয়ে ছিলিমপুর (মেডিকেল) পুলিশ ফাঁড়ির এসআই শামীম হোসেন বলেন, নিহত নাজমুল হাসাম অরেঞ্জের মরদেহ শজিমেক হাসপাতালের মর্গে আছে। আজ মঙ্গলবার ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১০ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৮ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৮ দিন আগে